On This Page
একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - সাধারণ জ্ঞান - NCTB BOOK
Please, contribute to add content into বাংলাদেশ বিষয়াবলী.
Content

বাঙালি জাতি বা বাঙালী জাতি দক্ষিণ এশিয়ার বিশেষ একটি ইন্দো-আর্য জাতিগোষ্ঠীর নাম। স্থানীয় জনসংখ্যা স্বাধীন বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, বরাক উপত্যকা এবং নিম্ন আসাম ও মণিপুরের কিছু অংশের মধ্যে বিভক্ত। তাদের অধিকাংশই বাংলায় কথা বলে, যা ইন্দো-ইরানি ভাষাসমূহের বিশেষ একটি ভাষা।

Content added By

বাঙালি জাতির উদ্ভব ঘটেছে প্রায় ৬ থেকে ৭ হাজার বছর পূর্বে। এ অঞ্চলে প্রথম আসে মানুষ, যাদেরকে নেগ্রিটো বলা হয়। তারপর বিভিন্ন জাতি বর্ণের মিশ্রণে সৃষ্টি হয় বাঙালি জাতি। সমগ্র বাঙালি জাতিকে দুভাগে ভাগ করা যায়। যথা : প্রাক আর্য বা অনার্য জনগোষ্ঠী এবং আর্য জনগোষ্ঠী ৷ প্রাক আর্য জনগোষ্ঠকে মূলত নেগ্রিটো, অস্ট্রিক, দ্রাবিড়, মঙ্গোলীয় বা ভোটচীনীয় এই চারটি শাখায় বিভক্ত ছিল।

Content added By

১. অনার্য জনগোষ্ঠী 

নেগ্রিটো 

অস্ট্রিক 

দ্রাবিড় 

মঙ্গোলীয় 

২. আর্য জনগোষ্ঠী 

Content added By

বাঙ্গালীদের সবচেয়ে প্রাচীন পূর্বপুরুষ হলো নেগ্রিটোরা। বর্তমানে সাঁওতাল, ভীল, মুণ্ডা, হাড়ি, চণ্ডাল ও ডোম উপজাতিকে নেগ্রিটোদের উত্তরসূরী হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। বিশেষ করে সুন্দরবন, ময়মনসিংহ ও যশোর অঞ্চলে এদের প্রভাব লক্ষ্যণীয়।

Content added By

অস্ট্রিক জাতি হলো অনার্য জনগোষ্ঠী । বাঙালি জাতির প্রধান অংশ গড়ে উঠেছে অস্ট্রিক জাতি থেকে। অস্ট্রিক জাতির আরেক নাম 'নিষাদ জাতি’। প্রায় ৫০০০ বছর পূর্বে এরা ইন্দোচীন থেকে আসাম হয়ে বাংলায় প্রবেশ করে। নেগ্রিটোদের উৎখাত করে সিন্ধু-বিধৌত অঞ্চলে বসতি স্থাপন করে।

Content added By
অস্ট্রিক গোষ্ঠী থেকে
দ্রাবিড় গোষ্ঠী থেকে
মঙ্গলয়েড গোষ্ঠী থেকে
সিমেটিক গোষ্ঠী থেকে

দক্ষিণ ভারতের বৃহত্তর তামিল জনগোষ্ঠী দ্রাবিড়দের উত্তরসূরী। সিন্ধুর হরপ্পা ও মহেঞ্জোদাড়ো সভ্যতার স্রষ্টা দ্রাবিড় জনগোষ্ঠী। দ্রাবিড়রা ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল থেকে বর্তমান দক্ষিণ এশিয়ায় প্রবেশ করে। দ্রাবিড়রা অস্ট্রিকদের উপর প্রভাব বিস্তারের ফলে উত্তরের সংমিশ্রনে গড়ে উঠে বাঙ্গালী জাতির সিংহভাগ।

Content added By

মঙ্গোলীয়রা (Sino- Tibetan) ইন্দোচীন হতে আগমন করে। কালের বিবর্তনে অস্ট্রিক, দ্রাবিড় ও মঙ্গোলীয় জাতির ত্রি-সংমিশ্রণ ঘটে। ত্রিপুরা, চাকমা, গারো, কোচ, ইত্যাদি এই গোষ্ঠীভুক্ত।

Content added By

আর্য হচ্ছে একটি প্রাচীন জাতিবিশেষ, যার অর্থ সর্বংশজাত ব্যক্তি। আর্যদের আদিনিবাস ছিল ইউরাল পর্বতের দক্ষিণে বর্তমান মধ্য এশিয়া- ইরানে। প্রায় ২০০০ বছর পূর্বে খাইবার গিরিপথ (আফগানিস্থান-পাকিস্তান) ব্যবহার করে আগমন করে এদেশে। আর্যরা সনাতন ধর্মালম্বী, তাদের ধর্মগ্রন্থের নাম বেদ। বেদ থেকে ঋগ্বেদের সৃষ্টি হয়েছে। আর্য হওয়ার ধারণাটি জাতিগত নয়, বরং ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত ।

ত্রিপিটক
উপনিষদ।
বেদ
ভগবৎ গীতা
বাইবেল

ইন্দো-আর্যদের আসার পর অঙ্গ, বঙ্গ এবং মগধ রাজ্য গঠিত হয় খ্রিষ্টপূর্ব দশম শতকে । এই রাজ্যগুলি বাংলা এবং বাংলার আশেপাশে স্থাপিত হয়েছিল । অঙ্গ বঙ্গ এবং মগধ রাজ্যের বর্ণনা প্রথম পাওয়া যায় অথর্ববেদে প্রায় ১২০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে । মহাভারতে পৌন্ড্র রাজ বাসুদেব এর উল্লেখ পাওয়া যায় । 

Content added By

৩২৭-৩২৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে গ্রিক বীর আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণের সময় থেকে প্রকৃত ইতিহাস পাওয়া যায়। গ্রিক লেখকদের কথায় বাংলাদেশে 'গঙ্গারিডাই' নামে একটি শক্তিশালী জাতির বাসস্থান ছিল ভাগীরথী ও পদ্মার মধ্যবর্তী অঞ্চলে। গ্রিক গ্রন্থকারগণ গঙ্গারিডই ছাড়াও প্রাসিতায় নামে অপর এক জাতির উল্লেখ করেছেন। আলেকজান্ডারের আক্রমণের সময় বাংলার রাজা মাধাদি দেশ জয় করে পাঞ্জাব পর্যন্ত রাজ্য বিস্তার করেছিলেন। তিনি ছিলেন পাটালিপুত্রের নন্দবংশীয় কোন রাজা।

জেনে নিই

  • প্রাচীন বাংলা মৌর্য শাসনের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য। এটি সর্বভারতীয় প্রথম সাম্রাজ্য।
  • চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যকে বলা হয় ভারতের প্রথম সম্রাট। চন্দ্রতপ্ত মৌর্যের রাজধানী ছিল- পাটালিপুত্র।
  • মহাস্থানগড়ে মৌর্য বংশ প্রতিষ্ঠিত হয় ৩২২ খ্রিস্টপূর্বাব্দে নন্দবংশকে পরাজিত করে।
  • আলেকজান্ডারের ভারত ত্যাগের পর তার সেনাপতি সেলুকাসকে পরাজিত করেন- চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য।
  • গ্রিক দূত মেগাস্থিনিসকে দূত হিসেবে চন্দ্রগুপ্তের রাজদরবারে প্রেরণ করেন- সেলুকাস।
  • গ্রিক পরিব্রাজক মেগাস্থিনিস কয়েক বছর অবস্থান করে মৌর্য শাসন সম্পর্কে তাঁর অভিজ্ঞতা ইন্ডিকা নামক গ্রন্থে লিপিবন্ধ করেন।
  • ইন্ডিয়া নামকরণ করেন- প্রাচীন গ্রীকরা।
  • মৌর্যবংশের মোট শাসক ছিলেন- ৯ জন।

Content added || updated By

বিন্দুসার মৌর্য বংশের দ্বিতীয় শাসক এবং রাজা চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের পুত্র। পিতা চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের মৃত্যুর পর উত্তরাধিকারসূত্রে পিতৃ-রাজত্ব লাভ করেন বিন্দুসার। সিংহাসন আরোহণকালে তিনি অমিত্রঘাত' অর্থাৎ শত্রু নিধনকারী উপাধি লাভ করেন। বিন্দুসারের রাজত্বকালের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছিল তক্ষশীলার বিদ্রোহ (পাকিস্তান)। তক্ষশীলার এই বিদ্রোহ দমন করেছিলেন যুবরাজ অশোক। বিন্দুসারের রাজত্বকালে একমাত্র শ্রেষ্ঠ অর্জন ছিল- কলিঙ্গ জয়। সম্রাট অশোকও উত্তরাধিকার সূত্রে সিংহাসনের অধিকারী হয়েছিলেন।

Content added || updated By

উত্তর বাংলায় মৌর্য শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। সম্রাট অশোকের (তৃতীয় শাসক) রাজত্বকালে। এসময় অঞ্চলটি মৌর্যদের একটি প্রদেশে পরিণত হয়েছিল। এ প্রদেশের রাজধানী ছিল প্রাচীন পুণ্ড্রনগর। সম্রাট অশোকের একটি শিলালিপি পাওয়া যায় মহাস্থানগড়ে। সম্রাট অশোক সিংহাসন আরোহনে নিজ ভ্রাতাদের নির্মমভাবে হত্যা করেন ফলে তার উপাধি হয় চণ্ডাশোক। সম্রাট অশোক কলিঙ্গ যুদ্ধের ভয়াবহতা দেখে বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করেন। সম্রাট অশোক বৌদ্ধধর্মকে বিশ্বধর্মে পরিণত করেন। এজন্য তাকে বৌদ্ধ ধর্মের কনস্ট্যানটাইন (রোমান সম্রাট) বলা হয়।

Content added By

চাণক্য রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও অর্থনীতি বিষয়ে একজন দিকপাল ছিলেন। চাণক্য ছিলেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য ও বিন্দুসারের প্রধানমন্ত্রী ও উপদেষ্টা। চাণক্যের ছদ্মনাম 'কৌটিল্য' আর উপাধি- ‘বিষ্ণুখণ্ড’। কৌটিল্য রচিত গ্রন্থের নাম- 'অর্থশাস্ত্র' । ভারত চলে চাণক্য নীতিতে।

তার একটি উক্তিঃ “যে রাজা শত্রুর গতিবিধি সম্পর্কে ধারণা করতে পারে না এবং শুধু অভিযোগ করে যে তার পিঠে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে, তাকে সিংহাসনচ্যুত করাই উচিত।"

Content added By

ভারতের ইতিহাসে স্বর্ণযুগ হিসেবে বিবেচনা করা হয় গুপ্ত যুগকে। গুপ্ত বংশের নামমাত্র প্রতিষ্ঠাতা শ্ৰীগুপ্ত । গুপ্ত বংশের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা বলা হয় প্রথম চন্দ্রগুপ্তকে। প্রথম চন্দ্রগুপ্তের উপাধি মহারাজাধিরাজ। চন্দ্রগুপ্ত সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল পাটালিপুত্রে। গুপ্তদের সময়ে রাজতন্ত্র ছিল সামন্ত নির্ভর। গুপ্ত রাজাদের অধীনে বড় কোনো অঞ্চলের শাসককে বলা হতো মহাসামন্ত। মৌর্যদের মতো এদেশে গুপ্তদের রাজধানী ছিল মহাস্থানগড়ের পুণ্ড্রনগর।

Content added By

সমুদ্র গুপ্তের শাসনকাল ছিল ৩৪০-৩৮০ খ্রিস্টাব্দ। গুপ্ত বংশের শ্রেষ্ঠ শাসক সমুদ্রগুপ্ত সমগ্র বাংলা জয় করেন। তাঁকে প্রাচীন ভারতের "নেপোলিয়ন" বলা হয়। সমুদ্রগুপ্তের রাজত্বকালে সমগ্র বাংলা জয় করা হলেও সমতট ছিল করদ রাজ্য।

Content added By

সমুদ্রতন্ত্রের মৃত্যুর পর পাটালিপুত্রের সিংহাসনে বসেন দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত। তাঁর উপাধি ছিল 'বিক্রমাদিত্য'। তিনি নবরত্নের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন।

যেমনঃ

  • কাপিলাস (মেঘনৃত)
  • অমরসিংহ (অমরকোষ)
  • বরাহমিহির (বৃহৎ সংহিতা)

দ্বিতীয় চন্দ্রখণ্ডের শাসনামলে চৈনিক তীর্থযাত্রী ফা-হিয়েন ভারতবর্ষে এসেছিলেন। ফা-হিয়েন-ই প্রথম চীনা পরিব্রাজক হিসেবে ভারতবর্ষে এসেছিলেন। তাঁর ভারত সফরের ৭টি বইয়ের মধ্যে ফো-কুয়ো-কিং বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

Content added By
Please, contribute to add content into গৌড় রাজ্য, শশাঙ্ক.
Content

শশাঙ্ক প্রথম গৌড়ে রাজ্য স্থাপন করেন। শশাঙ্কের ধর্ম ছিল- শৈব। তিনি ছিলেন প্রাচীন বাংলার ইতিহাসে প্রথম সার্বভৌম নৃপতি রাজা । গুপ্তদের অধীনে বড় অঞ্চলের শাসকদের পদবি ছিল- মহাসামন্ত। শশাঙ্কের রাজধানীর নাম- কর্ণসুবর্ণ (মুর্শিদাবাদে অবস্থিত)। শশাঙ্ক ছিলেন গুপ্ত রাজা মহাসেনগুপ্তের একজন মহাসামন্ত অথবা ভ্রাতুষ্পুত্র। হিউয়েন সাঙ রাজা শশাঙ্ককে বৌদ্ধ ধর্মের নিগ্রহকারী হিসেবে অভিহিত করেছেন। শশাঙ্ক মৃত্যুবরণ করেন- ৬৩৭ খ্রিস্টাব্দের দিকে ।

Content added || updated By

শশাঙ্কের মৃত্যুর পর বাংলার ইতিহাসে প্রায় ১০০ বছর (সপ্তম-অষ্টম শতক) ধরে এক দুর্যোগপূর্ণ অন্ধকারময় যুগের সূচনা সময়কালকে মাৎস্যন্যায় বলা হয়। বাংলার অরাজকতার সময়কালকে পাল তাম্রশাসনে আখ্যায়িত করা হয়েছে মাৎস্যন্যায়। পুকুরে বড় মাছ ছোট মাছকে ধরে গিলে ফেলার মতো বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিকে বলে মাৎস্যন্যায়। এ অরাজকতার যুগ চলে একশ বছরব্যাপী। অষ্টম শতকের মাঝামাঝি এ অরাজকতার অবসান ঘটে পাল রাজত্বের উত্থানের মধ্য দিয়ে। [তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় (দশম শ্রেণী)]

Content added By
মাছবাজার
ন্যায় বিচার
মাছ ধরার কৌশল
আইন- শৃঙ্খলাহীন
পাল পরবর্তীকাল
সেন পরবর্তীকাল
ব্রিটিশ শাসনামল
শশাংক পরবর্তীকাল

হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালের চীনা বৌদ্ধ পণ্ডিত হিউয়েন সাঙ ভারত সফরে আসেন। হিউয়েন সাঙ নালন্দা মহাবিহারের অধ্যক্ষ শীলভদ্রের কাছে ১৪ বছর বৌদ্ধ ধর্মশাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। হিউয়েন সাত সিন্ধি নামে এক গ্রন্থ রচনা করেন। নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন অধ্যাপক নাগার্জুন, আর্যদেব, শীলভদ্র, ধর্মপাল। হিউয়েন সাত রাজা শশাঙ্ককে বৌদ্ধধর্ম বিদ্বেষী বলে আখ্যায়িত করেন। সভাকৰি বানভী হর্ষবর্ধনের জীবনীমূলক গ্রন্থ 'হর্ষচরিত' রচনা করেন।

Content added By
Please, contribute to add content into উপমহাদেশে আগত পরিব্রাজক.
Content
দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত
আলাউদ্দিন হুসাইন শাহ্
প্রথম চন্দ্রগুপ্ত
হর্যবর্ধন
দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত
আলাউদ্দীন হোসেন শাহ
প্রথম চন্দ্রগুপ
হর্ষবর্ধন

মেগাস্থিনিস ছিলেন একজন প্রাচীন গ্রীক ইতিহাসবিদ, কূটনীতিবিদ এবং হেলেনিস্টিক যুগে ভারতীয় নৃতত্ত্ববিদ ও অনুসন্ধানকারী। তিনি প্রাচীন গ্রিস এর একজন পর্যটক এবং ভূগোলবিদ। সিরিয়ার রাজা প্রথম সেলুকাসের দূত হিসেবে ভারতীয় রাজা চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য এর রাজদরবারে আসেন। তিনি যখন ভারতে আসেন তখন চন্দ্রগুপ্তের রাজদরবার ছিল ভারতের পাটালিপুত্র নামক স্থানে।

Content added || updated By
সেলুকাসের দূত
চন্দ্রগুপ্ত মোর্যের প্রধানমন্ত্রী
গ্রিক পরিব্রাজক
চীনা ভ্রমণকারী

ফা-হিয়েন চীনের শানসি প্রদেশে আনুমানিক ৩৩১ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। তার আসল নাম ছিল কুঙ্গ। বৌদ্ধ ধর্মে দীক্ষা নেওয়ার পর ফা-হিয়েন রাখা হয়েছিল। তিনি চীন দেশের পরিব্রাজক ছিলেন। ৩৯৯ খ্রিষ্টাব্দের প্রথম দিকে চীনের রাজধানী চ্যাংগান থেকে ভারতের দিকে রওনা হয়েছিলেন। চ্যাংগান আর পুরনো নাম ছিল হাইফেং এবং পরবর্তীতে নামকরণ হয় সিয়ান।

Content added By

মা হুয়ান ছিলেন চীনা পরিব্রাজক। তিনি ১৪০৬ সালে গিয়াসউদ্দিন আযম শাহের আমলে উপমহাদেশে আসেন।

Content added By

ইবনে বতুতা ছিলেন মুসলিম পরিব্রাজক। তিনি ১৩০৪ সালে মরোক্কোয় জন্মগ্রহণ করেন এবং মোহাম্মদ বিন তুঘলকের শাসনামলে ১৩৩৩ সালে ভারতবর্ষে আগমণ করেন। তিনি বাংলায় আসেন ফখরুদ্দিন মোবারক শাহের আমলে। ইবনে বতুতা প্রথমে বিদেশি পর্যটক হিসেবে বাঙ্গালা শব্দ ব্যবহার করেন। জীবনের নিত্যনৈমিত্তিক দ্রব্যের প্রাচুর্য ও স্বল্পমূল্য আর মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য বতুতাকে আকৃষ্ট করলেও এ দেশএর আবহাওয়া তার পছন্দ হয়নি। এজন্য তিনি বাংলার নামকরণ করেন ধনসম্পদপূর্ণ নরক। ইবনে বতুতার কিতাবুল রেহালা নামক গ্রন্থে বাংলার অপরূপ সৌন্দর্যের বর্ননা পাওয়া যায়।

Content added By
সম্রাট হুমায়ুন
সম্রাট আকবর
মুহম্মদ বিন কাসেম
মুহম্মদ বিন তুঘলক
হোসেন শাহ
সম্রাট হুমায়ুন
সম্রাট আকবর
মুহম্মদ বিন কাসেম
মুহম্মদ বিন তুঘলক
হোসেন শাহ
দার্শনিক
ঐতিহাসিক
কবি
ধর্মযাজক
পরিব্রাজক
Please, contribute to add content into প্রাচীন শাসনামলে বাংলার বংশ ও রাজধানী.
Content
Please, contribute to add content into মৌর্য সাম্রাজ্য - পাটালিপুত্র.
Content
Please, contribute to add content into পাল সাম্রাজ্য - রামাবতী.
Content
Please, contribute to add content into সেন আমল - নবদ্বীপ.
Content
সম্রাট আকবর
সম্রাট শাহজাহান
শায়েস্তা খান
সম্রাট জাহাঙ্গীর
Please, contribute to add content into রাষ্ট্রকূট - মান্যখেত.
Content
Please, contribute to add content into প্রতিহার এবং পুষ্যভূতি - কনৌজ.
Content

কুষাণ সাম্রাজ্য

কনিষ্ক ছিলেন কুষাণ সাম্রাজ্যের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ। তাঁর চিকিৎসক ছিলেন চরক।চরক আয়ুর্বেদ চিকিৎসা পদ্ধতির সংকলনগ্রন্থ রচনা করেন, যা 'চরক সংহিতা' নামে সমাধিক পরিচিত। 

Content added By

প্রাচীন যুগে বাংলা নামে কোনো অর্থও রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিলনা। মূলত, বাংলার যাত্রা শুরু হয় বিক্ষিপ্ত জনপদগুলোর মধ্য দিয়ে। গুপ্ত, পাল ও সেন প্রভৃতি আমলের উৎকীর্ণ শিলালিপি ও বিভিন্ন সাহিত্যগ্রন্থে প্রাচীন বাংলায় প্রায় ১৬টি জনপদের কথা জানা যায় (বাংলায় ছিল ১০টি)। জনপদগুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীন জনপদ হল পুত্র (পুণ্ড্রবর্ধন)। তবে প্রতিটি জনপদের সীমানা সবসময় একইরকম না থাকলেও প্রাচীন বাংলার চিরায়ত আবহ ধারন করে রেখেছে এই শত শত জনপদসমূহ।

বাংলার প্রাচীন জনপদ সমূহঃ

 

প্রাচীন জনপদবর্তমান অঞ্চল
গৌড়ভারতের মালদহ, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, বর্ধমান ও বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ
বঙ্গফরিদপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী, বগুড়া, পাবনা, ঢাকা, কুষ্টিয়া, কুমিল্লা ও নোয়াখালীর কিছু অংশ এবং ময়মনসিংহের কিছু অংশ
পুণ্ড্রবগুড়া, দিনাজপুর, রংপুর ও রাজশাহী অঞ্চল
হরিকেলসিলেট এবং চট্টগ্রামের অংশবিশেষ
সমতটকুমিল্লা ও নোয়াখালী
বরেন্দ্রবগুড়া, দিনাজপুর, রাজশাহী ও পাবনা
চন্দ্রদ্বীপবরিশাল
উত্তর রাঢ়মুর্শিদাবাদের পশ্চিমাংশ, বীরভূম, বর্ধমান জেলার কাটোয়া
দক্ষিণ রাঢ়বর্ধমানের দক্ষিণাংশ, হুগলি ও হাওড়া
তাম্রলিপ্তহরিকেলের দক্ষিণে বর্তমান মেদিনীপুর জেলার তমলুক

 

Content added By
Content updated By

প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনের দিক দিয়ে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ ছিল- পুন্ড্র। এর রাজধানীর নাম ছিল পুণ্ড্রনগর/পুণ্ড্রবর্ধন। পরবর্তীকালে এর নাম হয় মহাস্থানগড়। এর সীমানা রংপুর, রাজশাহী, দিনাজপুর, বগুড়া (শর্টকাট- রংরাদিব)। পাথরের চাকতিতে খোদাই করা লিপি (প্রাচীনতম) পাওয়া যায়- পুণ্ড্রতে। পুন্ড্র জাতির উল্লেখ পাওয়া যায় বৈদিক সাহিত্য ও মহাভারতে। প্রাচীন পুন্ড্র রাজ্য স্বাধীন সত্তা হারায় সম্রাট অশোকের রাজত্বকালে।

Content added || updated By

গৌড় জনপদ গড়ে উঠেছিল ভাগীরথী নদীর তীরে। গৌড়ের রাজধানী ছিল- কর্ণসুবর্ণ। কর্ণসুবর্ণ এর অবস্থান ছিল বর্তমান মুর্শিদাবাদ জেলায়। গৌড় জনপদের একমাত্র বাংলাদেশের জেলা- চাঁপাইনবাবগঞ্জ। এর সীমানা ছিল চাঁপাইনবাবগঞ্জ, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, নদীয়া (শর্টকাট- চাপাই মামুন)। গৌড়ের স্বাধীন নৃপতি ছিলেন গৌড়রাজ শশাংক। শশাঙ্কের শাসনামলের পরে বঙ্গদেশ তিনটি জনপদে বিভক্ত ছিল। যথা পুণ্ড্র, গৌড়, বঙ্গ রাজাদের গৌড়রাজ উপাধির জন্য গৌড় জনপদটি পরিচিতি লাভ করে। ৬৩৭ খ্রিস্টাব্দে রাজা শশাঙ্কের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বাংলায় সৃষ্টি হয়- মাৎস্যন্যায়।

আরো কিছু প্রশ্নঃ

→ প্রাচীন গৌড় নগরীর অংশবিশেষ অবস্থিত- চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায়।

→ শশাঙ্কের রাজধানী মুর্শিদাবাদের কর্ণসুবর্ণের অবস্থান ছিল- গৌড় অঞ্চলে

 → রাজা শশাঙ্কের শাসনামলের পরে বঙ্গদেশ বিভক্ত ছিল- ৩টি জনপদে (পুণ্ড্র, গৌড় ও বঙ্গ)।

→ গৌড় অঞ্চলের অনেক শিল্প ও কৃষিজাত দ্রব্যের উল্লেখ পাওয়া যায়- 

কৌটিল্যের ‘অর্থশাস্ত্র' গ্রন্থে।

তৃতীয় ও চতুর্থ শতকে গৌড়ের নাগরিকদের বিলাস-ব্যসনের পরিচয় পাওয়া যায়- 

বাৎসায়নের গ্রন্থে।

গৌড় অঞ্চলের সমৃদ্ধি বেশি ছিল- 

পাল আমলে।

মুসলিম যুগের শুরুতে মালদহ জেলার যে অঞ্চল গৌড় নামে অভিহিত হতো- 

লক্ষ্মণাবতী।

Content added By
Content updated By
পুণ্ড্রনগর
কনৌজ
কৰ্ণাটক
কর্ণসুবর্ণ

ঐতরেয় আরণ্যক গ্রন্থে সর্বপ্রথম 'বঙ্গ' শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায়। প্রাচীন শিলালিপিতে বঙ্গের দু'টি অঞ্চলের নাম পাওয়া যায়। একটি বিক্রমপুর এবং অন্যটি নাব্য (নিচু জলাভূমি) এর সীমানা ছিল ঢাকা, গাজীপুর, ফরিদপুর, খুলনা, বরিশাল, বাগেরহাট, পটুয়াখালী। দেশবাচক বাংলা শব্দের প্রথম ব্যবহার হয় আবুল ফজলের আইন-ই-আকবরি আছে। গঙ্গা ও ভাগীরথীর মাঝখানের অঞ্চলকে বলা হতো বঙ্গ। প্রাচীন বঙ্গ দেশের সীমানার উল্লেখ পাওয়া যায় ড. নীহাররঞ্জন রায়ের "বাঙ্গালির ইতিহাস" নামক গ্রন্থে।

Content added By

হরিকেল জনপদের অবস্থান ছিল বাংলার পূর্ব প্রান্তে। হরিকেল জনপদের রাজধানী ছিল- শ্রীহট্ট (সিলেট)। সীমানা সিলেট থেকে চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।

Content added || updated By

বঙ্গের প্রতিবেশী জনপদ হিসেবে সমতটের অবস্থান। গঙ্গা-ভাগীরথীর পূর্ব তীর থেকে মেঘনার মোহনা পর্যন্ত অঞ্চলকে বলা হতো সমতট। সমতটের রাজধানী- বড় কামতা, কুমিল্লা শহর থেকে দূরত্ব- ১২ মাইল। এর সীমানা বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী। কুমিল্লার ময়নামতিতে শালবন বিহার অবস্থিত। হিউয়েন সাং-এর বিবরণ অনুসারে কামরূপে সমতট নামে জনপদ ছিল।

Content added By
সিলেট অঞ্চলে
কুমিল্লা অঞ্চলে
খুলনা অঞ্চলে
রংপুর অঞ্চলে
সিলেট অঞ্চলে
কুমিল্লা অঞ্চলে
খুলনা অঞ্চলে
রংপুর অঞ্চলে
কুমিল্লা ও নােয়াখ্রালী
রাজশাহী ও বগুড়া
দিনাজপুর ও রংপুর
চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম
ঢাকা ও ময়মনসিংহ

বরেন্দ্র বা বরেন্দ্রী উত্তরবঙ্গের একটি প্রাচীন জনপদ। এ জনপদটি গঙ্গা ও করতোয়ার মধ্যবর্তী অঞ্চলে গড়ে ওঠে। জনপদটির অন্য আরেকটি নাম- বারেন্দ্রী জনপদ। সীমানা ছিল রংপুর, রাজশাহী, দিনাজপুর ও পাবনা জেলা (শর্টকাট- রংয়াদিপ)। পালদের পিতৃভূমি বলা হয়- বরেন্দ্র জনপদকে। বাংলাদেশের প্রথম যাদুঘর “বরেন্দ্র যাদুঘর" রাজশাহীতে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯১০ সালে।

Content added By
হরিকেল
পুন্ড্রবর্ধন
বরেন্দ্র ভূমি
কোনটিই নয়
সোপানভূমি
সমভূমি
সাম্প্র্রতিক কালের পাহাড়
টারশিয়ারি যুগের পাহাড়

হরিকেলের দক্ষিণে অবস্থিত ছিল তাম্রলিপ্ত জনপদ । সপ্তম শতক থেকে এটি দণ্ডভুক্তি নামে পরিচিত হতে থাকে। গ্রিব বীর টলেমির মানচিত্রে বাংলায় 'তমলিটিস' নামে বন্দরনগরীর উল্লেখ পাও যায়, যা বাংলার প্রাচীনতম বন্দর।

Content added By
তামার পাতে শাসনাদেশ
প্রাচীন জনপদ
প্রাচীন গ্রন্থ
প্রাচীন ভাষা

বরিশাল জেলার পূর্ব নাম বাকলা-চন্দ্রদ্বীপ। বাংলার জনপদগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ক্ষুদ্র জনপদ চন্দ্রদ্বীপ। এ প্রাচীন জনপদটি বালেশ্বর ও মেঘনার মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত ছিল। বর্তমান বরিশাল জেলাই ছিল চন্দ্রদ্বীপের মূল ভূ-খণ্ড ও প্রাণকেন্দ্র ।

Content added By
বরিশাল।
সেন্ট মার্টিন।
সন্দ্বীপ
নিঝুম দ্বীপ
নােয়াখালী

রাঢ় জনপদের অপর নাম সূক্ষ্ম (রহস্যময়ী) জনপদ । রাঢ়ের রাজধানী কোটিবর্ষ। সীমানা ভাগীরথী নদীর পশ্চিম তীরবর্তী অঞ্চল ।

Content added By

বাকেরগঞ্জের সীমানা খুলনা, বরিশাল, বাগেরহাট। (শর্টকাট- বাকের খুবহাটে)

Content added By

সপ্তগাও এর অবস্থান বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী অঞ্চল ও খুলনা। (শর্টকাট-বঙ্গখুল)

Content added By

কামরূপ জনপদ রংপুর, ভারতের জলপাইগুড়ি ও আসামের কামরূপ জেলা নিয়ে বিস্তৃত ছিল।

Content added By
Please, contribute to add content into পাল ও সেন শাসনামল.
Content

পাল সাম্রাজ্যের উৎসস্থল ছিল বাংলা অঞ্চল। পাল সম্রাটদের নামের শেষে 'পাল' অনুসর্গটি যুক্ত ছিল যার অর্থ "রক্ষাকর্তা"। পাল সম্রাটেরা বৌদ্ধধর্মের মহাযান ও তান্ত্রিক সম্প্রদায়ের অনুগামী ছিলেন। শশাঙ্কের মৃত্যুর পর দীর্ঘদিন বাংলায় তেমন কোন যোগ্য শাসক ছিল না ৭৫০ খ্রিষ্টাব্দে গৌড়ের সম্রাটপদে গোপালের নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গে এই সাম্রাজ্যের পত্তন ঘটে। অধুনা বাংলা ও বিহার ভূখণ্ড ছিল পাল সাম্রাজ্যের প্রধান কেন্দ্র। এই সাম্রাজ্যের প্রধান শহরগুলি ছিল পাটলীপুত্র, বিক্রমপুর, রামাবতী (নরেন্দ্র), মুঙ্গের, তাম্রলিপ্ত ও জগদ্দল। বাংলার প্রথম বংশানুক্রমিক শাসন শুরু হয় পাল রাজত্বকালে। সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী ৪০০ বছর শাসন করেন পাল বংশের রাজারা।

জেনে নিই

  • বাংলার প্রথম বংশানুক্রমিক শাসন শুরু হয় পাল বংশের মাধ্যমে।
  • বাংলার দীর্ঘস্থায়ী (৪০০ বছর) রাজ্য শাসন করে পাল রাজবংশ।
  • পাল বংশের রাজারা ছিলেন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী।
  • মোট ১৭ জন পাল শাসক বাংলা শাসন কার্য পরিচালনা করেন।
  • পাল রাজাদের পিতৃভূমি ছিল- বরেন্দ্র অঞ্চল।
  • বাংলায় চিত্রশিল্প ও পালি ভাষার বিস্তার ঘটে পাল আমলে।
  • এ সময়ে বাংলা সাহিত্যের একমাত্র প্রাচীন নিদর্শন চর্যাপদ রচিত হয়।
  • চর্যাপদ নেপালের রাজদরবার থেকে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কার করেন- ১৯০৭ সালে।
  • পাল যুগে ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলামের প্রথম আবির্ভাব হয়।
Content added By

গোপাল পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা। গোপাল ছিলেন গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত। ৭৫০ থেকে ৭৮১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত দেশ শাসন করেন। ভারতের বিহারে 'অদন্তপুরী মহাবিহার' প্রতিষ্ঠা করেন।

Content added By

পাল রাজাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ছিলেন ধর্মপাল। বাংলা ও বিহারব্যাপী তাঁর শাসন প্রতিষ্ঠিত ছিল। তিনি পরমেশ্বর, পরমতারক মহারাজাধিরাজ উপাধি লাভ করেন। বিক্রমশীল উপাধি অনুসারে 'বিক্রমশীল বিহার' প্রতিষ্ঠা করেন। নওগাঁ জেলার পাহাড়পুরে ‘সোমপুর বিহার’ প্রতিষ্ঠা করেন। ধর্মপাল নেপাল পর্যন্ত রাজ্য বিস্তার করেন। 'সোমপুর বিহার' জাতিসংঘের ইউনেস্কো কর্তৃক ১৯৮৫ সালে বিশ্বসভ্যতার নিদর্শন হিসেবে (ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ) স্বীকৃত হয়েছে।

Content added || updated By

দেবপাল ছিলেন রাজা ধর্মপালের পুত্র এবং পাল বংশের তৃতীয় রাজা। তিনি মুঙ্গেরে (বিহার) রাজধানী স্থাপন করেন।তিনি পাল সাম্রাজ্যের সবচেয়ে বেশি সাম্রাজ্য বিস্তারকারী শাসক। দেবপালের পৃষ্ঠপোষকতায় নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় বৌদ্ধ সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠে। দেবপাল আসামকে করদ রাজ্যে পরিনত করেন।

Content added By

নারায়ণপাল ছিলেন পাল বংশের পঞ্চম রাজা। তিনি সবচেয়ে বেশি (৫৪ বছর) ক্ষমতায় থাকেন।

Content added By

মহীপালের রাজত্বকাল ছিল ৫০ বছর। তিনি দিনাজপুরের মহীপাল দীঘি ও মুর্শিদাবাদের মহীপালের সাগরদীঘি নির্মাণ করে। তাঁর উপাধি ছিল 'পরমেশ্বর পরম ভট্টারক মহারাজাধিরাজ'। মহীপালের নামানুসারে বগুড়ার মহীপুর, রংপুরের মাহিগঞ্জ, দিনাজপুরের মাহীসন্তোষ ইত্যাদি অঞ্চলের নামকরণ করা হয়।

Content added By

বরেন্দ্র অঞ্চলের সামন্তবর্ণ দ্বিতীয় মহীপালের সময়ে প্রকাশ্যে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। কৈবর্ত বিদ্রোহকে বরেন্দ্র বিদ্রোহ বা সামস্ত বিদ্রোহও বলা হয়। জেলে সম্প্রদায়কে কৈবর্ত বলা হলেও এটি মূলত জেলে, কৃষক, শ্রমজীবীসহ বিভিন্ন নিচু শ্রেণীর কর্মজীবী মানুষকে নির্দেশ করে। কৈবর্ত বিদ্রোহের নেতা ছিলেন কৈবর্ত নায়ক দিব্যোক বা দিব্য। তিনি দ্বিতীয় মহীপালকে হত্যা করে বরেন্দ্র দখল করে শাসন প্রতিষ্ঠা করেন।

Content added By

পাল বংশের সর্বশেষ সফল শাসক ছিলেন রামপাল। শাসক রামপাল দিব্যকে পরাজিত করে বরেন্দ্র পুনরুদ্ধার করেন। তিনি রাজধানী স্থাপন করেন 'রামাবতী' (মালদহে)। দিনাজপুর শহরের নিকট যে রামসাগর রয়েছে তা রামপালের কীর্তি। তাঁর সভাকবি ছিলেন’ রামচরিত' এর রচয়িতা কবি সন্ধ্যাকর নন্দী।

Content added By

মদনপালের পৃষ্ঠপোষকতায় সন্ধ্যাকর নন্দী রামচরিত রচনা করেন। তিনি বিজয় সেনের কাছে পরাজয়ের মধ্যদিয়ে সেনরা বাংলাকে দখল করেন।

Content added || updated By

সেন রাজবংশ ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম দিকের মধ্যযুগীয় একটি হিন্দু রাজবংশ ছিল, সেন বংশের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয় একাদশ শতাব্দীর মাঝপর্বে। সেনরাজাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে তারা পালদের হটিয়ে রাজনৈতিক, ধর্মীয় এবং সামাজিক শাসন প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছিলেন সুদূর কনৌজ পর্যন্ত। কর্ণটি থেকে বৃদ্ধ বয়সে বাংলার আসেন সামন্ত সেন। তিনি প্রথমে বসতি স্থাপন করেন রাঢ় অঞ্চলে বা গঙ্গা নদীর তীরে। তিনি রাজ্য প্রতিষ্ঠা না করায় সেন বংশের প্রতিষ্ঠাতার মর্যাদা দেওয়া হয় হেমন্ত সেনকে। আর বিজয় সেনকে বলা হয় সেন বংশের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা। সেনরা জাতিতে ব্রাহ্মণ ছিলেন।

জেনে নিই

  • সেন বংশের প্রথম পুরুষ ছিলেন সামন্ত সেন।
  • সেন বংশের প্রতিষ্ঠাতা হেমন্ত সেন।
  • সেন বংশের রাজাদের আদিনিবাস দক্ষিণাত্যের কর্ণাটক।
  • বর্ণপ্রথার প্রচলন করেছিলেন সেন রাজারা।
  • সেন রাজারা ব্রাহ্মণ ধর্মের প্রতিপত্তি বৃদ্ধি করে। ধারণা করা হয়, হেমন্ত সেন পাল রাজাদের অধীনে একজন সামন্ত রাজা ছিলেন।
  • কৈবর্ত বিদ্রোহের সময় পাল বংশের রাজা রামপালকে সাহায্য করেন হেমন্ত সেন।
Content added By

হেমন্ত সেনের মৃত্যুর পর বাংলার সিংহাসনে আরোহণ করেন বিজয় সেন। সেন বংশের সর্বশ্রেষ্ঠ রাজা বিজয় সেন। মহারাজাধিরাজ, পরমেশ্বর পরমভট্টারক উপাধি গ্রহণ করেন। পাল বংশের পতন ঘটে বিজয় সেনের হাতে। হুগলী জেলার বিজয়পুর ছিল বিজয় সেনের প্রথম রাজধানী। দ্বিতীয় রাজধানী স্থাপন করেন বর্তমান মুন্সীগঞ্জ জেলার বিক্রমপুরে। ধর্মের দিক থেকে বিজয় সেন ছিলেন শৈব।

Content added By

বিজয় সেনের পর সিংহাসনে আরোহণ করেন তাঁর পুত্র বল্লাল সেন । 'দানসাগর' ও 'অদ্ভূতসাগর' গ্রন্থের লেখক বল্লাল সেন। ; অদ্ভুতসাগর' গ্রন্থটি তিনি সমাপ্ত করে যেতে পারেননি। এটি সমাপ্ত করে তাঁর পুত্র লক্ষ্মণ সেন। বল্লাল সেন ছিলেন তন্ত্র হিন্দুধর্মের পৃষ্ঠপোষক। বল্লাল সেনের আমলে বৌদ্ধ ধর্ম দুর্বল হয়ে পড়ে। বল্লাল সেন হিন্দু সমাজকে নতুন করে গঠন করার জন্য 'কৌলিন্য প্রথা প্রবর্তন করেন। বল্লাল সেন শেষ জীবন অতিবাহিত করেন বানপ্রস্থ অবলম্বন করেন। বল্লাল সেনের বিশেষ উপাধি ছিল- অরিরাজ নিঃশঙ্ক শঙ্কর।

Content added By

গৌরেশ্বর লক্ষ্মণ সেন ছিলেন সর্বশেষ কার্যকরী রাজা। বৃদ্ধ বয়সে লক্ষ্মণ সেন গঙ্গা তীরে দ্বিতীয় রাজধানী নবদ্বীপে বসবাস শুরু করেন। ১১৯৬ খ্রিস্টাব্দে সুন্দরবন এলাকায় ডোম্মন পাল বিদ্রোহী হয়ে একটি স্বাধীন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। লক্ষ্মণ সেনের প্রধানমন্ত্রী ও ধর্মীয় প্রধান ছিলেন হলায়ুধ মিশ্র। হলায়ুধ মিশ্র বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগের সৃষ্টিকর্ম 'সেক শুভোদয়া' রচনা করেন। লক্ষ্মণ সেনের সভাকবি ছিলেন- জয়দেব। তার রচনা গীতগোবিন্দ। ১২০৪ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম সেনাপতি ইখতিয়ার উদ্দিন বখতিয়ার খলজি রাজধানী নদীয়া আক্রমণ করে। লক্ষ্মণ সেন নদীপথে পালিয়ে পূর্ববঙ্গের রাজধানী বর্তমান মুন্সীগঞ্জ জেলার বিক্রমপুরে আশ্রয় গ্রহণ করেন। ১২৩০ সাল পর্যন্ত লক্ষ্মণ সেনের দুই পুত্র কেশব সেন ও বিশ্বরূপ সেন নামমাত্র শাসন করে।

Content added || updated By
Please, contribute to add content into উপমহাদেশে ইসলামের আবির্ভাব.
Content

উমাইয়া খলিফা ওয়ালিদ বিন আব্দুল মালিকের খেলাফতকালে ভারতে মুসলমানদের বিজয়াভিযান শুরু হয়। তার সেনাপতি মুসা বিন নুসাইর সমগ্র উত্তর আফ্রিকা এবং তারিক স্পেন জয় করে। খলিফা ওয়ালিদের রাজত্বকালে হাজ্জাজ বিন ইউসুফ পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ (ইরাকের) শাসনকর্তা নিযুক্ত হন। তিনি ৭১২ খ্রিস্টাব্দে তাঁর জামাতা মুহম্মদ বিন কাসিমকে সিন্ধু রাজা দাহিরের বিরুদ্ধে অভিযানে প্রেরণ করেন। কাসিম সর্বপ্রথম সিন্ধুর নেবল শহর অবরোধ করেন। অতঃপর তিনি সিন্ধু নদী পার হয়ে ব্রাহ্মণ্যবাদে রাজা দাহিরকে আক্রমণ করেন। যুদ্ধে দাহির শোচনীয়ভাবে পরাজিত এবং নিহত হয়। মুহম্মদ বিন কাসিমের কিছু বিজয়ের ফলে উপমহাদেশে ইসলামের আবির্ভাব ঘটে। কিন্তু মুহম্মদ বিন কাসিমের অকালমৃত্যুর কারণে উপমহাদেশে ইসলাম একটি রাজনৈতিক শক্তি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি।

Content added By

মুহম্মদ বিন কাসিমের সিন্ধু বিজয়ের প্রায় ৩০০ বছর পর গজনীর সুলতান মাহমুদ ১০০০ সাল থেকে ১০২৭ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে উপমহাদেশের পশ্চিমাঞ্চলে ১৭ বার অভিযান পরিচালনা করেন। সুলতান মাহমুদ শাসনকর্তা ছিলেন গজনীর (আফগানিস্থান)। সুলতান মাহমুদ ভারত আক্রমণ করেন ১৭ বার। সুলতান মাহমুদের সভাকবি ছিলেন মহাকবি ফেরদৌসী। ফেরদৌসীর রচিত অমর কাব্যগ্রন্থের নাম শাহনামা। ফেরদৌসীকে বলা হয় প্রাচ্যের হোমার। সুলতান মাহমুদ 'সোমনাথ মন্দির’ আক্রমণ করেন ১০২৬ সালে। সোমনাথ মন্দির ভারতের গুজরাটে অবস্থিত। সুলতান মাহমুদের রাজ্যসভার প্রসিদ্ধ দার্শনিক ও জ্যোতির্বিদ আল বেরুনী।

Content added By

ময়েজউদ্দিন মুহম্মদ বিন সাম ইতিহাসে শিহাবউদ্দিন (মুহম্মদ ঘুরী) নামে অধিক পরিচিত। ধারনা করা হয় মুহম্মদ ঘুরী ছিলেন আফগান জাতির বংশধর। গজনীতে ঘুর সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হলে মুহম্মদ ঘুরী উপমহাদেশে তাঁর সাম্রাজ্য বিস্তারে মনোনিবেশ করেন।

Content added || updated By
মুহাম্মদ বিন কাসিম
মাহমুদ গজনী
মুহাম্মদ ঘােরী
কুতুব উদ্দীন আইবেক।
  • তরাইনের প্রথম যুদ্ধ সংগঠিত হয় ১১৯১ খ্রিস্টাব্দে মুহাম্মদ ঘুরী ও পৃথ্বীরাজ চৌহান এর সাথে। যুদ্ধে মুহাম্মদ ঘুরী শোচনীয়ভাবে পরাজিত ও আহত হয়ে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন।
  • তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধ সংগঠিত হয় ১১৯১ খ্রিস্টাব্দে মুহাম্মদ ঘুরী ও পৃথ্বীরাজ চৌহান এর সাথে। যুদ্ধে পৃথ্বীরাজ চৌহান পরাজিত ও নিহত হন এবং মুসলিম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠির হয়।

তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধের সফলতার পর মুহাম্মদ ঘুরী উত্তর উপমহাদেশের শাসনভার তার সুযোগ্য সেনাপতি কুতুবুদ্দিনের উপর ন্যস্ত করে গজনী প্রত্যাবর্তন করেন। কুতুবুদ্দিন উত্তর ভারতে রাজ্যবিস্তার করে দিল্লিতে তার রাজধানী স্থাপন করেন।

Content added By

দিল্লী সালতানাত বলতে মধ্যযুগে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনকালকে বুঝানো হয়। ১২০৬ থেকে ১৫২৬ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে ভারতে রাজত্বকারী একাধিক মুসলিম রাজ্য ও সাম্রাজ্যগুলি “দিল্লী সালতানাত” নামে অভিহিত। এই সময় বিভিন্ন তুর্কিআফগান রাজবংশ দিল্লি শাসন করে। এই রাজ্য ও সাম্রাজ্যগুলি হল: মামলুক সুলতান (১২০৬-৯০), খিলজি রাজবংশ (১২৯০-১৩২০), তুঘলক রাজবংশ (১৩২০-১৪১৩), সৈয়দ রাজবংশ (১৪১৩-৫১) এবং লোদি রাজবংশ (১৪৫১-১৫২৬)। এই সালতানাত মঙ্গোলদের( চাগাতাই খানাত থেকে) আক্রমণকে প্রতিহত করার কয়েকটি শক্তির মধ্যে অন্যতম বলে পরিচিত।

Content added By
Please, contribute to add content into দাস বংশ (১২০৬-১২৯০).
Content

কুতুবউদ্দিন আইবেক মুহম্মদ ঘুরীর একজন ক্রীতদাস হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি মুহম্মদ ঘুরীর অনুমতিক্রমে ভারত বিজয়ের পর দিল্লীতে মুসলিম শাসনের গোড়াপত্তন করেন ১২০৬ সালে। উপমহাদেশে স্থায়ী মুসলিম শাসনের প্রতিষ্ঠাতা কুতুবউদ্দিন আইবেক। ১২০৬ থেকে ১৫২৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ৩০০ বছর ধরে ভারতে শাসনকারী একাধিক মুসলিম সাম্রাজ্যসমূহ দিল্লি সালতানাত নামে পরিচিত।

জেনে নিই

  • কুতুবউদ্দিন আইবেক ছিলেন তুর্কিস্তানের অধিবাসী।
  • উপমহাদেশে প্রথম স্থায়ী মুসলিম শাসনের প্রতিষ্ঠাতা, তার রাজধানী ছিল দিল্লি।
  • দানশীলতার জন্য তাঁকে লাখবক্স' বলা হত।
  • কুতুবউদ্দিন আইবেক দিল্লির কুতুবমিনার (সুউচ্চ মিনার) নির্মাণ কাজ শুরু করেন।
  • 'আড়াই দিনকা পড়া' মসজিদ নির্মাণ করেন- আজমিরে।
  • দিল্লীর বিখ্যাত সাধক কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকির নামানুসারে এর নাম রাখা হয় কুতুবমিনার
  • কুকুরউদ্দিন আইবেক ও তাঁর উত্তরাধিকারদের শাসনামলকে প্রাথমিক যুগের তুর্কী শাসনও বলা হয়।
Content added || updated By

সুলতান ইলতুতমিশকে দিল্লী সালতানাতের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা বলা হয়। কুতুবউদ্দিন আইবেকের জামাতা ছিলেন ইলতুতমিশ। শামসুদ্দিন ইলতুতমিশের উপাধি সুলতান-ই আজম। তিনি বন্দেগান-ই-চেহেলগান বা চল্লিশ চক্র নামে দল গঠন করেন তুর্কি দাস নিয়ে। ভারতে মুসলমান শাসকদের মধ্যে তিনি প্রথম মুদ্রা প্রচলন করেন। তিনি কুতুবমিনারের নির্মাণকাজ সমাপ্ত করেন।

Content added By

ইলতুতমিশের কন্যা ছিলেন সুলতানা রাজিয়া। ১২০৬ খ্রিস্টাব্দে দিল্লীর সিংহাসনে আরোহণ করেন। তিনি ছিলেন দিল্লীর মসনদে আরোহণকারী প্রথম মুসলমান নারী।

Content added By

সুলতান নাসিরউদ্দিন অত্যন্ত ধর্মভীরু লোক ছিলেন। সরল ও অনাড়ম্বর জীবনযাপনের জন্য তিনি ফকির বাদশাহ নামে পরিচিত। তিনি কুরআনের প্রলিপি ও টুপি সেলাই করে জীবিকা নির্বাহ করতেন।

Content added || updated By

সুলতান গিয়াসউদ্দিন বিদ্যোৎসাহী ও গুণীজনের পৃষ্ঠপোষকতার জন্য প্রসিদ্ধ ছিলেন। শান্তি শৃঙ্খলার জন্য 'রক্তপাত ও কঠোর নীতি' (Blood & Iron Policy) অবলম্বন করেন। 'মহান শাসক' উপাধি লাভ করেন তিনি। "ভারতের তোতা পাখি' (বুলবুল-ই-হিন্দু) নামে পরিচিত আমীর খসরু বলবনের দরবার অলংকৃত করতেন।

Content added By
Please, contribute to add content into খলজী বংশ(১২৯০-১৩২০).
Content

জালালউদ্দিন খলজি (ফিরুজ) ছিলেন খলজি রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম সুলতান। এই বংশ ১২৯০ থেকে ১৩২০ সাল পর্যন্ত দিল্লির সুলতানি শাসন করে। জালালউদ্দিন মামলুক (কৃতদাস) রাজবংশের আধিকারিক হিসাবে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেছিলেন। এটি দিল্লি সালতানাত শাসনকারী দ্বিতীয় রাজবংশ। এটি ছিল তুর্কি-আফগান বংশোদ্ভূত মুসলিম রাজবংশ। ১২৯০ থেকে ১৩২০ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে এই রাজবংশ দক্ষিণ এশিয়ার বিরাট অংশ শাসন করে। ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বিন বখতিয়ার খলজি ছিলেন খলজি বংশেরই বংশধর। ১৩২০ সালে পাঞ্জাবের শাসনকর্তা গাজী মালিক সিংহাসন দখল করেন।

Content added || updated By

আলাউদ্দিন খলজী (১২৯৬-১৩১৬ খ্রিস্টাব্দ) পর্যটক ইবনে বতুতা আলাউদ্দিন খলজীকে দিল্লীর শ্রেষ্ঠ সুলতান বলে অভিহিত করেছেন। আলাউদ্দিন খলজী জনগণের সার্বিক কল্যাণের জন্য দ্রব্যের মূল্য নির্দিষ্ট করে দেন। দিল্লির বিখ্যাত আলাই দরওয়াজা তাঁরই কীর্তি। ঐতিহাসিক জিয়াউদ্দিন বারনী, কবি আমির খসরু প্রমুখ গুণীজন তাঁর পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেন । মুসলমান শাসক হিসাবে দক্ষিণ ভারত জয় করেন। চতুদর্শ লুইয়ের মত আলাউদ্দিন খিলজি ঘোষনা করেন আমিই রাষ্ট্র। তিনি ১৩০৬ খ্রিস্টাব্দে দেবগিরির রাজারাদের দিল্লীর আনুগত্য স্বীকারে বাধ্য করেন। আলাউদ্দিন খিলজির সময় খিলজিরা সফলভাবে মোঙ্গল আক্রমণ ঠেকাতে সক্ষম হয়।

Content added By
Please, contribute to add content into তুঘলক বংশ (১৩২০-১৪১৩).
Content

তুঘলক সাম্রাজ্যের সূচনা হয়েছিল গিয়াসউদ্দিন তুগলকের মাধ্যমে। তার মৃত্যুর পর তার ছেলে মুহাম্মদ বিন তুগলক ক্ষমতায় আসীন হন। তিনিই তুগলক সাম্রাজ্যের ব্যাপক প্রসার ঘটিয়েছিলেন। তারপরও মুহাম্মদ বিন তুগলক তা দূর্বল রাজ্যনীতি, অসহিঞ্চুতা এবং রহস্যময় আচরনের কারণে সমালোচিত ছিলেন। তাই বাংলা এবং উর্দুতে তুগলকি কান্ড বলতে আজব এবং অবান্তর কান্ড-কারখানাকে বুঝায়।

Content added By

মুহম্মদ বিন তুঘলক অত্যন্ত প্রতিভাবান ও শ্রেষ্ঠ শাসক ছিলেন।তিনি রাজধানী দিল্লি থেকে দেবগিরিতে স্থানান্তর করেন। উত্তর ভারতে মঙ্গলদের আক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় তিনি রাজধানী দিল্লিতে ফেরত আনেন।তিনি সোনা ও রূপার মুদ্রার পরিবর্তে প্রতীক তামার মুদ্রা প্রচলন করেন। তিনি কৃষির উন্নয়নে প্রতিষ্ঠা করেন দেওয়ান-ই- কোহি নামে কৃষিবিভাগ।

Content added By

তুঘলক বংশের শেষ সুলতান ছিলেন মাহমুদ শাহ। ১৩৯৮ সালে তৈমুর ভারত আক্রমণ করেন মাহমুদ শাহ এর আমলে। বিখ্যাত তুর্কি বীর তৈমুর ছিলেন মধ্য এশিয়ার সমরকদের অধিপতি। শৈশবে তাঁর একটি পা খোড়া হয়ে যায় বলে তিনি তৈমুর লঙ নামে পরিচিত।

Content added || updated By

খানজাহান আলী ছিলেন একজন মুসলিম ধর্মপ্রচারক। খানজাহান আলীর উপাধি উল্লুগ খান খান-ই-আজম। খান জাহান আলী তুঘলক সেনাবাহিনীতে সেনাপতির পদে যোগদান করেন- ১৩৮৯ সালে। তিনি রাজা গণেশকে পরাজিত করে বাংলার দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে ইসলামের পতাকা উড্ডীন করেন। তিনি বাগেরহাট জেলায় বিখ্যাত ষাটগম্বুজ মসজিদ (১৪৩৫-১৪৫৯ খ্রিস্টাব্দ) নির্মাণ করেন। মসজিদের নাম ষাট গম্বুজ হলেও মসজিদে গম্বুজ মোট ৮১টি তবে মসজিদের ভিতরে ষাটটি স্তম্ভ আছে। এটি বাংলাদেশের মধ্যযুগের সবচেয়ে বড় মসজিদ। ১৯৮৩ সালে ইউনেস্কো একে বিশ্ব ঐতিহ্য ঘোষণা করে।

Content added By

১৫২৬ সালে পানি পথের প্রথম যুদ্ধে বাবরের নিকট দিল্লির লোদী বংশের সর্বশেষ সুলতান ইব্রাহিম লোদীর পরাজয়ের মাধ্যমে দিল্লি সালতানাতের ৩২০ বছরের অবসান ঘটার মধ্যে দিয়ে শুরু হয় মুঘল শাসনামল।

Content added By

১৫২৬ সালে পানিপথের প্রথম যুদ্ধে ইবরাহিম লোদির বিরুদ্ধে বাবরের জয়ের মাধ্যমে মুঘল সাম্রাজ্যের সূচনা হয়। মুঘল সম্রাটরা ছিলেন মধ্য এশিয়ার টাকো মঙ্গোল বংশোদ্ভূত। তারা চাগতাই খান ও তৈমুরের মাধ্যমে চেঙ্গিস খানের বংশধর। ১৫৫৬ সালে আকবরের ক্ষমতারোহণের মাধ্যমে মুঘল সাম্রাজ্যের ধ্রুপদী যুগ শুরু হয়। ১৫৭৬ সালে যুদ্ধে সম্রাট আকবর বাংলায় মুঘল শাসনের সূত্রপাত করেন মুঘল সাম্রাজ্যের মোট শাসক ছিলেন ১৭ জন, এদের মাঝে প্রসিদ্ধ হলেন ৬ জন। ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিপ্লবের পরাজয়ের ফলে দ্বিতীয় বাহাদুর শাহর রেঙ্গুনে নির্বাসিত করা হয়। নির্বাসনের মধ্য দিয়ে মুঘল সাম্রাজ্যের পতন ঘটে।

Content added By
  • পানিপথের প্রথম যুদ্ধ ১৫২৬ খ্রিস্টাব্দে বাবর ও ইব্রাহিম লোদীর মধ্যে সংগঠিত হয়। যুদ্ধে লোদী পরাজিত হন এবং মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত করেন বাবর।
  • পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দে আকবরের সেনাপতি বৈরাম খান ও আফগান নেতা হিমুর মধ্যে সংগঠিত হয়। । যুদ্ধে হিমু পরাজিত হন এবং সম্রাট আকবর দিল্লি অধিকার করেন।
  • পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ ১৭৬১ খ্রিস্টাব্দে আহমদ শাহ আবদালি ও মারাঠাদের মধ্যে সংগঠিত হয়। যুদ্ধে মারাঠাদের পতন এবং বর্গী অত্যাচারী শাসনের অবসান ঘটে ।
Content added || updated By

জহিরুদ্দিন মুহম্মদ বাবর তার সাহসিকতা ও নির্ভীকতার জন্য ইতিহাসে বাবর নামে প্রসিদ্ধ। বর্তমান রুশ-তুর্কিস্তানের অন্তর্গত ফারগানা নামক রাজ্যে বাবরের জন্ম। বাবর পিতার দিক থেকে তৈমুর লং এবং মায়ের দিক থেক চেঙ্গিস খানের বংশধর ছিলেন। বাবর শব্দের অর্থ সিংহ। বাবর ফারগানার সিংহাসনে আরোহন করেছিলেন মাত্র ১১ বছর বয়সে।

জেনে নিই

  • মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা প্রাণপুরুষ জহিরউদ্দীন মুহম্মদ বাবর।
  • পানিপথের প্রথম যুদ্ধে জয়লাভ করে বাবর।
  • পানিপথের প্রথম যুদ্ধ হয় বাবর ও ইবরাহীম লোদীর মধ্যে।
  • পানিপথ নামক স্থানটি বর্তমানে অবস্থিত- ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে।
  • পানিপথের প্রাস্তবে ঐতিহাসিক যুদ্ধ হয়- ৩টি।
  • মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয় পানিপথের প্রথম যুদ্ধের মাধ্যমে- ১৫২৬ সালে।
  • ১৫২৭ সালে তিনি বাবরি মসজিদ (অযোধ্যা) নির্মাণ করেন।
  • ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম কামানের ব্যবহার করেন- পানিপথের প্রথম যুদ্ধে।
  • সম্রাট বাবর আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ রচনা করেন বাবরনামা বা তুযুক-ই-বাবর নামে ।
  • বাবর মৃত্যুবরণ করেন। ১৫৩০ খ্রিস্টাব্দে, বাবরকে সমাহিত করা হয় কাবুলে।
Content added || updated By

সম্রাট বাবরের মৃত্যুর পর ১৫৩০ সালের ডিসেম্বরে হুমায়ূন পিতার সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হন। ১৫৩৮ সালে তিনি বাংলার গৌড় অধিকার করেন। গৌড় নগরের অপরূপ সৌন্দর্য তাকে বিমোহিত করে ফলে এর নাম রাখেন 'জান্নাতাবাদ'। হুমায়ূন কনৌজের যুদ্ধে ১৫৪০ সালে শেরশাহের নিকট পরাজিত হয়ে দিল্লি ত্যাগ করেন। ১৫৪০-১৫৫৫ খ্রি: পর্যন্ত শেরশাহের নেতৃত্বে ভারতবর্ষে শুরশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৫৫৫ সালে ১৫ বছর পর হুমায়ুন পুনরায় পারস্য সাম্রাজ্যের সহায়তায় মুঘল শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হন।

জেনে নিই

  • ১৫৪০ সালে কনৌজের যুদ্ধে শের শাহের কাছে পরাজিত হয়ে সাম্রাজ্য হতে বিতাড়িত হন।
  • ১৫৩৮ সালে বাংলার নামকরণ করেন জান্নাতাবাদ।
  • বাবরের জ্যৈষ্ঠ পুত্রের নাম হুমায়ুন। হুমায়ূন শব্দের অর্থ ভাগ্যবান।
  • চৌসার যুদ্ধ হয় ১৫৩৯ সালে শের শাহের সাথে।
  • হুমায়ুন পুনরায় সিংহাসন পুনরুদ্ধার করেন ১৫৫৫ সালে ।
  • হুমায়ুন মৃত্যুবরণ করেন গ্রন্থাগারের সিঁড়ি হতে পড়ে ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দে।
Content added || updated By

শেরশাহ সম্রাট বাবরের সেনাবাহিনীর সেনা নায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ১৫৩৯ সালে চৌসারের যুদ্ধে দূর্বল হুমায়ুনকে পরাজিত করে শেরখান শেরশাহ উপাধি ধারন করেন। তিনি নিজেকে বিহারের স্বাধীন সুলতান হিসেবে ঘোষণা করেন। ১৫৪০ সালে তিনি বাংলা দখল করেন এবং হুমায়ুনকে পরাজিত করে দিল্লি। অধিকার করে উপমহাদেশে আফগান সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।

জেনে নিই

  • সম্রাট শেরশাহ গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড (সড়ক-ই-আজম) নির্মাণ করেন।
  • গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোডটি সোনারগাঁও থেকে সিন্ধু নদ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।
  • তিনি ভারতবর্ষে 'ঘোড়ার ডাক' প্রচলন করেন।
  • ভারতবর্ষে 'দাম' নামে তাম্র মুদ্রার প্রচলন করেন।
  • তিনি রুপিয়া নামে একধরনের মুদ্রারও প্রচলন করেছিলেন।
  • আফগান দুর্গ নির্মাণ করেন (ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার)।
Content added By

ভারতবর্ষের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক ১৫৫৬ সালে মাত্র ১৩ বছর বয়সে আকবর ভারতের শাসনতার গ্রহণ করেন। ১৫৫৬ সালে হিমু দিল্লি দখল করে নিলে বৈরাম খান (আকবরের প্রধান সেনাপতি) পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধে হিমুকে পরাজিত করে দিল্লি অধিকার করেন। আকবর | বৈরাম খানকে খান-ই বাবা বলে ডাকতেন। বৈরাম খানের তত্ত্বাবধানে তিনি সময় দক্ষিণ এশিয়ার সাম্রাজ্য বিস্তার করেন। ১৫৬০ সালে আকবর পূর্ণাঙ্গ ক্ষমতা গ্রহন করেন।

জেনে নিই

  • মুঘল সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ সম্রাট ছিলেন সম্রাট আকবর।
  • আকবর দিল্লির সিংহাসনে বসেন ১৩ বছর বয়সে।
  • বাংলার মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন ১৫৭৬ সালে।
  • ১৫৭৬ সালের রাজমহলের (ঝাড়খন্ড) যুদ্ধ জয়ে বাংলায় মুঘল শাসন শুরু।
  • আবুল ফজল ছিলেন- সম্রাট আকবরের সভাকবি।
  • আইন-ই-আকবরী গ্রন্থের রচয়িতা- আবুল ফজল।
  • দেশবাচক বাংলা শব্দের প্রথম ব্যবহার হয় আইন-ই-আকবর গ্রন্থে।
  • সম্রাট আকবরের আমলে সমগ্র বঙ্গদেশ 'সুবহ-ই-বাঙ্গালাহ' নামে পরিচিত।
  • আকবরের রাজসভার গায়ক ছিলেন তানসেন ।
  • সম্রাট আকবরের রাজস্ব মন্ত্রী ছিলেন টোডরমল।
  • আকবরের রাজসভায় বিখ্যাত কৌতুককার ছিলেন বীরবল।
  • প্রাদেশিক শাসনকর্তাকে বলা হতো সুবেদারকে।
  • আকবর প্রবর্তিত মনসবদারি প্রথা হল সেনাবাহিনী সংস্কার পরিকল্পনা।
  • আকবর মৃত্যুবরণ করেন ১৬০৫ খ্রিস্টাব্দে, আকবরের সমাধিস্থল অবস্থিত সেকেন্দ্রায়।

সম্রাট আকবরের সংস্কারমূলক অবদান

  • "দ্বীন-ই-ইলাহী' ধর্মের প্রবর্তন (১৫৮২)
  • ‘মানসবদারি’ প্রথার প্রচলন (১৫৭৭)
  • রাজপুত নীতির প্রবর্তন (১৫৬২)
  • বাংলা সনের প্রবর্তন (ইংরেজি-১৫৫৬)
  • জিজিয়া কর ও তীর্থকর রহিত করেন।
  • ফতেহপুর সিক্তি নির্মাণ করেন।
  • অমৃতসার স্বর্ণমন্দির নির্মাণ করেন।
Content added By

সম্রাট আকবর ১৫৭৬ সনে বাংলা জয় করলেও বারো ভূঁইয়াদের কারনে মুঘল শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত করতে পারেননি। পরে, সম্রাট জাহাঙ্গীর বাংলায় মুঘল শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত করেন এবং বাংলার রাজধানী রাজমহল হতে ঢাকায় স্থানান্তর করেন। সম্রাট জাহাঙ্গীরের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ তুজুক-ই জাহাঙ্গীর। তিনি এদেশের সরকারি কাজে ফারসি ভাষা চালু করেন। সম্রাট জাহাঙ্গীরের সাথে নুরজাহানের বিবাহ মুঘল সাম্রাজ্যের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।

জেনে নিই

  • জাহাঙ্গীরের ডাকনাম ছিল- শেখু বাবা।
  • নূরজাহানের প্রকৃত নাম মেহেরুন্নিসা।
  • বাংলার সুবাদার হিসেবে দ্বিতীয়বার নিয়োগ পান ইসলাম খান ।
  • তাঁর আমলেই ইসলাম খান কর্তৃক বারো ভূঁইয়াদের দমন করা হয়।
  • বাংলার রাজধানী রাজমহল হতে ঢাকায় স্থানাস্তর (১৬১০) করা হয়।
  • ইসলাম খান ঢাকার নামকরণ করেন জাহাঙ্গীরনগর।
  • ১৬১২ সালে সমগ্র বাংলা মুঘলদের অধীনে আনয়ন করেন ।
  • তাঁর আমলেই ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলায় আগমন করে।
  • সম্রাট জাহাঙ্গীরের মৃত্যুবরণ করেন- ১৯২৭ সালে, সমাধি পাকিস্তানের লাহোরে।
  • তার অবদানঃ সরকারি কাজে ফারসি ভাষা চালু , নিজের নামে মুদ্রা প্রচলন, আগ্রার দূর্গ নির্মাণ
Content added || updated By

সম্রাট জাহাঙ্গীরের পরে মুঘল সাম্রাজ্যের ৫ম শাসক হন শাহজাহান। Prince of Builders বলা হয় স্থাপত্য শিল্পের অবদান ও আগ্রহের কারনে। তাজমহল ও ময়ূর সিংহাসনসহ বিভিন্ন স্থাপত্য তার শ্রেষ্ঠ নির্মানশৈলী। ১৬৩৩ সালে ইংরেজদের প্রথম বাণিজ্য কুঠি (পিপিলাই) স্থাপন করার অনুমতি দেন শাহজাহান। শাহজাহান' উপাধি প্রদান করেন তার পিতা সম্রাট জাহাঙ্গীর।

জেনে নিই

  • আগ্রার তাজমহল ও ময়ূর সিংহাসন নির্মাণ।
  • ময়ূর সিংহাসন লুট করেন ১৭৩৮ সালে ইরানের নাদির শাহ।
  • ময়ূর সিংহাসনের শিল্পী ছিলেন পারস্যের বেবাদল খান।
  • দেওয়ানে আম ও দেওয়ানে খাস নির্মাণ করেন।
  • দিল্লি জামে মসজিদ নির্মাণ ও দিল্লির লালকেল্লা (দুর্গ) নির্মাণ।
  • আগ্রায় মতি মসজিদ নির্মাণ।
  • লাহোরে সালিমার উদ্যান নির্মাণ।
  • খাসসমহল ও শীর্ষমহল নির্মাণ।
  • ঢাকার হোসনী দালান তার আমলের স্থাপত্যকীর্তি।
Content added By

তাজমহল আগ্রার যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত । নির্মাণের সময়কাল (১৬৩২-১৬৫৩) খ্রিস্টাব্দ। এর স্থপতি ওস্তাদ লাহোরী, ওস্তাদ ঈশা খাঁ। তাজমহল নির্মাণ করেন ২০ হাজার শ্রমিক ২২ বছরে। এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্য ঘোষণা করা হয় ১৯৮৩ সালে।

Content added By

শাহজাহানের স্ত্রী মমতাজ মহলের গর্ভে চারপুত্র ও দুই কন্যা জন্মগ্রহণ করেছিলেন। পুত্রদের নাম দারা, সুজা, আওরঙ্গজেব ও মুরাদ। কন্যাদের নাম ছিল জাহান আরা ও রওশন আরা। ভ্রাতৃযুদ্ধে জাহান আরা দারার পক্ষ এবং রওশন আরা আওরঙ্গজেবের পক্ষ সমর্থন করে। যুদ্ধে অপর ভাইদের পরাজিত করে আওরঙ্গজেব ক্ষমতা দখল করেন। সম্রাট শাজাহান তাঁর পুত্র আওরঙ্গজেবকে যোগ্যতার স্বীকৃতিস্বরূপ 'আলমগীর' নামক তরবারী প্রদান করেন। জিন্দাপীরের সম্মানে বাংলার সুবাদার মীর জুমলা ১৬৬১ খ্রি. বিনাযুদ্ধে কুচবিহার মুঘল সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করেন। এসময় কুচবিহারের নাম রাখা হয়েছিল ‘আলমগীরনগর’।

জেনে নিই

  • সম্রাট আওরঙ্গজেব অতিশয় ধর্মপ্রাণ মুসলমান ছিলেন।
  • তাঁকে 'জিন্দাপীর' বলা হয়।
  • ফতওয়া-ই-আলমগীরী রচনা করেন আওরঙ্গজেব।
  • তিনি জিজিয়া কর পুনঃস্থাপন করেন।
  • সম্রাট আওরঙ্গজেবের মামা সায়েস্তা খান বাংলার সুবাদার ছিলেন।
Content added By

দুর্বল ও অকর্মণ্য মুঘল সম্রাট মুহম্মদ শাহ এর আমলে (১৭৩৯ খ্রিস্টাব্দে) পারস্যের নাদির শাহ ভারত আক্রমণ করেন। নাদির শাহ ভারত হতে মহামূল্যবান কোহিনুর হীরা, ময়ূর সিংহাসন এবং প্রচুর ধনরত্ন পারস্যে নিয়ে যান।

Content added By

শেষ মুঘল সম্রাট ছিলেন দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ। ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের পর ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দে তাঁকে রেঙ্গুনে (বর্তমান ইয়াঙ্গুনে) নির্বাসন দেওয়া হয়। ১৮৬২ সালে তিনি রেঙ্গুনে নির্বাসিত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। রেঙ্গুনেই তাঁকে সমাহিত করা হয়।

Content added By

মুহম্মদ ঘুরীর সেনাপতি কুতুবউদ্দিন আইবেকের আদেশক্রমে তুর্কী বার ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খলজী ১২০৪ সালে মাত্র ১৭-১৮ জন অশ্বারোহী সৈন্য নিয়ে বাংলার শেষ স্বাধীন সেন বংশের রাজা লক্ষণ সেনকে পরাজিত করে বাংলা দখল করেন। বখতিয়ার খলজীর বাংলা অধিকারের মাধ্যমে বাংলায় মুসলিম শাসনের সূচনা হয়। তিনি দিনাজপুরের দেবকোটে বাংলার রাজধানী স্থাপন করেন।

Content added By

বাংলায় মুসলিম শাসনের প্রাথমিক পর্যায় ছিল (১২০৪-১৩৩৮) সাল পর্যন্ত। এ যুগের শাসকগণ সবাই দিল্লির সুলতানের অধীনে বাংলার শাসনকর্তা হয়ে এসেছিলেন। বাংলার অনেক শাসনকর্তাই দিল্লির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে স্বাধীন হতে চেয়েছিলেন। বারংবার এমন বিদ্রোহ সংঘটিত হওয়ার জন্য দিল্লির ঐতিহাসিক জিয়াউদ্দিন বারানী “তারিখ- ই-ফিরোজশাহী" গ্রন্থে বাংলার নাম দিয়েছিলেন বুলগাকপুর বা বিদ্রোহের নগরী।

বাংলায় তুর্কী শাসক

  • নাসির উদ্দিন মাহমুদ বাংলার প্রথম তুর্কি শাসক ছিলেন। তিনি ইলতুৎমিসের পৌত্র ছিলেন।
  • সুলতান গিয়াসউদ্দিন ইওয়াজ খলজি 'বাসনকোর্ট' দুর্গ নির্মাণ করেন। প্রথম মুসলিম নৌবাহিনী গঠন করে।
  • সুলতান সামসুদ্দিন ফিরোজ শাহ সিলেটের অত্যাচারী গৌরগোবিন্দকে পরাজিত করেন। তার সময়ে হযরত শাহ জালাল বাংলায় আসেন।
Content added By
Please, contribute to add content into নাসির উদ্দিন মাহমুদ.
Content
Please, contribute to add content into সুলতান সামসুদ্দিন ফিরোজ শাহ.
Content

দিল্লির সুলতানগণ (১৩৩৮-১৫৩৮) এ দুইশত বছর বাংলাকে তাদের অধিকারে রাখতে পারেনি। এ সময় বাংলার সুলতানরা স্বাধীনভাবে বাংলা শাসন করেন। ১৩৩৮ সালে সোনারগাও এর শাসক বাহরাম খানের মৃত্যু হলে তার বর্মরক্ষক 'ফখরা' সুযোগ বুঝে নিজে ফখরুদ্দিন মুবারক শাহ নামধারণ করে সোনারগাওয়ের সিংহাসন দখল করেন।

Content added By

খরউদ্দিন মুবারক শাহের পূর্বনাম ফখরা। তিনি ছিলেন বাংলার প্রথম স্বাধীন সুলতান। তিনি সোনারগাঁয়ের শাসন ক্ষমতা দখল ও স্বাধীনতা ঘোষণা করেন- ১৩৩৮ সালে । স্বাধীন সুলতান হিসাবে তিনি উপাধি গ্রহণ করেন ফখরউদ্দিন মুবারক শাহ। তিনি চট্টগ্রাম থেকে চাঁদপুর পর্যন্ত রাজপথ নির্মাণ করেন। ইবনে বতুতা তার আমলে (১৩৪৬) সালে বাংলায় আসেন।

Content added || updated By

শামসুদ্দীন ইলিয়াস শাহ অবিভক্ত বাংলার প্রথন মুসলিম স্বাধীন সুলতান ছিলেন এবং ইলিয়াস শাহী বংশের করেন। ইলিয়াস শাহী বংশ ১৩৪২ সাল থেকে ১৪১৫ সাল পর্যন্ত একটানা ৭৩ বছর ধরে অবিভক্ত বাংলা শাসন করে।

জেনে নিই

  • ১৩৫২ সালে ইলিয়াস শাহ পুরো বাংলা অধিকার করেন।
  • প্রাচীন জনপদগুলোকে একত্রিত করে নাম দেন 'বাঙ্গালাহ'।
  • তার উপাধি 'শাহ-ই-বাঙ্গালাহ' বা ‘শাহ-ই-বাঙ্গালিয়ান’।
  • তিনিই প্রথম উপাধি গ্রহণের মাধ্যমে বাংলা রাষ্ট্রের পরিচয় তুলে ধরেন।
  • ইলিয়াস শাহ বাংলার রাজধানী গৌড় থেকে পান্ডুয়া নগরীতে স্থানান্তর করেন।

Content added || updated By

পাণ্ডুয়ার আদিনা মসজিদ সিকান্দার শাহের অমর কীর্তি। তিনি সবচেয়ে দীর্ঘসময় ক্ষমতায় থাকা সুলতান। সুলতান সিকান্গৌদার শাহ গৌড়ের কোতয়ালী নরজা নির্মাণ করেন।

Content added By

সবচেয়ে জনপ্রিয় সুলতান ছিলেন গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ। আজম শাহ বাংলা ভাষার পরম পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। তাঁর সময়ে ইউসুফ জোলেখা রচনা করেন কবি শাহ মুহম্মদ সগীর । এ সময় কৃত্তিবাসের রামায়ণ বাংলা অনুবাদ করা হয়। পারস্যের কবি হাফিজের সাথে তিনি পত্রালাপ করতেন।

Content added By

বাংলার স্বাধীন সুলতানদের মধ্য সর্বশ্রেষ্ঠ ছিলেন আলাউদ্দিন হুসাইন শাহ। তাকে বলা হয় বাংলার আকবর, তার শাসনামলকে বাংলার স্বর্ণযুগ বলা হয়। হুসাইন শাহের আমলে বাংলার রাজধানী ছিল গৌড় । তিনি সংগ্রাম থেকে আরাকানীদের বিতাড়িত করেন। হুসাইন শাহের রাজত্বকালে শ্রীচৈতন্য বৈষ্ণব আন্দোলন (বৃন্দাবন) গড়ে তোলেন। হুসাইন শাহের সেনাপতি কবীন্দ্র পরমেশ্বর বাংলা ভাষায় মহাভারত রচনা করেন। বিপ্রদাস, বিজয়গুপ্ত, যশোরাজ খান প্রমুখ সাহিত্যিকগণ তাঁর পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেন। হুসেন শাহী আমলে বাংলা গজল ও সুফী সাহিত্যের সৃষ্টি হয়। তাঁর শাসনামলে গৌড়ের ছোট সোনা মসজিদ ও গুমতিদ্বার নির্মিত হয়।

Content added By

গৌড়ের বিখ্যাত বড় সোনা মসজিদ (বারদুয়ারি মসজিদ) নির্মাণ করে। সুলতান নাসির উদ্দিন নুসরাত শাহের অমরকীর্তি- কদম রসুল। তার সময়ে ভারতে মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়।

Content added By

বাংলার শেষ স্বাধীন সুলতান ছিলেন গিয়াসউদ্দিন মাহমুদ শাহ। ১৫৩৮ সালে শেরশাহ গৌড় দখলের মাধ্যমে বাংলায় স্বাধীন সুলতানী যুগের অবসান ঘটে।

Content added By

সম্রাট আকবর পুরো বাংলার উপর অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে পারেননি। বাংলার শক্তিশালী জমিদারগণ মুঘলদের বশ্যতা স্বীকার করেনি। স্বাধীনতা রক্ষার্থে তারা একজোট হয়ে মুঘল সেনাপতির বিরুদ্ধে লড়াই করতেন। বাংলার ইতিহাসে ভাটি অঞ্চলের এ জমিদারগণ বারো ভূঁইয়া নামে পরিচিত।

কয়েকজন শাসক

  • ঈসা খান সোনারগাঁও অঞ্চল শাসন করেন।
  • কেদার রায় বিক্রমপুর শাসন করেন।
  • কিঙ্কর সেন পিরোজপুর শাসন করেন।
  • ওসমান খা উড়িষ্যা শাসন করেন।
  • প্রতিপাদিত্য যশোর অঞ্চল শাসন করেন।
  • ফজল গাজী গাজীপুর শাসন করে।
  • কন্দর্প রায় বরিশাল শাসন করে।
  • পীতাম্বর পুঠিয়া শাসন করে।
Content added By

বারো ভূঁইয়াদের নেতা ছিলেন ঈসা খান। তিনি বাংলার ধানী হিসেবে সোনারগাও এর গোড়া পত্তন করেন। সম্রাট আকবরের সেনাপতিরা বারো ভূঁইয়াদের নেতা ঈসা খাঁকে পরাজিত করতে ব্যর্থ হন। ঈসা খাঁর মৃত্যুর পর বারো ভূঁইয়াদের নেতা হন ঈসার পুত্র মুসা খান। তার আমলেই বাংলার বারো ভূঁইয়াদের চূড়ান্তভাবে দমন করা হয়। সুবেদার ইসলাম খান বারো ভূঁইয়ানের নেতা মুসা খানদের পরাস্ত করেন। এগারসিন্ধুর গ্রাম (কিশোরগঞ্জ) ইসা খানের নাম বিজড়িত মধ্যযুগীয় একটি দূর্গ।

Content added By

১৫৭৬ সালে রাজমহলের যুদ্ধে বাংলার শেষ আফগান শাসক দাউদ কররানী পরাজিত হলে বাংলায় মুঘল শাসন শুরু হয়। এ সময় মুঘল শাসক ছিলেন সম্রাট আকবর। সুবাদারি ও নবাবি এ দুই পর্বে বাংলায় মুঘল শাসন অতিবাহিত হয়। বারোভূঁইয়াদের দমনের পর সমগ্র বাংলায় সুবেদারী প্রতিষ্ঠিত হয়। এ সময় সমগ্র বঙ্গ দেশ সুবহ-ই-বাঙ্গালাহ নামে পরিচিত হয়। মুঘল প্রদেশগুলো সুবা নামে পরিচিত ছিল। প্রাদেশিক শাসনকর্তাকে বলা হতো সুবাদার।

Content added By

মানসিংহ সম্রাট বরের সেনাপতি ছিলেন। তিনি বাংলা দখল নেওয়ার প্রচেষ্ঠা চালান এবং বারো ভূঁইয়াদের দমন করতে ব্যর্থ হন।

Content added By

১৬০৮ সালে ইসলাম খানকে সুবেদার হিসেবে নিয়োগ দেয় সম্রাট জাহাঙ্গীর। তিনি বারো ভূঁইয়াদের দমন করে সমগ্র বাংলায় সুবাদারি শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ১৬১০ সালে বিহারের রাজমহল থেকে রাজধানী ঢাকায় নিয়ে আসেন। সুবেদার ইসলাম খান ঢাকার নামকরণ করেন জাহাঙ্গীরনগর। ইসলাম খান ঢাকার 'ধোলাই খাল খনন করেন। তিনি বাংলার নৌকা বাইচ উৎসবের সূচনা করেন।

Content added By

শায়েস্তা খান বাংলার সুবাদার নিযুক্ত হন ১৬৬৪ খ্রিস্টাব্দে। আওরঙ্গজেবের মামা ছিলেন শায়েস্তা খান। চট্টগ্রাম অধিকার করে আরাকানি মগ জলদস্যুদের উৎখাত করেন। আরাকানি জলদস্যুদের হটিয়ে তিনি চট্টগ্রামের নাম রাখেন ইসলামাবাদ। শায়েস্তা খান বাংলা থেকে ইংরেজদের বিতাড়িত করেন। টাকায় আট মণ চাল পাওয়া যেত শায়েস্তা খানের আমলে। তাঁর আমলের স্থাপত্যশিল্প ছোট কাটরা, লালবাগ কেল্লা, চক মসজিদ, সাত গম্বুজ মসজিদ, পরি বিবির মাজার (শায়েস্তা খানের মেয়ে), হোসেনী দালান, বুড়িগঙ্গার মসজিদ, প্রভৃতি।

Content added By

কাশিম খান জুয়ানি সম্রাট শাহজাহান কর্তৃক নিয়োগকৃত প্রথম সুবেদার। পর্তুগিজদের অত্যাচারের মাত্রা চরমে পৌঁছলে সম্রাট শাহজাহানের আদেশে কাসিম খান তাদেরকে শক্ত হাতে দমন করেন।

Content added By

সম্রাট শাহজাহানের ২য় পুত্র শাহ সুজা ২০ বছর বাংলায় সুবাদারি করেন। তিনি ইংরেজদের বিনা শুল্কে বানিজ্য করার সুযোগ নেন। শাহজাদা সুজা ঢাকার চক বাজারে 'বড় কাটরা মসজিদ নির্মাণ করেন। সুজা তার ভ্রাতা আওরঙ্গজেবের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন।

Content added By

আওরঙ্গজেবের সেনাপতি মীর জুমলা সুজাকে দমনের জন্য বাংলার রাজধানী জাহাঙ্গীরনগর পর্যন্ত এসেছিলেন। সম্রাট আওরঙ্গজেব তাঁকে বাংলার সুবাদারের দায়িত্ব নেন। তিনি ঢাকা গেট (পূর্ব নাম মীর জুমলা) নির্মাণ করেন। কৃষকদের নিকট থেকে প্রথম কর আদায় করেন।

Content added By

পরিবিবি ছিলেন শায়েস্তা খানের কন্যা। পরিবিবির আসল নাম ইরান দুখত রহমত বানু। লালবাগ দুর্গের মাঝখানে বর্গাকার ভবনটিতে তার কবর।

Content added By
Please, contribute to add content into যুগে যুগে বাংলার বিভিন্ন নাম.
Content

১৩৫২ সালে সুলতান ইলিয়াস শাহ ১৬ টি জনপদ একত্রিত করে বঙ্গের নাম দেন বাঙ্গালাহ ।

Content added By
আলাউদ্দিন হোসেন শাহ
নসরত শাহ
জালালউদ্দিন মুহাম্মদ শাহ
হাজী ইলিয়াস শাহ

১৫৩৮ সালে মুঘল সম্রাট হুমায়ুন গৌড়ের সৌন্দর্য দেখে বাঙ্গালার নাম দেন 'জান্নাতাবাদ'।

Content added By

১৫৭৬ সালে মুঘল সম্রাট আকবর জান্নাতাবাদ নামকরণ করে ‘সুবে বাংলা’। সুবে অর্থ প্রদেশ।

Content added By

লর্ড ডালহৌসি ১৮৫৪ সালে সুবে বাংলার নামকরণ করেন বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি।

Content added By

লর্ড কার্জনের আমলে ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ হলে বঙ্গের নাম হয় ‘পূর্ব বঙ্গ’ ।

Content added By

১৯৫৬ সালে পাকিস্তান সরকার সাংবিধানিক ভাবে পূর্ব বঙ্গের নাম 'পূর্ব পাকিস্তান' হয়।

Content added By

১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব বাংলার নামকরণ করেন বাংলাদেশ।

Content added By
Please, contribute to add content into বাংলায় নবাবী আমল.
Content

মুর্শিদ কুলি খান বাংলায় প্রথম স্বাধীন নবাবী রাজবংশের প্রতিষ্ঠা করেন ১৭১৭ সালে। তাঁর সময় সুবাকে বলা হতো ‘নিজামত’ আর সুবাদারের বদলে পদবি হয় ‘নাজিম’। সম্রাট ফররুখ শিয়ার শাসনকালে মুর্শিদকুলি খান বাংলার সুবাদার নিযুক্ত হন। তিনি বার্ষিক ১ কোটি ৩ লক্ষ টাকা রাজস্ব পাঠাতেন। তাঁর শাসনামলে বাংলা সুবা বাংলা প্রায় স্বাধীন হয়ে পড়ে।

Content added By

আলীবর্দি খান বাংলার প্রথম প্রকৃত স্বাধীন নবাব । তিনি মুঘল সম্রাটদের রাজস্ব প্রদান বন্ধ করেন। মুসলমান শাসনামলে এদেশে এসে অত্যাচার ও লুট করেছে বর্গীরা। বাংলা থেকে মারাঠা বর্গীদের বিতাড়িত করেন আলীবর্দি খান।

Content added By

নবাব সিরাজউদ্দৌলার কলকাতা অভিযানের সময় হলওয়েলসহ কতিপয় ইংরেজ কর্মচারী ফোর্ট উইলিয়ামে বন্দী হয়ে ছিলেন। হলওয়েলের বর্ণনা অনুসারে জানা যায়, নবাব ১৪৬ জন ইউরোপীয় ইংরেজ বন্দীকে একটি ক্ষুদ্র অন্ধকার প্রকোষ্ঠে আবদ্ধ রাখেন। প্রচন্ডে গরমে ক্ষুদ্র জায়গায় ১৪৬ জনের মধ্যে ১২৩ জন শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যায়। হলওয়েল কর্তৃক প্রচারিত এই কাহিনি অন্ধকূপ হত্যা নামে প্রচারিত হয়। অন্ধকূপ হত্যার ঐতিহাসিক সত্যতা পাওয়া যায়নি।

Content added By

সিরাজউদ্দৌলার প্রকৃত নাম মির্জা মোহাম্মদ বেগ। তিনি ছিলেন শেষ স্বাধীন নবাব। আলীবর্দি খান নবাব উত্তরাধিকারী মনোনীত করেন তাঁর কনিষ্ঠ কন্যা আমেনা বেগমের পুত্র সিরাজউদ্দৌলাকে। ১৭৫৬ সালে বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার সিংহাসনে বসেন মাত্র ২৩ বছর বয়সে। ১৭৫৬ সালে ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ দখল করে নেন এবং কলকাতার নাম রাখেন আলীনগর।

Content added By

পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয় ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন। এ যুদ্ধে ইংরেজদের পক্ষে নেতৃত্ব দেন রবার্ট ক্লাইভ। আলীবর্দির প্রথম কন্যা ঘষেটি বেগমের ইচ্ছে ছিল তাঁর দ্বিতীয় ভগ্নির পুত্র শওকত জঙ্গ নবাব হবেন। ফলে তিনি সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেন। তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে সাহায্য করেন সেনাপতি মীর জাফর, খালা ঘসেটি বেগম, রায়দুর্লভ, জগৎশেঠ, উমিচান, রাজবল্লভ প্রমুখ। নবাবের পক্ষে যুদ্ধ করেন মীরমদন, মোহনলাল ও ফরাসী সেনাপতি সিনফ্রে ।

১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশির যুদ্ধে নবাবের সেনাপতি মীর জাফর বিশ্বাসঘাতকতা করে যুদ্ধে অংশগ্রহণে বিরত থাকেন। বিশ্বাসঘাতকতায় অসহায়ভাবে পরাজয় বরণ করেন সিরাজউদ্দৌলা। পলাশির যুদ্ধের মধ্য দিয়ে সাম্রাজ্যবাদী ইংরেজরা বাংলায় রাজনৈতিক শাসনের ভিত্তি স্থাপন করে। মুঘল সাম্রাজ্যের স্থিতিকাল প্রায় ৩৩১ বছর (১৫২৬-১৫৫৭)। তবে ১৭৫৮ সাল পর্যন্ত প্রতীকি দায়িত্ব টিকে ছিল মুঘলদের। সর্বশেষ সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ।

Content added || updated By

মীর কাসিম ছিলেন মীর জাফরের জামাতা। তিনি ১৭৬০ সালে বাংলার সিংহাসনে আরোহণ করেন। মীর কাসিম ছিলেন একজন সুযোগ্য শাসক ও একনিষ্ঠ দেশপ্রেমিক। তাই প্রশাসনকে ইংরেজ প্রভাবমুক্ত করার জন্য বিচক্ষণ নবাব সর্বাগ্রে রাজধানী মুর্শিদাবাদ থেকে মুঙ্গেরে স্থানান্তরিত করেন। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সাথে মীর কাশিমের যুদ্ধ হয় বক্সার নামক স্থানে, যুদ্ধে কাশিমকে পরাজিত করে ব্রিটিশ বেনিয়ারা শাসন পাকাপোক্ত করে।

Content added By

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতীয় উপমহাদেশে বাণিজ্য করার জন্য ষোড়শ শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত একটি জয়েন্ট‌-স্টক কোম্পানি। এর সরকারি নাম "ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি"। ১৬০০ সালের ৩১ ডিসেম্বর ইংল‍্যান্ডের তৎকালীন রাণী প্রথম এলিজাবেথ এই কোম্পানিকে ভারতীয় উপমহাদেশে বাণিজ্য করার রাজকীয় সনদ প্রদান করেছিলেন।

Content added By

ভারতবর্ষে বাণিজ্য বিস্তারের লক্ষ্যে (১৬০০ সালে) The British East India Company ইংল্যান্ডে স্থাপিত হয়। Dutch East India Company ( ১৬০২ সালে)। ১৬১৬ সালে বাংলায় প্রবেশ করলেও ব্রিটিশদের সাথে টিকে থাকতে না পেরে কিছুকাল পরে ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ার দিকে চলে যায়। ফরাসিরা French East India Company প্রতিষ্ঠা করে (১৬৬৪ সালে) বাংলায় প্রবেশ করে তবে ইংরেজদের সাথে তিন দফা যুদ্ধে হেরে তারাও প্রায় একশ বছরের বাণিজ্য গুটিয়ে ইন্দোচীনের দিকে চলে যায়।

Content added By

১৯৪৮ সালে ইউরোপের যুদ্ধরত বিভিন্ন দেশের মধ্যে ওয়েস্টফেলিয়া চুক্তি (Thirty Years War) সমাপ্তি ঘটে এই শান্তিচুক্তির মাধ্যমে। এটি সম্পাদিত হওয়ার পর শান্তি প্রতিষ্ঠিত হলে ইউরোপীয় বিভিন্ন জাতি নতুন উদ্যমে বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়ে। এদের অধিকাংশের লক্ষ্য ছিল প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপূর্ণ ভারতবর্ষ (জম্বুদ্বীপ)|

Content added By

ভারতে আসার জলপথ আবিষ্কার (১৪৮৭ সালে) পর্তুগিজরা। ১৪৮৭ সালে বার্ণলোমিউ দিয়াজ উত্তমাশা অন্তরীপে পৌঁছান। ভাস্কো দা গামা আফ্রিকা মহাদেশের দক্ষিণ উপকূলে অবস্থিত উত্তমাশা অন্তরীপ (Cape of Good hope) হয়ে ১৪৯৮ সালে ভারতবর্ষে আসেন ভাস্কো দা গামা। ভারতে আসতে ভাস্কো দা গামা আরব নাবিকদের সাহায্য নেন। তিনি কালিকট বন্দরে পৌঁছান। পর্তুগিজ জলদস্যুদের বলা হত- হার্মাদ। ভারতে পর্তুগিজদের প্রথম গভর্নর ছিলেন- আলবুকার্ক। ইউরোপীয়দের মধ্যে পর্তুগিজরা প্রথম ভারতে আসে ও ঘাঁটি স্থাপন ১৫১৬ সালে। ভারতে পর্তুগিজ বা ইউরোপীয়দের প্রথম দুর্গ ছিল কোচিনা। তারা বাংলায় 'ফিরিঙ্গি' নামে পরিচিত ছিল।

Content added || updated By

ওলন্দাজরা বাংলায় আসে ১৬০২ সালে। নেদারল্যান্ড বা হল্যান্ডের অধিবাসীদের বলা হয় ওলন্দাজ বা ডাচ । উপমহাদেশে তাদের বণিকদের মসলার শ্রেষ্ঠ ব্যবসা গড়ে তোলে। পরবর্তীতে তারা ইন্দোনেশিয়াতে উপনিবেশ স্থাপন করেছিল।

Content added By

কলকাতা নগরীর প্রতিষ্ঠাতা জব চার্নক। ব্যবসার উদ্দেশ্যে ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গঠন করে ১৬০০ সালে। বাংলায় ইংরেজরা প্রথম কুঠি স্থাপন করেন ১৬০২ সালে পিপিলাই (উরিষ্যা)। ইংরেজরা কলকাতায় ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ নির্মাণ করেন ১৭০০ সালে। ফররুখশিয়া কোম্পানিকে বিনা শুল্কে বাণিজ্য করার অধিকার দেন ১৭১৭ সালে। ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানি দেওয়ানী লাভ করেন ১৭৬৫ সালে দ্বিতীয় শাহ আলমের সময়ে, মাত্র বাৎসরিক ২৬ লক্ষ টাকার বিনিময়ে।

Content added By

ডেনমার্কের অধিবাসীদের বলা হয় ডেনিশ বা দিনেমার। ডেনিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গঠন করে ১৬১৬ সালে। দিনেমাররা তাদের বানিজ্যকুঠি বিক্রি করে দেন ইংরেজদের কাছে।

Content added || updated By

ইউরোপীয়দের মধ্যে ফরাসিরা সবার শেষে আসে ১৬৬৮ সালে। ফরাসিরা সর্বপ্রথম ভারতে বাণিজ্য কুঠির স্থাপন করে- সুরাটে। ফরাসি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৬৬৪ সালে । ফরাসিরা শ্রেষ্ঠ ফ্যাক্টরি/কুঠি নির্মাণ করে চন্দন নগরে। ইংরেজরা চন্দন নগর কুঠি দখল করে ১৭৫৭ সালে । পুণ্ডিচেরী নামক ফরাসি উপনিবেশটি স্থাপন করে ফ্রাঁসোয়া মার্টিন।

Content added By
  • গভর্নরঃ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অধীন শাসকদের বলা হতো গভর্নর। প্রথম গভর্নর লর্ড ক্লাইভ (১৭৬৫-১৭৭২)এবং সর্বশেষ গভর্নর ওয়ারেন হেস্টিংস (১৭৭২-১৭৮৫)।
  • গভর্নর জেনারেলঃ ভারত শাসন সংক্রান্ত Regulating Act (১৭৭৩) এর মাধ্যমে কার্যকর হয়। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসক তবে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের অধীনস্ত ছিল। প্রথম গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস (১৭৭২-১৭৮৫)এবং সর্বশেষ গভর্নর ছিলেন লর্ড ক্যানিং (১৮৫৬-১৮৫৮)।
  • ভাইসরয়ঃ রাণী ভিক্টোরিয়ার অধীনস্ত শাসনকর্তাকে ভাইসরয় বা বড় লাট বলা হয়। ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহের ফলশ্রুতিতে কোম্পানির শাসন বিলুপ্ত করা হয় ১৯৫৮ সালে। ১৮৫৮ সালেই রাজপ্রতিনিধি হিসাবে ভাইনরা পন চালু করা হয়। প্রথম ভাইসরয় লর্ড ক্যানিং (১৮৫৮-১৮৬২) এবং সর্বশেষ ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন (মার্চ ১৯৪৭ - আগস্ট ১৯৪৭)।
Content added By
Please, contribute to add content into ইংরেজদের কার্যক্রম পর্যালোচনা.
Content

রবার্ট ক্লাইভ ছিলেন ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সেনাপতি এবং ব্রিটিশ উপনিবেশবাদী। তিনি ভারত উপমহাদেশে ইংরেজ সাম্রাজ্যবাদের সূচনা করেন। তার উপাধি ছিল পলাশীর প্রথম ব্যারন। পলাশীর যুদ্ধে তার নেতৃত্বে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সেনাদল বাংলার নবাব সিরাজউদ্দৌলার সৈন্যদলকে পরাজিত করে।

Content added By

রবার্ট ক্লাইভ উপমহাদেশের প্রথম ইংরেজ গভর্নর। ক্লাইভ দিল্লির সম্রাট শাহ আলমের সাথে এলাহাবাদে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। বাৎসরিক মাত্র ২৬ লক্ষ টাকার বিনিময়ে দেওয়ানি প্রদান করেন। এই চুক্তির ফলে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার দেওয়ানি লাভ করে।

Content added By

দিল্লির সম্রাট শাহ আলমের নিকট দেওয়ানি লাভের পর বাংলার নবাবী শাসন ধূলিসাৎ হয়।

নবাবকে বৃত্তিভোগীতে পরিণত করে রবার্ট ক্লাইভ দ্বৈত শাসন প্রবর্তন করেন ১৭৬৫ সালে।

দ্বৈত শাসন ব্যবস্থায় বাংলার নবাবের উপর শাসন ও বিচার বিভাগের দায়িত্ব অর্পণ করা হয়।

ক্লাইভ রাজস্ব আদায় ও প্রতিরক্ষার দায়িত্ব ন্যস্ত করেন কোম্পানির উপর।

দ্বৈত শাসন ব্যবস্থার মারাত্মক পরিণতি হল ছিয়াত্তরের মন্বস্তর।

Content added By

ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের সময় বাংলার গভর্নর ছিলেন লর্ড কার্টিয়ার। 

ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের (১১৭৬ বঙ্গাব্দ) বা ১৭৭০ খ্রিস্টাব্দঃ 

দ্বৈত শাসনের আওতায় রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব পেয়ে ইংরেজরা প্রজাদের উপর অতিরিক্ত কর আদারে অত্যাচার শুরু করে। অতিরিক্ত করের চাপে যখন জনগণ ও কৃষকের নাভিশ্বাস ওঠার অবস্থা একই সময়ে তিন বছর অনাবৃষ্টির ফলে খরায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। নেমে আসে দুর্ভিক্ষের করাল গ্রাস। দুর্ভিক্ষে লক্ষ লক্ষ লোক অনাহারে মারা গেলেও কোম্পানি করের বোঝা কমানোর কোন পদক্ষেপ নেয়নি। এই দুর্ভিক্ষে বাংলার প্রায় এক তৃতীয়াংশ (এক কোটি) লোকের মৃত্যু হয়। ইতিহাসে এটি ছিয়াত্তরের মন্বন্তর নামে পরিচিত।

Content added || updated By

দ্বৈত শাসন ব্যবস্থায় ইংরেজ কোম্পানির অত্যাচার নিপীড়নের বিভিন্ন দিক ব্রিটিশ পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হলে ইংল্যান্ডে দ্বৈত শাসনের বিরুদ্ধে তুমুল তর্ক-বিতর্ক শুরু হয়। এজন্য ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সুপারিশক্রমে ভারত শাসন সংক্রান্ত রেগুলেটিং অ্যাক্ট, ১৭৭৩ কার্যকর করা হয়। এর ফলে কোম্পানির গভর্নরের পদ গভর্নর জেনারেল পদে উন্নীত হয় ।

Content added By
Please, contribute to add content into বাংলা প্রেসিডেন্সি গভর্নর জেনারেলের শাসন.
Content
  • ওয়ারেন হেস্টিংস ছিলেন প্রথম গভর্নর জেনারেল।
  • ১৭৭২ সালে সর্বপ্রথম রাজস্ব বোর্ড গঠন করেন এবং দ্বৈত শাসন ব্যবস্থা রহিত করেন।
  • তিনি ১৭৭০ সালে পাঁচশালা বন্দোবস্ত প্রবর্তন করেন এবং ১৭৮০ সালে কলকাতা মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন।
  • তিনি মুর্শিদাবাদ থেকে রাজধানী কলকাতায় স্থানান্তর করেন।
  • ওয়ারেন হেস্টিংস আইন-ই-আকবরী গ্রন্থটি ইংরেজিতে অনুবাদ করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
  • এন্ডমন্ড বার্ক ওয়ারেন হেস্টিংসকে মানবজাতির শত্রু বলে উল্লেখ করেন।
Content added || updated By
  • লর্ড কর্নওয়ালিস সরকারি কর্মচারীদের জন্য প্রথম বিধি বিধান চালু করেন।
  • পরবর্তীকালে, গর্ত ক্যানিং এর সময়ে ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস নামে প্রচলিত হয়।
  • তিনি ১৭৮৯ খ্রিস্টাব্দে বাংলায় দশ শালা বন্দোবস্ত চালু করেন।
  • ১৭৯৩ সালে তিনি দশ শালা বন্দোবস্তকে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত বলে ঘোষণা দেন।
  • চিরস্থায়ী বন্দোবস্তে জমির মালিক হয় জমিদারগণ।
  • সূর্যাপ্ত আইনের কারণে নির্দিষ্ট দিনে রাজস্ব প্রদানে ব্যর্থ হলে জমিদারি নিলামে তোলা হত।
Content added By
  • সাম্রাজ্য বিস্তারে লর্ড ওয়েলেসলি কর্তৃক গৃহীত নীতির নাম অধীনতামূলক মিত্রতা।
  • টিপু সুলতানের সাথে লর্ড ওয়েলেসলির যুদ্ধ হয় ১৭৯৯ সালে।
  • তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের প্রতিষ্ঠাতা (১৮০০ খ্রিস্টাব্দে) ।
  • ভারতে ওয়েলেসলির শাসনামলে সম-সাময়িক ইউরোপের শ্রেষ্ঠ শাসক ছিলেন নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (ফ্রান্স)।
Content added By

ডেভিড হেস্টিংস ১৮১৭ সালে কলকাতা হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন

Content added By
Please, contribute to add content into ভারতের গভর্নর জেনারেল ও ভাইসরয়ের শাসন.
Content
  • ১৮২৯ সালের ৪ ডিসেম্বর লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক সতীদাহ প্রথা বাতিল করেন।
  • লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক রাজা রামমোহন রায়ের সহযোগিতা লাভ করেন জঘন্য সতীদাহ প্রথা সংস্কারে ।
  • ১৮৩৫ সালে ভারতবর্ষে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারে সর্বপ্রথম ম্যাকলে শিক্ষা নীতি প্রণয়ন করেন বেন্টিঙ্ক ।
  • লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক সরকারি অফিস আদালতে ফারসি ভাষার বদলে ইংরেজি ভাষা চালু করেন।
Content added By
  • সাম্রাজ্যবাদী লর্ড ডালহৌসি "স্বত্ব বিলোপ নীতি' প্রবর্তন করেন।
  • ১৮৫০ সালে প্রথম কলকাতায় টেলিগ্রাফ লাইন স্থাপন করেন।
  • ১৮৫৩ সালে তিনি উপমহাদেশে প্রথম রেলপথ ব্যবস্থা চালু করেন (হাওরা-হুগলি)।
  • বাংলাদেশে প্রথম রেলপথ স্থাপন করেন ১৯৬২ সালে (দর্শনা-কুষ্টিয়া)।
  • বিশ্বের প্রথম রেলপথ স্থাপিত হয় লন্ডনে ১৮২৫ সালে।
  • ১৮৫৬ সালে (The Hindu Widows Re-marriage Act) পাস করে ।
  • হিন্দু বিধবা বিবাহ আইন পাশে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
Content added By
  • উপমহাদেশের সর্বশেষ গভর্নর জেনারেল ক্যানিং ।
  • ক্যানিং উপমহাদেশের প্রথম ভাইসরয় ছিলেন।
  • তিনি উপমহাদেশে কাগজের মুদ্রা চালু করেন- ১৮৫৭ সালে।
  • ক্যানিং এর আমলে ১৮৫৭ সালে উপমহাদেশে সিপাহি বিদ্রোহ হয়।
  • ১৮৬১ সালে লর্ড ক্যানিং উপমহাদেশে পুলিশ সার্ভিস ও ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস চালু করেন।
  • জমিদারদের থেকে রায়তদের রক্ষার্থে (Tenancy Act 1885) পাশ করেন।
Content added By
  • ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম আদমশুমারি পরিচালিত হয় লর্ড মেয়ো এর সময় ।
  • প্রথম আদমতমারি পরিচালিত হয় ১৮৭২ সালে।
  • লর্ড মেয়ো একমাত্র ভাইসরয় যিনি খুন হন।
Content added By
  • লর্ড লিটন ১৮৭৮ সালে অস্ত্র আইন (The Arms Act) পাস করেন।
  • তিনি ১৮৭৮ সালে সংবাদপত্র আইন (Vernacular Press Act) করে কথা বলার অধিকার হরণ করে।
Content added By
  • লর্ড রিপন ১৮৮১ সালে শ্রমিক কল্যাণের জন্য ফ্যাক্টরি আইন চালু করে।
  • ১৮৮২ সালে উইলিয়াম হান্টারকে চেয়ারম্যান করে প্রথম ভারতীয় শিক্ষা কমিশন গঠন করেন লর্ড রিপন।
  • সংবাদপত্র আইন রহিত করে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা প্রদান করেন।
  • ভারতে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার প্রবর্তক লর্ড রিপন।
  • তিনি ইলবার্ট বিল পাস করেন।
  • Judge me by my acts and not by my words -লর্ড রিপন
Content added By

স্যার জন লরেন্স ১৮৬৪ সালের ১লা আগস্ট ঢাকা পৌরসভা গঠন করেন।

Content added By
  • ভারতের ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের স্বর্ণযুগ বলা হয় লর্ড কার্জন এর সময়কালকে ।
  • ১৯০৪ সালে তিনি কার্জন হল প্রতিষ্ঠা করেন।
  • ১৯০৫ সালের ১৬ই অক্টোবর বঙ্গভঙ্গ কার্যকর করে লর্ড কার্জন।
  • ভারতের বৃহত্তম লাইব্রেরি ইম্পেরিয়াল লাইব্রেরি (কলকাতা )প্রতিষ্ঠা করেন।
Content added By
  • বঙ্গভঙ্গের সময় ভারতের ভাইসরয় ছিলেন লর্ড হার্ডিঞ্জ।
  • ১৯১১ সালে ১২ ডিসেম্বর রাজা পঞ্চম জর্জ দিল্লিতে আগমন উপলক্ষে বঙ্গভঙ্গ রদ করা হয়।
  • তিনি ১৯১১ সালে রাজধানী কলকাতা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তর করেন।
  • ১৯১২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য নাথান কমিশন (১৩) গঠন করেন।
  • ১৯১২ সালে সারদা পুলিশ একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেন লর্ড হার্ডিঞ্জ।
  • ১৯১৫ সালে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ (রেলসেতু) নির্মাণ করেন।

Content added By
  • মন্টেগু চেমসফোর্ড আইন (১৯১৯) প্রণীত হয় যা ভারত শাসন আইন নামে পরিচিত।
  • এই আইন মোতাবেক, কেন্দ্রীয় আইনসভা ছিল দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট।
  • দ্বৈতশাসন নীতি কার্যকর থাকলেও গভর্নরের হাতে ছিল প্রকৃত ক্ষমতা।
  • এজন্য জনগণের স্বায়ত্তশাসনের দাবী পূরণ হয়নি।
Content added By

লর্ড রিডিং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন ১৯২১ সালে।

Content added By
  • লর্ড আরউইন সাইমন কমিশন প্রতিষ্ঠা করেন ১৯২৭ সালে।
  • তিনি প্রথম গোল টেবিল বৈঠক আয়োজন করেন ১৯৩০ সালে।
Content added By

উইলিংডন ভারত শাসন আইন (১৯৩৫) প্রণয়ণ করেন।

Content added By
  • লর্ড লিনলিথগো প্রথম প্রাদেশিক নির্বাচন প্রদান করেন ১৯৩৭ সালে ।
  • লর্ড লিনলিথগো উপমহাদেশে ক্রিপস মিশন (১৯৪২) প্রেরণ করে।
Content added By

তেতাল্লিশের দুর্ভিক্ষ(১৯৪৩)/পঞ্চাশের মন্বন্তর(১৩৫০) এর সময় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ছিলেন উইনস্টন চার্চিল। ১৯৪০ সালের ঘূর্ণিঝড় এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপান ১৯৪২ সালে বার্মা (মায়ানমার) দখল করলে চাল আমদানির পথ বন্ধ হয়ে যায়।

সমসাময়ীক গ্রন্থঃ মধুশ্রী মুখোপাধ্যায়ের Churchill's Secret War, বিভূতিভূণের উপন্যাসঃ "অসনি সংকেত'। চলচিত্রঃ সত্যজিৎ রায়ের 'অসনি সংকেত' (১৯৭৩), মৃণাল সেনের 'আকালের সন্ধানে' (১৯৭০)। চিত্রকর্মঃ জয়নুল আবেদীনের 'ম্যাডোনা-৪৩'।

Content added By
  • ১৯৪৭ সালের ৩ জুন মাউন্টব্যাটেন ভারতবর্ষকে দুটি সার্বভৌম রাষ্ট্র করার পরিকল্পনা করেন, যা 'মাউন্টব্যাটেন পরিকল্পনা' নামে পরিচিত।
  • তিনি সাইরিল ব্র্যাডক্লিফকে দুটি সীমানা কমিশনের চেয়ারম্যান করেন ।
  • ১৯৪৭ সালের ১৮ জুলাই ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ‘ভারত স্বাধীনতা আইন’ পাশ হয়।
Content added By
Please, contribute to add content into বঙ্গভঙ্গ.
Content
পূর্ববঙ্গ ও আসাম
পূর্ববঙ্গ
পূর্ববঙ্গ ও বিহার
পূর্ববঙ্গ ও ত্রিপুরা
লর্ড কার্জন
লর্ড ওয়েলেসলি .
লর্ড ডালহৌসি_
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
লর্ড কর্নওয়ালিশ
লর্ড ক্লাইভ
লর্ড কার্জন
লর্ড মাউন্টব্যাটন
লর্ড বেন্টিক

১৯০৩ সালের ব্রিটিশ সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মোতাবেক ১৯০৫ সালের ১৬ই অক্টোবর বঙ্গভঙ্গ আইন কার্যকর হয়। বঙ্গভঙ্গের মাধ্যমে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি রাজাকে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়। একটি পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশ এবং অন্যটি পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ ।

  • পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশঃ ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, বরিশাল ও বৃহত্তর আসাম নিয়ে গঠিত। এর রাজধানী করা হয় ঢাকাকে। প্রথম লেফটেন্যান্ট গভর্নর ছিলেন- বামফিল্ড ফুলার।
  • পশ্চিম বঙ্গ প্রদেশঃ পশ্চিম বাংলা, বিহার, উরিষ্যা নিয়ে গঠিত হয়। পশ্চিম বঙ্গ প্রদেশের রাজধানী ছিল- কলকাতা।
  • ১৯১১ সালে রাজা পঞ্চম জর্জ দিল্লির দরবারে আগমন উপলক্ষে বঙ্গভঙ্গ রদের ঘোষণা দেন।
  • ১৯১২ সালের ১লা জানুয়ারি দুই বাংলাকে আবার যুক্ত করে নাম দেওয়া হয় বেঙ্গল বিভাগ।
Content added By
Please, contribute to add content into পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ.
Content

১৯১১ সালের বঙ্গভঙ্গ রদের মাধ্যমে পূর্ব বাংলার মুসলিম সমাজের স্বার্থ ক্ষুন্ন হওয়ায় ১৯১২ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেন তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ। ভাইসরয়ের সাথে নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, এ. কে. ফজলুল হক ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ এ অঞ্চলে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানান। ১৯১২ সালের ২৭শে মে গঠিত হয় ব্যারিস্টার রবার্ট নাথানের নেতৃত্বে ১৩ সদস্য বিশিষ্ট ঢাকা ইউনিভার্সিটি কমিটি যেটি পরিচিতি পায় নাথান কমিশন' নামে। ১৯১৩ সালে প্রকাশিত হয় নাথান কমিটির ইতিবাচক রিপোর্ট । ১৯২১ সালের ১লা জুলাই কলা, বিজ্ঞান ও আইন এই ৩ অনুষদ নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু করে লর্ড রিডিং এর আমলে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ছিলেন স্যার জে. হার্টজ।

Content added By
ড. ইন্নাস আলী
স্যার এ. এফ, রহমান
ড. মাহমুদ হাসান
ড. ওসমান গণী
Please, contribute to add content into বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান.
Content
Content added By

লর্ড কর্নওয়ালিস ১৭৯৩ সালে (২৩ মার্চ) বাংলায় চিরস্থায়ী ভূমি ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন।

Content added By
ওয়ারেন হেস্টিংস
লর্ড ক্লাইভ
লর্ড কর্নওয়ালিশ
লর্ভ ডালহৌসি
লর্ড ক্লাইভ
লর্ড কর্ণওয়ালিস
লর্ড মেয়ার
ওয়ারেন হেস্টিংস
Please, contribute to add content into বাংলায় স্বাধীকার আন্দোলন ও অন্যান্য আন্দোলন.
Content

১৭৫৭ সালের পলাশী যুদ্ধের পর বাঙ্গালী সমাজ ইংরেজদের অপশাসন মেনে নিতে পারেনি। ফলে সাধারণ মানুষের মাঝে পুঞ্জিভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটে ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহের মাধ্যমে।

Content added By
  • ইস্ট-ইণ্ডিয়া কোম্পানি আমলের প্রথম আন্দোলন ফকির সন্ন্যাসী আন্দোলন ।
  • ১৭৬০-১৮০০ সাল পর্যন্ত ফকির সন্ন্যাসী আন্দোলন চলে।
  • ১৭৬৪ সালে বক্সারের যুদ্ধে মীর কাসিম ফকিরদের নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন।
  • বাংলার ফকির আন্দোলনের নেতা ফকির মজনু শাহ।
  • সন্ন্যাসীদের নেতা ছিলেন ভবানী পাঠক ও দেবী চৌধুরাণী।
Content added By
  • চাকমা বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেয় চাকমা রাজা জোয়ান বখস না।
  • কারণ চাকমা রাজা জোয়ান বকসকে মুদ্রার রাজস্ব দিতে বাধ্য করা হয় ।
  • পার্বত্য চট্টগ্রামে মুদ্রা অর্থনীতি প্রচলনের ব্যবস্থা করায় চাকমা বিদ্রোহ সংঘঠিত হয়।
Content added By
  • তিতুমীরের প্রকৃত নাম সৈয়দ মীর নিসার আলী।
  • ডিমীর প্রথন বারাসাতে (চব্বিশ পরগনায়) ইংরেজদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন।
  • বারাসাতের বিদ্রোহের পর ইংরেজদের সাথে যুদ্ধের আশঙ্কা করে তিনি নারিকেলবাড়িয়ায় বাঁশেরকেল্লা (১৮৩১) নির্মাণ করেন। তিতুমীরের তৈরি বাঁশের কেল্লা ইংরেজ সৈন্যরা ধ্বংস করে ১৮৩১ সালে।
  • ইংরেজ লেফটেন্যান্ট কর্নেল স্টুয়ার্টের নেতৃত্বে ইংরেজ কামানের গোলাতে তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা চূর্ণ বিচূর্ণ হয়।
  • প্রথম বাঙ্গালি হিসেবে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ করে শহীদ হন।
  • এই যুদ্ধে তাঁর আরও চল্লিশ সহচর শহীদ হন।
  • তার প্রধান সেনাপতি ছিলেন- গোলাম মাসুম।
Content added By
  • সাঁওতাল বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন দুই ভাই সিধু ও কানু।
  • ডালহৌসির সময়ে সাঁওতাল বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।
Content added By

১৮৫৬ সালে এনফিল্ড নামক এক প্রকার রাইফেল ব্যবহার শুরু হয়। এই বন্দুকের কার্তুজ দাঁত দিয়ে কেটে ব্যবহার করতে হতো। গুজব রটে যে, এই বলুকের কার্বুজ গরু ও শুয়োরের চর্বি নিয়ে তৈরী। হিন্দু-মুসলমান সৈনিকদের মনে ধারণা জন্মে যে, তাদের ধর্ম বিনষ্ট করার জন্য এই ব্যবস্থা করেছে। ১৮৫৭ সালের ২৯ মার্চ ব্যারাকপুরের দমদমে সিপাহি মঙ্গলপান্ডে কার্তুজ ব্যবহারে অস্বীকৃতি জানান এবং তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে আক্রমণ করেন।

জেনে নিই

  • সিপাহী বিদ্রোহ সংঘটিত হয় ১৭৫৭ সালে।
  • সিপাহী বিদ্রোহের নেতা হাবিলদার রজব আলী ও মঙ্গল পান্ডে।
  • সিপাহী বিদ্রোহ সমর্থন করার ক্ষমতাচ্যুত হন দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ ।
  • দ্বিতীয় বাহাদুর শাহকে নির্বাসন দেওয়া হয়- রেঙ্গুনে (মিয়ানমার)।
  • ১৮৫৮ সালে ইস্ট ইন্ডিয়ার নিকট থেকে ক্ষমতা গ্রহন করে রানী ভিক্টোরিয়া স্বয়ং।
Content added By
ব্যারাকপুর সেনানিবাস
কোলকাতায়
ভিক্টোরিয়া পার্কে
ঢাকায়
  • উনিশ শতকে বাংলায় গড়ে ওঠা একটি সংস্কার আন্দোলন হল ফরায়েজী আন্দোলন।
  • ফরায়েজি শব্দটি আরবি শব্দ ফরজ (অবশ্যক পালনীয়) থেকে।
  • এ আন্দোলনের প্রবক্তা হাজী শরীয়তউল্লাহ।
  • হাজী শরীয়তউল্লাহ অনুগ্রহ করেন ফরিদপুর জেলায়।
  • শরীয়তউল্লাহের মৃত্যুর পর এ আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন তাঁর সুযোগ্য পুত্র মুহসিনউদ্দীন (দুদু মিয়া)। দুদু মিয়া এ আন্দোলনকে রাজনৈতিক আন্দোলনের রূপ দেন ।
  • দুদু মিয়া বলেন “জমি থেকে খাজনা আদায় আল্লাহর আইনের পরিপন্থী"।
Content added By

অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ দিকে ইউরোপের শিল্প বিপ্লব (১৭৬০-১৮৪০) এর সময় বস্ত্রশিল্পের এক অভূতপূর্ব উন্নতি সাধিত হয়। ফলে কাপড়ে রং করার জন্য নীলের চাহিদা ব্যাপক বেড়ে যায়। এ ব্যবসা লাভজনক হওয়ায় নীলচাষে বাধ্য করে ইংরেজরা। কিন্তু নীলকররা নীলচাষীদের নানাভাবে অত্যাচার করত, প্রাপ্য দিতনা। নীল চাষে অসম্মতি জানালে তাদের উপর নেমে আসত অবর্ণনীয় নির্যাতন। নীল ব্যবসার জন্য গড়ে উঠে নীল কুঠি।

জেনে নিই

  • নীল চাষের প্রতিরোধে আন্দোলনে প্রথম প্রবাদ পুরুষ সর্দার বিশ্বনাথ।
  • নীল বিদ্রোহের নেতা রফিক মন্ডল, বিচরণ বিশ্বাস ও দিগন্তের বিশ্বাস প্রমুখ।
  • ১৮৬০ সালে সরকার গঠন করে 'নীল কমিশন' বা ‘ইন্ডিগো কমিশন’।
  • ১৮৬২ সালে নীল বিদ্রোহের অবসান হয়।
  • নীল চাষীদের অত্যাচারের কাহিনী নিয়ে দীনবন্ধু মিত্র রচনা করেন বিখ্যাত নাটক- ‘নীল দর্পণ' (১৮৬০)।
  • ‘নীল দর্পণ’ এর ইংরেজি অনুবাদ - The Indigo Planting Mirror (মধুসুদন দত্ত)।

Content added || updated By

১৮৭৫ সালের পর মুসলিমদের শিক্ষার উন্নয়নে আলীগড় কলেজকে কেন্দ্র করে যে স্বতন্ত্র রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ধারা সৃষ্টি হয়, তাকে আলীগড় আন্দোলন বলে। ১৮৭৫ সালে উত্তর প্রদেশের আলীগড়ে স্যার সৈয়দ আহমদ খান ‘মোহামেডান অ্যাংলো- ওরিয়েন্টাল কলেজ স্থাপন করেন। মোহামেডান অ্যাংলো ওরিয়েন্টাল কলেজ’ ১৯২০ সালে আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়।

Content added By

১৯০৬ সালে ব্রিটিশ সরকার বৈপ্লবিক আন্দোলনকে সন্ত্রাসবাদী আন্দোলন হিসেবে, চিহ্নিত করে। ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবীদের লক্ষ্য ছিল প্রধান প্রেসিডেন্সি ম্যাজিস্ট্রেট কিংসফোর্ডকে হত্যা করা। ভূনিয়াম, প্রযুক্ত চাকী বিহারের ফোর্ডের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা নিক্ষেপ করলে অন্য এক ইংরেজের স্ত্রী এবং কন্যা নিহত হয়। ক্ষুদিরাম ধরা পড়েন, বিচারে তার ফাঁসি হয়। প্রকৃত চাকী আহহত্যা করেন।

Content added By
  • চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনের জন্য নেতৃত্বে ছিলেন স্থানীয় ন্যাশনাল ইন্সটিটিউটের শিক্ষক মাস্টার সূর্যসেন।
  • বিপ্লবী সূর্যসেন তার দল ও সাধারণ মানুষের কাছে মাস্টার দা নামে পরিচিত।
  • ১৯৩০ সালের ১৮ই এপ্রিল অস্ত্রাগারটি লুণ্ঠন করা হয়।
  • সূর্যসেনের ১৯৩৪ সালের ১২ জানুয়ারি ফাঁসি কার্যকর করে ইংরেজ সরকার।
Content added By
  • পাহাড়তলী রেলওয়ে ক্লাব আক্রমণের নেতৃত্ব দেন বিপ্লবী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার।
  • ১৯৩২ সালে সেপ্টেম্বরে প্রীতিলতার নেতৃত্বে পাহাড়তলী ইউরোপীয়ান ক্লাব আক্রমণ করে।
  • এই ক্লাবের গেটে লেখা ছিল- এখানে কুকুর এবং ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ।
Content added By
  • ভারতের রাজনৈতিক সমস্যা নিরসনে ত্রিপস মিশন (১৯৪২) বার্থ হয়।
  • মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে ইংরেজ বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। "ভারত ছাড়" (Quit India Movement) দাবিতে আন্দোলন শুরু হয় ৮ই আগস্ট থেকে।
  • এটি "আগস্ট আন্দোলন" নামেও পরিচিতি।

Content added By
  • আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন হাজী মোহাম্মদ দানেশ ও ইলা মিত্র।
  • তেভাগা আন্দোলনের সময়য়াল ১৯৪৬-৪৭ খ্রিস্টাব্দ।
  • এই আন্দোলন রংপুর ও তীব্র আকার ধারণ করে ১৯টি জেলায় ছড়িয়ে পড়ে।
  • তেভাগা আন্দোলনের দাবী ছিল উৎপন্ন ফসলের তিন ভাগের এক ভাগ পাবে মালিক এবং দুই ভাগ পাবে চাষা
Content added By
মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী
তেভাগা আন্দোলন
নীল চাষের প্রতিষ্ঠাতা
বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী
Please, contribute to add content into অন্যান্য আন্দোলন ও তথ্য.
Content
কল্পনা দত্ত
মনােরমা মাসিমা
ভগিনী নিবেদিতা
প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
হাজী শরীয়ত উল্লাহ
লর্ড হেস্টিংস
লর্ড ক্যানিং
লর্ড বেন্টিংক
হাজী শরিয়তউল্লাহ
লর্ড হেস্টিংস
লর্ড ক্যানিং
লর্ড বেন্টিংক
  • মুসলমানদের অধিকার আদায়ের জন্য প্রতিষ্ঠা করেন সেন্ট্রাল ন্যাশনাল মোহামেডান অ্যাসোসিয়েশন।
  • সৈয়দ আমীর আলী কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম মুসলিম বিচারপতি ছিলেন।

আমীর আলী রচিত বইয়ের নামঃ

  • The Spirit of Islam
  • A short History of the Saracens.
Content added By
  • দানশীলতার জন্য দানবীর বা বাংলার হাতেম তাই নামে পরিচিত হাজী মুহাম্মদ মুহসীন।
  • তিনি সমাজ সেবক হলেও সমাজ সংস্কারক নন।

Content added By
  • ১৮৬৩ সালে কলকাতায় মুসলিম সাহিত্য সমাজ “মোহামেডান লিটারেরি সোনাইটি" প্রতিষ্ঠা করেন।
  • মুসলমানদের শিক্ষা বিস্তারে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।
Content added || updated By
  • ১৯১৮ সালে প্রবর্তিত আইনের উদ্দেশ্য ছিল সংবাদপত্রের কণ্ঠরোধ করা।
  • এই আইনের প্রতিবাদে জালিয়ানওয়ালাবাগে অসংখ্য মানুষ সমবেত হয়।
Content added By
  • হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়- ১৩ এপ্রিল, ১৯১৯ সালে ২০০০ মানুষ হতাহত হয়।
  • হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নাইটহুড (১৯১৫) উপাধি ত্যাগ করেন ১৯১৯ সালেই।
  • জেনারেল ডায়ারের নির্দেশে গুলি চালিয়ে যায় এক হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়।
Content added By
  • ১৯১৯ সালের ১৩ এপ্রিল জালিওয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে মহাত্মা গান্ধী অসহযোগ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। অসহযোগ হল গণ আইন অমান্য করা।
  • ১৯২০ সালে কংগ্রেসের বিশেষ অধিবেশনে অসহযোগ ও খেলাফত আন্দোলন যুগপৎভাবে পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়। ফলে, হিন্দু-মুসলিম ঐক্য গঠন হয় ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে।
  • ১৯২২ সালে ৫ ফেব্রুয়ারি চৌরিচৌরা গ্রামে (উত্তরপ্রদেশ) উত্তেজিত জনতা থানায় আগুন লাগিয়ে দিলে ২২ জন পুলিশ সদস্য মারা যায়।
  • ১৯২২ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অসহযোগ আন্দোলন প্রত্যাহার করেন মোহনদাস করমচাদ গান্ধী।
Content added By
  • খেলাফত আন্দোলনের সূচনা ঘটে ১৯১৯ সালে।
  • নেতৃতে ছিলেন- আবুল কালাম আজাদ, মোহাম্মদ আলী ও মাওলানা শওকত আলী।
  • উসমানীয় খেলাফতের অবসান ঘটে স্বৈরশাসক কামাল আতাতুর্কের হাতে ১৯২৪ সালে।
Content added By
  • ১৯২৩ সালে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাসের নেতৃত্বে স্বরাজ পার্টি গঠিত হয়।
  • বাংলায় মুসলমানদের সাথে চিত্তরঞ্জন দাসের নেতৃত্বে বঙ্গীয় কংগ্রেস কমিটি একটি সমঝোতায় এই সমঝোতাটি 'বাংলা চুক্তি বা 'বেঙ্গল প্যাক্ট' চুক্তি নামে পরিচিত।
  • বাংলায় হিন্দু-মুসলমানের সম্পর্ক উন্নয়নে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করে বেঙ্গল প্যাক্ট।
Content added By

১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইনে ভারতবাসীর অধিকারের পূর্ণ প্রতিফলন না ঘটায় শাসনতান্ত্রিক সমস্যা সমাধানের জন্য ১৯৩৫ সালে ভারত শাসন আইনে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন প্রদানের আইন করা হয়।

উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যঃ

  • প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন প্রদান নিশ্চিতকরণ।
  • যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার প্রবর্তনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন।
  • বার্মাকে (মায়ানমার) ভারতবর্ষ হতে পৃথকীকরণ (১৯৩৭)।
  • দ্বি-কক্ষবিশিষ্ট আইনসভা মুসলমানদের জন্য পৃথক নির্বাচন ব্যবস্থাকরণ।
Content added || updated By
Please, contribute to add content into কংগ্রেস ও নিখিল ভারত মুসলীম লীগ.
Content
  • প্রতিষ্ঠাকাল- ২৮ ডিসেম্বর, ১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দ, মুম্বাই।
  • এটি ভারতের প্রাচীনতম রাজনৈতিক সংগঠন।
  • প্রতিষ্ঠাতা- ইংরেজ বেসামরিক কর্মকর্তা অ্যালান অক্টোভিয়ান হিউম।
  • দলটির প্রথম সভাপতি উমেশ ব্যানার্জি।
Content added By
হাউস অব কমন্স
হাউস অব সিনেট
হাউস অব লর্ডস
প্রতিনিধি সভা
কেভিন ম্যাকার্থি
লরা বুশ
হিলারি ক্লিনটন
ন্যান্সি রিগান
নিউইয়র্কে
ওয়াশিংটন ডি.সি.তে
ভার্জিনিয়াতে
শিকাগোতে
  • প্রতিষ্ঠাকাল- ৩০ ডিসেম্বর, ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে ঢাকায়।
  • প্রকৃত নাম ছিল নিখিল ভারত মুসলিম লীগ।
  • প্রতিষ্ঠাতা নবাব সলিমুল্লাহ, নওয়াব ভিকার-উল- মূলুক ও আগা খান।
  • ১ম অধিবেশন ১৯০৬ খ্রি. আহসান মঞ্জিল, ঢাকা।
Content added By
Please, contribute to add content into ভারত বিভাগপূর্ব রাজনীতি.
Content

১৯৩৭ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনঃ

১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন অনুযায়ী ১৯৩৭ সালের প্রাদেশিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান তিনটি দল যথা কংগ্রেস, মুসলিম লীগ ও কৃষক-প্রজা পার্টি অংশগ্রহণ করে। এই নির্বাচনে কোনো দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হলে কোয়ালিশন মন্ত্রিসভা গঠন করে মুসলিম লীগ ও কৃষক প্রজা পার্টি। এই মন্ত্রিসভায় শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক অবিভক্ত বাংলার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন।

জেনে নিই

  • ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম নির্বাচন ছিল- ১৯৩৭ সালের প্রাদেশিক নির্বাচন।
  • ১৯৩৭ সালে প্রাদেশিক নির্বাচনে পর যুক্ত সরকার গঠন করে কৃষক প্রজা পার্টি ও মুসলিম লীগ।
  • কৃষক প্রজা পার্টি গঠিত হয়- ১৯৩৬ সালে।
  • কৃষক প্রজা পার্টির প্রথম সভাপতি ছিলেন- এ. কে ফজলুল হক |
  • অবিভক্ত বাংলার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন- এ. কে ফজলুল হক।
  • ১৯৩৭ সালের নির্বাচনে ফজলুল হকের নির্বাচনী প্রতীক ছিল- হুক্কা।
  • উপমহাদেশের নারীরা প্রথম ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ লাভ করে এই প্রাদেশিক নির্বাচনে (১৯৩৭)।

নির্বাচনে জয়ী দলের আসন সংখ্যা

মুসলিম লীগ

৪০

কৃষক প্রজা পার্টি

৩৫

স্বতন্ত্র্য মুসলিম

৪১

স্বতন্ত্র হিন্দু

১৪

ফজলুল হকের উল্লেখযোগ্য অবদানঃ

  • ১৯৩৭ সালে প্রায় ১১ হাজার ঋণ সালিসি বোর্ড' প্রতিষ্ঠা করেন।
  • অবৈতনিক প্রাথমিক শিক্ষা আইন পাশ করেন। ৩ ঢাকায় কৃষি ও ইডেন কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন।
  • ১৯৩৮ সালে ফ্লাউড কমিশন' গঠিত হয়।
  • তিনি ১৯৪১ সালে মুসলীম লীগ ত্যাগ করেন।

Content added || updated By

১৯৩৯ সালে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ দ্বিজাতি তত্ত্বের মাধ্যমে হিন্দু ও মুসলমান নামে দুটি আলাদা জাতির প্রস্তাব করেন। স্বতন্ত্র জাতিসত্তা হিসেবে ঘোষণা করে হিন্দু ও মুসলমানদের জন্য দুটি আলাদা রাষ্ট্র গঠনের যে প্রস্তাব আনেন তাই ইতিহাসে দ্বি-জাতিতত্ত্ব নামে পরিচিত।

Content added By
মুহম্মদ আলী জিন্নাহ
রিয়াকত আলী খান
খাজা নাজিমুদ্দিন
চৌধুরী রহমাত আলী
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ
মাওলানা আবুল কালাম আজাদ
এ. কে. ফজলুল হক
জওহরলাল নেহেরু

১৯৪০ সালের ২৩ শে মার্চ পাকিস্তানের লাহোরে জিন্নাহর সভাপতিত্বে | মুসলিম লীগের বার্ষিক অধিবেশনে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী ফজলুল হক লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন। মূলকথা উপমহাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকাগুলো নিয়ে একাধিক স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠন প্রসঙ্গে দাবি উত্থাপিত হয়।

জেনে নিই

  • লাহোর প্রস্তাব ঘোষণা করা হয় ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ।
  • লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন এ. কে. ফজলুল হক।
  • লাহোর প্রস্তাব অধিবেশনের সভাপতি ছিলেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ।
  • স্বতন্ত্র বাংলাদেশের বীজ লুকায়িত ছিল লাহোর প্রস্তাবে।
  • এ.কে. ফজলুল হককে শের-ই-বাংলা উপাধি দেওয়া হয় লক্ষ্ণৌতে।

Content added By
মাওলানা ভাসানী
এ,কে, ফজলুল হক
মহাম্মদ আলী জিন্নাহ
লিয়াকত আলী খান
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ
এ.কে. ফজলুল হক
মোহন লাল করমচান গান্ধী
মোস্তফা কামাল
  • ক্রিপস মিশন ১৯৪২ সালের ২৩ মার্চ ক্যাবিনেট মন্ত্রী স্যার স্ট্যাফোর্ড ক্রিপসের নেতৃত্বে ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক ভারতে প্রেরিত একটি মিশন।
  • দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপান মিত্র পক্ষের বিরুদ্ধে যোগদান করে।
  • জাপানি আক্রমণে বিরুদ্ধে ভারতকে সহযোগিতা করার জন্য তৎকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার্চিল এ দলকে উপমহাদেশে প্রেরণ করেন।
Content added By

১৯৪২ সালে জাপানিরা বার্মা দখল করলে বার্মা থেকে বাংলায় চাল আমদানি বন্ধ হয়ে যায়। পক্ষান্তরে, বাংলায় খাদ্যশস্য ক্রয় করে বাংলার বাহিরে সৈন্যদের রসদ হিসেবে পাঠিয়ে দেওয়া হয় । অসাধু, লোভী ও মুনাফাখোর ব্যবসায়ীরা খাদ্য গুদামজাত শুরু করে। এদিকে অনাবৃষ্টির ফলে বাংলায় খাদ্য উৎপাদনও হ্রাস পায়। পরিণামে বাংলায় ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে বা ১৩৫০ বঙ্গাব্দে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ হয় যা ‘পঞ্চাশের মন্বন্তর' নামে পরিচিত।

জেনে নিই

  • পঞ্চাশের মন্বন্তরের প্রেক্ষিতে রচিত চলচ্চিত্র- অশনি সংকেত।
  • অশনি সংকেত উপন্যাস রচনা করেন- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • অশনি সংকেত চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন- সত্যজিৎ রায়।
  • পঞ্চাশের মন্বন্তর প্রেক্ষিতে রচিত নাটক- নেমেসিস।
  • নেমেসিস নাটকটি রচনা করেন- নুরুল মোমেন ।
  • ম্যাডোনা-৪৩ চিত্রকর্মটি জয়নুল আবেদীন পঞ্চাশের মন্বন্তর এর প্রেক্ষাপটে আকেঁন।
  • পঞ্চাশের মন্বন্তর ছবি এঁকে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন।

Content added By
রশীদ চৌধুরী।
হাশেম খান।
জয়নুল আবেদীন।
শাহাবুদ্দিন
যামিনী রায়।

অবিভক্ত বাংলার তিনজন মূখ্যমন্ত্রী

  1. এ. কে. ফজলুল হক (১৯৩৭-১৯৪৩)
  2. খাজা নাজিমউদ্দিন (১৯৪৩-১৯৪৬)
  3. হোসেন শহিদ সোহরাওয়ার্দী (১৯৪৬-১৯৪৭)
Content added By
Please, contribute to add content into খাজা নাজিম উদ্দিন.
Content
Please, contribute to add content into হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী.
Content
Please, contribute to add content into সতীদাহ প্রথা.
Content
বিদ্যাসাগর
রামমোহন
বেন্টিংক
হান্টার
লর্ড কার্জন
লর্ড ডালহৌসি
লর্ড কর্ণওয়ালিস
লর্ড বেন্টিংক
লর্ড বেন্টিঙ্ক
বিদ্যাসাগর
রামমোহন রায়
হেস্টিংস
  • ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্লিমেন এটলি ১৯৪৬ সালে তার মন্ত্রিসভার তিন সদস্যকে ভারতে প্রেরণ করেন।
  • উদ্দেশ্য- ভারতীয়দের হাতে ক্ষমতা অর্পন ও সংবিধান প্রণয়নের লক্ষ্যে আলোচনা, এই প্রতিনিধি দলকে মন্ত্রী মিশন নামে অভিহিত করা হয়।

১৯৪৬ সালের নির্বাচন ও সোহরাওয়ার্দীর মন্ত্রিসভা

  • ১৯৪৬ সালে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আবুল হাসেম এবং সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বাধীন মুসলিম লীগ জয়লাভ করে। ২৪ এপ্রিল মন্ত্রিসভা গঠিত হয়।
  • হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী (গণতন্ত্রের মানসপুত্র) অবিভক্ত বাংলার ৩য় ও শেষ মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
  • ১৯৩৭ সালে অবিভক্ত বাংলায় প্রথম নির্বাচন হয় এবং ১৯৪৬ সালে ২য় ও সর্বশেষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
Content added By

১৯৪৭ সালে বঙ্গভঙ্গ ভারতবর্ষ বিভক্তির একটি অংশ হিসেবে ধর্মের উপর ভিত্তি করে ব্রিটিশ ভারতের অন্তর্ভুক্ত বঙ্গ প্রদেশ ভারত এবং পাকিস্তানের অংশ হিসেবে বিভক্ত হয়। প্রধানত হিন্দু অধ্যুষিত "পশ্চিম বঙ্গ" ভারত এবং মুসলিম অধ্যুষিত "পূর্ব বঙ্গ” পাকিস্তানের সাথে যুক্ত হয়। ৩ জুন পরিকল্পনা বা মাউন্টব্যাটেন পরিকল্পনা অনুসারে ১৯৪৭ সালের ১৪ এবং ১৫ অগাস্ট যথাক্রমে পাকিস্তান এবং ভারতকে ডোমিনিয়ন রাষ্ট্র করা হয় এবং নতুন ভাবে বিভক্ত বাংলা প্রদেশের ক্ষমতা হস্তান্তর করা হয়। পরবর্তীকালে পূর্ব পাকিস্তান যা পাকিস্তানের প্রদেশ ছিল, তা ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দীর্ঘ ২৪ বছর পর একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

Content added || updated By
  • ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তানকে স্বাধীনতা প্রদান করা হয়।
  • ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট ভারত নামে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠিত হয়।
  • ১৯৪৭ সালের ১৭ আগস্ট স্যার সিরিল র‍্যাডক্লিফ সীমানা নির্ধারণের কাজ শেষ করেন।
  • ভারত-পাকিস্তান সীমান্তরেখার নাম 'র‍্যাডক্লিফ লাইন' তার নামানুসারে করা হয়।
Content added By
  • মুসলমানদের জন্য একটি পৃথক রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাব করেন- বিখ্যাত কবি আল্লামা ইকবাল ।
  • ১৯৩৩ সালে পাকিস্তান শব্দটি ব্যবহার করেন- কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র চৌধুরী রহমত আলী।
  • স্বাধীন সার্বভৌম পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্য হয় লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে ১৪ আগস্ট ১৯৪৭ খ্রিঃ ।
  • পাকিস্তান ইসলামি প্রজাতন্ত্র ঘোষিত হয় ২৩ মার্চ, ১৯৫৬ সালে [ডোমিনিয়ন হতে মুক্ত]
  • সাংবিধানিকভাবে পূর্ব বাংলার নাম পূর্ব পাকিস্তান করা হয় কবে- ২৩ মার্চ ১৯৫৬ সালে ।
  • পাকিস্তানের প্রথম প্রেসিডেন্ট- ইস্কান্দার আলী মির্জা।
  • পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন- লিয়াকত আলী খান।
  • ইস্কান্দার আলী মির্জা পাকিস্তানে প্রথম সামরিক শাসন জারি হয় ৭ অক্টোবর ১৯৫৮ সালে ।
Content added By
মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ
লিয়াকত আলী খান
খাজা নাজিমুদ্দিন
ইস্কান্দার মির্জা
আবুল হোসেন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
ড. মুহম্মদ শহীদুল্ল্যাহ
ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
আব্দুল মতিন
ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী

পাকিস্তান গভর্নর জেনারেল

নাম

সময়কাল

মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ

১৪ আগস্ট, ১৯৪৭ থেকে ১১ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত।

স্যার খাজা নাজিমউদ্দীন

১৯৪৮- ১৯৫১ সাল পর্যন্ত।

মালিক গোলাম মুহাম্মদ

১৯৫১- ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত।

ইস্কান্দার আলী মির্জা

১৯৫৫-১৯৫৬ সাল পর্যন্ত

পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগঃ ১৯৪৮ সালের ৪ঠা জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হল এ্যাসেম্বলিতে পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা করেন শেখ মুজিবুর রহমান(বর্তমান নাম বাংলাদেশ ছাত্রলীগ)

Content added || updated By
জওহরলাল নেহেরু
লর্ড মাউন্ট ব্যাটেন
মহাত্মা গান্ধী।
সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল
মোহাম্মদ আলী বগড়া
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
লিয়াকত আলী খান
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ

মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ

তৎকালীন বোম্বে প্রেসিডেন্সির অন্তর্গত করাচির ওয়াজির ম্যানশনে মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে এই স্থান পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের অংশ। শৈশবে তার নাম ছিল মুহাম্মদ আলি জিন্নাহভাই। তার বাবার নাম জিন্নাহভাই পুনজা ও মায়ের নাম মিঠাবাই। তার বাবা ছিলেন একজন গুজরাটি ব্যবসায়ী।

১৯০৪ সালের ডিসেম্বরে কংগ্রেসের বিশতম বার্ষিক অধিবেশনে অংশ নেয়ার মাধ্যমে জিন্নাহর রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়।১৯১৩ সাল থেকে শুরু করে ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তানের স্বাধীনতা পর্যন্ত জিন্নাহ নিখিল ভারত মুসলিম লীগের নেতা ছিলেন। স্বাধীনতার পর তিনি পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল হন এবং আমৃত্যু এই পদে বহাল থাকেন। পাকিস্তানে তাকে কায়েদে আজম (মহান নেতা) ও বাবায়ে কওম (জাতির পিতা) হিসেবে সম্মান করা হয়।

  1. জন্ম---২৫ ডিসেম্বর ১৮৭৬,(করাচি, ব্রিটিশ ভারত)
  2. মৃত্যু---১১ সেপ্টেম্বর ১৯৪৮ -বয়স ৭১ (করাচি, পাকিস্তান)
  3. সমাধিস্থল--মাজারে কায়েদ
  4. রাজনৈতিক দল--ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (১৯০৬–২০)
  • ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (১৯০৬–২০)-কংগ্রেস মহাত্মা গান্ধীর সত্যাগ্রহে অংশ নিলে ১৯২০ সালে তিনি কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করেন।
  • নিখিল ভারত মুসলিম লীগ (১৯১৩–৪৭)  [নিখিল ভারত মুসলিম লীগ  ১৯০৬ সালে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত ব্রিটিশ ভারতের রাজনৈতিক দল যা  ব্রিটিশ ভারত এবং ভারত উপমহাদেশে মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তান তৈরির পেছনে চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করেছে।]
  • মুসলিম লীগ (১৯৪৭–৪৮)  [মুসলিম লীগ হচ্ছে নিখিল ভারত মুসলিম লীগের মূল উত্তরসূরি যা পাকিস্তান আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়ার মাধ্যমে ভারতের মুসলিমদের একাংশকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র উপহার দিয়েছিল।পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর নিখিল ভারত মুসলিম লীগের সভাপতি মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ নতুন দেশের গভর্নর-জেনারেল এবং মুসলিম লীগের সেক্রেটারি জেনারেল লিয়াকত আলী খান প্রধানমন্ত্রী হন ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বরে নিখিল ভারত মুসলিম লীগ ভেঙে দেওয়া হয়। এর ফলে মুসলিম লীগ (পাকিস্তান) এবং ভারতীয় ইউনিয়ন মুসলিম লীগ নিখিল ভারত মুসলিম লীগের উত্তরসূরি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

 

            

 

Content added By

মালিক গোলাম মুহাম্মদ

  • জন্ম-২০ এপ্রিল ১৮৯৫
    লাহোর, পাঞ্জাব, ব্রিটিশ ভারত
  • মৃত্যু-১২ সেপ্টেম্বর ১৯৫৬ (বয়স ৬১)
    লাহোর, পাকিস্তান
  • পাকিস্তানের তৃতীয় গভর্ণর জেনারেল। তিনি ১৯৫১ থেকে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত এই দায়িত্ব পালন করেন।
Content added By

ইস্কান্দার আলী মির্জা নভেম্বর ১৮৯৯ – ১৩ নভেম্বর ১৯৬৯) ছিলেন একজন বাঙালি রাজনীতিবিদ এবং পাকিস্তানের প্রথম রাষ্ট্রপতি। তিনি ১৯৫৬ থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত এই পদে দায়িত্বপালন করেন। এর পূর্বে ১৯৫৫ থেকে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত তিনি পাকিস্তানের শেষ গভর্নর জেনারেল হিসেবে দায়িত্বপালন করেছেন। তিনি সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে মেজর জেনারেল পদে অবসর নেন।

Content added By

আওয়ামী মুসলিম লীগ

  • পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়- ২৩ জুন ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে ।
  • আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় ঢাকার কে এম দাস লেনের রোজ গার্ডেনে কর্মী সম্মেলনে।
  • মুসলিম শব্দটি বাদ দেয়া হয়- ১৯৫৫ সালে দলের তৃতীয় কাউন্সিলে ।
  • বঙ্গবন্ধু আওয়ামী মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক হন ১৯৫৩ সালে ।
  • বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সভাপতি হন- ১লা মার্চ, ১৯৬৬ সালে।

আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ের কমিটি

সভাপতি ও প্রতিষ্ঠাতা

মাওলানা আবদুল হামিদ খান (ভাসানী)

সহ-সভাপতি

আতাউর রহমান খান

সাধারণ সম্পাদক

শামসুল হক

যুগ্ম-সম্পাদক

শেখ মুজিবুর রহমান

এবং

খন্দকার মোস্তাক আহমদ

Content added || updated By
শামসুল হক
মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
শেখ মুজিবুর রহমান
লিয়াকত আলী খান
মাওলানা আকরাম খাঁ
মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
এইচ এস সোহরাওয়ারদী
শেখ মুজিবুর রহমান

ভাষা আন্দোলন

বাংলা ভাষা আন্দোলন ছিল ১৯৪৭ থেকে ১৯৫২ পর্যন্ত তৎকালীন পূর্ব বাংলায় (বর্তমান বাংলাদেশে) সংঘটিত একটি সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আন্দোলন। মৌলিক অধিকার রক্ষাকল্পে বাংলা ভাষাকে ঘিরে সৃষ্ট এ আন্দোলন ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে চূড়ান্ত রূপ ধারণ করলেও, বস্তুত এর বীজ রোপিত হয়েছিল বহু আগে। অন্যদিকে, এর প্রতিক্রিয়া এবং ফলাফল ছিল সুদূরপ্রসারী।

প্রেক্ষাপট
১৯৪৭ সালে চৌধুরী খালিকুজ্জামান এবং আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. জিয়াউদ্দিন আহমদ উর্দুকে রাষ্ট্রভা করার পক্ষে প্রস্তাব করেন। ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহসহ বেশ কিছু বাঙালি লেখক বুদ্ধিজীবী এর তীব্র প্রতিবাদ করেন। ১৯৪৭ সালে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ দৈনিক আজাদ' পত্রিকায় 'পাকিস্তানের ভাষা সমস্যা শিরোনামে একটি নিবন্ধ প্রক করেন। এখানে তিনি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি উত্থাপন করেন। এ সময় ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ এক ভাষণে বলেছিলেন, 'আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন সত্য, তার চেয়ে বেশি সত্য আমরা বাঙ্গালি'।

গণপরিষদে বাংলার দাবি

১৯৪৮ সালের ২৩ শে ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের গণপরিষদে ইংরেজি ও উর্দুর পাশাপাশি বাংলাকে গণপরিষদে বক্তৃতা প্রদানের এবং রাষ্ট্র ভাষা করার দাবি জানান কুমিল্লার সাংসদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত। সেই দিন অধিবেশনে বাংলার পক্ষে ভোট পড়ে ১৫টি এবং বিপক্ষে ভোট পড়ে ৫১টি।

দ্বিতীয়বারের মতো রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ ও ভাষা দিবস

  • রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ দ্বিতীয়বারের মতো গঠিত হয়- ২ মার্চ, ১৯৪৮ সালে।
  • আহ্বায়ক- শামসুল আলম।
  • কর্মসূচিঃ ১১ মার্চ- বিক্ষোভ কর্মসূচি, ধর্মঘট, স্মারক লিপি পেশ। বিক্ষোভে বঙ্গবন্ধুসহ বহু ছাত্র হতাহত ও গ্রেপ্তার হয়।
  • এই প্রেক্ষিতে ১১ ই মার্চ 'বাংলা ভাষা দাবি দিবস' হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় ।
  • ১৯৪৮-৫২ সাল পর্যন্ত ১১ই মার্চকে ভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হত।

জিন্নাহ'র ঘোষণা ও ছাত্রদের প্রতিবাদ

১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ঘোষণা করেন "Urdu and only Urdu shall be the state language of Pakistan" এছাড়াও ২৪ শে মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে কার্জন হলে পুনরাবৃত্তি করলে ছাত্ররা না না বলে তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ জানায়। ১১ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৮ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মৃত্যুবরণ করেন। এরপর গভর্নর জেনারেল নিযুক্ত হন খাজা নাজিমুদ্দীন।

ভাষা আন্দোলনের ৩টি সংগ্রাম পরিষদ

নামগঠনের সময়কালআহ্বায়ক
রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ১ অক্টোবর, ১৯৪৭নূরুল হক ভূঁইয়া
২য় বার রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ (সংস্কার)২ মার্চ, ১৯৪৮আহ্বায়ক শামসুল আলম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ১১ মার্চ, ১৯৫০আব্দুল মতিন
সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ৩১ জানুয়ারি, ১৯৫২ কাজী গোলাম মাহবুব

আন্দোলন সংগ্রামে অন্যান্য সংগঠন

  • তমদ্দুন মজলিস- ২ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭
  • পূর্ব বাংলা ভাষা কমিটি- ৯ মার্চ, ১৯৪৯
  • সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ- ৫ জানুয়ারি, ১৯৬৯
  • গণতান্ত্রিক সংগ্রাম পরিষদ ৮ জুন, ১৯৬৯

ভাষা আন্দোলনকালীন পাক-নেতৃত্ব

পূর্ব বাংলার মূখ্যমন্ত্রী

নুরুল আমিন

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

খাজা নাজিমুদ্দিন

পাকিস্তানের গভর্নর

মালিক গোলাম মোহাম্মদ

পূর্ব বাংলা ভাষা কমিটি

১৯৪৯ সালের ৯ই মার্চ পাকিস্তান সরকার বাংলা ভাষা সংস্কারের নামে মাওলানা আকরাম খাঁ সভাপতি করে ১৬ সদস্যের একটি 'পূর্ব বাংলা ভাষা কমিটি' গঠন করে দেয়। ১৯৫১ সালে লিয়াকত আলী খান মৃত্যুবরণ করলে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন খাজা নাজিমুদ্দীন।

Content added || updated By
খাজা নাজিম উদ্দিন
মো: নূরুল আমীন
ফিরোজ খান নুন
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ

আবুল বরকত

রফিক উদ্দিন

আব্দুস সালাম

শফিউর রহমান

হুমায়ন কবীর

এ. জেড. এম. তাকিউল্লাহ

আলমগীর মোহাম্মদ সিরাজুদ্দিন

শামসুজ্জামান খান

তমুদ্দুন মজলিস

  • তমদ্দুন মজলিস গঠিত হয় ১৯৪৭ সালের ১ সেপ্টেম্বর।
  • এটি একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন।
  • প্রতিষ্ঠাতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক আবুল কাশেম।
  • এই সংগঠনটি বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা দাবী করে।
  • ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭ ভাষা আন্দোলনের প্রথম পুস্তিকা "পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা " প্রকাশ করে।

" পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা না উর্দু” পুস্তিকার লেখক ৩ জন

  • আবুল কাশেম (প্রতিষ্ঠাতা)
  • আবুল মনসুর আহমদ (শ্রেষ্ঠ বিদ্রূপাত্মক লেখক)
  • ড. কাজী মোতাহার হোসেন (সাহিত্যিক)

Content added By

পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির মাত্র ১৮ দিনের মাথায় ১৯৪৭ সালের ১ সেপ্টেম্বর ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠন তমদ্দুন মজলিশ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আবুল কাশেম ছিলেন ভাষা আন্দোলনের সূচনাকারী। তাঁর সম্পাদনায় প্রকাশিত 'পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা: বাংলা না উর্দু' শিরোনামের ঘোষনাপত্রে সর্বপ্রথম বাংলাকে রাষ্টভাষা করার প্রস্তাবনা দেওয়া হয়।

অধ্যাপক আবুল কাশেম বুঝতে পেরেছিলেন রাষ্ট্রভাষা প্রসঙ্গে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে বাংলার মানুষের সংগ্রাম অনিবার্য হয়ে উঠেছে। আন্দোলনের শুরুতে অধ্যাপক আবুল কাশেমের ১৯ নম্বর আজিমপুরের বাসভবনই ছিল তমদ্দুন মজলিসের অফিস।

এ প্রসঙ্গে অলি আহাদ তাঁর 'জাতীয় রাজনীতি: ১৯৪৫-৭৫ বইয়ে লিখেছেন, "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান এবং রসায়ন বিজ্ঞানের অধ্যাপকদ্বয় আবুল কাশেম ও নুরুল হক ভূঁইয়া ধূমায়িত অসন্তোষকে সাংগঠনিক রুপদানের প্রচেষ্টায় ১৯৪৭ সালের ১ সেপ্টেম্বর পাকিস্তান তমদ্দুন মজলিস গঠন করেন। নবগঠিত তমদ্দুন মজলিসই ভাষা-আন্দোলনের গোড়াপত্তন করে।"

Content added By

১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় এক জনসভায় ঘোষণা করেন, উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা। এই ঘোষণার প্রেক্ষিতে গঠিত হয় "সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ” (All Parties State Language Movement Committee) ৩১ শে জানুয়ারি, ১৯৫২ সালে। কমিটিতে সদস্য ছিল ২২ জন। রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের সদস্য মাওলানা ভাসানী, শামসুল হক, আব্দুল মতিন এবং আহ্বায়ক কাজী গোলাম মাহবুব।

জেনে নিই

  • ১১ ও ১৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২ পতাকা দিবস পালিত হয়।
  • ভাষা আন্দোলনের মুখপাত্র সাপ্তাহিক সৈনিক। [সম্পাদক শাহেদ আলী]
  • ১৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২ রাষ্ট্রভাষা বাংলা ও মুক্তির দাবিতে শেখ মুজিবুর রহমান ও মহিউদ্দিন আহমেদ ফরিদপুর জেলে আমরণ অনশন ধর্মঘট শুরু করেন। ২০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২ আন্দোলনের তীব্রতায় ভয় পেয়ে পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী নূরুল আমিন ঢাকা শহরে সবধরনের সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করে এক মাসের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করে। [তথ্যসূত্র: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সিরাজ উদ্দীন আহমেদ (পৃষ্ঠা: ৯৪)]
Content added By
  • ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দ ছিল ৮ ফাল্গুন, ১৩৫৮ বঙ্গাব্দ, বৃহস্পতিবার।
  • সকাল ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায় ভাষা সৈনিক গাজীউল হকের সভাপতিত্বে সভার কার্যক্রম শুরু হয়।
  • আব্দুস সামাদের মধ্যস্থতায় ১০ জনের একটি করে দল বেরিয়ে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
  • পুলিশের সাথে ছাত্র-শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ বাঁধে এক পর্যায়ে পুলিশ মিছিলে গুলি চালালে ঘটনাস্থলেই শহীদ হয়- রফিক, জব্বার, বরকত, সালাম সহ মোট ৮ জন।
  • ২২ ফেব্রুয়ারির প্রতিবাদ সভায় নিহত হন শফিউর রহমান, অহিউল্লাহ, রিক্সাচালক সালাম, আব্দুল আউয়াল।
Content added By
বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয় পাকিস্তান গণপরিষদ ১৯৫৪ সালে
উর্দুর পাশাপাশি রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলাকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেয় জাতীয় পরিষদ১৯৫৬ সালে
বঙ্গবন্ধু সরকারি কাজে বাংলা ভাষা ব্যবহারের নির্দেশ জারি করেন১৯৭৫ সালে
জাতীয় সংসদে বাংলা ভাষা আইন পাস করা হয়।১৯৮৭ সালে
Content added By

১৯৯৮ সালের ১৭ই নভেম্বর ১৮৮ দেশের সমর্থনে ইউনেস্কোর ৩০তম উদ্যোক্তা সাধারণ অধিবেশনে ২১শে | ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। ২১ শে ফেব্রুয়ারি ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে পালিত হচ্ছে ২০০০ সাল থেকে। জাতিসংঘ ২০০৮ সাল থেকে মাতৃভাষা দিবস পালন করা আরম্ভ করে।


উদ্যোক্তাঃ রফিকুল ইসলাম ও আবদুস সালাম (কানাডা প্রবাসী)।

সংগঠনঃ The Mother Language Lovers of World

Content added By
Please, contribute to add content into ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক স্থাপনা.
Content

চেতনা '৭১' মুক্তিযুদ্ধের স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য যা শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত। এটি বৃহত্তর সিলেটের প্রথম মুক্তিযুদ্ধ ভাস্কর্য। ২০০৫-০৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা ২০০৯ সালের ২৬ মার্চ মিনি অডিটোরিয়ামের পশ্চিম পাশে চেতনা৭১’ নামে একটি অস্থায়ী ভাস্কর্য নির্মাণ করেন। চেতনা ‘৭১’ এর স্থপতি মোবারক হোসেন।

Content added By

১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হলে বাংলাদেশ সরকার একটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা চর্চা ও গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়। এরপর ২০০০ খ্রিস্টাব্দের মাঝামাঝিতে ১৯,৪৯,০০,০০০ টাকার "আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট স্থাপন প্রকল্প" সরকার কর্তৃক অনুমোদিত হয়। ২০০১ খ্রিস্টাব্দের ১৫ মার্চ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, জাতিসংঘের মহাসচিব কফি আনানের উপস্থিতিতে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। শুরুতে ১২ তলা ভবনের উল্লেখ থাকলেও প্রাথমিকভাবে ৫ তলা নির্মাণের পরিকল্পনা নেয়া হয়; তাতে একটি মিলনায়তন, চারটি সম্মেলন কক্ষ, কম্পিউটার ল্যাব, জাদুঘর, আর্কাইভ, ভাষা প্রশিক্ষণের জন্য ১০টি শ্রেণীকক্ষসহ প্রয়োজনীয় অফিসকক্ষের ব্যবস্থা রাখা হয়। এরপর সরকার বদলের পরে ভবনের নির্মাণ কাজ সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেয়া হয়। ২০০৪ খ্রিস্টাব্দের শেষ দিকে সরকার প্রকল্প সংশোধন করে নির্মাণকাজ শেষ করার উদ্যোগ নেয়। সংশোধিত প্রকল্পের অধীনে ৩ তলা পর্যন্ত ভবন নির্মাণ শেষ হয় ২০১০ খ্রিস্টাব্দে। সেবছর ২১ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভবনটির উদ্বোধন করেন। ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপনের ৯ বছর পর ভবনটি উদ্বোধন করা হয়।

Content added By

জেনে নিই

  • 'কুমড়ো ফুলে ফুলে নুয়ে পড়েছে লতাটা/খোকা তুই কবে আসবি' পঙক্তির রচয়িতা- আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ ।
  • কোন এক মাকে- আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।
  • স্মৃতিস্তম্ভ— আলাউদ্দীন আল আজাদ।
  • বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা- শামসুর রাহমান ।
  • এখানে যারা প্রাণ দিয়েছে রমনার ঊর্ধ্বমুখী কৃষ্ণচূড়ার নিচে- মাহবুব উল আলম চৌধুরী।
  • ভাষা আন্দোলনের উপর রচিত প্রবন্ধ 'বায়ান্নোর জবানবন্দি'- এম. আর. আখতার মুকুল।
  • ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক উপন্যাস: শওকত ওসমান রচিত- 'আর্তনাদ', সেলিনা হোসেন- নিরন্তর ঘণ্টাধ্বনি।
  • বাংলাদেশ ভূ-খণ্ডের বাইরে প্রথম বাংলাকে আধা-সরকারি ভাষার মর্যাদা দেয়া হয় ভারতের আসাম রাজ্যে বাঙালি অধ্যুষিত ৩টি জেলাতে।
  • বাংলাদেশের বাহিরে ভাষার জন্য প্রাণ দেয় আসামের শীলচরের জনগণ- ১৯৬১ সালে ।
  • বাংলাকে দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা করা হয়েছে আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিয়নে- ২০০২ সালে।
Content added By
মাহবুবু উল আলম চৌধুরী
জহির রায়হান
শামসুর রহমান
কাজী নজরুল ইসলাম
আবদুল গাফফার চৌধুরী
সিকান্দার আবু জাফর
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
নির্মলেন্দু গুণ
শামসুর রহমান
Please, contribute to add content into কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি - কবিতা.
Content
Please, contribute to add content into আরেক ফাল্গুন-উপন্যাস.
Content
Please, contribute to add content into জীবন থেকে নেওয়া- চলচিত্র.
Content
Please, contribute to add content into আমার সোনার বাংলা - গান.
Content
Please, contribute to add content into আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী - গান.
Content
Please, contribute to add content into একুশের বিশেষ ব্যক্তিত্ব.
Content

চৌধুরী মাহবুব উল আলম (১৯২৭-২০০৭) কবি, সাংবাদিক, লেখক, ভাষা সৈনিক এবং ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার রচয়িতা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্তরে (২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২) আন্দোলনকারী ভাষা সৈনিকদের ওপর পুলিশের গুলি এবং ছাত্র নিহত হওয়ার তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ স্বরূপ কবি মাহবুব উল আলম চৌধুরী ’একুশে’ শিরোনামে রচনা করেন তাঁর বিখ্যাত কবিতা ’কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবী নিয়ে এসেছি’ যা ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতা হিসেবে স্বীকৃত।

  • একুশের প্রথম কবিতা-কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি।
  • লেখক-মাহবুবুল আলম চৌধুরী ।
  • চৌধুরী হারুন অর রশিদ প্রথম পাঠ করেন ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২ সালে লাল দীঘি ময়দান, চট্টগ্রাম।
  • পাকিস্তান সরকার এ কবিতা বাজেয়াপ্ত করে।
Content added By

জহির রায়হান এর একুশের কর্ম

  • আরেক ফাল্‌গুন (১৯৬৯) ভাষা-আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত প্রথম উপন্যাস ।
  • লেখক জহির রায়হান ।
  • জীবন থেকে নেওয়া (১৯৭০) ভাষা-আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত প্রথম চলচ্চিত্র।
  • পরিচালক - জহির রায়হান
  • "আমার সোনার বাংলা" গানটি এই চলচ্চিত্রে প্রথম ব্যবহার করা হয়।
Content added By

আলতাফ মাহমুদ এর একুশের কর্ম

  • মৃত্যুকে যারা তুচ্ছ করিল ভাষা বাঁচাবার তরে আজিকে স্মরিও তারে।
  • গীতিকার- প্রকৌশলী মোশারফ উদ্দিন আহমেদ।
  • সুরকার আলতাফ মাহমুদ।
  • আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির বর্তমান সুরকারও তিনি।
Content added By

গাজীউল হক এর একুশের কর্ম

  • প্রথম গান ভুলব না ভুলব না একুশে ফেব্রুয়ারি ভুলব নাম ।
  • গীতিকার- ভাষা সৈনিক গাজীউল হক।
  • সুরকার- নিজাম উল হক।
  • ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ১৪৪ ধারা ভঙ্গের মিছিলে তিনি নেতৃত্ব প্রদান করেন।
Content added By

অধ্যাপক আবুল কাশেম এর একুশের কর্ম

  • প্রথম ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস গ্রন্থ রচনা করেন।
  • ১৯৪৭ সালে সাংস্কৃতিক সংগঠন তমুদ্দন মজলিস প্রতিষ্ঠা করে।
  • বাঙলা কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন ১৯৬২ সালে।
  • গ্রন্থ- আধুনিক চিন্তাধারা, বিজ্ঞান সমাজ ধর্ম ।
Content added By

মুনীর চৌধুরী এর একুশের কর্ম

  • কবর নাটক রচনা করেন জেলখানায় বসে ১৯৫৩ সালে।
  • একাধারে শিক্ষাবিদ, নাট্যকার ও ভাষাবিজ্ঞানী ছিলেন।
  • ১৯৬৫ সালে বাংলা কী বোর্ড ‘মুনীর অপটিমা' উদ্ভাবন করেন।
Content added By

যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন- ১৯৫৪

যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়- ৪ঠা ডিসেম্বর, ১৯৫৩ সালে। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৫৪ সালে। যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনী প্রচারণা (নির্বাচনের ইশতিহার) ২১ দফার ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। প্রথম দফা ছিল বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা। করা। ১৯৫৪ সালের ৮ থেকে ১২ ই মার্চের নির্বাচন ছিল পূর্ব বাংলায় প্রথম অবাধ ও সর্বজনীন ভোটাধিকারের মাধ্যমে সাধারণ নির্বাচন। সরকারিভাবে নির্বাচনের ফল প্রকাশিত হয় ২রা এপ্রিল। নির্বাচনে মোট আসন ছিল ৩০৯ টি (মুসলিম আসন-২৩৭টি এবং অমুসলিম আসন ৭২টি)।

জেনে নিই

  • যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়- ৪ ডিসেম্বর, ১৯৫৩ সালে।
  • ২১ দফা প্রকাশিত হয়- ৫ ডিসেম্বর, ১৯৫৩ সালে।
  • নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৫৪ সালের (৮-১২) মার্চে ।
  • যুক্তফ্রন্ট- ২২৩ টি আসনে জয় লাভ করে।
  • যুক্তফ্রন্টের প্রতীক ছিল- নৌকা।
  • পরাজিত মুসলিম লীগের প্রতীক ছিল- হ্যারিকেন।
  • যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনের বিজয়কে আখ্যায়িত করা হয়- ব্যালট বিপ্লব হিসাবে।
  • যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভা ক্ষমতায় ছিল মাত্র- ৫৬ দিন।
  • যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভা গঠন করে- ৪ এপ্রিল, ১৯৫৪ সালে ।
  • মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন- এ. কে ফজলুল হক।
  • যুক্তফ্রন্টের কৃষি, বন, সমবায় ও পল্লীমন্ত্রী ছিলেন- শেখ মুজিবুর রহমান।
  • যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভা ভেঙ্গে দেওয়া হয়- ৩০ মে, ১৯৫৪ সালে।
Content added By
Please, contribute to add content into ২১ দফা.
Content
প্রাদেশিক স্বায়ত্বশাসন
বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করা
পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণ
বিনা ক্ষতিপূরণে জমিদারী প্রথা উচ্ছেদ
স্বায়ত্তশাসন
রাজনীতি করার অধিকার
রাষ্ট্রভাষা বাংলা
পূর্ব বাংলার অর্থনৈতিক বৈষম্য দুরীকরন

যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে কৃষক প্রজা পার্টির নেতা ছিলেন শেরে বাংলা এ.কে ফজলুল হক।

Content added By

যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে নেজামে ইসলাম পার্টির নেতা ছিলেন মাওলানা মোতাহার আলী ।

Content added By

যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে গনতন্ত্রী দলের নেতা ছিলেন হাজী মোহাম্মদ দানেশ ।

Content added By

কাগমারী সাংস্কৃতিক সম্মেলন ১৯৫৭

১৯৫৭ সালে অনুষ্ঠিত টাঙ্গাইল জেলার কাগমারীর সন্তোষে অনুষ্ঠিত একটি বিশেষ| সম্মেলন যা পরবর্তীতে পাকিস্তানের বিভক্তি এবং স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে বিশেষ ভূমিকা রেখেছিল। ১৯৫৭ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারি থেকে ১০ই ফেব্রুয়ারি অবধি এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ৮ই ফেব্রুয়ারি মওলানা আব্দুল হামিন খান ভাসানীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি আরম্ভ হয়। উক্ত সম্মেলনে ভাসানী পাকিস্তানি শাসকদের হুঁশিয়ার করে বলেন, যদি পূর্ব পাকিস্তানে শোষণ অব্যাহত থাকে তবে তিনি পশ্চিম পাকিস্তানকে "আসসালামু আলাইকুম " জানাতে বাধ্য হবেন।

জেনে নিই

  • কাগমারি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় টাঙ্গাইলের সন্তোষে ১৯৫৭ সালে ।
  • সভাপতিত্ব করেন মাওলানা ভাসানী।
  • প্রধান অতিথি ছিলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
  • মাওলানা ভাসানী আওয়ামী লীগ ত্যাগ করে ন্যাপ গঠন করেন ১৯৫৭ সালে।
  • মাওলানা ভাসানী পাকিস্তানকে আসসালামু আলাইকুম জানান যে সম্মেলনে কাগমারী সম্মেলন ।

Content added By

সামরিক শাসন জারি (১৯৫৮)

পূর্ব বাংলার সংসদে সদস্যদের সংঘর্ষে ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলী গুরুতর আহত হন। এরই অজুহাতে, ইস্কান্দার মীর্জা ১৯৫৮ সালে ৭ই অক্টোবর সামরিক আইন জারি করেন। প্রেসিডেন্ট ইস্কান্দার মীর্জা, পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর প্রধান আইয়ুব খানকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে নিযুক্ত করেন। ২৭ শে অক্টোবর, ১৯৫৮ ইস্কান্দার মীর্জাকে ক্ষমতাচ্যুত করে ক্ষমতা দখল করে, আইয়ুব খান এবং প্রধানমন্ত্রীর পদ বিলুপ্ত করে নিজেই রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান ২৩ মার্চ ১৯৬০ সালে সামরিক শাসন প্রত্যাহার করেন।

Content added By

মৌলিক গণতন্ত্র (১৯৬০)

  • প্রেসিডেন্ট জেনারেল আইয়ুব খান মৌলিক গণতন্ত্র অধ্যাদেশ জারি করেন ১৯৫৯ সালে।
  • মৌলিক গণতন্ত্রীর সংখ্যা ছিল পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তানে ৪০ হাজার করে মোট ৮০ হাজার।
  • প্রেসিডেন্ট জেনারেল আইয়ুব খান মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন ১৯৬০ সালে।
  • মৌলিক গণতান্ত্রিক অধ্যাদেশে চার স্তরবিশিষ্ট স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে।
Content added By

শিক্ষা আন্দোলন - ১৯৬২

১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল শিক্ষাকে সার্বজনীন অধিকার করা। কমিশনের প্রধান ড. এস এম শরীফের নামানুসারে এ রিপোর্টের নাম হয় শরীফ কমিশন রিপোর্টটি দাখিল করা হয়েছিল ১৯৫৯ সালে। পূর্ব পাকিস্তানের শিক্ষার জন্য প্রথম আন্দোলন এটি।

Content added By

পাক-ভারত যুদ্ধ (১৯৬৫)

৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৫ কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়ে ২০ সেপ্টেম্বর শেষ হয়। এ যুদ্ধের স্থায়িত্বকাল ছিল ১৭ দিন। ১৯৬৬ সালের ১০ জানুয়ারি উজবেকিস্তানের রাজধানী তাসখন্দে সোভিয়েত ইউনিয়নের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী কোসিগিনির মধ্যস্থতায় 'তাসখন্দ চুক্তি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে পাক-ভারত যুদ্ধের অবসান হয়। ভারতের পক্ষে লাল বাহাদুর শাস্ত্রী এবং পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। আতাউল গনি ওসমানীকে বীরত্বের জন্য 'পাপা টাইগার' উপাধি প্রদান করে পাক- সরকার।

Content added By

১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন

১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে চৌধুরী মোহাম্মদ আলীর বাসভবনে অনুষ্ঠিত বিরোধী দলগুলোর সম্মেলনে শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ছয় দফা কর্মসূচি পেশ করেন। ১১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৬ সালে লাহোরে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বঙ্গবন্ধু বলেন, ছয় লক্ষ বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ। ছয়দফা রচিত হয় লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে।

ঐতিহাসিক ৬ দফা দাবি

  • ১ম দফাঃ শাসনতান্ত্রিক কাঠামো ও রাষ্ট্রের প্রকৃতি।
  • ২য় দফাঃ কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা।
  • ৩য় দফাঃ মুদ্রা ও অর্থ বিষয়ক ক্ষমতা।
  • ৪র্থ দফাঃ কর বা রাজস্ব বিষয়ক ক্ষমতা।
  • ৫ম দফাঃ বৈদেশিক বাণিজ্য বিষয়ক ক্ষমতা।
  • ৬ষ্ঠ দফাঃ আঞ্চলিক মিলিশিয়া বাহিনী গঠনের ক্ষমতা।

জেনে নিই

  • ৬ দফা উত্থাপন করা হয় মোট ৩বার। উত্থাপনকারী- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
  • প্রথমবার ৫-৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৬ সালে লাহোরের বিরোধী দলীয় সম্মেলনে।
  • দ্বিতীয়বার ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬ সালে অনানুষ্ঠানিকভাবে।
  • তৃতীয়বার ২৩ মার্চ ১৯৬৬ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে উত্থাপন করা হয় লাহোরে।
  • বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ বা পূর্ব পাকিস্তানের ম্যাগনাকার্টা বলা হয়- ৬ দফাকে।
  • ছয় দফা দিবস পালিত হয়ে আসছে- ৭ জুন।
  • ছয় দফার অর্থনীতি বিষয়ক দাবি- ৩টি (৩য়, ৪র্থ, ৫ম)।

 

Content added By
Content updated By
মাওলানা ভাসানী
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী
কমরেড মুজফ্ফর আহমেদ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

১৯৭০ এর সাধারণ নির্বাচন (The General Election of 1970)

প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান ৬৯ গণ অভ্যুত্থানের পতনের ফলে সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আগা মুহম্মদ ইয়াহিয়া খানের নিকট ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ ক্ষমতা হস্তান্তর করে রাজনীতিকে বিদায় জানান । জেনারেল ইয়াহিয়া খান দ্বিতীয় বারের মত সারা দেশে মার্শাল ল' জারি করেন ২৫ মার্চ রাতে । জেনারেল ইয়াহিয়া খান ক্ষমতা গ্রহণের পর জনপ্রতিনিধির কাছে বৈধ প্রক্রিয়াতে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতিশ্রুতি দেন এবং আইনগত কাঠামো আদেশ (Legal Framework Order) ঘোষণা করেন ৩০ মার্চ, ১৯৭০ সালে। পাকিস্তানের প্রথম জাতীয় পরিষদ নির্বাচন হয় ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর। পূর্ব পাকিস্তানের প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচন হয় ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর।

১৯৭০ সালের পাকিস্তানের নির্বাচনের ফলাফল

আইনসভা

নির্বাচিত আসন

সংরক্ষিত আসন

মোট আসন

জাতীয় পরিষদ

৩০০

১৩

৩১৩

আওয়ামী লীগের প্রাপ্ত আসন

১৬০

১৬৭

পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদ

৩০০

১০

৩১০

আওয়ামী লীগের প্রাপ্ত আসন

২৮৮

১০

২৮৯

জেনে নিই

  • MLA Member of Legislative Assembly
  • MNA = Member of National Assembly (জাতীয় পরিষদের সদস্য)
  • MPA = Member of Provincial Assembly (প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য)
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আওয়ামী লীগের MNA এবং MPA দের ৬ দফার ভিত্তিতে শপথ পড়ান- ৩ জানুয়ারি, ১৯৭১ সালে রেসকোর্স ময়দানে
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জয় লাভ করেন- ঢাকা-৮ নং আসন থেকে (১১১ তম আসন)।
  • ১৯৭০ সালে নির্বাচিত হওয়ার আগেই শপথ নেন- তোফায়েল আহমেদ।
  • ১৯৭০ সালের নির্বাচনে সর্বকনিষ্ঠ প্রার্থী হিসেবে MNA নির্বাচিত হন- আব্দুল হামিদ (বর্তমান রাষ্ট্রপতি)
  • আওয়ামী লীগ ১৯৭০ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ৬ দফা ও ছাত্রদের ১১ দফার ভিত্তিতে।
  • ১৯৭০ সালের সাধারন নির্বাচনের সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন- বিচারপতি আব্দুস সাত্তার।

Content added || updated By
Please, contribute to add content into জাতীয় পরিষদ.
Content
Please, contribute to add content into প্রাদেশিক পরিষদ.
Content

আগরতলা মামলা

বাঙ্গালি জাতীয়তাবাদ আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সহযোগিতায় লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেমের নেতৃত্বে পূরববাংলাকে বিচ্ছিন্ন করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের প্রচেষ্টায় অভিযোগ বঙ্গবন্ধুকে প্রধান আসামী করে নোট ৩৫ জনের বিরুদ্ধে পাকিস্তান সরকার কর্তৃক যে মামলা দায়ের করা হয় তাই আগরতলা মামলা নামে পরিচিত ।

জেনে নিই

  • পাকিস্তান সরকার দেশদ্রোহিতার মামলা করে ৩ জানুয়ারি, ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে।
  • প্রথম দফায় ২৮ জন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়, তখনও শেখ মুজিবুর রহমান এ মামলায় অভিযুক্ত ছিলেন না
  • পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রধান আসামি করে পূর্বের ২৮ জন সহ মোট ৩৫ জনকে অভিযুক্ত করে।
  • 'রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য' নামে নতুন করে মামলা দায়ের করা হয় ১৮ ই জানুয়ারি, ১৯৬৮ সালে।
  • অভিযোগ পূর্ব বাংলাকে পাকিস্তান হতে মুক্ত করে ভারতের সাথে সংযুক্তি যোগসাজশ।
  • মামলার তথ্য ফাঁস করেন পাকিস্তান ইন্টার ইন্টেলিজেন্সের সদস্য আমির হোসেন।
  • ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয় ২১ এপ্রিল, ১৯৬৮ সালে। ট্রাইব্যুনালের প্রধান বিচারপতি ছিলেন এস. এ. রহমান।
  • ঢাকার কুর্মিটোলা সেনানিবাসে বিচারকার্য শুরু হয় ১৯ জুন, ১৯৬৮ সালে।
  • আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করা হয় ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে।

Content added By
১০ জানুয়ারি ১৯৬৬
৫ জানুয়ারি ১৯৬৬
২৩ মার্চ ১৯৬৬
২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯
মোয়াজ্জেম হোসেন
আমির হোসেন।
সার্জেন্ট জহুরুল হক
সুলতান উদ্দীন।
২২ শে ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯
২০ শে মার্চ ১৯৬৮
১৮ ই ফেব্রুয়ারি ১৯৭০
৫ ই ডিসেম্বর ১৯৬৮
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান
জনাব সৈয়দ নজরুল ইসলাম
জনাব তাজউদ্দিন আহমদ
জনাব এ.এইচ.এম কামরুজ্জমান

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা

১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করার পর ৩রা মার্চ শুনা যায় ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করেন। ইয়াহিয়া খান ১ লা মার্চ পূর্ব ঘোষিত অধিবেশন অনির্দিষ্ট কালের জন্য স্থগিত করেন। প্রতিবাদে সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সকল সরকারি কার্যক্রম প্রায় অঞ্চল হয়ে পড়ে। হরতাল চলাকালে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর গুলিতে বহুলোক হতাহত হয় ফলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন ৩রা মার্চ, ১৯৭১। এমন পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বিশাল এক জনসভায় ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। এ ভাষণে তিনি স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে সকল বাঙালিকে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণে আহ্বান জানান।

Content added By

১ মার্চ, ১৯৭১

  • ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় সংসদের অধিবেশন হওয়ার কথা থাকলেও ইয়াহিয়া খান ২ দিন আগেই ১ মার্চ, ১৯৭১ সালে সেই অধিবেশন স্থগিত করেন।
  • পহেলা মার্চেই বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করেন। নিম্নোক্ত চারজন-
  1. ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী
  2. সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ
  3. ডাকসু সহ-সভাপতি আ.স.ম. আব্দুর রব
  4. ডাকসু সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস মাখন
  • এ চারজন ছাত্রনেতাকে একত্রে মুক্তিযুদ্ধের চার খলিফা বলা হয়।

২রা মার্চ, ১৯৭১

  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় অধিবেশন স্থগিতের প্রতিবাদে মার্চ ঢাকা শহর এবং ৩ মার্চ সারাদেশে হরতাল আহ্বান করেন।
  • আ.স.ম. আব্দুর রব বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত পতাকা উত্তোলন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বটতলায় (কলা ভবন)।
  • ২রা মার্চ জাতীয় পতাকা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

৩ মার্চ, ১৯৭১

  • ডাকসুর ভিপি আ.স.ম. আব্দুর রব শেখ মুজিবকে 'জাতির জনক' উপাধি দেন।
  • শেখ মুজিবুর রহমান সারাদেশে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন।
  • এই দিনে স্বাধীনতার ইসতেহার পাঠ করেন শাজাহান সিরাজ।

৪ মার্চ, ১৯৭১

  • পাকিস্তান রেডিও ও টিভির নামকরণ করা হয় যথাক্রমে বাংলাদেশ বেতার এবং বাংলাদেশ টিভি।

৬ মার্চ, ১৯৭১

  • ইয়াহিয়া খান ৬ই মার্চ বেতার ভাষণে ২৫ শে মার্চ পুনরায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করেন।
  • জেনারেল টিক্কাখানকে পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর হিসেবে নিয়োগ দেন।
  • প্রধান বিচারপতি বদরুদ্দিন আহমদ সিদ্দিকী টিক্কা খানকে শপথ পড়াতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করেন

৭ মার্চের ভাষণ

  • সময়: ৭ মার্চ, ১৯৭১, রবিবার (বিকেল ৩ টা)
  • স্থান: রেসকোর্স ময়দান (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)
  • মোট সময় রেকর্ড হয়েছে: ১৮ মিনিট।
  • বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে রেখেছিলঃ সিরাজুল আলম খান, শেখ ফজলুল হক মণি, তোফায়েল আহমেদ, আ স ম আব্দুর রব ও মহিউদ্দিন।
  • সভার প্রধান অতিথি ও সভাপতি: কেউ ছিলেন না।
  • সভার বক্তা ছিলেনঃ ১ জন (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান)
  • ভাষণের শুরুর বাক্য: “ভায়েরা আমার, আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাসের সামনে হাজির হয়েছি
  • শেষ বাক্য: “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা" (৫ম তফসিলে অন্তর্ভুক্ত)
  • ৭ মার্চের ভাষণের কারণেই মার্কিন নিউজউইক ম্যাগাজিন বঙ্গবন্ধুকে রাজনীতির কবি হিসেবে আখ্যায়িত করে ৫ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে।
  • জাতিসংঘের সংস্থা UNESCO ৭-ই মার্চের ভাষণকে Memory of the World Register এ স্থান নেয় ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর।
  • ৭ মার্চের ভাষণের ৪ দফা
  1. সামরিক আইন প্রত্যাহার
  2. সেনাদের ব্যারাকে ফিরিয়ে নেয়া
  3. গণহত্যার তদন্ত করা
  4. নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিনের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর

৮ মার্চ, ১৯৭১

  • ঢাকা বেতারে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ প্রচার।
  • পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ নাম পরিবর্তন করে রাখে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

৯ মার্চ, ১৯৭১

  • পল্টন ময়দানে সমাবেশ থেকে ভাসানী শেখ মুজিবুর রহমানকে সমর্থন করেন।
  • আন্দোলন পরিচালনার জন্য সংগ্রাম কমিটি গঠিত হয়।

১২ মার্চ, ১৯৭১

  • জাতীয় ফুল শাপলা ঘোষণা।

১৩ মার্চ, ১৯৭১

  • শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন পাকিস্তান সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সকল পুরস্কার ও সম্মাননা ঘৃণা তরে ফিরিয়ে দেন।

১৪ মার্চ, ১৯৭১

  • আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ৩৫ দফা ভিত্তিক দাবিনামা জারি করা হয়।

১৫ মার্চ, ১৯৭১

  • এই দিনে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ঢাকা পৌঁছেন
  • পাকিস্তানি সেনার গুলিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন ছাত্র নিহত হওয়ার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্য বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর ডাকে পদত্যাগ করেন।

১৬ মার্চ, ১৯৭১

  • ১৬-২৪ মার্চ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর সাথে ইয়াহিয়া খানের আলোচনা চলে।

১৭ মার্চ, ১৯৭১

  • অস্ত্র বোঝাই করা সোয়াত জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছে।

১৮ মার্চ, ১৯৭১

  • পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর টিক্কা খান, পূর্ব পাকিস্তানের সামরিক উপদেষ্টা রাও ফরমান আলী অপারেশন সার্চলাইট (Operation Searchlight) পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেন।

১৯ মার্চ, ১৯৭১

  • মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে গাজীপুরের জয়দেবপুরের ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।
  • জেনারেল টিক্কা খান অপারেশন সার্চলাইট অনুমোদন করেন।

২২ মার্চ, ১৯৭১

  • প্রেসিডেন্ট ভবনে ইয়াহিয়া, শেখ মুজিবুর রহমান ও ভুট্টোর সাথে আলোচনায় বসেন।
  • প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান আবারো ২৫ মার্চের জাতীয় পরিষদের অধিবেশন (ঢাকায়) অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেন।

২৩ মার্চ, ১৯৭১

  • পাকিস্তান দিবসের পরিবর্তে আওয়ামী লীগ পালন করে- প্রতিরোধ দিবস।
  • বাংলার ঘরে ঘরে উত্তোলিত হয়- জাতীয় পতাকা (২৩ মার্চ, পতাকা উত্তোলন দিবস)
  • শেখ মুজিবুর রহমান নিজ হাতে নেতাদের সাথে নিয়ে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। ( ২৩ মার্চ পাকিস্তান/লাহোর দিবস পালন করা হত)

২৪ মার্চ, ১৯৭১

  • ২৪ মার্চ চট্টগ্রাম বন্দরে এম.ভি সোয়াত থেকে অস্ত্র খালাস শুরু হয়।

২৫ মার্চ, ১৯৭১

  • প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান গোপনে ঢাকা ত্যাগ করেন।
  • রাত ১১টা ৩০ মিনিটে অপারেশন সার্চলাইট শুরু হয় একযোগে পিলখানা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হল ও রাজারবাগে ।
  • ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করা হয়।
  • সেই ভয়াল কালো রাত্রে প্রায় ৭ হাজার নিরীহ মানুষ নিহত হন।

Content added || updated By
  • ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় সংসদের অধিবেশন হওয়ার কথা থাকলেও ইয়াহিয়া খান ২ দিন আগেই ১ মার্চ, ১৯৭১ সালে সেই অধিবেশন স্থগিত করেন।
  • পহেলা মার্চেই বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করেন। নিম্নোক্ত চারজন-
  1. ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী
  2. সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ
  3. ডাকসু সহ-সভাপতি আ.স.ম. আব্দুর রব
  4. ডাকসু সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস মাখন
  • এ চারজন ছাত্রনেতাকে একত্রে মুক্তিযুদ্ধের চার খলিফা বলা হয়।
Content added By
Please, contribute to add content into স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ.
Content
Please, contribute to add content into মুক্তিযুদ্ধের চার খলিফা.
Content

৭ মার্চের ভাষণ

  • সময়: ৭ মার্চ, ১৯৭১, রবিবার (বিকেল ৩ টা)
  • স্থান: রেসকোর্স ময়দান (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)
  • মোট সময় রেকর্ড হয়েছে: ১৮ মিনিট।
  • বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে রেখেছিলঃ সিরাজুল আলম খান, শেখ ফজলুল হক মণি, তোফায়েল আহমেদ, আ স ম আব্দুর রব ও মহিউদ্দিন।
  • সভার প্রধান অতিথি ও সভাপতি: কেউ ছিলেন না।
  • সভার বক্তা ছিলেনঃ ১ জন (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান)
  • ভাষণের শুরুর বাক্য: “ভায়েরা আমার, আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাসের সামনে হাজির হয়েছি
  • শেষ বাক্য: “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা" (৫ম তফসিলে অন্তর্ভুক্ত)
  • ৭ মার্চের ভাষণের কারণেই মার্কিন নিউজউইক ম্যাগাজিন বঙ্গবন্ধুকে রাজনীতির কবি হিসেবে আখ্যায়িত করে ৫ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে।
  • জাতিসংঘের সংস্থা UNESCO ৭-ই মার্চের ভাষণকে Memory of the World Register এ স্থান নেয় ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর।

      শব্দ সংখ্যা ১১০৮ টি।

Content added By
Content updated By

৭ মার্চের ভাষণের ৪ দফা

  1. সামরিক আইন প্রত্যাহার
  2. সেনাদের ব্যারাকে ফিরিয়ে নেয়া
  3. গণহত্যার তদন্ত করা
  4. নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিনের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর


Content added By

২৫ মার্চ, ১৯৭১

  • প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান গোপনে ঢাকা ত্যাগ করেন।
  • রাত ১১টা ৩০ মিনিটে অপারেশন সার্চলাইট শুরু হয় একযোগে পিলখানা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হল ও রাজারবাগে ।
  • ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করা হয়।
  • সেই ভয়াল কালো রাত্রে প্রায় ৭ হাজার নিরীহ মানুষ নিহত হন।
Content added By
বৃহস্পতিবার
শুক্রবার
শনিবার
রবিবার
সোমবার
ক) শনিবার
খ) বৃহস্পতিবার
গ) সোমবার
ঘ) রবিবার
ক) শনিবার
খ) বৃহস্পতিবার
গ) সোমবার
ঘ) রবিবার
অপারেশন ক্লোজ ডোর
অপারেশন সার্চ লাইট
অপারেশন ক্লিন হার্ট
অপারেশন ব্লু স্টার
Please, contribute to add content into মুক্তিযুদ্ধকালীন অপারেশনস.
Content

অপারেশন সার্চ লাইট

  • সার্বিক তত্ত্বাবধানে: গভর্নর লে. জে টিক্কা খান।
  • ঢাকা শহরের দায়িত্বে: মেজর রাও ফরমান আলী ।
  • ঢাকার বাইরে দায়িত্বে: মেজর খাদিম হোসেন রাজা
  • ১৬ মার্চ, ১৯৭১: ইয়াহিয়া সরকার পূর্ব পাকিস্তানে গোলাবারুদ ও অস্ত্র সরবরাহ শুরু করে
  • ১৮ মার্চ, ১৯৭১: টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী ও মেজর খাদিম হোসেন নীলনকশা তৈরি করে
  • ১৯ মার্চ, ১৯৭১: বাঙালি সেনাদের নিরস্ত্রীকরণ শুরু এবং সার্চ লাইটের নীল নকশা অনুমোদন।
  • ২৪ মার্চ, ১৯৭১: চট্টগ্রাম বন্দরে এমভি সোয়াত থেকে অস্ত্র খালাস শুরু করে।
  • ২৫ মার্চ, ১৯৭১: গণহত্যা চালাতে পাকিস্তান সেনাদের উদ্দেশ্যে টিক্কা খান বলে, “ এদেশের মানুষ চাই না, মাটি চাই । "
Content added By
২৪ মার্চ ১৯৭১
২৭ মার্চ ১৯৭১
২৫ মার্চ ১৯৭১
১৫ আগষ্ট ১৯৭৫
৭ই মার্চ ১৯৭১

অপারেশন জ্যাকপট

  • বঙ্গোপসাগরকে শত্রুমুক্ত করতে ১০নং সেক্টরের নৌবাহিনীর সদস্যরা যে অভিযান। পরিচালনা করে তার সাংকেতিক নাম অপারেশন জ্যাকপট ।
  • নৌ কমান্ডো পরিচালিত গেরিলা বাহিনী (৩১ জন) অপারেশনের জন্য যাত্রা শুরু করে ১৪ আগস্ট পলাশীর হরিণা থেকে
  • অপারেশন পরিচালনার জন্য দুটি গানকে সংকেত হিসেবে ধরে অপারেশন পরিচালনা করা হয়- প্রথম সংকেত পঙ্কজ মল্লিকের গাওয়া "আমি তোমায় যত শুনিয়েছিলাম"। এই গানের অর্থ হল ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আক্রমণ করতে হবে।
  • দ্বিতীয় সংকেত ছিল সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া "আমার পুতুল যাবে শ্বশুরবাড়ী” । যার অর্থ আক্রমণের জন্য ঘাঁটি ত্যাগ কর
Content added By

অপারেশন ব্লিজ

২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর হাতে ক্ষমতা না দিয়ে বরং সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করে সামরিক শাসনে ফিরে যাওয়ার যে ষড়যন্ত্র তা অপারেশন ব্লিজ নামে পরিচিত।

Content added By

অপারেশন বিগ বার্ড

  • বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করার পাক সেনাদের অভিযানের নাম।
  • পাক-ব্রিগ্রেডিয়ার জহির আলম খান ও মেজর বেলাল বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তারে নেতৃত্ব দেয়। বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তারের রেডিও বার্তা ছিল: The Big Bird in Cage।
Content added By

অপারেশন কিলো ফ্লাইট

  • ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে নবগঠিত বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম ইউনিটের নাম ছিল অপারেশন কিলো ফ্লাইট ।
  • বাংলার বিমান সেনাদের এই ইউনিট নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে পাক বাহিনীর উপর প্রথম আক্রমণ করেছিল।
Content added By

অপারেশন চেঙ্গিস খান

৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে পাকিস্তান ভারতের ওপর যে বিমান হামলা চালায় তার সাংকেতিক নাম ছিল ‘অপারেশন চেঙ্গিস খান’ ।

Content added By

অপারেশন ক্যাক্টাস লিলি

৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে যৌথবাহিনী পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে একযোগে যে আক্রমন করে তার নাম ছিল অপারেশন ক্যাক্টাস লিলি।

Content added By

অপারেশন ক্লজডোর

মুক্তিযুদ্ধের সময় সারাদেশে মানুষের কাছে যে অবৈধ অস্ত্র ছিল তা জমা নেওয়ার জন্য যে অভিযান পরিচালিত হয় তা অপারেশন ক্লোজডোর নামে পরিচিত।

Content added By

স্বাধীনতার ঘোষণা

পাক বাহিনী অপারেশন সার্চ লাইট অভিযান শুরু করে- ২৫ মার্চ রাত ১১:৩০ মিনিটের দিকে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এমন পরিস্থিতিতে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রদান করেন ওয়্যারলেসের মাধ্যমে ২৫ মার্চ রাত্রি বারোটার পর অর্থাৎ ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে । মূলত এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে শুরু হয় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ। ২৬ মার্চের বঙ্গবন্ধুর জারি করা মূল ঘোষণাটি ছিল- ইংরেজিতে।

২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু কর্তৃক স্বাধীনতার ঘোষণার স্বরূপ—

ইহাই হয়ত আমার শেষ বার্তা, আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের জনগণকে আহ্বান জানাইতেছি যে, যে যেখানে আছো, যাহার যা কিছু আছে, তাই নিয়ে রুখে দাঁড়াও, সর্বশক্তি দিয়ে হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ করো । পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাও।"

জেনে নিই

  • চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হান্নান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ঘোষণাটি প্রচার করেন- ২৬ মার্চ, ১৯৭১ সালে
  • স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র প্রথম প্রচার শুরু করে কালুরঘাট থেকে।
  • মেজর জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর পক্ষে পুনরায় স্বাধীনতার ঘোষণাটি পাঠ করেন- ২৭ মার্চ সন্ধ্যায়।
  • বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করার লক্ষ্যে পরিচালিত অপারেশনের সংকেতিক নাম ছিল- দি বিগবার্ড।
  • বিগবার্ড অপারেশনে নেতৃত্ব দিয়ে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করেন মেজর জহির আলম; উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে গ্রেফতারের খবর জানাতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন Big Bird in Cage.
  • ২৬ মার্চকে স্বাধীনতা দিবস ঘোষণা করা হয় ১৯৮০ সালে।
  • স্বাধীনতা ঘোষণা সংবিধানে সংযোজিত হয়- পঞ্চদশ সংশোধনীতে (ষষ্ঠ তফসিলে)।
  • আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র জারি করে মুজিবনগর সরকার- ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে ।
  • বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র পাঠ করেন ইউসুফ আলী- ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে।
  • বাংলাদেশ ছাড়া আর যে দেশের স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র রয়েছে- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের।
  • বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা করেন- ৩২ নং ধানমণ্ডির বাসা থেকে (ঢাকার ৩২ নম্বর সড়ক)।
  • হানাদার পাকিস্তানি সৈন্যরা বঙ্গবন্ধুর ধানমণ্ডির বাড়ি আক্রমণ করে- ২৫ মার্চ (মধ্যরাতে), ১৯৭১ সালে।
  • ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ছিল- বৃহস্পতিবার।
  • শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তানে বন্দি করে রাখা হয়- করাচির লায়ালপুরের মিয়ানওয়ালী জেলখানায়।
  • ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ বর্বর পাকিস্তান সামরিক বাহিনী যে সশস্ত্র অভিযান চালায় তার নাম- "অপারেশন সার্চ লাইট।
  • অভিযানে ঢাকা শহরের মূল দায়িত্ব দেওয়া হয়- জেনারেল রাও ফরমান আলীকে।
  • ঢাকার বাহিরে এ অপারেশনের দায়িত্ব দেওয়া হয়- মেজর জেনারেল খাদিম হোসেন রেজাকে।
  • ২৫ মার্চ হত্যাযজ্ঞ চালায় জহুরুল হল, জগন্নাথ হল, রোকেয়া হল, পিলখানা, রাজারবাগ পুলিশ লাইন প্রভৃতি স্থানে।
  • গণহত্যা দিবস- ২৫ মার্চ (প্রথম পালিত হয়- ২০১৭ সালে)।

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র নিয়ে কিছু তথ্য

  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের খসড়া লিখেন: রেহমান সোবহান।
  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের চূড়ান্ত রূপ লিখেন : ব্যারিস্টার আমীরুল ইসলাম।
  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জারি করেন : অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন : অধ্যাপক ইউসুফ আলী।
  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বলবৎ থাকে : ২৬ মার্চ ১৯৭১- ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ পর্যন্ত।
  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সংবিধানে যুক্ত হয় : ৭ম তফসীলে (১৫তম সংশোধনীর মাধ্যমে)।
  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র অনুসারে মুক্তির সংগ্রাম শুরু হয় ২৬ মার্চ, ১৯৭১ সালে।
Content added By
তাজউদ্দীন আহমদ
অধ্যাপক ইউসুফ আলী
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
মতিউর রহমান
বাংলাদেশ ও জুক্তরাজ্য
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশ ও ফ্রান্স
যুক্তরাষ্ট্র ও আলবেনিয়া
বাংলাদেশ ও শ্রীলংকা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
মেজর জিয়াউর রহমান
তাজউদ্দিন আহম্মদ
অধ্যাপক ইউসুফ আলী
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ হতে
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ হতে
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর হতে
১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল হতে
৭ মার্চ ১৯৭১
২৬ মার্চ ১৯৭১
১০ এপ্রিল ১৯৭১
১৭ এপ্রিল ১৯৭১

মুজিবনগর সরকারের কার্যাবলী

মুজিবনগর সরকার (যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার বা প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার নামেও পরিচিত) মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল জনগনের রায়ে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে গঠন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল এই সরকারের মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে (বর্তমান মুজিবনগর) শপথ গ্রহণ করেন।

জেনে নিই

  • বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে।
  • প্রথম অস্থায়ী সরকার শপথ গ্রহণ করে ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে।
  • শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সংসদ সদস্য আবদুল মান্নান।
  • বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের ঘোষণাপত্র পাঠ করেন অধ্যাপক ইউসুফ আলী।
  • মেহেরপুরের ভবের পাড়া বৈদ্যনাথতলার 'মুজিবনগর নামকরণ করেন তাজউদ্দিন আহমেদ।
  • প্রবাসী সরকার গঠিত হয় ১৯৭০ সালের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে।
  • শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন তৎকালীন মেহেরপুরের সাব-ডিভিশন অফিসার তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী।
  • মুজিব নগর সরকারের অর্থমন্ত্রী ছিলেন এম মনসুর আলী। 
Content added By
Content updated By
মনসুর আলী
ডা লুৎফর রহমান
খন্দকার মোশতাক আহমেদ
তাজউদ্দীন আহমদ
১৬ এপ্রিল' ৭১
১৭ এপ্রিল ৭১
৩০ এপ্রিল ৭০
১ মে ৭১
১৬ ডিসেম্বর ৭১

মুজিবনগর সরকারের প্রশাসন

নাম পদমর্যাদা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (গোপালগঞ্জ) রাষ্ট্রপতি [মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক]
সৈয়দ নজরুল ইসলাম(কিশোরগঞ্জ)উপ-রাষ্ট্রপতি (রাষ্ট্রপতির অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি)
তাজউদ্দীন আহমেদ (গাজীপুর)প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষা, শিক্ষা, স্থানীয় প্রশাসন, অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, তথ্য ও বেতার, স্বাস্থ্য, সমাজকল্যাণ।
খন্দকার মোশতাক আহমেদ (কুমিল্লা) পররাষ্ট্র, আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী (সিরাজগঞ্জ)অর্থ, জাতীয় রাজস্ব, বাণিজ্য, শিল্প ও পরিবহন মন্ত্রণালয়।
এ.এইচ.এম. কামরুজ্জামান (রাজশাহী)স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পুনর্বাসন এবং কৃষি মন্ত্রণালয় ।
কর্নেল (অব.) এম.এ.জি. ওসমানী (সিলেট)সেনাবাহিনী প্রধান (মন্ত্রীর পদমর্যাদা)।
কর্নেল (অব.) এ. রব সেনাবাহিনীর উপপ্রধান-চীপ অব স্টাফ।
গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকারডেপুটি চিপ অব স্টাফ

মুজিবনগর সর্বদলীয় উপদেষ্টা পরিষদ (৮ সদস্য বিশিষ্ট)

  1. মাওলানা আঃ খান ভাসানীঃ সভাপতি- ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ ভাসানী)
  2. কমরেড মনি সিংঃ সভাপতি বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি
  3. অধ্যাপক মুজাফফর আহমেদঃ সভাপতি- ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (মুজাফ্ফর)
  4. শ্রী মনোরঞ্জন ধরঃ সভাপতি বাংলাদেশ কংগ্রেস
  5. খন্দকার মোশতাক আহমেদঃপররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
  6. তাজউদ্দিন আহমেদ (আহব্বায়ক) প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

জেনে নিই

  • মুজিবনগর দিবস পালিত হয়- ১৭ এপ্রিল ।
  • মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতির উপদেষ্টা ছিলেন আব্দুস সামাদ আজাদ।
  • প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ছিলেন- ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলাম।
  • ক্যাবিনেট সচিব ছিলেন- হোসেন তৌফিক ইমাম (এইচ টি ইমাম)
  • মুখ্য সচিব ছিলেন রহুল কুদ্দুস।
  • প্রথম ডাক টিকেটে ছবি ছিল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের।
  • প্রথম স্মারক ডাক টিকেটের ডিজাইনার বিপি চিতনিশ।
  • প্রথম স্মারক ডাক টিকেট প্রকাশিত হয় ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২।
  • মুজিবনগর সরকার বাংলাদেশের নিজস্ব ডাক টিকেট প্রবর্তন করা হয় ২৯ জুলাই, ১৯৭১ সালে।
  • মুজিবনগর স্মৃতিসৌধের (তানভীর করিম) ২৩টি ত্রিভুজাকৃতির দেয়াল ২৩ বছরের বঞ্চনার প্রতীক।
Content added By

মুজিবনগর মন্ত্রণালয়: মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রণালয় বা বিভাগ ছিল- ১২টি। যথাঃ প্রতিরক্ষা, পররাষ্ট্র, অর্থ, শিল্প ও বাণিজ্য, মন্ত্রিপরিষদ সচিবালয়, সাধারণ প্রশাসন, স্বাস্থ্য ও কল্যাণ বিভাগ, ত্রাণ ও পুর্নবাসন বিভাগ, প্রকৌশল বিভাগ, পরিকল্পনা কমিশন, যুব ও অভ্যর্থনা ।

কুটনৈতিক মিশন: প্রথম কূটনৈতিক মিশন স্থাপিত হয়- কলকাতাতে মুক্তিযুদ্ধকালীন যুক্তরাজ্যের মিশন প্রধান ছিলেন বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী, নয়া দিল্লির হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্রের এম আর সিদ্দিকি। বাংলাদেশের প্রতি প্রথম আনুগত্য ও পতাকা উত্তোলন করেন কলকাতাস্থ পাকিস্তান মিশনের ডেপুটি কমিশনার হোসেন আলী (১৮ এপ্রিল, ১৯৭১)।

Content added By
Please, contribute to add content into মুক্তিযুদ্ধের রণকৌশল.
Content

নিয়মিত বাহিনী

  • ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল ওসমানীর নেতৃত্বে হবিগঞ্জের তেলিয়াপাড়া চা বাগানে 'মুক্তিফৌজ গঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টর ও ৬৪টি সাব-সেক্টরে ভাগ করার পরামর্শ দেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ।
  • ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল কর্নেল ওসমানীর নেতৃত্বে ৮ হাজার বেসামরিক সদস্য এবং ৫ হাজার সামরিক ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের বাঙ্গালি সামরিক অফিসার ও সৈন্যদের নিয়ে গঠিত হয় নিয়মিত বাহিনী, যাদেরকে মুক্তিফৌজ (MP) বলা হত।
  • ১১ এপ্রিল এর নাম পরিবর্তন করে মুক্তিবাহিনী করা হয়। ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর বাঙালি (সেনাবাহিনী, রাইফেলস, আনসার ও পুলিশ) সদস্যরা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সম্মিলিত আক্রমণের যে পরিকল্পনা করেন তা তেলিয়াপাড়া রণকৌশল বা Teliapara Strategy নামে পরিচিত।
  • নিয়মিত বাহিনীকে ১১টি সেক্টর, ৬৪টি সাব সেক্টর এবং ৩টি বিগ্রেড ফোর্স এ ভাগ করা হয়।

ব্রিগেড ফোর্স

কমান্ডার

সদর দপ্তর

Z ফোর্স

লে. কর্নেল জিয়াউর রহমান

তেলঢালা

S ফোর্স

লে. কর্নেল কে এম শফিউল্লাহ

হাজামারা

K ফোর্স

লে. কর্নেল খালেদ মোশারফ

আগরতলা

Content added By
Please, contribute to add content into অনিয়মিত বাহিনী.
Content

গণবাহিনী

ছাত্র, যুবক, কৃষক-শ্রমিক ও সকল পর্যায়ের মুক্তিকামী যোদ্ধাদের নিয়ে বিভিন্ন সেক্টরের অধীনে অনিয়মিত বাহিনী গঠিত হয়। এই বাহিনীর সরকারি নামকরণ করা হয় গণবাহিনী বা মুক্তিযোদ্ধা (FF) |

মুজিব বাহিনী (BLF)

Bangladesh Liberation Front (BLF) ১৯৭১ সালের নিয়মিত ও অনিয়মিত বাহিনীর পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে মুজিববাহিনী' গঠিত হয়। সমগ্র বাংলাদেশকে ৪টি রাজনৈতিক যুদ্ধাঞ্চলে বিভক্ত করে প্রায় ১০,০০০ ছাত্রকে নিজ নিজ এলাকার ভিত্তিতে সর্বাত্মক প্রতিরোধমুখী অবস্থান নেয়ার জন্য প্রেরণ করা হয়।

Content added By

আঞ্চলিক গেরিল বাহিনী

বাহিনীর নাম

অঞ্চল

কাদেরিয়া বাহিনী

টাঙ্গাইল

হালিম বাহিনী

মানিকগঞ্জ

হেমায়েত বাহিনী

ফরিদপুর, বরিশাল

আকবর বাহিনী

শ্রীপুর, মাগুরা

লতিফ মীর্জা

সিরাজগঞ্জ, পাবনা

বাতেন বাহিনী

টাঙ্গাইল

আফসার বাহিনী

ভালুকা, ময়মনসিংহ

জিয়া বাহিনী

সুন্দরবন

ক্র্যাক প্লাটুন

ঢাকা

মুজিব ব্যাটারি

গোলন্দাজ (ঢাকা)

Content added By

মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ

সেক্টর নংদায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডারসদর দপ্তর
সেক্টর- ০১

মেজর জিয়াউর রহমান (এপ্রিল-জুন)

মেজর রফিকুল ইসলাম (জুন-ডিসেম্বর)

হরিনা, ত্রিপুরা
সেক্টর- ০২

মেজর খালেদ মোশাররফ (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর)

মেজর হায়দার (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর)

মেলাঘর, ত্রিপুরা
সেক্টর- ০৩

মেজর শফিউল্লাহ (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর)

মেজর নুরুজ্জামান (সেপ্টম্বর-ডিসেম্বর)

কলাগাছি, ত্রিপুরা
সেক্টর- ০৪মেজর সি আর দত্তকরিমগঞ্জ, আসাম
সেক্টর- ০৫মেজর মীর শওকত আলীবাঁশতলা, সুনামগঞ্জ
সেক্টর- ০৬উইং কমান্ডার খাদেমুল বাশার।বুড়িমারী, পাটগ্রাম
সেক্টর- ০৭মেজর কাজী নুরুজ্জামান তরঙ্গপুর, পশ্চিমবঙ্গ
সেক্টর- ০৮

মেজর ওসমান চৌধুরী (অক্টোবর পর্যন্ত)

মেজর এম. এ মনজুর (এপ্রিল-ডিসেম্বর পর্যন্ত)

বেনাপোল কল্যাণী, ভারত
সেক্টর- ০৯মেজর আবদুল জলিল (এপ্রিল-ডিসেম্বর পর্যন্ত)হাসনাবাদ, ভারত
সেক্টর- ১০মুক্তিবাহিনীর ট্রেনিংপ্রাপ্ত নৌ-কমান্ডারগণনেই
সেক্টর- ১১

মেজর আবু তাহের (এপ্রিল-নভেম্বর)

ফ্লাইট লেঃ এম হামিদুল্লাহ (নভেম্বর-ডিসেম্বর)

মহেন্দ্রগঞ্জ, আসাম

Content added By

মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বিদেশি বন্ধুদের সম্মাননা

  • বাংলাদেশ সরকার সম্মাননা চালু করে- ২০১১ সালে।
  • মোট সম্মাননা পেয়েছেন- ৩২৮ জন ব্যক্তি ও ১০টি প্রতিষ্ঠান।
  • বিদেশিদের জন্য রাষ্ট্রীয় সম্মাননা- ০৩টি।
  • বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা- ১৫ জন।
  • বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মাননা- ৩১২ জন ও ১০টি প্রতিষ্ঠান।
  • বাংলাদেশ স্বাধীনতা সম্মাননাপ্রাপ্ত একমাত্র বিদেশী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী (ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী)।
Content added By
  • ব্রিটিশ ভারতের কলকাতায় জন্মগ্রহণকারী বিবিসি’র নয়েদিল্লি ব্যুরোর সাবেক প্রধান ।
  • মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে বাংলাদেশের পক্ষ হয়ে প্রচার-প্রচারণা চালান।
  • ২০০২ সালে নতুন বছরের সম্মাননা স্বরূপ নাইট উপাধি লাভ করেন।
  • ২০০৫ সালে পদ্মভূষণ পদক লাভ করেন।

Content added By

ঊইলিয়াম ওডারল্যান্ড

  • ১৯৭১ সালে সরাসরি রনাঙ্গনে যুদ্ধ করা বিদেশি।
  • তিনি ওলন্দাজ-অস্ট্রেলীয় নাগরিক ।
  • তিনি একমাত্র মুক্তিযুদ্ধের খেতাবপ্রাপ্ত (বীরপ্রতীক) বিদেশি নাগরিক।
  • তিনি পাকিস্তানীদের গোপন সংবাদ সংগ্রহ করে মুক্তিবাহিনীদের পাঠাতেন।
Content added By

সায়মন ড্রিং

  • ঢাকায় কর্মরত ব্রিটিশ “ডেইলি টেলিগ্রাফের” সাংবাদিক।
  • তিনি প্রথম পাকিস্তানীদের গণহত্যার ছবি বহির্বিশ্বের সামনে তুলে ধরার জন্য ৩১ মার্চ, ১৯৭১ সালে ডেইলি টেলিগ্রাফে প্রকাশ করেন।
  • তাকে ২০১২ সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রি সম্মাননা প্রদান করে বাংলাদেশ সরকার।
Content added By

অ্যান্থনি ম্যাস্কারেনহাস

  • ১৯৭১ সালে ঢাকায় কর্মরত পাকিস্তান মর্নিং নিউজ পত্রিকায় কর্মরত ছিলেন।
  • ঢাকা থেকে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর নির্মম গণহত্যার খবর সংগ্রহ করেন।
  • গণহত্যার ছবি “দ্য সানডে টাইমস” পত্রিকায় প্রকাশ করেন- ১৩ জুন, ১৯৭১ সালে।
  • মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে দুটো বই লিখেন-
    The Rape of Bangladesh (1972)
    Bangladesh: A Legacy of Blood (1986)

Content added By

দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়

  • কলকাতার আকাশবাণীর সংবাদ পাঠক, ঘোষক ও আবৃত্তিকার শিল্পী।
  • 'সংবাদ পরিক্রমা' তে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন খবর পাঠ করে বাংলার মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন।
  • বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭২ সালে ভারত সরকার তাঁকে “পদ্মশ্রী" সম্মানে ভূষিত করে।
Content added By

কর্নেল অশোক তারা

  • ১৯৭১ সালে ভারতীয় মেজর ছিলেন
  • তিনি জীবনের ঝুকি নিয়ে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের মুক্ত করেন।
  • বাংলাদেশ সরকার ২০১২ সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রি সম্মাননা প্রদান করে ।
  • ভারত সরকার তাকে বীরচক্র উপাধিতে ভূষিত করে।
Content added By

মাদার মেরিও ভেরেঞ্জি

  • ইতালির নাগরিক।
  • বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে নিহত বিদেশি নাগরিক।
  • মুক্তিযুদ্ধকালীন ৪ এপ্রিল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে মৃত্যুবরণ করেন।
Content added By

জগজিৎ সিং অরোরা

  • ভারতীয় নাগরিক।
  • মুক্তিযুদ্ধকালীন ভারত-বাংলাদেশ যৌথ বাহিনীর সেনাধ্যক্ষ ছিলেন।
  • ১৬ ডিসেম্বর পাক আত্মসমর্পন দলিলে যৌথ বাহিনীর পক্ষে তিনি স্বাক্ষর করেন।
Content added By

কনসার্ট ফর বাংলাদেশ

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বাংলাদেশি শরণার্থীদের পক্ষে জনমত গঠন ও তহবিল সংগ্রহের জন্য ১লা আগস্ট, ১৯৭১ সালে নিউইকের ম্যাডিসন স্কয়ারে আয়োজন করা হয় Concert for Bangladesh রবি শঙ্কর জর্জ হ্যারিসনকে বাংলাদেশ কনসার্টে যোগ দেবার আমন্ত্রণ জানান।

তারিখ

১৯৭১ সালের ১ আগস্ট

উদ্যোক্তা

ফোবানা

স্থান

নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ার, যুক্তরাষ্ট্র

ব্যান্ডদল

দ্য বিটলস (লন্ডন)

প্রতিষ্ঠাতা

জর্জ হ্যারিসন (ব্রিটিশ) ও রবি শঙ্কর (ভারতীয়)

উদ্দেশ্য

বাংলাদেশী শরণার্থীদের জন্য তহবিল সংগ্রহ

পরিচালক

পল সুইমার

অন্যান্য শিল্পী

ওস্তাত আলী আকবর খান, বব ডিলান, এরিক ক্লাপটন, লিয়ন রাসেল

দর্শক সংখ্যা ও আয়

৪০ হাজার, ২.৫ লক্ষ ডলার


Content added By

মুক্তিযুদ্ধে বৃহৎ শক্তিবর্গের ভূমিকা

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে বিশ্বব্যাপী বিরাজমান ছিল- স্নায়ুযুদ্ধ(ঠান্ডা লড়াই); বিশ্ব ছিল দুই ব্লকে বিভক্ত মার্কিন নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক ব্লক ও সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বাধীন সমাজতান্ত্রিক ব্লক। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল- সমাজতান্ত্রিক ব্লক সোভিয়েত ইউনিয়ন, ভারত ও অধিকাংশ সমাজতান্ত্রিক দেশ। বাংলাদেশের বিপক্ষে ছিল- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন।

Content added || updated By

সপ্তম ও অষ্টম নৌবহর

১৯৭১ সালে ভিয়েতনাম যুদ্ধ চলমান থাকায় মার্কিন সপ্তম নৌ বহর দক্ষিণ চীন সাগরে অবস্থান করেছিল। ৯ ডিসেম্বর প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন বঙ্গোপসাগরে ৭ম নৌবহর প্রেরণের নির্দেশ দেন। USS Enterprise জাহাজের নেতৃত্বে 'টাস্কফোর্স ৭৪' গঠন করে বঙ্গোপসাগর অভিমুখে যাত্রা করে। এর প্রতিক্রিয়ায় ভারতের নৌবহর INS Vikrant থাইল্যান্ডের সমুদ্রসীমা ব্যবহার করে প্রতিরক্ষা বলয় তৈরি করে এবং রাশিয়ার ৮ম নৌবহর বাল্টিক সাগর থেকে বঙ্গোপসাগর অভিমুখে যাত্রা করলে ৭ম নৌবহর বঙ্গোপসাগর ত্যাগ করে।

Content added By

ভারতের ভূমিকা

  • বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সরাসরি সমর্থন জানায়
  • বাংলাদেশের ৯৮,৯৯,৩০৫ শরণার্থীকে আশ্রয় দেয়।
  • মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী 'যৌথ কমান্ড' গড়ে তোলে। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ দেয়
  • যৌথ কমান্ডের আক্রমণে পূর্ব পাকিস্তানে পাকবাহিনীর সকল বিমান ধ্বংস হয়ে যায় ৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সাল।
  • বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি প্রদান করে ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সাল ।
Content added By

ব্রিটেনের ভূমিকা

২৯ মার্চ, ১৯৭১ নিম্নকক্ষ হাউস অব কমন্স সভায় অ্যালেক ডগলাস হিউম পাকিস্তানকে সামরিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করার আহ্বান জানায়। মুক্তিযুদ্ধের সময় শরণার্থীদের সহয়তা করে। ১৯৭১ পর্যন্ত শরণার্থীদের সহায়তার পরিমাণ ছিল প্রায় ১ কোটি ৪৭ লাখ ৫০ হাজার পাউন্ড।

Content added By

জাতিসংঘের ভূমিকা

জাতিসংঘ নারকীয় হত্যাযজ্ঞ, মৌলিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে কোন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেনি। প্রকৃতপক্ষে 'ভেটো' ক্ষমতা সম্পন্ন পাঁচটি বৃহৎ শক্তিধর রাষ্ট্রের বাইরে জাতিসংঘের নিজস্ব উদ্যোগে ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা ছিল সীমিত। তবে যুদ্ধ বিরতির জন্য জাতিসংঘে ৩ বার প্রস্তাব উত্থাপিত হয় । যথা :

  1. ৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১ (USA প্রস্তাব দেয়)
  2. ৫ ডিসেম্বর, ১৯৭১ (আর্জেন্টিনার নেতৃত্বে নিরাপত্তা পরিষদের ৮টি দেশ)
  3. ১৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ (USA প্রস্তাব দেয়)

সৌভাগ্যক্রমে USSR ৩ বারই ভেটো (অর্থ- আমি এটা মানি না) দেওয়ার ফলে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব সফল হয়নি। যুদ্ধবিরতি না হওয়ায় বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে শেষ অবধি। তাই বলা হয়, মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতিসংঘে USSR বাংলাদেশের পক্ষে ভেটো প্রদান করে ।

Content added By

বীরত্বসূচক খেতাব (Gallantry Awards)

১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭৩ প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান খেতাব তালিকায় স্বাক্ষর করেন। তারপরের দিন সরকারি গেজেট প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের খেতাব প্রদান করা হয়।

  • এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকারের নেতৃত্বে একটি কমিটি দ্বারা নিরীক্ষা করে খেতাবের জন্য সুপারিশ করা হয়।
  • মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য খেতাবপ্রাপ্ত সর্বমোট বীর মুক্তিযোদ্ধা ৬৭৬ জন (বর্তমানে- ৬৭২ জন) খেতাবপ্রাপ্ত।
  • মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যা মামলায় দণ্ডিত ৪ খুনির বীরত্বসূচক রাষ্ট্রীয় খেতাব বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে ০৬ জুন, ২০২১ সালে।

মুক্তিযুদ্ধের খেতাবধারীর সংখ্যা

খেতাব১৯৭৩ [গেজেট]বৰ্তমানখেতাসূত্র
বীরশ্রেষ্ঠসর্বোচ্চ পদ
বীর উত্তম
৬৮৬৭উচ্চপদ
বীর বিক্রম১৭৫১৭৪প্রশংসনীয় পদ
বীর প্রতীক৪২৬৪২৪প্রশংসাপত্র
মোট৬৭৬৬৭২*

খেতাবের নামবিবরণ
বীরশ্রেষ্ঠ
  • বীরশ্রেষ্ঠ পুরস্কার প্রাপ্ত সবাই রনাঙ্গনের যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন.
  • সেনাবাহিনী ৩ জন, নৌবাহিনী ১ জন, বিমানবাহিনী ১ জন ও ইস্ট পাকিস্তান রেজিমেন্ট ২ জন।
বীর উত্তম
  • বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত প্রথম মেজর জেনারেল আব্দুর রব ।
  • সর্বশেষ বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত শহীদ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিল উদ্দিন আহমদ.
  • ২০১০ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সামরিক সচিব শহীদ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিল উদ্দিন আহমদকে (মরণোত্তর) বীর উত্তম (৬৯তম) পদক প্রদান করে।
  • মুক্তিযুদ্ধে “বীর উত্তম" খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ৬৮ জন (বর্তমানে ৬৭ জন) ।
বীর বিক্রম
  • বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত প্রথম ক্যাপ্টেন খন্দকার নাজমুল হুদা।
  • মুক্তিযুদ্ধে একমাত্র আদিবাসী বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত হলেন- উক্যচিং মারমা (সেক্টর- ৬)
  • মুক্তিযুদ্ধে “বীর বিক্রম” খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা- ১৭৫ জন (বর্তমানে ১৭৪ জন)।
বীর প্রতীক
  • বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত প্রথম- ব্রিগেডিয়ার মোহাম্মদ আব্দুল মতিন
  • বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত সর্বকনিষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধা- শহীদুল ইসলাম। (বয়স-১২, সেক্টর-১১)
  • বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত একমাত্র বিদেশি নাগরিক- ডব্লিউ এস ওডারল্যান্ড (অস্ট্রেলীয়)
  • বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত ২ জন মহিলা হলেন- ডা. সেতারা বেগম (সেক্টর-২), তারামন বিবি (সেক্টর-১১)
  • খেতাবহীন মহিলা মুক্তিযোদ্ধা সিলেটের কাকন বিবি (মুক্তিবেটি)।
  • মুক্তিযুদ্ধে “বীর প্রতীক" খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা- ৪২৬ জন (বর্তমানে ৪২৪ জন)।

Content added By
Please, contribute to add content into নারী খেতাবপ্রাপ্ত.
Content

ডা. সেতারা বেগম

  • নিজ জেলা- কিশোরগঞ্জ।
  • মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা- যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশ ফিল্ড।
  • হাসপাতাল (সেক্টর-২) কমান্ডিং অফিসার ছিলেন।
  • কর্মস্থল- সেনাবাহিনী।
Content added By

তারামন বিবি

  • নিজ জেলা- কুড়িগ্রাম । 
  • মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা - ১১ নং সেক্টরে কর্নেল তাহেরের অধীনে গণবাহিনীর সদস্য হিসেবে যুদ্ধে অংশ।
  • পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করেন।
  • মৃত্যু ১ ডিসেম্বর, ২০১৮ খ্রি.।
Content added By
Content updated By

কাঁকন বিবি

  • পরিচয়- খেতাবহীন একজন নারী মুক্তিযোদ্ধা (মুক্তিবেটি নামে পরিচিত)।
  • আসল নাম কাঁকাত হেনিনচিতা (খাসিয়া সম্প্রদায়)।
  • মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা- মুক্তিবাহিনীর হয়ে ৫ নং সেক্টরে গুপ্তচরের কাজ করেন।
  • মৃত্যু- ২১ মার্চ, ২০১৮ খ্রি.
Content added By

বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা

  • মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান সেনা কর্তৃক ধর্ষিত হয় প্রায় ২-৪ লাখ নিরীহ নারী।
  • তাদের ত্যাগের স্বীকৃতি হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে তাদেরকে 'বীরাঙ্গনা' উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
  • ২০১৫ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর সরকার বীরাঙ্গনাদের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রথম স্বীকৃতি প্রদান করে।
  • ২০২১ সাল পর্যন্ত বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা- ৪১৬ জন।
Content added By

মুক্তিযুদ্ধে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী

  • ইউ কে চিং মারমা।
  • জন্ম- বান্দরবান জেলায়।
  • তিনি ছিলেন পাকিস্তানের জাতীয় দলের হকি খেলোয়ার।
  • পরিচয়- মুক্তিযুদ্ধে একমাত্র বীরবিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত উপজাতি মুক্তিযোদ্ধা।
  • মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ইপিআর-এর সদস্য হিসেবে ৬নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন।
Content added By
Please, contribute to add content into মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ.
Content

ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর

  • জন্ম: ৭ মার্চ, ১৯৪৯ সালে বরিশাল জেলায়।
  • মৃত্যু: ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১।
  • বীরশ্রেষ্ঠদের মধ্যে সর্বশেষ শহীদ হন।
  • কর্মস্থল: সেনাবাহিনী।
  • মুক্তিযুদ্ধে অংশরত সেক্টর- ৭নং সেক্টর ।
  • সমাধি: চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছোট সোনা মসজিদ প্রাঙ্গনে ।

Content added By

সিপাহী হামিদুর রহমান

  • তিনি সর্বকনিষ্ঠ শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ।
  • জন্ম: ১৯৫৩ সালে ঝিনাইদহ জেলার খালিশপুর গ্রামে।
  • কর্মস্থল: সেনাবাহিনী
  • মুক্তিযুদ্ধে অংশরত সেক্টর- ৪ নং সেক্টর।
  • মৃত্যু: ২৮ অক্টোবর, ১৯৭১ সাল।
  • সমাধি: মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থান।

Content added By

সিপাহী মোস্তফা কামাল

  • জন্ম: ১৯৪৭ সালে ভোলা জেলার হাজিপুর গ্রামে।
  • কর্মস্থল: সেনাবাহিনী।
  • মুক্তিযুদ্ধে অংশরত সেক্টর ২ নং সেক্টর।
  • মৃত্যু: ১৮ এপ্রিল, ১৯৭১ সাল।
  • সমাধি- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার দরুইন গ্রামে।
Content added By

স্কোয়াড্রন ইঞ্জিনিয়ার রুহুল আমিন

  • জন্ম: ১৯৩৫ সালে নোয়াখালী জেলার বাগপাদুরা গ্রামে।
  • কর্মস্থল: নৌবাহিনী।
  • পদবিঃ স্কোয়াড্রন ইঞ্জিনিয়ার বা ইঞ্জিনরুম আর্টিফিশার।
  • মুক্তিযুদ্ধে অংশরত সেক্টর- ১০নং সেক্টর।
  • মৃত্যু: ১০ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সাল।
  • সমাধি: বাগমারা, রূপসা নদীরপার, খুলনা ।
Content added By

ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান

  • জন্ম: ১৯৪১ সালে ঢাকায় কিন্তু পৈতৃক বসতি নরসিংদী জেলায়।
  • কর্মস্থল: বিমানবাহিনী।
  • সেক্টর: মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি পাকিস্তানে কর্মরত ছিলেন। পাকিস্তান বিমান বাহিনীর একটি T-33 প্রশিক্ষণ বিমান, ছদ্ম নাম (Blue Bird) ছিনতাই করে নিয়ে দেশে ফেরার পথে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হন।
  • মৃত্যু: ২০ আগস্ট, ১৯৭১ সাল।
  • সমাধি: পাকিস্তানের করাচির মাশরুর ঘাঁটি থেকে তাঁর দেহাবশেষ এনে ২০০৬ সালে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
Content added By
Please, contribute to add content into ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ.
Content

ল্যান্স নায়েক নূর মুহাম্মদ শেখ

  • জন্ম: ১৯৩৬ সালে নড়াইল জেলার মহিষখোলা গ্রামে।
  • কর্মস্থল: ইপিআর (ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস)।
  • মুক্তিযুদ্ধে অংশরত সেক্টর: ৮ নং সেক্টর।
  • মৃত্যুঃ ৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১ সাল।
  • সমাধি: যশোরের কাশিপুর নামক স্থানে।
Content added By

১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের ঘটনাবলি

৩ ডিসেম্বর
  • পাকিস্তান ভারতে বিমান হামলা করে।
৪ ডিসেম্বর
  • বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কাছে পত্র লেখেন
  • নিরাপত্তা পরিষদে পাকিস্তানের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি সিনিয়র জর্জ বুশ যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব উত্থাপন করেন।
  • যুদ্ধ বিরতির প্রস্তাবের শিরোনাম লেখা হয় ‘পাক-ভারত যুদ্ধ'।
  • সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং ভারত যুদ্ধ বিরতি প্রত্যাখ্যান করে।
৫ ডিসেম্বর
  • বাংলাদেশের আকাশপথ শত্রুমুক্ত হয়।
  • ২য় বার Veto দেন সোভিয়েত ইউনিয়ন ।
৬ ডিসেম্বর
  • প্রথম জেলা হিসেবে যশোর হানাদার মুক্ত হয়।
  • ভুটান বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।
  • ইন্দিরা গান্ধী পাকিস্তানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করেন ।
  • ভারত স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
১২ ডিসেম্বর
  • মেজর রাও ফরমান আলীর সভাপতিত্বে বুদ্ধিজীবী হত্যার নীল নকশা তৈরি করা হয়।
১৩ ডিসেম্বর
  • যুক্তরাষ্ট্র দ্বিতীয় বারের মতো জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধ বিরতির প্রস্তাব দেয়.
  • যুদ্ধ বিরতির জন্য জাতিসংঘে প্রস্তাব উত্থাপিত হয়— তৃতীয় বার
  • USSR- ৩ বারই ভেটো দেওয়ার কারণে যুদ্ধ বিরতি হয়নি।
Content added By

১৪ ডিসেম্বর-বুদ্ধিজীবী দিবস

  • আল বদর ও আল শামস নামক দুটি ঘাতক বাহিনীর সহযোগিতায় হানাদার বাহিনী ১৯১১ জন বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করে।

১৪ ডিসেম্বরে শহীদ কয়েকজন বুদ্ধিজীবীদের নাম-

  • সাহিত্যিক মুনীর চৌধুরী
  • সাহিত্যিক শহীদুল্লা কায়সার
  • সুরকার আলতাফ মাহমুদ
  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
  • সাংবাদিক সেলিনা পারভীন
  • ড. গোবিন্দ চন্দ্ৰ দেব
  • সাহিত্যি আনোয়ার পাশা
Content added By

পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণ

১৯৭১ সালের ১৫ ডিসেম্বর ভারতের সেনাপ্রধান মানকেশ পাকিস্তানকে ১৬ ডিসেম্বর সকাল ৯ টার মধ্যে আত্মসমর্পণের জন্য সময়সীমা নির্দিষ্ট করে ঢাকায় পাকিস্তানি জেনারেল হামিদ নিয়াজিকে জানান। ১৬ ডিসেম্বর সকাল সোয়া ৯ টায় জেনারেল জ্যাকবকে আত্মসমর্পণ দলিল ঠিক করতে ঢাকায় পাঠানো হয়। পাকিস্তান আত্মসমর্পণের পরিবর্তে 'যুদ্ধ বিরতি করতে চাইলে জ্যাকব সিদ্ধান্তে অনঢ় থাকেন।

জেনে নিই

  • চূড়ান্ত বিজয়: ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ (বৃহস্পতিবার, বিকাল ৪ টা ৩১ মিনিট)।
  • স্থান: ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)।
  • পাকিস্তান বাহিনীর আত্মসমর্পণ: যৌথ বাহিনীর কাছে।
  • আত্মসমর্পণকারী সৈন্য: ৯১,৬৩৪ জন (প্রচলিত: প্রায় ৯৩ হাজার)।
  • আত্মসমর্পণ দলিলে স্বাক্ষর করেন: ২ জন।
  • যৌথ বাহিনীর পক্ষে লে. জেনারেল জগজিৎ সিং আরোরা ।
  • পাকিস্তানের পক্ষে: আমির আব্দুল্লাহ খান নিয়াজি।
  • বাংলাদেশের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন: এ.কে. খন্দকার ।

বিবিধ:

  • বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে- ডিসেম্বর, ১৯৭১, বাংলাদেশের বিজয় ১৬ ডিসেম্বর।
  • ভারতীয় বাহিনীর সাথে প্রথম ঢাকায় প্রবেশ করে- কাদেরীয়া বাহিনী।
  • স্বাধীনতা যুদ্ধের বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার শুরু হয় ১২ মার্চ, ১৯৭২।
Content added By

বাংলাকে স্বীকৃতি দানকারী বিভিন্ন দেশ

স্বীকৃতিদেশের নাম ও সময়
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশভুটান (৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১)
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী দ্বিতীয় দেশভারত (৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১)
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম আরব দেশইরাক (৮ জুলাই, ১৯৭২)
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম অনারব মুসলিমমালয়েশিয়া (২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২)
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম ইউরোপের দেশপূর্ব জার্মানি (১১ জানুয়ারি, ১৯৭২)
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম আফ্রিকান দেশসেনেগাল (১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২)
দক্ষিণ আমেরিকার প্রথম স্বীকৃতি দেয়ভেনিজুয়েলা (২ মে, ১৯৭২)
উত্তর আমেরিকান দেশসমূহের মধ্যে প্রথমবার্বাডোস (২০ জানুয়ারি, ১৯৭২)
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম ওশেনিয়ার দেশটোঙ্গা (২৫ জানুয়ারি, ১৯৭২)
স্বাধীন বাংলাদেশকে রাশিয়া স্বীকৃতি দান করে২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২
স্বাধীন বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্র স্বীকৃতি দান করে কবে৪ এপ্রিল, ১৯৭২
স্বাধীন বাংলাদেশকে চীন স্বীকৃতি দান করে৩১ আগস্ট, ১৯৭৫
পাকিস্তান স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
সমাজতান্ত্রিক দেশ হিসাবে প্রথম স্বীকৃতি দেয়পোল্যান্ড (১২ জানুয়ারি, ১৯৭২)
Content added By
Content updated By
Please, contribute to add content into মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ.
Content
কি চাহ শঙ্খচিল
জন্ম যদি তব বঙ্গ
রাইফেল রোটি আওরাত
একদা এক রাজ্যে
Please, contribute to add content into মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র ও চলচ্চিত্র.
Content
Please, contribute to add content into মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ভাস্কর্য.
Content

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্ম ও পরিচয়ঃ

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুরের গোপালগঞ্জে মধুমতি নদীর তীরে ১৯২০ সালের ১৭ই মার্চ জন্মগ্রহন করেন। তার পিতার নাম শেখ লুৎফর রহমান এবং মাতার নাম সায়েরা খাতুন। বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী শেখ ফজিলাতুন্নেছার ডাকনাম ছিল রেনু।


শিক্ষা জীবনঃ

১৯২৭ সালে বঙ্গবন্ধু গোপালগঞ্জের গিমাভাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছাত্র জীবন শুরু করেন ৭ বছর বয়সে। পরবর্তীতে মাদারীপুর ইসলামীয়া হাই স্কুলে পড়াশোনা শেষে ১৯৪২ সালে কলকাতার ইসলামীয়া কলেজে ভর্তি হন। সেখানে তিনি ২৪ নং বেকার হোস্টেলে থাকতেন। স্মৃতি স্মরণার্থে বর্তমানে বেকার হোস্টেলের ২৩ নং রুমকে গ্রন্থাকার এবং ২৪নং রুমকে মিউজিয়াম বানানো হয়েছে। ১৯৪৭ সালে তিনি কলকাতা ইসলামীয়া কলেজ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও ইতিহাস বিভাগ থেকে বি. এ. পাশ করার পর একই বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন এসময় তার বিশ্ববিদ্যালয়ে রোল নম্বর ছিল ১৬৫।

পারিবারিক জীবনঃ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন ছয় ভাই বোনের মধ্যে তৃতীয়। চাচাত বোন শেখ ফজিলাতুন্নেছা (ডাকনাম রেনু) কে বিবাহ করেন। তাদের পারিবারিক জীবনে ৫ সন্তান ছিল, তিন পুত্র ও দুই কন্যা।

শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবনঃ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন ১৯৩৯ সালে গোপালগঞ্জ মুসলিম ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়। ১৯৪০ সালে নিখিল ভারত মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনে যোগদানের পর ১৯৪৫ সালে ইসলামীয়া কলেজ থেকে সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করেন যা বর্তমানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ নামে পরিচিত।

আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠাঃ

১৯৪৯ সালের ২৩ জুন রোজ গার্ডেনে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠনে শেখ মুজিবুর রহমানের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে, তিনি প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিযুক্ত হন। প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি ছিলেন মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সাধারণ সম্পাদক ছিলেন শামসুল হক। ১৯৫৩ সালে তিনি পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে অংশগ্রহণ যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে নেতৃত্ব দানকারীদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু ছিলেন অন্যতম। বঙ্গবন্ধু ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের সর্ব কনিষ্ঠ মন্ত্রী হিসেবে কৃষি-সমবায় ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রী হিসেবে যোগদান করেন।

মুসলিম শব্দ বাদঃ

১৯৫৫ সালে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫৫ সালেই তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে মুসলিম শব্দটি বাদ দেওয়া হয়।

৬ দফা উত্থাপনঃ

১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ, বাঙালি জাতির ম্যাগনাকার্টা হিসেবে খ্যাত ৬ দফা দাবী পেশ করেন। আনুষ্ঠানিকভাবে পাঞ্জাবের রাজধানী লাহোরে ২৩ মার্চ ছয় দফা দাবী উপস্থাপন করেন।

১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনঃ

১৯৭০ সালের জাতীয় ও প্রাদেশিক নির্বাচনে যথাক্রমে ১৬৭ ও ২৯৮ টি আসনে নিরঙ্কুশ জয়লাভ করেন। পাকিস্তানি সরকারের টালবাহানায় ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐতিহাসিক যুগান্তকারী ৭ মার্চের ভাষণ প্রদান করার মধ্যে দিয়ে স্বাধীনতার পূর্ণাঙ্গ যাত্রা শুরু করেন।

গ্রেফতার ও স্বাধীনতার ঘোষণাঃ

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাত বা ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করার কিছু পরেই রাস্ত ১:১০ মিনিটে বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে পাকিস্তানের ফয়সালাবাদের মিয়ানওয়ালী কারাগারে নিয়ে যায়। ১০ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার গঠিত হলে পাক হেফাজতে থাকা বঙ্গবন্ধুকে অস্থায়ী সরকারের রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করা হয়।

কারাভোগঃ

বঙ্গবন্ধু তার ৫৬ বছরের জীবনে ২১ বারে ১৪ বছর কারা ভোগ করেন যা দিনের হিসেবে ৪ হাজার ৬৮২ দিন। উল্লেখ্য যে, তিনি পাকিস্তান আমলে ৪ হাজার ৬৭৫ দিন জেলে ছিলেন । প্রথম কারা ভোগ করেন ১৯৩৮ সালে ব্রিটিশ শাসন আমলে ৭ দিন।

দেশ প্রত্যাবর্তনঃ

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হলে ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি দেয়া হয়। বঙ্গবন্ধু কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ইংল্যান্ড ও ভারত সফর করে ১০ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। ১০ জানুয়ারিকে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস বলা হয়।

প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণঃ

১০ জানুয়ারি দেশে ফিরে ১২ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু প্রধান মন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। ১৯৭৩ সালে ৭ই মার্চ স্বাধীন দেশের ১ম নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ৩০০ আসনের মধ্যে ১৯৩ আসন পেয়ে নিরঙ্কুশ জয়লাভ করলে তিনি পুনরায় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পুনরায় দেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে। শপগ্রহণ করেন এবং ২৫ ফেব্রুয়ারি ডিক্রী জারি করে বাকশাল গঠন করেন ।

বঙ্গবন্ধুর ও জাতির জনক উপাধিঃ

বঙ্গবন্ধু উপাধি প্রদান করেন তোফায়েল আহমেদ - ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। পরবর্তীতে জাতির জনক উপাধি প্রদান করেন- আ.স.ম আব্দুর রব ৩ মার্চ, ১৯৭১ সালে পল্টন ময়দানে। ১৯৭১ সালে ৫ এপ্রিল নিউজ উইক সপ্তাহিক ম্যাগ্যাজিন বঙ্গবন্ধুকে Poet of Politics বা রাজনীতির কবি হিসেবে আখ্যায়িত করে।

Content added By
২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৭
২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৮
২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯
২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৭০
Please, contribute to add content into বঙ্গবন্ধু সম্পর্কিত তথ্য.
Content
তোফায়েল আহমদ
মুহিতুল ইসলাম
এস.পি. মাহবুব
শেখ ফজলুল করিম সেলিম

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্ম ও পরিচয়:

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুরের গোপালগঞ্জে মধুমতি নদীর তীরে ১৯২০ সালের ১৭ই মার্চ জন্মগ্রহন করেন। তার পিতার নাম শেখ লুৎফর রহমান এবং মাতার নাম সায়েরা খাতুন। বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী শেখ ফজিলাতুন্নেছার ডাকনাম ছিল রেনু।

Content added By

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর শিক্ষা জীবনঃ

১৯২৭ সালে বঙ্গবন্ধু গোপালগঞ্জের গিমাভাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছাত্র জীবন শুরু করেন ৭ বছর বয়সে। পরবর্তীতে মাদারীপুর ইসলামীয়া হাই স্কুলে পড়াশোনা শেষে ১৯৪২ সালে কলকাতার ইসলামীয়া কলেজে ভর্তি হন। সেখানে তিনি ২৪ নং বেকার হোস্টেলে থাকতেন। স্মৃতি স্মরণার্থে বর্তমানে বেকার হোস্টেলের ২৩ নং রুমকে গ্রন্থাকার এবং ২৪নং রুমকে মিউজিয়াম বানানো হয়েছে। ১৯৪৭ সালে তিনি কলকাতা ইসলামীয়া কলেজ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও ইতিহাস বিভাগ থেকে বি. এ. পাশ করার পর একই বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন এসময় তার বিশ্ববিদ্যালয়ে রোল নম্বর ছিল ১৬৫।

Content added || updated By

বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনঃ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন ১৯৩৯ সালে গোপালগঞ্জ মুসলিম ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়। ১৯৪০ সালে নিখিল ভারত মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনে যোগদানের পর ১৯৪৫ সালে ইসলামীয়া কলেজ থেকে সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করেন যা বর্তমানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ নামে পরিচিত।

আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠাঃ

১৯৪৯ সালের ২৩ জুন রোজ গার্ডেনে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠনে শেখ মুজিবুর রহমানের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে, তিনি প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিযুক্ত হন। প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি ছিলেন মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সাধারণ সম্পাদক ছিলেন শামসুল হক। ১৯৫৩ সালে তিনি পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে অংশগ্রহণ যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে নেতৃত্ব দানকারীদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু ছিলেন অন্যতম। বঙ্গবন্ধু ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের সর্ব কনিষ্ঠ মন্ত্রী হিসেবে কৃষি-সমবায় ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রী হিসেবে যোগদান করেন।

মুসলিম শব্দ বাদঃ

১৯৫৫ সালে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫৫ সালেই তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে মুসলিম শব্দটি বাদ দেওয়া হয়।

৬ দফা উত্থাপনঃ

১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ, বাঙালি জাতির ম্যাগনাকার্টা হিসেবে খ্যাত ৬ দফা দাবী পেশ করেন। আনুষ্ঠানিকভাবে পাঞ্জাবের রাজধানী লাহোরে ২৩ মার্চ ছয় দফা দাবী উপস্থাপন করেন।

১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনঃ

১৯৭০ সালের জাতীয় ও প্রাদেশিক নির্বাচনে যথাক্রমে ১৬৭ ও ২৯৮ টি আসনে নিরঙ্কুশ জয়লাভ করেন। পাকিস্তানি সরকারের টালবাহানায় ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐতিহাসিক যুগান্তকারী ৭ মার্চের ভাষণ প্রদান করার মধ্যে দিয়ে স্বাধীনতার পূর্ণাঙ্গ যাত্রা শুরু করেন।

গ্রেফতার ও স্বাধীনতার ঘোষণাঃ

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাত বা ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করার কিছু পরেই রাস্ত ১:১০ মিনিটে বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে পাকিস্তানের ফয়সালাবাদের মিয়ানওয়ালী কারাগারে নিয়ে যায়। ১০ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার গঠিত হলে পাক হেফাজতে থাকা বঙ্গবন্ধুকে অস্থায়ী সরকারের রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করা হয়।

কারাভোগঃ

বঙ্গবন্ধু তার ৫৬ বছরের জীবনে ২১ বারে ১৪ বছর কারা ভোগ করেন যা দিনের হিসেবে ৪ হাজার ৬৮২ দিন। উল্লেখ্য যে, তিনি পাকিস্তান আমলে ৪ হাজার ৬৭৫ দিন জেলে ছিলেন । প্রথম কারা ভোগ করেন ১৯৩৮ সালে ব্রিটিশ শাসন আমলে ৭ দিন।

Content added By

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনঃ

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হলে ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি দেয়া হয়। বঙ্গবন্ধু কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ইংল্যান্ড ও ভারত সফর করে ১০ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। ১০ জানুয়ারিকে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস বলা হয়।

Content added By
১ জানুয়ারী
৭ জানুয়ারী
২০ জানুয়ারী
১৪ জানুয়ারী
১০ জানুয়ারী

বঙ্গবন্ধুর ও জাতির জনক উপাধিঃ

বঙ্গবন্ধু উপাধি প্রদান করেন তোফায়েল আহমেদ - ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। পরবর্তীতে জাতির জনক উপাধি প্রদান করেন- আ.স.ম আব্দুর রব ৩ মার্চ, ১৯৭১ সালে পল্টন ময়দানে। ১৯৭১ সালে ৫ এপ্রিল নিউজ উইক সপ্তাহিক ম্যাগ্যাজিন বঙ্গবন্ধুকে Poet of Politics বা রাজনীতির কবি হিসেবে আখ্যায়িত করে।

Content added By

আমার দেখা নয়াচীন

১৯৫৪ সালে রাজবন্দি থাকা অবস্থায় বঙ্গবন্ধু গণচীন ভ্রমণের অভিজ্ঞতার আলোকে সরস বিশ্লেষণ করেন। তিনি তার এই লেখার নাম দেন 'নয়াচীন ভ্রমণ'। তার লেখা ডায়েরিটিই 'আমার দেখা নয়াচীন' নামে বঙ্গবন্ধু রচিত তৃতীয় গ্রন্থ আকারে প্রকাশ করা হয়। শেখ মুজিবর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীকে কেন্দ্র করে বাংলা একাডেমি ২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ বইটি প্রকাশ করে। মূলত, ২-১২ অক্টোবর ১৯৫২ গণচীনের পিকিংয়ে এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি শান্তি সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। বঙ্গবন্ধুর প্রথম চীন সফরে চীনের অবিসংবাদিত নেতা মাও সে তুং-এর সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর দেখা হয়। এসময় তিনি চীনের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা প্রত্যক্ষ করেন। চীন ভ্রমণের এসব অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি একটি ডায়েরি লেখেন যেখানে তিনি তৎকালীন পাকিস্তান ও চীনের রাজনৈতিক-আর্থসামাজিক অবস্থার তুলনা, কমিউনিস্ট রাষ্ট্রে গণতন্ত্রের চর্চা প্রভৃতি বিষয়াদি প্রাঞ্জলভাবে আলোচনা করেন।

  • গ্রন্থের নাম : আমার দেখা নয়াচীন।
  • ভূমিকা রচয়িতা : শেখ হাসিনা।
  • প্রচ্ছদ ও গ্রন্থ-নকশা : তারিক সুজাত।
  • প্রচ্ছদে ব্যবহৃত সম্মেলনের লোগো শান্তির কপোত: পাবলো পিকাসো
  • প্রকাশক : বাংলা একাডেমি, ফেব্রুয়ারি ২০২০ সাল।
  • গ্রন্থস্বত্ব : জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট।

জেনে নিই

  • 'আমার দেখা নয়াচীন' স্মৃতিনির্ভর ভ্রমণকাহিনি জাতীয়।
  • আমার দেখা নয়াচীন' গ্রন্থে ১৯৫২ সালের ঘটনা আলোকপাত করা হয়েছে।
  • চীনে অনুষ্ঠিত শান্তি সম্মেলনের নাম- পিস কনফারেন্স অব দি এশিয়ান অ্যান্ড প্যাসিফিক রিজিওন্স।
  • আমার দেখা নয়াচীন' গ্রন্থের বর্ণনায় বার্মা (মিয়ানমার) নামক দেশটির আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও আর্থ সামাজিক অবস্থার বিষয়গুললো আলোচিত হয়েছে।
  • বঙ্গবন্ধু দ্বিতীয়বার কত সালে চীন সফর করেন ১৯৫৭ সালে।
  • বঙ্গবন্ধু চীনে কতদিন অবস্থান করেছিলেন ২৫ দিন।
  • দ্বিতীয়বার বঙ্গবন্ধুর চীন সফরের ছবিগুলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কে উপহার দেন সি জিন পিং
  • ১৯৫২ সালে বঙ্গবন্ধুর চীন সফরের ছবিগুলো কোথায় রাখা ছিল- বঙ্গবন্ধুর গ্রামের বাড়িতে।
  • 'আমার দেখা নয়াচীন' গ্রন্থটিতে বঙ্গবন্ধু চীনের বিষয়ে অভাবনীয় উন্নয়ন ভবিষ্যৎ ধারণা করেছিলেন।
  • 'আমার দেখা নয়াচীন' ভ্রমণকাহিনির ইংরেজি অনুবাদ করেছেন- ড. ফকরুল আলম।
  • শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু রচিত আমার দেখা নয়াচীন' গ্রন্থের ভূমিকা কবে রচনা করেন- ৭ ডিসেম্বর ২০১৯।
  • বঙ্গবন্ধু ব্রহ্মদেশ সফরের সময় উন সরকার ক্ষমতায় ছিল।
  • ক্যান্টন শহরে বঙ্গবন্ধুদের অভ্যর্থনা জানানোর সময় 'দুনিয়ায় শান্তি কায়েম হউক, মাও সে তুং- জিন্দাবাদ, নয়াচীন জিন্দাবাদ স্লোগান দেওয়া হয়েছিল।
  • 'আমার দেখা নয়াচীন' গ্রন্থে বঙ্গবন্ধু কোন জাতির প্রশংসা করেছেন- ইংরেজ জাতির।
  • বঙ্গবন্ধুর মতে বিপদে পড়া বীরের জাত কারা- জাপানিরা।
  • শান্তি সম্মেলনে বাংলা ভাষায় বক্তৃতা করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ভারতের মনোজ বসু।
  • বঙ্গবন্ধু পিকিং শহরের বাজার ঘুরেও কোন পণ্য খুঁজে পাননি- ব্লেড।
  • শান্তি সম্মেলন চলাকালে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সঙ্গীরা কোন বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনে যান- নানকিং বিশ্ববিদ্যালয়।
  • বঙ্গবন্ধু চীনে প্রথম সফরে যে শহর ঘুরেছিলেন- পিকিং, তিয়ানজিং, নানকিং, ক্যান্টন ও হ্যাংচো শহর।
  • বঙ্গবন্ধুর খাবার টেবিলে চীনের কোন প্রদেশের গভর্নর বসেছিলেন- সিং কিয়াং।
  • 'নয়াচীনের স্বাধীনতা দিবস দেখার সময় বঙ্গবন্ধুর মনে পড়েছিল- ১৯৪৭ সালের পাকিস্তান দিবসের কথা
  • নানকিং শহরে পৌছে বঙ্গবন্ধুসহ অন্যান্যরা প্রথমেই কী দেখতে বের হয়েছিলেন- চীনের জাতীয়তাবাদী নেতা সান ইয়াং সেনের কবর
  • বঙ্গবন্ধু চীন সফরে যতগুলো উপহার পেয়েছিলেন তার মধ্যে কোন উপহারটি সবচেয়ে মূল্যবান বলে মনে করেন- চীনা শ্রমিক দম্পতিদের দেওয়া 'লিবারেশন পেন' নামক কলমটিকে।

Content added By

অসমাপ্ত আত্মজীবনী

  • লেখকের নাম- শেখ মুজিবুর রহমান
  • রচনাকাল ১৯৬৬-১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দ।
  • প্রথম প্রকাশ: জুন, ২০১২
  • প্রকাশক : ইউপিএল
  • পৃষ্ঠা: ৩২৯
  • অসমাপ্ত আত্মজীবনী' প্রথম প্রকাশিত হয় জুন, ২০১২ সালে।
  • অসমাপ্ত আত্মজীবনী' বইটির ভূমিকা লেখেন- শেখ হাসিনা।
  • 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' গ্রন্থটির প্রচ্ছদ শিল্পী সমর মজুমদার।
  • 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থটি সম্পাদনার কাজ করেন- শামসুজ্জামান খান ।
  • 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদক প্রফেসর ফকরুল আলম।

জেনে নিই

  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জেলে থাকাকালীন আত্মজীবনী লেখা আরম্ভ করেন- ১৯৬৭ সালে ।
  • বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী লেখার সময়কাল ছিল- ১৯৬৬-৬৯ সাল অবধি ।
  • বঙ্গবন্ধু আত্মজীবনীটি কাউকেই উৎসর্গ করেননি।
  • অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থে পূর্ব বাংলার রাজনীতি আলোচিত হয়েছে- ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত।
  • বঙ্গবন্ধু প্রথম কারাবাস করেন- ১৯৩৮ সালে।
  • বঙ্গবন্ধুর সাথে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের প্রথম সাক্ষাৎ হয়েছিল- ১৯৩৮ সালে।
  • বঙ্গবন্ধু প্রথম কারাবাসের সময়কালের স্থায়িত্ব ছিল- সাতদিন।
  • 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' তে উল্লিখিত আন্দামান হলো ইংরেজ আমলের জেলখানা।
  • 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী'তে উল্লেখ আছে দেশভাগের পর পাকিস্তানের রাজধানী হয়- করাচিতে।
  • অসমাপ্ত আত্মজীবনী' গ্রন্থের শেষ বাক্য- আমাদের হয়ে গেল।
  • 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী'র প্রথম লাইন- বন্ধুবান্ধবরা বলে জীবনী লেখ।
  • 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' পাণ্ডুলিপি আকারে পাওয়া যায় চার খণ্ডে।
  • 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থে পূর্ব বাংলার রাজনীতি চিত্রায়িত হয়েছে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত।
  • শেখ বংশের গোড়াপত্তন করেছিলেন- শেখ আউয়াল ।
  • বঙ্গবন্ধু মুজিবের পিতা পেশায় ছিলেন- সেরেস্তাদার।
  • বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমান বিবাহ করেন- ১২-১৩ বয়সে।
  • শেখ মুজিবুর রহমান বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হন-৭ম শ্রেণিতে পড়াকালীন সময়ে।
  • বঙ্গবন্ধু হোসেন শহিদ সোহরাওয়ার্দীকে সম্বোধন করতেন- স্যার বলে।
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কোন পত্রিকায় কাজ করতেন- ইত্তেহাদ।
  • বঙ্গবন্ধু তাজমহল সফর করেন- ১৯৪৬ সালে।
  • বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমান দ্বিতীয়বার জেলে যান- ১৯৪৮ সালে ।
  • বঙ্গবন্ধু শেখ রহমানের একমাত্র ছোট ভাইয়ের নাম- শেখ নাসের।
  • সাপ্তাহিক পত্রিকা মিল্লাত প্রকাশ করেন- মোহাম্মদ ইদ্রিস, আবুল হাশিম, ও মুজিবুর রহমান ।
  • অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে উল্লেখ আছে শেখ মুজিব সোহরাওয়ার্দীর শিষ্যরূপে ছিলেন প্রায় ১২ বছর।
  • বঙ্গবন্ধু বি.এ পাশ করেন- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হতে ।
  • Minorities can not be allowed impede the progress of majorities." উক্তিটি- ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এটলির।
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৃতীয় বারের মতো জেলে যান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীর অধিকার আন্দোলনে সম্পৃক্ততার কারনে।
  • ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীদের দাবি নিয়ে আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে বহিষ্কার হওয়া একমাত্র নারী শিক্ষার্থী ছিলেন- লুলু বিলকিস বানু।
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে থাকার সময় তৎকালীন প্রভোস্ট ছিলেন- ড. ওসমান গণি।
  • বঙ্গবন্ধু প্রথম দেশের বাইরে যান- ১৯৪৩ সালে।
  • অসমাপ্ত আত্মজীবনীর ভাষ্যমতে “দাওয়াল” বলা হত দিনমজুরদের।
  • অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে উল্লেখ পূর্বক বজরা- বিশেষ ধরনের নৌকা।
  • ঢাকা জেলের ভেতর ফুলের বাগান করা শুরু করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
  • ইত্তেফাক পত্রিকার প্রতিষ্ঠাকালীন সম্পাদক ছিলেন- তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া।
  • জেলে শেখ মুজিবুর রহমানের অনশন ভাঙিয়ে দিয়েছিলেন- মহিউদ্দীন।
  • বঙ্গবন্ধুকে আত্মজীবনী লেখার জন্য কিছু খাতা কিনে জেলগেটে দিয়ে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী ফজিলাতুন্নেসা।
  • বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন- ১৯৬৬ সালে।
  • যে বছরের প্রথম তিন মাসে বঙ্গবন্ধু আটবার গ্রেফতার হন- ১৯৬৬ সালে।
  • বঙ্গবন্ধু জাদুঘর অবস্থিত- ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে।
  • বঙ্গবন্ধু হত্যার দিন ১৫ আগস্ট ছিল- শুক্রবার।

বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে উক্তি

  • আমি নিজে কমিউনিস্ট নই। তবে সমাজতন্ত্রে বিশ্বাস করি এবং পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে বিশ্বাস করি না।
  • আমি মন্ত্রিত্ব চাই না। পার্টির অনেক কাজ আছে, বহু প্রার্থী আছে দেখে শুনে তাদের করে দেন।
  • “যদি সামান্য ত্যাগ স্বীকার করেন, তবে জনসাধারণ আপনার জন্য জীবন দিতেও পারে ।
  • "বাঙালির মধ্যে দুইটা দিক আছে একটা আমরা মুসলমান, আর অন্যটা হলো বাঙালি।

Content added By
হুমায়ুন আহমেদ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
মওলানা ভাসানী
শহীদ সোহরাওয়ার্দী
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
মাওলানা ভাসানী
জওওহরলাল নেহেরু
মহাত্মা গান্ধী
জমিলুর রেজা চৌধুরী
ফকরুল আলম
খন্দকার আশরাফ
ড. আনিসুজ্জামান
জামিলুর রেজা চৌধুরী
খোন্দকার আশরাফ হোসেন
আনিসুজ্জামান
ফকরুল আল

কারাগারের রোজনামোচা

  • কারাগারের রোজনামোচা প্রকাশ করে- বাংলা একাডেমি থেকে ২০১৭ সালে।
  • বইটির ভূমিকা লেখেন- শেখ হাসিনা।
  • যে মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে প্রকাশিত হয়- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
  • গ্রন্থস্বত্ব বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট।
  • ইংরেজিতে অনুবাদ করেন- ড. ফকরুল আলম

জেনে নিই

  • ঙ্গবন্ধু ভাষা আন্দোলন শুরু করেন- ১৯৪৮ সালে।
  • ভাষা আন্দোলনের জন্য বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হয়েছিলেন- ১১ মার্চ, ১৯৪৮ সালে।
  • বঙ্গবন্ধু প্রায় আড়াই বছর জেল খেটেছিলেন ভুখামিছিল বের করার জন্যে- ১৯৪৯ সালে।
  • ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয়- বঙ্গবন্ধুর পরামর্শক্রমে।
  • বঙ্গবন্ধু অসহযোগ আন্দোলনের ঘোষণা দেন- ২ মার্চ, ১৯৭১ সালে।
  • কারাগারের রোজনামচা বইটি শুরু যে লাইন দিয়ে জেলে যারা যায় নাই'।
  • পূর্ব পাকিস্তানে আইয়ুব খানের বিশ্বস্ত সহচর ছিলেন- মোনায়েম খান।
  • "রাজনৈতিক মঞ্চ” বইটির লেখক- তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া।
  • ৬ দফা দাবির বিরুদ্ধে ছিলেন- মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।
  • ভিয়েতনামে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থা সর্ম্পকে সোভিয়েত প্রধানমন্ত্রী আলেক্সি কোসিগিন “জয়ের সাধ্য নাই, ফেরারও পথ পাইতেছে না।”
  • ১৯৬৬ সালের দি বেঙ্গল প্রিন্টিং প্রেসের মালিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল- কালো ব্যাজ ছাপানোর জন্য।
  • ১৯৬৬ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন- লিন্ডন বি জনসন।
  • মোগল আমলের পূর্বে বাংলার স্বাধীন রাজা ছিল- দাউদ কাররানী।
  • আওয়ামী লীগ এর Whole time worker বলতে বঙ্গবন্ধু বুঝিয়েছিলেন- সুলতানকে ।
  • ১৯৬৬ সালে চীনের প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাই আইয়ুব খানের সাথে দেখা করতে এসেছিলেন রাওয়ালপিণ্ডিতে।
  • কারাগারে মাসে একবার করে কয়েদীদের ভয় দেখানোর জন্য যে ফাকা গুলি করা হয় তাকে বলে- মাস কাবারী।
  • যে পত্রিকাকে বঙ্গবন্ধু বলেছেন, “যখন যেমন তখন তেমন, হায় হোসেন হায় হোসেনের দলে" পাকিস্তান অবজারভার।
  • ১৯৬৬ সালে কারাগারে একাকী বন্দি থাকার সময় বঙ্গবন্ধু একমাত্র বন্ধু বলে উল্লেখ করেছেন- ফুলের বাগানকে।
  • ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে বঙ্গবন্ধু ছিলেন- ফরিদপুর জেলে।
  • ১৯৬৭ সালে পূর্ব বাংলায় জনসংখ্যার যে পরিমাণ ছিল বলে কারাগারের রোজনামচাতে উল্লেখ আছে- প্রায় ৬ কোটি।
  • রক্ত কপোৎ নামে একটি বই লেখার জন্য কারাবরণ করেছিলেন- নূরে আলম সিদ্দিকী ।
  • বঙ্গবন্ধু আগরতলা মামলায় সেনানিবাসে আটক থাকাকালে কর্নেল শের আলিবাজ ব্যবহারে মুগ্ধতা প্রকাশ করেছেন।
  • ১৯৫৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দ্বিতীয়বার যে দপ্তরের মন্ত্রীর দায়িত্ব লাভ করেন- শিল্প, বাণিজ্য, শ্রম, দুর্নীতি দমন ও ভিলেজ এইড।
  • বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ নামে একটি গোপন সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন ১৯৬০ সালে ।
  • কারাগারের রোজনামচা তে উল্লিখিত তেরেসা রেকুইন (Therese Raquin) বইয়ের লেখক এমিল জোলা।
  • বঙ্গবন্ধুর জেলে Solitary Confinement বলতে যে অবস্থা বুঝিয়েছেন- একাকী বাস করতে বাধ্য করা।

কারাগারের রোজনামচাতে বঙ্গবন্ধুর উল্লেখযোগ্য উক্তি

  • শোষকদের কোন জাত নাই, ধর্ম নাই ।
  • মানুষ যখন অমানুষ হয় তখন হিংস্র জন্তুর চেয়েও হিংস্র হয়ে থাকে।
  • যেখানে বিচার নাই, ইনসাফ নাই, সেখানে কারাগারে বাস করাই শ্রেয়।
  • নিজেও আমি ভয়ানক প্রকৃতির লোক, মানে ভয়-ডর একটু কম।
  • শান্তি চেয়ে আনা যায় না, আদায় করে নিতে হয়।
  • রাজনীতি করতে হলে নীতি থাকতে হয়, সত্য কথা বলার সাহস থাকতে হয়, বুকে আর মুখে আলাদা না হওয়াই উচিত। গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে, গণতান্ত্রিক পথেই মোকাবিলা করা উচিত
  • সত্য খবর বন্ধ হলে অনেক আজগুবি খবর ছড়াইয়া পড়ে, এতে সরকারের অপকার ছাড়া উপকার হয় না।
  • মানুষ অনেক সময় বন্ধুদের সাথে বেঈমানি করে পশু কখনো বেঈমানি করে না।
  • মানুষকে জেলে নিতে পারে কিন্তু নীতিকে জেলে নিতে পারে না।
  • ক্ষমা মহত্ত্বের লক্ষণ, কিন্তু জালেমকে ক্ষমা করা দুর্বলতারই লক্ষণ।
Content added By
বঙবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব
শেখ হাসিনা
শেখ রেহানা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
এম মনসুর আলী
তাজউদ্দীন আহমেদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
ইউপিএল
বাংলা একাডেমি
হাক্কানী পাবলিশার্স
মাওলা ব্রাদার্স
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের ভৌগলিক বিবরণ.
Content
  • বাংলাদেশের অবস্থান এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ ভাগে ওবিয়ান্টাল অঞ্চলে।
  • অক্ষাংশ ২০°৩৪′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৬°৩৮' উত্তর অক্ষাংশের মধ্যে
  • দ্রাঘিমাংশ ৮৮°০১' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯২°৪১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত
  • বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করে কর্কটক্রান্তি রেখা (২৩°৫০´ উত্তর অক্ষাংশ রেখা)
  • উত্তর-দক্ষিণে সর্বোচ্চ বিস্তৃতি ৪৪০ কিলোমিটার
  • পূর্ব-পশ্চিমে সর্বোচ্চ বিস্তৃতি ৭৬০ কিলোমিটার
  • আয়তন ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটার বা ৫৬,৯৭৭ বর্গমাইল ।
  • ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা বাংলাদেশের মধ্যভাগের উপর দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে অতিক্রম করেছে।
  • স্থানীয় সময় GMT + ৬ ঘন্টা (১° সমান ৪ মিনিট)

 

জেনে নিই

  • সরকারি নাম: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (The People's Republic of Bangladesh )
  • রাজধানী ঢাকা তবে বাণিজ্যিক রাজধানী-চট্টগ্রাম।
  • স্বাধীনতা লাভ: ২৬ মার্চ, ১৯৭১ সালে ।
  • UN সদস্যপদ লাভ: ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ সালে ।
  • সাতশত নদীবেষ্টিত সমতল ভূমির দেশ বাংলাদেশ।
  • আয়তন: ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটার (বিশ্বে ৯৪ তম)।
  • ছিটমহল বিনিময়ের পর আয়তন ১,৪৭,৬১০ বর্গ কি.মি.
  • জনসংখ্যায় বাংলাদেশ বিশ্বে- ৮ম ।
  • বিভাগ: ৮টি; সর্বশেষ বিভাগ ময়মনসিংহ।
  • জেলা: ৬৪টি, উপজেলা: ৪৯৫ টি এবং ইউনিয়ন: ৪৫৭১
  • সীমান্তবর্তী দেশ- ভারত ও মিয়ানমার।
  • মাথাপিছু আয়: ২৮২৪ মার্কিন ডলার (বিবিএস: ২০২২)
  • সীমাধবর্তী জেলা - ৩২ টি
  • সীমান্তবর্তী নয় ৩২ টি
  • ভারতের সাথে সীমানা ৩০টি
  • মায়ানমারের সাথে সীমানা ৩ টি
  • রাঙামাটি জেলার ভারত এবং মায়ানমার এই দুই দেশের সাথে সীমানা রয়েছে।
  • বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীম ফ্র্যাঙ্ক- ৫টি (পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মিজোরাম)
  • বাংলাদেশের সাথে মায়ানমাে রাজ্য - ২ টি (চাঁন, রাখাইন)

 

  • বাংলাদেশের মোট আয়তন ১,৪৭,৬১০ বর্গ কিলোমিটার, ৫৬,৯৭৭ বর্গমাইল
  • মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৫,১৩৮ কিলোমিটার
  • মোট স্থলসীমা ৪.৪২৭ কিলোমিটার
  • মোট জলসীমা / সমুদ্রসীমা ৭১১/৭১৬ কিলোমিটার
  • ভারতের সাথে সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৪,১৫৬ বা ৩,৭১৫ কিলোমিটার
  • বাংলাদেশের মোট সমুদ্রসীমা ১,১৮,৮১৩ বর্গ কি.মি.
  • মিয়ানমারের সাথে সীমান্ত দৈর্ঘ্য ২৭১ বা ২৮০ কিলোমিটার
  • রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল
  • অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল
Content added By
Content updated By

''বাংলাদেশ ২০°৩৪' উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৬°৩৮' উত্তর অক্ষাংশ পর্যন্ত এবং অপরদিকে ৮৮°০১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ১২°৪১′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। গ্রিনিচ মান মন্দির (লন্ডন) থেকে ৯০° পূর্ব দ্রাঘিমায় অবস্থিত। কর্কটক্রান্তি বা ট্রপিক অব ক্যান্সার বাংলাদেশের প্রায় মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে। সুতরাং বাংলাদেশ ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত।

বাংলাদেশের মৌসুমী জলবায়ু ও সমভাবাপন্ন নাতিশীতষ্ণ আবহাওয়া বিদ্যমান। ভূপ্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ প্রধানত তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। যথা-

১। টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহ (মোট ভূমির প্রায় ১২%)

  • দক্ষিণ-পূর্ব, উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চল অর্থাৎ চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল
  • ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনার উত্তরাংশ।
  • সিলেটের উত্তর-পূর্বাংশ এবং মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার দক্ষিণাংশ নিয়ে পার্বত্য অঞ্চল গঠিত।

২। প্লাইস্টোসিন কালের সোপানসমূহ (মোট ভূমির ৮%)

  • মধুপুর ও ভাওয়ালের গড়
  • কুমিল্লার লালমাই পাহাড় এবং
  • বরেন্দ্রভূমি অঞ্চল নিয়ে সোপান ভূমি গঠিত।

৩। সাম্প্রতিক কালের প্লাবন সমভূমি (মোট ভূমির প্রায় ৮০%)

  • পদ্মা, মেঘনা, যমুনা এবং ব্রহ্মপুত্রসহ অসংখ্য উপনদী ও শাখানদী প্রবাহিত এলাকা নিয়ে সমভূমি অঞ্চল গঠিত।

জেনে নিই

  • পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ- বাংলাদেশ।
  • বাংলাদেশের পাহাড়ী এলাকার গড় উচ্চতা- ২০৫০ ফুট ।
  • লালমাই পাহাড়ের আয়তন- ৩৩.৬৫ বর্গ কি:মি: এবং গড় উচ্চতা ২১ মিটার।
  • বাংলাদেশে কর্কটক্রান্তি ও দ্রাঘিমা রেখা একত্র হয়েছে- ঢাকা শহরের নিকট।
  • ভিডি থেকে বাংলাদেশ- ৯০° পূর্ব দিকে অবস্থিত।
  • সোপান অঞ্চলের আরেক নাম- চতুরভূমি।
  • বাংলাদেশের ভূ-খণ্ড সৃষ্টির পূর্বে এখানে ছিল- বঙ্গখাদ বা Bango-Basin.
  • বাংলাদেশে আগে মাগ্য ছিল তার প্রমাণ- চুনাপাথরের খনি।
  • কাপ্তাই থেকে প্লাবিত পার্বত্য চট্টগ্রামের উপত্যকা এলাকাকে বলা হয়-ভেঙ্গি ভ্যালি ।
  • পুরাতন পলল গঠিত চতুর ভূমি যে যুগে গঠিত হয়- প্লাইস্টোসিন যুগে।
  • বাংলাদেশের নিম্নাঞ্চলের অঞ্চলসমূহ মূলত- প্লাবন সমভূমি।
  • বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পাহাড়গুলো স্থানীয়ভাবে পরিচিত- টিলা নামে।
  • দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলো স্থানীয়ভাবে পরিচিত- চিবি নামে।
  • বাংলাদেশের পাহাড়গুলো গঠিত হয়েছে- টারশিয়ারি যুগের হিমালয় পর্বত উত্থিতের সময়।
  • গ্রিন হাউজ ইফেক্টের জন্য বাংলাদেশে যে ধরনের ক্ষতি হতে পারে- নিম্নভূমি নিমজ্জিত হবে
  • সমুদ্র সমতল থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে উচ্চতম জেলা হচ্ছে- দিনাজপুর (উচ্চতা ৩৭.৫ মিটার)।
  • মধ্যভাগ দিয়ে সমান্তরাল/আনুভূমিক ভাবে ২৩.৫ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ বা কর্কট ক্রান্তি রেখা অতিক্রম করেছে। কুমিল্লা ও চুয়াডাঙ্গা জেলার সীমান্ত বরাবর কর্কটক্রান্তি রেখা অতিক্রম করেছে।
Content added By

দিক

সীমান্ত রাজ্য

উত্তরে

ভারতের আসাম, মেঘালয় ও পশ্চিমবঙ্গ

পূর্বে

ভারতের আসাম, মিজোরাম, ত্রিপুরা এবং মিয়ানমার

দক্ষিণে

মিয়ানমার, বঙ্গোপসাগর

পশ্চিমে

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য

জেনে নিই

  • বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী দুটি দেশ ভারত ও মায়ানমার।
  • দেশের মোট ৬৪ টি জেলার মধ্যে সীমান্তবর্তী জেলার সংখ্যা ৩২টি।
  • ভারতের ৫ টি রাজ্যের সাথে সীমানা রয়েছে বাংলাদেশের
  • বাংলাদেশের সাথে সবচেয়ে বেশি সীমান্ত দৈর্ঘ্য পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের।
  • বাংলাদেশ-ভারতের সীমান্ত পৃথিবীর ৫ম বৃহত্তম সীমানা ।
  • উভয় দেশের সাথে সীমানা রয়েছে রাঙ্গামাটি জেলার।
  • বাংলাদেশের সাথে মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী রাজ্যের সংখ্যা ২ টি। যথা: রাখাইন ও চিন প্রদেশ।
Content added By
বাংলাদেশ-মীয়ানমার
বাংলাদেশ-ভারত
মিয়ানমার-চীন
ভারত-মিয়ানমার
  • বাংলাদেশের মোট আয়তন ১,৪৭,৬১০ বর্গ কিলোমিটার, ৫৬,৯৭৭ বর্গমাইল
  • মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৫,১৩৮ কিলোমিটার
  • মোট স্থলসীমা ৪.৪২৭ কিলোমিটার
  • মোট জলসীমা / সমুদ্রসীমা ৭১১/৭১৬ কিলোমিটার
  • ভারতের সাথে সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৪,১৫৬ বা ৩,৭১৫ কিলোমিটার
  • বাংলাদেশের মোট সমুদ্রসীমা ১,১৮,৮১৩ বর্গ কি.মি.
  • মিয়ানমারের সাথে সীমান্ত দৈর্ঘ্য ২৭১ বা ২৮০ কিলোমিটার
  • রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল
  • অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল
Content added By
Content updated By

বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ

ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে সর্বপ্রথম বিভাগ গঠন করা হয়। সেসময় বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম এই তিনটি বিভাগ গঠন করা হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৬০ সালে খুলনা বিভাগ গঠিত। হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে এই চারটি বিভাগ ছিল। ১৯৮২ সালে ঢাকা বিভাগ এবং ঢাকা শহরের ইংরেজি বানান Dacca (ঢাকা) কে পরিবর্তন করে Dhaka (ঢাকা) করা হয় যাতে বাংলা উচ্চারণের সাথে ইংরেজি বানান আরও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। খুলনা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৯৩ সালে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়, এবং ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিভাগকে ভেঙে সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১০ সালে ২৫ শে জানুয়ারি বৃহত্তর রংপুর আর দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয়, যা আগে রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তে অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ বিভাগের নাম ঘোষণা করা হয়। পূর্বে এটি ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। বর্তমানে প্রস্তাবিত দুইটি বিভাগের নাম পদ্মা ও মেঘনা ।

বিভাগ ভিত্তিক জেলাসমূহ

ঢাকা বিভাগঃ ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, টাইল, নরসিংদী, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, গোপালগঞ্জ ও রাজবাড়ী।

চট্টগ্রাম বিভাগঃ চট্টগ্রাম, রাগামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্বাসজার, লক্ষ্মীপুর, চাদপুর, ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা ও ব্রক্ষ্মনবাড়িয়া।

রাজশাহী বিভাগঃ রাজশাহী, চাপাইনবাবগঞ্জ , নওগা, নাটোর, পাবনা, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ ও জয়পুরহাট ।

খুলনা বিভাগঃ খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর, মাগুরা, ঝিনাইদহ, নড়াইল, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা

বরিশাল বিভাগঃ বরিশাল, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, বরগুনা ও ভোলা।

রংপুর বিভাগঃ রংপুর, নীলফামারী, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড়।

সিলেট বিভাগঃ সিলেট, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজার।

ময়মনসিংহ বিভাগঃ ময়মনসিংহ, জামালপুর, নেত্রকোনা ও শেরপুর।

Content added By
  • বাংলাদেশের ভিতরে ভারতের মোট ছিটমহল যা বাংলাদেশ লাভ করে- ১১১টি।
  • ভারতের ভিতরে বাংলাদেশের মোট ছিটমহল যা ভারত লাভ করে- ৫১টি
  • বাংলাদেশ-ভারতের মোট ছিটমহল ছিল- ১৬২টি
  • সীমান্ত সমস্যা সমাধানের জন্যে মুজিব-ইন্দিরা সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬ মে, ১৯৭৪ সালে।
  • বাংলাদেশ ভারতের মধ্যে স্থল সীমান্ত চুক্তি কার্যকর হয় ৬ জুন, ২০১৫।
  • ছিটমহল বিনিময় চুক্তি কার্যকর তথ্য ছিটমহল বিলুপ্ত করা হয়- ১ আগস্ট, ২০১৫ (৩১ জুলাই মধ্য রাতে)।
  • বাংলাদেশ-ভারতের মাঝে স্থল সীমান্ত চুক্তিটি অমীমাংসিত ছিল- দীর্ঘ ৪০ বছর।
  • বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত চুক্তির জন্য ভারতীয় সংবিধানে যে সংশোধনী আনা হয়- ১০০তম।
  • বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত চুক্তির জন্য বাংলাদেশের সংবিধানে যে সংশোধনী আনা হয়- ৩য় (১৯৭৩ সালে) ।
  • বাংলাদেশের জন্য ভারত তিনবিঘা করিডোর প্রথম উন্মুক্ত করে দেয়- ২৬ জুন, ১৯৯২ সালে।
  • ভারত তিনবিঘা করিডোর পূর্ণাঙ্গভাবে উন্মুক্ত করে দেয়- ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১১ সালে
  • বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ফারাক্কা বাঁধের দূরত্ব ১৬.৫ কিলোমিটার বা ১১ মাইল
  • বাংলাদেশ-ভারতের বিরোধপূর্ণ 'মুহুরীর চর' ও 'বিলোনিয়া' সীমান্ত অবস্থিত- ফেনীতে।
  • বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর নাম- বিজিবি (নতুন নামকরণ- ২০১১)।
  • ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর নাম- বিএসএফ।

Content added || updated By
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের বিরোধপূর্ণ.
Content
Please, contribute to add content into ছিয়াত্তরের মন্বন্তর.
Content
১৭৭৬ খ্রীঃ
১৮৭৬ খ্রীঃ
১১৭৬ বঙ্গাব্দ
১২৭৬ বঙ্গাব্দ
১৯৭৬ খ্রীঃ
১৯৭৬ খৃষ্টাব্দ
১৭৭৬ খৃষ্টাব্দ
১৮৭৬ খৃষ্টাব্দ
১১৭৬ বঙ্গাব্দ
১৩৭৬ বঙ্গাব্দ
  • বাংলাদেশের উপকূলীয় জেলা- ১৯টি।
  • পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা- ৩টি (রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান)।
  • ঢাকার সাথে নদীপথে সরাসরি সংযোগ নেই কোন জেলার- রাঙামাটি।
  • টেকনাফ ও তেঁতুলিয়া যথাক্রমে অবস্থিত- কক্সবাজার ও পঞ্চগড় ।
  • এটি ময়মনসিংহ আগে যে বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল- ঢাকা।
  • বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের ইউনিয়ন কোনটি -সেন্টমার্টিন।
  • সর্বদক্ষিণের স্থান- ছেঁড়াদ্বীপ। (সেন্টমার্টিন দ্বীপের দক্ষিণাংশ ছেঁড়াদ্বীপ নামে পরিচিত)
Content added By
টারশিয়ারি পাহাড়
প্লায়োস্টোসিন সোপান
জুরাসিক পাহাড়
মায়োসিন পাহাড়
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের সমুদ্র সৈকত.
Content
  • প্রাচীন নাম- পালকিং/ফালকিং ।
  • দৈর্ঘ্য- ১২০ কি.মি. (৭৫ মাইল)
  • পৃথিবীর বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত, বাংলাদেশের পর্যটন রাজধানী, পানোয়া নামেও পরিচিত
  • বিখ্যাত পয়েন্ট- লাবনী সৈকত, হিমছড়ি, ইনানী বিচ, সাবরাং।
  • ইনানী বিচ সোনালি বালু এবং পরিষ্কার পানির জন্য বিখ্যাত।
  • টেকনাফের সাবরাং সৈকতে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে নির্মিত Exclusive Tourist Zone.
Content added By
  • অবস্থান- খেপুপাড়া, পটুয়াখালী
  • হিন্দু এবং বৌদ্ধ ধর্মের তীর্থস্থান।
  • দৈর্ঘ্য ১৮ কিলোমিটার।
  • বাংলাদেশের একমাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায় ।
  • অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কারণে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতকে সাগরকন্যা বলা হয়।
Content added By
  • অবস্থান- কক্সবাজার।
  • ইনানী সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার থেকে ২৭ কি.মি. দক্ষিণে অবস্থিত।
  • ব্ল্যাক গোল্ড খ্যাত খনিজ জিরকন পাওয়া যায়।
Content added By
  • অবস্থান- চট্টগ্রাম
  • কর্ণফুলী নদীর মোহনায় অবস্থিত।
  • স্থানীয় ভাষায় এটিকে পারকির চর আর পর্যটনীয় ভাষায় পারকি বিচ বা সৈকত বলে।
Content added By

চারিদিকে পানি বা জল দ্বারা পরিবেষ্টিত ভূখণ্ডকে দ্বীপ বলা হয়। নিকটবর্তী একাধিক দ্বীপের গুচ্ছকে দ্বীপপুঞ্জ বলা হয়।

Content added By
নিঝুম দ্বীপ
দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ
সেন্টমার্টিন
কুতুবদিয়া
মহেশখালী
নিঝুম দ্বীপ
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ
হাতিয়া দ্বীপ
নিঝুম দ্বীপ
সেন্টমার্টিন দ্বীপ
ভাড়াছাড়া দ্বীপ
দক্ষিণ তালপট্টি
সাতক্ষীরা জেলার সর্ব দক্ষিণে
সাতক্ষীরা জেলার ইছামতি নদীর মোহনায়
সীমান্ত নদী রায়মঙ্গলের মোহনায়
সাতক্ষীরা জেলার হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায়
  • অবস্থান- কক্সবাজার।
  • সেন্টমার্টিন এর অপর নাম: নারিকেল জিঞ্জিরা।
  • আয়তন: (৮ বর্গ কিলোমিটার/ ৩.১ বর্গমাইল)
  • সেন্টমার্টিন দ্বীপে পাওয়া যায়- অলিভ টারটল।
  • নাফ নদীর মোহনায় অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র Coral island বা প্রবাল দ্বীপ।
  • অবস্থিত- টেকনাফ সমুদ্র উপকূল হতে ৯ কি.মি. দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত।
Content added By
নারিকেল জঞ্জিরা
নারিকেল জিঞ্জিরা
নারিকেল বাগান
মহেশখালী
  • অবস্থান- কক্সবাজার।
  • দেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ ।
  • আদিনাথ মন্দির এই দ্বীপে অবস্থিত।
Content added By
  • অবস্থান- হাতিয়া, নোয়াখালী।
  • আয়তন- ৯১ বর্গ কিমি. (৩৫.১৩৫ বর্গমাইল)।
  • অবস্থান- মেঘনা নদীর মোহনায় অবস্থিত।
  • পূর্বনাম- বাউলার চর বা বালুয়ার চর।
  • মোহনায় নামকরণ- ১৯৭০ সালে ঘূর্ণিঝড়ে এ দ্বীপের নামকরণ করা হয় নিঝুম দ্বীপ।
  • মৎস্য আহরণ, উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী অঞ্চল এবং অতিথি পাখি আগমনের জন্য বিখ্যাত।
Content added By
নাফ নদীর
মেঘনা নদীর
কর্ণফুলী নদীর
হালদা নদীর
বুড়িগংগা
নাফ নাদীর
মেঘনা নদীর
কর্ণফুলী নদীর
হালদা নদীর
বুড়িগঙ্গা
নাফ নদী
মেঘনা নদী
কর্ণফুলী নদী
হালদা নদী
বুড়িগঙ্গা
  • অবস্থান কক্সবাজার।
  • আয়তন ৩ বর্গকিলোমিটার।
  • কুতুবদিয়ার বাতিঘরের জন্য বিখ্যাত।
  • রাত্রে নৌ চলাচলের সুবিধার জন্য ব্রিটিশ আমলে নির্মিত বাতিঘর আছে।
Content added By
  • অবস্থান- কক্সবাজার।
  • স্থান- এটি বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের স্থান।
  • জোয়ারের সময় দ্বীপটি সেন্টমার্টিন হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে ।
  • ভাটার সময় সেন্টমার্টিন হতে পায়ে হেঁটে দ্বীপটিতে যাওয়া যায়।
Content added By
  • অবস্থান- মহেশখালী, কক্সবাজার।
  • আয়তন ৯ বর্গকি.মি.।
  • গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা হবে- সোনাদিয়া দ্বীপে।
  • বিখ্যাত: মৎস্য আহরণ ও অতিথি পাখির জন্য বিখ্যাত।
Content added By
  • অবস্থান- ভোলা।
  • পূর্ব নাম- দক্ষিণ শাহবাজপুর।
  • অবস্থিত- মেঘনা নদীর মোহনায়।
  • বৃহত্তম- বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ।
  • বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা।
  • বাংলাদেশের দ্বীপের রানি (Queen Island of Bangladesh) বলা হয় ভোলাকে।
Content added || updated By
  • অবস্থান- ভোলা
  • এই দ্বীপে পর্তুগিজরা বাস করত
Content added || updated By
  • অবস্থান- সাতক্ষীরা
  • পূর্ব নাম- পূর্বাশা বা নিউমুর।
  • আয়তন ৮ বর্গ কি.মি.।
  • বর্তমানে ভারতের মালিকানাধীন।
  • বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিরোধপূর্ণ এই দ্বীপটি।
  • দ্বীপটি হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় বঙ্গোপসাগরে।
  • তবে ২০১০ সালে দ্বীপটি তলিয়ে যায়।
Content added By
Content updated By
  • অবস্থান- নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলা ।
  • আয়তন- ৩৬০ বর্গ কিলোমিটার।
  • বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
Content added By
  • বঙ্গবন্ধু দ্বীপ এর অপর নাম পুঁটুনির দ্বীপ
  • বঙ্গবন্ধু দ্বীপ এটি নতুন পর্যটন আকর্ষণীয় স্থান।
  • আয়তন ৮ বর্গকি.মি. (৩.১ বর্গমাইল)
  • সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ২ মিটার।
  • প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে লাল কাঁকড়া।
  • অবস্থান- বাগেরহাট জেলার মংলা উপজেলার দুবলার চর।
  • দুবলার চর থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত একটি দ্বীপ।
Content added By

প্রাকৃতিকভাবে বিস্তীর্ণ জলরাশি ভূ-ভাগে আবদ্ধ হয়ে একটা স্থায়ী জলাশয় সৃষ্টি করে তাহলে সেই জলাশয়কে হ্রদ বা লেক বলে। হ্রদ হলো ভূ-বেষ্টিত লবণাক্ত বা মিষ্টি স্থির পানির বড় আকারের জলাশয়। হ্রদ উপসাগর বা ছোট সাগরের মতো কোনো মহাসমুদ্রের সাথে সংযুক্ত নয়, তাই এতে জোয়ার ভাটা হয় না। মাটি নিচু হয়েও হ্রদের সৃষ্টি করতে পারে। রাঙ্গামাটি লেকের জেলা হিসেবে পরিচিত।

Content added By
  • অবস্থান- রুমা উপজেলা, বান্দরবান।
  • আয়তন ১৫ একর।
  • বাংলাদেশের একমাত্র প্রাকৃতিক লেক।
  • বগালেক/ বগাকাইন লেক নামেও পরিচিত।
Content added By
  • অবস্থান- চট্টগ্রামের পাহাড়তলী
  • স্থপতি- ব্রিটিশ প্রকৌশলী, ফয় (Foy) নির্মাণ করে ১৯২৪ সাল।
  • আয়তন- ৩৩৬ একর।
  • বর্তমানে এটির মালিকানা রেলওয়ের।
  • ফয়েজ লেকের পাশেই রয়েছে চট্টগ্রামের সবচেয়ে উঁচু পাহাড় বাটালি পাহাড়।
Content added || updated By
  • অবস্থান- রাঙ্গামাটি
  • আয়তন- ১৭২২ বর্গ কি.মি.
  • বাংলাদেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র (কর্ণফুলী নদী) অবস্থিত ।
Content added By
  • SPARRSO-Bangladesh Space Research and Remote Sensing Organization
  • দেশের একমাত্র ঘূর্ণিঝড় ও দুর্যোগের পূর্বাভাস কেন্দ্র- SPARRSO
  • প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৮০ সালে।
  • অবস্থান- আগারগাঁও, ঢাকা।
  • স্পারসো - প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে।
  • কাজ করে- ঘূর্ণিঝড় ও দুর্যোগ পূর্বাভাস।
  • প্রধান- প্রধানমন্ত্রী ।

ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র- ৪ টি।

  1. বেতবুনিয়া অবস্থিত রাঙ্গামাটি, ১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ।
  2. তালিবাবাদ অবস্থিত গাজীপুর, ১৯৮২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ।
  3. মহাখালী অবস্থিত ঢাকা, ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ।
  4. সিলেট অবস্থিত সিলেট, ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ।
Content added || updated By
  • দেশে মোট আবহাওয়া সতর্ক সংকেত ১১টি।
  • সমুদ্র বন্দরের জন্য সংকেত ১১টি এবং নদী বন্দরের জন্য সংকেত ৪টি।
  • বাংলাদেশে আবহাওয়া কেন্দ্র আছে ৪টি; যথা- ঢাকা, পতেঙ্গা, কক্সবাজার, পটুয়াখালী ।
  • নদী বন্দরের জন্য ৪টি সংকেত হলো- সতর্ক সংকেত, হুঁশিয়ারি সংকেত, বিপদ সংকেত ও মহাবিপদ সংকেত।
Content added By

বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট

  • বাংলাদেশের মালিকানাধীন প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ।
  • বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ বাংলাদেশের প্রথম ভূ-স্থির যোগাযোগ ও সম্প্রচার উপগ্রহ।
  • এটি ২০১৮ সালের ১১ মে (বাংলাদেশ সময় ১২ মে) ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়।
  • ৫৭তম দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকারী দেশের তালিকায় যোগ হয় বাংলাদেশ।
  • এই প্রকল্পটি বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন কর্তৃক বাস্তবায়িত হয়।
  • এটি ফ্যালকন ৯ ব্লক ৫ রকেটের প্রথম পেলোড উৎক্ষেপণ করে ফ্রান্সের কোম্পানি থ্যালাস অ্যালেনিয়া।

বঙ্গবন্ধু-২ স্যাটেলাইট

  • বাংলাদেশের দ্বিতীয় কৃত্রিম উপগ্রহ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২।
  • বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ বাংলাদেশের দ্বিতীয় ভূস্থির যোগাযোগ ও সম্প্রচার উপগ্রহ।
  • এটি ২০২৩ সালে উৎক্ষেপণ করা হবে ।
  • বঙ্গবন্ধু-২ স্যাটেলাইটের অভিযানের সময়কাল থাকবে ১৮ বছর।
  • স্যাটেলাইটটি আবহাওয়া, নজরদারি বা নিরাপত্তাসংক্রান্ত কাজে ব্যবহৃত হবে।
  • এটি ভূ-পৃষ্ঠ থেকে উপরে ৩০০ থেকে ৪০০ কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থান করার ফলে অরবিটাল স্লটের প্রয়োজন হবে না।
Content added || updated By

পৃথিবীর ৪টি দ্রাঘিমা রেখা (০°, ৯০°, ২৭০° ও ১৮০° ডিগ্রি) এবং ৩টি অক্ষরেখা (কর্কটক্রান্তি রেখা, মকরক্রান্তি রেখা ও নিরক্ষরেখা) পরস্পর ১২টি স্থানে ছেদ করেছে। যার ১০টি পড়েছে সমুদ্রে, আর বাকি ২টি স্থলভাগে। স্থলভাগের একটি মিলনস্থল সাহারা মরুভূমিতে (জনমানবহীন) এবং অন্যটি ফরিদপুরের ভাঙ্গায়। ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ভাঙ্গারদিয়া গ্রামে নির্মান করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু মানমন্দির ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা ও কর্কটক্রান্তি রেখার মিলনস্থল এটি।

Content added By

একটি দেশের ভৌগোলিক সীমানা থেকে বিচ্ছিন্ন এবং অন্য দেশের ভূখণ্ড বা অন্য দেশের মধ্যে একটি দেশের বিচ্ছিন্ন অঞ্চলকে ছিটমহল বলে। ছিটমহল সমস্যার উদ্ভব হয় ১৯৪৭ সালে দেশবিভাগের সময়।

জেনে নিই

  • মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়: ১৬ মে, ১৯৭৪ সালে।
  • চুক্তি কার্যকর: ১ আগস্ট, ২০১৫ সালে।
  • চুক্তি অনুমোদনে সংশোধনী: বাংলাদেশের ১৯৭৪ সালের ৩য় সংশোধনী আনে সিটমহল সমস্যা সমাধানে।
  • ভারতের ২০১৫ সালের ১০০তম সংশোধনী করা হয়।
  • ভারতে বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহলের মোট আয়তন ছিল-৭,১১০ একর।
  • বাংলাদেশে থাকা ভারতের ১১১টি ছিটমহলের মোট আয়তন ছিল- ১৭,১৫৮.৭৫ একর।
  • ছিটমহল বিনিময়ের ফলফল: বাংলাদেশের সাথে যুক্ত হয়েছে- ১০,০৪১.২৫ একর ।
  • প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয় কুড়িগ্রামের দশিয়ারছড়া ছিটমহলে ।
  • দশিয়ারছড়া ছিটমহলের বর্তমান নাম- মুজিব-ইন্দিরা ইউনিয়ন ।
  • বাংলাদেশ থেকে ভারতে যায়- ৯৭৯ জন [ভারত থেকে কেউ আসেনি]।
Content added By
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
Please, contribute to add content into করিডোর.
Content

তিনবিঘা করিডোরের অবস্থান তিস্তা নদীর পাড়ে । এটি স্বতন্ত্র ভূমি যা ভারতের মালিকানাধীন সীমান্তবর্তী ৩ বিঘা জায়গার মধ্যে ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ করিডোর দহগ্রাম ও আঙ্গরপোতা ছিটমহলে যাতায়াত করা হতো।

জেনে নিই

  • ৩ বিঘা করিডোরের আয়তন: ১৭৮*৮৫ মিটার।
  • তিন বিঘা করিডরের বিনিময়ে ভারত নেয়: বাংলাদেশের বেরুবাড়ী ছিটমহল (পঞ্চগড়)।
  • দহগ্রাম ও আঙ্গারপোতা ছিটমহল: লালমনিরহাট জেলাধীন পাটগ্রাম উপজেলার ছিটমহল ।
  • ছিটের সংখ্যায় বাংলাদেশ পায়: ১১১টি আর ভারত লাভ করে ৫১টি।
Content added By

শিলিগুড়ি করিডোর ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলির সঙ্গে দেশের অবশিষ্ট অংশের সংযোগরক্ষাকারী একটি সংকীর্ণ ভূখণ্ড পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত এই ভূখণ্ডের আকৃতি মুরগির ঘাড়ের মতো বলে একে চিকেন'স নেক নামেও অভিহত করা হয়। এই ভূখণ্ডের প্রস্থ ২১ থেকে ৪০ কিলোমিটার। এর দুপাশে নেপাল ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র।

Content added By

ধরি, ভারতের অনুমতি সাপেক্ষে ভারতের ভূমি ব্যবহার করে বাংলাদেশ থেকে ভুটানে মালামাল পরিবহন করা হলো এখানে ভারত; বাংলাদেশ ও ভুটান উভয়ের জন্য ট্রানজিট হিসেবে বিবেচিত হবে। এবার আসা যাক কারডোরের ব্যাপারে। করিডোর নিজ দেশের এক অংশ থেকে অন্য অংশে যাবার জন্য ব্যবহৃত ভূখন্ড, যা দ্বিতীয় আরেকটি দেশের আয়ত্বাধীন।

জেনে নিই

  • বাংলাদেশের সাথে ভারত ও মায়ানমারের সীমান্ত সংযোগ নেই- ঢাকা ও বরিশাল বিভাগ ।
  • বাংলাদেশের দুটি বিভাগের সবগুলো জেলায় সীমান্ত জেলা- সিলেট ও ময়মনসিংহ ।
  • বাংলাদেশের একটিমাত্র জেলার সাথে ভারত এবং মায়ানমারের সীমান্ত রয়েছে - রাঙামাটি।
  • বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী কোন জেলার সাথে ভারতের সীমান্ত নেই- বান্দরবান ও কক্সবাজার।
  • পার্বত্য চট্টগ্রামের কোন জেলার সাথে মায়ানমারের সীমান্ত নেই- খাগড়াছড়ি।
  • পার্বত্য চট্টগ্রামে কোন জেলার সাথে ভারতের সীমানা নেই- বান্দরবান।
  • বাংলাদেশের কোন জেলার নামে ভারতে একটি জেলা আছে- দিনাজপুর।
  • সিলেট জেলার উত্তরে ভারতীয় কোন রাজ্য অবস্থিত- মেঘালয়।
  • ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য বাংলাদেশ সীমান্তে অবস্থিত নয়- মণিপুর, নাগাল্যান্ড অরুণাচল ।
  • বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য সেভেন সিস্টার্সের অন্তর্গত নয়- পশ্চিমবঙ্গ।
  • বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির নাম - JBWG
  • JBWG এর পূর্ণরূপ- Joint Boundary Working Group.
  • বাংলাদেশের দক্ষিণে ভারতের কোন এলাকা অবস্থিত- আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ (এর রাজধানী- পোর্ট ব্লেয়ার)
Content added By

বঙ্গোপসাগর হলো বিশ্বের বৃহত্তম উপসাগর। এটি ভারত মহাসাগরের উত্তর অংশে অবস্থিত ত্রিভূজাকৃতির উপসাগর। এই উপসাগরের পশ্চিম দিকে রয়েছে ভারত ও শ্রীলঙ্কা, উত্তর দিকে রয়েছে ভারত ও বাংলাদেশ এবং পূর্ব দিকে রয়েছে মিয়ানমার ও থাইল্যান্ড। বঙ্গোপসাগরের ঠিক মাঝখানে বিরাজ করছে ভারতের অধিভুক্ত আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ। বঙ্গোপসাগরের আয়তন ২১,৭২,০০০ বর্গকিলোমিটার একাধিক বড় নদী এই উপসাগরে এসে মিশেছে: পদ্মা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, মেঘনা, ইরাবতী, গোদাবরী, মহানদী, কৃষ্ণা, সুবর্ণরেখা, কাবেরী ইত্যাদি। বঙ্গোপসাগরের নিকটবর্তী গুরুত্বপূর্ণ বন্দরগুলি হল চেন্নাই, চট্টগ্রাম, পায়রা বন্দর, কলকাতা, হলদিয়া, মংলা, বিশাখাপত্তনম ও ইয়াঙ্গুন। বিশ্বের বৃহত্তম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার এই উপসাগরের তীরে অবস্থিত। এই উপসাগরের তীরে অবস্থিত বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্রগুলি হল আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, চেন্নাই, পুরি, বিশাখাপট্টনম, সুন্দরবন, দিঘা, ফুকে, কুয়াকাটা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ইত্যাদি ।

জেনে নিই

  • উপকূলীয় দেশ: বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড ও শ্রীলংকা [৫টি দেশ]।
  • আয়তন: প্রায় ২২ লাখ বর্গ কি. মি ও গড় গভীরতা: ৮,৫০০ ফুট [২৬০০ মিটার]।
  • Swatch of no ground : বঙ্গোপসাগরের একটি খাদের নাম- গঙ্গাখাত ।
  • Ninety East Ridge: ভারত মহাসাগরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অবয়ব ।
  • সর্বাধিক দৈর্ঘ্য ২,০৯০ কিমি
  • সর্বাধিক প্রস্থ ১,৬১০ কিমি
  • পৃষ্ঠতল অঞ্চল ২১,৭২,০০০ কিমি
  • সর্বাধিক গভীরতা ৪,৬৯৪ মিটার
Content added || updated By
মেঘনার মোহনায়
বঙ্গোপসাগরে
ভারত মহাসাগর
পদ্মা নদীতে
ভারত মহাসাগর
বঙ্গোপসাগর
আটলান্টিক মহাসাগর
কোনটিই নয়
Please, contribute to add content into ভৌগলিক উপনাম.
Content
Please, contribute to add content into প্রাচীন ও বর্তমান নাম.
Content
পালমিরা (সিরিয়া)
বামিয়ান (আফগানিস্তান)
হাত্রা (ইরাক)
আল শাব আল ধামান (সিরিয়া)
মায়ান রিভেইরা
রেভেই কান
মায়ান জার্মা
মায়ান কুনসা
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের প্রশাসনে প্রথম.
Content
  • প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান
  • সাংবিধানিক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী।
  • প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি- সৈয়দ নজরুল ইসলাম
  • বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী- তাজউদ্দীন আহমেদ
  • প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী- এ এইচ এম কামরুজ্জামান
  • প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী- খোন্দকার মোশতাক আহমেদ
  • প্রথম অর্থমন্ত্রী- ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী
  • প্রথম সেনাবাহিনী প্রধান- জেনারেল আতাউল গণি ওসমানী ।
  • প্রথম বিমান বাহিনী প্রধান- এ. কে খন্দকার
  • প্রথম গণপরিষদ স্পিকার- শাহ আব্দুল হামিদ প্রথম
  • জাতীয় সংসদ স্পীকার- মোহাম্মদ উল্লাহ
  • প্রধান বিচারপ্রতি- এ এস এম সায়েম
  • প্রথম নির্বাচন কমিশনার- বিচারপতি মোহাম্মদ ইদ্রিস
  • প্রথম বাজেট পেশকারী- তাজউদ্দীন আহমেদ
  • প্রথম উপজাতীয় রাষ্ট্রদূত- শরবিন্দু শেখর চাকমা
Content added By
  • জাতিসংঘের প্রথম নারী স্থায়ী প্রতিনিধি- ইসমাত জাহান ।
  • বাংলা একাডেমীর প্রথম নারী মহাপরিচালক- নীলিমা ইব্রাহিম
  • বাংলাদেশের প্রথম নারী বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা
  • বাংলাদেশের প্রথম নারী রাষ্ট্রদূত- মাহমুদা হক চৌধুরী
  • বাংলাদেশের প্রথম নারী কূটনীতিবিদ- তাহমিনা হক ডলি
  • বাংলাদেশের প্রথম নারী রাষ্ট্রদূত- মাহমুদা হক চৌধুরী
  • বাংলাদেশের প্রথম নারী পাইলট কানিজ ফাতেমা রোকসানা
  • বাংলাদেশের প্রথম নারী মুসলিম অভিনেত্রী- বনানী চৌধুরী
  • বাংলাদেশের প্রথম নারী জাতীয় অধ্যাপক ড. সুফিয়া আহম্মেদ
  • বাংলাদেশের প্রথম নারী ট্রেন চালক- সালমা খান
  • বাংলাদেশের প্রথম নারী মেয়র সেলিনা হায়াত আইভী
Content added By
  • প্রথম জাদুঘর বরেন্দ্র জাদুঘর (১৯১০)
  • প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র- বেতবুনিয়া, রাঙামাটি (১৯৭৫)
  • প্রথম গ্যাসক্ষেত্র হরিপুর, সিলেট (১৯৫৫)
  • প্রথম তেলক্ষেত্র- হরিপুর, সিলেট (১৯৮৬)
  • প্রথম সিনেমা হল- পিকচার হাউজ (আরমানিটোলা)
  • প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
  • প্রথম ঝুলন্ত সেতু- সিলেট
  • প্রথম লাইব্রেরী- রাজা রামমোহন রায় লাইব্রেরি
  • প্রথম চা বাগান- মালনীছড়া, সিলেট
  • প্রথম ইপিজেড- চট্টগ্রাম ইপিজেড (১৯৮৩)
Content added By
  • প্রথম বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর- এ এন এম হামিদুল্লাহ
  • প্রথম শিক্ষা কমিশন চেয়ারম্যান- কুদরত-ই-খোদা
  • প্রথম দুদকের চেয়ারম্যান- বিচারপতি সুলতান হোসেন খান
  • প্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি- পি জে হার্টজ
  • প্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মুসলিম ভিসি- স্যার এ এফ রহমান
Content added By
  • প্রথম অলিম্পিকে অংশগ্রহণ- ১৯৮৪ (লস এঞ্জেলস অলিম্পিক)
  • প্রথম বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অংশগ্রহণ- ১৯৯৯ (সপ্তম বিশ্বকাপে)
  • প্রথম জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক- জাকারিয়া পিন্টু
  • প্রথম গ্র্যান্ড মাস্টার- নিয়াজ মোর্শেদ
  • প্রথম বিশ্বকাপে ক্রিকেট দলের জয়- স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে (১৯৯৯)
  • প্রথম টেস্ট অধিনায়ক- নাঈমুর রহমান দুর্জয়
  • প্রথম টেস্ট জয়- জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে (২০০৫)
  • প্রথম টেস্ট সিরিজ জয়- জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে (২০০৫)
  • প্রথম ওয়ানডে জয়- কেনিয়ার বিপক্ষে (১৯৯৮)
  • ওয়ান ডে সিরিজ জয়- জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে (২০০৫)
  • প্রথম আই সি সি বিদেশে ট্রফিতে অংশ গ্রহন- ১৯৭৯ সালে ।
Content added By
  • প্রথম কুমির গবেষণা কেন্দ্র- ভালুকা, ময়মনসিংহ।
  • প্রথম চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্র- বাগেরহাট।
  • প্রথম কালাজ্বর হাসপাতাল ও ট্রেনিং সেন্টার- ময়মনসিংহ ।
  • দেশের প্রথম শিল্প বর্জ্য ব্যবস্থাপন প্লান্ট- সংগ্রাম এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন।
  • প্রথম ফিজিওথেরাপি কলেজ- বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিওথেরাপি, মহাখালি।
  • প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং শুরু করে- ডাচ্ বাংলা ব্যাংক।
  • প্রথম ফর্মালিন টেস্ট কেন্দ্র- ধানমন্ডি, ঢাকা ।
  • প্রথম নারী কারাগার- কাশিমপুর, গাজীপুর।
  • প্রথম হাইটেক পার্ক- কালিয়াকৈর, গাজীপুর।
  • প্রথম নভোথিয়েটার- বঙ্গুবন্ধু নভোথিয়েটার (২০০৮)।
  • প্রথম চা গবেষণা কেন্দ্র- শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার।
Content added By
  • প্রস্তাবিত অটিস্টিক একাডেমি স্থাপিত হবে ঢাকার মহাখালীতে।
  • প্রস্তাবিত মুদ্রণশিল্প নগরী করা হবে - মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ।
  • প্রস্তাবিত খানজাহান আলী বিমানবন্দর হবে- বাগেরহাটের রামপালে।
  • প্রস্তাবিত দেশের প্রথম সিলিকন সিটি- রাজশাহী।
  • প্রস্তাবিত মাইকেল বিশ্ববিদ্যালয় হবে- যশোর।
  • প্রস্তাবিত বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় হবে- গাজীপুরে।
  • প্রস্তাবিত সিলেট বিশ্ববিদ্যালয়- সিলেটে।
  • প্রস্তাবিত সফটওয়্যার পার্ক হবে- ঢাকার কারওয়ান বাজারে।
  • প্রস্তাবিত মুদ্রণশিল্প নগরী করা হবে- মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ।
  • প্রস্তাবিত ঔষধ শিল্প পার্ক হবে- মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ।
  • প্রস্তাবিত সাবমেরিন ঘাঁটি- চট্টগ্রামে।
  • প্রস্তাবিত মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়- চট্টগ্রামে ।
Content added By
Please, contribute to add content into বিভিন্ন রাষ্ট্রিয় তথ্য.
Content
  • প্রথম তথ্য কমিশন গঠিত হয়- ২০০৯ সালে।
  • ব্যালট পেপারে ভোটের বিধান- নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে।
  • বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং শুরু করে ডাচ্ বাংলা ব্যাংক (২০১১)।
  • প্রথম ১০০০ টাকার নোট চালু ২০০৮ সালে।
  • প্রথম দশমিক মুদ্রা চালু- ১৯৬১ সালে।
  • প্রথম বাংলা একাডেমি পুরস্কার চালু - ১৯৬০ সালে।
  • বাংলা একাডেমি বইমেলা চালু - ১৯৭৮ সালে।
  • প্রথম সামাজিক বনায়ন কর্মসুচী চালু- ১৯৮১ সালে, রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম।
  • প্রথম নোট চালু ১৯৭২ সালে।
  • প্রথম বিমান চালু - ১৯৭২ সালে।
  • প্রথম কর ন্যায়পাল কার্যক্রম চালু - ২০০৬ সালে।
  • প্রথম স্বাধীন বিচার বিভাগের যাত্রা- ২০০৭ সালে।
  • প্রথম জাতীয় জন্ম নিবন্ধন চালু - ২০০৭ সালে।
  • প্রথম জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষিত - ১৯৯২ সালে।
  • প্রথম অর্থনৈতিক জরিপ চালু - ১৯৮৬ সালে ।
  • প্রথম জাতীয় বননীতি ঘোষিত হয়- ১৯৭২ সালে।
  • প্রথম রঙ্গিন টেলিভিশন চালু - ১৯৮০ সালে।
  • প্রথম মূল্য সংযোজন কর দিবস চালু হয়- ১৯৯১ সালে ।
  • প্রথম মুক্তবাজার অর্থনীতি চালু হয়- ১৯৯১ সালে।
  • প্রথম বিদ্যুৎ বাতির প্রচলন- ১৯০১ সালে (আহসান মঞ্জিল)।
  • প্রথম খাদ্যের বিনিময়ে শিক্ষা চালু- ১৯৯৩ সালে।
  • প্রথম বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা চালু- ১৯৯২ সালে।
  • প্রথম ডাকটিকিট চালু- ১৯৭১ সালে ।
  • প্রথম নারী ট্রাফিক চালু- ২০১০ সালে।
Content added By
  • দেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা সেল- রাজশাহী ইউনিভার্সিটিতে।
  • দেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর- তামাবিল, সিলেট
  • দেশের তৈরি প্রথম যুদ্ধজাহাজ বানৌজা পদ্মা। দেশের প্রথম ল্যাপটপ কারখানা- গাজীপুরের চন্দ্রায়।
  • দেশের প্রথম ই-বুক- একুশে ই-বুক।
  • দেশের প্রথম পানি যাদুঘর - পটুয়াখালীর কলাপাড়ায়।
  • দেশের প্রথম ডিজিটাল জেলা- যশোর।
  • দেশের প্রথম ওয়াইফাই নগরী- সিলেট ।
  • দেশের প্রথম ও বিশ্বের সর্ববৃহৎ বার্ন ইউনিট হচ্ছে- শেখ হাসিনা বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনিষ্টিটিউট
  • প্রথম বাংলাদেশি মেয়ে হিসেবে বাংলা চ্যানেল পাড়ি দেয়- মিতু আখতার।
  • দেশের প্রথম কম্পিউটার কারখানা- চন্দ্রা, গাজীপুর (চালু করে ওয়ালটন)।
  • প্রথম সৌরচালিত হেলিকপ্টার আবিষ্কার করেন- ড. হাসান শহীদ।
  • দেশের একমাত্র সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত- রামু, কক্সবাজার।
  • দেশের প্রথম স্মার্ট ফোন কারখানা- চন্দ্রা, গাজীপুর।
  • দেশের প্রথম নৌ কনটেইনার টার্মিনাল- পানগাঁও, ঢাকা।
  • দেশে তৈরি প্রথম স্মার্ট ফোন এনেছে- ওয়ালটন (নাম- প্রিমো- ৮১)
  • শান্তিরক্ষী মিশনে বিমান বাহিনীর প্রথম দুই নারী- নাঈমা হক ও তামান্না-ই-লুৎফি।
  • দেশের প্রথম মেরিন যাদুঘর অবস্থিত- কুয়াকাটা, পটুয়াখালীতে।
  • দেশের প্রথম এলএনজি টার্মিনাল হচ্ছে- কক্সবাজারের মহেশখালীতে।
  • দেশে প্রথম গভীরতম সমুদ্রবন্দর হবে- মহেশখালী, কক্সবাজার।
  • দেশের প্রথম বর্জ্য বিদ্যুৎকেন্দ্র হবে- আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়।
  • বাংলাদেশের প্রথম নারী আইনজীবি- জেসমিন আরা বেগম
  • প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে পুলিৎজার পুরস্কার পান সাংবাদিক পনির হোসেন (রয়টার্সের ফটোগ্রাফার)।
Content added || updated By

বাংলাদেশের জাতীয় বিষয়াবলী

জাতীয় বিষয়নাম
বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতআমার সোনার বাংলা
বাংলাদেশের জাতীয় ভাষাবাংলা
বাংলাদেশের জাতীয় ফলকাঁঠাল
বাংলাদেশের জাতীয় ফুলশাপলা
বাংলাদেশের জাতীয় পশুরয়েল বেঙ্গল টাইগার
বাংলাদেশের জাতীয় পাখিদোয়েল
বাংলাদেশের জাতীয় খেলাকাবাডি
বাংলাদেশের জাতীয় মাছইলিশ
বাংলাদেশের জাতীয় গাছআম
বাংলাদেশের জাতীয় কবিকাজী নজরুল ইসলাম
বাংলাদেশের জাতীয় উৎসববাংলা নববর্ষ
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাসবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল বৃত্ত
বাংলাদেশের জাতীয় বনসুন্দরবন
বাংলাদেশের জাতীয় চিড়িয়াখানাঢাকা চিড়িয়াখানা
বাংলাদেশের জাতীয় স্মৃতিসৌধসম্মিলিত প্রয়াস
বাংলাদেশের জাতীয় লাইব্রেরীআগারগাঁও, শেরে বাংলা নগর, ঢাকা
বাংলাদেশের জাতীয় বিমানবন্দরহযরত শাহ্‌জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদবায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ
বাংলাদেশের জাতীয় স্টেডিয়ামবঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম
বাংলাদেশের জাতীয় পার্কভাওয়াল জাতীয় উদ্যান
বাংলাদেশের জাতীয় জাদুঘরবাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, শাহবাগ, ঢাকা
Content added By
Please, contribute to add content into জাতীয় পতাকা, প্রতীক, সীলমোহর.
Content

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল বৃত্ত ও সবুজ রং বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি ও তারুণ্যের প্রতীক বৃত্তের লাল রং উদীয়মান সূর্য ও স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্তের প্রতীক। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার সাথে জাপানের জাতীয় পতাকা মিল রয়েছে, কিন্তু পার্থক্য হচ্ছে সবুজের জায়গায় জাপানীরা সাদা ব্যবহার করে। এছাড়া বাংলাদেশের পতাকায় লাল বৃত্তটি একপাশে একটু চাপানো হয়েছে যেন পতাকা যখন উড়বে তখন বৃত্তটি পতাকার মাঝখানে দেখা যায়।

জেনে নিই

  • পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ১০ : ৬ এবং দৈর্ঘ্য ও বৃত্তের ব্যাসার্ধের অনুপাত ৫ : ১।
  • ১৯৭১ সালের ২রা মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় এক ছাত্রসভায় তৎকালীন ছাত্রনেতা ডাকসু ভিপি আ.স. ম. আবদুর রব প্রথম জাতীয় পতাকা (মানচিত্র খচিত) উত্তোলন করেন।
  • জাতীয় পতাকা দিবস পালিত হয়- ২রা মার্চ।
  • মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত পতাকায় লাল বৃত্তের মাঝে হলুদ মানচিত্র ছিল ।
  • মানচিত্র খচিত পতাকার ডিজাইনার শিব নারায়ণ দাশ।
  • ১২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে পতাকা থেকে মানচিত্রটি সরিয়ে ফেলা হয়। কামরুল হাসান দ্বারা পরিমার্জিত রূপটিই বর্তমান বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা যা ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি সরকারিভাবে গৃহীত হয়।
Content added By
বঙ্গভবনে
ঢাকা সেনানিবাসে
মুজিবনগরে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
২ মার্চ, ১৯৭১
৩ মার্চ, ১৯৭১
৪ মার্চ, ১৯৭১
৫ মার্চ, ১৯৭১
  • বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকের কেন্দ্রে রয়েছে পানিতে ভাসমান একটি শাপলা ফুল ।
  • জাতীয় প্রতীকের ডিজাইনার পটুয়া কামরুল হাসান।
  • শাপলা ফুলটিকে বেষ্টন করে আছে ধানের দুটি শীষ।
  • চূড়ায় পাটগাছের পরস্পরযুক্ত তিনটি পাতা এবং পাতার উভয় পার্শ্বে দুটি করে মোট চারটি তারকা।
  • চারটি তারকা চিহ্ন দ্বারা বাংলাদেশের সংবিধানের চারটি মূলনীতিকে নির্দেশ করা হয়েছে ।
  • পানি, ধান ও পাট প্রতীক দ্বারা বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করা হয়েছে বাংলাদেশের নিসর্গ ও অর্থনীতি।
  • এ তিনটি উপাদানের উপর স্থাপিত জলজ প্রস্ফুটিত শাপলা হলো অঙ্গীকার, সৌন্দর্য ও সুরুচির প্রতীক ।
  • তারকাগুলো দ্বারা ব্যক্ত হয়েছে জাতির লক্ষ্য ও উচ্চাকাঙক্ষা।
Content added By
পাট
মসজিদ
ধানের শীর্ষ
নৌকা
শাপলা ফুল
শাপলা
পাট গাছ
চারদিকে ধান গাছ বেষ্টিত নৌকা
প্রতীক নেই
টিউডর গোলাপ
ম্যাপল পাতা
আয়রন ক্রস
অশোক চক্র
  • বাংলাদেশ সরকারের সিলমোহর মন্ত্রিপরিষদ এবং সরকার দাফতরিক কাজে ব্যবহার করে।
  • এ সিলমোহরের একটি সংস্করণ বাংলাদেশী পাসপোর্টগুলোর প্রচ্ছদ পৃষ্ঠায় ব্যবহৃত হয়।
  • বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকলীন সময়ে ব্যবহৃত পতাকার নকশার মত করে এই সিলটি তৈরী করা হয়েছে।
  • নকশার বাইরের সাদা অংশটির উপরে বাংলায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এবং নিচে সরকার লেখা ।
  • দুইপাশে দুইটি করে মোট চারটি লাল ৫. কোণা বিশিষ্ট তারকা।
  • কেন্দ্রে একটি লাল বৃত্তের মধ্যে হলুদ রংয়ের বাংলাদেশের মানচিত্র আঁকা।
  • এটির নকশাকার হলেন এ. এন. এ. সাহা।
Content added By
সিন্ধু সভ্যতা
পারস্য সভ্যতা
সুমেরীয় সভ্যতা
মিশরীয় সভ্যতা
  • জাতীয় স্মৃতিসৌধ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত একটি স্মারক স্থাপনা।
  • এটি সাভারের নবীনগরে আবস্থিত।
  • এর স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন ।
  • সাতটি ত্রিভুজাকৃতি দেয়াল নিয়ে গঠিত সৌধটি।
  • সৌধটির উচ্চতা ১৫০ ফুট বা ৪৬.৬ মিটার এবং সৌধ এলাকার ক্ষেত্রফল ১০৯ একর।
  • এখানে মুক্তিযুদ্ধে নিহতদের দশটি গণকবর রয়েছে।
  • বিদেশি রাষ্ট্রনায়কগণ সরকারিভাবে বাংলাদেশ সফরে আসলে এই স্মৃতিসৌধে তাদের শ্রদ্ধা নিবেদন রাষ্ট্রাচারের অন্তর্ভুক্ত।

স্বাধীনতা আন্দোলনের পরিক্রমা বা পর্যায় হিসেবে সাতটি ঘটনাকে বিবেচনা করে সৌধটি নির্মিত হয়েছে।

ঘটনাগুলো হলঃ

  1. ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলন
  2. ১৯৫৪ এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন
  3. ১৯৫৬ এর ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন
  4. ১৯৬২ এর শিক্ষা আন্দোলন
  5. ১৯৬৬ এর ছয় দফা
  6. ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান এবং
  7. ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ

১৯৭২ এর ১৬ই ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান জাতীয় স্মৃতিসৌধের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ১৯৮২ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হোসেন মুহাম্মাদ এরশাদ এর উদ্বোধন করেন ।

Content added By
নভেরা আহমেদ
লুই আই কান
মঈনুল হোসেন
হামিদুর রহমান
হামিদুর রহমান
তানভির কবির
মঈনুল হােসেন
মাযহারুল ইসলাম
হাশেম খান
সৈয়দ মাইনুল হোসেন
মাজহারুল ইসলাম
মৃনাল হক
আবদুর রাজ্জাক
হামিদুর রহমান
নভেরা আহমেদ
সৈয়দ মাইনুল হোসেন
সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালিদ
  • বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত "আমার সোনার বাংলা" এর রচয়িতা ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
  • ১৩১২ বঙ্গাব্দে 'বঙ্গদর্শন' পত্রিকার আশ্বিন সংখ্যায় গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়। এটি রবীন্দ্রনাথের 'গীতবিতান' গ্রন্থের স্বরবিতান অংশভুক্ত।
  • বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রক্ষিতে গানটি রচিত হয়েছিল।
  • গানটিতে প্রধানত স্থান পেয়েছে বাংলার মনোরম প্রকৃতির কথা।
  • গগণ হরকরার 'আমি কোথায় পাব তারে আমার মনের মানুষ যে রে” বাউল গানটির সুরের অনুষঙ্গে গানটি রচিত।
  • চলচিত্রকার জহির রায়হান ১৯৭০ সালে তার বিখ্যাত "জীবন থেকে নেওয়া” সিনামাতে গানটির চিত্রায়ন করেন।
  • পল্টন ময়দানে ঘোষিত স্বাধীনতার ইসতেহারে (১৯৭১ সালের ৩ মার্চ) জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
  • ১৩ জানুয়ারি, ১৯৭২ মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে এ গানটির প্রথম দশ লাইন জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচিত হয়।
  • সংবিধানের ৪ (১) অনুচ্ছেদে 'আমার সোনার বাংলা' গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত রূপে ঘোষিত হয়েছে।
  • এটি মূলত ২৫ চরণ বিশিষ্ট একটি কবিতা। এ কবিতার প্রথম ১০ চরণ বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত।
  • তবে রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে প্রথম ৪ চরণ বাজানো হয়।
Content added By
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য
সাধারণ মানুষ
বিপ্লব
সাধারণ ইতিহাস
কাজী নজরুল ইসলাম
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
জসিমউদ্দীন
শামসুর রাহমান
আনিসুজ্জামান
আলাউদ্দিন আল আজাদ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সৈয়দ আল আহসান
  • কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কবি। তিনি ১৮৯৯ সালের ২৪ মে (১১ জৈষ্ঠ ১৩০৬) পশ্চিমবঙ্গেরবর্ধমান জেলার আসানসোল মহাকুমার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার ডাক নাম 'দুখু মিয়া' ।
  • তিনি ১৯১৪ সালে ময়মনসিংহের ত্রিশালের দরিরামপুর স্কুলে সপ্তম শ্রেণীতে ভর্তি হন।
  • ১৯১৭ সালের শেষের দিকে সেনাবাহিনীতে যোগ দেন।
  • করাচি সেনানিবাসে তার সৈনিক জীবন কাটে।
  • ১৯২০ সালে সৈনিক জীবন শেষ করে ফিরে আসেন।
  • তিনি 'নবযুগ' পত্রিকার যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন।
  • তিনি ১৯২২ সালে 'ধুমকেতু' পত্রিকা প্রকাশ করেন।
  • ধূমকেতু সপ্তাহে দুইবার প্রকাশিত হত।
  • এর প্রথম পাতার শীর্ষে লেখা থাকত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আশীর্বাদ করা লেখা কবিতার চরণ-

আয় চলে আয় ধুমকেতু, আঁধারে বাঁধ অগ্নিসেতু

দুর্দিনের এই দুর্গশিরে উড়িয়ে দে তোর বিজয় কেতন।'

  • ১৯২২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর ধুমকেতুতে কাজী নজরুলের রাজনৈতিক কবিতা “আনন্দময়ীর আগমনে” প্রকাশিত হয়। ২৩ জানুয়ারি তার 'যুগবাণী' প্রবন্ধগ্রন্থ বাজেয়াপ্ত হয় এবং ঐ দিনই তাকে কুমিল্লা থেকে গ্রেফতার করা হয়। বন্দী অবস্থায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'বসন্ত' গীতিনাট্যটি নজরুলকে উৎসর্গ করেন। এর আনন্দে জেলে বসে নজরুল 'সৃষ্টি সুখের উল্লাসে' কবিতাটি রচনা করেন।

কাজী নজরুল ইসলামের উপাধি ও পদক

  • কল্লোল যুগের বিখ্যাত কবি কাজী নজরুল ইসলাম ।
  • জগত্তারিণী (উপাধি) ১৯৪৫ কলকাতা বিশ্ববিদ্যাল ।
  • পদ্মভূষণ পদক ১৯৬০ ভারত সরকার।
  • ডক্টরেট ডিগ্রি ১৯৬৯ রবীন্দ্রভারতী।
  • ডক্টরেট ডিগ্রি ১৯৭৪ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
  • একুশে পদক ১৯৭৬ বাংলাদেশ সরকার ।
  • কাজী নজরুল ইসলাম প্রথম ঢাকা আসেন ১৯২৬ সালের জুন মাসের শেষ সপ্তাহে।
  • ১৯৭২ সালের ২৪ মে ভারত সরকারের অনুমতিক্রমে ভারত থেকে বাংলাদেশে স্থায়ীভাবে আনা হয়।
  • ১৯৭৪ সালের এক সংবর্ধনায় তাকে জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
  • ২৯ আগস্ট ১৯৭৬ সালে তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহী মসজিদ প্রঙ্গনে তার মাজার অবস্থিত।
  • তার ছদ্মনাম 'ধূমকেতু। তার ৫টি গ্রন্থ সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
Content added By
আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয় ভারত
শান্তি নিকেতন ভারত
মেলবোর্ন ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, অস্ট্রেলিয়া
মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়, অস্ট্রেলিয়া
  • বাংলাদেশের ক্রীড়া সঙ্গীতের রচয়িতা- সেলিনা রহমান।
  • ক্রীড়া সঙ্গীতের সুরকার খন্দকার নূরুল আলম ।
  • বাংলাদেশের ক্রীড়া সঙ্গীত-১০ চরণ বিশিষ্ট ।
  • বাংলাদেশের ক্রীড়া সঙ্গীতের প্রথম ৪ লাইন বাজানো হয়।
Content added By
  • বাংলাদেশের জাতীয় বনের নাম-সুন্দরবন (Ganges Delta)।
  • সুন্দরবন বিশ্ব ঐহিহ্যের তালিকায়- ৭৯৮ তম।
  • পৃথিবীর বৃহত্তম নদীভিত্তিক ব-দ্বীপ ম্যানগ্রোভ খ্যাত- সুন্দরবন।
  • ইউনেস্কো সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করে- ১৯৯৭ সালে।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় টাইডাল স্রোতজের নাম- বন সুন্দরবন।
Content added By

বাংলাদেশে জাতীয় পর্যায়ে কয়েক ধরনের পুরস্কার প্রদানের ব্যবস্থা চালু রয়েছে। ব্যক্তি বিশেষ এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। উল্লখযোগ্য কিছু পুরস্কার নিম্নরূপ-

স্বাধীনতা পদক

বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সর্বোচ্চ বেসামরিক রাষ্ট্রীয় পুরষ্কার। পুরস্কারটি প্রবর্তন করেন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। প্রথম স্বাধীনতা পদক দেওয়া হয় ১৯৭৭ সালে। প্রতি বছর স্বাধীনতা দিবসে (২৬শে মার্চ) এই পদক প্রদান করা হয়ে আসছে। জাতীয় জীবনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে (সরকার কর্তৃক নির্ধারিত) গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশের নাগরিক এমন ব্যক্তি বা গোষ্ঠিকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়ে থাকে। এছাড়াও ব্যক্তির পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য প্রতিষ্ঠানসমূহকেও এই পুরস্কার প্রদান করা হয়ে থাকে। সর্বোচ্চ ১০ জনকে প্রতিবছর স্বাধীনতা পদক দেওয়া হয়।

একুশে পদক

বাংলাদেশে সরকার কর্তৃক প্রদত্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার। বাংলাদেশের বিশিষ্ট ভাষাসৈনিক, ভাষাবিদ, সাহিত্যিক, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, গবেষক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্র্য বিমোচনে অবদানকারী, সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় পর্যায়ে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ এই পুরষ্কার প্রদান করা হয়। একুশে পদক প্রদান করা হচ্ছে ১৯৭৬ সাল থেকে। ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ১৯৭৬ সালে এই পদকের প্রবর্তন করেন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান । প্রথম একুশে পদক প্রদান করা হয় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে।

বাংলা একাডেমী পুরস্কার

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার। এটি প্রবর্তন করা হয় ১৯৬০ সালে। বাংলা সাহিত্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য প্রতি বছর এ পুরস্কার দেওয়া হয়। এ পুরস্কার শুধু ব্যক্তিবিশেষকে দেওয়া হয়। শিশু একাডেমী পুরস্কার শিশুসাহিত্যে সার্বিক অবদানের জন্য বাংলাদেশ শিশু একাডেমী বছরে একজন সাহিত্যিককে এ পুরস্কার প্রদান করে। ১৯৮৯ সাল থেকে এ পুরস্কার চালু করা হয়। মরণোত্তর পুরস্কার হিসেবে এই পুরস্কার দেওয়ার বিধান নেই।

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার

চলচ্চিত্র শিল্পের বিকাশ ও উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য সরকার ব্যক্তিবিশেষকে এবং শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র ও প্রামাণ্যচিত্রকে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান করে থাকে। এটি প্রবর্তন করা হয় ১৯৭৬ সালে। ক্রীড়াঙ্গনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার প্রদান করা হয়। এটি প্রবর্তন করা হয় ১৯৭৬ সালে।

রবীন্দ্র পুরস্কার

বাংলা একাডেমী ২০১০ সালে রবীন্দ্র পুরস্কার প্রবর্তন করেছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গীতের চর্চা এবং রবীন্দ্র সঙ্গীতের বিকাশের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ব্যক্তিবিশেষকে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়।

নজরুল পুরস্কার
ইনস্টিটিউট ২০২২ সালে নজরুল পুরস্কার প্রবর্তন করেছে। কবি নজরুল ইসলাম সম্পর্কে গবেষণা এবং নজরুলগীতির বিকাশে অবদানের জন্য প্রতিবছর ব্যক্তিবিশেষকে এ পুরস্কার প্রদান করা হবে।

Content added By
  • জাতীয় ফুল শাপলা
  • জাতীয় পাখি দোয়েল
  • জাতীয় ফল কাঠাল
  • জাতীয় পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগার
  • জাতীয় মাছ ইলিশ
  • জাতীয় বৃক্ষ আম গাছ
  • জাতীয় বন সুন্দরবন
  • জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকারম
  • জাতীয় স্টেডিয়াম বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, গুলিস্তান, ঢাকা
  • জাতীয় গ্রন্থাগার শেরে বাংলা নগর, ঢাকা
  • জাতীয় পার্ক ভাওয়াল ন্যাশনাল পার্ক, গাজীপুর
  • জাতীয় জাদুঘর- শাহাবাগ, ঢাকা
  • জাতীয় খেলা কাবাডি
Content added By
  • রণ সঙ্গীত রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে কত চরণ বাজানো হয় প্রথম ২১ লাইন (চল্‌ চল্‌ চল্‌)।
  • রণ সঙ্গীত প্রথম প্রকাশিত হয় করে ১৯২৮ সালে।
  • রণ সঙ্গীত প্রথম প্রকাশিত হয় শিখা পত্রিকায়।
  • রণ সঙ্গীত প্রথম প্রকাশিত হয় নতুনের গান শিরোনামে।
  • রণ সঙ্গীতের গীতিকার ও সুরকার কাজী নজরুল ইসলাম।
  • রণ সঙ্গীত নজরুলের সন্ধ্যা কাব্যগ্রন্থ থেকে ।
  • বাংলাদেশের রণসঙ্গীতটি গৃহীত হয় ১৩ জানুয়ারি, ১৯৭২ সালে
Content added By

সংসদ ভবন বা জাতীয় সংসদ কমপ্লেক্স ঢাকার শেরে বাংলা নগরে ২১৫ একর জায়গার ওপর অবস্থিত। ৯ তলা বিশিষ্ট ভবনটির মূল স্থপতি লুই কান। তিনি একজন প্রখ্যাত মার্কিন স্থপতি। বাংলাদেশের সংসদ ভবন উপমহাদেশের অন্যতম স্থাপত্য নিদর্শন। এর স্থাপত্যশৈলী দ্বারা প্রকৃতির বিভিন্ন প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে মানুষের বেঁচে থাকার সংগ্রামকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

জেনে নিই

  • ভবনটি স্থাপত্য উৎকর্ষের জন্য ১৯৮৯ সালে আগা গান পুরষ্কার পায়।
  • মূল সংসদ ভবন জাতীয় সংসদ কমপ্লেক্সের একটি অংশ।
  • সংসদ সংলগ্ন লেকটি ক্রিসেন্ট লেক নামে পরিচিত।
  • তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আব্দুস সাত্তার সংসদ ভবনের উদ্বোধন করেন।
  • কমপ্লেক্সের মধ্যে আরো আছে সুদৃশ্য বাগান, কৃত্রিম হ্রদ এবং সংসদ সদস্যদেও আবাসস্থল।
  • পাকিস্তান আমলে পূর্ব বাংলার আইনসভা হিসাবে বর্তমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলটি ব্যবহৃত হত।
  • বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ এক কক্ষ বিশিষ্ট এবং সংসদের প্রতীক শাপলা ফুল।
  • পকিস্তান আমলে পরিকল্পনা গ্রহণ ও নির্মানকাজ শুরু হলেও বর্তমান ভবনটির উদ্বোধন করা হয় ১৯৮২ সালে।
  • বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর প্রথম ও দ্বিতীয় সংসদের অধিবেশনগুলো অনুষ্ঠিত হয় পুরনো সংসদ ভবনে যা বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
Content added By
মন্ত্রী উত্থাপিত বিল
এমপি উত্থাপিত বিল
নির্দিষ্ট অধিবেশনে উত্থাপিত বিল
কোনটিই নয়
শেখ মুজিবুর রহমান
খন্দকার মোশতাক আহমেদ
তাজুউদ্দীন আহমেদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
শেখ মুজিবুর রহমান
খন্দকার মোশতাক আহমেদ
তাজউদ্দীন আহমদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
Please, contribute to add content into গণপরিষদ ও সংবিধান.
Content

জনগনের পক্ষ থেকে সংবিধান রচনার গুরুদ্বায়িত্ব যে সাংবিধানিক কমিটির মাধ্যমে সম্পাদিত হয় তাকে গণপরিষদ বলে। এই গণপরিষদ ১৯৭১ সাল থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত অস্থায়ী সংসদ হিসাবে কার্যকর ছিল। ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর এবং ১৭ জানুয়ারি যথাক্রমে পাকিস্তান জাতীয় ও প্রাদেশিক নির্বাচনে নির্বাচিত ৪৬৯ জন সদস্যের মধ্যে ৪০৩ জন গণপরিষদ সদস্য তালিকায় স্থান পান।

সাল/ব্যক্তি

বিবরণ

১১ জানুয়ারি, ১৯৭২

অস্থায়ী সাংবিধানিক আদেশ জারি করেন বঙ্গবন্ধু ।

২৩ মার্চ, ১৯৭২

গণপরিষদের আদেশ জারি করা হয়।

রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী

গণপরিষদের আদেশ জারি করেন।

১০ এপ্রিল, ১৯৭২

গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন বসে।

মাওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ

প্রথম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

শাহ আব্দুল হামিদ

প্রথম অধিবেশনে স্পিকার ছিলেন।

মোহাম্মদ উল্লাহ

প্রথম অধিবেশনে ডেপুটি স্পিকার ছিলেন।

১১ এপ্রিল, ১৯৭২

সংবিধান রচনা কমিটি গঠন করা হয়।

১৭ এপ্রিল, ১৯৭২

সংবিধান প্রণয়ন কমিটি প্রথম অধিবেশন সম্পন্ন করে।

১২ অক্টোবর, ১৯৭২

সংবিধানের খসড়া গণপরিষদে উত্থাপন করা হয়।

৪ নভেম্বর, ১৯৭২

খসড়া সংবিধান গণপরিষদ কর্তৃক গৃহীত হয়।

সংবিধান দিবস ৪ নভেম্বর পালিত হয় ।

বাংলা ১৮ই কার্তিক, ১৩৭৯ বঙ্গাব্দ।

১৪ ও ১৫ ডিসেম্বর, ১৯৭২

গণপরিষদের সদস্যগণ খসড়া সংবিধানে স্বাক্ষর করেন।

প্রথম স্বাক্ষর করেন শেখ মজিবুর রহমান।

১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২

সংবিধান কার্যকর ও গণপরিষদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সংবিধান প্রণয়ন কমিটি

সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ১৯৭২ সালের ১১ এপ্রিল ড. কামাল হোসেনকে সভাপতি করে ৩৪ সদস্যের সংবিধান রচনা কমিটির গঠন করা হয়। এই কমিটি ১৭ এপ্রিল, ১৯৭২ সালে প্রথম অধিবেশন সম্পন্ন করে। কমিটিতে একমাত্র মহিলা সদস্য ছিলেন রাজিয়া আক্তার বানু। একমাত্র বিরোধী দলীয় সদস্য ছিলেন সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত।

Content added By
শেখ মুজিবুর রহমান
খন্দকার মোশতাক আহমেদ
তাজউদ্দিন আহমেদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
নুরুল আমিন
খাজা নাজিমউদ্দিন
ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী
এ কে ফজলুল হক
ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
শেখ মুজিবুর রহমান
মােহাম্মদউল্লাহ
আব্দুল মালেক উকিল
বায়তুল্লাহ
শাহ আব্দুল হামিদ
ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
আব্দুল মালেক উকিল
বায়তুল্লাহ
শাহ আব্দুল হামিদ
  • বাংলাদেশের সংবিধানের প্রস্তাবনা- ১টি।
  • বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ- এক কক্ষবিশিষ্ট।
  • সংবিধান প্রণয়ন কমিটিতে বিরোধীদলীয় সদস্য ছিল- ১ জন (ন্যাপের সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত)।
  • সংবিধান প্রণয়ন কমিটিতে মহিলা সদস্য – ১ জন (রাজিয়া আক্তার বানু)
  • ভাষা- ২টি (বাংলা ও ইংরেজি)।
  • সুপ্রিম কোর্টের বিভাগ- ২টি। যথা- হাইকোর্ট ও আপিল কোর্ট |
  • গণপরিষদে সংবিধান গৃহীত হয়-- ৪ নভেম্বর।
  • সংবিধান দিবস ৪ নভেম্বর।
  • সংবিধানের মূলনীতি- ৪টি। যথা- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা
  • ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ রয়েছে- ৫ নং তফসিলে ।
  • প্রধান প্রধান নির্বাচনের মেয়াদকাল ৫ বছর। যথা- জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন, সাংবিধানিক কমিশন
  • প্রধানদের মেয়াদকাল ৫ বছর।
  • ৬ নং তফসিলে বঙ্গবন্ধুর ২৬শে মার্চের স্বাধীনতার ঘোষণা রয়েছে।
  • সংবিধানে তফসিল রয়েছে ৭টি।
  • সংবিধানের প্রথম ভাগে অনুচ্ছেদ সংখ্যা- ৭টি।
  • রাষ্ট্রপতি অর্থবিলে অনুমোদন দেন- ৭ দিনের মধ্যে।
  • ৭ নং তফসিলে- ১০ই এপ্রিলের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র রয়েছে।
  • গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন বসে ১০ এপ্রিল ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে।
  • সংবিধানের ভাগ রয়েছে- ১১টি।
  • অস্থায়ী সাংবিধানিক আদেশ জারি - ১১ই জানুয়ারি, ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে।
  • সংবিধান কমিটি গঠিত হয় - ১১ই এপ্রিল, ১৯৭২ সালে।
  • সংবিধানের প্রথম খসড়া উত্থাপন হয় ১২ই অক্টোবর, ১৯৭২ সালে।
  • সংবিধানে পরিচ্ছদ রয়েছে- ১৩টি।
  • হস্তলিখিত সংবিধানে স্বাক্ষর ১৪ই ডিসেম্বর, ১৯৭২ সালে।
  • রাষ্ট্রপতি অর্থবিল ব্যতীত অন্যান্য বিলে অনুমোদন দেন- ১৫ দিনের মধ্যে।
  • সংবিধান কার্যকর হয়- ১৬ই ডিসেম্বর, ১৯৭২ সালে।
  • বাংলাদেশের সংবিধান এ যাবত সংশোধিত হয়েছে- ১৭ বার।
  • বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে সংবিধান গৃহীত হয় ১৮ই কার্তিক।
  • সংবিধান অনুসারে ভোটার হবার যোগ্যতা- ১৮ বছর।
  • সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগের অনুচ্ছেদ সংখ্যা- ১৮টি।
  • আইনজীবী হওয়ার সর্বনিম্ন বয়স- ২১ বছর।
  • নির্বাচনে প্রার্থী হবার সর্বনিম্ন বয়স- ২৫ বছর।
  • সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার ৩০ দিনের মধ্যে সংসদ আহ্বান করতে হবে।
  • সংবিধান প্রণয়ন কমিটিতে আওয়ামী লীগের সদস্য ছিল- ৩৩ জন
  • প্রণয়ন কমিটিতে সদস্য সংখ্যা ছিল- ৩৪ জন ।
  • রাষ্ট্রপতি হবার সর্বনিম্ন বয়স ৩৫ বছর।
  • সংবিধান অনুসারে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংখ্যা- ৫০টি।
  • সংসদে এক অধিবেশনের সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের প্রথম বৈঠক হতে হবে ৬০ দিনের মধ্যে ।
  • সংবিধানে উল্লিখিত সংসদের কোরাম সদস্য- ৬০ জন।
  • পিএসসি চেয়ারম্যানের অবসরের বয়স ৬৫ বছর।
  • বিচারপতিদের অবসরের বয়স ৬৭ বিচারপতিদের অবসরের বয়স- ৬৭ বছর।
  • গণপরিষদে পেশকৃত খসড়া সংবিধানের পৃষ্ঠার সংখ্যা- ৭৩ টি ।
  • সংবিধান রচনা কমিটির মোট বৈঠকের সংখ্যা- ৭৪ টি।
  • স্পিকারের অনুমতি ব্যতীত ৯০ দিনের বেশি সংসদে অনুপস্থিত থাকতে পারবে না।
  • হস্তলিখিত সংবিধানের মোট পাতা ছিল- ৯৩ টি। (স্বাক্ষরসহ ১০৮ পাতা।)
  • সংবিধান অনুসারে জরুরী অবস্থার মেয়াদ ১২০ দিন।
  • সংবিধানে মোট অনুচ্ছেদ- ১৫৩ টি।
  • খসড়া সংবিধানে ব্যয় হয় মোট ৩০০ ঘন্টা।
  • সংসদের মোট নির্বাচত আসন সংখ্যা- ৩০০ টি।
  • হস্তলিখিত সংবিধানে স্বাক্ষরকারীর সংখ্যা- ৩০৯ জন।
  • গণপরিষদের মোট সদস্য সংখ্যা- ৪০৩ জন।

প্রাসঙ্গিক তথ্য

  • বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়নে অনুসরণ করা হয় ভারত ও ব্রিটেনের সংবিধান।
  • পৃীবীর সবচেয়ে বড় সংবিধান- ভারতের আর সবচেয়ে ছোট সংবিধান- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের।
  • পৃথিবীর যে সকল দেশের সংবিধান অলিখিত- স্পেন, নিউজিল্যান্ড, ব্রিটেন, সৌদি আরব ও ইসরায়েল।
Content added By

প্রথম ভাগ-প্রজাতন্ত্র

অনুচ্ছেদ

বিষয়

প্রজাতন্ত্র

প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা

২ক

রাষ্ট্রধর্ম

রাষ্ট্রভাষা

জাতীয় সঙ্গীত, জাতীয় পতাকা ও জাতীয় প্রতীক

৪ক

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি স্থাপন

রাজধানী

নাগরিকত্ব

সংবিধানের প্রাধান্য

৭ক

সংবিধান বাতিল, স্থগিতকরণ, ইত্যাদি অপরাধ

৭খ

সংবিধানের মৌলিক বিষয়াবলী সংশোধন অযোগ্য।

দ্বিতীয় ভাগ - রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি

অনুচ্ছেদ

বিষয়

মূলনীতিসমূহ

জাতীয়তাবাদ

১০

সমাজতন্ত্র ও শোষণমুক্তি

১১

গণতন্ত্র ও মানবাধিকার

১২

ধর্ম নিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা

১৩

মালিকানার নীতি

১৪

কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি

১৫

মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা

১৬

গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব

১৭

অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা

১৮

অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা

১৮ক

পরিবেশ ও জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

১৯

সুযোগের সমতা

২০

অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম

২১

নাগরিক ও সরকারি কর্মচারীদের কর্তব্য

২২

নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ

২৩

জাতীয় সংস্কৃতি

২৩ক

উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি

২৪

জাতীয় স্মৃতিনিদর্শন প্রভৃতি

২৫

আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন।

তৃতীয় ভাগ- মৌলিক অধিকার

অনুচ্ছেদ

বিষয়

২৬

মৌলিক অধিকারের অসামঞ্জস্য আইন বাতিল

২৭

আইনের দৃষ্টিতে সমতা

২৮

ধর্ম প্রভৃতি কারণে বৈষম্য

২৯

সরকারি নিয়োগলাভে সুযোগের সমতা

৩০

বিদেশি খেতাব প্রভৃতি গ্রহণ নিষিদ্ধকরণ

৩১

আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার

৩২

জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ

৩৩

গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ

৩৪

জবরদস্তি-শ্রম নিষিদ্ধকরণ

৩৫

বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে রক্ষাকবচ

৩৬

চলাফেরার স্বাধীনতা

৩৭

সমাবেশের স্বাধীনতা

৩৮

সংগঠনের স্বাধীনতা

৩৯

চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক্ স্বাধীনতা

৪০

পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা

৪১

ধর্মীয় স্বাধীনতা

৪২

সম্পত্তির অধিকার

৪৩

গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ

৪৪

মৌলিক অধিকার বলবৎকরণ

৪৫

শৃঙ্খলামূলক আইনের ক্ষেত্রে অধিকারের পরিবর্তন

৪৬

দায়মুক্তি-বিধানের ক্ষমতা

৪৭

কতিপয় আইনের হেফাজত

৪৭ক

সংবিধানের কিছু বিধান যেসব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না।

চতুর্থ ভাগ - নির্বাহী বিভাগ

অনুচ্ছেদ

বিষয়

৪৮

রাষ্ট্রপতি

৪৯

রাষ্ট্রপতি ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার

৫০

রাষ্ট্রপতি পদের মেয়াদ

৫১

রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি

৫২

রাষ্ট্রপতির অভিশংসন

৫৩

অসামর্থ্যের কারণে রাষ্ট্রপতির অপসারণ

৫৪

অনুপস্থিতি প্রভৃতির কালে রাষ্ট্রপতি-পদে স্পিকার

৫৫

মন্ত্রিসভা

৫৬

মন্ত্রিগণ

৫৭

প্রধানমন্ত্রীর পদের মেয়াদ

৫৮

মন্ত্রীর পদের মেয়াদ

৫৯

স্থানীয় শাসন

৬০

স্থানীয় শাসন-সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা

৬১

সর্বাধিনায়ক

৬২

প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগে ভর্তি প্রভৃতি

৬৩

যুদ্ধ

৬৪

অ্যাটর্নি জেনারেল

পঞ্চম ভাগ- আইনসভা

অনুচ্ছেদ

বিষয়

৬৫

সংসদ-প্রতিষ্ঠা

৬৬

সংসদে নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা

৬৭

সদস্যদের আসন শূন্য হওয়া

৬৮

সংসদ সদস্যদের পারিশ্রমিক

৬৯

শপথগ্রহণের পূর্বে আসনগ্রহণ বা ভোটদান করিলে সদস্যের অর্থদণ্ড

৭০

রাজনৈতিক দল হতে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারণে আসন শূন্য হওয়া

৭১

দ্বৈত-সদস্যতায় বাধা

৭২

সংসদের অধিবেশন

৭৩

সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী

৭৩ক

সংসদ সম্পর্কে মন্ত্রিগণের অধিকার

৭৪

স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার

৭৫

কার্যপ্রণালী-বিধি, কোরাম প্রভৃতি

৭৬

সংসদের স্থায়ী কমিটিসমূহ

৭৭

ন্যায়পাল

৭৮

সংসদ ও সদস্যদের বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি

৭৯

সংসদ সচিবালয় (Secretariat of Parliament)

৮০

আইনপ্রণয়ন-পদ্ধতি

৮১

অর্থবিল

৮২

আর্থিক ব্যবস্থাবলীর সুপারিশ

৮৩

সংসদের আইন ব্যতীত কর আরোপ নিষিদ্ধ

৮৪

সংযুক্ত তহবিল ও প্রজাতন্ত্রের সরকারি হিসাব

৮৫

সরকারি অর্থের নিয়ন্ত্রণ

৮৬

প্রজাতন্ত্রের সরকারি হিসেবে প্রদেয় অর্থ

৮৭

বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি

৮৮

সংযুক্ত তহবিলের উপর দায়

৮৯

বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি সম্পর্কিত পদ্ধতি

৯০

নির্দিষ্টকরণ হিসাব

৯১

সম্পূরক ও অতিরিক্ত মঞ্জুরী

৯২

হিসাব , ঋণ প্রভৃতির উপর ভোট

৯৩

অধ্যাদেশ প্রণয়ন-ক্ষমতা

ষষ্ঠ ভাগ- বিচার বিভাগ

অনুচ্ছেদ

বিষয়

৯৪

সুপ্রীম কোর্টের প্রতিষ্ঠা

৯৫

বিচারক নিয়োগ

৯৬

বিচারকদের পদের মেয়াদ

৯৬(৩)

সুপ্রীম জুডিসিয়াল কাউন্সিল

৯৬(৪)

সুপ্রীম জুডিসিয়াল কাউন্সিলের দায়িত্ব ও ক্ষমতা

৯৭

স্থায়ী প্রধান বিচারপতি

৯৮

সুপ্রীম কোর্টের অতিরিক্ত বিচারক

৯৯

অবসর গ্রহণের পর বিচারকগণের অক্ষমতা

১০০

সুপ্রীম কোর্টের আসন

১০১

হাইকোর্ট বিভাগের এখতিয়ার

১০২

হাইকোর্ট এর ক্ষমতা

১০৩

আপীল বিভাগের ক্ষমতা

১০৪

আপীল বিভাগের পরোয়ানা জারী ও প্রয়োগ

১০৫

আপীল বিভাগ কর্তৃক রায় বা আদেশ পুনর্বিবেচনা

১০৬

সুপ্রীম কোর্টের উপদেষ্টামূলক এখতিয়ার

১০৭

সুপ্রিম কোর্টের বিধিপ্ৰণয়ন-ক্ষমতা

১০৮

“কোর্ট অব রেকর্ড" রূপে সুপ্রীম কোর্ট

১০৯

আদালতসমূহের উপর তত্ত্বাবধায়ন ও নিয়ন্ত্রণ

১১০

অধস্তন আদালত হইতে হাইকোর্ট বিভাগে মামলা স্থানান্তর

১১১

সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বাধ্যতামূলক

১১২

সুপ্রীম কোর্টের সহায়তা

১১৩

সুপ্রীম কোর্টের কর্মচারীগণ

১১৪

অধস্তন বা নিম্ন আদালতসমূহ প্রতিষ্ঠা

১১৫

অধস্তন আদালতে নিয়োগ

১১৬

অধস্তন আদালতসমূহের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলা

১১৬ক

বিচারবিভাগীয় কর্মচারীগণ বিচারকার্য পালনের ক্ষেত্রে স্বাধীনতা

১১৭

প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালসমূহ

সপ্তম ভাগ - নির্বাচন

অনুচ্ছেদ

বিষয়

১১৮

নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা

১১৯

নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব

১২০

নির্বাচন কমিশনের কর্মচারীগণ

১২১

প্রতি এলাকার জন্য একটিমাত্র ভোটার তালিকা

১২২

ভোটার হওয়ার যোগ্যতা

১২৩

নির্বাচন-অনুষ্ঠানের সময়

১২৪

নির্বাচন সম্পর্কে সংসদের বিধান প্রণয়নের ক্ষমতা

১২৫

নির্বাচনী আইন ও নির্বাচনের বৈধতা

১২৬

নির্বাচন কমিশনকে নির্বাহী কর্তৃপক্ষের সহায়তা

অষ্টম ভাগ: মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক

অনুচ্ছেদ

বিষয়

১২৭

মহা হিসাব-নিরীক্ষক পদের প্রতিষ্ঠা

১২৮

মহা হিসাব-নিরীক্ষকের দায়িত্ব

১২৯

মহা হিসাব-নিরীক্ষকের কর্মের মেয়াদ

১৩০

অস্থায়ী মহা হিসাব-নিরীক্ষক

১৩১

প্রজাতন্ত্রের হিসাব রক্ষার আকার ও পদ্ধতি

১৩২

সংসদে মহা হিসাব-নিরীক্ষকের রিপোর্ট উপস্থাপন

নবম ভাগ - বাংলাদেশের কর্ম বিভাগ

অনুচ্ছেদ

বিষয়

১৩৩

নিয়োগ ও কর্মের শর্তাবলী

১৩৪

কর্মের মেয়াদ

১৩৫

অসামরিক সরকারি কর্মচারীদের বরখাস্ত প্রভৃতি

১৩৬

কর্মবিভাগ-পুনর্গঠন

১৩৭

কর্ম কমিশন প্রতিষ্ঠা

১৩৮

সদস্য নিয়োগ

১৩৯

পদের মেয়াদ

১৪০

কমিশনের দায়িত্ব

১৪১

বার্ষিক রিপোর্ট

নবম ভাগ- জরুরী বিধানাবলী

অনুচ্ছেদ

বিষয়

১৪১(ক)

জরুরী অবস্থা ঘোষণা

১৪১(খ)

জরুরী অবস্থার সময় কতিপয় অনুচ্ছেদের বিধান স্থগিতকরণ

১৪১(গ)

জরুরি অবস্থায় মৌলিক অধিকার স্থগিতকরণ

দশম ভাগ-সংবিধান সংশোধন

১৪২

সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা

একাদশ ভাগ- বিবিধ

অনুচ্ছেদ

বিষয়

১৪৩

প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তি

১৪৪

সম্পত্তি ও কারবার প্রভৃতি-প্রসঙ্গে নির্বাহী কর্তৃত্ব

১৪৫

চুক্তি ও দলিল

১৪৫(ক)

আন্তর্জাতিক চুক্তি

১৪৬

বাংলাদেশের নামে মামলা

১৪৭

কতিপয় পদাধিকারীর পারিশ্রমিক প্রভৃতি

১৪৮

পদের শপথ

১৪৯

প্রচলিত আইনের হেফাজত

১৫০

ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলী

১৫১

রহিতকরণ

১৫২

সংবিধানে ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দের ব্যাখ্যা

Content added By

তফসিল শব্দের বাংলা অর্থ বিবরণ। কোনো বিষয়ে আলোচনার পর সে আলোচনাকে বোধগম্য করার জন্য অতিরিক্ত বিবরণের প্রয়োজন হলে অতিরিক্ত আলোচনাকে তফসিল বলে। বাংলাদেশের সংবিধানে তফসিল ৭টি।

তফসিল

প্রথম তফসিল - অন্যান্য বিধান সত্ত্বেও কার্যকর আইন

দ্বিতীয় তফসিল - রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (বর্তমানে বিলুপ্ত)

তৃতীয় তফসিল - শপথ ও ঘোষণা

চতুর্থ তফসিল - ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানবলী

পঞ্চম তফসিল - ১৯৭১ সালের ৭-ই মার্চের ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণ।

ষষ্ঠ তফসিল - ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের স্বাধীনতার ঘোষণা।

সপ্তম তফসিল - ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল মুজিবনগর সরকারের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র।

Content added By

সংশোধনী

বিষয়

প্রথম সংশোধনী- ১৯৭৩

যুদ্ধবন্দী এবং অন্যান্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করণ।

দ্বিতীয় সংশোধনী- ১৯৭৩

অভ্যন্তরীণ কিংবা বাহ্যিক গোলযোগে জরুরী অবস্থা ঘোষণার বিধান।

তৃতীয় সংশোধনী— ১৯৭৪

সীমান্ত চুক্তি অনুযায়ী ভারতকে বেরুবাড়ী হস্তান্তর।

চতুর্থ সংশোধনী- ১৯৭৫

  • সংসদীয় সরকারের পরিবর্তে একদলীয় সরকার ব্যবস্থা চালু।
  • বহুদলীয় রাজনীতির পরিবর্তে একদলীয় রাজনীতি প্রবর্তন ।

পঞ্চম সংশোধনী- ১৯৭৯

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সালের ৫ এপ্রিল পর্যন্ত সামরিক সরকারের সকল কাজের বৈধতা দান প্রসঙ্গে ।

ষষ্ঠ সংশোধনী- ১৯৮১

উপ-রাষ্ট্রপতির পদ থেকে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনের বিধান নিশ্চিত করণ।

সপ্তম সংশোধনী- ১৯৮৬

১৯৮২ থেকে ১৯৮৬ পর্যন্ত সামরিক সরকারের সকল আদেশের বৈধতা অনুমোদন প্রসঙ্গে ।

অষ্টম সংশোধনী- ১৯৮৮

  • রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ইসলামকে স্বীকৃতি।
  • ঢাকার বাইরে হাইকোর্টের ছয়টি বেঞ্চ স্থাপন ।

নবম সংশোধনী- ১৯৮৯

  • প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা দুই মেয়াদে সীমাবদ্ধ করণ।
  • নির্বাচিত ভাইস প্রেসিডেন্টের পদ সৃষ্টি।
  • প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচন।

দশম সংশোধনী- ১৯৯০

সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত ১০ টি আসনের মেয়াদ আরো ১০ বছরের জন্য বৃদ্ধিকরণ ।

একাদশ সংশোধনী- ১৯৯১

অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ এর স্বপদে ফিরে যাওয়ার বিধান সম্বলিত।

দ্বাদশ সংশোধনী- ১৯৯১

রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের পরিবর্তে সংসদীয় সরকার পুনঃপ্রবর্তন।

ত্রয়োদশ সংশোধনী- ১৯৯৬

অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চালুকরণ।

চতুর্দশ সংশোধনী ২০০৪

সংসদে নারীদের জন্য ৪৫ টি সংরক্ষিত আসন বৃদ্ধি।

প্রধান বিচারপতির অবসর বয়সসীমা ৬৫ থেকে ৬৭ বছরে উন্নিত।

পঞ্চদশ সংশোধনী- ২০১১

  • ১৯৭২ সালের সংবিধানের মূলনীতিতে প্রত্যাবর্তন ।
  • তত্ত্ববধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্তকরণ ।
  • সংরক্ষিত নারী আসন ৪৫ টি থেকে ৫০ এ বৃদ্ধিকরণ।
  • জাতির পিতার স্বীকৃতি ও প্রকৃতি সংরক্ষণে বাধ্যবাধকতা
  • জাতির পিতার ৭ই মার্চের ভাষণ, স্বাধীনতার ঘোষণা ও ঘোষণাপত্র তফসিলে যুক্তকরণ।

ষোড়শ সংশোধনী- ২০১৪

  • বিচারপতিদের অভিশংসনের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের হাতে প্রদান প্রসঙ্গে।

নোট: ষোড়শ সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়।

সপ্তদশ সংশোধনী-২০১৮

জাতীয় সংসদের ৫০টি নারী সংরক্ষিত আসন আরো ২৫ বছরের জন্য বহাল রাখা প্রসঙ্গে।
Content added By
মেরামত হিসাব ডে: ৫০০ টাকা এবং যন্ত্রপাতি হিসাব ক্রে: ৫০০ টাকা
লাভ-লোকসান সমন্বয় হিসাব ডে: ৫০০ টাকা এবং মেরামত হিসাব ক্রে: ৫০০ টাকা
লাভ-লোকসান সমন্বয় হিসাব ডে: ৫০০ টাকা এবং যন্ত্রপাতি হিসাব ক্রে: ৫০০ টাকা
যন্ত্রপাতি হিসাব ডে: ৫০০ টাকা এবং লাভ-লোকসান হিসাব ক্রে: ৫০০ টাকা
তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন
সংসদীয় ব্যবস্থাকে শক্তিশালীকরণ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলকরণ
সংরক্ষিত নারী আসন বৃদ্ধি

সাংবিধানিক পদ

  • রাষ্ট্রপতি
  • প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী এবং উপ-মন্ত্রী
  • স্পীকার এবং ডেপুটি স্পীকার
  • সংসদ সদস্যগণ
  • অ্যাটর্নি জেনারেল
  • প্রধান বিচারপতি এবং অন্যান্য বিচারপতি
  • নির্বাচন কমিশনারের সভাপতি ও সদস্যগণ
  • সরকারি কর্মকমিশনের চেয়ারম্যান
  • হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক

সাংবিধানিক সংস্থা

  • নির্বাহী বিভাগ বা শাসন বিভাগ
  • আইন বিভাগ
  • বিচার বিভাগ
  • নির্বাচন কমিশন
  • সরকারি কর্মকমিশন
  • অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়
  • মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়

সংবিধান অনুযায়ী পদত্যাগপত্র পেশ

রাষ্ট্রপতি

স্পিকারের নিকট

স্পিকার

রাষ্ট্রপতির নিকট

সংসদ সদস্য

রাষ্ট্রপতি স্পিকার

প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রীবৃন্দ

স্পিকারে নিকট

কে কাকে শপথ পাঠ করান

  • রাষ্ট্রপতি পাঠ করান: প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, প্রধান বিচারপতি
  • প্রধানমন্ত্রী পাঠ করান: সিটি কর্পোরেশন মেয়র, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান
  • স্পিকার পাঠ করান: রাষ্ট্রপতি, সকল সংসদকে
  • প্রধান বিচারপতি পাঠ করান: সুপ্রিম কোর্টের বিচারক মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, সরকারি কর্ম কমিশনার, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনার

Content added || updated By
  • FIR- First Information Report বা প্রাথমিক তথ্য বিবরণী যা এজাহার নামে পরিচিত পেনাল কোডের ১৫৫ ও ১৫৪ ধারা অনুযায়ী কোন অপরাধের বিষয়ে থানায় রিপোর্ট করাকে FIR বলে।
  • চার্জসিট - এটি একধরনের অভিযোগপত্র। থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কোন অপরাধীর অপরাধ তদন্ত করে যদি অপরাধ সংঘটনে আসামির সংশ্লিষ্ঠতার প্রমাণ পান, তখন তদন্তকারী কর্মকর্তা যে অভিযোগপত্র তৈরি করে তাই চার্জশিট নামে।
  • PP Public Prosecutor যার মাধ্যমে সমস্ত ক্রিমিনাল মামলা কোর্টে যায়।
  • প্যারোল নির্বাহী আদেশে মুক্তি ।
  • Amicus Curiae আদালতের বন্ধু
  • ৫৪ ধারা বিনা ওয়ারেন্টে পুলিশ কর্তৃক গ্রেফতার করার ক্ষমতা।
  • ১৪৪ ধারা মানুষের চলাচল, আচরণ অর্থাৎ মৌলিক কর্মকাণ্ডের উপর নিষেধাজ্ঞা ।
  • ১৫৪ ধারা ফৌজদারি কার্যবিধি ধারা।
  • ১৬৪ ধারা এই ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়।
  • ১৭৩ ধারা এই ধারায় চার্জশিট দাখিল করা হয়।
  • ৪২০ ধারা বাংলাদেশ পেনাল কোডের একটি ধারা যেখানে প্রতারণার জন্য শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।
Content added By
২৪ অক্টোবর ২০১১
২৪ অক্টোবর ২০১৩
৭ সেপ্টেম্বর ২০১১
৭ সেপ্টেমরব ২০১২
Please, contribute to add content into গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ.
Content
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
তাজউদ্দিন আহমেদ
ক্যাপ্টন মনসুর আলী
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
তাজউদ্দিন আহমেদ
মনসুর আলী
সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
Please, contribute to add content into অলিখিত সংবিধান.
Content
  • বাংলাদেশ একটি গণপ্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র। এই রাষ্ট্রে সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ ।
  • বাংলাদেশ একটি এককেন্দ্রিক রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সরকারব্যবস্থা সংসদীয় পদ্ধতির।

বাংলাদেশ সরকারের অঙ্গ সংগঠন

বাংলাদেশের সরকার গঠিত হয়েছে ৩টি বিভাগ নিয়ে। যথা:

  1. শাসন বিভাগ (Executive Branch): শাসন বিভাগ আইন কার্যকর করে।
  2. আইন বিভাগ (Legislative Branch): আইন বিভাগ আইন প্রণয়ন করে।
  3. বিচার বিভাগ (Judicial Branch): বিচার বিভাগ আইন প্রয়োগ করে।
Content added By
  • বাংলাদেশের শাসন বিভাগের সর্বোচ্চ ব্যক্তি হলেন রাষ্ট্রপতি; রাষ্ট্রপতি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান।
  • তিনি প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতি নিয়োগ ছাড়া রাষ্ট্রের সকল কাজ পরিচালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে।
  • রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন জাতীয় সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের ভোটে। রাষ্ট্রপতি তার কার্যকাল- পাঁচ বছর।
  • কোনো ব্যক্তি সর্বোচ্চ দুই মেয়াদের বেশি রাষ্ট্রপতি পদে থাকতে পারেন না।
  • দায়িত্ব পালনকালে আদালতে কোনো অভিযোগ আনা যায় না রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে ।
  • সংবিধান লঙ্ঘন বা গুরুতর কোনো অভিযোগে তাকে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই অপসারণ করা যায়।
  • রাষ্ট্রপতি হতে হলে কোনো ব্যক্তিকে অবশ্যই হতে হবে বাংলাদেশের নাগরিক ও কমপক্ষে ৩৫ বছর বয়স্ক।
  • তিন বাহিনীর (সেনা, বিমান ও নৌবাহিনী) প্রধানদের নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি
  • তিনি জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান করতে, স্থগিত রাখতে ও প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে সংসদ ভেঙে দিতে পারেন।
  • সংসদ কর্তৃক গৃহীত কোনো বিলে তিনি সম্মতি দান করলে বিলটি আইনে পরিণত হয়।
  • রাষ্ট্রপতির সম্মতি ছাড়া কোনো অর্থ বিল সংসদে উত্থাপন করা যায় না। রাষ্ট্রপতি কোনো আদালত বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ কর্তৃক দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির সাজা হ্রাস বা মওকুফ করতে পারেন।
  • যুদ্ধ বা অন্য দেশ কর্তৃক আক্রান্ত হলে বা অভ্যন্তরীণ গোলযোগের কারণে দেশের নিরাপত্তা বা শান্তি বিনষ্ট হওয়ার উপক্রম হলে রাষ্ট্রপতি জরুরি অবস্থা যোঘণা করতে পারেন প্রধানমন্ত্রীর সম্মতিতে।
  • জরুরি অবস্থায় অর্ডিন্যান্স জারি করেন রাষ্ট্রপতি, অর্ডিন্যান্স আইনের মতই কার্যকরী হয়।
  • রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের অধীনে ২টি বিভাগ রয়েছে। যথা- জন বিভাগ (Public Division); আপন বিভাগ (Personal Division)
Content added By
প্রধান বিচারপতি
প্রধানমন্ত্রী
স্পিকার
অ্যাটনি জেনারেল
শিল্প উন্নয়নের জন্য
শ্রেষ্ঠ শিল্প উদ্যোগের জন্য
কৃষি উন্নয়নের জন্য
শিক্ষায় অবদানের জন্য
প্রধানমন্ত্রী
প্রধান বিচারপতি
স্পিকার
কোনটিই নয়
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
তাজ উদ্দিন আহমদ।
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
ক্যাপ্টেন মনসুর আলী
আবদুস সাত্তার
  • মন্ত্রিপরিষদের কেন্দ্রবিন্দু ও বাংলাদেশের শাসনকার্য পরিচালিত হয় প্রধানমন্ত্রীকে কেন্দ্র করে।
  • জাতীয় সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের আস্থাভাজন ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতি সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন।
  • প্রধানমন্ত্রীর কার্যকাল পাঁচ বছর।
  • প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলে তার মন্ত্রিসভাও ভেঙে যায়। তাই প্রধানমন্ত্রীকে সরকারের স্তম্ভ বলা হয়।
  • তিনি একসাথে সংসদের নেতা, মন্ত্রিসভার নেতা এবং সরকারপ্রধান।
  • মন্ত্রিসভা গঠিত, পরিচালিত ও বিলুপ্ত হয়- প্রধানমন্ত্রীকে কেন্দ্র করে ।
  • অর্থমন্ত্রী বাংলাদেশের বার্ষিক আয় ব্যয়ের (জাতীয়) বাজেট প্রণয়ন ও সংসদে উপস্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ।
  • সংসদে আইন প্রণয়ন করা হয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ।
  • জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান, স্থগিত বা ভেঙে দিতে রাষ্ট্রপতিকে পরামর্শ দেন- প্রধানমন্ত্রী।
  • কোনো আন্তর্জাতিক চুক্তি সম্পাদিত হতে পারে না- প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি ছাড়া।
  • আন্তর্জাতিক সম্মেলনে রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী।
  • বাংলাদেশে অর্থনৈতিক নীতি নির্ধারণ ও উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন সংক্রান্ত সর্বোচ্চ অর্থনৈতিক সংস্থা অর্থনৈতিক কাউন্সিলের নির্বাহী পরিষদ (ECNEC)- এর সভাপতি প্রধানমন্ত্রী।
  • ECNEC এর সভাপতি প্রধানমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে অর্থমন্ত্রী ।
  • দেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (NEC)
  • দেশের জরুরি অবস্থায় প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্ত ছাড়া যেকোন নির্দেশ দিতে পারেন।
  • প্রধানমন্ত্রী পদাধিকার বলে যেসব সংস্থার প্রধান- জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি, জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ, জাতীয় প্রশাসন সংস্কার কমিটি, বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ড, জাতীয় পরিবেশ কমিটি, জাতীয় পর্যটন পরিষদ প্রভৃতি।
  • বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদে দায়িত্ব পালনকারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (৪ বার)।
Content added By
ইউসুফ রাজা গিলানী
হুসেইন তানতাবি
সাইফ আল মাদানী
কামাল আল গানজুরি
মার্গারেট থ্যাচার
ইন্দিরা গান্ধি
বেনজির ভুট্টো
শ্রীমাভো বন্দেরনায়েকে
  • মন্ত্রিপরিষদের এর নেতা প্রধানমন্ত্রী।
  • মন্ত্রিপরিষদ দেশের শাসনকার্য পরিচালনা করে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে।
  • মন্ত্রিপরিষদের মন্ত্রীগণ সাধারণত সংসদ সদস্যদের মধ্য থেকে নিযুক্ত
  • সংসদ সদস্য নন এমন ব্যক্তিও মন্ত্রী নিযুক্ত হতে পারেন মোট সদস্য সংখ্যার ১০ শতাংশের বেশি হবে না।
  • সংসদ সদস্যের বাইরে থেকে নিযুক্ত এসকল মন্ত্রীকে বলে, টেকনোক্র্যাট মন্ত্ৰী।
  • প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার সদস্যদের মধ্যে দায়িত্ব বণ্টন করেন।
  • মন্ত্রিসভার সদস্যগণ একক ও যৌথভাবে দায়ী থাকে সংসদের নিকট।
  • দেশের শাসনসংক্রান্ত সব কাজ পরিচালনা করার ক্ষমতার অধিকারী- মন্ত্রিপরিষদ।
  • মন্ত্রিসভার ব্যর্থতার জন্য সংসদের নিকট জবাবদিহি করতে হয়- প্রধানমন্ত্রীকে।
  • মন্ত্রিপরিষদের নিয়মিত সভা অনুষ্ঠিত হয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ।
  • প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বৈদেশিক নীতি নির্ধারণ করে মন্ত্রিপরিষদ ।
  • আইন প্রণয়ন বা পুরাতন আইন সংশোধন এবং জাতীয় সংসদে নেতৃত্ব দেয়- মন্ত্রিপরিষদ।
  • মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি দেশরক্ষা বাহিনীর প্রধানকে নিয়োগ দেন।
Content added By
  • বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো দুই স্তরভিত্তিক।
  • এর প্রথম স্তরটি হলো কেন্দ্রীয় প্রশাসন দ্বিতীয় স্তরটি হলো মাঠ প্রশাসন বা স্থানীয় প্রশাসন ।
  • বাংলাদেশের প্রশাসনকে বলা হয় রাষ্ট্রের হৃৎপিণ্ড।
  • মাঠ প্রশাসনের প্রথম ধাপ হলো বিভাগীয় প্রশাসন।
  • দ্বিতীয় ধাপে রয়েছে জেলা প্রশাসন। জেলার পর তৃতীয় পর্যায়ে উপজেলা প্রশাসন।
  • উপজেলা প্রশাসন একেবারে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত।
  • মাঠ প্রশাসন মূলত কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয়ে থাকে।
  • প্রতি মন্ত্রণালয়ের সাথে সংযুক্ত আছে বিভিন্ন বিভাগ বা অধিদপ্তর।
  • অধিদপ্তরের/দপ্তরের প্রধান হলেন মহাপরিচালক/পরিচালক।
  • মন্ত্রণালয়ের অধীনে আরও আছে বিভিন্ন স্বায়ত্তশাসিত বা আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, বোর্ড ও কর্পোরেশন।
Content added By
  • সচিবালয় কেন্দ্রীয় প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু দেশের সকল প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত এখানে গৃহীত হয়।
  • সচিবালয় কয়েকটি মন্ত্রণালয় নিয়ে গঠিত। এক একটি মন্ত্রণালয় এক একজন মন্ত্রীর অধীনে ন্যস্ত।
  • প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে একজন সচিব আছেন, তিনি মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক প্রধান এবং মন্ত্রীর প্রধান পরামর্শদাতা।
  • মন্ত্রণালয়ের সকল প্রশাসনিক ক্ষমতা সচিবের হাতে।
  • মন্ত্রীর প্রধান কাজ প্রকল্প প্রণয়ন ও নীতি নির্ধারণ, তিনি মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী প্রধান।
  • অতিরিক্ত সচিব মন্ত্রণালয়ের দ্বিতীয় প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা।
  • মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি অণুবিভাগের জন্য একজন করে যুগ্ম সচিব থাকেন।
  • মন্ত্রণালয়ের এক বা একাধিক শাখার দায়িত্বে থাকেন একজন উপসচিব।
  • ২০১২ সরকার প্রশাসনে প্রথমবারের মতো সিনিয়র সচিব পদ চালু করে।
Content added By
Please, contribute to add content into মাঠ প্রশাসন.
Content
  • বাংলাদেশে সর্বমোট আটটি বিভাগ আছে।
  • প্রতিটি বিভাগের প্রশাসনিক প্রধান হলেন যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার একজন বিভাগীয় কমিশনার।
  • বিভাগীয় কমিশনার কেন্দ্রের প্রতিনিধি হিসেবে তিনি বিভাগের প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন।
Content added By
  • জেলা পরিষদ গঠিত হয় ১ জন চেয়ারম্যান, ১৫ জন সদস্য, সংরক্ষিত আসনে ৫ জন মহিলা সদস্য (মোট ২১ জন) নিয়ে। জেলা পরিষদের মেয়াদ ৫ বছর।
  • জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জেলার জনপ্রতিনিধি দ্বারা সরাসরি নির্বাচিত হয়।
  • তিনি একজন প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদার অধিকারী।
Content added By

উপজেলার প্রধান প্রশাসক হলেন সিনিয়র সহকারি সচিব পদমর্যাদার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (UNO)

Content added By

দেশের বিভিন্ন এলাকায় কর আরোপসহ সীমিত ক্ষমতাদান করে যে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ গঠন করা হয়, তাকে স্থানীয় সরকার বলে। বাংলাদেশে স্থানীয় সরকার কাঠামো তিন স্তর বিশিষ্ট। এছাড়াও শহরগুলোতে পৌরসভা, বড় শহরে সিটি কর্পোরেশন, পার্বত্য চট্টগ্রামে আঞ্চলিক পরিষদ ও তিন পার্বত্য জেলায় ৩টি (খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, রাঙামাটি) স্থানীয় জেলা পরিষদ রয়েছে। স্থানীয় শাসন অর্ডিন্যান্স জারি হয়- ১৯৭৬ সালে।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীন

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন

গ্রামভিত্তিক স্থানীয় সরকার

শহর ভিত্তিক স্থানীয় সরকার

পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ

জেলা পরিষদ

সিটি কর্পোরেশন

বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

উপজেলা পরিষদ

পৌরসভা

রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ

ইউনিয়ন পরিষদ

-

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ

Content added By
  • জেলা প্রশাসনের সর্বোচ্চ ব্যক্তিজেলা প্রশাসক (উপসচিব পদমর্যাদার)।
  • জেলা প্রশাসকের ব্যাপক কাজের জন্য তাকে জেলার মূল স্তম্ভ বলা হয়।
  • জেলা প্রশাসক জেলা কোষাগারের রক্ষক ও পরিচালক।
  • জেলার সব ধরনের রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব তার হাতে একারণে তিনি কালেকটর নামে পরিচিত।
Content added By
  • উপজেলা পরিষদ: থানাসমূহকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়- ১৯৮৩ সালে।
  • উপজেলা বাতিল বিল সংসদে পাশ হয়- ১৯৯২ সালে।
  • সংসদ সদস্যদেরকে উপজেলা পরিষদের পরামর্শকের মর্যাদা দেয়া হয়েছে ২০০৯ সালে।
Content added By
Please, contribute to add content into মন্ত্রণালয় ভিত্তিক বিভাগ.
Content
Please, contribute to add content into রাষ্ট্রপতি কার্যালয়.
Content
Please, contribute to add content into প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়.
Content
Please, contribute to add content into পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয়.
Content
Please, contribute to add content into বাণিজ্য মন্ত্রণালয়.
Content
Please, contribute to add content into প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়.
Content
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়
ত্রাণ ও দুয়োর্গ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়
Please, contribute to add content into পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়.
Content
Please, contribute to add content into সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়.
Content
Please, contribute to add content into দুর্যোগ মন্ত্রণালয়.
Content
Please, contribute to add content into বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়.
Content
Please, contribute to add content into তথ্য মন্ত্রণালয়.
Content
তথ্য ও বেতার মন্ত্রণালয়
তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়
তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়
তথ্য ও প্রকাশনা মন্ত্রণালয়
তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়
তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়
Please, contribute to add content into মন্ত্রীসভা.
Content

ওবাইদুল কাদের

সৈয়দ আবুল হোসেন

মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন

জি.এম. কাদের

ওবায়দুল কাদের
সৈয়দ আবুল হোসেন
মুজিবুল হক
জি.এম. কাদের
এম সাইদুজ্জামান
এ আর মল্লিক
তাজউদ্দিন আহমদ
এম মনসুর আলী
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের আইনসভা ও আইন প্রণয়ন.
Content

আইন বিভাগ

  • আইন বিভাগের কাজ আইন প্রণয়ন, আইন সংশোধন, আইন পরিবর্তন করা।
  • আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ইংরেজি নাম- Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs
  • বাংলাদেশের আইনসভার নাম - জাতীয় সংসদ (House of the Nation)।
  • জাতীয় সংসদের ১নং আসন- পঞ্চগড় জেলায় এবং ৩০০নং আসন- বান্দরবান জেলায় অবস্থিত।
  • ঢাকা জেলায় জাতীয় সংসদের আসন সবচেয়ে বেশি- ২০টি।
  • ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এলাকায় জাতীয় সংসদের আসন আছে- ১৫টি।
  • সবচেয়ে কম আসন (১টি করে) রয়েছে- তিন পার্বত্য জেলায়।
  • আইন প্রণয়নের পদ্ধতি ২টি- জাতীয় সংসদে বিল উত্থাপন এবং রাষ্ট্রপতি কর্তৃক অধ্যাদেশ জারি ।
  • দেশের নীতি নির্ধারণের জন্য সর্বোচ্চ পরিষদ হলো- ক্যাবিনেট বা মন্ত্রিসভা।
  • বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রতীক- শাপলা।

সংসদের অধিবেশন

  • সংবিধানের ৭২ নং অনুচ্ছেদ মোতাবেক অধিবেশন আহ্বান করেন- রাষ্ট্রপতি |
  • অধিবেশন আহ্বান করা হয়- সংসদ সদস্যদের যেকোন সাধারণ নির্বাচন ঘোষিত হবার ৩০ দিনের মধ্যে।
  • দুই বৈঠকের মধ্যে ৬০ দিনের অতিরিক্ত বিরতি থাকবে না।
  • প্রথম বৈঠকের পর ৫ বছর অতিবাহিত হলে সংসদ ভেঙে যাবে।

সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ

  • প্রত্যেক সাধারণ নির্বাচনের পর প্রথম অধিবেশনের সূচনায় সংসদে ভাষণ প্রদান করবেন।
  • প্রত্যেক বছর প্রথম অধিবেশনের সূচনায় রাষ্ট্রপতি সংসদে ভাষণ প্রদান করবেন। (৭৩ নং অনুচ্ছেদ)।

সংসদে স্থায়ী কমিটি

  • সংসদে স্থায়ী কমিটির সংখ্যা ৫০টি।
  • মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি ৩৯টি।
  • সংসদ সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি ১১টি ।

বিদেশি অতিথি

জাতীয় সংসদে এ পর্যন্ত ২ জন বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান বক্তৃতা প্রদান করেছেন

  • যুগোশ্লাভিয়ার রাষ্ট্রপতি মার্শাল যোশেফ টিটো (১৯৭৩)
  • ভারতের প্রেসিডেন্ট ভারাহগিরি ভেঙ্কট গিরি (১৯৭৪)

ওয়াক আউট

  • বিরোধী দলের সদস্যদের সরকারি যাবার ঘটনাকে বলে ওয়াক আউট। কোন সিদ্ধান্ত বা স্পিকারের রুলিং এর প্রতিবাদে সংসদ থেকে বের হয়ে
  • সরকারি দলের সদস্যরাও ওয়াক আউট করতে পারেন।
  • সংসদীয় গণতন্ত্রে ওয়াক আউট সদস্যদের অধিকার বলে স্বীকৃত।

সংসদ বর্জন

  • বিরোধী দলের আন্দোলনের ভিত্তিতে সংসদের অধিবেশন বর্জন করতে পারেন।
  • সংসদ সদস্যগণ সুনির্দিষ্ট দাবীতে অথবা স্পিকারের কোন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কিংবা সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধী দলের প্রতিবাদে সাময়িকের জন্য সংসদ হতে বের হয়ে যেতে পারেন।

ফ্লোর ক্রসিং

  • ফ্লোর ক্রসিং হলো নিজ দলের বিপক্ষে ভোটদান বা অন্য দলে যোগদান।
  • সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ফ্লোর ক্রসিং করলে সেই সংসদ সদস্যের পদ শূন্য হয়ে যায়।

ট্রেজারি বেঞ্চ

  • সংসদ কক্ষের সামনের দিকের আসনগুলোকে বলা হয়- ট্রেজারি বেঞ্চ বা ফ্রন্ট বেঞ্চ।
  • সরকারি দলের মন্ত্রী ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিগণ সামনের সারিতে বসেন।
  • স্পিকারের আসনের ডানদিকে থাকে ট্রেজারি বেঞ্চ।
  • স্পিকারের এর বিপরীত দিকে সামনের সারিতে বসেন বিরোধী দলের নেতা, উপনেতা, হুইপ ও অন্যান্য নেত্রীবৃন্দ।

বিল

  • আইন প্রণয়নের জন্য সংসদে উত্থাপিত খসড়াকে বলে- বিল।
  • বিল দুই ধরনের হয়- সরকারি বিল ও বেসরকারি বিল।
  • সরকারি বিল উত্থাপন করেন মন্ত্রীগণ (অনুমোদন- ৭ দিন প্রয়োজন)।
  • বেসরকারি বিল উত্থাপন (১৫ দিন প্রয়োজন) করেন উত্থাপন জাতীয় সাংসদগণ ।
  • বেসরকারি বিল উত্থাপিত হয় শুধু বৃহস্পতিবারে।

চিফ হুইপ

  • সংসদের চিফ হুইপের মর্যাদা একজন পূর্ণ মন্ত্রীর সমান।
  • হুইপ দলীয় শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী।
  • জাতীয় সংসদের প্রথম চিফ হুইপ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন এবং বর্তমান চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী।

কাস্টিং ভোট

  • স্পিকারের নিজের প্রদেয় ভোটকে বলে কাস্টিং ভোট।
Content added By

আইন বিভাগ

  • আইন বিভাগের কাজ আইন প্রণয়ন, আইন সংশোধন, আইন পরিবর্তন করা।
  • আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ইংরেজি নাম- Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs
  • বাংলাদেশের আইনসভার নাম - জাতীয় সংসদ (House of the Nation)।
  • জাতীয় সংসদের ১নং আসন- পঞ্চগড় জেলায় এবং ৩০০নং আসন- বান্দরবান জেলায় অবস্থিত।
  • ঢাকা জেলায় জাতীয় সংসদের আসন সবচেয়ে বেশি- ২০টি।
  • ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এলাকায় জাতীয় সংসদের আসন আছে- ১৫টি।
  • সবচেয়ে কম আসন (১টি করে) রয়েছে- তিন পার্বত্য জেলায়।
  • আইন প্রণয়নের পদ্ধতি ২টি- জাতীয় সংসদে বিল উত্থাপন এবং রাষ্ট্রপতি কর্তৃক অধ্যাদেশ জারি ।
  • দেশের নীতি নির্ধারণের জন্য সর্বোচ্চ পরিষদ হলো- ক্যাবিনেট বা মন্ত্রিসভা।
  • বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রতীক- শাপলা।
Content added By
আইন প্রণয়ন
ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা
সংবিধানের ব্যাখ্যা প্রদান
সরকারকে পরামর্শ দেয়া
  • সংবিধানের ৭২ নং অনুচ্ছেদ মোতাবেক অধিবেশন আহ্বান করেন- রাষ্ট্রপতি |
  • অধিবেশন আহ্বান করা হয়- সংসদ সদস্যদের যেকোন সাধারণ নির্বাচন ঘোষিত হবার ৩০ দিনের মধ্যে।
  • দুই বৈঠকের মধ্যে ৬০ দিনের অতিরিক্ত বিরতি থাকবে না।
  • প্রথম বৈঠকের পর ৫ বছর অতিবাহিত হলে সংসদ ভেঙে যাবে।
Content added By
  • সংসদে স্থায়ী কমিটির সংখ্যা ৫০টি।
  • মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি ৩৯টি।
  • সংসদ সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি ১১টি ।
Content added By
  • বিরোধী দলের সদস্যদের সরকারি যাবার ঘটনাকে বলে ওয়াক আউট। কোন সিদ্ধান্ত বা স্পিকারের রুলিং এর প্রতিবাদে সংসদ থেকে বের হয়ে
  • সরকারি দলের সদস্যরাও ওয়াক আউট করতে পারেন।
  • সংসদীয় গণতন্ত্রে ওয়াক আউট সদস্যদের অধিকার বলে স্বীকৃত।
Content added By
  • বিরোধী দলের আন্দোলনের ভিত্তিতে সংসদের অধিবেশন বর্জন করতে পারেন।
  • সংসদ সদস্যগণ সুনির্দিষ্ট দাবীতে অথবা স্পিকারের কোন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কিংবা সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধী দলের প্রতিবাদে সাময়িকের জন্য সংসদ হতে বের হয়ে যেতে পারেন।

Content added By
  • ফ্লোর ক্রসিং হলো নিজ দলের বিপক্ষে ভোটদান বা অন্য দলে যোগদান।
  • সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ফ্লোর ক্রসিং করলে সেই সংসদ সদস্যের পদ শূন্য হয়ে যায়।
Content added By
অন্যদলে যোগদান
মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন
স্পিকার মনোনীত হওয়া
সংসদে নেতা মনোনীত হওয়া
অন্য দলে যোগদান
নিজ দলের বিপক্ষে ভোট দান
উপরের একটিও নয়
ক ও খ দুটোই
  • সংসদ কক্ষের সামনের দিকের আসনগুলোকে বলা হয়- ট্রেজারি বেঞ্চ বা ফ্রন্ট বেঞ্চ।
  • সরকারি দলের মন্ত্রী ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিগণ সামনের সারিতে বসেন।
  • স্পিকারের আসনের ডানদিকে থাকে ট্রেজারি বেঞ্চ।
  • স্পিকারের এর বিপরীত দিকে সামনের সারিতে বসেন বিরোধী দলের নেতা, উপনেতা, হুইপ ও অন্যান্য নেত্রীবৃন্দ।

Content added By
  • আইন প্রণয়নের জন্য সংসদে উত্থাপিত খসড়াকে বলে- বিল।
  • বিল দুই ধরনের হয়- সরকারি বিল ও বেসরকারি বিল।
  • সরকারি বিল উত্থাপন করেন মন্ত্রীগণ (অনুমোদন- ৭ দিন প্রয়োজন)।
  • বেসরকারি বিল উত্থাপন (১৫ দিন প্রয়োজন) করেন উত্থাপন জাতীয় সাংসদগণ ।
  • বেসরকারি বিল উত্থাপিত হয় শুধু বৃহস্পতিবারে।
Content added By
  • সংসদের চিফ হুইপের মর্যাদা একজন পূর্ণ মন্ত্রীর সমান।
  • হুইপ দলীয় শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী।
  • জাতীয় সংসদের প্রথম চিফ হুইপ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন এবং বর্তমান চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী।
Content added By
Please, contribute to add content into কাস্টিং ভোট.
Content
  • বাংলাদেশ দণ্ডবিধি প্রণীত হয়- ১৮৬০ সালে।
  • ১৪৪ ধারা সর্বাধিক পরিচিত- ফৌজদারী কার্যধারা।
  • দেশের ফৌজদারী কার্যবিধি প্রণীত হয়- ১৮৯৮ সালে।
  • বাংলাদেশে “বিশেষ ক্ষমতা আইন” প্রণীত হয়- ১৯৭৪ সালে।
  • ১৯৭৪ সালের শিশু আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের শিশুদের বয়স ১৬ বছর।
  • দেশের আইনানুযায়ী নারী ও পুরুষের বিয়ের সর্বনিম্ন বয়স- ১৮ ও ২১ বছর।
  • বাংলাদেশের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন পাস হয়- ২০০০ সালে ।
  • দ্রুত বিচার আইন প্রবর্তিত হয়- ২০০২ সালে ।
  • বাংলাদেশে ধূমপান বিরোধী আইনে সর্বোচ্চ অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে- ৫০ টাকার।
  • গণপ্রতিনিধিত্ব আইন (সংশোধন) অধ্যাদেশ জারি করা হয়- ২০০৮ সালে।
  • বাংলাদেশের তথ্য অধিকার আইন পাস হয়- ২৯ মার্চ, ২০০৯ সালে।
  • গ্রাম/পল্লী আদালত গঠিত হয়- ৫ জন সদস্য নিয়ে।
  • ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পাস হয়- ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ খ্রি.।
  • EVM- Electronic Voting Machine চালু হয় ১৯৬০ সালে; যুক্তরাষ্ট্রে ।
  • এসিড নিক্ষেপজনিত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধের লক্ষ্যে গৃহীত অপরাধ দমন আইন পাস হয়- ২০০২।
  • বাংলাদেশের আইনে এসিড নিক্ষেপকারীর সর্বোচ্চ শাস্তি- মৃত্যুদণ্ড।
  • অবৈধ অর্থ ব্যবহার ও লেনদেন রোধে যে আইনটি ব্যবহার হয়- মানি লন্ডারিং প্রিভেনশন আইন ।
  • যে নীতি অনুসারে পিতা- মাতার নাগরিকত্বের ভিত্তিতে সন্তানের নাগরিকত্ব নির্ধারিত হয়- জন্মনীতি।
Content added By

বাংলাদেশে ৩ বার গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ২ বার অনুষ্ঠিত হয় প্রশাসনিক গণভোট এবং ১ বার অনুষ্ঠিত হয় সাংবিধানিক গণভোট।

প্রথম গণভোট

  • প্রশাসনিক গণভোট হয় ১৯৭৭ সালে।
  • প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাসন কার্যের বৈধতা দান।
  • ফলাফল ৯৮.৮০% 'হ্যাঁ' ভোট।

দ্বিতীয় গণভোট

  • প্রশাসনিক গণভোট ১৯৮৫ সালে ।
  • হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সমর্থন যাচাইয়ের লক্ষ্যে হ্যাঁ-না ভোট।
  • ফলাফল ৯৪.১৪% হ্যাঁ ভোট।

তৃতীয় গণভোট

  • সাংবিধানিক গণভোট অনুষ্ঠিত হয়- ১৯৯১ সালে।
  • সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনী আইন প্রস্তাব।
  • ফলাফল ৮৪.৩৮% হ্যাঁ ভোট।

বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচন

  • প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন- ৭ মার্চ, ১৯৭৩ সালে।
  • প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচন- ৩ জুন, ১৯৭৮ সালে ।
  • প্রথম গণভোট- ৩০ মে, ১৯৭৭ সালে ।
  • প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন- ১৯৯১ সালে।
  • প্রথম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন- ১৯৯৪ সালে।
  • প্রথম উপজেলা নির্বাচন- ১৯৮৫ সালে।
  • প্রথম পৌরসভা নির্বাচন- ১৯৭৩ সালে।
  • প্রথম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন- ১৯৭৩ সালে।

জেনে নিই

  • প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়- ৭ মার্চ, ১৯৭৩ সালে
  • প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট আসন ছিল- ৩১৫ টি।
  • তত্ত্বাবাধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন হয়- ১৯৯১ সালে ।
  • প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন- বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ।
  • তত্ত্ববধায়ক সরকারের অধীনে মোট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়- ৪টি (১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮) সালে।
  • সাংবিধানিকভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন হয়- ১৯৯৬ সালে।
  • প্রথম সাংবিধানিক প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন- বিচারপতি হাবিবুর রহমান।
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে নিয়োগ দান করেন- রাষ্ট্রপতি।
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকার তার কাজের জন্য দায়ী- রাষ্ট্রপতির কাছে।
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদকাল ছিল ৯০ দিন বা তিন মাস।
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয়- পঞ্চদশ সংশোধনীতে (২০১৫)।
Content added By
Content updated By
Please, contribute to add content into সাংবিধানিক অন্যান্য সংস্থা.
Content
  • নির্বাহী বিভাগ হতে আলাদা করে স্বাধীন বিচার বিভাগ পৃথক প্রক্রিয়া করা হয় ১ নভেম্বর, ২০০৭ সালে
  • প্রধান বিচারপতির পরামর্শক্রমে অন্যান্য বিচারপতিদের নিয়োগ প্রদান করেন- মহামান্য রাষ্ট্রপতি।
  • সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির অবসরের বয়সসীমা ৬৭ বছর।
  • বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের নাম- সুপ্রিম কোর্ট।
  • সুপ্রিম কোর্টের স্থায়ী আসন- ১টি, ঢাকায়।
  • সুপ্রিম কোর্টের ২টি বিভাগ- হাইকোর্ট ও আপীল বিভাগ।
  • কোর্ট অব রেকর্ড বলা হয়- সুপ্রিম কোর্টকে।
  • জেলা জজ হলেন- জেলা আদালতের প্রধান বিচারক।

পারিবারিক আদালতের অধিক্ষেত্রগুলো-

  • দেনমোহরানা, ভরণ-পোষণ
  • দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার
  • বিবাহ বিচ্ছেদ
  • অভিভাবকত্ব ও শিশুদের তত্ত্বাবধান সংক্রান্ত মামলা।
Content added By
সুপ্রিম কোর্টের অধীনে
বি সি এস প্রশাসন একাডেমির অধীনে
হাইকোর্টের অধীন
আইন মন্ত্রণালয়
  • BPSC-Bangladesh Public Service Commission
  • সরকারি কর্ম কমিশন একটি- সাংবিধানিক স্বাধীন ও স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান ।
  • সরকারি কর্ম কমিশনের বর্তমান চেয়ারম্যান- সোহরাব হোসাইন (১৩ তম)।
  • PSC প্রধানকে নিয়োগদান করেন- রাষ্ট্রপতি।
  • সংবিধানের ১৩৭ নং অনুচ্ছেদে কর্ম কমিশনের কথা বলা আছে।
  • কমিশনের সদস্যগণের পদমর্যাদা- সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের সমান।।
  • প্রথম চেয়ারম্যান ছিলেন- ড. এ. কিউ. এম. বজলুল করিম।
  • সাবেক পূর্ব পাকিস্তান পাবলিক সার্ভিস কমিশন গঠিত হয়- ১৯৪৭।
  • উপমহাদেশে প্রথম সরকারি কর্মকমিশন প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯২৬ সালে।
  • বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন অবস্থিত- পুরাতন বিমান বন্দর, তেজগাঁও
Content added By
  • নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়- ১৯৭২ সালে।
  • কাজ- নির্বাচন পরিচালনা। মেয়াদ- ৫ বছর।
  • সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গঠিত হয়- ১১৮ নং অনুচ্ছেদ।
  • নির্বাচন কমিশন একটি স্বতন্ত্র, নিরপেক্ষ ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান।
  • প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি ।
  • জাতীয় পরিচয়পত্রের মেয়াদ- ১৫ বছর।
  • বাংলাদেশের নির্বাচনী আচরন বিধিমালা প্রণীত হয়- ১৯৯৬ সালে।
  • দেশের প্রথম প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন- বিচারপতি এম ইদ্রিস
  • ছবিসহ ভোটার তালিকা বা জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরী কর্মসূচির নাম ছিল- অপারেশন নবযাত্রা।

ভোটার তালিকাভুক্ত হওয়ার শর্তাবলী:

  • বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  • বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হবে।
  • প্রয়োজন মোতাবেক অপ্রকৃতিস্থ নয় বলে আদালত কর্তৃক ঘোষিত হতে হবে।
Content added By
  • বাংলাদেশের বিচার বিভাগ সুপ্রিম কোর্ট, অধস্তন আদালত এবং প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল নিয়ে গঠিত।
  • সংবিধানের ১১৭ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত হবে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল।
  • নাগরিকের মৌলিক অধিকার রক্ষা, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা, অপরাধীর শাস্তিবিধান এবং দুর্বলকে সবলের হাত থেকে রক্ষার জন্য দরকার স্বাধীন বিচার বিভাগ ।
  • নিরপেক্ষ বিচার বিভাগ আইনের অনুশাসন ও দেশের সংবিধানকে অক্ষুন্ন রাখে।
  • সংবিধানের ৯৫ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি ।
  • সংবিধানের ৯৭ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কোন কারণে প্রধান বিচারপতির পদ শূন্য হলে অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আপীল বিভাগের প্রবীণতম বিচারক ।
  • বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি বিচারপতি এ এস এম সায়েম ।
  • বাংলাদেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন (২২তম প্রধান বিচারপতি)।
  • নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ আলাদা করার বিধান বর্ণিত হয়েছে সংবিধানের ২২ নং অনুচ্ছেদ।
  • বাংলাদেশের বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক করা হয়- ১ নভেম্বর, ২০০৭ সালে মাজদার হোসেন বনাম বাংলাদেশ মামলায়।

নাগরিক অধিকার রক্ষায় বিচার বিভাগের ৫ ধরনের রীট প্রয়োগ করে। যথা:

  1. হেবিয়াস কর্পাস (Habeas Corpus )
  2. ম্যানডামাস (Mandamus)
  3. নিষেধাজ্ঞা (Prohibition)
  4. সার্শিওয়ারি (Certiorari) এবং
  5. কোয়াওয়ারেন্টো (Quo Warranto)
Content added || updated By
মাসদার হোসেন বনাম বাংলাদেশ
হালিমা খাতুন বনাম বাংলাদেশ
আকবর হোসেন বনাম বাংলাদেশ
আনোয়ার হোসেন বনাম বাংলাদেশ
গোলাম রাব্বানী বনাম বাংলাদেশ
Please, contribute to add content into সুপ্রীম কোর্ট ও আদালত.
Content
মনোয়ারা বেগম
মাহমুদা হক ডলি
নাজমুল আরা সুলতানা
ফাতেমা বেগম
  • আপিল বিভাগ হাইকোর্ট বিভাগের রায়, ডিক্রি, বা দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল গ্রহণ করে শুনানির ব্যবস্থা করেন। আপিল বিভাগ রাষ্ট্রপতি আইনের কোনো ব্যাখ্যা চাইলে আপিল বিভাগ এ বিষয়ে রাষ্ট্রপতিকে পরামর্শ দিয়ে থাকে।
  • আপিল বিভাগ কর্তৃক ঘোষিত আইন হাইকোর্ট বিভাগের জন্য অবশ্যই পালনীয়।
  • বাংলাদেশ সংবিধানের ৯৪নং অনুচ্ছেদে কোর্ট গঠনের কথা উল্লেখ আছে ।
  • বাংলাদেশের ইতিহাসে উচ্চতর আদালতের প্রথম মহিলা বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা ।
Content added By
বিচারপতি জিনাত আরা
বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা '
বিচারপতি আবু বকর সিদ্দিকী
কোন টি নয়
  • নাগরিকের মৌলিক অধিকার রক্ষার জন্য নির্দেশ জারি করতে পারে- হাইকোর্ট।
  • কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী কাজ থেকে নিবৃত রাখতে পারে- হাইকোর্ট বিভাগ ।
  • অধস্তন কোনো আদালতের মামলায় সংবিধানের ব্যাখ্যাজনিত জটিলতা দেখা দিলে সেই মামলা হাইকোর্ট বিভাগে স্থানান্তর হয়।
  • অধস্তন আদালতের কার্যবিধি প্রণয়ন পরিচালনা করে হাইকোর্ট বিভাগ।
Content added By
  • সুপ্রিম কোর্টের অধীনে বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় বিচার ও দেওয়ানি মামলা পরিচালনা করে।
  • অধস্তন আদালতগুলো ফৌজদারি ও দেওয়ানি মামলা পরিচালনা করেন।
Content added By
  • জেলা আদালতের প্রধান হলেন- জেলা জজ।
  • জেলা জজ আদালত জেলা পর্যায়ে (জমিজমা সংক্রান্ত, ঋণচুক্তি ইত্যাদি) ফৌজদারি (সংঘাত সংক্রান্ত) মামলা পরিচালনা করে।
  • সাব জজ আদালত ও সহকারী জজ আদালত জেলা আদালতকে মামলা পরিচালনায় সহায়তা করে।
Content added By
  • বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থার সর্বনিম্ন আদালত হলো আদালত ।
  • পরিষদের চেয়ারম্যান বিবাদমান গ্রুপের দুজন করে মোট পাঁচজন সদস্য নিয়ে আদালত গঠিত।
  • যেসব স্থানীয় পর্যায়ে বিচার করা সম্ভব, মূলত সেগুলোর বিচার এখানে করা হয়।
  • ছোটখাটো ফৌজদারি মামলার বিচার এ আদালত করতে পারে।
Content added By

নম্বর

সেবা

১৬১২৩

কৃষি বিষয়ক যে কোন পরামর্শ পেতে বিনামূল্যে কল করা যাবে। কৃষি, মৎস, প্রানীসম্পদ বিষয়ক যে কোন পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জানা যাবে।

১৩১

বাংলাদেশ রেলওয়ে কল সেন্টার। ট্রেন এর টিকিট সম্পর্কে জানতে কল করা যাবে।

১০৯

নারী নির্যাতন বা বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে- এই সেবা নেওয়া যাবে।

১০৫

জাতীয় পরিচয়পত্র তথ্য কল সেন্টার।

১৬২৫৬

ইউনিয়ন সহায়তামুলক কল সেন্টারে।

১৬১০৮

মানবাধিকার সহায়ক কল সেন্টার। মানবাধিকার বিঘ্নিত হলে সেবা নিতে পারে যে কেউ।

১৬২৬৩

বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য কল সেন্টার। যে কোন সমস্যায় ২৪ ঘন্টায় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ পাওয়া যাবে।

৩৩৩

জাতীয় তথ্যবাতায়ন কল সেন্টার। বাংলাদেশের যে কোন তথ্য জানতে ও সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলতে।

১০০

বিটিআরসি কল সেন্টার।

১৬৪২০

বিটিসিএল কল সেন্টার।

১০৯৮

শিশু সহায়তামূলক কল সেন্টার। চারপাশে শিশুদের যে কোন সমস্যা হলে বিনামূল্যে কল করে সেবা নেওয়া যাবে।

১০৬

দুর্নীতি দমন কমিশনের করে সেবা নেওয়া যাবে। দুর্নীতি দমন কমিশনের কল সেন্টার। যে কোন দুর্নীতি চোখে পড়লে বিনামূল্যে কল করে জানানো যাবে।

১৬৪৩০

সরকারি আইনি সহায়তা কল সেন্টার। আইনগত যে কোন পরামর্শ বা সাহায্য পেতে বিনামূল্যে কল করা যাবে।

৯৯৯

বাংলাদেশের জরুরি কল সেন্টার। এখানে বিনামূল্যে ফোন করে জরুরী মুহুর্তে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও এ্যাম্বুলেন্স এর সাহায্যের জন্য। এছাড়াও যে কোন অপরাধের তথ্যও পুলিশকে জানানো যাবে।

Content added By
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও উপজাতি.
Content

ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২

  • আদমশুমারিঃ একটি দেশের জনসংখ্যাকে আনুষ্ঠানিকভাবে গণনা করার পদ্ধতিকে আদমশুমারি বলে।
  • বর্তমানে আদমশুমারিকে বলা হয় গণশুমারি।
  • সর্বশেষ গণশুমারি হয় ১৫-২১ জুন, ২০২২ সালে।
  • বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল শুমারি ৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২।
  • স্লোগানঃ জনশুমারিতে তথ্য দিন, পরিকল্পিত উন্নয়নে অংশ নিন।
  • শুমারির তারিখঃ ১৫- ২২ জুন, ২০২২ খ্রি.
  • গণনা পদ্ধতি Modified Defacto
  • মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাক্ষ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন ।
  • পুরুষ: ৮,১৭,১২, ৮২৪ জন (৪৯.৫%)
  • মহিলা: ৮,৩৩,৪৭,২০৬ জন (৫০%)
  • তৃতীয় লিঙ্গ; ১২, ৬২৯ জন
  • পুরুষ-নারীর অনুপাতঃ ৯৯ : ১০০
  • জনসংখ্যার ঘনত্ব ১,১১৯ জন (প্রতি বর্গকিলোমিটারে), ২৫২৮ (প্রতি মাইলে)
  • ধর্মভিত্তিক জনসংখ্যা মুসলিম- ৯১.৪%, হিন্দু- ৭.৯৫%, বৌদ্ধ- ০.৬১%, খ্রিস্টান-০.৩০%, অন্যান্য- ০.১২%
  • জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার ১.২২%
  • স্বাক্ষরতার হার ৭৪.৬৬%
  • ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ৩০ দশমিক ৬৮ দশমিক
  • খানার সংখ্যা ৪ কোটি ১০ লাক্ষ, গড় সদস্য- ৪ জন।
  • ভারতবর্ষে প্রথম আদমশুমারি হয় ১৮৭২ সালে লর্ড মেয়োর আমলে।
  • বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি হয় ১৯৭৪ সালে।
  • পরবর্তী ৭ম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হবে ২০৩১ সালে।
  • আদমশুমারি পরিচালনা করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
Content added By

১৫-১৯শে মার্চ ২০১১

১-১৫ই ডিসেম্বর ২০১১

১৬-২০শে মার্চ ২০১২

১৭-২১শে মার্চ ২০১২

উপজাতি নিয়ে কিছু তথ্য জেনে নিই

  • বাংলাদেশে বসবাসকারী উপজাতির সংখ্যা- ৫০ টি।
  • বাংলাদেশের বৃহত্তম উপজাতি- চাকমা।
  • বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম উপজাতি- মারমা।
  • পার্বত্য চট্টগ্রামে মোট উপজাতি বসবাস করে- ১১ টি।
  • বাংলাদেশে উপজাতির ভাষার সংখ্যা- ৩২ টি।
  • প্রকৃতি পুজারি উপজাতি- মুন্ডা ও মনিপুরী।
  • উপজাতীয় বর্ষবরণ উৎসবকে সামগ্রিকভাবে বলা হয়- বৈসাবি।
  • বিশ্ব আদিবাসী দিবস- ৯ আগস্ট।
  • লিখিত বর্ণমালা নেই যে উপজাতির- সাঁওতাল।
  • মগ উপজাতি পাহাড়ি এলাকায় পরিচিত- মারমা নামে।
  • মগ উপজাতি সমতল এলাকায় পরিচিত- রাখাইন নামে।
  • মগদের আদি নিবাস ছিল- আরাকান।
  • জলকেলি যাদের উৎসব- রাখাইনদের।
  • ত্রিপুরাদের ভোজানুষ্ঠানকে বলে -সামৌং।
  • গারোদের ঐতিহ্যবাহী চাষ পদ্ধতি - জুমচাষ (বিকল্প পদ্ধতি সল্ট চাষ)
  • গারোদের ভাষার স্থানীয় নাম- মান্দি ভাষা।
  • পাঙনরা যে ভাষায় কথা বলে- মৈ তৈ মণিপুরী ভাষায়।
  • যে উপজাতির মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ, বহুবিবাহ ও বিধবা বিবাহ প্রচলন রয়েছে- হাজং।
  • বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী মোট জনসংখ্যার- ১.০০%
  • চাকমা ভাষায় লিখিত উপন্যাসের নাম- ফেবো।
  • উপজাতিদের জীবন-প্রণালী নিয়ে লিখিত উপন্যাস- কর্ণফুলী ।
  • যে উপজাতি মুসলমান- পাঙন।
  • ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সংগঠনের নাম- শান্তি বাহিনী।
  • শান্তিবাহিনীর বর্তমান চেয়ারম্যানের নাম- জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা।
  • যে দুটি উপজাতির পারিবারিক কাঠামো মাতৃতান্ত্রিক- গারো ও খাসিয়া।
  • ক্ষুদ্রজাতি সত্তা, নৃগোষ্ঠীর সংস্কৃতির কথা বলা হয়েছে সংবিধানের ২৩(ক) অনুচ্ছেদে।
  • বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ৭টি
Content added By
Content updated By
  • অবস্থান: পার্বত্য চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার।
  • ধর্ম : বৌদ্ধ।
  • প্রধান উৎসব বিজু, কঠিন চিবর দান।
  • ভাষা: চাকমা।
  • জনসংখ্যায় প্রথম স্থানে রয়েছে চাকমারা।
Content added By
  • অবস্থান : ময়মনসিংহ, শেরপুর, নেত্রকোনা ও টাঙ্গাইল ।
  • ধর্ম খ্রিষ্টান
  • ভাষা: মান্দি/অবেং
  • প্রধান উৎসব : ওয়ানগালা (ধর্মীয় ও সামাজিক)
  • পারিবারিক কাঠামো মাতৃতান্ত্রিক।
Content added By
  • অবস্থান : রাজশাহী, বগুড়া, দিনাজপুর, পাবনা ও রংপুর।
  • ধর্ম খ্রিস্টান
  • প্রধান উৎসব : সোহরাই
  • ভাষা: সাওঁতালী
  • দেবতাদের নাম : সিং বোঙ্গা, মারাং বকু, ওরাক, মোরেইকো।
Content added By
  • অবস্থান: বান্দরবান, কক্সবাজার ও পটুয়াখালী
  • প্রধান উৎসব: সাংগ্রাই (বর্ষবরণ)
  • ধর্ম: বৌদ্ধ
  • ভাষা: পালি
  • দ্বিতীয় বৃহত্তম উপজাতি
  • মগ উপজাতি পাহাড়ি এলাকায় পরিচিত মারমা নামে
Content added By
  • অবস্থান : বৃহত্তর সিলেটের জৈন্তিয়া পাহাড়
  • ধর্ম খ্রিষ্টান
  • প্রধান উৎসব বড়দিন
  • ভাষা: মন থেমে
  • পারিবারিক কাঠামো: মাতৃতান্ত্রিক
  • দেবতাদের নাম : উব্লাউ নামেউ, উব্লাউ মতং, উব্লাউ সংসপাহ
Content added By
  • অবস্থান। পাবর্ত্য চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ফরিদপুর, ঢাকা।
  • ধর্ম: সনাতন
  • ভাষা: ককবরক
  • প্রধান উৎসব : বৈসুক (বর্ষবরণ)
  • দেবতাদের নাম : হিন্দুদের কিছু কিছু দেবতা
Content added By
রিনাই ও রিসা
খাসা ও নাজা
ধুনু ও কুতু
রান্ডি ও পিন্ডি
  • অবস্থান : বরগুনা, পটুয়াখালী ও কক্সবাজার ।
  • ধর্ম : বৌদ্ধ
  • ভাষা: পালি
  • প্রধান উৎসব : সান্দ্রে, জলকেলি
Content added By
  • অবস্থান : মৌলভীবাজার
  • ধর্ম : ইসলাম
  • প্রধান উৎসব ঈদুল ফিতর ও আজহা
Content added By
  • অবস্থান: সিলেট, মৌলভিবাজার ও হবিগঞ্জ
  • ধর্ম : বৈষ্ণব
  • প্রধান উৎসব: রাসোৎসব
Content added By
  • অবস্থান : বান্দরবন
  • ধর্ম বৌদ্ধ
  • প্রধান উৎসব : সাংলান
Content added By
সিলেট
দিনাজপুর
কুয়াকাটা
পার্বত্য চট্টগ্রাম
  • অবস্থান: রংপুর, দিনাজপুর, কুড়িগ্রাম ও নীলফামারী
  • ধর্ম : সনাতন
  • প্রধান উৎসব দূর্গাপূজা
Content added By
  • অবস্থান : বৃহত্তর রাজশাহী ও রংপুর বিভাগ ।
  • ধর্ম : সনাতন
  • প্রধান উৎসব : সহরায়
  • প্রধান উৎসব : মাঘীপূর্ণিমা
Content added By
  • অবস্থানঃ ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, শেরপুর ও সুনামগঞ্জ ।
  • ধর্মঃ সনাতন
  • দেবতাদের নামঃ হিন্দুদের প্রায় সব দেবদেবী।
Content added By
  • অবস্থানঃ রংপুর, শেরপুর।
  • ধর্মঃ প্রকৃতি পূজরি
  • পেশাঃ কৃষিকাজ
Content added || updated By
  • অবস্থানঃ সিলেট, হবিগঞ্জ ও নওগাঁ।
  • ধর্ম : সনাতন
  • প্রধান উৎসব: মাঘি পূর্ণিমা
Content added By

নাম

অবস্থান

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক একাডেমী

বিরিশিরি, নেত্রকোনা

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র

রাঙ্গামাটি

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট

বান্দরবান

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট

খাগড়াছড়ি

মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি

মৌলভীবাজার

রাখাইন সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট

রামু, কক্সবাজার

নোট: রাজশাহী ও কক্সবাজারে আরোও দুইটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটসহ মোট প্রতিষ্ঠান- ৮ টি।

Content added By
Please, contribute to add content into ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর উল্লেখযোগ্য ঘটনা.
Content

পার্বত্য অঞ্চলে অধিক টাকার বিনিময়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বহিরাগতদের কাছে কার্পাস বা তুলার কর আদায়ের চুক্তি করে ইজারা দিতে থাকে। এহেন পরিস্থিতিতে চাকমাদের জীবিকা নির্বাহ কঠিন হয়ে পড়ে। প্রথম ১৭৭৬ সালে চাকমা দলপতি রাজা শের দৌলত ও তাঁর সেনাপতি রামু খাঁর নেতৃতে প্রথমবার চাকমা বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।

  • ১৭৮২ ও ১৭৮৪ সালে রামু খার পুত্র জোয়ান বকস খার নেতৃত্বে আরও দুটি বিদ্রোহ হয়।
  • জোয়ান বকস খা বৃটিশ বণিকদের বিরুদ্ধে প্রথম বিদ্রোহের পতাকা উড়ানো নেতা।
  • এই বিদ্রোহের একজন জুমিয়া নেতা ছিলেন জুম্মা খান।
  • জুম্মা খাঁ বৃটিশ বিরোধী অন্যতম জুমিয়া বা জুম্মা (যারা জুম চাষ করেন) তাদের নেতা।
Content added By
  • পাহাড়ি চাকমা অধিকার অন্দোলন কর্মী।
  • প্রথম প্রতিবাদ করেন কাপ্তাই বাঁধ নির্মাণের বিরুদ্ধে ।
  • জনসংহতি সমিতি ও শান্তি বাহিনী প্রতিষ্ঠা করেন।
Content added By

মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার ছোট ভাই। পাহাড়ি অধিকার অন্দোলন কর্মী ও জনসংহতি সমিতির বর্তমান সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা বা সন্তু লারমা।

  • ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর।
  • পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় শেখ হাসিনার ও সন্তু লারমার যৌথ প্রচেষ্ঠায়।
  • বর্তমানে পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান।
Content added By
  • পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর রাজনৈতিক সংগঠন।
  • প্রতিষ্ঠাতাঃ মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা।
  • গঠিত হয়- ১৯৭৩ সালে।
  • পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে শান্তি বাহিনী প্রতিষ্ঠা করেন মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা ১৯৭৩ সালে।
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য সংখ্যা ২৫ জন ।
Content added By
  • পার্বত্য চট্টগ্রামভিত্তিক একটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল।
  • UPDF- United People & Democratic Front
  • প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৯৮ সালে।
  • দাবি: গণতান্ত্রিক ধারায় পার্বত্য চট্টগ্রামের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের দাবি।
Content added By
Please, contribute to add content into NIPORT.
Content
জনসংখ্যা বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পোলট্রি ফার্ম বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান
নদীবন্দর বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান
কোনটিই নয়
জনসংখ্যা বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পোলট্রি ফার্ম বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান
নদীবন্দর বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান
বন্দর বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান

নদী(River) নদী যে অঞ্চলে উৎপত্তি লাভ করে তাকে নদীর উৎস এবং যে স্থানে সমুদ্রে বা হ্রদে মিলিত হয় সেই স্থানকে মোহনা বলে নদীর চলার পথে কখনও কখনও ছোট ছোট অন্যান্য নদী বা জলধারা এসে মিলিত হয়ে প্রবাহ দান করে- এগুলো উপনদী নামে পরিচিত। একটি নদী এবং এর উপনদীসমূহ একত্রে একটি নদীপ্রণালী বা নদীব্যবস্থা (river system) গঠন করে ভূ-পৃষ্ঠ কখনও পুরোপুরি সমতল নয় ফলে তৈরী হয় শাখা নদীর।

জেনে নিই

  • বাংলাদেশে মোট নদীর সংখ্যা প্রায় ৭০০ টি ।
  • আন্ত:সীমান্ত নদী ৫৭ টির মধ্যে ৫৪ টি নদী ভারত হতে আগত ।
  • বাকী তিনটি নদী (নাফ, মাতামুহুরী, সাঙ্গু) নদীর উৎপত্তি মিয়ানমারে।
  • বাংলাদেশের জলসীমানায় উৎপত্তি ও সমাপ্তি হয়েছে- হালদা নদীর ।
  • শাখানদী ও উপনদীসহ বাংলাদেশের নদীর মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ২২,১৫৫ কিলোমিটার।
Content added By
  • উৎপত্তিস্থল: গঙ্গা নদী হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে।
  • বাংলাদেশে প্রবেশস্থল: চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা দিয়ে।
  • গঙ্গা ও যমুনার মিলিত স্রোতে সৃষ্টি হয়েছে- রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে এবং নামধারণ করেছে- পদ্মা।
  • পদ্মা দক্ষিণ পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে চাঁদপুরে মেঘনার সঙ্গে মিলিত হয়ে নামধারণ করেছে- মেঘনা।
  • পদ্মা, মেঘনা ও যমুনার মিলিত স্রোতের নাম: মেঘনা নামে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।
  • বাংলাদেশে পদ্মা বিধৌত অঞ্চল: ৩৪,১৮৮ বর্গ কি. মি।
  • প্রধান শাখানদীগুলো: গড়াই, কুমার, আড়িয়াল খাঁ, ইছামতি, মধুমতী, ভৈরব ও মাথাভাঙ্গা।
  • উপনদীগুলো: পুনর্ভবা, নাগর, পাগলা, কুলিক, ট্যাঙ্গান ও মহানন্দা।
Content added By
  • মেঘনার উৎপত্তি: আসামের লুসাই পাহাড় হতে বরাক নদী নামে।
  • বাংলাদেশে প্রবেশ: সুরমা ও কুশিয়ারা নামে সিলেট জেলার অমলশীদে দিয়ে ।
  • সুরমা ও কুশিয়ারা মিলিত হয়েছে আজমিরীগঞ্জে এবং নামধারণ করেছে- কালনী।
  • কালনী ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের মিলিত স্রোতের নাম: মেঘনা [ভৈরববাজার]।
  • বাংলাদেশে মেঘনা বিধৌত অঞ্চল: ২৯,৭৮৫ বর্গ কি.মি. [৩৩০ কিমি দৈর্ঘ্য]।
  • উপনদীগুলো হলো: মনু, তিতাস, গোমতী ও বাউলাই (শর্টকাট: মনু তিতাগম বাউলাই।
Content added By
লুসাই পাহাড়
হিমালয়
আসাম
শ্রীমঙ্গল
বরাক নদীতে
আসামের রুসাই পাহাড়ে
হিমালয় পর্বতে
মিয়ানমারের নাফ নদীতে
  • ১৭৮৭ সালে ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্ট নতুন শাখার নাম হয়- যমুনা।
  • জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে ব্রহ্মপুত্র থেকে পৃথক হয়ে যমুনা নাম ধারণ করে।
  • উপনদী- আত্রাই ও করতোয়া।
  • শাখানদী- ধলেশ্বরী আবার ধলেশ্বরীর শাখানদী- বুড়িগঙ্গা।
Content added By
মধুমতি
করতোয়া
ধলেশ্বরী
বুড়িগঙ্গা
করতোয়া
মধুমতি
ধলেশ্বরী
শীতলক্ষ্যা
  • উৎপত্তি: মিজোরামের লুসাই পাহাড় হতে ।
  • প্রবাহমান জেলা: রাঙ্গামাটি ও চট্টগ্রাম।
  • দৈর্ঘ্য: ২৭৪ কি.মি।
  • উপনদী: কাসালং, হালদা এবং বোয়ালখালী ।
  • কর্ণফুলী পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হয় ১৯৬২ সালে।
Content added By

নদী

উৎপত্তিস্থল

পদ্মা

হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে।

মেঘনা

আসামের লুসাই পাহাড় থেকে

সাঙ্গু

আরাকান পর্বত হতে

করতোয়া

সিকিম রাজ্যের পার্বত্য অঞ্চল থেকে

হালদা

খাগড়াছড়ির জেলার বাদনাতলী পর্বত শৃঙ্গ থেকে

নাফ

মিয়ানমারের আরাকান পর্বত থেকে

কর্ণফুলী

ভারতের মিজোরাম রাজ্যেও লুসাই পাহাড় থেকে

ব্ৰহ্মপুত্র

হিমালয় পর্বতের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরোবর হ্রদ হতে

ফেনী

পার্বত্য ত্রিপুরা হতে

তিস্তা

ভারতের সিকিম পর্বত হতে

গোমতী

ত্রিপুরা পাহাড় হতে

Content added By
ইউরোপের উচ্চভূমি
ব্লাকফরেস্ট
আল্পসের পার্বত্য অঞ্চল
রাশিয়ার ভলদাই পাহাড়
ইউরোপের উচ্চভূমি
ব্লাকফরেস্ট
আল্পসের পার্বত্য অঞ্চল
রাশিয়ার ভলদাই পাহাড়
আসামের লুসাই পাহাড়
ত্রিপরা পাহাড়
নাগমনিপুর পাহাড়
লামার মইভার পর্বত
নদ-নদীমিলিত স্থান

নতুন নাম ধারন

পদ্মা + যমুনাগোয়ালন্দ (রাজবাড়ী)

পদ্মা

পদ্মা + মেঘনা চাঁদপুর

মেঘনা

তিস্তা + ব্ৰহ্মপুত্রচিলমারী (কুড়িগ্রাম)

ব্ৰহ্মপুত্ৰ

সুরমা + কুশিয়ারাআজমিরিগঞ্জ (হবিগঞ্জ)

কালনী

বাঙ্গালি + যমুনাবগুড়া

যমুনা

পুরাতন ব্রহ্মপুত্র + মেঘনাভৈরব বাজার (কিশোরগঞ্জ)

মেঘনা

ধলেশ্বরী + শীতলক্ষ্যানারায়ণগঞ্জ

শীতলক্ষ্যা

Content added By
  • যৌথ নদী কমিশন (Joint River Commission) গঠিত হয়- ১৯৭২ সালে।
  • বাংলাদেশের আন্তঃসীমান্ত নদীর সংখ্যা- ৫৭টি।
  • বাংলাদেশে ও ভারত এর মধ্যে অভিন্ন নদীর সংখ্যা- ৫৪টি।
  • মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে প্রবেশকারী নদী - ৩টি (নাফ, মাতামুহুরী, সাঙ্গু) ।
  • বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশকারী নদী- ১টি (কুলিক)।
  • বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে পুনরায় ফিরে এসেছে- আত্রাই, মহানন্দা, পুনর্ভবা ও ট্যাঙ্গন।
  • বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা।
  • বাংলার দুঃখ বলা হয়- দামোদার নদীকে। কুমিল্লার দুঃখ বলা হয়- গোমতী নদীকে।
  • চট্টগ্রামের দুঃখ বলা হয়- চকতাই খালকে।
  • পশ্চিমাঞ্চলের লাইফ লাইন বলা হয়- গড়াই নদীকে।
  • পশ্চিমা বাহিনীর নদী বলা হয়- বিল ডাকাতিয়াকে।
  • বাংলার সুয়েজ খাল বলা হয়- গাবখান নদীকে (ঝালকাঠি)।
  • বাংলাদেশ নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত হারুকান্দি, ফরিদপুর।
  • বাংলাদেশ নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭৭ সালে।
  • বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক মানের নদী- ১টি (পদ্মা)।
  • ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্ট নদী যমুনা।
  • বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ (দৈর্ঘ্য ৫৬/৬২ কি.মি)।
  • বাংলাদেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র নদী- হালদা।
  • বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি ও সমাপ্তি - হালদা নদী ।
  • ব্রহ্মপুত্র নদের বর্তমান প্রবাহ যে নামে পরিচিত- যমুনা।
  • ব্রহ্মপুত্র নদের ভারতীয় অংশের নাম- ডিহি।
  • ব্রহ্মপুত্র নদের তিব্বতীয় অংশের নাম- ইয়ারলাভ সাংপো ।
  • বাংলাদেশের প্রধান নদীবন্দর - নারায়ণগঞ্জ ।
  • বাংলাদেশের একমাত্র বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম নদী - কর্ণফুলী।
  • কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র যে নদীতে অবস্থিত- কর্ণফুলী।
  • যে নদীটির নামকরণ করা হয়েছে একজন ব্যক্তির নামে- রূপসা।
  • যে নদীটির নামে জেলার নামকরণ করা হয়েছে ফেনী (ফেনী জেলা) ।
  • চলন বিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদী- আত্রাই।
  • উৎপত্তিস্থলে মেঘনা নদীর নাম - বরাক।
  • জীবন্ত সত্ত্বা (লিভিং এনটিটি) মর্যাদা পাওয়া দেশের প্রথম নদী- তুরাগ।
  • নদী ভাঙ্গনে সর্বস্বান্ত জনগণকে বলা হয়- সিকন্তি।
  • নদীর চর জাগলে যারা চাষাবাদ শুরু করে তাদের বলা হয়- পয়স্তী।
Content added By
Content updated By

বাংলাদেশের প্রথম পানি জাদুঘর পটুয়াখালী জেলায় কলাপাড়ার অবস্থিত যা ২৯ ডিসেম্বর ২০১৪ সালে অ্যাকশন এইড নামের একটি এনজিও স্থাপন করে। বাংলাদেশের মানুষের নদী-কেন্দ্রিক জীবন-জীবিকা ও সংস্কৃতি তুলে ধরাই এর উদ্দেশ্য । এই জাদুঘরে রয়েছে বাংলাদেশের ৭০০টি নদীর ইতিহাস ও বিভিন্ন নদীর পানি। এছাড়াও রয়েছে নদীর ছবি, নদীর পানির ইতিহাস ও জলবায়ু । জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়ার চিত্রসহ বিভিন্ন তথ্য। বাংলাদেশের সঙ্গে ৫৭টি আন্তর্জাতিক অভিন্ন নদীর তথ্য ও ইতিহাস রয়েছে এই জাদুঘরে। দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম পানি জাদুঘরও এটি।

Content added By

২০১৯ সালে হাইকোর্ট কর্তৃক ঐতিহাসিক রায়ের মাধ্যমে ঢাকার তুরাগ নদী বাংলাদেশের প্রথম নদী হিসেবে জীবন্ত সত্ত্বার মর্যাদা লাভ করে। এটি বাংলাদেশের শতবর্ষী ডেল্টা প্লানের একটি অংশ অর্থাৎ তুরাগ নদী এখন থেকে মানুষের মত কতগুলো মৌলিক অধিকার ভোগ করবে। নদীকে জীবন্তসত্ত্বা ঘোষণাকারী দেশসমূহ হলো কলম্বিয়া, নিউজিল্যান্ড, ভারত ও বাংলাদেশ। উল্লেখ্য যে, বিশ্বে সর্বপ্রথম ২০১৭ সালে নদীকে জীবন্ত সত্ত্বা ঘোষণাকারী দেশ কলম্বিয়া।

Content added By

১৯৭৭ সালে ঢাকায় নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি বাংলাদেশ সরকারের পানি সম্পদ রে অধীনে একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা যা তিনটি বিভাগের সমন্বয়ে গঠিত (হাইড্রোলিক রিসার্চ, জিওটেকনিক্যাল রিসার্চ অর্থ ও প্রশাসন অধিদপ্তর)। ১৯৮৯ সালে এটি ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গায় স্থানান্তর করা হয়।

Content added By
  • ফারাক্কা বাঁধ গঙ্গা নদীর উপর অবস্থিত একটি বাধ ।
  • বাংলাদেশের মরণ ফাঁদ হিসেবে বিবেচিত ফারাক্কা বাঁধ।
  • বাংলাদেশ সীমান্ত হতে এর দূরত্ব: ১৬.৫ কি.মি. বা ১১ মাইল ।
  • ১৯৭৫ সালের ২১ এপ্রিল থেকে বাঁধ চালু হয়।
  • ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদহ ও মুর্শিদাবাদ জেলায় এই বাঁধটি অবস্থিত।
  • মাওলানা ফারাক্কা বাঁধের বিরুদ্ধে লং মার্চ করে- ১৬ মে, ১৯৭৬ সালে।
  • ফারাক্কা দিবস পালিত হয়- ১৬ মে।
  • ১৯৬১ সালে এই বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয়ে শেষ হয় ১৯৭৫ সালে।
  • ফারাক্কা বাঁধ ২,২৪০ মিটার যা এক বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে সোভিয়েত রাশিয়ার সহায়তায় বানানো হয়েছিল।
Content added By

টিপাইমুখ বাঁধ, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের ১০০ কিলোমিটার উজানে ভারতের বরাক নদীর ওপর নির্মিতব্য (২০০৯) একটি বাঁধ। টিপাইমুখ নামের গ্রামে বরাক এবং টুইভাই নদীর মিলনস্থল। এই মিলনস্থলের ১ হাজার ৬০০ ফুট দূরে বরাক নদীতে ১৬২.৮ মিটার উঁচু ও ১ হাজার ৬০০ ফুট দীর্ঘ বাঁধ নির্মাণ করে ১ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য নিয়ে ভারত সরকার কাজ শুরু করেছে। অভিন্ন নদীর উজানে এই বাঁধ ভাটির বাংলাদেশের পরিবেশ আর অর্থনীতিতে মারাত্মক প্রভাব ফেলবে এমত আশঙ্কা করেন বিশেষজ্ঞরা।

Content added By

তিস্তা সেচ প্রকল্প হলো বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প। এ প্রকল্পটি নীলফামারী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার ৫ লক্ষ ৪০ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধা প্রদান করে এর কাজ শুরু হয় ১৯৭৯ সালে এবং শেষ হয় ১৯৯০ সালে। সেচ প্রকল্পটির পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষনের দায়িত্বে রয়েছে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড।

Content added By

গঙ্গা নদীর দক্ষিণ তীরের বিস্তৃত অঞ্চল জুড়ে (বাংলাদেশের ভূখন্ডে) সেচের জন্য বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক গৃহীত একটি প্রকল্প। জি-কে প্রকল্প বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ সেচ প্রকল্প। কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ এবং মাগুরা জেলার ১,৯৭,৫০০ হেক্টর জমি এ সেচ কার্যক্রমের আওতাভুক্ত। এর মধ্যে ১,৪২,০০০ হেক্টর জমি সেচযোগ্য। উল্লিখিত চারটি জেলার সর্বমোট ১৩টি উপজেলায় এ কার্যক্রম বিস্তৃত।

Content added By
  • উৎপত্তি: হিমালয় পর্বতের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরোবর হ্রদ হতে।
  • বাংলাদেশে প্রবেশ: কুড়িগ্রাম জেলা দিয়ে।
  • উপনদীসমূহ: ধরলা ও তিস্তা ।
  • শাখানদীসমূহ: বংশী ও শীতলক্ষ্যা ব্রিহ্মপুত্রের প্রধান শাখা নদী যমুনা।
Content added By
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের সম্পদ.
Content
  • প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির ওপর নির্ভরশীল প্রায় ৭০ ভাগ লোক।
  • সরকার জাতীয় কৃষি দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে- পহেলা অগ্রহায়ণকে
  • কৃষিকাজের জন্য সর্বাপেক্ষা উপযুক্ত- দো-আঁশ মাটি ।।
  • বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসলগুলো- পাট, চা, তামাক।
  • সবচেয়ে বেশি পাট উৎপাদিত হয়- ফরিদপুর জেলায়।
  • শস্য ভাণ্ডার হিসেবে পরিচিত- বরিশাল জেলা।
  • সবচেয়ে বেশি গম উৎপাদিত হয়- ঠাকুরগাঁও জেলায়।
  • জৈব সার আবিষ্কার করেন- ড. সৈয়দ আবদুল খালেক।
  • কৃষি উন্নয়নে “রাষ্ট্রপতি পুরস্কার" প্রদান করা হয়- ১৯৭৩ সাল থেকে ।
  • বঙ্গবন্ধু কৃষি পুরস্কারকে জাতীয় কৃষি পুরস্কারে রূপান্তরিত করা হয়- ২০০২ সালে
  • আণবিক কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান (BINA) প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭২ সালে।
  • বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে- ২০০০ সালে এবং এ পর্যন্ত কৃষিশুমারী হয়েছে- ৬টি।
  • রবি শস্য বলতে বুঝায়- শীতকালীন শস্য খরিপ শস্য বলতে বুঝায়- গ্রীষ্মকালীন শস্য বাংলাদেশে।

কৃষি সম্পদে বিভিন্ন ফসল

পাট

  • বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি পাট উৎপাদন হয়- ফরিদপুর জেলায় ।
  • পাট উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান- দ্বিতীয়।
  • এশিয়ার বৃহত্তম পাট কল- আদমজী পাটকল (৩০ জুন, ২০০২ সাল থেকে বন্ধ) |
  • আন্তর্জাতিক পাট সংস্থা (IISG) অবস্থিত- ঢাকা।

চা

  • বাংলাদেশে প্রথম চা বাগান প্রতিষ্ঠা করা হয়- ১৮৪০ সালে ।
  • বাণিজ্যিক ভাবে প্রথম চা বাগান করা হয়- ১৮৫৭ সালে প্রথম চা জাদুঘর করা হয় ২০০৯ সালে; শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার।
  • বাংলাদেশের দ্বিতীয় অর্থকরী ফসল।
  • চা উৎপাদনে শীর্ষে- চীন ।
  • সবচেয়ে বেশি চা উৎপাদন হয়- মৌলভীবাজার এবং হবিগঞ্জ।
  • বাংলাদেশে মোট চা বাগান আছে- ১৬৭টি।
  • দেশের প্রথম অর্গানিক চা বাগান পঞ্চগড়ে; ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠা।

তুলা

  • বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি তুলা জন্মায়- ঝিনাইদহ জেলায়।
  • তুলা উন্নয়ন বোর্ড- কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে।

তামাক

  • বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি তামাক জন্মায়- কুষ্টিয়া।

রেশম

  • রেশম পোকার চাষকে বলা হয়- সেরিকালচার (Sericulture) |
  • রেশম পোকা(পলু) বা মথ বেঁচে থাকে- ভূত গাছের পাতা খেয়ে ।
  • রেশম বোর্ড অবস্থিত- রাজশাহীতে।
  • রেশম উৎপাদিত হয়- রাজশাহী অঞ্চলে।

রাবার

  • বাংলাদেশের প্রথম রাবার বাগান হলো- কক্সবাজারের রামুতে। |
  • রাবার চাষ হয়- বৃহত্তর সিলেট, চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম ।
  • রাবার জোন হিসেবে খ্যাত- বান্দরবান জেলার বাইশারী।

ধান

  • বাংলাদেশের প্রধান খাদ্য শস্য।
  • ধান উৎপাদনে বর্তমানে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়।
  • পূর্বাচী উন্নত জাতের ধানটি আনা হয়- চীন থেকে।
  • ধান উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ দেশ- চিন।
  • ধান উৎপাদনে বাংলাদেশের শীর্ষ জেলা- ময়মনসিংহ।
  • আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত- লেগুনা, ফিলিপাইন।

গম

  • বাংলাদেশের সর্বাধিক গম উৎপাদিত হয়- ঠাকুরগাঁও জেলায়।
  • বাংলাদেশে গম চাষ হয় শীত মৌসুমে।
  • গম রবিশস্যের অন্তর্ভূক্ত ফসল ।

আলু

  • বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি আলু উৎপন্ন হয়- বগুড়া জেলায়।
  • বাংলাদেশে আলু আনা হয়- নেদারল্যান্ডস থেকে ( ওয়ারেন হেস্টিংস এর উদ্যোগে)
  • গোল আলু আমেরিকা থেকে ভারতে আনে পর্তুগিজরা।

আম

  • বিশ্বের সবচেয়ে সুস্বাদু ফল।
  • উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে-৭ম ।
  • উৎপাদনে শীর্ষ জেলা- নওগাঁ।

কৃষি সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য

  • বাংলাদেশের দ্বিতীয় অর্থকরী ফসল- চা (চা এর আদিবাস- চীন)।
  • বাংলাদেশে চা গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত- শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার।
  • সবচেয়ে বেশি চা জন্মে মৌলভীবাজার জেলায় দ্বিতীয় চা উৎপাদনকারী জেলা- হবিগঞ্জ
  • বাংলাদেশের অর্গানিক চা উৎপাদন শুরু হয়েছে- পঞ্চগড় জেলায়।
  • বাংলাদেশে সর্বপ্রথম চা চাষ শুরু হয়- ১৮৪০ সালে সিলেটের মালনিছড়া।
  • বাংলাদেশে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে প্রথম চা চাষ শুরু হয়- ১৮৫৭ সালে।
  • রেশম বেশি উৎপন্ন হয়- চাঁপাইনবাবগঞ্জে আর রেশম বোর্ড অবস্থিত- রাজশাহীতে।
  • তামাক জন্মে বেশি- কুষ্টিয়া জেলায়, তুলা জন্মে বেশি- যশোর জেলায়।
  • বাংলাদেশের রাবার উৎপন্ন হয়- চট্টগ্রাম, মধুপুর, পার্বত্য চট্টগ্রাম।
  • রামু নামক স্থানে রাবার চাষের জন্য বিখ্যাত স্থান- কক্সবাজারের রামু।
  • ইউরিয়া সার তৈরিতে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়- মিথেন গ্যাস (CH) |
  • আনারস বেশি উৎপন্ন হয়- পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেট জেলায়।
  • বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প- তিস্তা বাঁধ প্রকল্প।
  • জি-কে প্রকল্প মূলত গঙ্গা-কপোতাক্ষের মধ্যে সেচ প্রকল্প।
  • ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত- ঈশ্বরদীতে (পাবনা)।
  • জুমচাষ করা হয়- পাবর্ত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকায়।
  • বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃষি উদ্যান- গাজীপুর জেলার কাশিমপুরে।

জেনে নিই

  • BADC হলো প্রধান বীজ উৎপাদনকরী সরকারি প্রতিষ্ঠান।
  • IRRI প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৬০ সালে, অবস্থিত- ম্যানিলা, ফিলিপাইন ।
  • BRRI প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭০ সালে, অবস্থিত- গাজীপুরের জয়দেবপুরে।
  • BARI প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭৬ সালে, অবস্থিত- গাজীপুরের জয়দেবপুরে।
  • আদমজি পাটকল বন্ধ হয়ে যায়- ৩০ জুন, ২০০২ সালে বাংলাদেশে।
  • পাট ব্যবসার প্রধান কেন্দ্র- নারায়ণগঞ্জ।
  • প্রাচ্যের ডান্ডি বলা হয়- নারায়ণগঞ্জকে (ডান্ডি শহরটি অবস্থিত- স্কটল্যান্ডে)।
  • আন্তর্জাতিক পাট সংস্থার নাম- 1JO (International Jute Organization ) এর দপ্তর অবস্থিত- ঢাকায়।
  • পাট উৎপাদনে বিশ্বে প্রথম দেশ- ভারত আর পাট রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ- বাংলাদেশ।
  • পাটের জীবন রহস্য উন্মোচন করেন- ড. মাকসুদুল আলম ।
  • বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত- মানিক মিয়া এভিনিউ, ঢাকা ।
  • পাট থেকে পচনশীল পলিমার ব্যাগের উদ্ভাবক- মোবারক আহমদ।
  • দেশের উন্নত জাতের পাটবীজ- তোসা। পাট পাতা দিয়ে সবুজ চা তৈরি করা প্রথম দেশ- বাংলাদেশ।
Content added By
এক ধরনের ধান
এক ধরনের গম
নতুন উদ্ভাবিত পাট বীজ
নতুন উদ্ভাবিত সয়াবিন বীজ
পহেলা কার্তিক
পহেলা মাঘ
পহেলা অগ্রহায়ণ
পহেলা বৈশাখ
পহেলা পৌষ
Please, contribute to add content into BRRI- Bangladesh rice research institute.
Content
Please, contribute to add content into IRRI - International rice research institute.
Content
Please, contribute to add content into BARI-Bangladesh Agricultural Research Institute.
Content
Please, contribute to add content into BTRI - Bangladesh Tea research institute.
Content
Please, contribute to add content into BSRI - Bangladesh Sugarcane research institute.
Content
Please, contribute to add content into BJRI- Bangladesh jute research institute.
Content
Please, contribute to add content into BINA- Bangladesh institute of nuclear Agriculture.
Content
Please, contribute to add content into BADC- Bangladesh agricultural development corporation.
Content
Please, contribute to add content into SAIC- SAARC Agricultural information center.
Content

বনভূমির পরিমান

  • পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনভূমির প্রয়োজন মোট ভূমির ২.৫ শতাংশ।
  • সরকারি হিসেবে দেশে মোট বনভূমির পরিমাণ প্রায় ১৭ শতাংশ।
  • জনপ্রতি বনভূমির পরিমাণ প্রায় ০.০২ হেক্টর মাত্র।
  • বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগে বনভূমির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি ।
  • বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগে বনভূমির পরিমাণ সবচেয়ে কম ।
  • দেশে প্রয়োজনীয় পরিমাণ বনভূমি আছে ৭ টি জেলায়। যথাঃ খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙামাটি ও বান্দরবান।
  • উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী রয়েছে ১০টি জেলায়। এর কাজ- জলোচ্ছ্বাস ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় গঠন করা হয়।
  • রাষ্ট্রীয় বনভূমি নেই দেশের- ২৮ টি জেলায়।
  • রাষ্ট্রীয় বনভূমি আছে দেশের ৩৫ টি জেলায় ।

জাতীয় বন

  • টাইডাল বন বা স্রোতজ বন বা ম্যানগ্রোভ বন হচ্ছে সুন্দরবন।
  • বাংলাদেশের জাতীয় বন সুন্দরবন।
  • একক হিসেবে বাংলাদেশের বৃহত্তম বনভূমি সুন্দরবন।
  • পৃথিবীর বৃহতম নদীভিত্তিক ব- দ্বীপ সুন্দরবন।
  • বাংলাদেশের অন্তর্গত সুন্দরবনের আয়তন প্রায় ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার (৬২%)।
  • ইউনেস্কো সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যের (৭৯৮তম) অংশ হিসেবে ঘোষণা করে ৬ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে।
  • সুন্দরবন ছাড়া বাংলাদেশের অন্য টাইডাল বন চকোরিয়া বনাঞ্চল, কক্সবাজার।
  • এককভাবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বনভূমি আছে বাগেরহাট জেলায়।
  • অঞ্চল হিসেবে বাংলাদেশের বৃহত্তম বন চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল।
  • সুন্দরবনের অবস্থান দেশের ৫টি জেলায়। যথাঃ খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী ও বরগুনা।

জেনে নিই

  • বাংলাদেশের জাতীয় বন সুন্দরবনের আয়তন ৬০১৭ বর্গ কি.মি. (২৪০০ বর্গমাইল)।
  • সুন্দরবনের মোট আয়তন প্রায় ১০,০০০ বর্গ কি.মি. জুরে বিস্তৃত।
  • বাংলাদেশে অবস্থিত সুন্দরবনের ৬২% আর ভারতে অবস্থিত সুন্দরবনের ৩৮%।
  • সুন্দরবন পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ/টাইডাল/স্রোতজ বন।
  • পৃথিবীর বৃহত্তম নদীভিত্তিক ব-দ্বীপ (বঙ্গীয় ব-দ্বীপ)- সুন্দরবন।
  • সুন্দরবন এককভাবে বাংলাদেশের বৃহত্তম বনভূমি এর প্রধান বৃক্ষ সুন্দরী (৭০%)
  • সুন্দরবন রামসার জলাশয়ের অন্তর্ভূক্ত হয় ১৯৯২ সালে (৫৬০তম)
  • সুন্দরবনের তিনটি অভয়ারণ্য কটকা, দক্ষিণ নীলকমল ও পশ্চিম মান্দার বাড়িয়া।
  • সুন্দরবন দিবস পালিত হয়- প্রতিবছর ১৪ ফেব্রুয়ারি।
  • সুন্দরবনের বেশির ভাগ অংশ অবস্থিত বাগেরহাটে, সুন্দরবনের অপর নাম গরান বনভূমি।
  • হাড়িয়াভাঙ্গা ও রায়মঙ্গল দুটি প্রধান নদী সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
  • সুন্দরবনের অবস্থিত পয়েন্ট ৩ টি (হিরণ পয়েন্ট, জাফর পয়েন্ট, টাইগার পয়েন্ট)
  • দেশের ব্যবহৃত কাঠের শতকরা ৬০ ভাগ আসে সুন্দরবন থেকে।
  • সুন্দরবনের বাঘ গণনায় ব্যবহৃত পদ্ধতির নাম পাগমার্ক (বর্তমানে বাঘের সংখ্যা ১১৪ টি)।
  • বাংলার আমাজন ও সিলেটের সুন্দরবন হিসেবে পরিচিত রাতারগুল জলাশয় (সিলেটের গোয়াইনঘাট) ।
  • সুন্দরবনকে World Heritage (বিশ্ব ঐতিহ্য) ঘোষণা করে UNESCO।
  • UNESCO সুন্দরবনকে World Heritage (বিশ্ব ঐতিহ্য) ঘোষণা করে ৬ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে (৭৯৮তম) ।
Content added || updated By

খনিজ সম্পদ

  • বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা, চুনাপাথর ও চীনা মাটি |
  • জিরকন, ম্যাগনেটাইট, মোনাজাইট, ইলমেনাইট ও লিউকক্সেন রাসায়নিক মৌল পাওয়া গেছে।
  • পারমাণবিক খনিজ (ইউরেনিয়াম) পাওয়া গেছে কুতুবদিয়া থেকে টেকনাফ পর্যন্ত এবং কুলাউড়া পাহাড়ের পাদদেশে।
  • Production Sharing Contract (PSC) প্রাকৃতিক গ্যাস অনুসন্ধানের চূড়ান্ত উৎপাদন, বণ্টন ও চুক্তিকারী প্রতিষ্ঠান ।
  • ভূতাত্ত্বিক কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়োজিত বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর।
  • BAPEX এর পূর্ণরূপ হচ্ছে-Bangladesh Petroleum Exploration & Production Company Ltd.

প্রাকৃতিক গ্যাস

  • বাংলাদেশে প্রথম গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়- ১৯৫৫ সালে, সিলেটের হরিপুরে।
  • গ্যাস উত্তোলন শুরু হয় ১৯৫৭ সালে, সিলেটের হরিপুর গ্যাস ক্ষেত্র হতে।
  • বাংলাদেশে মোট গ্যাসক্ষেত্র আছে ২৯টি।
  • বৃহত্তম গ্যাসক্ষেত্র-তিতাস গ্যাসক্ষেত্র (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)।
  • সবচেয়ে বেশি গ্যাস ব্যবহৃত হয় বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে।
  • উৎপাদন স্থগিত এমন গ্যাসক্ষেত্র কামতা, ছাতক, সাঙ্গু, ফেনী এবং রূপগঞ্জ ।
  • সর্বশেষ আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র ইলিশা-১  (২৯তম) সিলেট।
  • গ্যাস-তেল অনুসন্ধানের মোট ব্লক রয়েছে স্থল ভাগে ২২ টি এবং সমুদ্র উপকূলে রয়েছে- ২৬টি।
  • সমুদ্র উপকূলে গ্যাসক্ষেত্র- ২ টি। সাঙ্গু এবং কুতুবদিয়া ।

তেল

  • দেশে তেল অনুসন্ধানের কাজ শুরু হয় ১৯৫৯ সালে ।
  • সর্বপ্রথম তেল ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয় সিলেটের হরিপুরে ১৯৮৬ সালে ।
  • হরিপুর তেল ক্ষেত্র থেকে উত্তোলন শুরু হয় ১৯৮৭ সালের জানুয়ারি মাসে (বন্ধ হয় ১৯৯৪সালে)।
  • হরিপুর ছাড়াও তেল পাওয়া গেছে কৈলাশটিলায় ।

চীনা মাটি

  • চীনা মাটির সন্ধান পাওয়া গেছে নেত্রকোনার বিজয়পুর, দিনাজপুরের মধ্যপাড়া এবং নওগাঁর পত্নীতলা ।

চুনাপাথর

  • চুনাপাথরের সন্ধান পাওয়া গেছে সিলেটের টেকেরঘাট, লালঘাট ও ভাঙ্গারহাট, জয়পুরহাট এবং নওগাঁ জেলা।

কয়লা খনি

  • দেশের যে জেলায় কয়লা মজুদ আছে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া, ফুলবাড়ি ও দিঘিপাড়া, জয়পুরহাটের জামালগঞ্জ ।

তেজস্ক্রিয় বালু

  • তেজস্ক্রিয় বালুর সন্ধান পাওয়া গেছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে।

 

Content added By
Content updated By

প্রাকৃতিক গ্যাস

  • বাংলাদেশে প্রথম গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়- ১৯৫৫ সালে, সিলেটের হরিপুরে।
  • গ্যাস উত্তোলন শুরু হয় ১৯৫৭ সালে, সিলেটের হরিপুর গ্যাস ক্ষেত্র হতে।
  • বাংলাদেশে মোট গ্যাসক্ষেত্র আছে ২৮টি।
  • বৃহত্তম গ্যাসক্ষেত্র-তিতাস গ্যাসক্ষেত্র (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)।
  • সবচেয়ে বেশি গ্যাস ব্যবহৃত হয় বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে।
  • উৎপাদন স্থগিত এমন গ্যাসক্ষেত্র কামতা, ছাতক, সাঙ্গু, ফেনী এবং রূপগঞ্জ ।
  • সর্বশেষ আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র জকিগঞ্জ (২৮তম) সিলেট।
  • গ্যাস-তেল অনুসন্ধানের মোট ব্লক রয়েছে স্থল ভাগে ২২ টি এবং সমুদ্র উপকূলে রয়েছে- ২৬টি।
  • সমুদ্র উপকূলে গ্যাসক্ষেত্র- ২ টি। সাঙ্গু এবং কুতুবদিয়া ।

তেল

  • দেশে তেল অনুসন্ধানের কাজ শুরু হয় ১৯৫৯ সালে ।
  • সর্বপ্রথম তেল ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয় সিলেটের হরিপুরে ১৯৮৬ সালে ।
  • হরিপুর তেল ক্ষেত্র থেকে উত্তোলন শুরু হয় ১৯৮৭ সালের জানুয়ারি মাসে (বন্ধ হয় ১৯৯৪সালে)।
  • হরিপুর ছাড়াও তেল পাওয়া গেছে কৈলাশটিলায় ।

চীনা মাটি

  • চীনা মাটির সন্ধান পাওয়া গেছে নেত্রকোনার বিজয়পুর, দিনাজপুরের মধ্যপাড়া এবং নওগাঁর পত্নীতলা ।

 

Content added By
Content updated By
Please, contribute to add content into চীনামাটি.
Content

বাংলাদেশ এশিয়ার ১৯তম বৃহৎ গ্যাস উৎপাদনকারী দেশ। দেশীয় জ্বালানী চাহিদার ৫৬ শতাংশ পূরণ করে গ্যাস। বাংলাদেশ অপরিশোধিত তেল ও খনিজ দ্রব্যাদির অন্যতম আমদানিকারক দেশ। দেশের জ্বালানী খাত রাষ্ট্র মালিকানাধীন কোম্পানি যেমন: বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন ও পেট্রোবাংলা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এদেশের হাইড্রোকার্বন শিল্পে কাজ করা আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে শেভরন, কনোকোফিলিপস, স্ট্যাটওয়েল, গ্যাসপ্রম এবং ওএনজিসি। যেখানে প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদনের ৫০ শতাংশ আসে শেভরনের গ্যাস কূপগুলো থেকে। ভূতত্ত্ববীদদের বিশ্বাস, সমুদ্রসীমার এক্সকুসিভ ইকোনোমিক জোনে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অন্যতম বৃহৎ তেল ও গ্যাসের মজুদ রয়েছে। ইন্দো-বাংলা পেট্রোলিয়াম কোম্পারি পূর্ব বাংলায় প্রথম খনিজ তেলের কূপ খনন করে চট্টগ্রামে ১৯০৮ সালে। ১৯৫৫ সালে বার্মা খনিজ তেল কোম্পানি সিলেটে গ্যাসের সন্ধান পায়। বর্তমানে দেশে মোট তেল গ্যাস অনুসন্ধান ব্লক রয়েছে ৪৯ টির মধ্যে স্থলভাগে ২৩ টি ও সমুদ্রে ২৬ টি।

জেনে নিই

  • বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ- প্রাকৃতিক গ্যাস (মিথেন ৯৫-৯৯%) ।
  • বাংলাদেশে প্রথম গ্যাসক্ষেত্রটি আবিষ্কৃত হয়- হরিপুরে, ১৯৫৫ সালে (উত্তোলন-১৯৫৭)
  • বর্তমানে দেশে মোট তেল গ্যাস অনুসন্ধান ব্লক রয়েছে- ৪৯ টি।
  • গ্যাস উত্তোলনের জন্য সমগ্র দেশকে স্থলভাগে ভাগ করা হয়েছে- ২৩টি ব্লকে।
  • রাষ্ট্রীয় তেল-গ্যাস অনুসন্ধান উত্তোলনকারী প্রতিষ্ঠান বাপেক্স (BAPEX-1983) BAPEX - Bangladesh Petroleum Exploration Production Company Limited.
  • বাংলাদেশে বৃহত্তম গ্যাসক্ষেত্রটির নাম- তিতাস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
  • বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাস বেশি ব্যবহৃত হয়- বিদ্যুৎ উৎপাদন জ্বালানীতে।
  • ২টি গ্যাসক্ষেত্রে উৎপাদন বন্ধ আছে- গ্যাসক্ষেত্রে (ছাতক, কামতা)।
  • সবচেয়ে বেশি গ্যাস উত্তোলন ও ঢাকা শহরে গ্যাস সরবরাহ করে- তিতাস গ্যাসক্ষেত্র
  • 'সুনেত্র' গ্যাসক্ষেত্রটি অবস্থিত- সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনায়।
  • সুনেত্র গ্যাসক্ষেত্রটি আবিষ্কার করে যে সংস্থা- বাপেক্স।
  • বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলে গ্যাসক্ষেত্র রয়েছে- ২টি (সাঙ্গু ও কুতুবদিয়া)।
  • সাঙ্গু গ্যাস ক্ষেত্রটি অবস্থিত- ১৬ নং ব্লকে।
  • সাঙ্গু গ্যাস ফিল্ড থেকে জাতীয় গ্রীডে গ্যাস সরবরাহ করা হয়- ১৯৯৮ সালে।
  • মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্র খনন করে যে কোম্পানি- অক্সিডেন্টাল (যুক্তরাষ্ট্র)
  • মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকাণ্ড ঘটে- ১৯৯৭ সালে, মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্র অবস্থিত- মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জে। টেংরাটিলা গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকাণ্ড ঘটে- ২০০৫ সালে, গ্যাসক্ষেত্রে কর্মরত ছিল- কানাডিয়ান কোম্পানি নাইকো ।
Content added By
মোবারকপুর গ্যাসক্ষেত্র
বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্র
তিতাস গ্যাসক্ষেত্র
রূপগঞ্জ গ্যাসক্ষেত্র

Water Resources Planning Organization (WRPO) বা পানি সম্পদ পরিকল্পনা সংস্থা (ওয়ারপো) পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দেশের পানি সম্পদের সামষ্টিক পরিকল্পনা প্রণয়নে একমাত্র সংবিধিবদ্ধ সরকারি প্রতিষ্ঠান। দেশের সমন্বিত পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা, উন্নয়ন ও এর সুষম ব্যবহার নিশ্চিতের লক্ষ্যে পানি সম্পদ পরিকল্পনা আইন ১৯৯২ এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ওয়ারপো সৃষ্টি হয়। প্রতিষ্ঠানটি ১৯৮৩ হতে ১৯৯১ সালে জাতীয় পানি পরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে গঠিত “মাস্টার প্লান অরগানাইজেশন" বা এমপিও এর কার্যক্রম পরিচালনা করে। বাংলাদেশে প্রথম আর্সেনিক ধরা পড়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় ১৯৯৩ সালে। বর্তমানে সর্বাধিক আর্সেনিক আক্রান্ত জেলা চাঁদপুর। দেশে মোট আর্সেনিক আক্রান্ত জেলা- ৬১ টি অন্যদিকে আর্সেনিক মুক্ত জেলা - ৩টি যথা- রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি।

জেনে নিই

  • Water Resources Planning Organization (WRPO) প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৯২ সালে।
  • পানি সম্পদ পরিকল্পানা ও ব্যবস্থাপনার একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠানের নাম- ওয়ারপো।
  • WHO - এর মতে আর্সেনিকের গ্রহণযোগ্য মাত্রা- ০.০৫ মিলিগ্রাম/লিটার।
  • বাংলাদেশে প্রাপ্ত আর্সেনিকের মাত্রা- ১.০১ মিলিগ্রাম/লিটার।
  • বাংলাদেশে সর্বপ্রথম আর্সেনিক ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপন করা হয়- গোপালগঞ্জ জেলা।
  • টুঙ্গিপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আর্সেনিক নির্মূলে বাংলাদেশেকে যে সংস্থা সাহায্য প্রদান করে- বিশ্বব্যাংক ।
  • বাংলাদেশ-ভারত পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬ সালে (কার্যকর হয়- ১৯৯৭ সালে)।
  • বাংলাদেশ-ভারত পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ভারতের নয়াদিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউজে (৩০ বছরের জন্য)।
  • দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী স্বাক্ষর করেন- বাংলাদেশের পক্ষে শেখ হাসিনা ও ভারতের পক্ষে দেবগৌড়া।
  • বাংলাদেশ-ভারত পানি চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ২০২৪ সালে।
  • পানি চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ পাবে- ৩৫ হাজার কিউসেক পানি।
Content added By
  • হালদা নদীর বিশেষত্ব দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র এবং এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র।
  • গো-চারণ ভূমি রয়েছে পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলায় দুটি বাধান। কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার সাভার।
  • বার্ড ফ্লু হচ্ছে-পাখির একধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা। ব্ল্যাক কোয়াটার হচ্ছে- গবাদি পশুর রোগ।
  • হাঁস-মুরগীর রোগ রাণীক্ষেত, রোপা, বসন্ত, রক্ত আমাশয়, কলেরা। হাঁসের প্লেগ রোগের কারণ ভাইরাস ।
  • হোয়াইট গোল্ড চিংড়ি সম্পদ। ব্ল্যাক গোল্ড হচ্ছে- কালো সোনা।
  • গবাদি পশুর রোগ গো-বসন্ত, গলাফুলা, যক্ষ্মা, খোড়া এবং পীড়া। ব্ল্যাক বেঙ্গল-কালো জাতের ছাগল।

জেনে নিই

  • সরকার ঘোষিত দেশের প্রথম অভয়াশ্রম- হাইল হাওরে, মৌলভীবাজার।
  • বাংলাদেশের মৎস্য আইনে রুই জাতীয় মাছের পোনা ধরা নিষিদ্ধ - ২৩ সেমি /৯ ইঞ্চি কম দৈর্ঘ্যের ।
  • বাংলাদেশের মৎস্য প্রজাতি গবেষণাগার অবস্থিত- ময়মনসিংহে।
  • White Gold হলো- বাংলাদেশের চিংড়ি সম্পদ
  • যমুনাপাড়ি ছাগলের অপর নাম- রামছাগল ।
  • সামুদ্রিক মাছ শিকারের জন্য বিখ্যাত সোনাদ্বীপ |
  • বাংলাদেশের মানুষের প্রাণিজ আমিষের চাহিদার শতকরা ৬০ ভাগ পূরণ।
  • মুখে ডিম রেখে বাচ্চা ফুটায় তেলাপিয়া মাছ আর পিরানহা এক ধরণের রাক্ষুষে মাছ।
  • মাছ বাংলাদেশে মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট- ৩টি।
  • বাংলাদেশের অধিকাংশ অতিথি পাখি আসে সুদূর সাইবেরিয়া থেকে।
  • Black Bengal (কুষ্টিয়া গ্রেড) হল- কালো জাতের ছাগল অন্যদিকে, ব্ল্যাক কোয়ার্টার হল- গবাদিপশুর রোগ।
  • সামুদ্রিক পানির মাছ গবেষণা ইনস্টিটিউট কক্সবাজার আর ইলিশ ও নদীর মাছ গবেষণা ইনস্টিটিউট চাঁদপুর।
  • Trust Sector বলা হয়- হিমায়িত খাদ্যকে আর চিংড়ি চাষের জন্য বাংলাদেশের কুয়েত সিটি বলা হয়- খুলনা অঞ্চলকে।
Content added || updated By
চিংড়ি সম্পদকে
হিমায়িত খাদ্যকে
গবাদিপশুকে
কালা পানিকে
  • বিদ্যুৎ শক্তির প্রধান উৎস- ২ টি। ১. পানি বিদ্যুৎ ২. তাপবিদ্যুৎ ।
  • ঢাকায় সর্বপ্রথম বৈদ্যুতিক বাতির প্রচলন- ১৯০১ সালে ঢাকার আহসান মঞ্জিলে।
  • সবচেয়ে বড় তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ভেড়ামারা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র (কুষ্টিয়া) |
  • বাংলাদেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র কর্ণফুলি নদীতে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র, প্রতিষ্ঠিত - ১৯৬২ সালে।
  • আণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের নাম রূপপুর আণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র (১৯৬১), পাবনা জেলায় ।
  • বাংলাদেশের প্রথম সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র নরসিংদী জেলায়।
  • প্রথম বেসরকারি খাতে বার্জমাউন্টেড বিদ্যুৎ কেন্দ্র খুলনা বার্জমাউন্টেড বিদ্যুৎ কেন্দ্র (১৯৯৮ সালে)।
  • ভূমিভিত্তিক দেশের সর্ববৃহৎ বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্র হরিপুর (নারায়ণগঞ্জ)।
  • কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বড় পুকুরিয়া, দিনাজপুর, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র, বাগেরহাট।
  • বাংলাদেশে প্রথম বায়ু বিদ্যুৎ কেন্দ্র সোনাগাজী, ফেনী।
  • কুতুবদিয়া বায়ু বিদ্যুৎ কেন্দ্ৰ কক্সবাজার।
Content added By
খনিজ তেল
প্রাকৃতিক গ্যাস
খর স্রোতা নদী
উপরের সবগুলো
Please, contribute to add content into খাদ্য মন্ত্রণালয়.
Content
  • বাংলাদেশে মোট বনভূমির পরিমাণ ২৫ লক্ষ হেক্টর বা ২৫ হাজার বর্গ কিলোমিটার।
  • কোনো দেশে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনভূমি থাকা প্রয়োজন- শতকরা ২৫ শতাংশ।
  • সরকারি হিসেবে বাংলাদেশের মোট ভূমির বনভূমি রয়েছে- ১৭.৬২%
  • FAO এর মতে, বাংলাদেশের মোট ভূমির বনভূমি রয়েছে- ১০%।
  • একক হিসেবে বাংলাদেশের বৃহত্তম বন- সুন্দরবন।
  • মধুপুরের বনাঞ্চল অবস্থিত- গাজীপুর, টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলায় ।
  • ভাওয়ালের বনাঞ্চল অবস্থিত- গাজীপুর জেলায়।
  • যে জাতীয় গাছ তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পায়- বাঁশ, 'নেপিয়ার' হল- এক জাতীয় ঘাস।
  • পরিবেশ রক্ষায় যে গাছটি ক্ষতিকর- ইউক্যালিপটাস
  • উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী বনাঞ্চল করা হয়েছে- ১০টি জেলায়।
  • বাংলাদেশে বন গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত- চট্টগ্রামে।
  • বাক্স ও দিয়াশলাইয়ের কাঠি প্রস্তুতে ব্যবহৃত হয়- গেওয়া
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে কম বনভূমি রয়েছে- রাজশাহী বিভাগে।
  • সুন্দরবন ছাড়া বাংলাদেশের অন্য টাইডাল বন- সংরক্ষিত চকোরিয়া বনাঞ্চল।
  • শালবৃক্ষের জন্য বিখ্যাত বনভূমি- ভাওয়াল ও মধুপুরের ।
  • বনভূমি বিভাগ অনুসারে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বনভূমি রয়েছে- চট্টগ্রাম বিভাগে।
  • যে গাছের ছাল থেকে রং প্রস্তুত করা হয়- গরান আবার পেন্সিল তৈরিতে ব্যবহৃত হয়- ধুন্দল কাঠ।
  • বাংলাদেশের দীর্ঘতম বৃক্ষ বৈলাম বৃক্ষ; জন্মে- বান্দরবান বনাঞ্চলে।
  • সূর্যের কন্যা বলা হয়- তুলা গাছকে আর গজারী বৃক্ষ স্থানীয়ভাবে পরিচিত- শাল নামে।
  • পরিবেশ নীতি ঘোষণা করা হয়- ১৯৯২ সালে, বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় বনভূমি নেই- ২৮টি জেলায়।
Content added By
ডলফিন বা শুশুক জাতীয় প্রাণী
কুমির বা ঘাড়িয়াল প্রজাতির প্রাণী
বিড়াল জাতীয় প্রাণী
গিরগিটি জাতীয় প্রাণী
প্রাচীন মানব
বুদ্ধিমান মানুষ
বুদ্ধিহীন মানুষ
বন্য মানুষ
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের শিল্প ও বানিজ্য.
Content
  • BEZA: Bangladesh Economic Zones Authority
  • প্রতিষ্ঠিত হয়: ২০১০ সালে।
  • নিয়ন্ত্রক: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও সভাপতি: প্রধানমন্ত্রী।
  • উদ্দেশ্য বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (SEZ- Special Economic Zone) প্রতিষ্ঠা করা।
  • ২০৩০ সালের মধ্যে অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা হবে ১০০টি
  • জাপানের বিনিয়োগে Special Economic Zone হবে: নারায়ণগঞ্জ (এশিয়ায় জাপানের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ হবে)।
  • ভারতের বিনিয়োগে Special Economic Zone হবে: বাগেরহাটের মোংলায়।
  • চীনের বিনিয়োগে Special Economic Zone হবে: চট্টগ্রামের আনোয়ারায় ।
  • মহেশখালী বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়। সোনাদিয়া ইকো-ট্যুরিজম পার্ক।
Content added By
  • বাংলাদেশের মোট ইপিজেড ১০ টি।
  • EPZ এর পূর্ণরূপ হচ্ছে- Export Processing Zone.
  • EPZ গুলো হচ্ছে- রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল ।
  • বাংলাদেশের চালুকৃত সরকারি ইপিজেড ৮টি।
  • বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইপিজেড- ঢাকা ইপিজেড।
  • দেশের বৃহত্তম ইপিজেড নির্মাণ করা হবে- পটুয়াখালীতে।
  • বাংলাদেশের প্রথম ইপিজেড চট্টগ্রাম ইপিজেড, প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৩।
  • দেশের একমাত্র কৃষিভিত্তিক ইপিজেড উত্তরা (নীলফমারী) ইপিজেড ।
  • ইপিজেড চালু শিল্পের মধ্যে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ হচ্ছে পোশাক শিল্পে।
  • EPZ নিয়ন্ত্রিত সংস্থার নাম BEPZA (প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়)।
  • BEPZA প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৮০ সালে।
  • BEPZA - Bangladesh Export Processing Zone Authority.

বাংলাদেশের সরকারি ইপিজেড সমূহ

নাম

আয়তন

অবস্থান

কার্যক্রম শুরু

চট্টগ্রাম (প্রথম সরকারি)

৪৫৩ একর

হালিশহর, চট্টগ্রাম

১৯৮৩

ঢাকা

৩৫৩ একর

সাভার, ঢাকা

১৯৮৭

মংলা

৪৬০ একর

মংলা, বাগেরহাট

১৯৯৮

কুমিল্লা

২৬৭ একর

কুমিল্লা

১৯৯৮

ঈশ্বরদী

৩০৯ একর

পাকশি, পাবনা

১৯৯৮

উত্তরা (একমাত্র কৃষিভিত্তিক)

২৬৫ একর

সৈয়দপুর, নীলফামারী

২০০১

আদমজি

২৯৩ একর

নারায়ণগঞ্জ

২০০৬

কর্ণফুলি

২২২ একর

পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম

২০০৬

Content added By
উত্তরা, নীলফামারী
ঈশ্বরদী, পাবনা
আদমজী, নারায়ণগঞ্জ
মেঘনা, মুসীগঞ্জ
উত্তরা, নীলফামারী
মেঘনা, মুন্সিগঞ্জ
আদমজী, নারায়ণগঞ্জ
ঈশ্বরদী, পাবনা
  • দেশের সর্ববৃহৎ অর্থনৈতিক অঞ্চল ।
  • আয়তন: ৩০,০০০ একর (অঞ্চল হবে: ৩০টি)
  • অবস্থান: চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলা এবং ফেনীর সোনাগাজী উপজেলা
  • কাজ শেষ হবে ২০২৫ সালে
  • প্রকল্পে অনুমোদন: ৪ হাজার ৩৪৭ কোটি টাকা।
Content added By

শিল্প মন্ত্রণালয় প্রতি হয় ১৯৭২ সালে।

প্রথম শিল্পমন্ত্রী: মুজিবনগর সরকারে শিল্পমন্ত্রী ক্যাপ্টেন মনসুর আলী।

Content added By
Please, contribute to add content into BSCIC - Bangladeshi small and Cottage institute Corporation.
Content
Please, contribute to add content into BSTI - Bangladesh standards and testing Institute.
Content
Please, contribute to add content into Bangladesh Industrial and technical Assistance center- BITAC.
Content
  • বাংলাদেশের তৈরী পোষাক শিল্পের যাত্রা শুরু হয় ৬০ এর দশকে।
  • বাংলাদেশের তৈরী পোষাক শিল্পের প্রথম পথ প্রদর্শক- নুরুল কাদির।
  • পোষাক শিল্প বর্তমানে সবচেয়ে বড় রপ্তানিমূখী অর্থনৈতিক শিল্পখাত।
  • পোষাক শিল্পে নারী শ্রমিকের সংখ্যা শতকরা ৮০%।
  • GSP - Generalized System Preference সুবিধা লাভ করে- ১৯৭৬ সাল।
  • ২০২৬ সাল থেকে বাংলাদেশ পাবে- জি.এস.পি প্লাস সুবিধা।
  • বাংলাদেশের প্রথম গার্মেন্টস কারখানার নাম- রিয়াজ গার্মেন্টস (১৯৭৩ সাল)
Content added By
Please, contribute to add content into GSP - Generalized system preference.
Content
  • উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে ওষুধ উৎপাদনে শীর্ষে- বাংলাদেশ।
  • রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমার অবদানের হিসেবে ঔষধ শিল্পের অবস্থান- দ্বিতীয়।
  • বর্তমানে দশে সবচেয়ে বৃহত্তম ঔষধ কোম্পানি- স্কয়ার (১৯৫৮), পাবনা।
  • দেশের বাইরে প্রথম ঔষুধ কারখানা স্থাপন করা হয়- কেনিয়াতে (স্কয়ার ফার্মা)।
  • দেশের প্রথম কোম্পানি হিসেবে লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জ তালিকাভুক্ত হয়- বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিকেলস লি.।
  • দেশের ৯৮% চাহিদা মিটিয়ে ওষুধ রপ্তানি হচ্ছে- ১৪৭টি দেশে।
  • বাংলাদেশ এখন সবচেয়ে বেশি ওষুধ রপ্তানি করে- মিয়ানমারে এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শ্রীলংকায়।
  • বাংলাদেশ ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতে ২০০০ সাল পর্যন্ত মেধাস্বত্ব ছাড় পাবে।
  • Essential Drugs Company: বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ওষুধ কোম্পানি ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
  • DGDA Directorate General of Drug Administration ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
  • দেশে ওষুধ ব্যবহার ও গ্রহণের নিয়মনীতি নিয়ন্ত্রণ করে। কার্মেসি কাউন্সিল অব বাংলাদেশ (PCB)
Content added By
ইষ্টম্যান
ওয়াটারম্যান
এডিসন
হ্যানিম্যান
  • বাংলাদেশের চতুর্থ বৃহত্তম রপ্তানি পণ্য- চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য।
  • প্রথম ট্যানারি পল্লী ছিল- নারায়ণগঞ্জে (১৯৪০ দশকের দিকে)।
  • নতুন ২টি চামড়া শিল্পনগরী স্থাপন করা হচ্ছে- রাজশাহী ও চট্টগ্রামে।
  • বাংলাদেশের চামড়ার সবচেয়ে বড় বাজার- চীন।
  • চামড়া শিল্পনগরী অবস্থিত সাভারের হেমায়েতপুরে, চামড়া শিল্পনগরীতে মোট ১৫৫টি ট্যানারি আছে।
Content added By
  • সর্বপ্রথম কাগজ কল স্থাপন করা হয় কর্ণফুলী পেপার মিল- ১৯৫৩ সালে।
  • কর্ণফুলী পেপার মিল কর্ণফুলী নদীর তীরে, চন্দ্রঘোনা, রাঙামাটিতে অবস্থিত।
  • বাংলাদেশের বিখ্যাত কাগজকল খুলনা নিউজপ্রিন্ট বন্ধ ঘোষণা করা হয়- ২০০২ সালে।
  • বর্তমানে উন্নতমানের কাগজ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়- আমদানিকৃত রাসায়নিক মন্ড।
  • বর্তমানে বাংলাদেশে সরকারি কাগজকল- ৬টি।
  • কাগজ তৈরির সর্বশেষ উদ্ভাবিত উপাদান- সবুজ পাট।
  • প্রাচীন বাংলায় দেশীয় পদ্ধতিতে কাগজ প্রস্তুত করা হতো- মেস্তা এবং পাট গাছ থেকে।
  • কাগজকল নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান: Bangladesh Chemical Industries Corporation.

কাগজ কল

প্রতিষ্ঠা সাল

অবস্থান

কাঁচামাল

বিশেষ তথ্য

কর্ণফুলি পেপার মিল

১৯৫৩

চন্দ্রঘোনা, রাঙ্গামাটি

বাঁশ

বৃহত্তম কাগজকল

খুলনা নিউজপ্রিন্ট কারখানা

১৯৫৯

খালিশপুর, খুলনা

গেওয়া কাঠ

২০০২ থেকে বন্ধ

পাকশী নর্থ বেঙ্গল পেপার মিল

১৯৭০

ঈশ্বরদী, পাবনা

আখের ছোবড়া

পদ্মা নদীর তীরে

সিলেট কাগজ কল ব্যবহৃত

-

-

নলখাগড়া ও ঘাস

মণ্ড ও কাগজ উৎপাদন


Content added || updated By
  • বর্তমানে দেশে চিনিকল চালু রয়েছে- ১৫টি।
  • বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত- ঈশ্বরদী, পাবনা।
  • দেশের সবচেয়ে পুরনো চিনিকল- নর্থ বেঙ্গল সুগার মিল, নাটোর (১৯৩৩)।
  • চিনির উপজাত আখের ছোবড়া কাগজ উৎপাদনের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার হয়- নর্থ বেঙ্গল কাগজকল ।
  • কেরু এন্ড কোম্পানি লিমিটেড: বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ও একমাত্র লাভজনক চিনিকল দর্শনা, চুয়াডাঙ্গায়।
Content added || updated By

সার কারখানা নিয়ন্ত্রকারী প্রতিষ্ঠান হলো- বিসিআইসি, এর নিয়ন্ত্রানাধীন কারখানার সংখ্যা- ৮ টি।

নাম ও সাল

প্রধান কাঁচামাল/অবস্থান

অতিরিক্ত তথ্য

ফেঞ্চুগঞ্জ (১৯৬১)

হরিপুরের প্রাকৃতিক গ্যাস

বাংলাদেশের প্রথম সার কারখানা

যমুনা সার কারখানা

(১৯৯১)

তারাকান্দি, জামালপুরে

সবচেয়ে বড় সার কারখানা।

একমাত্র দানাদার ইউরিয়া উৎপাদনকারী কারখানা।

কাফকো

-

জাপানের সহায়তায় দেশের সবচেয়ে বড় সার কারখানা

Content added By
জিয়া সার কারখানা, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
যমুনা সার কারখানা, জামালপুর
চট্টগ্রাম সার কারখানা, চট্টগ্রাম
ঘোড়াশাল সার কারখানা, নরসিংদী
জিয়া সার কারখানা
কাফকো
ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানা
যমুনা সার কারখানা
  • সরকার দেশের সরকারি পাটকল বন্ধ ঘোষণা করে ১লা জুলাই, ২০২০ সালে।
  • বিশ্বের সবচেয়ে বড় পাট কল হল- আদমজী জুট মিল: যা স্থাপিত হয়- ১৯৫১ সালে।
  • আদমজী জুট মিলটি বন্ধ করে দেওয়া হয়- ৩০ জুন, ২০০২ সালে।
  • BJMC এর পূর্ণরূপ হল-- Bangladesh Jute Mills Corporation (1972)
  • BJMA - Bangladesh Jute Mills Association.
  • ব্রিটিশ আমলে প্রথম পাট কল স্থাপিত হয়- শ্রীরামপুর, ১৮৫৫ সালে।
Content added By
  • বাংলাদেশের সর্বশেষ লাভজনক রপ্তানিকৃত নির্মাণ শিল্পের নাম- জাহাজ শিল্প।
  • বাংলাদেশ জাহাজ শিল্পে প্রবেশ করে ২০০৮ সালে।
  • বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সবচেয়ে বড় যুদ্ধজাহাজ বানৌজা সমুদ্রজয় ।
  • রপ্তানিকৃত প্রথম জাহাজ নির্মাণ করে- আনন্দ শিপইয়ার্ড (নারায়ণগঞ্জ)।
  • রপ্তানিকৃত প্রথম জাহাজের নাম- স্টেলা মেরিস (বাংলাদেশ আনন্দ) রপ্তানি হয়- ডেনমার্কে।
  • যুদ্ধজাহাজকে ডাকা হয়- পেট্রল ক্র্যাফট (Patrol Craft)।
  • বাংলাদেশের বৃহত্তম লৌহ ও ইস্পাত কারখানা- চট্টগ্রাম স্টিল মিল।
  • জাহাজভাঙ্গা শিল্প গড়ে উঠেছে- সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম ।
  • প্রস্তাবিত ২য় জাহাজ ভাঙ্গা শিল্প কারখানাটি গড়ে তোলা হবে- বরগুনায়।
Content added By
  • পর্যটনকে কেন্দ্র করে যখন অর্থনীতি সমৃদ্ধি লাভ করে, তখন তাকে বলে- পর্যটন শিল্প বলে।
  • পূর্বে পর্যটন সংক্রান্ত বিষয়গুলো ছিল- বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে।
  • বর্তমানে পর্যটন শিল্প বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত ।
  • বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ড গঠিত ২০১০ সালে।

শিল্প কারখানা

অবস্থান

বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিগাজীপুর
বাংলাদেশের একমাত্র তেল শোধনাগার ইস্টার্ন রিফাইনারি, পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম
দেশের সবচেয়ে বড় বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম তৈরির কারখানাইস্টার্ন ক্যাবলস, চট্টগ্রাম
বাংলাদেশ টেলিফোন শিল্প সংস্থাটঙ্গী, গাজীপুর
বাংলাদেশর মোটর সাইকেল সংযোগ কারখানাটঙ্গী, গাজীপুর
বাংলাদেশের একমাত্র অস্ত্র কারখানাজয়দেবপুর, গাজীপুর
বাংলাদেশের প্রথম কয়লা শোধনাগারবিরামপুর হার্ড কোল লিমিটেড, দিনাজপুর
বাংলাদেশের একমাত্র রেয়ন মিল কর্ণফুলী রেয়ন মিল, চন্দ্রঘোনা, রাঙামাটি
বাংলাদেশে সাইকেল তৈরির কারখানা অবস্থিতঢাকায়
বাংলাদেশ সর্বশেষ প্রবেশ করেছে।হোম টেক্সটাইল শিল্পে

জেনে নিই

  • বাংলাদেশ সরকারের আয়ের প্রধান খাত: রাজস্ব।
  • ভ্যাট হচ্ছে: পরোক্ষ কর।
  • আবগারি শুল্ক: দেশে উৎপাদিত পণ্যের উপর নির্ধারিত কর।
  • ভ্যাট : বিক্রয়মূল্যের অতিরিক্ত ও বিকল্প হিসেবে আরোপিত কর।
  • সরকারি কাজে ফার্সি ভাষা চালু করেন: আকবরের অর্থমন্ত্রী টোডরমল।
  • সরকারি কাজে ফার্সির বদলে ইংরেজি চালু হয়: ১৮৩৭ সালে।
  • ইংল্যান্ডে প্রথমবারের মত ইংরেজি আদালতের ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পায় ১৩৬২ সালে।
Content added By
নিশাত মজুমদার
এম এ মুহিত
নিয়াজ মোরশেদ
মুসা ইব্রাহিম
Please, contribute to add content into BITAC-Bangladesh Industrial Technical Assistance Center(বিটাক).
Content
Please, contribute to add content into Black Monday.
Content

ব্যাংক শব্দটি এসেছে ব্যাংকো থেকে। ব্যাংক তিন প্রকারের চেক প্রদান করে থাকে । একটি বৈধ ঢেকের মেয়াদ থাকে ৬ মাস। ব্যাংক ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড প্রদান করে থাকে লেনদেনের জন্য আন্তঃব্যাংকের সুদের হারকে বলা হয় কল মানি রেট ।

জেনে নিই

  • উপমহাদেশে প্রথম ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু হয় মুঘল আমলে।
  • বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৩ সালে।
  • রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক স্থাপিত হয় ১৯৮৭ সালে।
  • কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৮ সালে।
  • বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম বেসরকারী ব্যাংক আরব বাংলাদেশ ব্যাংক (AB Bank) ।
  • হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৩ সালে।
  • ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৬ সালে।
  • বিশ্বের প্রথম ইসলামী ব্যাংক মিশরের মিটগামার ব্যাংক ।
  • অর্থ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের ব্যাংক সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করে।
  • বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত ব্যাংক ট্রাস্ট ব্যাংক লিঃ।
  • প্রথম রেডিক্যাশ চালু করে জনতা ব্যাংক।
  • ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় ১২ আগস্ট, ১৯৮৩ সালে।
Content added By
অগ্রণী ব্যাংক
রুপালী ব্যাংক
উত্তরা ব্যাংক
জনতা ব্যাংক
অগ্রণী ব্যাংক
পূবালী ব্যাংক
ন্যাশনাল ব্যাংক
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক
  • বাংলাদেশ ব্যাংক এর পূর্বনাম- স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তান।
  • বাংলাদেশ সরকারের ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক।
  • বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক (প্রতিষ্ঠিত হয় ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে)।
  • বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদের সদস্য ১০জন।
  • বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা কয়টি ১০টি।
  • বাংলাদেশের ব্যাংক কাড - BDT
  • বাংলাদেশ ব্যাংকের স্থপতি সফিউল কাদের।
  • বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম গভর্নর ছিলেন আ.ন.ম হামিদুল্লাহ।
  • বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান গভর্নর আছেন ফজলে কবির (১১তম)।
  • বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম মহিলা ব্যবস্থাপক নাজনীন সুলতানা।
  • বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা অফিস ১০ টি (দশম শাখা ময়মনসিংহে)।
  • বাংলাদেশের টাকার যাদুঘর বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমী, মিরপুরে
  • বাংলাদেশে নতুন নোট চালু করার ক্ষমতা আছে শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের।
  • বাংলাদেশে সুদের হার নিয়ন্ত্রণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
  • বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশের মুদ্রা সরবরাহের নিয়ন্ত্রক।
  • প্রত্যেক ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে নোট ইস্যুর সমান মূল্যের স্বর্ণ রিজার্ভ থাকতে হয় ৩০%।
  • ট্রেজারি বিল ইস্যু করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
  • বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রাখতে হয় ৪০০ কোটি টাকা।
Content added By
বিনিয়োগ ব্যাংক
শিল্প ব্যাংক
আমদানি-রপ্তানি ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংক
সোনালী ব্যাংক লিঃ
ডাচ্ বাংলা ব্যাংক লিঃ
ব্র্যাক ব্যাংক লিঃ
জনতা ব্যাংক লিঃ
২৭ অক্টোবর ২০০৮
২৮ অক্টোবর ২০০৮
২৯ অক্টোবর ২০০৮
৩০ অক্টোবর ২০০৯
  • গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৬ সালে চট্টগ্রামের জোবরা গ্রামে।
  • গ্রামীণ ব্যাংক আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয় প্রথম ১৯৮৩ সালে টাঙ্গাইলে।
  • গ্রামীণ ব্যাংক এর প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনুস, নোবেল পায় ২০০৬ সালে ।
  • গ্রামীণ ব্যাংকের বিশেষ বৈশিষ্ট্য জামানত ছাড়া ঋণদান প্রদান করা।
  • বাংলাদেশে গ্রামীণ ব্যাংক মাইক্রো ক্রেডিট সম্মেলনের অন্যতম উদ্যেক্তা।
  • নোবেল বিজয়ী ড.ইউনুসের গ্রামীণ ব্যাংকের সূচনাপর্বে জোবরা গ্রামে প্রথম ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহীতা দরিদ্র গৃহবধুর নাম সুফিয়া বেগম।
Content added By
বাণিজ্যিক ব্যাংক
সমবায় ব্যাংক
কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক
বিশেষায়িত ব্যাংক

মুদ্রা

বিনিময়ের মাধ্যম

মুদ্রার প্রকারভেদ

  • ব্যবহারের দৃষ্টিকোণ থেকে (হিসাবী মুদ্রা, প্রকৃত মুদ্রা)
  • তৈরি উপকরণের দিক থেকে (ধাতব মুদ্রা, কাগজী মুদ্রা)
  • গ্রহণের বাধ্যবাধকতার দিক থেকে (বিহিত মুদ্রা, ঐচ্ছিক মুদ্রা)
উপমহাদেশে প্রথম মুদ্রা আইন পাশ

১৮৩৫ সাল

উপমহাদেশে প্রথম কাগজের মুদ্রা চালু হয়

১৮৫৭ সাল (লর্ড ক্যানিং)

বাংলাদেশে দশমিক মুদ্রা চালু হয়

১৯৬১ সাল

বাংলাদেশের একমাত্র টাকা ছাপানোর প্রেস

দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন (১৯৮৯), গাজীপুর

সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস থেকে মুদ্রিত প্রথম নোট

১০ টাকার নোট

বাংলাদেশে কাগজে ও ব্যাংক নোট যথাক্রমে

৯টি ও ৭টি

টাকা ছাপানোর বিশেষ কাগজ আমদানি করা হয়

সুইজারল্যান্ড থেকে

৫০০ টাকার নোট ছাপা হয়

জার্মানিতে

১,২,৩,৫ টাকার স্বাক্ষর থাকে

অর্থ সচিবের

সবার জন্য শিক্ষা লেখা আছে

২ টাকার মুদ্রায়

বাংলাদেশে প্রথম নোট চালু হয়

৪ মার্চ, ১৯৭২ (১ ও ১০০ টাকার নোট)

বাংলাদেশে প্রথম ধাতব মুদ্রা চালু হয়

১৯৭৩ সাল

মুদ্রার অবমূল্যায়নের উদ্দেশ্য

রপ্তানি বৃদ্ধি করা

বাংলাদেশে মুদ্রার ভাসমান বিনিময় চালু হয়

১ জুন, ২০০৩ সালে

জেনে নিই

  • মুদ্রার প্রধান কাজঃ বিনিময়ের মাধ্যম, সঞ্চয়ের বাহন, মূল্যের পরিমাণ ও ভান্ডার ।
  • মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের উপায়ঃ কর বৃদ্ধি করা।
  • প্রথম ধাতব মুদ্রা তৈরি হয় লাইডিয়ায় (বর্তমান তুরস্ক) ৭ম স্টপূর্ব।
  • দুর্লভ মুদ্রা বলা হয় ডলার ও পাউন্ডকে ।
  • মুদ্রা বিনিময়ের পূর্বে দ্রব্য বিনিময় প্রথা প্রচলিত ছিল ।
  • গ্রেসামের মুদ্রাবিধি নিকৃষ্ট মুদ্রা উৎকৃষ্ট মুদ্রাকে বাজার থেকে বিতাড়িত করে।
  • প্রথম স্বর্ণমুদ্রা চালু হয় চীনে (৪র্থ খ্রিস্টপূর্ব)।
  • মুদ্রাস্ফীতিঃ দ্রব্য সামগ্রী উৎপাদন বা যোগানের তুলনায় অর্থের যোগান বৃদ্ধি পাওয়া ।
  • মুদ্রা সংকোচনঃ দ্রব্য সামগ্রীর যোগানের তুলনায় আর্থিক আয় বার প্রবাহের।
  • মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা নিতে পারেঃ কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
  • বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতি বছর দুই বার মুদ্রানীতি প্রণয়ন করেঃ জানুয়ারি ও জুলাই মাসে।
Content added By
প্রধানমন্ত্রীর
অর্থসচিবের
অর্থমন্ত্রীর
গভর্নরের
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর
অর্থ সচিব
অর্থমন্ত্রী
অর্থ উপদেষ্টা
সুইজ ব্যাংক
ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংক
সোনালী ব্যাংক

রাষ্ট্রায়ত্ত /সরকারী বাণিজ্যিক নিয়মিত ব্যাংক সমূহ

রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক ৬ টি

  1. সোনালী ব্যাংক লিমিটেড
  2. জনতা ব্যাংক লিমিটেড
  3. অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড
  4. রূপালী ব্যাংক লিমিটেড
  5. বেসিক ব্যাংক লিমিটেড ও
  6. বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড।

বিশেষায়িত ব্যাংক ৭টি (প্রথম ৩টি তফসিল ভুক্ত)

  1. Bangladesh Krishi Bank
  2. Rajshahi Krishi Unnayan Bank
  3. প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক
  4. আনসার ভিডিপি ব্যাংক
  5. বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংক
  6. কর্মসংস্থান ব্যাংক
  7. পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক

বিদেশী বাণিজ্যিক ব্যাংক ৯ টি

  1. সিটি ব্যাংক এন.এ (City Bank N.A)-যুক্তরাষ্ট্র
  2. দি সট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংক লি.-যুক্তরাজ্য
  3. স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া-ভারত
  4. হাবিব ব্যাংক লি.-পাকিস্তান
  5. ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান-পাকিস্তান
  6. উরি ব্যাংক-দক্ষিণ কোরিয়া
  7. The Hongkong and Shanghai Banking Corp (HSBC)-যুক্তরাজ্য
  8. কর্মাশিয়াল ব্যাংক অব সিলন-শ্রীলঙ্কা
  9. ব্যাংক আল ফালাহ- পাকিস্তান
Content added By
  • ট্রেজারি বিল ক্রয় করতে পারেন বাণিজ্যিক ব্যাংক।
  • বাংলাদেশ ব্যাংকের কাজ নয় ট্রেডিং।
  • ব্যাংকের অর্থের প্রধান উৎস আমানত ।
  • মুদ্রার প্রচলন করা বা নোট ছাপানো বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাজ নয় ।
  • বাংলাদেশ ব্যাংকের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে পারে সোনালী ব্যাংক।
  • আধুনিক অর্থনীতি- ২ প্রকার (সামষ্টিক ও ব্যষ্টিক)।
  • রাষ্ট্রায়ত্ত্ব বিনিয়োগ ব্যাংক ICB দেশীয় বিনিয়োগ সংস্থা ICB
  • আমানত গ্রহণকারী আর্থিক প্রতিষ্ঠান নয় ICB
  • ATM পদ্ধতি প্রথম চালু করে ষ্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক।
  • বিশেষায়িত ব্যাংক নয় ইসলামী ব্যাংক।
  • বিশেষায়িত ব্যাংক নয় সোনালী ব্যাংক।
  • বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ধরন মিশ্র [ধনতান্ত্রি ও সমাজতান্ত্রিক]
  • বাংলাদেশের কৃষি ক্ষেত্রের উন্নয়নের জন্য ২টি উন্নয়ন ব্যাংক আছে।
  • বাংলাদেশে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পরিশোধিত মূলধন নতুন করে নির্মাণ করা হয়েছে ৪০০ কোটি টাকা।
Content added By
  • বাংলাদেশে বিনিয়োগ বোর্ড গঠিত হয় ১ জানুয়ারি, ১৯৮৯ সালে।
  • বাংলাদেশ বিনিয়োগ বর্ষ ঘোষণা করা হয় ১৯৯৭ সালকে।
  • ঢাকায় প্রথম আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন হয় ৬-৭ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে।
  • বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার সিংহভাগ আসে তৈরী পোশাক থেকে ।
  • বর্তমানে বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি সাহায্য প্রদান করে জাপান ।
  • বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভাগ আসে চিংড়ি (হিমায়িত খাদ্য থেকে)।
  • বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের তৃতীয় ভাগ আসে চামড়া থেকে ।
  • বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রসারের জন্য দূতাবাসে নিয়োগ করা হয় ইকনোমিক কাউন্সিলর।
  • বিদেশে বাংলাদেশি পণ্য মেলার আয়োজন করে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো।
  • বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরামের প্রধান সমন্বয়কারী বিশ্বব্যাংক।
  • বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে যুক্তরাষ্ট্র থেকে।
  • বাংলাদেশ টাকার অংকে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি করে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে।
  • বাংলাদেশ টাকার অংকে সবচেয়ে বেশি আমদানী করে চীন থেকে।
  • বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই ইসরাইলের সাথে।
  • বাংলাদেশ ইউরোপিয় ইউনিয়নের লুক্সেমবার্গ দেশ ছাড়া সব দেশই পণ্য রপ্তানি করে।
  • বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম বা এইড ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে।
  • বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম বা এইড ক্লাবের বৈঠক হয় ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে।
  • বিশ্বব্যাংকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরামের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
  • এইড ক্লাবের বর্তমান নাম বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম ।
  • বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম বা এইড ক্লাবের সদস্য ২৬টি (১৬ টি দেশ ও ১০টি সংস্থা)।
  • বাংলাদেশের তৈরী পোশাকের সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র।
  • বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের দ্বিতীয় বৃহৎ বাজার ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশসমূহ।
  • বাংলাদেশের প্রধান পার্ট আমদানিকারক দেশ হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
  • বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশী ঋণ প্রদান করে I.D.A
  • LD.A ঋণ প্রদানের জন্য সারাবিশ্বে Soft loan Window / Soft Loan Corner নামে পরিচিত।
  • একজন বিদেশি বাংলাদেশে কত ডলার বিনিয়োগ করলে এদেশের নাগরিকত্ব পাবেন ৫ লক্ষ মার্কিন ডলার।
  •  

জেনে নিই

  • বাংলাদেশে মুক্তবাজার অর্থনীতি চালু হয় ১৯৯১ সালে।
  • বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ (LDC) থেকে উন্নয়নশীল দেশের তালিকাভুক্তির সুপারিশপ্রাপ্ত হয় ২০২১।
  • বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ (LDC) থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বেড়িয়ে যাবে- ২০২৬ সালে।

LDC থেকে উত্তরণের শর্ত- ৩টি; যথা-

  1. মাথাপিছু আয়
  2. মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং
  3. জলবায়ু ও অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা।
  • অর্থনৈতিক সংস্থার নাম- ECNEC; এর সভাপতি প্রধানমন্ত্রী (বিকল্প প্রধান- অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী)
  • বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের চেয়ারম্যান- প্রধানমন্ত্রী (সহ-সভাপতি- পরিকল্পনামন্ত্রী)।
  • বাংলাদেশ অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিভাগ রয়েছে- ৪টি।
  • নিকাশ ঘর বলতে বুঝায়- বাংলাদেশ ব্যাংক ও তফসিলি ব্যাংকের মধ্যে পারস্পারিক দায়িত্ব পালন।
  • যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা নেই সেখানে নিকাশ ঘরের দায়িত্ব পালন করে সোনালী ব্যাংক ।
  • বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭৩ সালে।
  • রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব) কার্যক্রম শুরু করে- ১৯৮৭ সালে ।
  • বাংলাদেশের বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক সোনালী ব্যাংক লিমিটেড।
  • বাংলাদেশে প্রথম রেডিক্যাশ চালু করে- জনতা ব্যাংক লিমিটেড।
  • শতভাগ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক- বেসিক ব্যাংক লিমিটেড।
  • বাংলাদেশে প্রথম বিদেশি ব্যাংক- স্টান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক লিমিটেড (টেলি ব্যাংকিং চালু করে)
  • বাংলাদেশে প্রথম মাস্টার কার্ড চালু করে- ANZ Grindlays
  • দেশে টাকা জাদুঘর অবস্থিত- মিরপুর: ২০১৩ সালে (বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমি।)
  • আদমশুমারীর নতুন নাম- জনশুমারী ও গৃহগণনা।
  • দেশে আদমশুমারী অনুষ্ঠিত হওয়ার সাল- ১৯৭৪, ১৯৮১, ১৯৯১, ২০০১, ২০১১, ২০২২ সালে ।
  • বাংলাদেশে কৃষিশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৬০, ১৯৭৭, ১৯৮৩, ১৯৯৬, ২০০৮ ও ২০১৯ সালে ।
  • দারিদ্র্য বিমোচন সংক্রান্ত কৌশলপত্র- PRSP (Poverty Reduction Strategy Papers )
  • বাংলাদেশের অর্থনৈতিক নীতিনির্ধারণ এবং উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন সংক্রান্ত সর্বোচ্চ ।
  • জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি অবস্থিত- নীলক্ষেত, ঢাকা।
  • সামাজিক নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশে বয়স্ক ভাতা চালু হয়- ১৯৯৮ সালে।
  • পরার্থপরতার অর্থনীতি এবং আজব ও জব আজব অর্থনীতি গ্রন্থ ২টির রচয়িতা- আকবর আলী খান।
  • একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পটি চালু হয়- ১৯৯৮ সালে।
  • একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পটির বর্তমান নাম- আমার বাড়ি, আমার খামার ।
Content added By
Content updated By
  • পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রণয়ন করে পরিকল্পনা কমিশন।
  • পরিকল্পনা কমিশনের চেয়ারম্যান নিয়োগ করেন। প্রধানমন্ত্রী।
  • পরিকল্পনা কমিশন অবস্থিত ঢাকার আগারগাঁয়ে।
  • উন্নয়নে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার প্রবর্তক স্ট্যালিন (রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট)
  • উন্নয়নে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার প্রবর্তক- সোভিয়েত ইউনিয়ন (রাশিয়া)।
  • বাংলাদেশ এ পর্যন্ত পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে ৮টি; যথা-

প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার মেয়াদ- ১৯৭৩-১৯৭৮ সাল।

অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার মেয়াদ কাল- ২০২১-২০২৫ সাল।

Content added By

Budget অর্থ Bag বা থলে । একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য গৃহীত আর্থিক পরিকল্পনা। Oxford Dictionary অনুযায়ী বাজেট হচ্ছে ভবিষ্যতের সম্ভাব্য আয় ও ব্যয় এর হিসাব। একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সরকারের আয় ও ব্যয় এর যে পরিকল্পনা আইন পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত হয় তাই বাজেট । সর্বপ্রথম উত্থাপিত হয় ১৮৩৩ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট। সংবিধান অনুযায়ী বাজেট প্রণয়নের দায়িত্ব সরকারের প্রধান নির্বাহীর। Rules of Business অনুযায়ী Budge প্রণয়নের দায়িত্ব অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের।

অর্থ বছরের বাজেটঃ ২০২২-২৩

  • বাজেটঃ ৫২ তম।
  • বাজেট ঘোষণাঃ জুন, ২০২২ সাল।
  • মোট বাজেট ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা।
  • মোট রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৩৩ হাজার কোটি টাকা।
  • মোট রাজস্ব ঘাটতি ২,৪৫,০৬৬
  • জিডিপি প্রবৃদ্ধিও হার: ৭.৫ শতাংশ।
  • মূল্যস্ফীতি ৫.৬ শতাংশ।
  • এডিপি ২,৪৬,০৬৬
  • বাংলাদেশের অর্থবছর শুরু হয় ১ লা জুলাই (জুলাই-জুন)।
  • আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ বছর শুরু হয় ১লা অক্টোবর। [এই তথ্যসমূহ পরিবর্তনশীল]
Content added By
উন্নয়নের জোয়ারে বাংলাদেশ
উন্নয়নের সোপানে বাংলাদেশ
উন্নয়নের পথে বাংলাদেশ
সমৃদ্ধ আগামীর পদযাত্রার বাংলাদেশ
৪,৬৪,৫৭৩ কোটি টাকা
৪,০৭,৪২২ কোটি টাকা
৪,২১,৫৭৩ কোটি টাকা
৩, ৯৪,৬১২ টাকা
Please, contribute to add content into অর্থ মন্ত্রণালয়.
Content
Please, contribute to add content into অর্থনীতির মূলনীতি.
Content

তত্ত্ব

প্রবক্তা

খাজনা তত্ত্ব

ডেভিড রিকার্ডো

তুলনামূলক খরচ তত্ত্ব

ডেভিড রিকার্ডো

শ্রম বিভাগ তত্ত্ব

অ্যাডাম স্মিথ

অর্থনীতি

অ্যাডাম স্মিথ

আধুনিক অর্থনীতি

পল স্যামুয়েলসন

ইউরো মুদ্রা

রবার্ট মুন্ডেল

ব্যবস্থাপনা

পিটার ডুকার

আধুনিক ব্যবস্থাপনা

হেনরি ফেয়ল

লেইসে ফেয়ার নীতি

অ্যাডাম স্মিথ

সামাজিক চয়ন তত্ত্ব

অমর্ত্য সেন

জনসংখ্যা তত্ত্ব

টমাস ম্যালথাস

কাম্য জনসংখ্যা তত্ত্ব

জন ডাল্টন

মজুরের উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্ব

কার্ল মার্কস

মজুরি তহবিল তত্ত্ব

জে এস মিল

ভোক্তার উদ্বৃত্ত তত্ত্ব

মার্শাল

সুদের নগদ পছন্দ তত্ত্ব

লর্ড কিনস

অভাব সাম্যের তত্ত্ব

হ্যান্স সিংগার

গ্রেশাম বিধি

স্যার টমাস গ্রেশাম

অর্থের পরিমাণ তত্ত্ব

আরভিং ফিশার

বিশ্বগ্রাম

মার্শাল ম্যাকলুহান

দারিদ্র্যের দুষ্টচক্র

অধ্যাপক নার্কস

স্বাভাবিক মুনাফা

আলফ্রেড মার্শাল

মজুরি নির্ধারণ তত্ত্ব

ল্যাসলেকে

কল্যাণ অর্থনীতি

অমর্ত্য সেন

Content added By
  • বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রধান খাত- কৃষি ।
  • বাংলাদেশ মিশ্র অর্থনীতির দেশ।
  • মিশ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থা হল সম্পত্তির ব্যক্তিগত ও রাষ্ট্রীয় মালিকানা।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দরিদ্র সীমার নীচে বাস করে কুষ্টিয়া জেলার লোক।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি দরিদ্র সীমার নীচে বাস করে- কুড়িগ্রাম জেলার লোক।
  • বাংলাদেশের জাতীয় আয়ের সিংহ ভাগ আসে কোন খাত হতে কৃষি খাত হতে।
  • একটা দেশের অর্থনীতিক উন্নয়নের মাপকাঠি- প্রকৃত মাথাপিছু আয় ।
  • বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে যুক্তরাষ্ট্র থেকে।
  • বাংলাদেশের মুক্তবাজার অর্থনীতি চালু হয় ১ জানুয়ারী ১৯৯১ সালে।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ঋণদাতা গোষ্ঠী- আই.ডি.এ ।
  • এক অর্থবছরে দেশের অভ্যন্তরে উৎপাদিত দ্রব্য ও সেবার আর্থিক মূল্যের পরিমাণ GDP।
  • প্রবাসীদের আয়কে হিসাবে ধরা হয় NNP |
  • GNP, GDP বা NNP সাধারণত বৃহত্তম GNP
  • মাথাপিছু আয় বের করার জন্য মোট জাতীয় উৎপাদন ভাগ করা হয় মোট জনসংখ্যা দিয়ে।
  • মাথাপিছুর আয়ের দিক দিয়ে বাংলাদেশ নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশ।
  • একটা দেশের দরিদ্রসীমা নিরূপণ করা যায়- স্বল্প মাথাপিছু আয় ও জীবনযাত্রার মান ।
  • প্রাচীন বাংলার অর্থনীতি বিষয়ক গ্রন্থ- চাণক্যের রচিত কৌটিল্যের “অর্থশাস্ত্র"।
  • অর্থনীতিবিদ মার্শাল অর্থনীতিকে ‘কল্যাণের বিজ্ঞান’ হিসেবে অভিহিত।
  • অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বলতে বোঝায় জাতীয় উৎপাদন কাঠামো হার।
  • অবৈধ অর্থ ব্যবহারে ও লেনদেন রোধে যে আইনটি করা হয় তার নাম মানি লন্ডারিং আইন।
  • পুঁজিবাদী সমাজে উৎপাদন যন্ত্র থাকে ব্যক্তিমালিকানার হাতে।
  • বাংলাদেশের প্রাইভেট সেক্টরে ব্যবসায়কারীদের সর্বোচ্চ সংগঠন বিজিএমএ।
  • ইংরেজি Enterpreneur শব্দের অর্থ- উদ্যেক্তা।
Content added By
  • বাংলাদেশের রাজস্বের প্রধান উৎস- ভ্যাট।
  • প্রত্যক্ষ অন্ধের আওতায় পড়ে- আয়কর।
  • ‘বেইল আউট' শব্দটি অর্থনীতির সাথে জড়িত।
  • VAT অর্থ হল Value Added Tax. (চালু হয় ১ জুলাই ১৯৯১)
  • VAT পরোক্ষ কর এবং Excise duty এর বাংলা পরিভাষা আবগারি শুল্ক।
  • দেশের প্রথম কর ন্যায়পাল ছিলেন- খায়রুজ্জামান চৌধুরী ।
  • ব্যক্তি শ্রেণীভুক্ত করদাতাদের ক্ষেত্রে করমুক্ত আয়ের সীমা ২.৫ লক্ষ টাকা ।
  • সাময়িক ভাবে ট্যাক্স মওকুফ করাকে বলা হয়- Tax Holiday
  • কর হলো সরকারি কর্তৃপক্ষ দ্বারা সরবরাহ কৃত দ্রব্য বা সেবার বিনিময় প্রদেয় মূল্য।
  • কর আদায়ের দায়িত্ব রাজস্ব বোর্ডের।
  • কর দুই প্রকার প্রত্যক্ষ কর ও পরোক্ষ কর
  • প্রত্যক্ষ কর- শুধু সেই ব্যক্তিকে প্রদান করতে হয়, যে আইনগতভাবে ঐ কর প্রদানে বাধ্য। যেমন- আয়কর, প্রত্যক্ষ কর
  • পরোক্ষ কর- যা এক জনের উপর ধায্য হলেও তা আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে অপর একজন প্রদান করতে পারে। পরোক্ষ কর- ভ্যাট, আমদানি শুল্ক, রপ্তানি কর, সম্পূরক কর ও মূল্য সংযোজন কর।
Content added By
  • কোম্পানির মূলধনের ক্ষুদ্র অংশকে শেয়ার বলে, শেয়ার বাজার অর্থ বাজারের অন্তর্ভুক্ত ।
  • বাংলাদেশে দুটি শেয়ার বাজার আছে (ক) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (DSE) (খ) চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (CSE)।
  • ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠিত হয়- ২৮ এপ্রিল ১৯৫৪ (প্রথম কার্যক্রম শুরু করে ১৯৫৬, নারায়ণগঞ্জে
  • চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৯৫ সালে।
  • বাংলাদেশের শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের নাম- BSEC (Bangladesh Securities and Exchange Commission)
  • BSEC প্রতিষ্ঠিত হয়-৮ জুন ১৯৯৩ (BSEC-এর পূর্ব নাম ছিল-SEC) এ শেয়ার লেনদেনের ইলেকট্রনিক প্রক্রিয়াকে বলা হয়- De-mat.
  • কোম্পানির শেয়ার ও ডিবেঞ্চার ক্রয়ের আমন্ত্রণ জানিয়ে সাধারণ জনগণের নিকট প্রসপেক্টাস প্রচার করা হয় ।
  • Blue chip শব্দটি ব্যবহৃত হয় শেয়ার বাজারের ক্ষেত্রে।
Content added By
Please, contribute to add content into ECNEC-Executive Committee of the National Economic Council.
Content
  • GDP- Gross Domestic Product: একটি দেশের ভৌগোলিক সীমারেখার মধ্যে এক বছরে উৎপাদিত দ্রব্য সামগ্রী এবং সেবার আর্থিক মূল্যকে GDP বলে ।
  • GNP-Gross National Product (মোট জাতীয় আয়): এক বছরে GDP + বিদেশ থেকে প্রাপ্ত সম্পদ এবং সেবার মোট আর্থিক মূল্যকে GNP বলে। যেমন: রামিটেন্স রপ্তানি আয়, বৈদেশিক সাহায্য এবং অনুদান ।
  • National Income (GNP) থেকে অপচয় বাবদ ব্যয়িত অর্থ বাদ দিলে যে অবশিষ্ট থাকে তাকে National Income বলে।
  • Growth rate- প্রবৃদ্ধির হার: গত বছরের আয়ের তুলনায় বর্তমান বছরের আয়ের যে বৃদ্ধি হয় সেই বৃদ্ধির শতকরা হারকে প্রবৃদ্ধির হার বলে।
  • Inflation-মুদ্রস্ফীতি: বাজারের একটি অবস্থা। বাজারে অর্থ সরবরাহ বৃদ্ধির ফলে দ্রব্য সামগ্রীর দাম যদি বেড়ে যায় এবং অর্থের মূল্য যদি কমে যায় সে অবস্থাকে মুদ্রাস্ফীতি বলে।
  • Devaluation: ডলারের বিনিময়ে টাকার মূল্যমান কমিয়ে দেওয়াকে বলা হয় Devaluation এর মাধ্যমে রপ্তানিকে উৎসাহিত করা এবং আমদানিকে নিরুৎসাহিত করা হয়।
  • Revenue Budget: রাজস্ব খাতের আয় ব্যয় এর হিসাবকে রাজস্ব বাজেট বলে ।
  • Development Budget: উন্নয়ন খাতের ব্যয়ের হিসাবকে উন্নয়ন বাজেট বলা হয়। উন্নয়ন ব্যয়/বাজেট যে কর্মসূচির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হয় তার নাম ADP- Annual Development Programme..
  • Surplus Budget (উদ্বৃত্ত বাজেট) রাজস্ব খাতের আয় ব্যয়ের পার্থক্য কে উদ্বৃত্ত বাজেট বলে। এই বাজেটে আয় বেশি ব্যয় কম।
  • Defeat Budget (ঘাটতি বাজেট) : ব্যয় বেশি এবং আয় কম হলে তাকে ঘাটতি বাজেট বলে।
  • Supplementary Budget: আর্থিক বছরের শেষে সম্পূরক বাজেট করা হয়। অর্থ বছরের শেষে বাজেটের তুলনায় আয় ব্যয়ের ক্ষেত্রে যে বাজেট করা হয় তাকে সম্পূরক বাজেট বলে।
  • নীট জাতীয় উৎপাদন (NNP): উৎপাদনকালীন যন্ত্রপাতি ক্ষয়, সময় ও শক্তি ক্ষয় প্রভৃতি অপচয় জনিত ক্ষয়ক্ষতিগুলো মোট জাতীয় উৎপাদন থেকে বাদ দিলে নীট জাতীয় উৎপাদন (Net National Product) পাওয়া যায়। এ থেকে একটি দেশের প্রকৃত আর্থিক অবস্থা জানা যায়। সুতরাং, নীট জাতীয় উৎপাদন- মোট জাতীয় উৎপাদন-ক্ষয় ক্ষতিজনিত অপচয়।
  • মাথাপিছু আয়: মোট জাতীয় উৎপাদনকে দেশের মোট জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে মাথাপিছু আয় পাওয়া যায়। এটি একটি দেশের জনগনের জীবনযাত্রার মান নির্দেশ করে।
Content added By
Please, contribute to add content into growth rate- প্রবৃদ্ধির হার.
Content
Please, contribute to add content into Revenue Budget.
Content
Please, contribute to add content into NNP- Net National product.
Content
Please, contribute to add content into মাথাপিছু আয়.
Content
১০৪৪ মার্কিন ডলার
১০২০ মার্কিন ডলার
১৩১৬ মার্কিন ডলার
১২২০ মার্কিন ডলার
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের বন্দর সমূহ.
Content
মহাস্থানগড়
পূন্ড্রবর্ধন
অয়নামতি
উয়ারী বটেশ্বর
করলডাঙ্গা
  • দেশের বৃহত্তম স্থলবন্দর- বেনাপোল, যশোর।
  • দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর- হিলি, দিনাজপুর।
  • মায়ানমারের সাথে বাণিজ্য কার্য চলে- টেকনাফ বন্দর দিয়ে
  • ভারত ও ভুটানের সাথে বাণিজ্য চলে- বুড়িমারী বন্দর দিয়ে।

আলোচিত কয়েকটি স্থলবন্দরের অবস্থান

  • সোনা মসজিদ- চাঃ নবাবগঞ্জ
  • হিলি- দিনাজপুর
  • বেনাপোল-যশোর
  • বুড়িমারী- লালমনিরহাট
  • বিরল- দিনাজপুর
  • হালুয়াঘাট- ময়মনসিংহ
  • টেকনাফ- কক্সবাজার
  • বাংলাবান্ধা- পঞ্চগড়
  • তামাবিল- সিলেট
  • বিবির বাজার- কুমিল্লা
  • বিলোনিয়া- ফেনী
  • ভোলাগঞ্জ- সিলেট
  • চিলাহাটি- নীলফামারী
  • ভোমরা- সাতক্ষীরা
  • মুজিবনগর- মেহেরপুর
Content added By
  • বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর - ৩ টি। চট্টগ্রাম, মংলা ও পায়রা বন্দর।
  • বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর- চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর।
  • বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার বলা হয়- চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরকে।
  • চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর প্রতিষ্ঠা হয়- ১৮৮৭ সালে ব্রিটিশ আমলে।
  • মংলা সমুদ্র বন্দর প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৫০ সালে পাকিস্তান আমলে।
  • মংলা সমুদ্র বন্দর অবস্থিত- বাগেরহাট জেলার পশুর নদীর তীরে।
  • স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সমুদ্র বন্দর- পায়রা সমুদ্র বন্দর (২০১৩)
  • পায়রা সমুদ্র বন্দর অবস্থিত রামনাবাদ চ্যানেলে, কলাপাড়া পটুয়াখালীতে ।
  • চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর অবস্থিত- চট্টগ্রামে, কর্ণফুলী নদীর তীরে।
  • দেশে প্রস্তাবিত গভীর মাতাবাড়ী সমুদ্র বন্দর নির্মিত হবে- কক্সবাজারের মহেশখালী দ্বীপে।
Content added By
Please, contribute to add content into চট্টগ্রাম বন্দর.
Content
Please, contribute to add content into পায়রা বন্দর.
Content
Please, contribute to add content into মংলা বন্দর.
Content
  • ২৬ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক শুল্ক দিবস
  • ২ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব জলাভূমি দিবস
  • ৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ক্যানসার দিবস
  • ১৪ ফেব্রুয়ারি সুন্দরবন দিবস
  • ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
  • ২২ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক স্কাউট দিবস
  • ৩ মার্চ বিশ্ব বন্যপ্রাণী দিবস
  • ৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবস
  • মার্চের ২য় সোমবার কমনওয়েলথ দিবস
  • ১০ মার্চ দুর্যোগ প্রশমন দিবস
  • ১৪ মার্চ বিশ্ব পাই দিবস
  • ২১ মার্চ বিশ্ব বর্ণবৈষম্য বিরোধী দিবস
  • ২১ মার্চ বিশ্ব বন দিবস
  • ২২ মার্চ আন্তর্জাতিক পানি দিবস
  • ২৩ মার্চ আন্তর্জাতিক আবহাওয়া দিবস
  • ২৪ মার্চ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস
  • ২৫ মার্চ জাতীয় গণহত্যা দিবস
  • ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস
  • ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস
  • ২২ এপ্রিল বিশ্ব ধরিত্রী দিবস
  • ২৫ এপ্রিল বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস
  • ১লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস/মে দিবস
  • ৫ মে বিশ্ব ধাত্রী দিবস
  • ৮ মে রেড ক্রস/রেড ক্রিসেন্ট দিবস
  • মে মাসের ২য় রবিবার মা দিবস
  • ২২ মে আন্তর্জাতিক জীববৈচিত্র দিবস
  • ৩১ মে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস
  • ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস
  • ৮ জুন বিশ্ব মহাসাগর দিবস
  • ২৩ জুন পাবলিক সার্ভিস দিবস
  • ২৬ জুন বিশ্ব মাদক বিরোধী দিবস
  • ১১ জুলাই বিশ্ব জনসংখ্যা দিব
  • ২৯ জুলাই বিশ্ব বাঘ দিবস
  • ৬ আগস্ট হিরোসিমা দিবস
  • ৯ আগস্ট বিশ্ব আদিবাসী দিবস
  • ৩ সেপ্টেম্বর CEDAW
  • ৮ সেপ্টেম্বর বিশ্ব সাক্ষরতা দিবস
  • ১৫ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস/ জাতীয় ইনকাম ট্যাক্স
  • ১৬ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক ওজন দিবস
  • ২১ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস
  • ২৪ সেপ্টেম্বর মীনা দিবস
  • ২৫ সেপ্টেম্বর OIC দিবস
  • ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবস
  • ২৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ব শিশু অধিকার দিবস
  • ৪ অক্টোবর বিশ্ব প্রাণী দিবস
  • ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবস
  • ৯ অক্টোবর বিশ্ব ডাক দিবস
  • ১৫ অক্টোবর বিশ্ব সাদা ছড়ি দিবস
  • ১৬ অক্টোবর World Habitat Day
  • অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার বিশ্ব খাদ্য দিবস
  • ২৪ অক্টোবর জাতিসংঘ দিবস
  • ১৪ নভেম্বর বিশ্ব ডায়াবেটিকস দিবস
  • ৩০ নভেম্বর বিশ্ব ট্যাক্স দিবস
  • ১লা ডিসেম্বর জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা/এইডস দিবস
  • ৫ ডিসেম্বর বিশ্ব মাটি দিবস
  • ৯ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক গণহত্যা/ রোকেয়া দিবস
  • ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার/ জাতীয় ভ্যাট দিবস
  • ১১ ডিসেম্বর বিশ্ব পর্বত দিবস
  • ১২ ডিসেম্বর জাতীয় তথ্য ও প্রযুক্তি দিবস
  • ১৬ ডিসেম্বর জাতীয় বিজয় দিবস
Content added By
২৫ সেপ্টেম্বর
২৬ সেপ্টেম্বর
২৭ সেপ্টেম্বর
২৮ সেপ্টেম্বর
Please, contribute to add content into আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস-International mother language day.
Content
Please, contribute to add content into জাতীয় অন্যান্য দিবস.
Content
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের জাতীয় দিবস.
Content
১৩ সেপ্টেম্বর
১৪ সেপ্টেম্বর
১৫ সেপ্টেম্বর
১৬ সেপ্টেম্বর
Please, contribute to add content into বিজয় দিবস.
Content
১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭৯
২৬ ডিসেম্বর, ১৯৭৯
১ ডিসেম্বর, ১৯৮০
২১ ডিসেম্বর, ১৯৮০
এয়ার কমোডর এ কে খন্দকার
জেনারেল জ্যাকব
কর্ণেল এম জি ওসমানী
জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা

আন্তর্জাতিক নারী দিবস ( পূর্বনাম আন্তর্জাতিক কর্মজীবী নারী দিবস) প্রতি বছর মার্চ মাসের ৮ তারিখে পালিত হয়। সারা বিশ্বব্যাপী নারীরা একটি প্রধান উপলক্ষ হিসেবে এই দিবস উদ্‌যাপন করে থাকেন। বিশ্বের এক এক প্রান্তে নারীদিবস উদ্‌যাপনের প্রধান লক্ষ্য এক এক প্রকার হয়। কোথাও নারীর প্রতি সাধারণ সম্মান ও শ্রদ্ধা উদ্‌যাপনের মুখ্য বিষয় হয়, আবার কোথাও মহিলাদের আর্থিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠাটি বেশি গুরুত্ব পায়।

ই দিবসটি উদ্‌যাপনের পেছনে রয়েছে নারী শ্রমিকের অধিকার আদায়ের সংগ্রামের ইতিহাস। ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে মজুরিবৈষম্য, কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করা, কাজের অমানবিক পরিবেশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের রাস্তায় নেমেছিলেন সুতা কারখানার নারী শ্রমিকেরা। সেই মিছিলে চলে সরকার লেঠেল বাহিনীর দমন-পীড়ন। ১৯০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি নিউইয়র্কের সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট নারী সংগঠনের পক্ষ থেকে আয়োজিত নারী সমাবেশে জার্মান সমাজতান্ত্রিক নেত্রী ক্লারা জেটকিনের নেতৃত্বে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন হলো। ক্লারা ছিলেন জার্মান রাজনীতিবিদ; জার্মান কমিউনিস্ট পার্টির স্থপতিদের একজন। এরপর ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন। ১৭টি দেশ থেকে ১০০ জন নারী প্রতিনিধি এতে যোগ দিয়েছিলেন। এ সম্মেলনে ক্লারা প্রতি বৎসর ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালন করার প্রস্তাব দেন। সিদ্ধান্ত হয়ঃ ১৯১১ খ্রিস্টাব্দ থেকে নারীদের সম-অধিকার দিবস হিসেবে দিনটি পালিত হবে। দিবসটি পালনে এগিয়ে আসে বিভিন্ন দেশের সমাজতন্ত্রীরা। ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে বেশ কয়েকটি দেশে ৮ মার্চ পালিত হতে লাগল। বাংলাদেশেও ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীনতার লাভের পূর্ব থেকেই এই দিবসটি পালিত হতে শুরু করে। অতঃপর ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। দিবসটি পালনের জন্য বিভিন্ন রাষ্ট্রকে আহ্বান জানায় জাতিসংঘ। এরপর থেকে সারা পৃথিবী জুড়েই পালিত হচ্ছে দিনটি নারীর সমঅধিকার আদায়ের প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করার অভীপ্সা নিয়ে। সারা বিশ্বের সকল দেশে যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয় আন্তর্জাতিক নারী দিবস।

সোর্সঃ Wikipedia 

Content added By
Please, contribute to add content into জাতীয় গণহত্যা দিবস.
Content

হাজার বছরের পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে ১৯৭১ সালের এই দিনে বিশ্বের বুকে বাঙালির স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু।
২৫ মার্চ মধ্যরাতের আগে আগে পাকিস্তানিরা শুরু করে গণহত্যা। সেদিন মধ্যরাতের পর পরই বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন, ‘আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন।’ এই ঘোষণার পরে নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের সিঁড়ি বেয়ে ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে চূড়ান্ত বিজয় লাভ করে বাংলাদেশ।

প্রতি বছর বিনম্র শ্রদ্ধা ও গভীর কৃতজ্ঞতায় দিনটি পালন করা হয়। স্মরণ করা হয় স্বাধীনতার জন্য আত্মদানকারী দেশের বীর সন্তানদের। জাতি শ্রদ্ধা জানায় মহান স্বাধীনতার রূপকার বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক জাতীয় চার নেতা, নৃশংস গণহত্যার শিকার লাখো সাধারণ মানুষ এবং সম্ভ্রম হারানো মা-বোনের প্রতি।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ধাপে ধাপে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেন। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের অবসানের পর বাঙালিরা অনুভব করে, তারা পাকিস্তান নামক নতুন ঔপনিবেশ পরাধীনতার নাগপাশে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে। পাকিস্তানি শাসনের শুরুতেই ভাষার প্রশ্নে একাত্ম হয় বাঙালি। বায়ান্ন পেরিয়ে চুয়ান্ন, বাষট্টি, ছেষট্টির পথ বেয়ে আসে ১৯৬৯। প্রবল গণ-অভ্যুত্থানে কেঁপে ওঠে তৎকালীন সামরিক শাসক জেনারেল আইয়ুবের মসনদ। ‘বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো-বাংলাদেশ স্বাধীন করো’, ‘জাগো জাগো বাঙালি জাগো’, ‘তোমার আমার ঠিকানা- পদ্মা মেঘনা যমুনা, ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে গ্রাম-শহর, জনপদ।

বাঙালির ন্যায্য দাবিকে উপেক্ষা করতে না পেরে ১৯৭০ সালে নির্বাচন দেয় সরকার। ষড়যন্ত্র ও সামরিক জান্তার রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে সত্তরের জাতীয় ও প্রাদেশিক নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ। কিন্তু বাঙালির হাতে শাসনভার দেয়ার বদলে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া ও পাকিস্তান পিপলস পার্টির জুলফিকার আলী ভুট্টো বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আলোচনার নামে করতে থাকেন কালক্ষেপণ। পর্দার আড়ালে প্রস্তুত হয় হিংস্র কায়দায় বাঙালি হত্যাযজ্ঞের ‘নীলনকশা’।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ঘুমন্ত নিরস্ত্র বাঙালির ওপর আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে হাজার হাজার মানুষ হত্যা করে। হানাদাররা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল, ইকবাল হল, রোকেয়া হল, শিক্ষকদের বাসা, পিলখানার ইপিআর সদর দপ্তর, রাজারবাগ পুলিশ লাইনে একযোগে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে হত্যা করে অগণিত নিরস্ত্র দেশপ্রেমিক ও দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। পাকহানাদার বাহিনী বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় একাধিক গণকবর খুঁড়ে সেখানে শত শত লাশ মাটি চাপা দিয়ে তার ওপর বুলডোজার চালায়। আক্রমণ চালানো হয় পিলখানায় ইপিআর সদর দপ্তর ও রাজারবাগ পুলিশ লাইনে।

বঙ্গবন্ধু তার দূরদর্শী সিদ্ধান্তে ওয়্যারলেসের মাধ্যমে ঘোষণা করেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা। স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হ্যান্ডবিল আকারে ইংরেজি ও বাংলায় ছাপিয়ে চট্টগ্রামে বিলি করা হয়। আওয়ামী লীগের শ্রম সম্পাদক জহুর আহমেদ চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রামের ইপিআর সদর দপ্তর থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে ওয়্যারলেস মারফত পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। চট্টগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হান্নান ২৬ মার্চ বেলা ২টা ১০ মিনিটে এবং ২টা ৩০ মিনিটে চট্টগ্রাম বেতার থেকে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন। এদিকে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা সেনানিবাসে নিয়ে যাওয়া হয়৷

বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকেই শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। ওই রাতেই তৎকালীন পূর্ব বাংলার পুলিশ, ইপিআর ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা শুরু করে প্রতিরোধ যুদ্ধ, সঙ্গে যোগ দেয় সাধারণ মানুষ। ৯ মাসের যুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে ১৬ ডিসেম্বর দেশ শত্রুমুক্ত হয়।

Content added By
Please, contribute to add content into বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস.
Content
Please, contribute to add content into বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস- world population day.
Content
Please, contribute to add content into CEDAW.
Content
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের সংস্কৃতি.
Content
Please, contribute to add content into আঞ্চলিক নৃত্য.
Content
Please, contribute to add content into সঙ্গীত.
Content
শামসুর রাহমান
আবদুল গাফফার চৌধুরী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
. আবুল ফজল
কাজী নজরুল ইসলাম
বাংলার প্রকৃতির কথা
বাংলার মানুষের কথা।
বাংলার ইতিহাসের কথা
বাংলার সংস্কৃতির কথা।
প্রথম চার চরণ
প্রথম দশ চরণ
প্রথম ছয় চরণ
শেষ চার চরণ
প্রথম সাত চনণ
Please, contribute to add content into নববর্ষ / পহেলা বৈশাখ.
Content
ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ
শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ
সম্রাট আকবর
সম্রাট বাবর
লক্ষণ সেন
ইলিয়াস শাহ
সম্রাট আবর
বরীন্দ্রনাথ ঠাকুর
Please, contribute to add content into বর্ষপঞ্জিকা.
Content
Please, contribute to add content into চিত্রশিল্পী ও সঙ্গীতশিল্পী, নৃত্য শিল্পী ও অন্যান্য শিল্পী.
Content
Please, contribute to add content into বিখ্যাত সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব.
Content
  • ১৯১৪ সালের কিশোরগঞ্জ জেলার কেন্দুয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। জয়নুল আবেদীন বাংলার শিল্পাচার্য ছাড়াও বাংলাদেশের আধুনিক চিত্রকলার অগ্রদূত।

তাঁর বিখ্যাত চিত্রকর্মের-

  • "ম্যাডোনা ১৯৪৩; দাঁড়টান: গ্রামীণ রমণী; দুই জিপসী রমণী: রমণীর চুল বাঁধা; ও মনপুরা খঙড় অন্যতম ।
  • তিনি চারু ও কারুকলা ইনস্টিটিউট ১৯৫০ সালে প্রতিষ্ঠাতা করেন।
  • সোনারগাঁয়ের লোকশিল্প জাদুঘর প্রতিষ্ঠাতা করেন- ১৯৭৫ সালে ।
  • ১৯৭৬ সালে ঢাকায় তিনি পরলোক গমন।
Content added By
  • কামরুল হাসান এর জন্ম ১৯২১ সালের ২ ডিসেম্বর, কলকাতায়।
  • শিল্পী জয়নুল আবেদীনের সাথে যোগ দেন আর্ট ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার কাজে।
  • আমাদের লোকশিল্পের ধারাকে উজ্জীবিত ও উৎসাহিত করার লক্ষ্যে তিনি নানারকম পরিকল্পনা ও তা বাস্তবায়নের ধারা তৈরি করেন।
  • তিনি বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও জাতীয় প্রতীকের রূপকার। তার বিখ্যাত পোস্টারগুলো: "এই জানোয়ারদের হত্যা করতে হবে","দেশ আজ বিশ্ব বেহায়ার খপ্পরে”
  • বাংলার শ্রেষ্ঠ পটুয়া কামরুল হাসান মৃত্যুবরণ করেন ১৯৮৮ সালে।
Content added By
  • এস এম সুলতান ১৯২৩ সালে নড়াইল জেলায় জন্মগ্রহণ করেন।
  • সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ২০০১ সালের সুলতানের বসতবাড়ি সংলগ্ন শিশুস্বর্গ ও সুলতানের স্মৃতি সংগ্রহশালা নির্মাণ করে।
  • বাংলাদেশ সরকার তাকে 'আর্টিষ্ট ইন রেসিডেন্ট' সম্মানে ভূষিত করে।
  • ক্যাম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় তাকে ম্যান অব এশিয়া পদকে ভূষিত করে।

তার উল্লেখযোগ্য শিল্পকর্ম

  • 'তুলির আচড়ে দেশ' পাট কাটা, ধান কাটা, চর দখল, জলকে চলা, ধান ভানা ইত্যাদি।
  • এস এম সুলতান মৃত্যুবরণ করে- ১৯৯৪ সালে ।
Content added By
  • বাংলা চলচ্চিত্রের জনক হীরা লাল সেন ১৮৬৬ সালে মানিকগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন।
  • ১৮৯৮ সালে চলচিত্রের জন্য যান্ত্রিক সাজসরঞ্জাম ক্রয় করে।
  • কলকাতার “ক্লাসিক থিয়েটার" এ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী শুরু করেন।
  • ছোট ভাই মতি লাল সেন কে নিয়ে গড়ে তোলেন রয়েল বায়োস্কোপ কোম্পানি।
  • তার নির্মিত স্বল্পদৈর্ঘ্য ছবির সংখ্যা প্রায় ৪০টি। বাংলা চলচিত্র ইতিহাসে তিনি প্রথম পুরুষের মর্যাদায় অধিষ্টিত।

Content added By
  • তিনি ১৯২৯ সালের ৩ এপ্রিল ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন।
  • পৈতৃক নিবাস ছিল মাদারীপুর জেলায়।
  • স্থাপত্য কলায় তাঁর অসাধারণ কৃতিত্ব রয়েছে।
  • সিয়ার্স টাওয়ার বিশ্বের উচ্চতম গগন চুম্বী এর নকশা করেন।
  • ২৬ মার্চ ১৯৮২ সালে জেদ্দায় এক বিমান দুর্ঘটনায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
Content added By
  • রসায়নবিদ, শিক্ষাবিদ কুদরত-ই-খুদা ১৯০০ সালে।
  • ভারতের বীরভূমের মাড়গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন।
  • বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর দেশের শিক্ষাব্যবস্থা পুনর্গঠনের জন্য যে শিক্ষা কমিশন গঠন করা হয় বহু সরকারি গুরুত্বপূর্ণ পদে। দায়িত্ব পালনের অভিঙ্গ বিজ্ঞানী ড. কুদরত-ই-খুদা তার সভাপতি নির্বাচিত হন এবং তার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট প্রণীত হয়।
  • ১৯৭৭ সালের ৩ নভেম্বর তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
Content added By
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার শিবপুর ১৮৬২ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
  • তিনি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সঙ্গীত শিল্পী।
  • হেমন্দ্র, দুর্গেশ্বরী, যেম বাহার, প্রভাতকেশী, হেম বেহাগী, মদন মঞ্জুরী, আরাঠোনা ইত্যাদি রাগরাগিনীর স্রষ্ঠ ।
  • ১৯৭২ সালের ৬ সেপ্টেম্বর পরলোক গমণ করেন।
Content added By
  • লালন ফকির ১৭৭৪ সালে ঝিনাইদহের হরিশপুর গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন।
  • ছেলেবেলায় তার পরিবার তাকে ত্যগ করে।
  • তখন সিরাজ সাই নামে এক বাউল তাকে আশ্রয় দেয়।
  • তিনি একাধারে বাউল সাধক, গীতিকার, সুরকার ও গায়ক ছিলেন।
  • তাকে 'বাউল সম্রাট' হিসাবেও অভিহিত করা হয়।
  • তিনি কুষ্টিয়ায় তার আখড়া গড়ে তোলেন।
  • ১৮৯০ সালে নিজ আখড়ায় মারা জান।
Content added By
  • উনিশ শতকের সর্বাপেক্ষা খাতনামা বাউল ছিলেন।
  • ১৮৮৫ সালে সুনামগঞ্জে জন্ম গ্রহণ করেন।
  • ১৯২২ সালে মারা যান।
  • বিখ্যাত গান: নেশা লাগিলরে, হাসন রাজা পেয়ারির প্রেমে মজিলোরে/লোকে বলে বলেরে, ঘর বাড়ি ভালানা আমার।
Content added By
Please, contribute to add content into বাংলা সাহিত্যে উজ্জ্বল কর্ম.
Content
বহুব্রীহি
জোছনা ও জননীর গল্প
মেঘহীন রাত
বৃষ্টি ও মেঘমালা
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির পটভূমি
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের পটভূমি
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরের পটভূমি
১৯৭১ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি পটভূমি
শওকত ওসমান
আবদুল্লাহ আবু সাঈদ
রেজিয়া রহমান
সেলিনা হােসেন
  • বঙ্গাক্ষরে মুদ্রিত প্রথম গ্রন্থ : মধী রচিত মিশন সমাচার (১৮০০)।
  • বাঙালি রচিত বঙ্গাক্ষরে মুদ্রিত প্রথম মৌলিক গ্রন্থ: রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র।
  • বাংলা টাইপ সহযোগে প্রথম বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন : ব্র্যাসি হ্যালহেড।
  • বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অন্ধকার যুগ বলে পরিচিত (১২০১-১৩৫০) সাল।
  • বাংলার ইতিহাসে অন্ধকার যুগ : ১৪৮৭-১৪৯৩ সাল (হাবশি শাসন) ।
  • বাংলা ভাষায় প্রথম যে বাঙালি বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন : রামমোহন রায় (গৌড়ীয় ব্যাকরণ)।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রথম সচেতন ছোটগল্প শিল্পী : স্বর্ণকুমারী দেবী (গ্রন্থ : নবকাহিনী)।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রথম সার্থক ছোটগল্পকার : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (বাংলা ছোটগল্পের জনক)।
  • প্রথম উপন্যাস : আলালের ঘরের দুলাল (প্যারীচাঁদ মিত্র)।
  • প্রথম সার্থক উপন্যাস: দুর্গেশনন্দিনী (বঙ্কিমচন্দ্র)।
  • প্রথম কমেডি নাটক: ভদ্রার্জুন (তারাচরণ শিকদার)।
  • প্রথম সার্থক কমেডি নাটক : পদ্মাবতী (মধুসূদন দত্ত)।
  • প্রথম মৌলিক নাটক: ভদ্রার্জুন (তারাচরণ শিকদার)
  • প্রথম সার্থক নাটক শর্মিষ্ঠা (মধুসূদন দত্ত)।
  • প্রথম মৌলিক ট্র্যাজেডি : কীর্তিবিলাস (যোগেন্দ্রচন্দ্র গুপ্ত) ।
  • প্রথম সার্থক ট্র্যাজেডি কৃষ্ণকুমারী (মধুসূদন দত্ত)।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রাচীনতম মুসলিম কবি : শাহ মুহাম্মদ সগীর।
  • আধুনিক বাংলা সাহিত্যে প্রথম মুসলিম কবি : কাজেম আল কোরেশী (কায়কোবাদ)।
  • নব্যচর্যাগীতি রচিয়তা- ড. শশিভূষণ দাশগুপ্ত ।
  • নতুন চর্যাপদ গ্রন্থের রচিয়তা : ড. সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ।
  • মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যে কাব্যধারার বিকাশ ঘটে।
  • আধুনিক যুগে বাংলা সাহিত্যে গদ্যের বিকাশ ঘটে।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন : চর্যাপদ (১৯০৭)।
  • সর্বজনবিদিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন শ্রীকৃষ্ণকীর্তন চর্যাপদের রচিয়তা- বৌদ্ধ সিদ্ধার্থগণ।

Content added By
স্বর্ণকুমারী দেবী
চন্দ্রবতী
বনানী সেনা
রিজিয়া আক্তার বানু
মীর মশাররফ হোসেন
শওকত ওসমান
সিকান্দার আবু জাফর
সেলিম আল দীন
তাহা হুসেইন
নাগিব মাহফুজ
খলিল জিবরান
জুরজি জেডান
  • শুনহে মানুষ ভাই; সবার উপরে মানুষ সত্য; তাহার উপরে নাই- চণ্ডীদাস।
  • মোদের গরব, মোদের আশা, আ-মরি বাংলা ভাষা- অতুল প্রসাদ সেন।
  • আমার ঘরের চাবি, রইলো পরের হাতে রে- লালন সাইজি।
  • আপনাকে বড় বলে বড় সেই নয়, লোকে যাকে বড় বলে, বড় সেই হয়- ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
  • পাখি সব করে রব, রাতি পোহাইলো; কাননে কুসুম কলি সকলি ফুটিল- মদনমোহন তর্কালঙ্কার।
  • মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন; হয়েছেন প্রাতঃস্মরণীয়- হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • আমার সন্তান যেনো থাকে দুধে-ভাতে- ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর।
  • মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন- ভারতচন্দ্র।
  • জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা হবে?- মধুসূদন দত্ত ।
  • কবিতায় আর কি লিখব? যখন বুকের রক্তে লিখেছি একটি নাম: বাংলাদেশ- মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান ।
  • নহে আশরাফ যারা শুধু বংশ পরিচয়, সেই আশরাফ জীবন যাহার পূণ্য কর্মময়- গোলাম মোস্তফা ।
  • কান নিয়েছে চিলে; চিলের পিছে মরছি ঘুরে, আমরা সবাই মিলে- শামসুর রাহমান।
  • সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত- প্রমথ চৌধুরী।
  • ভাত দে হারামজাদা, নইলে মানচিত্র খাবো- রফিক আজাদ ।
  • জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর- বিবেকানন্দ।
  • ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেনো ঝলসানো রুটি- সুকান্ত ভট্টাচার্য।
  • মধুর চেয়েও আছে মধুর সে আমার দেশের মাটি- সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
  • স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায়- রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • নানা দেশে নানা ভাষা বিনে স্বদেশী ভাষা মিটে কি আশা?- রামধিনি গুপ্ত।
  • আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন সত্য; তার চেয়ে বেশি সত্য আমরা বাঙালি- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ।
  • বউ কথা কও, বউ কথা কও, কথা কও অভিমানী... কাজী নজরুল ইসলাম।
  • জোটে যদি মোটে একটি পয়সা খাদ্য কিনিও ক্ষুধার লাগি...অনুরাগী- সত্যেন্দ্রনাথ।
  • কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক, কে বলে তা বহু দূর মানুষেরই মাঝে... সুরাসুর- শেখ ফজলুল করিম।
  • আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে; আসে নাই কেহ অবনী পরে, সকলের তরে... আমরা পরের তরে- কামিনী রায়।
Content added By
  • শেষের কবিতা রোমান্টিক ও কাব্যোপন্যাস। এর অন্যতম চরিত্র : অমিত ও লাবণ্য।
  • শেষের কবিতা উপন্যাসটিতে ভাষাবিদ ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের নাম পাওয়া যায়।
  • করুণা (১৮৭৭) : অসমাপ্ত উপন্যাস।
  • ঘরে বাইরে : স্বদেশী আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত রাজনৈতিক উপন্যাস ।
  • দেনা-পাওনা : বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ছোটগল্প ।
  • শেষের লেখা (কাব্য) : রবীন্দ্রনাথ গ্রন্থটির নামকরণ করে যেতে পারেননি।
  • ভানুসিংহের পদাবলি : ব্রজবুলি (মৈথিলি ও বাংলার মিশ্রণ) ভাষায় রচিত তাঁর কাব্য গ্রন্থ।
  • নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ : সব কাব্যের ভূমিকা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
  • জীবনস্মৃতি : রবীন্দ্রনাথের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ।
  • সঞ্চয়িতা: রবীন্দ্রনাথের শ্রেষ্ঠ কাব্য সংকলন ।
  • চোখের বালি : বাংলা সাহিত্যে প্রথম মনস্তাত্বিক উপন্যাস ।
  • ছিন্নপত্র : ভ্রাতুষ্পুত্রী ইন্দিরা দেবীকে লেখা চিঠির সমাহার।
  • ল্যাবরেটরি: সর্বশেষ ছোটগল্প ।
  • তীর্থযাত্রী (কবিতা) রচিত: TS Eliot - The Journey of the Magi - এর অনুবাদ।
  • বাংলার মাটি বাংলার জল : সনেট জাতীয় রচনা।
  • বিসর্জন : শ্রেষ্ঠ কাব্যনাট্য

উৎসর্গকৃত রচনাবলি

  • পূরবী (কাব্য) : আর্জেন্টিনার মহিলা কবি ভিক্টোরিয়া ওকাম্পোকে উৎসর্গ করেন।
  • খেয়া (কাব্য) : স্যার জগদীশচন্দ্র বসুকে উৎসর্গ করেন।
  • তাসের দেশ (নাটক) : নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুকে উৎসর্গ করেন ।
  • কালের যাত্রা (নাটক) : শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে উৎসর্গ করেন।
  • বসন্ত (গীতিনাট্য) : কাজী নজরুল ইসলামকে উৎসর্গ করেন।
  • স্মরণ (কাব্য) : স্ত্রীর মৃত্যু উপলক্ষ্যে এটি রচনা করেন ।

রবীন্দ্র রচনাবলি

  • প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থঃ কড়ি ও কোমল, সেজুতি, মানসী, নবজাতক, সোনার তরী, সানাই, চিত্রা, রোগশয্যায়, আরোগ্য, ক্ষণিকা, জন্মদিনে, গীতাঞ্জলি, কবিকাহিনী, বলাকা, বনফুল, পূরবী, সন্ধ্যাসঙ্গীত, পুনশ্চ, প্রভাতসঙ্গীত প্রান্তিক।
  • প্রকাশিত উপন্যাসসমূহঃ বৌ ঠাকুরাণীর হাট, রাজর্ষি, চোখের বালি (মনস্তাত্বিক উপন্যাস), নৌকাডুবি, গোরা, চতুরঙ্গ, ঘরে-বাইরে, যোগাযোগ, শেষের কবিতা, দুই বোন, মালঞ্চ, চার-অধ্যায় ।
  • নাটক, গীতিনাট্য ও প্রহসনঃ বাল্মীকি প্রতিভা, কালমৃগয়া, মায়ার খেলা, চিত্রাঙ্গদা, গোড়ায় গলদ, বিসর্জন, প্রায়শ্চিত্ত, রাজা, অচলায়তন, ডাকঘর, ফালগুনী, বসন্ত, রক্তকবরী, নটির পূজা, পরিত্রাণ, তপতী, চণ্ডালিকা, বাঁশরী, তাসের দেশ শ্রাবণগাথা ।
  • প্রবন্ধসমূহঃ বিবিধপ্রসঙ্গ, আত্মশক্তি, ভারতবর্ষ, সাহিত্য, বিচিত্র প্রবন্ধ, আধুনিক সাহিত্য, প্রাচীন সাহিয়া লোকসাহিত্য, স্বদেশ, সমাজ, শিক্ষা, শব্দতত্ত্ব, সংকলন, মানুষের ধর্ম, সাহিত্যের ধর্ম, ছন্দ, কালান্তর, বাংলা-ভাষা পরিচয়, সভ্যতার সংকট।
  • ভ্রমণ কাহিনীসমূহঃ রাশিয়ার চিঠি, য়ুরোপপ্রবাসীর পত্র, জাপান যাত্রী, পারস্যে।
  • গ্রন্থঃ জীবনস্মৃতি, ছেলেবেলা, চরিত্রপূজা।
  • কৌতুক নাটকঃ গোড়ায় গলদ, বৈকুণ্ঠের খাতা, চিরকুমার সভা, ব্যঙ্গকৌতুক ইত্যাদি।
Content added By
১৫০ তম জনাবার্ষিকী
১৪২তম জন্মবার্ষিকী
১৫১ তম জন্মবার্ষিকী
১৫৯ তম জন্মবার্ষিকী
১৪৯ তম জন্মবার্ষিকী
  • তিনি ছিলেন কল্লোল যুগের বিখ্যাত কবি ।
  • তিনি বাংলাদেশের রণসঙ্গীতের (২১ চরণ) রচয়িতা। নতুনের গান শিরোনামে ঢাকার শিখা পত্রিকায়(১৯২৮)।
  • বিদ্রোহী কবিতা অগ্নিবীণা কাব্যের দ্বিতীয় গ্রন্থ। সাপ্তাহিক বিজলী পত্রিকায় (১৯২২) প্রকাশিত হয়।
  • বিবিসি (২০০৪) জরিপে শ্রেষ্ঠ বাঙালির জরিপে নজরুলের অবস্থান তৃতীয়।
  • নজরুল ইসলামকে নিয়ে কানাডায় নির্মিত চলচ্চিত্রের নাম- নজরুল (পরিচালক: ফিলিপ স্পারেল)।
  • নজরুল পরিচালিত চলচ্চিত্র : ধূপছায়া (১৯৩১)।
  • নজরুলের দুটি কাব্য নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। যথা- খুকু ও কাঠবিড়ালী ;পিছুচোর ।
  • ১৯২৩ সালে যুগবাণী প্রবন্ধ প্রকাশের জন্য ব্রিটিশ সরকার তাকে এক বছরের কারাদণ্ড দেন।
  • সাংবাদিকতা জীবন : নজরুল ইসলাম ও মুজাফফর আহমেদের যুগ্ম সম্পাদনায় নবযুগ (১৯২০)।
  • লাঙল পত্রিকাটি ছিল শ্রমিক-প্রজা স্বরাজ-সম্প্রদায় নামে শ্রমিক শ্রেণির একটি সংগঠনের মুখপাত্র।
  • ১৯৭২ সালের ২৪ মে কবিকে স্থায়ীভাবে ঢাকায় আনা হয়।
  • ১৯৭৬ সালের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়।
  • বিবাহ জীবনঃ ১৯২১ সালে কুমিল্লায় সৈয়দা খাতুন ওরফে নার্গিস বেগমের সঙ্গে বিবাহ হয়।
  • ১৯২৩ সালে প্রমীলা সেনগুপ্তাকে (প্রকৃত নাম আশালতা) বিয়ে করেন।
  • তাঁর পাঁচটি গ্রন্থ নিষিদ্ধ হয়- যুগবাণী, বিশের বাঁশী, ভাঙ্গার গান, চন্দ্রবিন্দু এবং প্রলয় শিখা
  • তিনি বন্দী থাকা অবস্থায় রবি ঠাকুর বসন্ত কাব্যগ্রন্থটি তাঁর প্রতি উৎসর্গ করে। এই আনন্দে তিনি জেলে বসে আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে কবিতাটি রচনা করেন।
  • পত্রিকাটি আশীর্বাদ করে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেন “কাজী নজরুল ইসলাম কল্যাণীয়েষু, আয় চলে আয়রে ধূমকেতু, আঁধারে বাঁধ অগ্নিসেতু, দুর্দিনের এই দুর্গশিরে উড়িয়ে দে তোর বিজয় কেতন।

নজরুলের লেখা গ্রন্থসমূহ

  • কিশোর কাব্যঃ ঝিঙে ফুল, সাত ভাই চম্পা।
  • উপন্যাসঃ বাঁধন হারা, কুহেলিকা, মৃত্যুক্ষুধা।
  • নাটকঃ ঝিলিমিলি, আলেয়া, মধুমালা ।
  • গল্পগ্রন্থঃ ব্যথার দান, রিক্তের বেদন, শিউলিমালা ।
  • কাব্যঃ অগ্নিবীণা, দোলনচাপা, বিষের বাঁশি, পুবের হাওয়া, সাম্যবাদী, চিত্তনাম।
  • প্রবন্ধগ্রন্থঃ যুগবাণী, রুদ্রমঙ্গল, দুর্দিনের যাত্রী, ধূমকেতু, রাজবন্দির জবানবন্দি [জেলখানায় রচিত]
  • গান ও স্বরলিপির বইঃ বুলবুল, চোখের চাতক, চন্দ্রবিন্দু, সুর-মুকুর, গুলবাগিচা, সুরসাকী, সুরলিপি।
  • জীবনীমূলক কাব্যঃ সন্ধ্যা, সর্বহারা, ভাঙার গান, চক্রবাক, নতুন চাঁদ, চিত্তনামা, ফণি-মনসা, সিন্ধু-হিন্দোল, প্রলয়-শিখা, জিঞ্জির, শেষ সওগাত, সঞ্চিতা, মরু-ভাস্কর, ঝড়।
  • চিত্র কাহিনীঃ বিদ্যাপতি, সাপুড়ে।
  • কাব্যানুবাদঃ রুবাইয়াত-ই-হাফিজ, রুবাইয়াত-ই-ওমর, কাব্যে আমপারা।
Content added By
  • ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর : আত্মচরিত (১৮৯১)। এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর: জীবন স্মৃতি, চরিত্র পূজা, ছেলেবেলা, আত্মপরিচয়।
  • জসীমউদ্দীন : স্মৃতির পঠ, ঠাকুর বাড়ীর আঙিনায়, যাদের দেখেছি, আসমানীর কবি ভাই।
  • মীর মশাররফ হোসেন: উদাসীন পথিকের মনের কথা, গাজী মিয়ার বস্তানী, আমার জীবনী (প্রবন্ধ)।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় : শ্রীকান্ত (৪ খণ্ড) ।
  • শহীদুল্লাহ কায়সার : রাজবন্দীর রোজনামচা।
  • শামসুর রাহমান: স্মৃতির শহর, কালের ধুলোয় লেখা।
  • বুদ্ধদেব বসু: আমার ছেলেবেলা, আমার যৌবন ।
  • বিষ্ণু দেঃ এই জীবন।
  • আবুল কালাম শামসুদ্দীন : অতীত দিনের স্মৃতি ।
  • নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরাণী : রুপজলাল।
  • নীরদচন্দ্র চৌধুরী : আজি হতে শত বর্ষ আগে।
  • রফিক আজাদ : কোনো খেদ নেই।
  • সমরেশ মজুমদার : জীবন যৌবন ।
  • আবুল ফজল : দুর্দিনের দিনলিপি, রেখাচিত্র।
  • আবুল মনসুর আহমদ : আত্মকথা।
  • তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় : আমার সাহিত্য জীবন।
  • নির্মলেন্দু গুণ : আমার ছেলেবেলা, আমার কণ্ঠস্বর, আত্মকথা ১৯৭১
  • প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁ : বাতায়ন, লিপি সংলাপ ।
  • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় : তৃণাঙ্কুর।
  • সুফিয়া কামাল : একাত্তরের ডায়েরি।
  • সৈয়দ আলী আহসান : আমার সাক্ষ্য।
  • সৈয়দ শামসুল হক : হে বৃদ্ধ সময়।
  • হুমায়ূন আহমেদ : আমার ছেলেবেলা, কাঠপেন্সিল, বলপয়েন্ট, রং পেন্সিল।
  • অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত : পরমপুরুষ শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ।
  • আবদুল মান্নান সৈয়দ : স্মৃতির নোটবুক, ভেসেছিলাম ভাঙ্গা ভেলায়।
  • রাবেয়া খাতুন স্বপ্নের শহর ঢাকা, জীবন ও সাহিত্য, একাত্তরের নয় মাস।
  • সুকুমার সেন : দিনের পর দিন যে গেল ।
  • প্রভাতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় : ফিরে ফিরে চাই।
  • স্বর্ণকুমারী দেবী : আমাদের গৃহে অন্তঃপুর শিক্ষা ও তাহার সংস্কার।
  • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় : জীবনতীর্থ।
  • আল মাহমুদ: কবির মুখ।
  • অন্নদাশঙ্কর রায় : জীবন যৌবন, নব্বই পেরিয়ে।
Content added By
কাজুহিরো ওতানাবে
ইয়াসুতারো কোইডি
পল ম্যাসন
কানুকারো হিসাজিতো
ফিদেল ক্যাস্ট্রো
ইয়াসীর আরাফাত
চে গুয়েভারা
নগুয়েন
শেখ মুজিবুর রহমান
মাও সেতু
নেলসন মেন্ডেলা
মহাত্মা গান্ধী
মহাত্না গান্ধী
নেলসন মেন্ডেলা
এ পি জে আব্দুল কালাম
মাও সে তুং
ভি, আই, লেনিন
  • পাঁচালি গানের শক্তিশালী কবিঃ দাশরথি রায়।
  • টপ্পা গানের জনকঃ রামনিধি গুপ্ত (নিধিবাবু)।
  • মহাভারতের জনপ্রিয় বাংলা অনুবাদক কাশীরাম দাস ।
  • আধুনিক যুগের মর্সিয়া সাহিত্য ধারার কবি মীর মোশাররফ হোসেন ও কায়কোবাদ।
  • প্রাচীনতম মনসামঙ্গল বিজয়গুপ্তের পদ্মপুরাণ সর্বাধিক জনপ্রিয়।
  • মুসলমানরা বাংলা সাহিত্যচর্চায় এগিয়ে আসে সুলতানি আমলে ।
  • বাংলা সাহিত্যে মুসলিমদের বড় অবদান কাহিনীকাব্য বা রোমান্টিক কাব্যধারার প্রবর্তন।
  • রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান মূলত দুটি ধারা অনূদিত হয়েছে। যথাঃ আরবি-ফার্সি ধারা: লায়লী-মজনু, ইউসুফ-জুলেখা, সয়ফুলমুলুক বদিউজ্জামান ইত্যাদি। হিন্দী ধারা: পদ্মাবতী, মধুমালতী, গুলেরকাওয়ালি ইত্যাদি।
  • শেখ ফয়জুল্লাহ বিখ্যাত গ্রন্থ- সত্যপীর, গোরক্ষবিজয়, গাজীবিজয় ও জঙ্গনামা ।
  • রাগনামাকে বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম সঙ্গীতবিষয়ক কাব্য মনে করা হয়।
  • বাহরাম খাঁর গ্রন্থ : লাইলী-মজনু।
  • মুহম্মদ কবীরের গ্রন্থ : মধুমালতী।
  • আলাওল আরাকানের প্রধানমন্ত্রী কোরেশী মাগন ঠাকুরের আশ্রয়ে থেকে কাব্যচর্চা করেন।
  • পুঁথি সাহিত্য- আরবি-ফারসি মিশ্রিত শব্দে মুসলমানরা যে কবিতা ও গান রচনা করতেন তা পুঁথি সাহিত্য খ্যাত। হুগলির কবি ফকির গরীবুল্লাহ আমীর হামজা রচনা করে এ কাব্যধারার সূত্রপাত করেন।
  • আমীর হামজা গ্রন্থটি জঙ্গনামা বা যুদ্ধ বিষয়ক কাব্য।
  • পুঁথিগুলো কলকাতার সস্তা ছাপাখানায় ছাপা হতো সেগুলোকে 'বটতলার পুঁথি' বলা হয় ।
  • পুঁথি গ্রন্থ আমীর হামজা গ্রন্থটি ফকীর গরীবুল্লাহ শুরু করেন ও সৈয়দ হামজা সমাপ্ত করেন।
  • দো-ভাষী পুঁথিঃ কয়েকটি ভাষার শব্দ ব্যবহার করে মিশ্রিত ভাষায় রচিত পুঁথি ।
  • দো-ভাষী সাহিত্যের প্রথম ও সার্থক কবি- ফকির গরীবুল্লাহ।
  • কবিওয়ালা-শায়েরঃ ধনিক শ্রেণির মনোরঞ্জনের জন্য যারা মানুষের দ্বারে দ্বারে নিম্নরুচির
  • সাহিত্য সরবরাহ করতেন, তাদেরকেই কবিওয়ালা ও শায়ের (মুসলমান) বলা হয়।
  • কবিওয়ালাদের মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীন গোঁজলা গুই।
  • কবিওয়ালা হচ্ছেনঃঅ্যান্টনি ফিরিঙ্গি, রাসু, নৃসিংহ প্রমুখ ।
  • কবিগান রচিয়তাদের জীবনী সংগ্রহ করেছিলেন ঈশ্বরচন্দ্রগুপ্ত।
  • অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি (প্রকৃত নাম: হ্যান্সম্যান এনইট) জাতিতে পর্তুগিজ ছিলেন।
  • জর্জ গিয়ার্সন ছিলেন একজন ইউরোপীয় ভারততত্ত্ববিদ।
  • খনার বচনঃ কৃষি ও আবহাওয়া বিষয়ক কথা পাওয়া যায়।
Content added || updated By
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের স্থাপত্য ভাস্কর্য.
Content

ভাস্কর্য (Sculpture)

  • ভাস্কর্য এক ধরনের ত্রিমাত্রিক শিল্পকলাবিশেষ। বিভিন্ন পুতুল, মাটির জিনিসপত্র ইত্যাদি ভাস্কর্যের উদাহরণ।
  • যিনি প্রস্তরাদি, কাঠ ইত্যাদি দিয়ে মূর্তি বা ভাস্কর্য নির্মাণ করেন তাকে ভাস্কর বলে।
  • মূল ভাস্কর্য নির্মাণের পূর্বে ক্ষুদ্রাকার ত্রিমাত্রিক যে মডেল তৈরি করে তাকে ম্যাকেট (maquette) বলে ।

টরাকোটা (Terracotta )

  • লাতিন শব্দ টেরাকোটা যা টেরা অর্থ মাটি আর কোটা অর্থ পোড়ানো।
  • পোড়ামাটির তৈরি সকল রকম দ্রব্য যা মানুষের ব্যবহার্য তা টেরাকোটা
  • ম্যুরাল (Mural) দেয়াল বা ছাদে অঙ্কিত শৈল্পিক চিত্রকর্ম ম্যুরাল

পটচিত্র (Scroll painting)

  • সংস্কৃত শব্দ পট শব্দের প্রকৃত অর্থ হলো কাপড় ।
  • বর্তমানে এই শব্দটি ছবি আঁকার মোটা কাপড় বা কাগজের খণ্ড ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয় ।
  • পটের উপর আঁকা চিত্রকে পটচিত্র (Scroll painting) বলা হয় ।
  • যারা পটচিত্র অঙ্কন করেন, তাদের পটুয়া বলা হয়।
  • বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ পটুয়া শিল্পী- পটুয়া কামরুল হাসান।

(Sketch): পেন্সিলে আকা ছবিকে নির্দেশ করে।

Content added By
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি
ভিনসেন্ট ভ্যানগগ
মাইকেল এঞ্জেলা
পাবলো পিকাসো
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের বিখ্যাত স্মৃতিসৌধ ও ভাস্কর্য.
Content
সৈয়দ মইনুল হোসাইন
সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিদ
নিতুন কুন্ডু
মাযহারুল ইসলাম
মর্তুজা বশীর
  • কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিসৌধ।
  • ঢাকায় নির্মিত প্রথম শহীদ মিনার- ২৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের সামনে যে স্থানে পুলিশ গুলি বর্ষণ করেছিল সেই স্থানে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা শহীদ মিনার নির্মাণ করেছিল।
  • শহীদ মিনারটির ডিজাইনার ছিলেন- ডা. বদরুল আলম।
  • শহীদ মিনারটি উদ্বোধন করেন শহীদ শফিউরের পিতা মৌলভী মাহবুবুর রহমান (২৪ ফেব্রুয়ারি)।
  • বর্তমান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের (১৯৫৭) ডিজাইনার- হামিদুর রহমান।
  • ২০১০ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলা একাডেমির বর্ধমান হাউজের ২য় তলায় ভাষা আন্দোলনের জাদুঘর উদ্বোধন করেন।
Content added By
8 নম্বর থিয়েটার রোড, কলকাতা
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, ঢাকা
মুজিবনগর, মেহেরপুর
মেডিসন স্কোয়ার, নিউইয়র্ক
জাতীয় স্মৃতিসৌধ
লালবাগের কেল্লা
সোনা মসজিদ
শহিদ মিনার
জাতীয় স্মৃতিসৌধ
লালবাগের কেল্লা
সোনা মসজিদ
শহীদ মিনার
  • ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের মুজিবনগরে প্রবাসী সরকার শপথ গ্রহন করে।
  • এই ঘটনাকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে ১৯৮৭ সালের ১৭ এপ্রিল এখানে উদ্বোধন করা হয় মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ।
  • স্মৃতিসৌধটির ডিজাইনের নকশা করেন স্থপতি- তানভীর করিম।
Content added By
  • ঢাকার পশ্চিমে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পাশেই এই স্মৃতিসৌধটি অবস্থিত ।
  • ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর দেশের প্রখ্যাত সন্তানদের হত্যা করে এই স্থানে পরিত্যক্ত ইটের ভাটার পশ্চাতে ফোলে রাখা হয়েছিল।
  • এই সকল সূর্য সন্তানদের স্মরণে ইটের ভাটার আদলে এই স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়।
  • এর স্থপতি ছিলেন ফরিদ উদ্দিন আহমেদ ও জামি আল শাফি।
Content added By
  • শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত।
  • ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনী নির্বিচারে এদেশের সূর্যসন্তানদের হত্যা করে গণকবর দেয়।
  • ১৯৭২ সালের ২২ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ সৌধটি উদ্বোধন করেন।
  • এর স্থপতি মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি
Content added || updated By
  • শিখা অনির্বাণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ ।
  • ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় এটি অবস্থিত।
  • যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সৈনিকদের স্মৃতিকে জাতির জীবনে চির উজ্জ্বল করে রাখার জন্য এই স্মৃতিস্তম্ভে সার্বক্ষণিকভাবে শিখা প্রজ্জ্বলন করে রাখা হয়।
  • শিখা চিরন্তন রাজধানী ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবস্থিত একটি স্মরণ স্থাপনা।
  • ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই স্থানটিতে দাড়িয়ে ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রদান করেন।
Content added By
ঢাকার চন্দ্রিমা উদ্যানে
ঢাকার বলধা গার্ডেনে
রাজারবাগ পুলিশ লাইনে
ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
ঢাকা সেনানিবাসে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
রমনা পার্কে
জাতীয় উদ্যানে
ঢাকা সেনানিবাসে ( Dhaka Cantonment )
গাজীপুরে (Gazipur)
মেহেরপুরে (Meherpur)
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (Suhrawardy Uddyan )
  • মহান মুক্তিযুদ্ধের অসামান্য আত্মত্যাগের স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য জাগ্রত চৌরঙ্গী।
  • মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় নির্মিত এটিই প্রথম ভাস্কর্য।
  • শিল্পী আব্দুর রাজ্জাক জাগ্রত চৌরঙ্গীর ভাস্কর।
  • ১৯৭৩ সালে এটি নির্মাণ করা হয়।
  • জয়দেবপুর চৌরাস্তার সড়কদ্বীপে দৃষ্টি নন্দন এই স্থাপত্যকর্মটি স্থাপন করা হয়।
Content added By
  • অপরাজেয় বাংলা ঢাবি কলাভবনের সামনে অবস্থিত একটি ভাস্কর্য।
  • ১৯৭৩ সালে ভাস্কর্যটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়।
  • ১৯৭৯ সালে এর উদ্বোধন করা হয়।
  • এটি নির্মাণ করেন মুক্তিযোদ্ধা ভাস্কর- সৈয়দ আবদুল্লাহ খালেদ ।
  • কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাংলার নারী-পুরুষের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ ও বিজয়ের প্রতীক।
  • ৬ ফুট বেদির নির্মিত এ ভাস্কর্যটির উচ্চতা ১২ ফুট।
Content added By
জয়নুল আবেদীন
আবদুল্লাহ খালেদ
দেবদাস চক্রবর্তী
হামিদুর রহমান
জয়নুল আবেদীন
আবদুল্লাহ খালিদ
দেবদাস চক্রবর্তী
হামিদুর রহমান
জয়নুল আবেদীন
আবদুল্লাহ খালিদ
দেবদাস চক্রর্তী
হামিদুর রহমান
লুই কান
নিতুন কুন্ডু
শামীম সিকদার
সৈয়দ আবদুল্লাহ খালেদ
একটি পুস্তকের নাম
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবাহী ভাস্কর্য
একটি সড়কের নাম
একটি চলচ্চিত্র
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টি.এস.সি সড়কদ্বীপে রয়েছে স্বোপার্জিত স্বাধীনতা অবস্থিত।
  • ১৯৮৮ সালের ২৫ মার্চ এ ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করা হয়।
  • ভাস্কর্যের নির্মাতা চারুকলা ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক শামীম শিকদার।
Content added By
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুলার রোডের সড়ক মোড়ে স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্যটি নির্মিত হয়েছে।
  • এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ভাস্কর্য।
  • এ ভাস্কর্যের নির্মাতা- শামীম শিকদার।
  • ১৯৯৯ সালের ৭ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করেন।
  • বাঙালির ইতিহাসে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আন্দোলন পর্যন্ত সমস্ত বীরত্বকে ধারণ করে তৈরি করা হয়েছে এ ভাস্কর্য।
Content added By
  • জাহাঙ্গীরনগর ১৯৯০ সালের ২৬ মার্চ নির্মিত হয়েছিল- সংশপ্তক।
  • ভাস্কর- ছিলেন হামিদুজ্জামান খান।
  • অবস্থান- জাবি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে সামনে এক পায়ে ভর করে দাঁড়ানো।
  • এ ভাস্কর্যের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যুদ্ধে শত্রুর আঘাতে এক হাত এক পা হারিয়েও রাইফেল হাতে লড়ে যাচ্ছেন দেশ মাতৃকার বীরসন্তান।
  • যুদ্ধে পরাজয় নিশ্চিত জেনেও লড়ে যান যে অকুতোভয় বীর সেই সংশপ্তক।
Content added By
  • শাবাশ বাংলাদেশ বাংলাদেশের স্মৃতিবিজড়িত ভাস্কর্যগুলোর মধ্যে অন্যতম।
  • এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ভাস্কর্য ।
  • এর স্থপতি শিল্পী নিতুন কুণ্ডু।
  • এই ভাস্কর্যটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
  • ১৯৯২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি জাহানারা ইমাম ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করেন।

Content added By
  • ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য বিজয়-৭১।
  • মহান মুক্তি সংগ্রামে বাংলার সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মূর্ত প্রতীক
  • বিখ্যাত ভাস্কর্য শিল্পী শ্যামল চৌধুরীর তত্ত্বাবধানে ২০০০ সালে ভাস্কর্যটির নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয় ।
Content added By
  • ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নাম- বিজয় কেতন।
  • এর মূল ফটকে অবস্থিত ভাস্কর্যটির নামও- বিজয় কেতন।
  • এই ভাস্কর্যে রয়েছে সাতজন মুক্তিযোদ্ধা, এদের একজন হলেন পতাকাবাহী নারী।
Content added By
Please, contribute to add content into ঐতিহাসিক স্থান ও নিদর্শন.
Content
বৌদ্ধ সভ্যতার
মুসলিম সভ্যতার
হিন্দু সভ্যতার
খ্রিস্টীয় সভ্যতার
  • উয়ারী ও বটেশ্বর নরসিংদীর বেলাব উপজেলায় অবস্থিত দুটি পাশাপাশি গ্রাম ।
  • চার খ্রিষ্টপূর্বাব্দে মৌর্য যুগে এখানে একটি সভ্যতার যাত্রা শুরু হয়।
  • পুণ্ড্রনগরে সভ্যতা গড়ার কিছু আগে এখানে নগর সভ্যতা নির্মাণ করা হয়েছিল।
  • প্রত্নতাত্বিকগণ উয়ারী বটেশ্বরকে টলেমির ‘সৌনাগড়া' বলে উল্লেখ করেছেন।
  • এখানে প্রাপ্ত চারটি পাথরে নিদর্শন প্রস্তর যুগের বলে মনে করা হয়।
  • ২০১০ সালে আবিষ্কৃত হয় ১৪০০ বছরের প্রাচীন ইট নির্মিত বৌদ্ধ পদ্মমন্দির ।
  • ১৯৩০ সালের দিকে স্থানীয় স্কুল শিক্ষক মোহাম্মদ হানিফ পাঠান প্রথম উয়ারি বটেশ্বরকে সুধী সমাজের নজরে আনেন। ২০০০ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ববিভাগের উদ্যোগে শুরু হয় এর প্রথম খনন কাজ । খনন কাজের নেতৃত্ব দেন বিভাগের প্রধান- সুফী মোস্তাফিজুর রহমান।
Content added By
গ্রামের নাম
নদীর নাম
বইয়ের নাম
বইয়ের নাম
  • সোনারগাঁও বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা।
  • ঈসা খাঁর স্ত্রী সোনা বিবির নামানুসারে সোনারগাও এর নামকরণ করা হয়।
  • সোনারগাঁও এর পানাম নগরী উনিশ শতকে উচ্চবিত্ত ব্যবসায়ীদের বাসস্থান ছিল ।
  • সোনারগাঁর দর্শনীয় স্থান- সোনাবিবির মাজার, পাঁচবিবির মাজার, পাঁচপীরের মাজার, গিয়াস উদ্দিন আজম শাহের মাজার, হোসেন শাহ নির্মিত একটি সদৃশ্য মসজিদ, ঈসা খাঁর স্মৃতি বিজড়িত লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর, গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড ইত্যাদি।
Content added By
  • বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে লালবাগ কেল্লা মুঘল আমলের ঐতিহাসিক নিদর্শন।
  • এটি পুরোনো ঢাকার লালবাগে অবস্থিত একটি দুর্গ।
  • এই কেল্লার পূর্ব নাম- আওরঙ্গবাদ দুর্গ।
  • সম্রাট আওরঙ্গজেবের তৃতীয় পুত্র শাহজাদা মোহম্মদ আযম শাহ ১৬৭৮ খ্রিস্টাব্দে এর নির্মাণ কাজ শুরু করেন। সুবেদার শায়েস্তা খাঁর আমলে এর নির্মাণ কাজ অব্যাহত থাকে। তার কন্যা পরিবিবি (প্রকৃত নাম হরান দুখত) এর মৃত্যুর পর ১৬৮৪ খ্রিস্টাব্দে এর নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেন।
  • কেল্লা এলাকাতে পরিবিবির সমাধি অবস্থিত। কেল্লার উত্তর-পশ্চিমাংশে বিখ্যাত শাহী মসজিদ অবস্থিত।
Content added By
মীর জুমলা
শাহজাদা আযম
শায়েস্তা খান
ইবাদত খান
আমেনা বেগম
জীনাত মহল
মমতাজ বেগম
পরী বিবি
নূরজাহান
হুমায়ুনের দুর্গ
আওরঙ্গবাদ দুর্গ
বাবরের দুর্গ
আকবরের দুর্গ
  • বড় কাটরা (১৬৪১) এবং ছোট কাটরা (১৬৬৩) ঢাকার চকবাজারে অবস্থিত।
  • শাহসুজার নির্দেশে আবুল কাসেম বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে এই ইমারতটি নির্মাণ করেন।
  • তিনি প্রশাসনিক কাজে ব্যবহারের জন্য নির্মাণ করেন।
  • ছোট কাটরা ঢাকার চকবাজারে অবস্থিত শায়েস্তা খাঁর আমলে তৈরি একটি ইমারত।
Content added By
  • হোসেনি দালান বা ইমাম বাড়া ঢাকা শহরের বকশিবাজারে একটি শিয়া উপাসনালয় ।
  • মুঘল সম্রাট শাহজাহানের আমলে এটি নির্মিত হয়।
  • হিজরী ১০৫২ সনে সৈয়দ মীর মুরাদ এটি নির্মাণ করেন।
Content added By
  • এটি প্রথমে ওলন্দাজ বা ডাচদের ব্যবসা কেন্দ্র ছিল।
  • অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথমে এটি নির্মিত হয় বলে ধারনা করা হয়।
  • বড়কুঠি বাংলাদেশের রাজশাহী অঞ্চলের সর্বপ্রাচীন এবং সবচেয়ে আকর্ষণীয় ইমারত।
Content added By
ইংরেজ আমলে
ডাক আমলে
রানী ভবানীর আমলে
শায়েস্তা খান
ইংরেজ আমলে
ডাক আমলে
রানী ভবানীর আমলে
শায়েস্তা খান
ফরাসিদের
ইংরেজদের
ওলন্দাজদের
পর্তুগিজদের
  • দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ী নাটোর জেলায় অবস্থিত দিঘাপাতিয়া মহারাজাদের বাসস্থান।
  • এটি বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের উত্তরাঞ্চলীয় সচিবালয়।
  • ১৭৪৩ সালে রাজা দয়ারাম রায় এটি নির্মাণ করেন।
  • ১৯৬৭ সালে তৎকালীন গভর্নর মোনায়েম খান, বাসভবন হিসাবে উদ্বোধন করেন।
  • ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই রাজবাড়ীর নামকরণ করেন উত্তরা গণভবন।
Content added By
  • আহসান মঞ্জিল ঢাকার নবাবদের প্রাসাদ ছিল।
  • এটি বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে ঢাকার কুমারটুলিতে অবস্থিত।
  • মুঘল আমলের জমিদার শেখ এনায়েতউল্লাহ এ প্রাসাদটি তৈরি করেন।
  • নবাব আব্দুল গণি নিজ পুত্র আহসানউল্লাহর নামানুসারে আহসান মঞ্জিল নামকরণ করেন।
  • ১৮৯৭ সালে ঢাকায় ভূমিকম্প আঘাত হানলে আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষতি হয়।
  • ১৯০৬ সালে আহসান মঞ্জিলে অনুষ্ঠিত এক সভায় মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়।
  • ১৯৯২ সালে আহসান মঞ্জিলকে আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে রূপান্তর করা হয়।
Content added By
নবাব কুতুব উদ্দিন
নবাব হাফিজুর রহমান।
নবাব আবদুল গণি
নবাব আবদুল লতিফ
নবাব সিরাজদ্দৌলা।
  • ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ কারাগার ।
  • মুঘল আমলে সুবাদার ইব্রাহিম খান বর্তমান ঢাকার চক বাজারে একটি দুর্গ নির্মাণ করেন ।
  • ব্রিটিশ শাসনামলে (১৭৮৮ সালে) দুর্গটি কারাগারে রূপান্তর করা হয়।
  • সম্প্রতি ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের রাজেন্দ্রপুরে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার স্থানান্তর করা হয়।
Content added By
  • কার্জন হল ঢাকার একটি ঐতিহাসিক ভবন।
  • ১৯০৪ সালে ভারতের তৎকালীন ভাইসরয় কার্জন এর ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করেন।
  • এটি নির্মিত হয় ঢাকা কলেজের পাঠাগার হিসাবে।
  • ১৯২১ সাল হতে ঢাবি বিজ্ঞান বিভাগের একটি একাডেমিক ভবনে পরিণত হয় কার্জন হল ।
Content added By
  • বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সরকারী বাসভবন বঙ্গভবন।
  • বঙ্গভবন ঢাকার দিলকুশা এলাকায় অবস্থিত।
  • ১৯০৫ সালে পূর্ববঙ্গ ও আসামের সরকার এ স্থানটি কিনে প্রাসাদসম বাড়ি তৈরি করে।
  • এটি ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমলে 'গভর্নর হাউস' নামে পরিচিত ছিল।
  • ১৯৭২ সালে ১২ জানুয়ারি গভর্নর হাউজের নাম পরিবর্তন করে ‘বঙ্গভবন’ করা হয়।
  • একইদিনে আবু সাঈদ চৌধুরী বাংলাদেশের প্রথম সাংবিধানিক রাষ্ট্রপতি হন এবং স্থানটিকে রাষ্ট্রপতির ভবন হিসেবে ব্যবহার শুরু করেন।
Content added By
  • কমনওয়েলথ সমাধি ২টি চট্টগ্রামে ও কুমিল্লাতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে (১৯৪১-১৯৪৫) খ্রিস্টাব্দ।
  • বার্মায় সংঘটিত যুদ্ধে ৪৫০০০ কমনওয়েলথ সৈনিক নিহত হয়।
  • তাদের স্মৃতি রক্ষার্থে তৈরি করা হয় রণ সমাধিক্ষেত্র (War cemetery) ।
  • বাংলাদেশে ২টি কমনওয়েলথ সমাধি- একটি চট্টগ্রামে এবং অপরটি কুমির ময়নামতিতে।
Content added By
চট্রগ্রাম ও কুমিল্লা
কুমিল্লা ও লক্ষিপুর
ঢাকা ও গাজীপুর
কোনটি নয়
  • তিন নেতার মাজার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (শাহবাগ থানা) এলাকায় অবস্থিত।
  • স্বাধীনতা পূর্ব বাংলার তিন বিখ্যাত নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, খাজ নাজিমুদ্দিন এবং শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হকের কবরের উপর নির্মিত ঢাকার অন্যতম গ্রিক স্থাপত্য নিদর্শন।
Content added By
  • মৌর্য ও গুপ্ত রাজধানী বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত মহাস্থানগড়।
  • বাংলার প্রাচীনতম জনপদ ছিল পুণ্ড্র বা পৌণ্ড্র।
  • পুণ্ড্র রাজ্যের রাজধানী ছিল পুণ্ড্রনগর।
  • পুণ্ড্রদের আবাসস্থলই পুণ্ড্র বা পুণ্ড্রবর্ধন নামে পরিচিত।
  • পুণ্ড্রনগরের বর্তমান নাম মহাস্থানগড়।
  • মৌর্য ও গুপ্ত রাজবংশের প্রাদেশিক রাজধানী ছিল।
  • মহাস্থানগড়ে একটি ব্রাহ্মী লিপি (বাংলার প্রাচীনতম শিলালিপি) পাওয়া গেছে।
  • সম্রাট অশোক নির্মিত বৌদ্ধ স্তম্ভ যা বেহুলার বাসর ঘর নামে পরিচিত।
  • ১৮০৮ সালে বুকানন হ্যামিল্টন সর্বপ্রথম এ বৈরাগীর ভিটা স্থানটি আবিষ্কার করেন।
  • ১৮৭৯ সালে কানিংহাম এ স্থানটিকে পুণ্ড্রবর্ধনের রাজধানী হিসাবে সনাক্ত করেন।
  • মহাস্থানগড়ের দর্শনীয় স্থান- শাহ সুলতান বলখীর মাজার, পরশুরামের প্রাসাদ, খোদার পাথর ভিটা, বৈরাগীর ভিটা, গোবিন্দ ভিটা, লক্ষীন্দরের মেধ, কালীদহ সাগর, পদ্মাদেবীর বাসভবন ইত্যাদি।
Content added By
Please, contribute to add content into বিহার ও মন্দির.
Content
Please, contribute to add content into বিভিন্ন বিহার পরিচিতি.
Content
  • ধর্মপাল নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলা পাহাড়পুরে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন।
  • বিহারটির নাম ছিল সোমপুর বিহার। অষ্টম শতাব্দীতে ধর্মপাল এটি নির্মাণ করেন।
  • ভারতীয় উপমহাদেশে প্রত্নতাত্ত্বিক বৃহত্তম বৌদ্ধবিহারের নাম- সোমপুর বিহার।
  • সত্য পীরের ভিটা সোমপুর বিহারের একটি উল্লেখযোগ্য স্থান।
  • সোমপুর বিহারে বাগদাদের খলিফা হারুন-অর রশিদের আমলের রৌপ্য মুদ্রা পাওয়া গেছে
  • ১৮০৭-১৮১২ সালের মধ্যে কোনো এক সময়ে বুকানন হ্যামিল্টন পাহাড়পুর পরিদর্শন করেন। এটি ছিল পাহাড়পুরের প্রথম প্রত্নতাত্ত্বিক পরিদর্শন। সেই সূত্র ধরে ১৮৭৯ সালে কানিংহাম এই বিশালকীর্তি আবিষ্কার করেন।
Content added By
  • কুমিল্লার বিখ্যাত ঐতিহাসিক স্থান ময়নামতি (Moynamoti)।
  • ময়নামতির পূর্ব নাম ছিল রোহিতগিরি।
  • এলাকাটি প্রকৃতপক্ষে একটি প্রাচীন নগরী এবং বৌদ্ধ বিহারের অবশিষ্টাংশ।
  • সপ্তম-দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে এই নগরী ও বিহারগুলো নির্মিত হয়েছিল।
  • রাজা মানিকচন্দ্রের স্ত্রী রানী ময়নামতির নামানুসারে এ স্থানের নামকরণ করা হয়।
  • ময়নামতি জয়কর্মান্তবসাক নামক একটি প্রাচীন নগরীর ধ্বংসাবশেষ।
  • উল্লেখযোগ্য স্থাপনা হলো- শালবন বিহার, আনন্দ বিহার, ভোজ বিহার, লালমাই পাহাড়, কুটিলা মুড়া, ইটাখোলা মুড়া, রূপবান মুড়া, চারপত্র মুড়া, রানির বাংলো ইত্যাদি।
Content added By
  • প্রখ্যাত বৌদ্ধ ধর্মপ্রচারক ও পণ্ডিত অতীশ দীপঙ্কর জন্মস্থান প্রাচীন বিক্রমপুর বা বর্তমান মুন্সিগঞ্জ জেলার বজ্রযোগিণী গ্রামে একটি বৌদ্ধ বিহারের সন্ধান পাওয়া গেছে।
  • ইতিহাসবিদেরা এতদিন যে বিক্রমপুর বিহারের কথা বলেছেন, এটি সেই বিহার।
  • প্রাক-মধ্যযুগীয় এ স্থাপনাটি খ্রিষ্টীয় অষ্টম বা নবম শতকে নির্মিত ।
  • এই মুন্সিগঞ্জের টঙ্গীবাড়ি উপজেলার নাটেশ্বর গ্রামে আবিষ্কৃত হয় প্রাচীন বাংলার বৌদ্ধদের স্মৃতিচিহ্ন নাটেশ্বর দেওল (দেবালয়)।
  • এ দেওল বৌদ্ধদের বিহার বা বেশ কয়েকটি মন্দিরের সমষ্টি বলে ধারণা করা হয় ।
Content added By
  • কুমিল্লার ময়নামতিতে খননকৃত সব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের মধ্যে শালবন বিহার অন্যতম প্রধান। বি
  • হারটির আশপাশে এক সময় শাল-গজারির ঘন বন ছিল বলে এ বিহারটির নামকরণ হয়েছিল শালবন বিহার।
  • এর সন্নিহিত গ্রামটির নাম শালবনপুর।
  • শালবন বিহারের ছয়টি নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ পর্বের কথা জানা যায়।
  • চতুর্থ ও পঞ্চম পর্যায়ের নির্মাণকাজ ও সংস্কার কাজ সম্পন্ন হয় নবম-দশম শতাব্দীতে।
Content added By
  • আনন্দবিহার বাংলাদেশের অন্যতম সমৃদ্ধ ও প্রাচীন একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।
  • এটি কুমিল্লা জেলার সদর উপজেলার অন্তর্গত কোটবাড়ি এলাকায় অবস্থিত। এই অঞ্চলটি প্রসিদ্ধ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান ময়নামতীর অন্তর্ভুক্ত।
  • ময়নামতীতে আবিষ্কৃত প্রাচীন সৌধমালার মধ্যে আনন্দবিহার বৃহত্তম।
Content added By

সীতাকোট বিহার বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত একটি বৌদ্ধ বিহার ।

Content added By
  • ঢাকেশ্বরী মন্দির ঢাকা শহরের একটি সুপ্রাচীন মন্দির।
  • পলাশী ব্যারাক এলাকার নিকটবর্তী ঢাকেশ্বরী রোডে অবস্থিত।
  • জনশ্রুতি অনুযায়ী বল্লাল সেন দ্বাদশ শতাব্দীতে এটি নির্মাণ করেন।
  • মন্দির অঙ্গনে প্রবেশের জন্য রয়েছে একটি সিংহদ্বার।
  • সিংহদ্বারটি নহবতখানা তোরণ নামে বিশেষ পরিচিত ।
Content added By
  • কান্তাজীউ মন্দির কান্তাজীউ মন্দির বা কান্তনগর মন্দির দিনাজপুর জেলার কাহারোল উপজেলার ঢেঁপা নদীর তীরে অবস্থিত একটি প্রাচীন মন্দির।
  • তিনতলা বিশিষ্ট এ মন্দিরে নয়টি চূড়া বা রত্ন ছিল তাই এটি নবরত্ন মন্দির নামে পরিচিত।
  • মহারাজা প্রাণনাথ রায় নির্মাণ কাজ শুরু করেন এবং তাঁর পোষ্যপুত্র রামনাত ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দে এর নির্মাণ কাজ শেষ করেন।
Content added By
Please, contribute to add content into প্রাচীন ও বিখ্যাত মসজিদ.
Content
১৮ শতকের গােড়ার দিকে
১৭ শতকের গােড়ার দিকে
১৮৫০ সালে
১৭৭০ সালে
  • বিনত বিবির মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৪৫৭ সালে।
  • প্রাক-মুঘল আমলে নির্মিত ঢাকা শহরের প্রাচীনতম মসজিদ ।
  • সুলতান নাসিরউদ্দিন মাহমুদ শাহের আমলে মুসাম্মত বখত বিনত বিবি নির্মাণ করেন।
Content added By
  • ছট সোনা মসজিদ ১৪৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
  • চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানায় অবস্থিত।
  • সুলতান আলাউদ্দিন হুসেন শাহের আমলে নির্মিত ।
Content added By
  • কুসুম্বস মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৫৫৮ সালে।
  • নওগাঁ জেলার মান্দা থানার কুসুম্বা গ্রামের একটি প্রাচীন মসজিদ।
  • শুর বংশের শাসক গিয়াসউদ্দিন বাহাদুর শাহের আমলে তৈরী।
Content added By
  • সাত গম্বুজ মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৬৮০ সালে।
  • সাতগম্বুজ ঢাকার জাফরাবাদ এলাকায় অবস্থিত।
  • মসজিদে চারটি মিনার ও তিনটি গম্বুজে মিলে সাত, তাই নামকরণ সাহ গম্বুজ।
  • মসজিদ মুঘল সুবেদার শায়েস্তা খাঁর আমলে তার পুত্র উমিদ খাঁ নির্মাণ করে।
Content added By
  • পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় আবুল খয়রাত রোডে অবস্থিত।
  • ১৮ শতকের শেষের দিকে নির্মিত হয়।
  • মীর্জা গোলাম পীর (অন্য নাম মীর্জা আহমদ জান) এটি নির্মাণ করেন।
Content added By
  • বায়তুল প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬০ সালে।
  • ঢাকার গুলিস্তানে অবস্থিত।
  • বাংলাদেশের জাতীয় এবং বৃহত্তম মসজিদ।
  • মসজিদটির স্থপতি আবুল হোসেন মোহাম্মদ থারিয়ানী।
Content added By
  • প্রতিষ্ঠিত হয় ১৭০৩ সালে।
  • ঢাকার লালবাগ কেল্লার সন্নিহিত স্থানে অবস্থিত মুঘল আমলের একটি মসজিদ।
  • ফখরুখশিয়রের পৃষ্ঠপোষকতায় মসজিদটি নির্মিত হয়।
Content added By
Please, contribute to add content into প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন.
Content
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র.
Content

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত বিশ্বসেরা সমুদ্রসৈকত। পাহাড়ঘেরা কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক বালুময় সমুদ্রসৈকত, এর দৈর্ঘ্য ১২০ কিলোমিটার (৭৫ মাইল)। ভ্রমণপিপাসুদের জন্য কক্সবাজার আদর্শ জায়গা কারণ, এখানে শাহপরীর দ্বীপ, কুবদিয়া বাতিঘর, ছেড়া দ্বীপ, ডুলাহাজরা সাফারি পার্ক, সোনাদিয়া দ্বীপ, সেন্টমার্টিন দ্বীপ, ইনানী সমুদ্র সৈকত, মেরিন ড্রাইভ, রামু রাবার বাগান ও মহেশখালী ছাড়াও এখানে অনেক প্রাচীন স্থাপনা রয়েছে।

Content added By

সেন্টমার্টিন হলো বিশ্বের অন্যতম প্রবাল দ্বীপ। সেন্টমাটিন দ্বীপ ডাবের জন্য বিশেষভাবে বিখ্যাত। আপনি সেন্টমার্টিনে পাবেন সুমিষ্ট ডাবের পানি আর শাঁস। অপূর্ব সুন্দর সেন্টমার্টিনের অপর নাম নারিকেল জিঞ্জিরা। এর আয়তন মাত্র ৮ বর্গ কিলোমিটার।

Content added By

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা রাঙামাটি। কাপ্তাই লেকের বুকে ভেসে থাকা ছোট্ট এর জেলা শহর আর আশপাশে সর্বত্রই রায়েছে অসংখ্য বৈচিত্র্যময় স্থান: যেমন। কাপ্তাই হ্রদ, ঝুলন্ত সেতু, রাজবন বিহার, শুভলং ও হাজাছড়া বর্ণা, সাজেক ভ্যালি, বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র ও কর্ণফুলি কাগজ কল। এখানকার জায়গাগুলো বছরের বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন রূপে সাজে। কবে বর্ষার সাজ একেবারেই অন্যরূপ।

Content added By

সৃষ্টিকর্তা অপার সৌন্দর্যে সাজিয়েছেন খাগড়াছড়িকে। এখানে রয়েছে আকাশ-পাহাড়ের মিতালি, চেঙ্গি ও মাইনি উপত্যকার বিস্তীর্ণ সমতল ভূভাগ ও উপজাতীয় সংস্কৃতির বৈচিত্রতা। যেদিকেই চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ। ভ্রমণবিলাসীদের জন্য আদর্শ স্থান। খাগড়াছড়ি পুরোপুরি পাহাড়ি এলাকা। এখানে আলুটিলা রহস্যময় গুহা, রিছাং ঝরনা, মহালছড়ি হ্রদ, রামগর লেক ও চাবাগানসহ পাহাড়ি অদ্ভুত সৌন্দর্য উপভোগ করার স্থান ।

Content added By

বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে বাকলাই ঝরনা, বগা লেক, বুদ্ধ ধাতু জাদি, চিম্বুক পাহাড় রেঞ্জ, চিনরি ঝিরি করনা, ফাইপি ঝরনা, জাদিপাই ঝরনা, কেওকারাডং, নাফাম, রেমাক্রি, নীলাচল, নীলগিরি, থানচি, পতংঝিরি ঝরনা, প্রান্তিক লেন, রাজবিহার, উজানিপারা বিহার, রিজুক ঝরনা, সাংগু ইত্যাদি।

Content added By

দীঘিনালা উপভোগ বিহার, সাজেক ভেলী যাওয়ার পথে অবস্থিত খুব সুন্দর এবং শান্ত স্নিগ্ধ একটি জায়গা । এর ভিতরে প্রবেশের পর দুটি মন্দির দৃশ্যমান হবে। একটিতে বুদ্ধের একটি বড় মূর্তি আছে এবং অন্যটিতে রাঙ্গামাটি বিহারের ভাঙে নামের এক স্থানীয়র দুটি মূর্তি আছে।

Content added By

বাংলাদেশের যে কয়েকটি অঞ্চলে চা-বাগান পরিলক্ষিত হয় তার মধ্যে সিলেট অন্যতম। সিলেটের চায়ের রং, স্বাদ এবং সুতে অতুলনীয়। রূপকন্যা হিসেবে সারা দেশে এক নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং। এছাড়াও লালাখাল, তামাবিল, রাতারগুল, বিছানাকান্দি ইত্যাদি সিলেটের পর্যটন শিল্প।

Content added By

সিলেটের পর্যটন স্বর্গ। দেশের সীমান্তঘেরা পাঘরের বিছানা ও মেঘালয় পাহাড় থেকে আসা ঠাণ্ডা পানি পাশেই পাহাড়ি সবুজের সমারোহ। ছোট বড় পাথরের ওপর দিয়ে ছুটে আসা স্বচ্ছ পানির স্রোতধারা বিছানাকান্দিতে সৃষ্টি করেছে এক মনোরম পরিবেশ ।

Content added By

রাঙ্গামাটিতে এর অবস্থান হলেও যেতে হয় খাগড়াছড়ি হয়ে। খাগড়াছড়ি শহর থেকে দীঘিনালা, তারপর বাঘাইহাট হয়ে সাজেক। করাটাই অপূর্ব, আশপাশের দৃশ্যও মনোরম। পথের দুই পাশে লাল-সবুজ রঙের বাড়ি ও পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে জমে উঠে মেঘের মেলা ।

Content added By
খাগড়াছড়ি
বান্দরবান
রাঙামাটি
কক্সবাজার

রংরাং পাহাড়ের চূড়ায় না উঠলে রাঙামাটির সৌন্দর্য অপূর্ণ থেকে যাবে। পাহাড়ের কোল ঘেঁষে বয়ে গেছে মোহনীয় কর্ণফুলী। বরকল ও জুরাছড়ি উপজেলায় এর অবস্থান। চারপাশের এমন সব সৌন্দর্য চোখের সামনে চলে আসবে যদি রংরাং চূড়ায় উঠা যায়।

Content added By

বান্দরবানের মংপ্রু পাড়ায় ঝরনাটির অবস্থান। দুই বিশাল পাহাড়কে পাহারায় রেখে পাথুরে জলের ধারা বয়ে দিচ্ছে এই ঝরনা। পাহাড়ের মেয়ে উঠতেই বদলে যাবে দৃশ্যপট। ঝরনাগুলো পুরো এলাকাকে ছড়িয়ে দিচ্ছে সাদাটে কুয়াশার চাদরে।

Content added By

নীলগিরি দেশের সর্বোচ্চ পর্যটন কেন্দ্র। বান্দরবানের থানচি উপজেলায় এর অবস্থান। মেঘের সঙ্গে মিতালি করে এখানে মেঘ ছোঁয়ার সুযোগ রয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে নীলগিরিতে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অপরূপ।

নিলাচল ও শুভ্রনীলা বান্দরবান জেলার প্রবেশমুখেই অবস্থিত। ১৭০০ ফুট উচ্চতার এই পর্যটনস্থানগুলোতে সবসময়ই মেঘের খেলা চলে। এ পাহাড়ের ওপর নির্মিত এ দুটি পর্যটনকেন্দ্র থেকে পার্শ্ববর্তী এলাকার দৃশ্য দেখতে খুবই মনোরম।

Content added By

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিলের নাম চলনবিল। পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় এটি। বর্ষার সুন্দরী বলা চলে ৩ জেলাজুড়ে (পাবনা- নাটোর, সিরাজগঞ্জ) বিস্তৃত এ বিল। বর্ষায় কানায় কানায় পানিতে পরিপূর্ণ হয়ে রূপের পসরা সাজিয়ে বসে ৮০০ বর্গমাইলের এই বৃহৎ বিল।

Content added By
সিলেট
রাজশাহী-পাবনা
ময়মনসিংহ
যশাের-কুষ্টিয়া

ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বগুড়ায় অবস্থিত। পুণ্ড্রবর্ধনের রাজধানী ছিল বর্তমান বগুড়া মহাস্থানগড়। মৌর্য, গুপ্ত, পাল এবং সেন আমলেও বহুড়ার বিশেষ প্রশাসনিক গুরুত্ব ছিল। করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে এটির অবস্থান।

Content added By

রাঙামাটি জেলার সর্বাপেক্ষা আকর্ষণীয় জায়গাগুলোর মধ্যে শুভলং ঝরনা একটি। এই ঝরনা দেখতে সর্বক্ষণ পর্যটকের ভিড় লেগেই থাকে। দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে এসে ঝরনাটি পতিত হয়েছে কাপ্তাই লেকে। শুভলংয়ের কাছে যেতে বাধা নেই, ফলে ঝর্ণার রূপ মাধুর্য প্রাণভরে উপভোগ করা যায়।

Content added By

ঘন জঙ্গলের বুক চিঁড়ে চলে গেছে পাহাড়ি রাস্তা। দুই পাশে সারি সারি গাছ। তার মধ্য দিয়ে মধ্যদুপুর কিংবা সোনাঝরা সকালঅথবা বিকালের নরম আলো লাউয়াছড়াকে করেছে আরও মোহনীয়। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত এই বন।

Content added By

বাংলার দার্জিলিং খ্যাত দেশের তৃতীয় বৃহত্তম পর্বত। বান্দরবানের চিম্বুক সারা দেশেই পরিচিত নাম। চিম্বুক যাওয়ার রাস্তার দুই পাশের পাহাড়ি দৃশ্য ও সাঙ্গু নদীর দৃশ্য খুবই মনোরম। পাহাড়ের উপর দাঁড়িয়ে দেখা যাবে মেঘের ভেলা সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে ২৫০০ ফুট উঁচু এ পাহাড়।

Content added By
চিম্বুক পাহাড়
আলুটিয়া পাহাড়
তাজিংডং পাহাড়
কেওক্রাডং পাহাড়

ষাট গম্বুজ মসজিদ নামে পরিচিত ষাট গম্বুজ মসজিদ, এটি বৃহত্তম মসজিদটি সুলতানি আমলে নির্মিত হয়। খান জাহান আলি (উলুঘ খান) এটি নির্মাণ করেন ১৫০০ শতাব্দীতে। মসজিদটির মোট গম্বুজ সংখ্যা ৮১ টি ।

Content added By

অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগরকন্যা কুয়াকাটা। কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় একটি মাত্র সমুদ্রসৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অবলোকন করা যায়। সমুদ্রের পেট চিরে সূর্যোদয় হওয়া এবং সমুদ্রের বক্ষে সূর্যকে হারিয়ে যাওয়ার দৃশ্য অবলোকন করা মসন্দেহে দারুণ ব্যাপার। এছাড়াও তার আইল্যান্ড, শুঁটকি পল্লী, গঙ্গামতির জঙ্গল, ফাতরার বন, সীমা বৌদ্ধ মন্দিরসহ ইত্যাদি স্পট।

Content added By
কুয়াকাটা
কক্সবাজার
সেন্টমার্টিন
মহেশখালী

বাংলাদেশের অংশ ৬,০১৭ বর্গ কি.মি.আয়তনের সুন্দরবন বিশ্বের বৃহত্তম ব-দ্বীপ, দীর্ঘতম লবণাক্ত জলাভূমি এবং জীব বৈচিত্রে সমৃদ্ধ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ইকোসিস্টেম। এখানে ৩৩৪ প্রজাতির উদ্ভিদ এবং ৩৭৫ প্রজাতির বন্যপ্রাণী বিদ্যমান, যার মধ্যে আছে ৩৫ প্রজাতির সরীসৃপ, ৩১৫ প্রজাতির পাখি, ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং বিশ্ববিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার। প্রধান সরীসৃপ জাতিগুলোর মধ্যে আছে নোনা পানির কুমির, অজগর, গোখরা, গুইসাপ, সামুদ্রিক সাপ, গিরগিটি, কচ্ছপ এবং অন্যান্য প্রায় ৩০ প্রজাতির সাপ সুন্দরবনে পাওয়া যায়। জলাভূমি হিসাবে রামসার এলাকার সকল বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকায় সুন্দরবনকে ১৯৯২ সালে ৫৬০ তম রামসার এলাকা হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো সুন্দরবনকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে ঘোষণা করে।

Content added By
ভাওয়াল অঞ্চলের বাসিন্দা
বাউল সম্প্রদায়
সুন্দরবনের গোলপাতা সংগ্রহকারী
চট্টগ্রামে বলী খেলোয়াড়

বিরিশিরি বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার ঐতিহ্যবাহী একটি গ্রাম। এটি এক অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি। বিরিশিরির মূল আকর্ষণ বিজয়পুর চীনামাটির খনি। সাদা মাটি পানির রঙকে আরও বৈচিত্র্যময় করে তোলে।

Content added By
Please, contribute to add content into হাতির ঝিল.
Content

বিশ্ব ঐতিহ্য (৩টি)

  • ষাট গম্বুজ মসজিদ (বাগেরহাট)
  • পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার (নওগাঁ)
  • সুন্দরবন (১৯৯৭)

বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য (১ টি)

  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ (৩০ অক্টোবর, ২০১৭)

অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য (৪টি)

  • বাউল সঙ্গীত
  • জামদানি
  • মঙ্গল শোভযাত্রা
  • শীতলপাটি

রামসার ঘোষিত জলাশয় (২টি)

  • টাঙ্গুয়ার হাওর
  • সুন্দরবন
Content added By
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের জাদুঘর ও প্রতিষ্ঠান.
Content
Please, contribute to add content into জাদুঘর.
Content
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর
কলকাতা জাদুঘর
ঢাকা বিজ্ঞান জাদুঘর
ভিক্টোরিয়া মোমোরিয়াল
প্রধান কার্যালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক
জাতীয় জাদুঘর
বাংলাদেশে ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমি
ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন
  • আমাদের দেশে জাদুঘর প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু হয় বরেন্দ্র অনুসন্ধান সমিতির মাধ্যে
  • বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর- বরেন্দ্র জাদুঘর ।
  • বরেন্দ্র জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়- ১০ ডিসেম্বর ১৯১০ সালে।
  • বরেন্দ্র জাদুঘর অবস্থিত- রাজশাহীতে।
  • গভর্নর লর্ড কারমাইকেলের পৃষ্ঠপোষকতায় ঢাকা জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়।
Content added By
রাজশাহী কলেজ
রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন
প্রত্নতত্ত্ব অধিধপ্তর
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
  • ঢাকা জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯১৩ সালের ৭ আগস্ট।
  • ঢাকা জাদুঘরের বর্তমান নাম- জাতীয় জাদুঘর।
  • ঢাকা জাদুঘর জাতীয় জাদুঘরে রূপান্তর হয়- ১৭ নভেম্বর ১৯৮৩ সালে।
  • জাতীয় জাদুঘর অবস্থিত- ঢাকার শাহবাগে।
  • বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের প্রথম মহাপরিচালক- এনামুল হক।
Content added By
  • বিজ্ঞান জাদুঘর অবস্থিত- ঢাকার আগারগাঁওয়ে।
  • বাংলাদেশের একমাত্র ডাক জাদুঘরটি অবস্থিত - ঢাকায়
  • বঙ্গবন্ধু জাদুঘর অবস্থিত- ঢাকার ধানমন্ডি ৩২-এ।
  • নগর জাদুঘর অবস্থিত - ঢাকার নগর ভবনের অভ্যন্তরে।
  • ভ্রাম্যমান জাদুঘর - মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর অধীনে ।
  • বাংলাদেশের লোক শিল্প জাদুঘর- সোনারগাঁয়ে।
  • সোনারগাঁও জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৮১ সালে।
  • ঢাকা সেনানীবাসে অবস্থিত- সামরিক জাদুঘর ও হাউজ, চট্টগ্রাম।
  • জিয়া স্মৃতি যাদুঘর অবস্থিত- সার্কিট হাউজ, চট্টগ্রাম।
  • বর্ডার গার্ডস বাংলাদেশ জাদুঘর- পিলখানা, ঢাকা।
  • লালন শাহ জাদুঘর অবস্থিত- কুষ্টিয়ার সেঁউতিতে।
  • দেশের প্রথম শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালা অবস্থিত- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে।
  • ভূগর্ভস্থ জাদুঘর অবস্থিত- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে।
  • জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘরে কতটি জাতির সম্পর্কে নিদর্শন রয়েছে- ২৭টি জাতি।
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব জাদুঘর অবস্থিত - ঢাকা সেনানিবাসে।
  • দেশের একমাত্র প্রাণী যাদুঘর কোথায় অবস্থিত- ঢাকার মিরপুর চিড়িয়াখানায়।
  • ওসমানী জাদুঘরের অপর নাম - নূরমঞ্জিল যাদুঘর।
  • 'শেরে বাংলা জাদুঘর' অবস্থিত- বরিশালের চাখারে ।
  • 'গান্ধী স্মৃতি জাদুঘর' চালু হয়- নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ ।
  • 'জয়নুল আর্ট গ্যালারী অবস্থিত- ময়মনসিংহে ।
  • লোক ঐতিহ্য সংগ্রহশালা জাদুঘর - বাংলা একাডেমি।
  • 'লোক সাহিত্য সংগ্রহশালা' প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭৮ সালে।
  • ময়নামতি যাদুঘর অবস্থিত- কুমিল্লায়।
  • বাংলাদেশ পুলিশ জাদুঘর অবস্থিত- পুলিশ হেড কোয়ার্টার, ঢাকায় ।
  • বাংলাদেশের জাতিতাত্ত্বিক বা নৃ-তাত্ত্বিক জাদুঘর অবস্থিত- চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে।
Content added By
Please, contribute to add content into লোকশিল্প জাদুঘর.
Content

আলোচিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্কয়ার

  • বাংলাদেশ স্কয়ার- লাইবেরিয়া
  • তাস্কিম স্কয়ার- ইস্তাম্বুল, তুরস্ক
  • ইউনিভার্সিটি স্কয়ার- সানা, ইয়েমেন
  • তিয়েনমেন স্কয়ার- বেইজিং, চীন
  •  গ্রীন স্কয়ার- ত্রিপলী, লিবিয়া
  • রেড স্কয়ার- রাশিয়া
  • ডেমোক্রেসি স্কয়ার কম্বোডিয়া
  • তাহরির স্কয়ার- কায়রো, মিশর
  • আজাদি স্কয়ার- তেহরান, ইরান
  • পার্ল স্কয়ার- বাহরাইন
  • স্বাধীনতা স্কয়ার- কিয়েভ ইউক্রেন
  •  ট্রাফাগাল- লন্ডন, ইংল্যান্ড
Content added By
একটি বার্তা সংস্থা
একটি গেরিলা সংগঠন
একটি গোয়েন্দা সংস্থা
একটি সামরিক জোট
প্ল্যানিং কমিশন
জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের নির্বাহী পরিষদ
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
অর্থ মন্ত্রণালয়
জাতীয় রাজস্ব বাের্ড
সুপ্রিম জুডিশিয়াল কমিশন
মানবাধিকার কমিশন
জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন
নির্বাচন কমিশন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
মহাকাশ গবেষণা সংস্থা
জরীপ অধিদপ্তর
বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী
  • বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি (Bangladesh Asiatic Society)
  • ১৭৮৪ সালে স্যার উইলিয়াম জোন্স কলকাতার ফোর্ট উইলিয়ামে এশিয়াটিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন।
  • পাকিস্তান এশিয়াটিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫২ সালে ।
  • স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে এর নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি
  • উদ্দেশ্য- উন্নততর গবেষণা, মানুষ ও প্রকৃতি সম্বন্ধে গভীর জ্ঞান ইত্যাদি অনুসন্ধান।
  • ২০০৩ সালে বাংলাপিডিয়া নামে ১০ খণ্ডের একটি এনসাইক্লোপিডিয়া বের করে।
  • বাংলাপিডিয়া এর প্রধান সম্পাদক- অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম।
Content added By
Please, contribute to add content into SEC-Bangladesh Securities and Exchange Commission.
Content
Please, contribute to add content into United Nations Organization-UNO.
Content
Please, contribute to add content into বাংলা একাডেমি- Bangla academy.
Content
Please, contribute to add content into পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (বার্ড).
Content
Please, contribute to add content into বাংলাপিডিয়া.
Content
বাংলা একাডেমি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
শিল্পকলা একাডেমি
এশিয়াটিক সোসাইটি
সাহিত্য একাডেমি
পশ্চিমবঙ্গ বাংলা একাডেমি
বাংলা একাডেমি
বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি
  • বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী (সংক্ষেপে উদীচী) হচ্ছে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম সাংস্কৃতিক সংগঠন।
  • ১৯৬৮ সালে বিপ্লবী কথাশিল্পী সত্যেন সেন উদীচী গঠন করেন।
  • জন্মলগ্ন থেকে উদীচী অধিকার, স্বাধীনতা ও সাম্যের সমাজ নির্মাণে সংগ্রাম করে আসছে।
  • ১৯৬৮, ১৯৬৯, ১৯৭০ এবং ১৯৭১ সালে বাঙালির সার্বিক মুক্তির চেতনাকে ধারণ করে গড়ে উঠা সাংস্কৃি সংগ্রাম।
Content added By
  • ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র 'বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়।
  • ঢাকার সেগুনবাগিচায় এর প্রধান কার্যালয় অবস্থিত ।
  • সংস্কৃতি মন্ত্রলায়ের অধীনে এর কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে।
Content added By
  • ১৯৭৬ সালে শিশুদের সাংস্কৃতিক প্রচার, উন্নয়ন এবং পৃষ্ঠপোষকতার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয় 'বাংলাদেশ শিশু একাডেমি'।
  • শিশু একাডেমি প্রাঙ্গনে দুরন্ত নামক ভাস্কর্য রয়েছে।
  • এটি মহিলা এবং শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে।
Content added By
  • আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের উদ্যোগে ১৯৭৮ সালে এই সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয়।
  • মূল লক্ষ্য- কিশোর এবং যুব সমাজকে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা।
  • এই সংগঠনের মূল কৌশল গ্রন্থ পাঠের মাধ্যমে তরুণদের সঠিক পথে পরিচালিত করা।
  • এর মূল কার্যালয় ঢাকার বাংলা মটর এলাকায় অবস্থিত। তবে দেশব্যাপী এর শাখা আছে।
Content added By
  • উদ্দেশ্য- সরকারি ও বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র সংগ্রহ ও তত্ত্বাবধানের জন্য।
  • ১৯৭৩ সালে দেশে জাতীয় আর্কাইভ প্রতিষ্ঠিত হয়।
  • জাতীয় আর্কাইভের নিজস্ব ভবন ঢাকার আগারগাঁওতে ।
Content added By
  • বেঙ্গল ফাউন্ডেশন ২০০০ সালে ঢাকার ধানমণ্ডিতে প্রতিষ্ঠা করেন আবুল খায়ের।
  • বেঙ্গল গ্যালারি অব ফাইন আর্টস বা বেঙ্গল শিল্পালয় কাজ করে পেশাদার শিল্পী নিয়ে ।
  • গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন বাংলাদেশের পেশাদারি নাট্য সংগঠনগুলোর একটি ফোরাম।
  • বাংলাদেশের নাটকের দল গুলোর মধ্যে- থিয়েটার, আরণ্যক, ঢাকা থিয়েটার, নাট্যকেন্দ্র প্রধান ।
Content added By

ব্রিটিশ কমনওয়েলথে

  • সদস্য- ৩২তম সদস্য।
  • প্রথম আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্য।
  • বাংলাদেশ কমনওয়েলথে যোগদানের প্রতিবাদে সদস্যপদ প্রত্যাহার করে পাকিস্তান।

জাতিসংঘ

  • জাতিসংঘের সদস্য- ১৩৬তম।
  • সদস্যপদ লাভ করে- ২৯তম অধিবেশনে।
  • বঙ্গবন্ধু সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ দেন- ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ সালে।
  • ১৭ অক্টোবর, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ জাতিসংঘের স্থায়ী পর্যবেক্ষক দেশ হয়।

NAM

১৯৭৩- এই সম্মেলনে কিউবার মহান নেতা ফিদেল ক্যাস্ট্রো বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে বলেন, “আমি হিমালয় দেখিনি তবে শেখ মুজিবকে দেখেছি। "

জেনে নিই

  • বাংলাদেশ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে সভাপতিত্ব করে : ৪১ তম অধিবেশনে হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন (১৯৮৬ সালে)।
  • বাংলাদেশ এই পর্যন্ত দুইবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্যপদ পায়।
  • ১০ নভেম্বর ১৯৭৮ সাল (দায়িত্ব : ১৯৭৯-৮০) ও ১৪ অক্টোবর ১৯৯৯ সালে (দায়িত্ব: ২০০০-০১)।
  • UN সাধারণ পরিষদে (২৯তম অধিবেশন) শেখ মুজিবুর রহমান বাংলায় ভাষণ দেন ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর।
  • বর্তমানে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধিঃ মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত।
  • বাংলাদেশ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে কাজ করে আসছেঃ ১৯৮৮ সাল থেকে।
  • প্রথম শান্তিরক্ষী মিশনের নামঃ UNIIMOG (ইরাক-ইরান, ১৯৮৮)।
  • জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে অংশগ্রহণকারী শীর্ষ তিন দেশঃ বাংলাদেশ, ইথিওপিয়া ও পাকিস্তান ।
Content added By
Content updated By
  • CIRDAP প্রতিষ্ঠা ১৯৭৯ সালে।
  • ICDDRB প্রতিষ্ঠা ১৯৭৮ সালে।
  • SAIC প্রতিষ্ঠা ১৯৮৯ সালে।
  • USG প্রতিষ্ঠা ২০০২ সালে।
  • SMRC (সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র)- প্রতিষ্ঠা ১৯৯৫ ।
  • আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা ২০০১ সালে, সেগুনবাগিচায় ।
  • ঢাকায় অবস্থিত আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর: ICDDRB, SAIC, BIMSTEC, CIRDAP, USG, SMRC
Content added By
Please, contribute to add content into ICDDRB.
Content
Please, contribute to add content into SAIC.
Content
Please, contribute to add content into USG.
Content

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি

  • সংবিধানের ২৫নং অনুচ্ছেদে পররাষ্ট্রনীতির বিবরণ দেওয়া হয়েছে।
  • সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রধান পররাষ্ট্রনীতি- Friendship to all, malice to none.

পররাষ্ট্রনীতির মূলনীতি ৪টি। যথাঃ

  1. সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো প্রতি বিদ্বেষ নয়।
  2. অন্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করা।
  3. বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা এবং দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করা।
  4. অন্য রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও ভৌগোলিক অখণ্ডতার প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন ।

শেখ মুজিবুর রহমানের পররাষ্ট্রনীতি

  1. বাংলাদেশের জন্য স্বীকৃতি আদায় করা।
  2. যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে অর্থনৈতিক সাহায্য লাভ করা ।

ফলাফল

  • চীন ছাড়া বাকি সকল সুপার পাওয়ার বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।
  • UN. OIC NAM সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্যপদ লাভ করে বাংলাদেশ।

প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পররাষ্ট্রনীতি

  1. ১৯৭৯ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর NPT তে স্বাক্ষর করে।
  2. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ১৯৭৭ সালের নভেম্বরে পাঁচ বছর মেয়াদী দ্বিতীয় পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
  3. বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে রোহিঙ্গা চুক্তি (১৯৭৮) স্বাক্ষরিত হয়।
  4. SAARC গঠনের জন্য জিয়াউর রহমান ৭টি দেশের প্রধানের কাছে চিঠি লিখেন। যার প্রেক্ষিতে ১৯৮৫ সালের ৮ ডিসেম্বর দিল্লি সম্মেলনে সার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়।

হুসাইন মুহম্মদ এরশাদের আমলে পররাষ্ট্রনীতি

  1. ১৯৮৬ সালে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী সভাপতি নির্বাচিত হন।
  2. ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি শুরু।
  3. ১৯৮৮ সালে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ।

খালেদা জিয়ার শাসনামল

  • ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে গেলে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতিতে কিছুটা পরিবর্তন আসে। তখন থেকে অর্থনৈতিক কূটনীতির সূত্রপাত ঘটে।

অর্থনৈতিক কুটনীতির সাথে তিনটি বিষয় জড়িত। যথা:

  1. বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ
  2. আন্তর্জাতিক বাজারের সংস্কার
  3. জনশক্তি রপ্তানি।
  • ১৯৯২ সালে তিন বিঘা করিডোর ভারতকে হস্তান্তর।
  • SAPTA গঠন।

শেখ হাসিনার শাসনামল

  • ১৯৯৬ সালে ভারতের সাথে ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গা চুক্তি স্বাক্ষর।
  • ইউনেস্কো কর্তৃক ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান ।
  • ভারতের সাথে স্থল সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন (২০১৫) ও ছিটমহল বিনিময়।
  • ভারত-চীন-রাশিয়া-জাপানসহ বিভিন্ন দেশের সহায়তায় উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ।
  • মিয়ানমার ও ভারত থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা উদ্ধার ।
  • ২০১৩ সালের ২৫ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের সাথে TICFA চুক্তি স্বাক্ষর।
Content added By
  • বিশ্বের ৫৮টি দেশে বাংলাদেশের ৭৭ টি কূটনৈতিক মিশন আছে। এর মধ্যে পূর্ণাঙ্গ দূতাবাস ৬০টি।
  • ২টি স্থানে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন আছেঃ নিউইয়র্ক ও জেনেভা।
  • বাংলাদেশের কেনা জমিতে দূতাবাস আছে ১১টি দেশে ।
  • বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের মোট ২৫টি বাণিজ্যিক মিশন আছে।
  • বাংলাদেশের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই কিন্তু বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছেঃ তাইওয়ান ।
  • বাংলাদেশের সাথে কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক নেইঃ ০ইসরাইল।
Content added By

দক্ষিণ কোরিয়া ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে উত্তেজনা প্রশমন করে সৌহার্দপূর্ণ ও সম্প্রীতিমূলক আচরণ বজায় রাখার লক্ষ্যে যে পলিসি গ্রহণ করা হয়, তা-ই সানশাইন পলিসি। ১৯৯৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম পারে উদ্যোগে এ নীতি গ্রহণ করা হয়। কিম দায়ে জংয়ের  এই নাতির জন্য ২০০০ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। 

Content added By

তিন বা ততোধিক দেশের অংশগ্রহনে সম্মেলনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপে যে কূটনৈতিক কর্মকাণ্ড চালানো হয়,  তা উপাঞ্চলিক, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পর্যায়েও হতে পারে। এটি দ্বিপক্ষীয় কূটনীতি থেকে সুস্পষ্টভাবে আলাদা, যা রাষ্ট্র বনাম রাষ্ট্রের মধ্যে সম্পাদিত হয়। দ্বিপক্ষীয় কূটনীতি অবশ্য বহুপক্ষীয় কূটনীতির পরিপূরক (supplementary)

Content added By

এটি মূলত সমকালীন অর্থনৈতিক বা সামাজিক গুরুত্বপূর্ণ কোন বিষয়ে সরকারী নীতির লিখিত বিবৃতি। কোনো আইন পরিবর্তন করে নতুন বিল তৈরির আগে বা যেকোনো বিষয়ে আইন প্রণয়নের আগে জনমত যাচাইয়ের জন্য শ্বেতপত্র প্রকাশ করা হয়। ইংল্যান্ডে শ্বেতপত্রকে পার্লামেন্টারি পেপারস বলে।

Content added By

 বর্তমান বিশ্বরাজনীতিতে বহুল আলোচিত একটি কূটনৈতিক সিস্টেম। বাংলায় যাকে বলা হয় দ্বৈত ট্রাক কূটনীতি। এটাকে Track II diplomacy অথবা Backchannel diplomacy হিসেবেও আখ্যায়িত করে থাকে। মূল কথা হচ্ছে এই ডিপ্লোম্যাসির মধ্যে দুইটা সিস্টেম একসাথে কাজ করে। দ্বৈত ট্রাক (Dual Track) কূটনীতি এমন এক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরগুলো সরকার নিয়ন্ত্রণ করে এবং বেসরকারি সংস্থার হাতে এসব সেক্টর নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা খুব কমই থাকে।

 

Content added By
  • Multi Track Diplomacy: একইসাথে বিভিন্নমুখী কূটনৈতিক উদ্যোগকে যখন বিভিন্ন ট্র্যাকে একই সঙ্গে চালিয়ে যাওয়া হয়, তাকে মাল্টিট্যাক কূটনীতি বলে
  • ডিপ্লোমেটিক ইলনেস: রাষ্ট্রীয় কোন সভা বা অনুষ্ঠানে অসুস্থতার অজুহাতে যোগদান না করাকে ডিপ্লোমেটিক ইলনেস বলে।
  • রাষ্ট্রদূত: এক রাষ্ট্র বা দেশ কর্তৃক অন্য দেশে প্রেরিত সর্বোচ্চ শ্রেণীর কূটনৈতিকই রাষ্ট্রদূত নামে পরিচিত।
  • হাইকমিশনার: সাবেক ব্রিটিশ উপনিবেশ দেশসমূহ বা কমনওয়েলথভুক্ত রাষ্ট্রসমূহের সর্বোচ্চ শ্রেণীর কূটনীতিকদের হাইকমিশনার বলা হয়।
  • অ্যাম্বাসেডর: মূলত জাতিসংঘভুক্ত রাষ্ট্রসমূহের সর্বোচ্চ কূটনৈতিক ব্যক্তিকে অ্যাম্বাসেডর বলে ।
  • প্রোটোকল: আন্তর্জাতিক সভা সমিতির কার্যবিবরণী, সাধারণভাবে আন্তর্জাতিক দলিলকে বুঝায় ।
  • ভেটো কি: ভেটো এর অর্থ হচ্ছে এটা আমি মানি না। মূলত জাতিসংঘের স্থায়ী ৫ সদস্য রাষ্ট্র আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, চীন, রাশিয়া, এবং ফ্রান্সের আন্তর্জাতিক সিদ্ধান্তে ভেটো প্রদানের ক্ষমতা রয়েছে।
  • বাফার স্টেটঃ বিবাদমান দুই রাষ্ট্রের মধ্যবর্তী অবস্থানে থাকা নিরপেক্ষ, স্বাধীন ও কম শক্তিসম্পন্ন রাষ্ট্রকে বাফার স্টেট যেমন: বেলজিয়াম, ভুটান।
  • (De Facto) : কোন নতুন সরকার বা রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়ার পূর্বে যে কোন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক তৈরী করার জন্য বিধিবদ্ধ আইনকে ডি ফ্যাকটো বলে।
  • (Dejury): আইনগত কোন সরকার বা রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির প্রক্রিয়া। 
  • চার্জ দ্য অ্যাফেয়ারস: রাষ্ট্রদূতের অনুপস্থিতিতে নিযুক্ত অস্থায়ী প্রধান। 
  • ম্যানিফেস্টোঃ মূলত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলো তাদের নির্বাচনের পূর্বে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য যেসব প্রকাশ করে সেটিই ম্যানিফেস্টো । 
  • Persona non-grata: কোন দেশ তার দেশে অন্য কোন দেশের কোন কূটনীতিক ব্যক্তিকে কোন কারণ দর্শনো ছাড়াই অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে, তখন সেই কূটনীতিককে Persona non-grata বলে।
  • দূতাবাসঃ (Embassy) যেখানে রাষ্ট্রদূত ও তার কর্মচারীরা থাকেন, সে স্থানকে দূতাবাস বলা হয়। 
  • এনভয় (Envoy): বিদেশে প্রেরিত রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধিদের মাঝে রাষ্ট্রদূত এবং চার্জ দি অ্যাফেয়ার্সের মাঝামাঝি পদমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিকে এনভয় বলে। 
  • হাইকমিশনার (High Commissioner); হাইকমিশনার হচ্ছেন এক কমনওয়েলথ রাষ্ট্র থেকে অপর কমনওয়েলথ রাষ্ট্রে প্রেরিত সর্বোচ্চ শ্রেণির কূটনৈতিক প্রতিনিধি। যেসব রাষ্ট্র কমনওয়েলথভুক্ত নয়, সেসব রাষ্ট্রের কূটনৈতিক  প্রতিনিধিকে (Ambassador) বলা হয়।
  • Cricket Diplomacy : ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে “ক্রিকেট কূটনীতির কথা বলা যায়।
  • Ad hoc diplomat (অস্থায়ী কূটনীতিক) : পরিভাষাটির সুনির্দিষ্ট কোনো অর্থ নেই। কখনো কখনো এটি দ্বারা রাজনৈতিক নেতা, যেমন রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধান অথবা পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বোঝায়, যখন তারা কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকেন।
Content added By

বাংলাদেশ বনাম মিয়ানমার

২০১২ সালের ১৪ মার্চ জার্মানিতে অবস্থিত সমুদ্র আইন বিষয়ক আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে (ITLOS) এই মামলার রায় দেয়া হয়। রায় অনুসারে বাংলাদেশ তার উপকূল থেকে ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে অধিকার প্রতিষ্ঠা করে। এছাড়াও সমুদ্রে অবস্থিত ২৮টি ব্লকের মধ্যে ১৮টি ব্লকের মালিকানা বাংলাদেশ পায় ।

বাংলাদেশ বনাম ভারত

২০১৪ সালের ৭ জুলাই নেদারল্যান্ডে অবস্থিত স্থায়ী সালিশি আদালত (UNCLOS) এই রায় আদালতের রায়ে বাংলাদেশ ভারত ও মিয়ানমার থেকে ১, ১৮, ৮১৩ বর্গ কিলোমিটার সমুদ্র অঞ্চল, ১২ নটিক্যাল মাইল রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা, ২০০ নটিক্যাল মাইল একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চল (Exclusive Economic Zone - EEZ) এবং চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপানের তলদেশে অবস্থিত সব ধরনের প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের ওপর সার্বভৌম অধিকার প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

  • সাধারণত মহীসোপানের দূরত্ব থাকে ৩৫০ নটিক্যাল মাইল ।
  • তবে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল।
  • ১ নটিক্যাল মাইল = ১.৮৫২ কিলোমিটার।
Content added By
Please, contribute to add content into বাংলাদেশীদের অর্জন.
Content
চুক্তির নামচুক্তি সম্পাদনের তারিখচুক্তিকারি দেশ
বন্ধুত্ব সহযোগিতা ও শান্তিবিষয়ক চুক্তি১৯ মার্চ ১৯৭২বাংলাদেশ - ভারত
১ম বাণিজ্য চুক্তি২৮ মার্চ ১৯৭২বাংলাদেশ-ভারত
অভ্যন্তরীণ নৌপথ অতিক্রম ও বাণিজ্য প্রটোকল১১ নভেম্বর ১৯৭২বাংলাদেশ- ভারত
সাংস্কৃতিক সহযোগিতা চুক্তি৩০ ডিসেম্বর ১৯৭২বাংলাদেশ-ভারত
স্থল সীমান্ত চুক্তি১৬ মে ১৯৭৪বাংলাদেশ-ভারত
বিমান পরিবহন চুক্তি৪ মে ১৯৭৮বাংলাদেশ ভারত
যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন চুক্তি৭ অক্টোবর ১৯৮২বাংলাদেশ- ভারত
দ্বৈত কর পরিহার চুক্তি২৭ আগস্ট ১৯৯১বাংলাদেশ - ভারত
গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি১২ ডিসেম্বর ১৯৯৬বাংলাদেশ - ভারত
মোটরযান যাত্রী পরিবহন চুক্তি১৭ জুন ১৯৯৯বাংলাদেশ- ভারত
ঢাকা-কলকাতা বাস সার্ভিস প্রটোকল১৭ জুন ১৯৯৯বাংলাদেশ - ভারত
মধ্যে ট্রেন চলাচল চুক্তি৪ জুলাই ২০০০বাংলাদেশ- ভারত
সংশোধিত ভ্রমণ ব্যবস্থা বিষয়ে চুক্তি২৩ মে ২০০১বাংলাদেশ - ভারত
যাত্রীবাহী রেল সার্ভিস চুক্তি১২ জুলাই ২০০১বাংলাদেশ - ভারত
ঢাকা-আগরতলা বাস সার্ভিসের প্রটোকল১০ জুলাই ২০০১বাংলাদেশ- ভারত
মাদকদ্রব্য দ্রব্যের অবৈধ পাচার রোধ চুক্তি২১ মার্চ ২০০৬বাংলাদেশ - ভারত
বিএসটিআই ও বিআইএসের মধ্যে সমঝোতা স্মারক৬ জুন ২০০৭বাংলাদেশ - ভারত
বেসামরিক বিমান পরিবহন বিষয়ক সমঝোতা স্মারক১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৮বাংলাদেশ- ভারত
দ্বিপক্ষীয় পুঁজি বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সংরক্ষণ চুক্তি৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৯বাংলাদেশ ভারত
অপরাধ বিষয়ে পরস্পরকে আইনি সহায়তা প্রদানের চুক্তি১১ জানুয়ারি ২০১০বাংলাদেশ- ভারত
সাজাপ্রাপ্ত বন্দিবিনিময় চুক্তি১১ জানুয়ারি ২০১০বাংলাদেশ - ভারত
বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতার সমঝোতা স্মারক১১ জানুয়ারি ২০১০বাংলাদেশ ভারত
সাংস্কৃতিক বিনিময় কর্মসূচি১১ জানুয়ারি ২০১০বাংলাদেশ - ভারত
১০০ কোটি ডলার ঋণচুক্তি৭ আগস্ট ২০১০বাংলাদেশ ভারত
সীমান্ত হাট চুক্তি২৩ অক্টোবর ২০১০বাংলাদেশ ভারত
পার্বত্য শান্তি চুক্তি২ ডিসেম্বর ১৯৯৭বাংলাদেশ জনসংহতি সমিতির
স্থলমাইন চুক্তি১২ নভেম্বর ১৯৯৮বাংলাদেশ-মায়ানমার
বাংলাদেশ-সিংগাপুর বাণিজ্য সহযোগিতা চুক্তি৩০ আগষ্ট ২০০০বাংলাদেশ-সিংগাপুর
আসামি প্রত্যার্পণ চুক্তি৯ জুলাই ১৯৯৮বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড
ত্রিদেশীয় দিল্লী চুক্তি১৯৭৪ র ৯ এপ্রিলবাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তান
সিমলা শান্তি চুক্তি২ জুলাই ১৯৭১ভারত পাকিস্তান
রূপপুরে পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্র চুক্তি২ ফেব্রুয়ারি ২০১১বাংলাদেশ রাশিয়া
রূপপুরের স্পেষ্ট ফুয়েল চুক্তি৩১ আগস্ট ২০১৭বাংলাদেশ - রাশিয়া
বাংলাদেশ-রাশিয়া ঋণ চুক্তি২৬ জুলাই ২০১৬বাংলাদেশ - রাশিয়া
আন্তঃরাষ্ট্রীয় কমিশন গঠনে চুক্তি০১ মার্চ ২০১৭বাংলাদেশ - রাশিয়া

দেশের স্বার্থে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দেশের সঙ্গে চুক্তি করতে হয়। যে চুক্তি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। এমন কিছু চুক্তি নিয়ে প্রশ্ন হতে পারে সাধারণ জ্ঞান অংশে।

১. প্রশ্ন : গঙ্গা পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর : ১২ ডিসেম্বর ১৯৯৬।

২. প্রশ্ন : কত বছরের জন্য গঙ্গা পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
উত্তর : ৩০ বছরের জন্য।

৩. প্রশ্ন : কোন দেশের সঙ্গে গঙ্গা পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
উত্তর : ভারতের সঙ্গে।

৪. প্রশ্ন : গঙ্গা পানি চুক্তিতে কে কে স্বাক্ষর করেন?
উত্তর : বাংলাদেশের পক্ষে শেখ হাসিনা এবং ভারতের পক্ষে দেব গৌড়া।

৫. প্রশ্ন : পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর : ০২ ডিসেম্বর ১৯৯৭।

৬. প্রশ্ন : পার্বত্য শান্তি চুক্তিতে কে কে স্বাক্ষর করেন?
উত্তর : বাংলাদেশের পক্ষে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের পক্ষে সন্তু লারমা।

৭. প্রশ্ন : কোথায় বসে পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
উত্তর : প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্মেলন কক্ষে।

৮. প্রশ্ন : শান্তি বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্ত হয় কবে?
উত্তর : ০৫ মার্চ ১৯৯৮।

৯. প্রশ্ন : শান্তি বাহিনী প্রথম কবে অস্ত্র সমর্পণ করে?
উত্তর : ১০ জানুয়ারি ১৯৯৮।

১০. প্রশ্ন : পার্বত্য শান্তি চুক্তি অনুযায়ী আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য সংখ্যা কত?
উত্তর : ২২ জন।

১১. প্রশ্ন : পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যানের পদমর্যাদা কী?
উত্তর : একজন প্রতিমন্ত্রীর সমান।

১২. প্রশ্ন : বাংলাদেশ-মায়ানমার স্থল সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর : ১২ নভেম্বর ১৯৯৮।

১৩. প্রশ্ন : বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ট্রেন চলাচল চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর : ৪ জুলাই ২০০০।

১৪. প্রশ্ন : বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড আসামি প্রত্যার্পণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর : ৯ জুলাই ১৯৯৮।

১৫. প্রশ্ন : ফারাক্কা বাঁধ চালু হয়–
উত্তর : ১৯৭৫ সালে।

১৬. প্রশ্ন : জাতিসংঘের কোন অধিবেশনে বাংলাদেশের পক্ষে ফারাক্কা ইস্যু উত্থাপন করা হয়?
উত্তর : ৩১তম অধিবেশনে।

১৭. প্রশ্ন : বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর বাণিজ্য সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর : ৩০ আগস্ট ২০০০।

১৮. প্রশ্ন : বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তি সাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর : ১৯ মার্চ ১৯৭২।

১৯. প্রশ্ন : বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তি সাক্ষরিত হয় কত বছরের জন্য?
উত্তর : ২৫ বছরের জন্য।

২০. প্রশ্ন : বাংলদেশ স্থলমাইন চুক্তিতে স্বাক্ষর করে কবে?
উত্তর : ৮ মে ১৯৯৯।

Content added By
Content updated By
জেনেভা চুক্তি
প্যারিস চুক্তি
ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি
তাসখন্দ চুক্তি
  • সর্বশেষ ফারাক্কা পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬ সালে।
  • ফারাক্কা বাঁধ চালু হয় কবে- ১৯৭৫ সালে।
  • ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে - ১৬.৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
  • ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এলে ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক অনেক উন্নত হয় ।
  • ১৯৯৬ সালের ডিসেম্বর মাসে দিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী দেব গৌড়া ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি সই করেন।
  • উল্লেখ্য যে, ৩০ বছর মেয়াদী এই চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ২০২৬ সালে ।
Content added By
  • বাংলাদেশ-ভারত স্থলসীমান্ত চুক্তি- ১৯৭৪ স্বাক্ষরিত হয় শেখ মুজিবুর রহমান ও ইন্দ্রীরা গান্ধীর মধ্যে।
  • ১৯৭৪ সালে মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় দিল্লীতে।
  • বিষয়বস্তুঃ দুই দেশের সীমান্তে কয়েক দশক ধরে চলা বিরোধপূর্ণ এলাকা ও ছিটমহল সমস্যা সমাধানের জন্য
  • কার্যকরঃ আনুষ্ঠানিকভাবে ছিটমহল বিনিময় ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই মধ্যরাতের পর থেকে কার্যকর হয়।

Content added By

চুক্তিটি পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি ও আদিবাসীদের স্বতন্ত্র জাতিসত্তা এবং বিশেষ মর্যাদাকে স্বীকৃতি দেয় এবং পার্বত্য অঞ্চলের তিনটি জেলার স্থানীয় সরকার পরিষদের সমন্বয়ে একটি আঞ্চলিক পরিষদ প্রতিষ্ঠা করে।

  • পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি সম্পাদিত হয় ১৯৯৭ সালে।
  • পাহাড়ি জনগণের পক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করেন জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ।
  • উপজাতিদের প্রতিনিধি হিসেবে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সন্তু লারমা।
  • শান্তি চুক্তি চূড়ান্ত হয় এবং আনুষ্ঠানিকভাবে ২ ডিসেম্বর ১৯৯৭ সালে স্বাক্ষরিত হয়।
Content added By
ডিসেম্বর ২, ১৯৯৭
ডিসেম্বর ৮, ১৯৯৮
নভেম্বর ২, ১৯৯৭
নভেম্বর ৮, ১৯৯৭
  • বাংলাদেশ CTBT অনুমোদন ৮ মার্চ, ২০০০ সালে ২৮ তম দেশ হিসেবে।
  • ১২৯ তম দেশ হিসাবে CTBT চুক্তি অনুমোদন করে।
  • ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৯৭২ সালের ১৯ মার্চ।
  • বহুল আলোচিত 'টিকফা' চুক্তির বিষয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ।
  • Extradition Treaty হল অপরাধী প্রত্যর্পণ চুক্তি।
  • ১৯৭৩ চুক্তি অনুযায়ী বেরুবাড়ির বদলে ভারত থেকে পাবার কথা তিন বিঘা কড়িডর।
  • ১৯৭৬ সালে ফারাক্কা লং মার্চ পরিচালিত হয় মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে।
  • বাংলাদেশ-ভারত পানিচুক্তি (গঙ্গার পানিবন্টন চুক্তি) স্বাক্ষরিত হয় ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬ সালে।
  • এখন পর্যন্ত ফারাক্কার উপর চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে ৫ টি।
  • ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশে পানি চুক্তি কোথায় স্বাক্ষরিত হয় নয়াদিল্লী।
  • বাংলাদেশ-ভারত স্থলসীমান্ত চুক্তি আইনে ভারতের রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষর করে ২৮ মে ২০১৫ সালে।
  • ভারত-বাংলাদেশ সীমানা চিহ্নিতকরণে মুজিব ইন্দিরা চুক্তি সম্পাদিত হয় ১৬ মে, ১৯৭৪ সালে।
  • ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে কত দূরে অবস্থিত ১৬.৫ কিলোমিটার ।
  • বাংলাদেশের কোন নদীর উজানে ভারত ফারাক্কা বাঁধ নির্মান করেছে পদ্মা নদী
  • বাংলাদেশ 'হানা' (হিউম্যানিটেরিয়ান অ্যাসিস্ট্যান্স নিডস আসেসমেন্ট) চুক্তি স্বাক্ষর করে ১৯৯৮।
Content added By
Please, contribute to add content into পরিবহণ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা.
Content
ব্যক্তির সাথে সরাসরি যোগাযোগ নাও হতে পারে
আন্তরিকতার অভাব থাকে
প্রতারিত হবার সুযোগ থাকে
২ ও ৩
  • বাংলাদেশ সড়ক পরিবহনে নিয়োজিত সরকারি সংস্থা- BRTC
  • BRTC-Bangladesh Road Transport Corporation.
  • BRTC প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬১ সালে।
  • বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু পদ্মা সেতু। পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কি. মি.
  • ২য় বৃহত্তম বঙ্গবন্ধু সেতুর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কি. মি. কর্ণফুলি নদীর উপর নির্মিত সেতুর নাম শাহ আমানত সেতু।
  • আন্তঃনগর ট্রেন সার্ভিস চালু হয় ১৯৮৬ সালে ।
  • উপমহাদেশে প্রথম রেলগাড়ি চালু হয় ১৮৫৩ সালে।
  • বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত প্রথম কলকারখানা নাম প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ।
Content added By

ভৈরব রেল সেতু

  • বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম একক রেলসেতু মেঘনা নদীর উপর নির্মিত।
  • সংযোগ- কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরববাজার এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জকে সংযুক্ত করেছে।

লালন শাহ সেতু

  • পদ্মা নদীর ওপর নির্মিত বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেতু।
  • অবস্থিত- কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা এবং পাবনা জেলার পাকশি পয়েন্টে।
  • দৈর্ঘ্য- ১.৮ কি.মি।

খান জাহান আলী (রঃ) সেতু

  • রূপসা নদীর ওপর নির্মিত একটি সেতু।
  • এটি রূপসা ব্রিজ নামেও পরিচিত।
  • সংযোগ: খুলনা ও বাগেরহাট এর মাঝে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করে।

শেখ হাসিনা তিতাস সেতু

  • দেশের প্রথম Y আকৃতির সেতু তিতাস নদী উপর নির্মিত ।

বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী সেতু-১

  • দৈর্ঘ্য: ১.৯ কিলোমিটার।
  • অবস্থান: ফেনী নদীর উপর।
  • উদ্বোধন: ৯ মার্চ, ২০২১ (নরেন্দ্র মোদী কর্তৃক)।
  • সংযোগ: ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের ও বাংলাদেশের খাগড়াছড়ি জেলার সরাসরি সংযোগ।

জেনে নিই

  • ক্বীন ব্রিজ অবস্থিত- সিলেট জেলার সুরমা নদীর উপর।
  • কর্ণফুলী নদীর উপর নির্মিত সেতুর নাম শাহ আমানত সেতু ।
  • গাবখান সেতু অবস্থিত- ঝালকাঠি জেলার গাবখান নদীর উপর।
  • মজনু শাহ সেতু অবস্থিত- গাজীপুরের কাপাসিয়ার শীতলক্ষ্যা নদীর উপর।
  • হাজী শরীয়ত উল্লাহ সেতু কোন নদীর উপর নির্মিত - আড়িয়াল খাঁ (মাদারীপুর)।
  • ঝুলন্ত সেতু কোন নদীর উপর নির্মিত কাপ্তাই হ্রদ (রাঙ্গামাটি)।
  • শাহ আমানত সেতু কোন নদীর উপর নির্মিত- কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম)।
  • শেখ হাসিনা ধরলা সেতু কোন নদীর উপর নির্মিত- ধরলা (কুড়িগ্রাম লালমনিরহাট)।
Content added By
  • বঙ্গবন্ধু সেতু ১৯৯৮ সালের জুনে উন্মুক্ত করা হয়।
  • এই সেতুর যমুনা নদীর পূর্ব পাড়ের ভুয়াপুর এবং পশ্চিম পাড়ে সিরাজগঞ্জকে সংযুক্ত করেছে।
  • এটি ১৯৯৮ সালে নির্মাণকালীন সময়ে পৃথিবীর ১১তম বৃহত্তম সেতু এবং বর্তমানে এটি দক্ষিণ এশিয়ার ৬ষ্ঠ বৃহত্তম সেতু।
  • এটি যমুনা নদীর উপর দিয়ে নির্মিত যা বাংলাদেশের প্রধান তিনটি সেতুর একটি এবং পানি প্রবাহের উপর ভিত্তি করে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম।
Content added By
  • পদ্মা সেতু বিশ্বের দীর্ঘতম ট্রাস (Truss ) সেতু ।
  • দৈর্ঘ্যঃ ৬.১৫ কি.মি আর ডায়াডাক্ট- ৩.১৮ কি.মি।
  • মোট পিলার সংখ্যাঃ ৪২টি।
  • ভূমিকম্পন সহনশীলঃ ৯ মাত্রা।
  • সর্বশেষ ৪১তম স্প্যান বসানো হয়ঃ ১০ ডিসেম্বর ২০২০ সালে ।
  • রেল সংযোগ লাইনঃ ১টি (মিটারগেজ: ব্রডগেজ)
  • সড়ক সেতুতে লেন সংখ্যা ৪টি ।
  • নদী শাসন ১২ কি.মি ।
  • মোট ব্যয়ঃ ৩০ হাজার ১৯৩.৩৯ কোটি টাকা।
  • মুন্সিগঞ্জ-শরীয়তপুর-মাদারীপুর ৩টি জেলার উপর নির্মিত দেশের বৃহত্তম সেতু।
  • মাওয়া (মুন্সিগঞ্জ) সাথে জাজিরা (শরীয়তপুর) বাংলাদেশের উত্তর- দক্ষিণ প্রান্তকে যুক্ত করবে।
  • সংযোগ করেছেঃ দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলাকে।
  • আয়ুষ্কালঃ ১০০ বছর।
  • পরিচালনা করছেঃ সেতু বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় ।
  • তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতুর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেঃ ৪ জুলাই, ২০০১ সালে।
  • পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ জুন, ২০২২ সালে।
  • বিশ্বে বৃহত্তম সড়ক সেতুর তালিকায় পদ্মা সেতুঃ ২৫তম।
  • পদ্মা সেতু দক্ষিণ এশিয়ায় ৬ষ্ঠ।
  • পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা - যশোর রেলপথের দৈর্ঘ্য হবেঃ ১৬৯ কি.মি ।
  • সেতু নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান মূল সেতু - চায়না রেলওয়ে মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন ।
  • নদী শাসন- সিনো হাইড্রো করপোরেশন লিমিটেড।

প্রস্তাবিত দ্বিতীয় পদ্মা সেতু

  • প্রস্তাবিত দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণ |
  • পাটুরিয়া- গোয়ালন্দ পয়েন্টে।
  • সংযোগ- পাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ) ও গায়ালন্দ (রাজবাড়ি) জেলাকে।
  • দৈর্ঘ্য- ৬.১০ কি.মি।
  • প্রস্থ- ১৮.১০ মিটার।
Content added || updated By
মুন্সিগঞ্জ-মাদারিপুর
মুন্সিগঞ্জ-শরীয়তপুর
মুন্সিগঞ্জ-ফরিদপুর
মুন্সিগঞ্জ-রাজবাড়ি
  • বাংলাদেশের বৃহত্তম একক, রেলসেতু
  • অবস্থিতঃ পাবনা জেলায় পদ্মা নদীর উপর।
  • দৈর্ঘ্য ১.৮ কি.মি।
  • নির্মাণকাল ১৯১০-১৯১২ খ্রিষ্টাব্দ।
  • উদ্বোধন- ১৯১৫ সালে লর্ড হার্ডিঞ্জ সেতুটির উদ্বোধন করেন।

Content added By
  • বাংলাদেশ নৌ পরিবহন সংস্থার নাম- BIWTC
  • BIWTC প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৫৮ সালে।
  • BIWTC এর সদর দপ্তর- ঢাকা।
  • BIWTC যে মন্ত্রণালয়ের অধীনে- নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়।
  • বাংলাদেশের প্রথম বানিজ্য জাহাজের নাম- বাংলার দূত।
  • নদীপথে ঢাকার সাথে সরাসরি সংযুক্ত নয়- রাঙামাটি জেলা।
  • বাংলাদেশের শিপিং কর্পোরেশন চালু হয়- ১৯৭২ সালে।
  • বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর সদর দপ্তর- বনানী, ঢাকা।
  • বাংলাদেশ নেভাল একাডেমি অবস্থিত- পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম
  • বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি অবস্থিত- জলদিয়া, চট্টগ্রাম
  • 'মাওয়া ফেরিঘাট' অবস্থিত- মুন্সিগঞ্জে।
  • মংলা বন্দর অবস্থিত- বাগেরহাটে।
  • বাংলাদেশেসামুদ্রিক বন্দরের সংখ্যা- ৩টি; যথা- চট্টগ্রাম, মংলা ও পায়রা ।
Content added By
  • বাংলাদেশে প্রথম রেললাইন স্থাপিত হয়- ১৮৬২ সালে
  • বাংলাদেশে প্রথম রেললাইন স্থাপিত হয়- দর্শনা হতে কুষ্টিয়া পর্যন্ত।
  • বিশ্বে প্রথম রেলপথ চালু করে যুক্তরাজ্য- ১৮২৫ সালে।
  • উপমহাদেশে সর্বপ্রথম রেলগাড়ি চালু করেন- লর্ড ডালহৌসী; ১৮৫৩ সালে ।
  • বাংলাদেশ রেলওয়ের সার্বিক সদর দপ্তর অবস্থিত- ঢাকায়।
  • রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের সদর দপ্তর চট্টগ্রামে।
  • রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের সদর দপ্তর- রাজশাহীতে।
  • বাংলাদেশের বৃহত্তম রেলওয়ে স্টেশন- কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন।
  • রেলওয়ের সর্ববৃহৎ কারখানা অবস্থিত- সৈয়দপুর, নীলফামারী জেলাতে।
  • বাংলাদেশের যে বিভাগে রেলপথ নেই- বরিশাল বিভাগে ।
  • বাংলাদেশের রেলওয়ের রজ্জুপথ রয়েছে- সিলেটে।
  • বাংলাদেশে ৩ ধরনের রেলপথ বিদ্যমান- ব্রডগেজ, মিটারগেজ ও ডুয়েলগেজ।
  • বাংলাদেশের দীর্ঘতম রেলসেতু হার্ডিঞ্জ ব্রীজ (দৈর্ঘ্য ১.৮ কি.মি)।
  • লর্ড হার্ডিঞ্জ ব্রীজ নির্মাণ করা হয়- ১৯১৪ সালে (পদ্মা নদীর উপর)।
Content added By
হার্ডিঞ্জ সেতু
বুড়িগঙ্গা সেতু
বঙ্গবন্ধু সেতু
তিস্তা ব্রীজ
হাড্রিঞ্জ সেতু
বুড়িগঙ্গা সেতু
বঙ্গবন্ধু সেতু
তিস্তা সেতু
  • বাংলাদেশ বিমান সংস্থার বর্তমান নাম- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেড।
  • গঠিত হয়- ৪ জানুয়ারি, ১৯৭২ সালে।
  • বাংলাদেশ বিমান সংস্থার পূর্বনাম- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।
  • বাংলাদেশ বিমানের শ্লোগান - Your home in the sky (আকাশে শান্তির নীড়)
  • বাংলাদেশ বিমানের প্রতীক- বলাকা।
  • বাংলাদেশ বিমান এয়ারলাইন্সের মোট ৭টি ড্রিমলাইনার রয়েছে। যথা: আকাশবীণা, গাঙচিল, হংসবলাকা, রাজহংস, অচিন পাখি, সোনার তরী এবং ধ্রুবতারা।

বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ৩ টি; যথা-

  • ঢাকায় (হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর)।
  • চট্টগ্রামে (শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর)।
  • সিলেটে (ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর)।

  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স গঠিত হয়- ৪ জানুয়ারি, ১৯৭২।
  • বাংলাদেশ বিমানের প্রথম ফ্লাইট ছিল- ঢাকা-লন্ডন-ঢাকা (বহুল ব্যবহৃত রুট)
  • বাংলাদেশ বিমানের প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হয়- ৪ মার্চ, ১৯৭২ সালে ।
  • বাংলাদেশ বিমানের প্রথম মহিলা পাইলট- কানিজ ফাতেমা রোকসানা।
  • বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সদর দপ্তর অবস্থিত- ঢাকায়।
  • বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ট্রেনিং সেন্টার অবস্থিত- যশোর।
  • প্রথম বেসরকারি বিমান সংস্থা- এ্যারো বেঙ্গল এয়ারলাইন্স, ১৯৯৫ সালে ।
  • বাংলাদেশ বিমান আন্তর্জাতিক রুট পরিচালনা করে- ১৭ টি রুটে, এশিয়ান হাইওয়ে বাংলাদেশ।
Content added By
  • এশিয়ান হাইওয়ের প্রকল্পের নাম- Asian Land Transport Infrastructure Development (ALTID)
  • এশিয়ান হাইওয়ের দৈর্ঘ্য প্রায় ১.৪১.১০৫ কি.মি. এশিয়ান হাইওয়ের মাধ্যমে সংযুক্ত হবে - ৩২ টি দেশ।
  • এশিয়ান হাইওয়ে বিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ২০০৩ সালে ESCAP এর ৫৮তম সম্মেলনে।
Content added By
Please, contribute to add content into মিডিয়া ও গণমাধ্যম.
Content
  • গণমাধ্যমকে প্রধানত ৮টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা- বই, সংবাদপত্র, সাময়িকী, ধারণযন্ত্র, রেডিও, টেলিভিশন, চলচ্চিত্র ও ইন্টারনেট
  • গণমাধ্যম হলো সমাজের দর্পণ।
  • গণমাধ্যম দুই প্রকার । যথা প্রিন্ট মিডিয়া (সংবাদপত্র) ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া (রেডিও, টেলিভিশন)
  • গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় রাষ্ট্র পরিচালনার চতুর্থ স্তম্ভ- গণমাধ্যম (ফোর্থ স্টেট)।
  • ৫ম স্তম্ভ বলা হয় সুশীল সমাজকে।
  • জাতীয় প্রেসক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫৪ সালে।
  • Press Institute Bangldesh (PIB) গঠিত হয় ১৯৭৬ সালে।
  • বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়াত্ত প্রধান সংবাদ সংস্থা বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)।
  • প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে পুলিত্জার পুরস্কার লাভ করেন রয়টার্স ফটোগ্রাফার মোঃ পনীর হোসেন (২০১৮)।
Content added By

বাংলাদেশের প্রধান সংবাদ সংস্থার নাম- বাসস। বাংলাদেশের অন্যান্য সংবাদ সংস্থা গুলো- ইস্টার্ন নিউজ এজেন্সী ইউনাইটেড নিউজ অফ বাংলাদেশ (ইউ.এন.বি) আনন্দ বাংলা সংবাদ (আবাস) মিডিয়া সিন্ডিকেট, নিউজ ইডিয়া, বি.এন.এস প্রভৃতি ।

  • উপমহাদেশের প্রথম সংবাদ পত্র- বেঙ্গল গেজেট ১৭৮০ সালে প্রকাশিত হয়।
  • উপমহাদেশের প্রথম বাংলা সংবাদ পত্রের নাম- সমাচার দর্পণ (১৮১৮ সালে প্রকাশিত হয়)।
  • "জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব” এ উক্তিটি 'শিখা' পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় লেখা থাকতো ।
  • একুশে ফেব্রুয়ারি প্রথম সংকলনের সম্পাদক ছিলেন- হাসান হাফিজুর রহমান।
  • দেশ বার্তা নামক বাংলা পত্রিকা কোন দেশে প্রকাশিত হয় - লন্ডনে।
  • বাংলা ভাষার প্রথম সাময়িকপত্র- দিকদর্শন।
  • বাংলা ভাষার প্রকাশিত দৈনিক সংবাদপত্র সংবাদ প্রভাকর (১৮৩৯ সালে)।
  • বাংলাদেশ ভূখন্ড থেকে প্রকাশিত প্রথম সংবাদপত্র - রংপুর বার্তাবহ।
  • গ্রামবার্তা পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন- কাঙ্গাল হরিনাথ।
  • ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম বাংলা সংবাদপত্র- ঢাকা প্রকাশ।
  • প্রমথ চৌধুরীর 'বীরবলী' রীতির প্রচার মাধ্যম হিসাবে সবুজপত্র ভূমিকা রাখে।
  • বাংলা সাহিত্যে কথ্যরীতির প্রচলন হিসেবে সবুজপত্র পত্রিকার অবদান বেশি।
  • কাজী নজরুল ইসলাম ও মুজাফ্ফর আহমদ একত্রে সম্পাদন করেছিলেন- নবযুগ।
  • ঢাকা থেকে প্রকাশিত পত্রিকা ক্রান্তি, লোকায়ত সাময়িক পত্রটি ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয়।
  • সমকাল পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন সিকান্দর আবু জাফর।
  • ঢাকায় বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনের মুখপত্ররূপে প্রকাশিত - পত্রিকাটির নাম শিখা।
  • বাংলাদেশে মহিলাদের সম্পাদনায় প্রথম প্রকাশিত পত্রিকা- 'বেগম' এর সম্পাদক ছিলেন নূরজাহান বেগম।
  • বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত ষান্মাসিক পত্রিকা- 'ধান শালিকের দেশে' শিশুতোষ পত্রিকা।
  • ইত্তেফাকের প্রতিষ্ঠাতা মানিক মিয়া হলেও প্রকৃত নাম- তোফাজ্জল হোসেন।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন ইংরেজি পত্রিকার নাম “Bangladesh Observer”.
  • 'দি ডেইলি স্টার পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক- এম. হোসেন আলী।
  • জাতীয় প্রেসক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৫৪ সালে।

বাংলাদেশের সংবাদ সংস্থা

  • বাসস- বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা
  • আবাস- আনন্দপত্র বাংলা সংবাদ
  • ইউএনবি- United News of Bangladesh
  • এনএনবি - News Network of Bangladesh
  • বিএনএ- Bangladesh News Agency
  • বিএনএস- Bangladesh News Service
  • পিএনএ - Probe News Agency
  • পিএস- Press Network
Content added || updated By
দিগদর্শন
বেঙ্গল গেজেট
রংপুর বার্তাবহ
গ্রামবার্তা প্রকাশিকা
  • বাংলাদেশ টেলিভিশন: ১৯৬৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর বর্তমান রাজউক ভবনে বিটিভির প্রথম অফিস চালু হয়। আব্বাস উদ্দিনের মেয়ে ফেরদৌসি রহমান ছিলেন বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রথম শিল্পী।
  • তিনি বিটিভিতে প্রথম গেয়েছিলেন আবু হেনা মোস্তফা কামালের লেখা "ঐ যে আকাশ নীল হল আজ" গান।
  • বিটিভিতে প্রচারিত প্রথম নাটক 'একতলা ও দোতলা' (২৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৫)।
  • রামপুরা টিভি কেন্দ্র চালু হয় ১৯৭৫ সালে ।
  • ১৯৮০ সালের ১লা ডিসেম্বর থেকে বিটিভি রঙিন সম্প্রচার শুরু করে।
  • বিটিভি জাদুঘর চালু হয় ১লা ডিসেম্বর, ২০১৬ সালে।
  • বাংলাদেশে প্রথম ডিশ এ্যান্টেনা ব্যবহার শুরু হয় ১৯৯২ সালে।
  • বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট চ্যানেল এটিএন বাংলা।
  • প্রথম ডিজিটাল স্যাটেলাইট চ্যানেলঃ চ্যানেল আই।
Content added By
খাজা শাহাবুদ্ধিন
খাজা নাজিমুদ্দিন
নূরুল আমীন
মোনায়েম খান
  • বাংলাদেশ বেতারঃ বাংলাদেশ ভূখণ্ডে প্রথম রেডিও সম্প্রচার শুরু হয়েছিল ১৯৩৯ সালের ১৬ ডিসেম্বর।
  • ১৯৭৫-৯৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ বেতারের নাম ছিল- রেডিও বাংলাদেশ।
  • সর্বপ্রথম স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপিত হয়েছিল- চট্টগ্রামের কালুরঘাটে।
  • বাংলাদেশ বেতারে সদর দপ্তর- ঢাকার শাহবাগে।
  • বাংলাদেশ বেতারে প্রচারিত প্রথম নাটকঃ কাঠঠোকরা।
  • বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি রেডিও মেট্রোওয়েভ ।
  • বাংলাদেশে প্রথম সংবাদভিত্তিক বেসরকারি রেডিও- এবিসি রেডিও।
Content added By
কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র
মেহেরপুর
ঢাকা বেতার কেন্দ্র
অাগরতলা
আকাশবাণী
২৯ মার্চ ১৯৭১
৩০ মার্চ ১৯৭১
৩১ মার্চ ১৯৭১
কোনোটিই নয়
  • সর্বপ্রথম নির্মাণ করে লুমিয়ার ব্রাদার্স ১৮৯৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে।
  • উপমহাদেশের চলচ্চিত্রের জনক হীরালাল সেন।
  • প্রথম মুসলিম বাঙ্গালী চলচ্চিত্র নির্মাতা কাজী নজরুল ইসলাম।
  • বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের জনক আব্দুল জব্বার খান।
  • উপমহাদেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র জামাই ষষ্ঠী (১৯৩১), পরিচালক- অরেন্দ্রনাথ চৌধুরী।
  • বাংলাদেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্ৰ মুখ ও মুখোস (১৯৫৬), পরিচালক আব্দুল জব্বার খান।
  • মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম প্রামাণ্য চলচ্চিত্র Stop Genocide (জহির রায়হান) ।
  • বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতা জহির রায়হান (মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ)।
  • মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম পূর্ণাঙ্গ চলচ্চিত্র ওরা ১১ জন (পরিচালক- চাষী নজরুল ইসলাম)।
  • বাংলাদেশে প্রথম চলচ্চিত্র উৎসব ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব, ১৯৮১ সালে।

উপমহাদেশের চলচ্চিত্র

  • উপমহাদেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র অমরেন্দ্রনাথ চৌধুরী পরিচালিত জামাই ষষ্ঠী (১৯৩১) ।
  • উপমহাদেশের প্রথম নির্বাক চলচ্চিত্র আলীবাবা ও চল্লিশ চোরের পরিচালক হারালাল সেন।
  • উপমহাদেশের প্রথম মুসলমান চলচ্চিত্রকার- কাজী নজরুল ইসলাম।
  • কাজী নজরুল ইসলাম পরিচালিত চলচ্চিত্রটির নাম- ধূপছায়া (১৯৩১)
  • কাজী নজরুল ইসলাম স্বয়ং যে চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন- ধ্রুব সিনামাতে।
  • সর্বপ্রথম চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন- লুমিয়ার ব্রাদার্স (ফ্রান্স, ১৮৯৫ সালে)।

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র

  • ১৯৫৬ সালে মুক্তি পাওয়া প্রথম সবাক চলচ্চিত্র- মুখ ও মুখোশ।
  • বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান।
  • জীবন থেকে নেওয়া চলচ্চিত্রের পরিচালক- জহির রায়হান।
  • সর্বপ্রথম বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়া হয় যে চলচ্চিত্রে- জীবন থেকে নেয়া।
  • কাঁচের দেয়াল, Stop Genocide- প্রামান্য চলচ্চিত্র দুটির পরিচালক- জহির রায়হান।
  • সূর্য দীঘল বাড়ি সিনেমার পরিচালক শেখ নিয়ামত আলী।
  • বাংলাদেশের প্রথম মঞ্চায়িত নাটকের নাম- বাকী ইতিহাস।
  • মুখ ও মুখোশ চলচ্চিত্রের পরিচালক- আব্দুল জব্বার খান।
  • বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের জনক- আবদুল জব্বার খান।
  • আবার তোরা মানুষ হ বিখ্যাত এ চলচ্চিত্রটির নির্মাতা খান আতাউর রহমান।
  • ‘পদ্মা নদীর মাঝি' ছবির পরিচালক- গৌতম ঘোষ ।
  • 'পথের পাঁচালী' প্রথম প্রদর্শিত হয় ১৯৫৫ সালে।
  • বাংলা সিনেমার প্রথম অভিনেত্রী- পূর্ণিমা সেনগুপ্তা।
  • বাংলা সিনেমার প্রথম মুসলমান অভিনেত্রী- বনানী চৌধুরী।

BFDC

  • BFDC-Bangladesh Film Development Corporation.
  • প্রতিষ্ঠিত- ১৯৫৮ সালে।
  • BFDC প্রথম চলচ্চিত্র- জাগো হুয়া সাভেরা।
  • জাগো হুয়া সাভেরা চলচ্চিত্রের পরিচালক- আখতার জং কাদের।

মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র

  • মুক্তিযুদ্ধের উপর বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত - ওরা ১১ জন ।
  • মুক্তির গান ও মুক্তির কথা চলচ্চিত্র দুটির নির্মাতা- তারেক মাসুদ ও ক্যাথরিন মাসুদ।
  • আগুনের পরশমণি ছবির পরিচালক- হুমায়ূন আহমেদ।
  • মুক্তির গান চলচ্চিত্রের চিত্রকর- লেয়ার লেভিন।

আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র

  • আন্তর্জাতিকভাবে পুরস্কৃত বাংলাদেশের প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র- আগামী।
  • অস্কার পুরস্কারের জন্য মনোনীত প্রথম বাংলা ছবি- মাটির ময়না ।
  • কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়- মাটির ময়না (তারেক মাসুদ)।

বিখ্যাত পরিচালক ও চলচ্চিত্র

  • তিতাস একটি নদীর নাম সিনেমার পরিচালক- ঋত্বিক ঘটক।
  • হুলিয়া, স্মৃতি একাত্তর, নদীর নাম মধুমতি, লালসালু চলচিত্রের পরিচালক- তানভীর মোকাম্মেল ।
  • পথের পাঁচালী, অপুর সংসার, অশনি সংকেত, হীরক রাজার দেশের পরিচালক- সত্যজিৎ রায।

জেনে নিই

  • বাংলাদেশের বিখ্যাত লালন গীতি গবেষক ড. আশরাফ সিদ্দিকী।
  • বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের বিয়ের গান 'হারামনি' সংগ্রহ করেন- অধ্যাপক মনসুর উদ্দীন আহমদ।
  • লোকগানের বিখ্যাত শিল্পী আব্বাস উদ্দিন আহমেদের আত্মজীবনী- আমার শিল্পী জীবনের কথা।
  • বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ ভাওয়াইয়া গায়িকা- ফেরদৌসী রহমান।
  • বাংলাদেশের 'সুর সম্রাট' বলা হয়- ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁকে।
  • বাংলাদেশের 'বাউল সম্রাট'- লালন ফকির
  • বাংলা টপ্পা গানের জনক- নিধু বাবু (প্রকৃত রাম নিধিগুপ্ত) ।
  • মরমী কবি নামে পরিচিত- হাসন রাজা।
  • গম্ভীরা গানের উৎপত্তি - পশ্চিমবঙ্গের মালদহ।
  • ভাওয়াইয়া গানের উৎপত্তি - রংপুর ও ভারতের কুচবিহার।
  • গম্ভীরা গান বাংলাদেশের যে অঞ্চলে আসে - চাঁপাইনবাবগঞ্জে।
  • ইউনেস্কো বাউল সঙ্গীত বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসাবে ঘোষিত হয়- ২০০৫ সালে।
  • বাংলাদেশের যে স্থানে বন বিবির গান গেয়ে কাজ করা হয়- সুন্দরবনে।
  • পাঁচালি' গানের বিখ্যাত কবি- দাশরথি রায়।

Content added By
নাসির উদ্দিন ইউসুফ
চাষী কাজী নজরুল ইসলাম
অমিতাভ রেজা
তারেক মাসুদ
জহির রায়হান
তারেক মাসুদ
আব্দুর জব্বার খান
হীরালাল সেন
৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ
৫২ এর ভাষা আন্দোলন
৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান
৫৪ এর নির্বাচন
৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ
৫২ এর ভাষা আন্দোলন
৬৯ এর গণ অভ্যুত্থান
৫৪ এর নির্বাচন
মোস্তফা কামাল
নাসির উদ্দীন ইউসুফ
তানভীর মোকাম্মেল
মোরশেদুল ইসলাম
  • পৃথিবীর যে দেশে সর্বপ্রথম ডাক টিকেট চালু হয়- বৃটেন
  • স্বাধীন বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ডাকঘর স্থাপন করা হয়- চুয়াডাঙ্গায়।
  • বাংলাদেশের ডাক ব্যবস্থা বাংলাদেশ ডাক বিভাগের শ্লোগান- সেবাই আদর্শ।
  • বাংলাদেশের একমাত্র পোস্টাল একাডেমি অবস্থি- রাজশাহী।
  • স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকেটে ছবি ছিল- শহীদ মিনারের।
  • ডাক সম্পর্কিত বিদ্যাকে বলা হয় : ফিলাটেলি (Philately)।
Content added || updated By
  • বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ডিজিটাল টেলিফোন ব্যবস্থা চালু হয়- ১৯৯০ সালে।
  • বাংলাদেশে সর্বপ্রথম কার্ডফোন ব্যবস্থা চালু হয়- ১৯৯২ সালে।
  • ভি স্যাট- বহির্বিশ্বের সাথে ডাটা আদান-প্রদানের মাধ্যম।
  • বাংলাদেশ টেলিগ্রাফ ও টেলিফোন (টি এন্ড টি) বোর্ডের সদর দপ্তর অবস্থিত- ঢাকা।
  • বিটিআরসি- বাংলাদেশ টেলিকম রেগুলেটরি কমিশন।
  • বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবস্থা চালু হয়- ১৯৯৬ সালে ।
  • বাংলাদেশের কম্পিউটারে প্রথম বাংলা ফন্ট ব্যবহৃত হয়- ১৯৮৭ সালে (নাম-বিজয়)।
  • বাংলাদেশের প্রথম সেলুলার ফোন- সিটিসেল (চালু হয় ১৯৯৩ সালে)।
  • পৃথিবীর যে দেশটির সাথে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ নেই- ইসরাইল।
Content added By
ইন্টারনেট টেলিফোন
ডিজিটাল টেলিফোন
পেস্ট অলি প্রটোকল
মডেম
ভয়েস ওভার আ্ইপি
টমাস আলফা এসিন
জন বেয়ার্ড
গ্যালিলিও
আলেকজান্ডার গ্রাহামবেল
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের উন্নয়ণ লক্ষ্যমাত্রা.
Content

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (Sustainable Development Goals) বা বৈশ্বিক লক্ষ্যমাত্রাগুলো আন্তঃসংযুক্ত যা সকলের জীবনমান উন্নতরকরণ আরও টেকসই ভবিষ্যৎ অর্জনের পরিকল্পনা হিসাবে তৈরি করা হয়েছে। জাতিসংঘ লক্ষ্যগুলো প্রণয়ন করেছে এবং “টেকসই উন্নয়নের জন্য বৈশ্বিক লক্ষ্যমাত্রা” হিসেবে লক্ষ্যগুলোকে প্রচার করেছে। এসব লক্ষ্য সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (MDGs) -কে প্রতিস্থাপন করেছে, যা ২০১৫ সালের শেষ নাগাদ মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে। SDGs-এর মেয়াদ ২০১৬ থেকে ২০৩০ সাল। এতে মোট ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা ও ১৬৯টি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য অন্তরভুক্ত রয়েছে ।

নির্ধারিত ১৭ লক্ষ্যমাত্রা

  1. দারিদ্র্য বিলোপ
  2. অসমতার হ্রাস
  3. টেকসই নগর ও জনপদ
  4. ক্ষুধা মুক্তি
  5. সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ
  6. পরিমিত ভোগ ও উৎপাদন
  7. মানসম্মত শিক্ষা
  8. লিঙ্গ সমতা
  9. জলবায়ু কার্যক্রম
  10. জলজ জীবন
  11. নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন
  12. স্থলজ জীবন
  13. শান্তি, ন্যায়বিচার ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান
  14. সাশ্রয়ী ও দূষণমুক্ত জ্বালানি
  15. শোভন কাজ ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি
  16. শিল্প, উদ্ভাবন ও অবকাঠামো
  17. অভীষ্ট অর্জনে অংশীদারিত্ব
Content added By
Content updated By

সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (Millennium Development Goals -MDGs) হলো ২০০০ সালে জাতিসংঘ এর সহস্রাব্দ শীর্ষ-বৈঠকের পর প্রতিষ্ঠিত আটটি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন লক্ষ্য। সেই সময় ১৯১ টি জাতিসংঘ সদস্য এবং কমপক্ষে ২২ টি আন্তর্জাতিক সংস্থা ২০১৫ সালের মধ্যে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন। দারিদ্র্য, গুণগত শিক্ষার অভাব, স্বাস্থ্যসেবার অপ্রতুলতা, মাত্রাতিরিক্ত শিশুমৃত্যু, এইডস্, যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়ার মতো রোগব্যাধির মহামারির কারণে ব্যাপক হারে জনমৃত্যু ইত্যাদি বেশীরভাগ দেশের বহুকালের সমস্যা। এ সমস্যাগুলো সমাধান করতে না পারলে বিশ্বব্যাপী যে প্রকৃত অর্থে উন্নয়ন সম্ভবপর নয় তা-ই অনুধাবন করে। লক্ষ্যমাত্রাগুলো নির্ধারণ করা হয়। এই ব্যাপারটি অনুধাবন করে ২০০০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে জাতিসংঘের রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধানগণ সম্মিলিতভাবে অঙ্গীকার করেন যে, ২০১৫ সালের মধ্যে তারা নিজ নিজ দেশে আটটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য বাস্তবায়ন করেন।

নির্ধারিত আটটি লক্ষ্যমাত্রা

  1. চরম দারিদ্র্য ও ক্ষুধা নির্মূল করা
  2. সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন
  3. মাতৃস্বাস্থ্য উন্নয়ন
  4. এইডস, ম্যালেরিয়া, এবং অন্যান্য রোগ প্রতিরো
  5. লিঙ্গ সমতা উন্নীত করা এবং নারীর ক্ষমতায়ন
  6. পরিবেশগত স্থায়িত্ব নিশ্চিত করা।
  7. শিশু মৃত্যু হ্রাস করা
  8. উন্নয়নের জন্য একটি বৈশ্বিক অংশীদারত্ব বিকাশ।
Content added By
২০১০ সাল
২০১০ সাল
২০২০ সাল
২০২৫ সাল
কোন সময়সীমা নেই
ক্ষুধা ও দারিদ্র নিবারণ
সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষায় কৃতিত্ব অর্জন
শিশু মৃত্যু হ্রাস
ক্ষুদা ও দারিদ্র নিবারণ
সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষায় কৃতিত্ব অর্জন
শিশু মৃত্যু হ্রাস
লিঙ্গ সমতা উন্নয়ন ও নারীর ক্ষমতায়ন

জাতিসংঘ স্বল্পোন্নত দেশের (LDC) তালিকা প্রস্তুত করে ১৯৭১ সালে। বাংলাদেশ LDC (Least Development Country) ভূক্ত হয় ১৯৭৫ সালে। LDC থেকে বেড়িয়ে যাবার জন্য প্রথম যোগ্যতা যাচাই উত্তরণ- ২০১৮ সালে । LDC থেকে বেড়িয়ে যাবার জন্য দ্বিতীয় ও চূড়ান্ত যাচাই উত্তরণ- ২০২১ সালে। LDC থেকে উত্তরণের সক্ষমতা অর্জনের ৩ বছর পর একটি দেশ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে পদার্পন করে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৬তম বঠকের ৪০তম প্লেনারি সভায় ২৩ নভেম্বর, ২০২১ বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে উত্তরণের সুপারিশ অনুমোদন করা হয়। বাংলাদেশ চূড়ান্ত সুপারিশ লাভ করে ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সে অনুসারে ২০২৮ সালের ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশ চূড়ান্তভাবে এলডিসি থেকে বের হবে। বাংলাদেশ পাশাপাশি নেপাল ও লাওস হবার কথা থাকলেও করোনার কারণে তা ২ বছর পিছিয়ে উত্তরণের সময় ২০২৬ নির্ধারণ করা হয়। আয়নশীল দেশের স্বীকৃতি পেতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ২০২৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে LDC Graduation সম্পূর্ণ হবার কথা থাকলেও করোনার কারণে তা ২ বছর পিছিয়ে উত্তরণের সময় ২০২৬ নির্ধারণ করা হয়।

Content added By
Last Developed Country
Least Developed Country
Latest Developed Country
Last Developed Community
দক্ষিন সুদান
পুর্ব তিমুর
জিবুতি
কোনটি নয়

রূপকল্প ২০৪১ বা বাংলাদেশ ভিশন ২০৪১ বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থানকে আরও দৃঢ় করে গড়ে তোলার জাতীয় কৌশলগত পরিকল্পনা। ২০২২ থেকে ২০৪৪ সাল, এই বাইশ বছরের কৌশলগত পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার অংশ হিসাবে, বাংলাদেশের লক্ষ্য শিল্পায়নের মাধ্যমে উচ্চ আয়ের দেশের মর্যাদা অর্জন। বাংলাদেশ থেকে রফতানি বৃদ্ধি, মানব সম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগের প্রসারকে উৎসাহ দেয়া রূপকল্প ২০৪১ এর উদ্দেশ্য। [প্রথম প্রেক্ষিতের সময় ২০১০-২১]

উদ্দেশ্য

  • মাথাপিছু আয়, ১২,৫০০ ডলার (২০৪১ সালের মূল্যমানে ১৬,০০০ ডলারের বেশি)।
  • দারিদ্র্য দূরীকরণ।
  • ২০৪১ অবধি ৯% জিডিপি প্রবৃদ্ধি বজায় রাখা।
  • বিনিয়োগ / জিডিপি অনুপাত ৪৬.৯ শতাংশে বৃদ্ধি করা ।
  • রাজস্ব কর জিডিপির ১৫% পর্যন্ত বাড়ানো।
  • রফতানি বৈচিত্র অর্জন।
  • রফতানি আয় ৩০০ বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি করা।
  • গড় আয়ু বাড়িয়ে ৮০ বছর করা।
  • মোট জনসংখ্যার ৭৫% কে সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা।
  • ২০৪১ সালের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্কদের সাক্ষরতার হার ১০০% এ বৃদ্ধি করা।
  • জনসংখ্যা বৃদ্ধি ১% এরও নিচে নামিয়ে আনা ।
  • কার্যকর কর এবং ব্যয়ের নীতিমালা কার্যকর করা।
  • অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক শক্তির বিকেন্দ্রীকরণ।
Content added By
  • ডেল্টা প্ল্যান- ২১০০ হলো ২০১৮ সালে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রণীত একটি ব্যাপক উন্নয়ন পরিকল্পনা যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি পরিবেশ সংরক্ষণ এবং বর্ধিত জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে।

প্রেক্ষাপট

নেদারল্যান্ডস কে অনুসরণ করে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ উন্নয়নের চাবিকাঠি হিসেবে শতবর্ষী ডেল্টা প্ল্যান তথা ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০ প্রণয়ন করা হয়েছে। বন্যা, বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নগর ও গ্রামে পানি সরবরাহ, নদী ভাঙন, নদী ব্যবস্থাপনা, বজা ব্যবস্থাপনা ও নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনার দীর্ঘমেয়াদী কৌশল হিসেবে 'ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ ২০১৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের অনুমোদন পায়। ২০২০ সালের ১ জুলাই প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ১২ সদস্যের ডেল্টা গভর্নর কাউন্সিল গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এই প্লানে বাংলাদেশকে মোট ৬টি হটম্পটে বিভক্ত করে প্রথম ধাপে অর্থাৎ ২০৩০ সালের মধ্যে বাস্তবায়নের জন্য ৮০টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬৫টি ভৌত অবকাঠামো প্রকল্প এবং ১৫টি প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা, দক্ষতা ও গবেষণা বিষয়ক প্রকল্প। এতে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ হাজার ১৪৫ বিলিয়ন টাকা

ডেল্টা প্ল্যানে নির্ধারিত ৬ টি লক্ষ্য

  1. নদী ভাঙন
  2. বর্জ্য ব্যবস্থাপনা
  3. নদী ব্যবস্থাপনা
  4. নগর ও গ্রামে পানি সরবরাহ
  5. বন্যা নিয়ন্ত্রণ
  6. নিষ্কাশন
Content added By
Please, contribute to add content into পল্লী উন্নয়ন একাডেমি.
Content
Please, contribute to add content into বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড- পিডিবি (PDB).
Content
Please, contribute to add content into সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়.
Content
Please, contribute to add content into BARD.
Content
আখতার হামিদ খাঁন
এ. কে ফজলুল হক
আব্দুল হামিদ খাঁন ভাসানী
মোহাম্মদ আইয়ুব খাঁন
বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন সংঘ
বাংলাদেশ ধান উন্নয়ন সংঘ
বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী
কোনটিই নয়
Bord of Agricultural and Rural Development
Bangladesh Academy for Rural Development
Bangladesh Agricultural and Rural Development
Bnagladesh Academy of Reglonal Development .
জয়নু আবেদীন
মোঃ মোনামুল হক
রহমত আলী
আখতার হামিদ খান
General Ayub Khan
Dr. Mahbabur Rahaman
Dr. Ataur Rahaman
Akter Hamid Khan
Please, contribute to add content into মৌলিক বিষয়াবলী.
Content
  • কে অর্থনীতিকে ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক এ দুটি অংশে বিভক্ত করেন? উত্তর: রাগনার ফ্রেশ, ১৯৩৩ সালে
  • আধুনিক যুগে অর্থনীতিকে পৃথক কয়টি দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করা যায়? উত্তর: দুটি, যথা- ক. ব্যষ্টিক খ. সামষ্টিক
  • প্রাপ্তির দিক দিয়ে দ্রব্য কত প্রকার? উত্তর: দু'প্রকার। যথা- ১) অবাধ দ্রব্য ২) অর্থনৈতিক দ্রব্য ।
  • আর্থিক আয় কাকে বলে? উত্তর: শ্রমের বিনিময়ে যে পরিমাণ অর্থ প্রাপ্ত হয়।
  • প্রকৃত আয় কি? উত্তর: আর্থিক আয়ের বিনিময়ের যে পরিমাণ দ্রব্যসামগ্রী ও সেবা ক্রয় করা যায়।
  • অর্থনীতিতে ভোগ কি? উত্তর: অভাব পূরণের উদ্দেশ্যে ব্যবহারের মাধ্যমে কোন দ্রব্যের উপযোগ নি:শেষ করা।
  • সঞ্চয় কাকে বলে? উত্তর: যে অংশ বর্তমানে ভোগ না করে ভবিষ্যতে ভোগের জন্য রেখে দেওয়া হয়।
  • কোন দ্রব্যের বিনিময় মূল্য নির্ভর করে? উত্তর: চাহিদা ও যোগানের উপরে।
  • সঞ্চয় ও বিনিয়োগের মধ্যে সম্পর্ক কি? উত্তর: ঘনিষ্ট সম্পর্ক।
  • কোন দ্রব্যের অভাব পূরণের ক্ষমতাকে কি বলে? উত্তর: উপযোগ।
  • অভাব কি ? উত্তর: মানুষের সকল অর্থনৈতিক কার্যাবলীর উৎস হল অভাব।
  • অভাব কত প্রকার? উত্তর: ৩ প্রকার। যথা- ১) প্রয়োজনীয় ২) আরামপ্রদ ৩) বিলাসজাত ।
  • মানুষের প্রয়োজনীয় অভাব কত প্রকার ও কি কি? উত্তর: ৩ প্রকার। যথা: ১) জীবন ধারনের জন্য প্রয়োজন ২) দক্ষতার জন্য প্রয়োজন ৩) অভ্যাসজনিত প্রয়োজন।
  • ভোগ ক্রিয়ার ভিত্তিতে বিলাস দ্রব্য কত প্রকার? উঃ দুই প্রকার। যথা: ১. ক্ষতিকারক বিলাস দ্রব্য ২. ক্ষতিহীন বিলাস দ্রব্য
  • অভাবের বৈশিষ্ট্য প্রধানত কয়টি? উত্তর: ৪টি। ১) অভাব অসীম ২) বিশেষ অভাব সসীম ৩) অভাব পরস্পর পরিপূরক ৪) অভাব পরস্পরের বিকল্প
  • কোন দ্রব্যের দ্বারা মানুষের অভাব পূরণের ক্ষমতাকে কি বলে? উত্তর: উপযোগ।
  • অতিরিক্ত এক একক ভোগ করার ফলে মোট উপযোগের যে পরিবর্তন হয় তাকে কি বলে? উত্তর: প্রান্তিক উপযোগ।
  • প্রান্তিক উপযোগ শূন্য হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত মোট উপযোগ কি হবে? উত্তর: ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকবে।
  • প্রান্তিক উপযোগ ঋনাত্বক হলে উত্তর: মোট উপযোগ কমবে।
  • প্রান্তিক উপযোগ রেখাটি ডানদিকে নিম্নগামী হয় কেন? উত্তর: ভোগ বাড়লে প্রান্তিক উপযোগ কমে।
  • চাহিদার তিনটি বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন আকাঙ্খাকে কি বলে? উত্তর: সক্রিয় চাহিদা।
  • দামের সাথে চাহিদার নির্ভরশীলতাকে কি বলে? উত্তর: চাহিদা বিধি।
  • চাহিদা সূচি কত প্রকার? উত্তর: ২ প্রকার যথা: ১) ব্যক্তিগত চাহিদা সূচি ২) বাজার চাহিদা সূচি
  • চাহিদা রেখা ডানদিকে নিম্নগামী কেন? উত্তর: দাম ও চাহিদার মধ্যে বিপরীতমুখী সম্পর্কের কারণে
  • চাহিদা সূচি ও চাহিদা রেখা কি প্রকাশ করে? উত্তর: চাহিদা বিধি।
  • নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট দামে বিক্রেতাগণ কোন দ্রব্যের যে পরিমাণ বিক্রয় করতে প্রস্তুত থাকে, তাকে কি বলে? উত্তর: যোগান ।
  • যোগানের সাথে সরাসরি সম্পর্ক কিসের? উত্তর: দামের।
  • বিক্রেতা যে দামে দ্রব্য বিক্রয় করতে রাজি থাকে, তাকে কি বলে? উত্তর: যোগান দাম ।
  • যে বিধির সাহায্যে দ্রব্যের দাম ও যোগানের সম্পর্ক প্রকাশ করা হয় তাকে কি বলে? উত্তর: যোগান বিধি ।
  • এককের অধিক স্থিতিস্থাপক যোগান রেখার ঢাল কিরূপ? উত্তর: দাম অংক ছেদ করে ডান দিকে ঊর্ধ্বগামী।
  • এককের কম স্থিতিস্থাপক যোগান রেখার ঢাল কিরুপ? উত্তর: ভূমি অংকে ছেদ করে ডান দিকে ঊর্ধ্বগামী।
  • আধুনিক অর্থ প্রাণ কেন্দ্র কি? উত্তর: বাজার
  • যে বাজারে একজন মাত্র ক্রেতা থাকে তাকে কোন ধরনের বাজার বলে? উত্তর: মনোপলি বাজার
  • যে বাজারে দুইজন মাত্র ক্রেতা থাকে তাকে কোন ধরনের বাজার বলে? উত্তর: ডুয়োপলি বাজার
  • যে বাজারে একমাত্র বিক্রেতা থাকে তাকে কোন ধরনের বাজার বলে? উত্তর: একচেটিয়া সময়ের ভিত্তিতে উৎপাদন ব্যয় কত প্রকার? উত্তর: দুই প্রকার। যথাঃ ১) স্বল্পকালীন উৎপাদন ব্যয় ২) দীর্ঘকালীন উৎপাদন ব্যয়
  • কোন দ্রব্যের অতিরিক্ত এক একক উৎপাদন করতে মোট খরচ যে পরিমাণ বৃদ্ধি পায় তাকে বলে- প্রান্তিক বায়
  • উৎপাদনের পরিমাণ পরিবর্তনের সাথে সাথে ব্যয়েরও পরিবর্তন হলে, তাকে- পরিবর্তনীয় বায় (VC) বলে।
  • উৎপাদন শূন্য হলে পরিবর্তনীয় ব্যয় কি হবে? উত্তর: শূন্য
  • উৎপাদন কাজে স্থির উপকরণের জন্য যে খরচ হয় তাকে কি বলে? উত্তর: স্থির ব্যয়।
  • কোন স্তরের পর উৎপাদন বাড়ানো হলে গড় ব্যয় ও প্রান্তিক ব্যয় বাড়ে? উত্তর: কামা স্তরের পর।
  • উৎপাদিত দ্রব্য বাজারে বিক্রি করে যে অর্থ পাওয়া যায় তাকে কি বলে? উত্তর: আয়
  • আয় কত প্রকার? উত্তর: তিন প্রকার। যথা: ১) মোট আয় ২) প্রান্তিক আয় ৩) গড় আয় ।
  • উৎপাদিত দ্রব্যের সবই বিক্রয় করে যে অর্থ পাওয়া যায় তাকে কি বলে? উত্তর: মোট আয়।
  • কোন দ্রব্যের বিনিময় মূল্যকে টাকার অংকে প্রকাশ করলে তাকে কি বলে? উত্তর: দাম।
  • সময়ের ভিত্তিতে দামকে কয়ভাবে প্রকাশ করা যায়? উত্তর: তিন ভাবে। যথা: ১) বাজার দাম ২) স্বল্পকালীন ভারসাম্য দাম ৩) দীর্ঘকালীন ভারসাম্য দাম।
  • চাহিদা ও যোগানের দীর্ঘকালীন প্রভাবে যে দাম নির্ধারিত হয় তাকে কি বলে? উত্তর: স্বাভাবিক দাম।
  • একচেটিয়া কারবারের উদ্দেশ্য কি? উত্তর: অধিক মুনাফা অর্জন ।
  • অধিক মুনাফা কখন অর্জন করা সম্ভব? উত্তর: ভারসাম্য উপনিত হলে।
  • সমাজতন্ত্রে কিসের উপর নির্ভর করে দাম নির্ধারণ করা হয়? উত্তর: যোগান খরচ।
  • কোন ধরণের অর্থনীতিতে স্বল্পসময়ে উন্নতির চূড়ান্ত শিখরে পৌঁছাতে পারে? উত্তর: সমাজতান্ত্রিক।
  • বাংলাদেশে উৎপাদিত ফসলকে প্রধানত কয় ভাগে ভাগ করা যায়? উত্তর: দুই ভাগে ।
  • বাংলাদেশের প্রধান দুটি খাদ্য শস্যের নাম কি? উত্তর: চাউল, গম
  • উৎপাদনের কয়টি খাত রয়েছে ও কি কি? উত্তর: ৩টি। যথা: ১. প্রাথমিক খাত ২. মধ্যবর্তী খাত ৩ টারসিয়ারী পাত
  • টারসিয়ারী খাতে উৎপাদিত সেবাকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ও কি কি? উত্তর: ২ ভাগে। যথা: ১. বাণিজ্যিক সেবা ২. প্রত্যক্ষ বা ব্যক্তিগত সেব
  • অর্থনীতিতে উৎপাদন বলতে কি বুঝায়? উত্তর: উপযোগ সৃষ্টি করাকে
  • "যদি ভোগ বলতে উপযোগের ব্যবহার বুঝায় তবে উৎপাদন বলতে উপযোগ সৃষ্টি বুঝায়"-কার উক্তি? উত্তর: Fraser
  • “বিক্রির জন্য দ্রব্য সামগ্রীর উৎপাদন এবং মূল্যের বিনিময়ে যে সেবাকার্য প্রদান করা হয় তাকে উৎপাদন করে উক্তিটি কার? উত্তর: কেয়ার্নক্রসের।
  • উপযোগ কত প্রকার ও কি কি? উত্তর: ৪ প্রকার । যথা: ১. রূপগত উপযোগ ২. স্থানগত উপযোগ ৩. সময়গত উপযোগ ৪. সেবাগত উপযোগ ।
  • উৎপাদনের উপকরণ সমূহ কত প্রকার? উত্তর: ৪ প্রকার। যথাঃ ১. ভূমি ২. শ্রম ৩. মূলধন ৪. সংগঠন
  • উৎপাদনের কোন উপাদান স্থানান্তরযোগ্য নয়? উত্তর: ভূমি।
  • প্রকৃতির দান যাহা মানুষ সৃষ্টি করতে পারে না তাকে কি বলে? উত্তর: ভূমি।
  • একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ভূমি যে পরিমাণ উৎপাদনে সক্ষম, তাকে কি বলে? উত্তর: ভূমির উৎপাদন ক্ষমতা।
  • কোন নির্দিষ্ট ভূমিতে শ্রম ও মূলধন নিয়োগ করলে কি হয়? উত্তর: প্রান্তিক ও গড় উৎপাদন ক্রমশ হ্রাস পেতে থাকে।
  • প্রান্তিক উৎপাদন ক্ষমতা বলতে কি বুঝায়? উত্তর: প্রান্তিক আয় উৎপাদন এবং প্রান্তিক দ্রব্য উৎপাদন।
  • "শ্রমিক তার শ্রম বিক্রয় করে মাত্র, নিজেকে বিক্রয় করে না। " উক্তিটি কার? উত্তর: অধ্যাপক মার্শাল।
  • উৎপাদনশীল ও অনুৎপাদনশীল শ্রমের ব্যাপারে কয়টি ধারণা রয়েছে? উত্তর: তিনটি। যথা ১. ফিজিও ক্র্যাটিক ধারণা ২. ক্ল্যাসিক্যাল ধারণা ৩. আধুনিক ধারণা।
  • জনসংখ্যার উপর লিখিত কয়টি মতবাদ উল্লেখযোগ্য? উত্তর: ২টি। যথা: ম্যালথাসের জনসংখ্যা ও কাম্য জনসংখ্যা তত্ত্ব
  • “ম্যালথাসের জনসংখ্যা তত্ত্ব" কোন গ্রন্থে কত সালে প্রকাশিত হয়? উত্তর: Essay on the principle of population
  • ম্যালথাসের জনসংখ্যা তত্ত্বে কি উপেক্ষিত হয়েছে? উত্তর: জনসংখ্যার গুনগতদিক
  • জনসংখ্যার আধুনিক তত্ত্ব কি নামে পরিচিত? উত্তর: কাম্য জনসংখ্যা তত্ত্ব।
  • জনসংখ্যা তত্ত্বটির প্রবক্তা কারা? উত্তর: ক্যানান, মিউজিক, কার ম্যান্ডস প্রমুখ অর্থনীতিবদি।
  • শ্রমের দক্ষতা কি? উত্তর: শ্রমের উৎপাদন ক্ষমতা। শ্রমের গতিশীলতা সবচেয়ে বেশি।
  • শ্রমের গতিশীলতা কত প্রকার? চার প্রকার। যথাঃ ১. ভৌগোলিক ২. পেশাগত ৩. শিল্পগত ৪. স্তরগত
  • “সঞ্চিত শ্রম ও সঞ্চিত প্রাকৃতিক সম্পদের যুক্ত ফল হচ্ছে মূলধন' কার উক্তি? উত্তর: অর্থনীতিবিদ উহুকসেল
  • ‘মূলধন উৎপাদনের উৎপাদিত উপাদান'- কার উক্তি? উত্তর: বমবওয়ার্ক
  • মালিকানার ভিত্তিতে মূলধন কত প্রকার? দুই প্রকার। ১. ব্যক্তিগত ২. জাতীয়।
  • কার্যকালের ভিত্তিতে মূলধন কত প্রকার? উত্তর: দুই প্রকার। ১. স্থায়ী মূলধন ২. চলতি মূলধন
  • ব্যবহারের তারতম্যের ভিত্তিতে মূলধন কত প্রকার? উত্তর: দুই প্রকার। যথাঃ ১. ভোগ্য মূলধন ২. উৎপাদক মূলধন।
  • মূলধন গঠনের স্তর তিনটি। ১. সঞ্চয় সৃষ্টি ২. সঞ্চয়ক বিনিয়োগ তহবিল ৩. সঞ্চিত অর্থ দ্বারা মূলধন দ্রব্য সংগ্রহ।
  • ধনতন্ত্রে মূলধন সৃষ্টি কয়টি উদ্যোগ হয়ে থাকে? উত্তর: দুইটি। যথাঃ ১. বেসরকারী উদ্যেগ ২. সরকারী উদ্যেগ।
  • অতিভোগ স্তর বা অর্থনীতির চূড়ান্ত পর্যায়ে উপনীত হওয়া কখন সম্ভব? উত্তর: মূলধনের যথাযথ প্রয়োগ ও ব্যবহার করার পর।
  • মূলধন গঠন কয়টি বিষয়ের উপর নির্ভর করে? উত্তর: তিনটি। যথাঃ ১. সঞ্চয়ের সামর্থ্য ২. সঞ্চয়ের ইচ্ছা ৩. বিনিয়োগের সুযোগ ।
  • মূলধনের অন্যতম রূপ? উত্তর: অর্থ।
  • পুজিবাদী সমাজের মূলধন গঠনের প্রক্রিয়া কয়টি ও কি কি? উত্তর: ৩টি। ১. আর্থিক সঞ্চয়ের সৃষ্টি ২. আর্থিক সঞ্চয় সৃষ্টি ৩. আর্থিক সঞ্চয়কে মূলধন দ্রব্যে রূপান্তর ।
  • ব্যবসায়ের অতি প্রাচীনতম রূপ কি? উত্তর: এক মালিকানা কারবার ।
  • অংশীদারী কারবারে কতজন ব্যক্তি কারবারের সদস্য হতে পারে? উত্তর: ন্যূনতম ২ জন এক সর্বাধিক ২০ জন ।
  • যৌথ মূলধনী কারবার কত শতাব্দীতে চালু হয়? উত্তর: ১৭তম শতাব্দীতে।
  • কোন দেশে প্রথম যৌথমূলধনী কারবার চালু হয়? উত্তর: ইংল্যান্ডে।
  • বাংলাদেশ স্টক এক্সচেঞ্জ কয়টি ও কোথায় অবস্থিত? উত্তর: ২টি। ঢাকা ও চট্টগ্রামে।
  • ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? উত্তর: ১৯৫৪ সালে।
  • চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ কত সালে কার্যক্রম শুরু করে? উত্তর: ১৯৯৫ সালের ১০ অক্টোবর ।
  • উৎপাদনের সর্বশেষ উপাদান কোনটি? উত্তর: সংগঠন।
  • মিশ্র অর্থনীতিতে সংগঠনের দায়িত্ব পালন করে কে? উত্তর: জনসাধারণ ও সরকার।
  • ভূমি, শ্রম ও মূলধনের সমন্বয়কে কি বলে? উত্তর: সংগঠন।
  • সংগঠনের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ কাজ কি? উত্তর: ঝুঁকি বহন।
  • “শ্রম বিভাগ বাজারের আয়তন দ্বারা সীমাবদ্ধ" কার উক্তি? উত্তর: এ্যাডাম স্মিথ ।
Content added By
দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, হংকং ও সিঙ্গাপুর
দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, চীন ও থাইল্যান্ড
দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, হংকং ও মালয়েশিয়া
দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, হংকং ও চীন
নীল চাষ
সমুদ্র অর্থনীতি
সবুজ অর্থনীতি
বিশ্বায়ন
  • পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতা কোনটি – মেসোপটেমীয় সভ্যতা।
  • ইতিহাস হলো অভিজাততন্ত্রের সমাধিক্ষেত্র- উক্তিটি- এরিস্টেটলের।
  • হুমায়ুন নামা এর রচয়িতা কে?- বাবর কন্যা গুলবদন বেগেম ।
  • পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য বলে অবিহিত করা হয় কোন স্তুপকে?- বরবুদুরের স্তুপকে।
  • হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গটির নাম কী – এভারেস্ট ( বিশ্বের সর্বোচ্চ )।
  • এভারেস্টের উচ্চতা কত – ৮৮৫০ মিটার।
  • কোন পর্বত ভারতকে দুভাগে বিভক্ত করেছে— বিন্ধ্য পর্বত।
  • রাজস্থানের কোন অঞ্চলে সিন্ধু সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে—কলিবঙ্গানে ।
  • ভারতে আগত প্রথম বিদেশি পর্যটক কে—মেগাস্থিনিস
  • মেগাস্থিনিস কার দূত ছিলেন— সেলুকাসের।
  • ইন্ডিকা কার লেখা— মেগাস্থিনিস।
  • বদ্ধচরিত গ্রন্থের লেখক কে— অশ্বঘোষ
  • কে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন— লর্ড ওয়েলেসলি।
  • মুদ্রারাক্ষস গ্রন্থের লেখক কে—বিশাখা দত্ত।
  • কাদম্বরী গ্রন্থের রচয়িতা কে—বানভট্ট।
  • হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালে কোন চীনা পর্যটক ভারতে আসেন — হিউয়েন সাঙ ।
  • হর্ষবর্ধন কোন দক্ষিণ ভারতের রাজার কাছে পরাজিত হয়েছিলেন— দ্বিতীয় পুলকেশীর কাছে।
  • শিলাদিত্য উপাধি কে নিয়েছিলেন হর্ষবর্ধন।
  • মহামন্ন উপাধি কে নিয়েছিলেন প্রথম নরসিংহ বর্মন।
  • কলিকাতা মাদ্রাসা কে প্রতিষ্ঠা করেন- ওয়ারেন হেস্টিংস।
  • বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব কে ছিলেন- সিরাজ উদদৌলা।
  • আর্যরা ভারতে কোথায় প্রথম বসতি স্থাপন করে --- পাঞ্জাবের সপ্তসিন্ধু অঞ্চলে।
  • মৃচ্ছকটিক কার লেখা— শূদ্রকের।
  • সিরাজের প্রধান সেনাপতির নাম- মীরজাফর
  • পলাশির যুদ্ধ কবে হয়েছিল — ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন।
  • তুজুক ই বাবর কে রচনা করেন?- বাবর
  • পলাশির যুদ্ধের সময় ইংরেজ সেনাপতি কে ছিলেন—রবার্ট ক্লাইভ।
  • মীরজাফরের মৃত্যুর পর বাংলার নবাব কে হন – নজিম-উদ-দৌলা।
  • ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের (১৭৭০) সময় বাংলার গভর্নর কে ছিলেন—লর্ড কার্ডিয়ার
  • পঞ্চম গুরু অর্জুন সিংকে কে হত্যা করেন— সম্রাট জাহাঙ্গীর।
  • দ্বৈত শাসন কে প্রবর্তন করেন—— রবার্ট ক্লাইভ।
  • দ্বৈত শাসন কে রদ করেন ওয়ারেন হেস্টিংস।
  • কে কলকাতা মহানগরির আধুনিক ইতিহাস এর সূচনা করেন?- জব চার্নক।
  • কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ করে নির্মিত হয়—১৭০০ খ্রিস্টাব্দে।
  • কত খ্রিস্টাব্দেফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়— ১৮০০।
  • 'অন্ধকূপ হত্যা ' কোন নবাবের দ্বারা সংঘটিত হয়েছিল — সিরাজ-উদদৌল্লা ।
  • শিখদের প্রথম ধর্ম গুরু কে ছিলেন—গুরু নানক।
  • শিখদের ধর্ম গ্রন্থের নাম কি গ্রন্থসাহেব।
  • অমৃতসর সরোবর কে খনন করেন— শিখগুরু রামদাস।
  • অমৃতসরের স্বর্ণমন্দিরটি কে নির্মাণ করেন—গুরু অর্জুন সিং।
  • মহেনজোদারো' শব্দের অর্থ কী —মৃতের স্তূপ।
  • আর্যরা ভারতে প্রথম কোন ধাতুর ব্যাবহার চালু করে—লোহা।
  • খালসা বাহিনীর প্রবর্তক কে ছিলেন—গুরু গোবিন্দ সিংহ।
  • ওয়ারেন হেস্টিংস প্রতিষ্ঠিত সুপ্রিমকোর্টে প্রথম ফাঁসি কাকে দেওয়া হয়েছিল – মহারাজ নন্দকুমারকে।
  • মারাঠা রাজনীতির কৌটিল্য নামে পরিচিত- নানা
  • এশিয়াটিক সোসাইটি কে প্রতিষ্ঠা করেন—স্যার উইলিয়াম জোন্স ।
  • সিন্ধু সভ্যতা কবে আবিষ্কৃত হয় — ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে।
  • সিন্ধু সভ্যতা কোন ধরনের সভ্যতানগরকেন্দ্রিক।
  • হরপ্পা সভ্যতা কোন যুগের— তাম্র প্রস্তুর যুগ।
  • সিন্ধু সভ্যতা কে আবিষ্কার করেন— রাখাল দাস বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • হরপ্পা সভ্যতা কোন নদীর তীরে গড়ে উঠেছে—রাভি (ইরাবতী নদী)।
  • মহেঞ্জোদারো কোথায় অবস্থিত সিন্ধু প্রদেশের লারকানা জেলায় ।
  • গ্রন্থে ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের মর্মস্পর্শী বিবরণ পাওয়া যায়—আনন্দমঠ ।
  • আর্য সভ্যতার ওপর নাম কি—বৈদিক সভ্যতা।
  • বৈদিক সভ্যতা কোন ধরণের সভ্যতা—গ্রাম কেন্দ্রিক।
  • সিন্ধু সভ্যতার দুটি প্রধান শহরের নাম লেখ—হরপ্পা ও মহেঞ্জোদারো ।
  • দক্ষিণ ভারতের একটি প্রধান নদীর নাম কী— গোদাবরী ।
  • এশিয়াটিক সোসাইটি কবে প্রতিষ্ঠিত হয়—১৭৮৪ খ্রিস্টাব্দে।
  • এলোরা গুহা চিত্র কাদের আমলে তৈরি হয়েছিল?- রাষ্ট্রকূট
  • আর্যদের বিনিময়ের মাধ্যম কি ছিল—গোরু।
  • পৃথিবীর ক্ষুদ্র সংস্করণ কোন দেশকে বলা হয়— ভারত
Content added By
যুক্তফ্রন্ট পঠন
ভাষা আন্দোলন
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা
আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠন
আবুল ফজল
জিয়াউদ্দিন বারনী
মিনহাজ-ই-সিরাজ
কলহন
সাকলায়েন মুশতাক
আব্দুর রাজ্জাক
মুত্তিয়া মুরালিধরন
মোহাম্মদ রফিক
  • সমাজবিজ্ঞানের জনক- ফরাসি দার্শনিক অগাস্ট কোঁৎ।
  • সমাজবিজ্ঞান- বিজ্ঞানের যে শাখা মানবাচরন ও সমাজ সম্পর্কে পঠন-পাঠন এবং গবেষণা করে তাই সমাজবিজ্ঞান।
  • সমাজবিজ্ঞান একমাত্র বিজ্ঞান যা সমাজ এবং সামাজিক সম্পর্ক বিষয়ে অধ্যায়ন করে" সংজ্ঞাটি- ম্যাকাইভারের
  • সমাজবিজ্ঞান প্রত্যয়টি সর্বপ্রথম কে ব্যবহার করেন- অগাস্ট কোঁৎ।
  • "sociology" শব্দটি কোন ২ টি শব্দ থেকে এসেছে? ল্যাটিন শব্দ 'socius' এবং গ্রিক 'logos' শব্দ থেকে এসেছে
  • 'Socius' শব্দের অর্থ- সঙ্গী।
  • সমাজবিজ্ঞান হচ্ছে সামাজিক প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞান" সংজ্ঞাটি- ফরাসি সমাজবিজ্ঞানী এমিল ডুর্খেইমের।
  • 'economy and society' গ্রন্থটির রচয়িতা- ম্যাক্স ওয়েবার।
  • the republic' গ্রন্থটির রচয়িতা- গ্রিক দার্শনিক প্লেটো।
  • "The prince' গ্রন্থটির রচয়িতা- ইতালিয়ান চিন্তাবিদ নিকোলো ম্যাকিয়াভেলি।
  • 'the spirit of laws' গ্রন্থটির রচয়িতা- ফরাসি দার্শনিক মন্টেস্কু।
  • the new science' গ্রন্থটির রচয়িতা- ইতালিয়ান দার্শনিক ভিকো
  • সমাজবিজ্ঞানের আদি জনক- মুসলিম দার্শনিক ইবনে খালদুন।
  • "sociology' শব্দটি সর্বপ্রথম কত সালে ব্যবহার করা হয়- ১৮৩৯ সালে।
  • ইবনে খালদুন সামাজিক ঘটনাবলির ব্যাখ্যা করতে গিয়ে কোন প্রত্যয়টি ব্যবহার করেন- আল-উমরান।
  • 'socius' শব্দটির অর্থ- পারস্পরিক বন্ধুত্ব বা সহযোগিতা ।
  • সমাজ উৎপত্তির সবচেয়ে প্রাচীন মতবাদ-ঐশ্বরিক মতবাদ ।
  • এমিল ডুর্খেইম কয় ধরনের সমাজের উল্লেখ করেছেন- ৪ ধরনের ।
  • সংস্কৃতি হলো- মানুষ জীবনযাপন করতে গিয়ে যা কিছু করে তাকে সংস্কৃতি বলে।
  • 'Civilization' শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন- ফরাসি দার্শনিক ভলতেয়ার।
  • সভ্যতার মূল চালিকাশক্তি- সংস্কৃতি ।
  • প্রাথমিক দলের সদস্যদের মধ্যে বৈশিষ্ট্য গুলি- পারস্পরিক ঘনিষ্ঠ, নিবিড় ও মুখোমুখি সম্পর্ক বিদ্যমান থাকে
  • অন্তর্গোষ্টী কী- যে গোষ্ঠীতে কোনো ব্যক্তি নিজে প্রত্যক্ষভাবে সম্পর্কযুক্ত থাকে তাকে অন্তগোষ্ঠী বলে ।
  • সংঘ- এটা হলো এমন একটি জনসমষ্টি যারা কিছু সাধারণ উদ্যেশ্য সাধনের জন্য একত্রিত হয় ও স্বীকৃত নিয়ম কানুন অনুসারে পরিচালিত হয় তাকে সংঘ বলা হয়।
  • সম্প্রদায়ের মৌলিক ভিত্তি- এলাকা ও সম্প্রদায়গত মানসিকতা ।
  • ম্যাকাইভারের মতে সম্প্রদায়ের ভিত্তি কয়টা- ২ টি
  • প্রথা হলো- সামাজিক আচরণের অভ্যাসলব্ধ পদ্ধতিই হচ্ছে প্রথা।
  • লোকরীতি কী- লোকরীতি হচ্ছে সমাজের আদর্শ বা মানসম্মত আচরণ যা সমাজের সদস্যদের অবশ্য পালনীয় ।
  • সমাজবিজ্ঞানের অন্যতম কেন্দ্রীয় প্রত্যয়- সমাজ কাঠামো ।
  • সমাজকাঠামোর ধারনাটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন- ইংরেজ সমাজবিজ্ঞানী হাবার্ট স্পেন্সার।
  • সামাজিক গতিশীলতাকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়- ২ ভাগে
Content added By
  • পৃথিবীর প্রাচীনতম শিলা- আগ্নেয়শিলা।
  • পৃথিবীর সর্বত্র দিনরাত্রি সমান- ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর
  • ভূত্বকে শতকরা লোহার পরিমাণ থাকে- ৫ ভাগ।
  • শারদীয় বিষুব বলা হয়- ২৩ সেপ্টেম্বরকে।
  • কয়লা রূপান্তরিত হয়ে পরিণত হয়- গ্রাফাইটে।
  • ভূত্বকের গড় গভীরতা- ১৭-৪৮ কিলোমিটার।
  • চুনা পাথরের পরিবর্তিত রূপ হলো- মার্বেল ।
  • রূপান্তরিত শিলার অপর নাম- পরিবর্তিত শিলা।
  • জিপসাম শিলার উদাহরণ হলো- পাললিক শিলা ।
  • ভিসুভিয়াস একটি- সক্রিয় আগ্নেয়গিরি।
  • কানাডার প্রেইরি অঞ্চল একটি- হিমবাহ সমভূমি।
  • হিমালয় হলো এক ধরনের- ভঙ্গিল পর্বত।
  • জোয়ার-ভাটার তেজকটাল হয় অমাবস্যায়।
  • সাইবেরিয়ার সমভূমি- ক্ষয়জাত সমভূমি।
  • সূর্যের দক্ষিণ অয়নান্ত ঘটে - ২২ ডিসেম্বর।
  • গ্রানাইট হলো- আগ্নেয় শিলা।
  • লৌহের ল্যাটিন নাম- ফেরাম।
  • উপত্যকার তলদেশকে বলা হয়- নদীগর্ভ ।
  • বায়ুতে জলীয় বাষ্পের উপস্থিতিকে বলা হয়- আর্দ্রতা।
  • হ্যালির ধুমকেতু সর্বশেষ দেখা গিয়েছিল- ১৯৮৬ সালে।
  • সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর- ২৮ গুণ।
  • পৃথিবীর চেয়ে চাঁদে কোন জিনিসের ওজন- ছয় ভাগের এক ভাগ ।
  • লাল গ্রহ বলা হয়- মঙ্গল গ্রহকে।
  • চাঁদ, পৃথিবী এবং সূর্যের মধ্যে অবস্থান করলে- সূর্যগ্রহণ হয়।
  • চন্দ্রগ্রহণ সৃষ্টি হয় পৃথিবী, সূর্য এবং চন্দ্রের মাঝখানে আসলে।
  • সৌরজগতের যে দুটি গ্রহের উপগ্রহ নেই- বুধ ও শুক্র।
  • আর্ন্তজাতিক তারিখ রেখা কোথায় অবস্থিত প্রশান্ত মহাসাগরে।
  • পৃথিবী নিজ অক্ষে আবর্তনের দিক পশ্চিম হতে পূর্ব।
  • দিবা রাত্রি সংগঠিত হয় -আহ্নিক গতির জন্য প্রতিপাদ স্থান দুটির মধ্যে সময়ের পার্থক্য ১২ ঘণ্টা।
  • ২২ ডিসেম্বর কুমেরু সূর্যের দিকে অক্ষাংশে ঝুঁকে থাকে ২৩.৫ ডিগ্রি দক্ষিণ ৷
  • স্থলবায়ু সাধারণত কখন শুরু হয়- ভোর বেলা ।
  • কর্কট ক্রান্তির মান কত- ২৩ উত্তর অক্ষাংশ ।
  • মকর ক্রান্তির মান কত- ২৩ দক্ষিণ অক্ষাংশ ।
  • শীতকালে ভিজা কাপড় দ্রুত শুকায়- বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকায়।
  • "ওজোন হোল বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে অবস্থিত- ট্রপোস্ফিয়ার।
  • কর্কটক্রান্তি রেখা কোন জেলার ওপর দিয়ে গেছে- রাঙ্গামাটি।
  • চাঁদ থেকে পৃথিবীতে আলো পৌছাতে কত সেকেন্ড সময় লাগে- ১.২৬ সে.।
  • ওজোন স্তরের ফাটলের জন্য মুখ্যত দায়ী গ্যাস ক্লোরোফ্লোরো কার্বন।
  • বিচূর্ণীভবন প্রক্রিয়ায়- শিলাকণা আলগা হয় এবং চূর্ণবিচূর্ণ হয়।
  • পৃথিবী এক মিনিটে কত ডিগ্রি আবর্তন করে- ৪ ডিগ্রি।
  • বাংলাদেশের কোন ভূমিরূপ সবচেয়ে প্রাচীন- টারশিয়ারী পাহাড়ি ভূমি।
  • শীল্ড আগ্নেয়গিরির উৎকৃষ্ট উদাহরণ- মনালোয়া।
  • সূর্যের আলো, পানি, পারমানবিক শক্তি তিনটি সম্পদ নবায়নযোগ্য
  • বিশ্বের বৃহত্তম গরান বনভূমি কোথায় অবস্থিত- বাংলাদেশে।
  • বাংলাদেশের কোন দ্বীপে টারশিয়ারী যুগের পাহাড় রয়েছে- মহেশখালী
  • শিল্প অবস্থান তত্ত্বের প্রথম প্রবক্তা- ওয়েবার।
  • গাঙ্গেয় বদ্বীপ একটি- সঞ্চয়জাত সমভূমি।
  • বাংলাদেশের ঘূর্ণিঝড় কখন হয়- মৌসুমী বায়ু প্রবাহের পূর্বে।
  • বায়ুমণ্ডলের দ্বিতীয় স্তরটির নাম- স্ট্রাটোমণ্ডল ।
  • সূর্য কর্কটক্রান্তি রেখার ওপর লম্বভাবে কিরণ দেয়- ২১ জুন।
  • প্রমাণ সময় গ্রীনিচ সময় অপেক্ষা- ৬ ঘন্টা অগ্রবর্তী ।
  • দিবা-রাত্রির হ্রাস ও ঋতুর পরিবর্তন হয়- বার্ষিক গতির কারণে ।
  • অধিবর্ষ হয়- ৩৬৬ দিনে।
  • পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহের নাম- চাঁদ।
  • জীবাশ্ম দেখতে পাওয়া যায়- পাললিক শিলায় ।
  • স্থানীয় বায়ু নয়- টর্নেডো।
  • পৃথিবীর অভ্যন্তরে যে স্থানে কম্পনের উৎপত্তি হয় তার নাম- কেন্দ্র।
  • একটি নদীর দ্বারা অপর একটি নদী গ্রাস হলে তাকে বলা হয়- নদী গ্লাস।
  • ফেরেলের সূত্র অনুযায়ী বায়ু উত্তর গোলার্ধে প্রবাহিত হয়- ডান দিকে বেঁকে।
  • সমুদ্রের যে অংশে জাহাজগুলো নিরাপদে আশ্রয় নেয় তাকে বলে- পোতাশ্রয়।
  • সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ- বৃহস্পতি ।
  • দক্ষিণ গোলার্ধে দিন সবচেয়ে বড় এবং রাত্রি সবচেয়ে ছোট- ২২ ডিসেম্বর ।
  • বায়ু মণ্ডলের বিভিন্ন গ্যাসের মধ্যে প্রাধান্য সর্বাধিক- নাইট্রোজেন
  • JRCB-এর পূর্ণরূপ- Joint Rivers Commission Bangladesh
  • PSC- Production Sharing Contact. Grandmother of Science বলা হয় ভূগোলকে।
  • সূর্যে কোন গ্যাসের পরিমাণ সবচেয়ে বেশী হাইড্রোজেন গ্যাস (৭৩%), হিলিয়াম (২৫%)
  • বাংলাদেশ পরিবেশ বিষয়ক সংগঠনের নাম- BEME
  • BIWTC প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৫৮ সালে।
  • স্কাইল্যাব কি- মহাশূন্য স্টেশন ।
  • পানি কত তাপমাত্রায় বরফ হয়- ০ ডিগ্রি সে.।
  • জোয়ার-ভাটার কারণ চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণের ফলে।
  • খনিজের কাঠিন্য মাপার যন্ত্রের নাম- মোহস।
  • সিমেন্ট তৈরিতে ব্যবহৃত হয় কোয়ার্টজ।
  • পৃথিবীর কোন দেশ সবচেয়ে ভূমিকম্প প্রবণ জাপান ।
  • তরল সোনা কী- খনিজ তেল।
  • কাল বৈশাখী ঝড় কোন মাসে হয় মার্চ/এপ্রিল।
  • বাংলাদেশের কোথায় গন্ধক পাওয়া যায় কুতুবদিয়া দ্বীপে।
  • চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর কোন নদীর তীরে অবস্থিত কর্ণফুলী ।
  • কেন্দ্রমণ্ডলের প্রধান গঠন উপাদান লোহা ও নিকেল।
  • সূর্য হলো সৌরজগতের একটি- নক্ষত্র।
  • বায়ুমণ্ডলের সর্বনিম্ন স্তরের নাম কী? - ট্রপোমণ্ডল।
  • ভূমিকম্পের কম্পনের বেগ সর্বাপেক্ষা বেশি হয়- উপকেন্দ্রে।
  • ভূ-অভ্যন্তরের স্তরসমূহ হলো অশ্বমন্ডল, গুরুমন্ডল ও কেন্দ্রমণ্ডল ।
  • ভূমিকম্পের গতিপ্রকৃতি জানার জন্য ব্যবহৃত হয় সিসমোগ্রাফ
  • ভূ-প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশকে ভাগ করা হয়েছে ৩টি শ্রেণিতে।
  • পৃথিবীর মোট আয়তনের প্রায় ৮২% কোন মন্ডল দ্বারা গঠিত গুরুমণ্ডল
  • কোন প্রক্রিয়ায় সাধারণত শিলার কোন অপসারণ নেই বিচুর্ণীভবন।
  • নিজ কক্ষপথে একবার ঘুরে আসতে বৃহস্পতির সময় লাগে ৯ ঘণ্টা ৫৩ মিনিট ।
  • সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে ৮ মিনিট ১৯ সেকেন্ড বা ৮.৩২ মিনিট
  • উচ্চতা বৃদ্ধি পাবার সাথে তাপমাত্রা হ্রাস না পেয়ে বৃদ্ধি পেলে তাকে বলে- তাপমাত্রার উৎক্রম।
  • বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে আবহাওয়া ও জলবায়ুর ক্রিয়াকলাপ বিরাজ করে- ট্রপোস্ফিয়ার।
  • ১ : ২৫০০০ প্রতিভূ অনুপাত হলে ভূমির ১ কিমি মানচিত্রে কত সেমি প্রকাশ করে- ৪ সেমি. ।
  • 'পৃথিবী সূর্যের চতুর্দিকে ঘুরে এ মতবাদ প্রথম প্রদান করেন- কোপার্নিকাস।
  • পৃথিবীর নিজ অক্ষে সূর্যের চারদিকে একবার আবর্তনের কালকে বলে -সৌরবছর।পারমাণবিক খনিজ বাংলাদেশে পাওয়া গেছে কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকায়। ভৌগোলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ যে কাল্পনিক রেখাটি বাংলদেশের ওপর দিয়ে গিয়েছে তা হলো কর্কটক্রান্তি রেখা।
  • নিজ কক্ষপথে পৃথিবীর একবার আবর্তন করতে সময় লাগে ২৩ ঘণ্টা ৫৬ মিনিট ৪ সেকেন্ড।
  • দক্ষিণ গোলার্ধে নিম্নচাপকে কেন্দ্র করে বাতাস কোন দিকে প্রবাহিত হয়- ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে।
  • কোনটি বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন দ্বীপ- মহেশখালী।
  • মানচিত্রে ক্ষুদ্রতম অংশ মাপার জন্য কোন মাপনী ব্যবহৃত হয়-কৰ্ণ মাপনী ।
  • উপক্রান্তীয় অঞ্চল বলতে কী বুঝায়- উত্তর গোলার্ধের ২৩.৫ ডিগ্রি থেকে ৩৫ ডিগ্রি পর্যন্ত
  • আবহাওয়ার উপাদান: বৃষ্টিপাত, তাপমাত্রা, বায়ুর গতি, বায়ুর চাপ, বায়ুর দিক, বায়ুর আর্দ্রতা, মেঘমালা, সূর্যালোক ।
  • জলবায়ুর উপাদান: সৌর বিকিরন, বায়ুপুঞ্জ, সমুদ্রস্রোত, ভূমিবন্ধুরতা, অক্ষাংশ, দ্রাঘিমাংশ, ভূমির ঢাল, সমুদ্রস্রোত।
Content added By
  • The Republic গ্রন্থের প্রণেতা- প্লেটো।
  • সংবিধান হচ্ছে রাষ্ট্র কর্তৃক মনোনীত পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান। উক্তিটি কার?- এরিস্টটল।
  • Civitas শব্দের অর্থ- নগর রাষ্ট্র
  • Democracy is a government of the people, by the people and for the people & provided by - Abraham Lincoln.
  • deal Bureaucracy ধারণাটি কার?- ম্যাক্স ওয়েবার ।
  • Ordinance এর বাংলা কোনটি?- অধ্যাদেশ ।
  • আধুনিক গণতন্ত্রের জনক বলে পরিচিত কোন ব্যক্তি?- জন লক
  • রাষ্ট্রের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় উপাদান কোনটি?- সার্বভৌমত্ব।
  • "স্বাধীনতা, সাম্য, ভ্রাতৃত্ব" স্লোগানটি কোন বিপ্লবের?- ফরাসি বিপ্লব ।
  • বাংলাদেশের অস্থায়ী সংবিধান আদেশ কে জারি করেন?- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
  • State of Nature সম্পর্কে ধারণা প্রদান করেছেন কে?- জন লক।
  • Das Capital গ্রন্থের রচয়িতা কে- কার্ল মার্কস।
  • গণতন্ত্র শ্রেষ্ঠ ও উৎকৃষ্ট শাসনব্যবস্থা উক্তিটি কার?- লর্ড ব্রাইস ।
  • সামাজিক চুক্তি মতবাদের প্রবক্তা হলেন- রুশো।
  • রাজাকে সিংহের ন্যায় শক্তিশালী ও শিয়ালের ন্যায় মূর্ত হতে হবে এই মন্তব্যটি কোন রাষ্ট্রচিন্তাবিদের?- ম্যাকিয়াভেলী
  • জাতীয়তাবাদের উপাদান নয়- রাজনীতি ।
  • বাংলাদেশ সরকারের প্রধান আইন কর্মকর্তা হলো- এটর্নি জেনারেল।
  • শাসিত জনগণের সক্রিয় সম্মতির ওপর যে সরকার প্রতিষ্ঠিত, তাকে গণতন্ত্র বলে। উক্তিটি কার?- সি. এফ. স্ট্রং
  • রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ম্যাকিয়াভেলী কোথায় অনুগ্রহণ করেন? ইতালি।
  • রাষ্ট্র সৃষ্টি হয়নি, গড়ে উঠেছে উক্তিটি- গার্নারের।
  • “শক্তি নয়, ইচ্ছাই রাষ্ট্রের ভিত্তি উক্তিটি করেছেন- টি.এইচ. গ্রিন। রাষ্ট্র কর্তৃক পছন্দকৃত জীবন ব্যবস্থার নাম - সংবিধান।
  • রাষ্ট্র গঠনের উপাদান- ৪টি (নির্দিষ্ট ভূ-খণ্ড, সরকার, জনগণ, সার্বভৌমত্ব)।
  • আমলাতন্ত্রের প্রধান প্রবক্তা কে?- ম্যাক্স ওয়েবার।
  • মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা উচিৎ- উক্তিটি- অধ্যাপক লাস্কির ।
  • নাগরিকতা লাভের নীতি- ২টি । ১. জন্মস্থান নীতি ও ২. জন্মনীতি ।
  • গণতন্ত্রের প্রাণ হলো- রাজনৈতিক দল ।
  • ক্ষমতা বিভাজন তত্ত্বের প্রবক্তা- মন্টেস্কু।
  • Polis শব্দের অর্থ- নাগরিক ।
  • বাংলাদেশ সংবিধানে বাঙালি জাতীয়তা, বাংলাদেশি জাতীয়তা দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছিল যে সংশোধনীতে পঞ্চম সংশোধনী।
  • রাষ্ট্রের উৎপত্তি সংক্রান্ত সামাজিক চুক্তি মতবাদ দেন- টমাস হবস ।
  • সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় সাধারণত অধ্যাদেশ জারি করেন- রাষ্ট্রপতি ।
  • আধুনিক সরকারের জনক- জন লক।
  • বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ ।
  • মানবাধিকার কোন ধরণের অধিকার- সামাজিক অধিকার।
  • মানুষ সামাজিক ও রাজনৈতিক জীব উক্তিটি- এরিষ্টটলের।
  • নাগরিকতার সাথে জড়িত সকল প্রশ্ন নিয়ে যে শাস্ত্র আলোচনা করে তাকে পৌরনীতি বলে- ই এম মো
  • হবস, লক, রুশো একসাথে কী হিসেবে পরিচিত?- চুক্তিবাদী দার্শনিক।
  • রাষ্ট্রের মুখপাত্র হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনা করে- সরকার ।
  • মেনে চলা কোন ধরনের আইন কর্তব্য- রাজনৈতিক।
  • আইন প্রণয়ন করা:- আইন বিভাগের কাজ।
  • মন্ত্রিরা তাদের কার্যক্রমের জন্য জবাবদিহি করে থাকেন জাতীয় সংসদের কাছে।
  • গ্রাম সরকারের অধীনে প্রথম গ্রাম্য আদালত চালু হয় ১৯৮৫ সালে।
  • জেলা পরিষদ গঠিত হয়-- ২১ জন সদস্য নিয়ে। (ইউনিয়ন পরিষদ গঠিত হয়- ১৩ জন সদস্য নিয়ে)
  • Leviathan এই গ্রন্থের প্রণেতা- টমাস হবস ।
  • Two Treatise of Civil Government এই গ্রন্থের প্রণেতা- জন লক।
  • The Spirt of Laws এই গ্রন্থের প্রণেতা- মন্টেস্কু।
  • An oppressive government is more to be feared than a tiger— কনফুসিয়াস ।
  • The root meaning of politics is The science of Citizenship- মহাত্মা গান্ধী।
  • রাষ্ট্রের মৌলিক প্রতিষ্ঠান সমূহের পারস্পরিক সম্পর্কই সংবিধান উক্তিটি- এইচ ফাইনার।
  • জাতীয়তাবাদ মতবাদের প্রবক্তা- ম্যাকিয়াভেলী।
  • সম্পত্তি তত্ত্বটির প্রবক্তা- জন লক।
  • সৎ প্রতিবেশী নীতি মতবাদের প্রবক্তা- আব্রাহাম লিংকন।
  • পৌরনীতির আলোচ্য বিষয়- নাগরিক ও তার কার্যাবলী।
  • সুষ্ঠু রাজনৈতিক পরিবেশের জন্য প্রয়োজন- সহনশীলতা।
  • জাতীয়তার ভাব সাধারণভাবে মানসিকতার ব্যাপার উক্তিটির প্রবক্তা - অধ্যাপক লাস্কির ।
  • রাষ্ট্র মানব জাতির এমন একটি অংশ যা ঐক্যবদ্ধভাবে সংগঠিত উক্তিটির প্রবক্তা- উ: অধ্যাপক বার্জেসের।
  • রাষ্ট্র বিকাশের প্রথম স্তর হল পরিবার উক্তিটির প্রবক্তা- এরিস্টটলের।
  • সার্বভৌমত্বের রূপ হলো- অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা ও বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে রক্ষা করা ।
  • সার্বভৌম ক্ষমতা জনগণের সম্মতির উপর নির্ভরশীল- উক্তিটির প্রবক্তা- জন লক।
  • গণতন্ত্রের প্রাণ হলো জনগণ।
  • জাতীয় সংসদের সভাপতি কে- স্পিকার।
  • সাংস্কৃতিক পরিবর্তনই সামাজিক পরিবর্তনের অন্যতম কারণ-উক্তিটি কার - অগবার্নের।
  • মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নারীদের পূর্ণাঙ্গ ভোটাধিকার প্রদান করা হয়- ১৯২০ সালে।
  • গণতন্ত্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রক্ষাকবচ- বাক স্বাধীনতা।
  • গণতন্ত্রের সূতিকাগার বলা হয়- গ্রীসকে/স্থানীয় সরকারকে।
  • জনগণ ও সরকারের মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যম হলো- নির্বাচন ।
  • সংবিধান বা শাসনতন্ত্র হচ্ছে- রাষ্ট্রের মৌলিক আইন।
  • সংবিধান হলো রাষ্ট্রের- জীবন দর্পন। কোথায় নিয়ন্ত্রণ ও ভারসাম্য নীতি অনুসরণ করা হয়- আমেরিকায়।
  • ঐতিহাসিক ২১ দফার প্রথম দাবি ছিল- বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা।
  • পরিবার হল রাষ্ট্রের আদিরূপ উক্তি- এরিস্টটলের। পৌরনীতি শিক্ষা দেয়- সুনাগরিকতার।
  • পৃথিবীর সব দেশের আবহাওয়া স্বাধীনতার উপযোগী নয় উক্তিটি - রুশোর ।
  • সামাজিক মূল্যবোধ সমাজের মানুষের ইচ্ছার মাপকাঠি ।
  • জাতীয়তা সাধারণভাবে এক ধরনের মানসিকতা- অধ্যাপক লাস্কির ।
  • ঐশ্বরিক মতবাদের প্রবক্তা সেন্ট অগাস্টিন ও হেনরি অ্যাকুইনাস।
  • রাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ যত বেশি হবে তত বেশি সংখ্যক লোকের সুখ নষ্ট হবে; উক্তিটি বেন্থামের।
  • যোগ্যরাই টিকে থাকবে আর অযোগ্যরা ধ্বংস হয়ে যাবে- উক্তিটি ডারউইনের।
  • রাষ্ট্রের চূড়ান্ত ইচ্ছাই সার্বভৌমত্ব উক্তিটি- উইলোবীর
  • “যেখানে আইন নেই সেখানে স্বাধীনতা থাকতে পারে না” উক্তিটি- জন লকের।
  • বাংলাদেশের সংবিধানে নাগরিকত্বের কথা উল্লেখ আছে - ৬ নং অনুচ্ছেদ।
  • বিশ্বে নারীদের প্রথম ভোটাধিকার প্রদান করা হয়- নিউজিল্যান্ড (১৮৯৩)।
  • সামাজিক অধিকার— ক) জীবন ধারণের অধিকার, খ) চলাফেরার অধিকার, গ) সম্পত্তি ভোগের অধিকার, ঘ) মতামত প্রকাশের অধিকার, ঙ) সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, চ) সভা-সমিতির অধিকার, ছ) ধর্মীয় অধিকার, জ) আইনের চোখে সমান, ঝ) পরিবার গঠনের অধিকার, ঞ) ভাষা ও সংস্কৃতির অধিকার, ট) খ্যাতি লাভের অধিকার।
  • রাজনৈতিক অধিকার- ক) স্থায়ীভাবে বসবাস করার অধিকার, খ) নির্বাচনের অধিকার, গ) সরকারী চাকরি লাভের অধিকার, ঘ) আবেদন করার অধিকার, ঙ) বিদেশে অবস্থানকালে নিরাপত্তা অধিকার, চ) সরকারের সমালোচনা করার অধিকার।
  • সার্বজনীন ভোটাধিকারের জন্য সার্বজনীন শিক্ষার প্রয়োজন- উক্তিটি জে. এস. মিল
Content added By
ম্যাকিয়াভেলী
আলফ্রেড মার্শাল
হব্‌স
অ্যারিস্টটল
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের জেলা পরিচিতি.
Content

ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার রাষ্ট্র বাংলাদেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। প্রশাসনিকভাবে এটি ঢাকা জেলার প্রধান ভৌগোলিকভাবে এটি বাংলাদেশের মধ্যভাগে বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে একটি সমতল এলাকাতে অবস্থিত দক্ষিণ এশিয়ায় মুম্বাইয়ের পরে দ্বিতীয় বৃহৎ অর্থনীতির শহর। আন্তর্জাতিকভাবে ঢাকা একটি অতিমহানগরী মেগাসিটি (১১তম); ঢাকা মহানগরী এলাকার জনসংখ্যা প্রায় ৩ কোটি। জনসংখ্যার বিচারে ঢাকা দক্ষিণ দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম শহর।

জেনে নিই

  • মনে করা হয়- বল্লাল সেন কর্তৃক নির্মিত ঢাকেশ্বরী মন্দির থেকে এর নামকরণ করা হয়- ঢাকা।
  • পুরাতন নাম-ঢাবেক্কা, ঢাক্কা, জাহাঙ্গীরনগর।
  • ঢাকা বাংলার রাজধানী হয়েছে মোট ৫ বার।
  • প্রথম: ১৬১০ সালে সুবেদার ইসলাম খাঁ কর্তৃক।
  • দ্বিতীয়: ১৬৬০ সালে মীর জুমলা রাজমহল থেকে ঢাকায় নিয়ে আসেন।
  • তৃতীয়: ১৯০৫ বঙ্গঙ্গের সময়- লর্ড কার্জন কর্তৃক।
  • চতুর্থ: ১৯৪৭ সাল : ভারত-পাকিস্তান বিভক্তির সময়।
  • পঞ্চম: ১৯৭১ সাল: স্বাধীনতা যুদ্ধের পর। স্বাধীনতার পূর্বে ঢাকা রাজধানী ছিল- ৪ বার।
  • ১৮৬৪ সালে ঢাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে বাকল্যান্ড বাঁধ দেওয়া হয়।
  • ১৯০১ সালে ঢাকায় সর্বপ্রথম বৈদ্যুতিক বাতি চালু হয়। (আহসান মঞ্জিলে) ।
  • প্রাক মুঘল আমলের নির্মিত ঢাকার সর্বপ্রাচীন মসজিদ-বিনত বিবির মসজিদ।
  • গুরুদুয়ারা নামক শাহী মন্দির- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাংলাদেশে শিখদের একমাত্র মন্দির)।
  • নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
  • আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট- ঢাকার সেগুন বাগিচায়।
  • আফগান দুর্গ- ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে। সামরিক যাদুঘর- মিরপুর।
  • ঢাকা শহরের গ্যাস সরবরাহ করা হয়- তিতাস গ্যাস ক্ষেত্র থেকে।
  • SPARRSO-Spacer Research and Remote Sensing Organization প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত ঢাকার আগারগাও এ অবস্থিত।
  • ICDDRB, IJSG, CIRDAP-এর সদর দপ্তর ঢাকায়।
  • BAEC-Bangladesh Atomic Energy Commission এর সদর দপ্তর বাংলা একাডেমি, ঢাকা
  • সার্ক কৃষি তথ্য কেন্দ্র (SAIC) কোথায় অবস্থিত-ফার্মাগেট, ঢাকা। (প্রতিষ্ঠা-১৯৮৯)।
  • বাংলাদেশের বেতারের সদর দপ্তর ঢাকার আগারগাঁও (১৯৩৯ সালের ১৬ ডিসেম্বর উদ্বোধন)।
  • ঢাকার প্রথম সংবাদপত্র- ঢাকা প্রকাশ (১৮৬১ সালে প্রকাশিত হয়)।
  • বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস) এর সদর দপ্তর- পুরানা পল্টন, ঢাকা ।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব : নবাব আব্দুল গনি, খাজা আহসান উল্লাহ, নবাব সলিমুল্লাহ,
Content added By
  • মুন্সীগঞ্জের পূর্বনাম বিক্রমপুর, ইন্দ্রাকপুর ।
  • হায়দার আলী মুন্সীর নামানুসারে মুন্সীগঞ্জ নামকরণ করা হয়। ধলেশ্বরী নদীর তীরে অবস্থিত।
  • ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রমকারী ব্রজেন দাস (৬বার অতিক্রম) এর বাড়ী- মুন্সীগঞ্জে।
  • বৌদ্ধ ধর্মের প্রচারক অতীশ দীপংকরের বাড়ী- মুন্সীগঞ্জে।
  • ইন্দ্রাকপুর দুর্গ- মুন্সীগঞ্জে। দেশের প্রথম ওষুধ শিল্পনগরী বাউশিয়া, গজারিয়া, মুন্সীগঞ্জে।
  • মাওয়া ফেরীঘাট- মুন্সীগঞ্জে ।
  • পদ্মা সেতু নির্মিত হয়েছে মাওয়া- জাজিরা পয়েন্ট।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব: স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু, দেশবন্ধু চিরঞ্জন দাস, ইমদাদুল হক মিলন (ঔপনাসিক)।
Content added By
  • প্রাচীন নাম- চন্দ্রপ্রতাপ ।
  • মানিক চাঁদের নামানুসারে মানিকগঞ্জ নামকরণ করা হয়।
  • একচালা দুর্গ শিবালয়- মানিকগঞ্জে।
  • দত্ত গুপ্তদের বাসভবন- মানিকগঞ্জে।
  • ইমাম পাড়া জামে মসজিদ- মানিকগঞ্জে
  • দর্শনীয় স্থান: কালিয়াটি প্রাসাদ, তেওয়া জমিদার বাড়ি
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব: হীরালাল সেন (উপমহাদেশের চলচ্চিত্রের জনক), ড. দীনেশ চন্দ্র সেন (সাহিত্যিক)
Content added By
  • পূর্বনাম- জয়দেবপুর।
  • মুসলিম বীর পালোয়ান গাজীর নামানুসারে গাজীপুর নামকরণ হয়।
  • বাংলাদেশের একমাত্র মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি- গাজীপুরে।
  • বাংলাদেশের একমাত্র টাকা ছাপানোর প্রেস সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস কোথায়- গাজীপুরে।
  • সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস থেকে মুদ্রিত প্রথম নোট- ১০ টাকার নোট।
  • বাংলাদেশে প্রথম নোট চালু হয়- ৪ মার্চ, ১৯৭২ সালে।
  • ভাওয়ালের গড়- গাজীপুরে। এখানে গজারি বৃক্ষ পাওয়া যায়।
  • বাংলাদেশের একমাত্র অস্ত্র নির্মাণ কারখানা- গাজীপুরে অবস্থিত।
  • BARI (Bangladesh, Agricultural Research Institute) জয়দেবপুর, গাজীপুর।
  • BRRI (Bangladesh Rice Research Institute) জয়দেবপুর, গাজীপুর।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কৃষি উদ্যান- কাশিমপুর, গাজীপুর।
  • কিশোর অপরাধ কেন্দ্র টঙ্গী, গাজীপুর।
  • দেশের প্রথম নারী কারাগার- গাজীপুরে (স্থাপিত ১৯৮২ সালে)।
  • ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (IUT)- গাজীপুর
  • আনসার একাডেমী সফিপুর, গাজীপুর। তেলবীজ গবেষণা কেন্দ্র- জয়দেবপুর, গাজীপুর।
  • উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র- জয়দেবপুর, গাজীপুর।
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সদর দপ্তর- গাজীপুরে।
  • মধুপুরের বনভূমিকে পত্রঝরা বন বলা হয়। মধুপুরের বনভূমি- শাল বৃক্ষের জন্য বিখ্যাত ।
  • সম্প্রতি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ সাফারি পার্ক “বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক গাজীপুরে কালিয়াকৈরে
  • তাবলীগ জামাতের বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়- গাজীপুরের তুরাগ নদীর তীরে।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব: বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ।
Content added By

বিশ্ব ধর্মের দেবতা নারায়ণ ঠাকুরের নামানুসারে নারায়ণগঞ্জ নামকরণ করা হয় এটি শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে অবস্থিত। নারায়ণগঞ্জকে প্রাচ্যের ড্যান্ডি বলা হয়। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় নদী বন্দর- নারায়ণগঞ্জ। পৃথিবীর বৃহত্তম পাটকল “ আদমজি” পাটকল নারায়ণগঞ্জে যা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫১ সালে এবং বন্ধ হয় ২০০২ সালের ৩০ জুন।

জেনে নিই

  • লোকশিল্প যাদুঘর (সোনারগাও) মোঘল আমলে বাংলার রাজধানী ছিল ।
  • বাংলার রাজধানী সোনারগাঁয়ে স্থাপন করেন- ঈসা খাঁ ।
  • সোনারগাও থেকে মধ্য এশিয়া পর্যন্ত বিখ্যাত রোডের নাম- গ্রান্ড টাঙ্ক রোড (নির্মাতা শেরশাহ)।
  • বাংলার তাজমহল নামে খ্যাত- সোনারগাও।
  • বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা ১৩৪৫ সালে সোনারগাঁ ভ্রমণ করেন ।
  • বসুন্ধরা কাগজ কল-নারায়ণগঞ্জে (কাঁচামাল আমদানিকৃত মন্ড)।
  • আনন্দ শিপইয়র্ড লিমিটেড- নারায়ণগঞ্জে
  • বাংলাদেশ থেকে রপ্তানিকৃত প্রথম জাহাজটির নাম “স্টেলা মেরিস”। নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান আনন্দ শিপইয়ার্ড
  • বাংলাদেশের প্রথম ট্যানারি স্থাপন করা হয়- নারায়ণগঞ্জে (১৯৫০ সালে)।
  • সোনার গাঁয়ের ঐতিহাসিক স্থান: পানাম নগর, সোনাবিবির মাজার, বিবির মাজার, গিয়াস উদ্দিন আযম শাহের মাজার, ঈসা খাঁর স্মৃতি বিজড়িত লোক ও কারুশিল্প যাদুঘর, গ্রান্ড টাঙ্ক রোড
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব: জ্যোতিবসু (পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী), কে. এম শফিউল্লাহ ।
Content added By
  • রাজা নরসিংহ এর নামানুসারে নামকরণ করা হয়।
  • মেঘনা ও শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে অবস্থিত।
  • একমাত্র তাঁত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র- নরসিংদীতে।
  • "ওয়ারি বটেশ্বর” বাংলাদেশে আবিষ্কৃত সর্বশেষ প্রত্মতাত্ত্বিক নিদর্শন।
  • বাংলাদেশের প্রথম সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপন হয়েছে- নরসিংদী জেলার করিমপুর ও নাজরপুরে।
Content added By
  • যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত। বৃটিশ আমলে টেংগু সাহেবের আমল থেকে টাঙ্গাইল নামকরণ করা হয়।
  • বিখ্যাত আতিয়া জামে মসজিদ, ইছামতি দীঘি, সাগরদীঘি- টাঙ্গাইলে।
  • দর্শনীয় স্থান: মধুপুরের গড়, ভারতেশ্বরী হোমস, মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব: আবু সাইদ চৌধুরী (সাবেক রাষ্ট্রপতি), নাট্যকার মামুনুর রশিদ, বীর কাদের সিদ্দিকী, সাহিত্যিক দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার।
Content added By
  • কিশোরগঞ্জ পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদীর তীরে অবস্থিত।
  • নন্দকিশোর প্রামানিক এর নামানুসারে কিশোরগঞ্জের নামকরণ করা হয়েছে।
  • প্রস্তাবিত ৬৫ তম জেলা- ভৈরব (কিশোরগঞ্জে)।
  • বাংলার প্রথম মহিলা কবি চন্দ্রাবতী, বীরপ্রতীক সেতারা বেগমের বাড়ি কিশোরগঞ্জে।
  • দর্শনীয় স্থান: ঐতিহাসিক জঙ্গল বাড়ি, এগারসিন্ধু দুর্গ, বিখ্যাত শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠ।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব: রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, এ্যাডভোকেট আব্দুল হামীদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও শিল্পচার্য জয়নুল আবেদীন।
Content added By
  • হাজী শরীয়তুল্লাহ এর নামানুসারে শরীয়তপুরের নামকরণ করা হয়।
  • হাজী শরীয়তুল্লাহ ফরায়েজি আন্দোলনের প্রথম মুসলমান নেতা।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব: হাজী মোঃ শরীয়তুল্লাহ, দুদু মিয়া, প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী আব্দুল আলীম, অতুল প্রসাদ সেন, ঔপন্যাসিক আৰু ইসহাক ।
  • দর্শনীয় স্থান: কীর্তিনাশা মঠ
Content added By
  • হযরত বদর উদ্দিন মাদার শাহ (রাঃ) এর নামানুসারে মাদারীপুর জেলার নামকরণ হয়েছে।
  • তানলফ সাহেবের নীলকুঠি- মাদারীপুরের আউলিয়াপুর।
  • ডাঃ জোহরা বেগম উপমহাদেশের প্রথম মহিলা তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে গাইনী বিভাগ চালু করেন।
  • দর্শনীয় স্থান: শাহ মাদারের দরগাহ, আউলিয়ার নীলকুঠি, শুকনি লেক, অন্নপূর্ণা মন্দির।
  • কৃতি সন্তান- স্থপতি এফ আর খান (ফজলুর রহমান), সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সৈয়দ আবুল হোসেন।
Content added By
  • পূর্বনাম- ফতেহাবাদ এটি আড়িয়াল খাঁ নদীর তীরে অবস্থিত।
  • পীরে কামেল হযরত শেখ ফরিদের নামানুসারে এ জেলার নামকরণ করা হয় ফরিদপুর।
  • নদী গবেষণা ইনিস্টিটিউট-ফরিদপুরে। নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৭ সালে । পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে ফরিদপুরে স্থানান্তরিত করা হয়
  • কৃতিসন্তান- কবি জসীমউদ্দীন, নওয়াব আব্দুল লতিফ (সমাজ সংস্কারক), মহাকবি আলাওল, বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী , আব্দুল রউফ।
  • দর্শনীয় স্থান: শ্রী অঙ্গন, আটরশি ।
Content added By
অসহযোগ আন্দোলন
খিলাফত আন্দোলন
ফরায়েজী আন্দোলন
ফকির আন্দোলন
  • প্রাচীন নাম- গোয়ালন্দ, এটি পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত।
  • সম্রাট আকবরের আমলে এই জনপদে একটি রাজবাড়ি ছিল রাজার বাড়ি থেকে রাজবাড়ি নামকরণ করা হয়।
  • রাজবাড়ি জেলার গোয়ালন্দ দৌলদিয়া নামক স্থানে যমুনা নদী মিলিত হয়েছে।
  • দর্শনীয় স্থান- কবি মোশাররফ হোসেনের সমাধি, বালিয়াকান্দি জমিদার বাড়ি, দৌলতদিয়া ঘাট।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- মীর মোশারফ হোসেন, ড. কাজী মোতাহার হোসেন, মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরী, কাজী আব্দুল ওদুদ।
Content added By
  • রাসমনির নাতি গোপালের নামানুসারে গোপালগঞ্জ নামকরণ হয়।
  • মধুমতি নদীর তীরে অবস্থিত।
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর মাজার- গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায়।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (জাতির জনক ও বাংলাদেশের প্রথম প্রেসিডেন্ট) ।
  • ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার এবং বর্তমান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা।
  • কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য, ঐতিহাসিক রমেশ চন্দ্র মজুমদার, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য (পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী)।
Content added By
  • শিলাহাট থেকে সিলেট এর উৎপত্তি। সিলেট সুরমা নদীর তীরে অবস্থিত।
  • পূর্বনাম- শ্রীহট্ট/জালালাবাদ । ৩৬০ আউলিয়ার শহর বলা হয়- সিলেটকে।
  • ১৮৫৪ সালে সিলেটের মালনিছড়ায় প্রথম (বাংলাদেশে) চা চাষ শুরু হয়।
  • বাংলাদেশের প্রথম সাইবার সিটি-সিলেট। বাংলাদেশের শীতলতম জেলা বলা হয়- সিলেটকে।
  • বাংলাদেশে প্রথম স্পেশাল অর্থনৈতিক জোন স্থাপিত হচ্ছে- সিলেটে।
  • কুলন্ত রেলওয়ে কোম্পানীগঞ্জ, সিলেট।
  • বাংলাদেশে ১ম গ্যাস ফিল্ড আবিষ্কৃত হয়- ১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুরে।
  • ১ম গ্যাস চালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র-হরিপুর, সিলেট। কৈলাশটিলা ও বিয়নীবাজার গ্যাস ক্ষেত্র সিলেটে।
  • ১৯৮৬ সালের ২২ ডিসেম্বর সিলেটের হরিপুরে তেল পাওয়া যায়।
  • ১৯৮৭ সালের জানুয়ারি মাসে ১ম তেল উত্তোলন শুরু হয়। ১৯৯৪ সালে তেল উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়।।
  • সিলেট এলাকা মুক্তিযুদ্ধের সময় ৫নং সেক্টরের অধীনে ছিল।
  • হরিপুরে তেল ক্ষেত্র আবিষ্কার করে BAPEX ।
  • সিলেটের স্থলবন্দর শুল্ক স্টেশন- ৪টি (তামাবিল, ভোলাগঞ্জ, শেওলা, জকিগঞ্জ)।
  • জৈন্তাপুর ও জকিগঞ্জ সীমান্ত সিলেটে। ছাগল প্রজনন কেন্দ্র- টিলাগড়, সিলেট।
  • দেশের প্রথম শুটিং একাডেমি নির্মিত হচ্ছে- সিলেটে।
  • সিলেটের জকিগঞ্জ থানার মধ্যে দিয়ে সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
  • মনে করা হয় আধুনিক সিলেটই হরিকেল জনপদ।
  • কাঁচ বালির সর্বাধুনিক মজুদ আছে সিলেটে। বাংলাদেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয় সিলেটের লালখানে।
  • সিলেটে ওসমানি স্মৃতি জাদুঘর ও ওসমানি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর রয়েছে।
  • মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি এম.এ.জি ওসমানির জন্ম- সিলেটে।
  • মুক্তিযোদ্ধা কাঁকন বিবির বাড়ি সিলেটে। বিখ্যাত মনিপুরী নাচ- সিলেটের।
Content added By
ইসলামাবাদ
ইসলামাবাদ
আহমেদাবদ
হােসনাবাদ
টারশিয়ারি যুগে
প্লাইস্টোনিন যুগে
সাম্প্রতিক যুগে
জুরাসিব যুগে
মাহ্, গজারী, মেহগনি গাছ
গর্জন, জামরুল, সেগুন গাছ
গেওয়া, কেওড়া, আগর গাছ
সেগুন, মেহগুনি, জারুল গাছ
জারুল, শাল, সুন্দরী গাছ
  • মৌলভী কুদরত উল্লার নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়। এটি মনু নদীর তীরে অবস্থিত।
  • বাংলাদেশে মোট ১৬৭ টি চা বাগান রয়েছে। এর মধ্যে ৯১ টি মৌলভীবাজারে। বাংলাদেশে চায়ের রাজধ বলা হয় শ্রীমঙ্গলকে।
  • বাংলাদেশে চা গবেষণা কেন্দ্র- শ্রীমঙ্গলে।
  • মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্র খনন করে অক্সিডেন্টাল কোম্পানি (USA)
  • বলিশিরা ভ্যালি- মৌলভীবাজারে।
  • মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত (একমাত্র) মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায় উৎপত্তি বড়লেখা পাঘারিয়া পাহাড়
  • মুলাইছড়ি ইকোপার্ক অথবা মাধবকুন্ড ইকোপার্ক, মৌলভীবাজার জেলা কুলাউড়া উপজেলায়।
  • বাংলাদেশে সবচেয়ে চা উৎপাদন হয় মৌলভীবাজারে।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- নীলা দত্ত নাগ (ঢা.বি. এর ১ম ছাত্রী), সৈয়দ মুজতবা আলী ।
  • দর্শনীয় স্থান- টি মিউজিয়াম (শ্রীমঙ্গল), মাধবকুন্ড জলপ্রপাত, হাকালুকি হাওড়, বাইক্কা বিল, মুনিপুরী পল্লী।
Content added By
  • হাবিব উল্লাহর নাম অনুসারে এর নামকরণ করা হয়। এশিয়ার সবচেয়ে বড় গ্রাম বানিয়াচং হবিগঞ্জে ।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- স্যার ফজলে হাসান আবেদ (ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা, মেজর আব্দুর রব ।
  • দর্শনীয় স্থান- ৩টি গ্যাস ফিল্ড-হবিগঞ্জ, রণিদপুর, বিবিয়ানা, ক্যালেন্দা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান, বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্র।
Content added By
  • সুরমা নদীর তীরে অবস্থিত।
  • সুনামদী নামক এক মুসলিম সৈনিক নাম অনুসারে এর নামকরণ করা হয়।
  • ছাতক সিমেন্ট কারখানা সুনামগঞ্জে।
  • বাংলাদেশের ২য় বৃহত্তম হাওড় টাঙ্গুয়ার হাওর সুনামগঞ্জে (আয়তন ৯৭২৫ হেক্টর)।
  • ২০০০ সালে UNESCO টাঙ্গুয়ার হাওরকে ১০৩১তম ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ বা বিশ্ব ঐতিহ্য ঘোষণা করে।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিম, হাছন রাজা ।
Content added By
  • কীর্তন খোলা নদীর তীরে অবস্থিত। বরিসল্ট থেকে এর নামকরণ করা হয়।
  • প্রাচীন/পূর্ব নাম- চন্দ্রদ্বীপ, বাকলা, ইসমাইলপুর ।
  • বরিশালকে বাংলার শস্য ভাণ্ডার বলা হয়। বরিশালকে বাংলার ভেনিস বলা হয়।
  • বরিশালের আমতলায় স্থাপিত মুক্তিযুদ্ধ ভাষ্কর্যটির নাম- বিজয় বিহঙ্গ।
  • দর্শনীয় স্থান- শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ, দুর্গাসাগর দীঘি, বাকলার প্রাচীন রাজবাড়ি।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- এ. কে (আবুল কাশেম) ফজলুল হক, চারণ কবি মুকুন্দ দাস, কবি সুফিয়া কামাল, আলতাফ মাহমুদ (সুরকার), মনসামঙ্গলার কবি বিজয় গুপ্ত, কুসুম কুমারী দাস (জীবনানন্দ দাশের মা), রূপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ দাশ, বীরশেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর, ভারতের বর্তমান অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী ও আব্দুল জাব্বার খান
Content added By
  • তেতুলিয়া নদীর তীরে অবস্থিত।
  • ধর্মসাধক ভোলাগাজীর নামে এর নামকরণ করা হয়। তেতুলিয়া ও মেঘনা নদীর তীরে মাঝখানে অবস্থিত ।
  • প্রাচীন নাম- শাহবাজপুর বাংলাদেশের দ্বাপ জেলা বলা হয় ভোলাকে ।
  • বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বাপ- ভোলা ।
  • দর্শনীয় স্থান- পর্তুগিজরা বসবাস করতো- মনপুরা দ্বীপে।
  • বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্মৃতি জাদুঘর- ভোলায় ।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল, তোফায়েল আহমেদ।
  • বিখ্যাত চর- চর জব্বার, চর ফয়েজ উদ্দিন, চর নিউটন, চর কুকড়ী-মুকড়ী ও চর ফ্যাশন ।
Content added By
  • পায়রা নদীর তীরে অবস্থিত।
  • দেবেন্দ্র নাথ দত্তের "পটুয়ার খান" কবিতা থেকে এর নামের উৎপত্তি।
  • পটুয়াখালী চন্দ্রদ্বীপ রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল।
  • পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া থানার খেপুপাড়ায় বাংলাদেশের ২য় বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটা অবস্থিত।
  • কুয়াকাটাকে বাংলাদেশের সাগরকন্যা বলা হয়। এর দৈঘ্য ১৭/১৮ কি.মি প্রস্থ ৩ কি.মি।
  • বাংলাদেশের তৃতীয় সমুদ্রবন্দর (পায়রা বন্দর) কলাপাড়া উপজেলার রাবনাবাদ ।
  • কুয়াকাটা বিশ্বের অন্যতম দুটি সমুদ্র সৈকতের একটি যেখানে সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয় উপভোগ করা যায় (অন্যটি ওসাক জাপান)
Content added By
  • সাতঘর থেকে সাতঘরিয়া সেখান থেকে সাতক্ষীরা নামকরণ হয়।
  • পূর্ব নাম- সাতঘরিয়া। সাতক্ষীরা জেলার পশ্চিম দিকে হাড়িয়াভাঙ্গা নদী অবস্থিত।
  • হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর তীরে দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ রয়েছে। আয়তন ৮ বর্গ কি.মি. ।
  • ১৯৮১ সালে ভারত দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপকে জোর করে দখল করে নেয়।
  • দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের ভারতীয় নাম- নিউমুর বা পূর্বশা।
  • বাংলাদেশের আয়তনে বৃহত্তম থানা শ্যামনগর- সাতক্ষীরায়।
Content added By
  • ইহা মধুমতি নদীর তীরে অবস্থিত। বাগেরহাট থেকে এর নামকরণ করা হয়।
  • পীরে কামেল হযরত খান জাহান আলী (রাঃ) সর্বপ্রথম এ প্রতিষ্ঠা করেন।
  • এখানে খান জাহান আলী নির্মিত ষাট গম্বুজ মসজিদ রয়েছে। যার গম্বুজ সংখ্যা ৭৭+৪=৮১ টি।
  • মধ্যযুগের সবচেয়ে বড় মসজিদ ষাট গম্বুজ মসজিদ।
  • UNESCO ষাট গম্বুজ মসজিদকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ (বিশ্ব ঐতিহ্য) ঘোষণা করে ১৯৮৫ সালে।
  • অযোধ্যা মঠ, জিন্দাপীরের মাজার, ঘোড়া দিঘি রয়েছে বাগেরহাটে।
  • মংলা সমুদ্র বন্দর-বাগের হাটে। এটি পশুর নদীর তীরে। মহিষ প্রজনন কেন্দ্র- বাগেরহাট।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বনভূমির পরিমাণ বিদ্যমান- বাগেরহাটে।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- হযরত খান জাহান আলী, আনিসুজ্জামান, ড. নীলিমা ইব্রাহিম (কবি ও সাহিত্যিক)।
Content added By
  • কপোতাক্ষ নদীর তীরে অবস্থিত। পূর্ব নাম খলিফাতাবাদ।
  • বাংলাদেশের মৃতপ্রায় ব-দ্বীপ যশোর।
  • বাংলাদেশের বৃহত্তম স্থলবন্দর বেনাপোল-যশোরে।
  • এটি একমাত্র স্থল বন্দর যা সরকার কর্তৃক সরাসরি নিয়ন্ত্রিত।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সিনেমা হল মনিহার যশোর।
  • বাংলাদেশের প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা যশোর (৬ ডিসেম্বর ১৯৭১)।
  • মুক্তিযুদ্ধের সময় যশোর ৮ নং সেক্টর অধীনে ছিল ।
  • বারো ভূঁইয়াদের অন্যতম ভূইয়া রাজা প্রতাপাদিত্যের জমিদারী ছিল- যশোর।
  • বাংলা সনেটের প্রবর্তক মাইকেল মধুসূদনের বাড়ি যশোরের সাগরদাড়ি।
  • এয়ার ফোর্স একাডেমী- যশোর। প্রতিষ্ঠা ১৯৭৪ সালে।
  • যশোর তুলা চাষের জন্য বিখ্যাত জেলা।
  • বল ও ধূপ নৃত্য যশোরের নৃত্য।
  • ভবদহ বিল-যশোর।
Content added By
  • নড়াইল জমিদার পরিবার নামানুসারে এর নামকরণ।
  • চিত্র শিল্পী এস.এম সুলতানের শিশুস্বর্গ, অরুনিমা ইকোপার্ক-কালিয়া, নড়াইল
  • দর্শনীয় স্থান- এস এম সুলতান কমপ্লেক্স, বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখের জন্মস্থান, পণ্ডিত রবি শংকরের বাড়ি, সাহিত্যিক নীহার রঞ্জন গুপ্তের নিবাস।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- এস. এম. সুলতান, বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ, পণ্ডিত রবি শংকর, নীহার রঞ্জন গুপ্ত ।
Content added By
  • কুমার ও গড়াই নদীর তীরে অবস্থিত। মাঘ মাসের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়।
  • বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষরমুক্ত জেলা।
  • বাংলাদেশের ২টি মসলা গবেষণা কেন্দ্রের ১টি মাগুরায় (অন্যটি বগুড়ায়)।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- প্রাবন্ধিক ডা: লুৎফর রহমান, কবি মোজাম্মেল হক, কবি ফররুখ আহমদ, ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান।
Content added By
  • নবগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। দক্ষিণ বঙ্গের প্রবেশদ্বার।
  • ঝিনুকের গ্রাম অর্থে ঝিনাইদহের উৎপত্তি।
  • বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের বাড়ি- ঝিনাইদহ।
  • উন্নত জাতের হরি ধানের আবিষ্কারক হরিপদ কাপালীর বাড়ি ঝিনাইদহে।
  • ট্রপিক অব ক্যান্সার/কর্কট ক্রান্তি রেখা ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ থানার উপর দিয়ে গিয়েছে।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান, কবি পাগলা কানাই, লালন শাহ ।
Content added By
  • গড়াই নদীর তীরে অবস্থিত।
  • কুষ্টিয়া গ্রামের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়।
  • কুষ্টিয়ার পূর্ব নাম নদীয়া, নদীয়া লক্ষণ সেনের রাজধানী ছিল।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র ভেড়ামারা (কুষ্টিয়ায়)।
  • কষ্টিয়ার ভেড়ামাড়ার ২৬টি উন্নত গাজা উৎপাদনকারী গ্রামকে গোল্ডেন ভিলেজ বলে।
  • ১৮৬২ সালে বাংলাদেশে প্রথম রেল যোগাযোগ শুরু হয় কুষ্টিয়ার জগতি থেকে দর্শনা পর্যন্ত।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- মীর মোশাররফ হোসেন, লালন শাহ, কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদার, শাহ আজিজুর রহমান, ফরিদা পারভিন।
  • দর্শনীয় প্রমুখ স্থান- রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ি, রেনউইক বাঁধ, লালন একাডেমি।
Content added || updated By
  • কর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত।
  • চিৎ-ত-গৌ (অর্থ-যুদ্ধ) থেকে চিটাগাং বা চট্টগ্রাম।
  • পূর্বনাম- চট্টলা, চাটগাঁ, পোর্টগ্রান্ডে, ইসলামাবাদ।
  • ইসলামাবাদ নাম রাখেন শায়েস্তা খান।
  • চট্টগ্রামকে বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার বলা হয়।
  • বাংলাদেশের বৃহত্তম লৌহ ও ইস্পাত কারখানা- “চট্টগ্রাম স্টীল মিল” চট্টগ্রামে।
  • এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম ইকোপার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেন চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে।
  • ELR-Eastern Refinery Limited কোথায়- কর্ণফুলী, চট্টগ্রামে।
  • মেরিন ফিশারিজ একডেমি-চট্টগ্রামে ।
  • নেভাল একাডেমি-পতেঙ্গা, চট্টগ্রামে। এটি প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭৬ সালে।
  • মিলিটারী একাডেমি প্রতিষ্ঠা হয় ১১ জানুয়ারি ১৯৭৪ ।
  • মেরিন একাডেমি- জলদিয়া, চট্টগ্রাম। মেরিন একাডেমি প্রতিষ্ঠা হয়- ১৯৬২।
  • চন্দ্রনাথের-সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম। চন্দ্রনাথের পাহাড়- হিন্দুদের তীর্থস্থান।
  • বাংলাদেশের প্রথম EPZ চট্টগ্রামে (১৯৮৩ সালে)।
  • বাংলাদেশের বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রামে (প্রতিষ্ঠা ১৮৮৭ সালে)।
  • চট্টগ্রামে কমনওয়েলথ সমাধি (War Cemetery) রয়েছে (যারা ২য় বিশ্বযুদ্ধে শহীদ হন) ।
  • এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন (প্রতিষ্ঠা-২০০৬, চালু ২০০৮)।
  • ফয়েস লেক নির্মিত হয়- ১৯২৪ সালে।
  • ১৯৭১ সালে ২৬ মার্চ চট্টগ্রামে কালুর ঘাটে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপন করা হয়, যা বিলুপ্ত হয় ৩০ মার্চ। সন্দ্বীপ, চট্টগ্রামে প্রাচীনকালে এখানে সামুদ্রিক জাহাজ তৈরি করা হতো। বাংলাদেশের চা বোর্ড চট্টগ্রামে (প্রতিষ্ঠ-১৯৭৭)। সামাজিক বনায়ন কর্মসূচি ১ম কোথায় শুরু হয়- চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া (১৯৮১ সালে)।
  • সাঙ্গু ভ্যালি-চট্টগ্রামে।
  • চট্টগ্রামের কুতুবদিয়া বাংলাদেশের একমাত্র গন্ধক খনি ।
  • বিভাগ অনুযায়ী বাংলাদেশের বেশি বনভূমি চট্টগ্রাম বিভাগে ।
  • বন গবেষণা ইনস্টিটিউট-চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
  • বাংলাদেশের ১ম প্রজাপতি পার্ক-পতেঙ্গায়, চট্টগ্রামে।
  • বাংলাদেশের একমাত্র ভেটেনারি এ্যান্ড অ্যানিমেল সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয়-চট্টগ্রাম।
  • বাংলাদেশে ১ম বার্জমাউন্টেড বিদ্যুৎ কেন্দ্র চট্টগ্রাম ।
  • চট্টগ্রামকে বলা হয়-হেলদি সিটি। এটি ঘোষণা করে WHO।
  • বাংলাদেশের একমাত্র তেল শোধনাগার “ইস্টার্ন রিফাইনারী”- পতেঙ্গা, চট্টগ্রামে।
  • শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের পূর্ব নাম- এম.এ হান্নান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
  • দেশের প্রথম লৌহ ও ইস্পাত কারখানা চট্টগ্রামে। দেশের প্রথম টায়ার ইন্ডাস্ট্রি-মীরসরাই চট্টগ্রামে।
  • জব্বারের বলীখেলা কোথায় হয়- চট্টগ্রামের লালদিঘিতে।
  • বাংলাদেশের প্রথম ও বৃহত্তম কন্টেইনার ডিপো-চট্টগ্রামে।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ, আবুল ফজল (কবি), কোরেশী মাগন ঠাকুর (সাহিত্যিক), দৌলত কাজী, দৌলত উজীর বাহারাম খান (সাহিত্যিক, দেদার (ব্রিটিশ বিরোধী নেত্রী), মাস্টার দা সূর্যসেন, ড. মুহাম্মদ ইউনুস (শান্তিতে নোবেল জয়ী প্রথম বাংলাদেশী)।
Content added By
অবিরাম প্রস্রবণ
সবিরাম প্রস্রবণ
উষ্ণ প্রস্রবণ
গিরিখাত জলপ্রপাত
  • বাংলাদেশের পর্যটন রাজধানী-কক্সবাজার ।
  • ১৭৯৮ সালে ইংরেজ কর্মচারী ক্যাপ্টেন হ্যারাম কক্স এর নামে কক্সবাজার নামকরণ করা হয়।
  • নাফ নদীর তীরে অবস্থিত। পূর্বনাম পালকিং/ফালকিং।
  • পৃথিবীর বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ্য-১২০ কি.মি. ।
  • সেন্টমার্টিন দ্বীপের আয়তন ৮ বর্গ কি.মি. সেন্টমার্টিন দ্বীপের আরেক/পুরাতন নাম- নারিকেল জিঞ্জিরা।
  • বাংলাদেশের একমাত্র সামুদ্রিক প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন। বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের স্থান ও দ্বীপ- ছেড়া দ্বীপ
  • ছেঁড়াদ্বীপ সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে ৫ কি.মি. দক্ষিণে অবস্থিত।
  • ছেঁড়াদ্বীপের আয়তন-৩ কি.মি. । ইনানী সমুদ্র সৈকত-কক্সবাজারে। নাপিতখালী ভ্যালি কক্সবাজারে ।
  • কক্সবাজারের পশ্চিমে- সোনাদ্বিয়া দ্বীপ অবস্থিত। টেকনাফকে সেন্টমার্টিন যাওয়ার গেটওয়ে বলা হয়।
  • বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপ মহেশখালী দ্বীপ- কক্সবাজার।
  • মহেশখালী দ্বীপে আদিনাথ মন্দির রয়েছে। কুতুবদিয়া বাতিঘর এর জন্য বিখ্যাত দ্বীপ।
  • বাংলাদেশের একমাত্র সাফারি পার্ক (ডুলাহাজরা) বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক-চকোরিয়া, কক্সবাজার।
  • বাংলাদেশের প্রথম রাবার বাগান- রামুতে (১৯৫১ সালে তৈরি করা হয়)।
  • বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম ইউনিয়ন-সেন্টমার্টিন। আয়তন ৮ বর্গ মাইল ।
  • কক্সবাজারের তেজস্ক্রিয় বালিকে কালো সোনা বলা হয় (ইলমেনাইটকে) ।
  • বাংলাদেশের একমাত্র কৃত্রিম ম্যানগ্রোভ বন-চকোরিয়াতে, কক্সবাজার।
  • বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব কোণের থানা- টেকনাফ, কক্সবাজার।
  • সর্ব দক্ষিণের থানা- টেকনাফ। বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের ইউনিয়ন সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন।
  • বাংলাদেশের রামু মন্দির কক্সবাজারে।
  • প্রস্তাবিত সর্বশেষ গভীর সমুদ্র বন্দরটি স্থাপন করা হবে কক্সবাজারের মহেশখালীর সোনাদিয়ায় বাংলাদেশের একমাত্র শীতল পানির ঝরনা- হিমছড়িতে। টেকনাফ- নাফ নদীর তীরে অবস্থিত ।
Content added By
  • কমিল্লার জেলার পূর্ব নাম- ত্রিপুরা।
  • এই গোমতি নদীর তীরে অবস্থিত একে কুমিল্লার দুঃখ বলা হয়।
  • গোমতি বাংলাদেশের একমাত্র নদী যেখানে জোয়ার ভাটা হয় না। তাই একে কুমিল্লার দুঃখ বলা হয়।
  • কমনওয়েলথ সমাধি (War Cemetery) ১টি কুমিল্লায় অন্যটি চট্টগ্রামে।
  • ময়নামতি কমিল্লা জেলায় অবস্থিত। ময়নামতি বৌদ্ধ সভ্যতার ঐতিহাসিক নিদর্শন (স্থান)।
  • রাজা মানিক চন্দ্রের স্ত্রী রাণী ময়নামতির নামানুসারে এ স্থানের নামকরণ করা হয় ময়নামতি।
  • মধ্যযুগে বৌদ্ধ শাসনামলে ময়নামতি বাংলার রাজধানী ছিল।
  • শালবন বিহার ৮ম শতকের শেষ দিকে দেবরাজা ভবদেব এটি নির্মাণ করেন।
  • ভোজবিহার কুমিল্লার কোটবাড়ি। ধর্মসাগর দীঘি স্থল বন্দর কুমির।
  • কুটিলা/ কৌটিলা মুড়া, বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্র কমিল্লায় ।
  • বাংলাদেশের মিলিটারী একাডেমির সদর দপ্তর প্রথমে ছিল কুমিল্লায়।
  • BARD (1959) অবস্থিত এর প্রতিষ্ঠাতা আখাতার হামিদ খান।
  • দেশের প্রথম শতভাগ স্যানিটেশন আওতাভূক্ত জেলা-কুমিল্লা
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- নারী জাগরণের অন্যতম অগ্রণী নেত্রী নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী, বুদ্ধদেব বসু, খন্দকার মোশতাক আহমেদ।
Content added By
  • মেঘনা নদীর তীরে অবস্থিত।
  • জমিদার চাঁদরায়ের নামানুসারে চাঁদপুর নামকরণ করা হয়।
  • পদ্মা ও মেঘনা মিলিত হয়েছে চাঁদপুরে।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি আর্সেনিক আক্রান্ত জেলা।
  • নদীর মৎস্য/ইলিশ মাছ গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব - মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন (সওগাত পত্রিকার সম্পাদক), বাংলাদেশের প্রথম নারী পরাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
Content added By
  • রাজলক্ষ্মী নারায়ণের নামানুসারে লক্ষীপুর জেলার নামকরণ হয় ।
  • এয়োদশ শতাব্দীতে লক্ষীপুর ভুলুয়া রাজ্যের অধীনে ছিল।
  • ১৯২৬ সালে বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম সফর করেন।
  • বরিশাল ও লক্ষীপুরকে পৃথক করেছে- মেঘনা নদী ।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি সয়াবিন এই জেলায় উৎপন্ন হয়।
  • চর গজারিয়া, চর আলেকজেন্ডার লক্ষীপুরে।
  • দর্শনীয় স্থান- কামানখোলা জমিদার বাড়ি, খোয়াসাগর দীঘি, কমলাসুন্দর দীঘি, সাহানপুর নীলকুঠি।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- সার্কের প্রথম মহাসচিব আবুল আহসান, নিশাত মজুমদার এভারেষ্ট জয়ী, কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন।
Content added By
  • ফেনা নদীর তীরে অবস্থিত (বাংলাদেশের একমাত্র জেলা যা নদীর নামে নামকরণ করা হয়)
  • পূর্ব নাম- শমসেরনগর।
  • বাংলাদেশের প্রথম বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প ফেনী জেলায় সোনাগাজীতে (উইন্ডমিল)।
  • বিলোনীয়া স্থল বন্দর, মুহুরীর চর- ফেনীতে ।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- স্যার এ এফ রহমান, জহির রায়হান, শহীদুল্লাহ কায়সার, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া, নাট্যকার সেলিম আলদীন।
Content added By
  • মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর তীরে অবস্থিত।
  • পূর্বনাম ভুলুয়া/সাধুরাম ।
  • নিঝুম দ্বীপ নোয়াখালীর মেঘনা নদীর মোহনায়। এর পূর্ব নাম- বাউলার চর।
  • নোয়াখালীর মাঝিরা ১৯৬০ সালে নিঝুম দ্বীপ আবিষ্কার করে।
  • নিঝুম দ্বীপের আয়তন ৯১ বর্গ কি.মি. অথবা ৩৫.১৩৫ বর্গ মাইল ।
  • বজরা শাহী মসজিদ-বেগমগঞ্জ নোয়াখালী (মুর্শিদকুলি খাঁর সময় নির্মিত হয়)।
  • গান্ধী আশ্রম- নোয়াখালীতে। গান্ধী যাদুঘর- সোনাইমুড়ী, নোয়াখালী । চর শাহাবানী, উরির চর, চর শ্রীজনী, হাতিয়া দ্বীপ নোয়াখালীতে।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন, সার্জেন্ট জহুরুল হক (আগরতলা মামলার আসামী ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ মৃত্যু)।
Content added By
  • শংখ নদীর তীরে অবস্থিত।
  • বানরের বাধের ধারণা থেকে এর নামকরণ করা হয়। বাংলাদেশের সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা।
  • বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ - তাজিন ডং, বান্দরবান। তাজিন ডং এর অন্য নাম- বিজয় ।
  • তাজিন ডং মামরা শব্দ, এর অর্থ গভীর অরণ্যের পাহাড়। বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কেওক্রাডং, বান্দরবানে। বাংলাদেশের রাবার জোন হিসেবে খ্যাত বাইশারী (বাপরমন)।
  • চিম্বুক পাহাড়কে কালপাহাড় বা পাহাড়ের রানী বলা হয় ।
  • জনসংখ্যায় ক্ষুদ্রতম উপজেলা থানচি উপজেলা-বান্দরবন।
  • জাতীয় সংসদের ৩০০ নং আসন বান্দরবন। উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট-বান্দরবনে ।
  • বাংলাদেশের সর্বোচ্চ খাল "রাইথিয়াং খাল”- বান্দরবানে। দেশের সর্বোচ্চ সড়ক পথ হচ্ছে আলী কদম, থানচি।
Content added By
  • কর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত।
  • বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা হয়- ১৯৭৫ সালে ।
  • মুত্তিকার রং রাঙা বলে এর নাম রাঙামাটি। ১২টি জনগোষ্ঠীর এর বৈচিত্র্যময় জনপদ- রাঙামাটি।
  • পুরাতন নাম হরিকেল। আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা- রাঙামাটি।
  • বাংলাদেশের ১ম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র বেতবুনিয়া রাঙামাটি।
  • উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট-রাঙামাটি
  • বাংলাদেশের উপজাতিয়দের জন্য প্রতিষ্ঠিত সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান- ৩টি।
  • বাংলাদেশের একমাত্র রেয়ন মিল কর্ণফুলী রেয়ন মিল- চন্দ্রঘোনা, রাঙামাটি ।
  • রাঙামাটির সাথে ভারত ও মায়ানমার উভয়ের সংযোগ রয়েছে। এই জেলার সাথে ঢাকার জলপথের সংযোগ নেই। রাঙামাটিতে কোনো রিক্সা নেই।
  • বাংলাদেশের একমাত্র ঝুলন্ত সেতু রাঙামাটিতে কর্ণফুলী কাগজকলের (বৃহত্তম কাগজকল) কাঁচামাল বাঁশ ও নরম কাঠ ।
  • বাংলাদেশের ৭টি কাগজ কল এর ৪টি হার্ডবোর্ড মিল রয়েছে। বাংলাদেশের একমাত্র কৃত্রিম হ্রদ তৈরি করা হয়েছে- কর্ণফুলী নদীতে বাঁধ দিয়ে। কাপ্তাই বাঁধ- কর্ণফুলী, রাঙামাটি ।
  • গাধা প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত- রাঙামাটিতে।
  • কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত- কর্ণফুলী নদীতে নির্মাণ ১৯৬২ কার্যক্রম শুরু ১৯৬৫ সালে। ভেঙ্গিভ্যালি- কাপ্তাই, রাঙামাটি। ঝুলন্ত সেতু দৈর্ঘ্য- ৩৩৫ ফুট। মাইনমুখী ভ্যালি- রাঙামাটি।
Content added By
  • হালদা নদীর তীরে অবস্থিত।
  • খাগড়া গাছের নাম থেকে এর নামকরণ করা হয়।।
  • বাংলাদেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র- হালদা নদী ।
  • বিখ্যাত স্থান- খাগড়াছড়ির উঁচু পাহাড়- আলুটিয়া। সেমুতাং গ্যাস ফিল্ড- মানিক ছড়ি, হালদা ভ্যালি, মহারানী বিহার
Content added By
  • রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প-ঈশ্বরদী, পাবনা ।
  • বাংলাদেশের ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট- ঈশ্বরদী, পাবনা।
  • দুগ্ধজাত সামগ্রীর জন্য বিখ্যাত লাহিড়ী মোহন হাট পাবনায় ।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মানসিক হাসপাতাল- পাবনা হেমায়েতপুর
  • বাংলাদেশের দীর্ঘতম (একক) রেল সেতু “হার্ডিঞ্জ ব্রীজ” পাবনায়
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- প্রমথ চৌধুরী, কবি বন্দে আলী মিয়া, এম. আর. আখতার মুকুল।
  • দর্শনীয় স্থান- এডওয়ার্ড কলেজ, লালন শাহ সেতু, উত্তরবঙ্গ কাগজ কল (পাকশী কাগজ কল)- পাকশী, তিন গম্বুজ মসজিদ, জগন্নাথ মন্দির, রঘুনাথ মন্দির।
Content added By
  • যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত।
  • নবাবী আমলে জমিদার সিরাজ চোউধুরী সিরাজগঞ্জের গোরাপত্তন করেন।
  • যমুনা সেতু সিরাজগঞ্জে ৪.৮ কি.মি দীরঘ।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গো চারণ ভূমি- সিরাজগঞ্জে।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, সাহিত্যিক ইসমাইল হোসেন সিরাজী, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী, সাহিত্য রত্ন নজিবুর রহমান।
  • দর্শনীয় স্থান- রবীন্দ্রনাথের কুঠি বাড়ি শাহাজাদপুর, সিরাজগঞ্জ, শিব মন্দির, বেহুলার বাড়ি।

Content added By
  • করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত। নাসির উদ্দিন বগুড়া খানের নাম থেকেই বগুড়া নামের উৎপত্তি হয়।
  • পূর্বনাম- পুন্ড্রনগর। বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন জনপদ । উত্তর বঙ্গের প্রবেশদ্বার-বগুড়া।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন স্থান- মহাস্থানগড় (বগুড়ায়)।
  • মৌর্য ও গুপ্ত রাজাদের রাজধানী ছিল- মহাস্থানগড়। মহাস্থানগড় যাদুঘর-মহাস্থানগড়, বগুড়া ।
  • মসলা গবেষণা কেন্দ্র- শিবগঞ্জ, বগুড়া প্রতিষ্ঠা-১৯৯৫।
  • প্রশাসনিক ট্রাইবুন্যাল- বগুড়ায় (অন্যটি ঢাকায়)। ।
  • বিখ্যাত স্থান- বৈরাগীর ভিটা শাহ সুলতান বলখীর মাজার, পরশুরামের প্রাসাদ, লক্ষীন্দরের বাসর ঘর, গোবিন্দ ভিটা, শিলাদেবী ঘাট, ভাসুবিহার, আদম শাহীর মাজার।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, সাহিত্যিক আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, ভাষা সৈনিক গাজীউল হক ।
Content added By
  • রাজা জয়পালের নামানুসারে জয়পুরহাটের নামকরণ করা হয়।
  • নাগর নদীর তীরে অবস্থিত ।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব কণ্ঠ শিল্পী ফাতেমাতুজ জোহরা, আব্দুল আলিম।
  • দর্শনীয় স্থান- জয়পুরহাট চিনিকল, পাঁচবিবির মাজার।
Content added By
  • আত্রাই নদীর তীরে অবস্থিত।
  • ৭টি চক বা মহল্লা অথবা নওগাঁ গ্রামের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়।
  • সোমপুর বিহার-নওগাঁ ৮ম শতাব্দীতে পালবংশীয় রাজা ধর্মপাল এটি নির্মাণ করেন।
  • ৫ টাকার নোটে কুসুম্বা মসজিদ (নওগাঁ) এর ছবি রয়েছে।
  • পাহাড়পুর বিহারের পূর্ব নাম সোমপুর বিহারের । এটি UNESCO বিশ্ব ঐতিহ্য ঘোষণা করে।
  • সম্প্রতি নওগাঁর পাহাড়পুরে গুপ্ত সভ্যতার জৈন মন্দিরের সন্ধান পাওয়া গেছে।
  • দর্শনীয় স্থান- পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার, জগদ্দল বিহার, হলুদ বিহার, অন্তঃপুরী বিহার, সত্য পীরের ভিটা, সোমপুর বিহার, কুসুম্বা মসজিদ ।
Content added By
  • চাপাইনবাবগঞ্জ পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত।
  • ২০০১ সালের ১ আগস্ট নবাবগঞ্জ থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ নামকরণ করা হয়। পুরাতন নাম-গৌড় ।
  • বাংলাদেশের প্রথম আর্সেনিক আক্রান্ত জেলা- চাঁপাইনবাবগঞ্জ (১৯৯৩ সালে ধরা পড়ে)।
  • সোনা মসজিদ স্থল বন্দরকে সরকার বেসরকারি খাতে অন্তর্ভুক্ত করে।
  • বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের সমাধি- ছোট সোনা মসজিদ প্রাঙ্গনে।
  • ছোট সোনা মসজিদ-চাঁপাইনবাবগঞ্জে। নির্মান করেন আলাউদ্দিন হোসেন শাহ।
  • বাংলাদেশের সর্ব পশ্চিমের জেলা- চাঁপাইনবাবগঞ্জ । সর্ব পশ্চিমের থানা- শিবগঞ্জ। সর্ব পশ্চিমের স্থান- মনাকষা ।
  • বাংলাদেশের রেশম বোর্ড- চাঁপাইনবাবগঞ্জে। এই অঞ্চলের গানের নাম- গম্ভীরা।
  • ১৯৪৯ সালে ইলামিত্রের নেতৃত্বে নাচোল (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) কৃষক আন্দোলন সংঘটিত হয়েছে।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- চিত্রশিল্পী রফিকুন্নবী, প্রফেসর মনিরুজ্জামান মিয়া (শিক্ষাবিদ) ।
Content added By
  • কামরূপের রাজা ভগদত্তের রঙ্গমহল থেকে এর নামকরণ করা হয় রংপুর।
  • তিস্তা নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের বড় সেচ প্রকল্প- তিস্তা সেচ প্রকল্প-রংপুর।
  • তামাক ও পাট বেশি উৎপাদিত হয়- রংপুরে। বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল এক্সচেঞ্জ-রংপুরের মিঠাপুকুরে।
  • রংপুর জেলার রানীপুকুর ও পীরগঞ্জে তামা আবিষ্কৃত হয়েছে।
  • বিখ্যাত স্থান- কারমাইকেল কলেজ, তাজহাট জমিদার বাড়ি।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন, কবি হায়াৎ মাহমুদ, সাবেক প্রেসিডেন্ট হুসাইন মুহম্মদ। এরশাদ, বিচারপতি ও সাবেক প্রেসিডেন্ট আবু সাঈদ।
Content added || updated By
  • কুড়িটি পরিবারের আগমনের কাহিনী থেকে এর নামকরণ করা হয় কুড়িগ্রাম ।
  • ধরলা নদীর তীরে অবস্থিত। কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী থানার মাঝিয়ালী নামক স্থান দিয়ে বহ্মপুত্র/যমুনা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
  • বীর প্রতীক তারামন বিবির বাড়ি-কুড়িগ্রামে। তিনি ১১ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন।
Content added By
  • তিস্তা নদীর তীরে অবস্থিত।
  • বিপ্লবী কৃষক নেতা নূরুউদ্দিনের ঘনিষ্ঠ সাথী লালমনিরহাট এর নামানুসারে লালমনিরহাট নাম হয়।
  • লালমনিরহাটে ভারতের সবচেয়ে বেশি ছিটমহল (৫৯টি) আছে।
  • আঙ্গরপোতা ও দহগ্রাম ছিটমহল-লালমনিরহাটে
  • দহগ্রাম ছিটমহলের আয়তন ৩৫ বর্গ কি.মি.।
  • তিনবিঘা করিডোর এর আয়তন ১৭৮ মিটার ৮৫ মিটার। করিডোর অর্থ-সংকীর্ণ পথ ।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- ফকির মজনু শাহ, মুসা ইব্রাহিম, সাহিত্যিক শেখ ফজলুল করিম।

Content added By
  • তিস্তা নদীর তীরে অবস্থিত। নীল চাষের কেন্দ্র করে এর নাম হয়- নীলফামারী।
  • বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলে GRP সদর দপ্তর- সৈয়দপুর, নীলফামারী ।
  • সৈয়দপুর বিমান বন্দর- নীলফামারীতে।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- সাহিত্যিক আনিসুল হক, আসাদুজ্জামান নুর ।
Content added By
  • আত্রাই নদীর তীরে অবস্থিত।
  • বিরাটের গো-চরণ ভূমিতে গাই/গাভী বেঁধে রাখা হতো এ থেকে গাইবান্ধা নাম হয়।
  • প্রাচীন নাম ভবানীগঞ্জ। ঘাঘট নদী-গাইবান্ধায় ।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- সাহিত্যিক আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, নাট্যকার তুলসী লাহিড়ী।
Content added By
  • করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত।
  • পাঁচটি গড়ের (স্থান) সমন্বয়ে পঞ্চগড় গঠিত ।
  • বাংলাদেশের একমাত্র অর্গানিক চা পঞ্চগড়ে উৎপাদিত হয়।
  • রকস মিউজিয়াম- পঞ্চগড় ।
  • বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড় ।
  • বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের থানা তেঁতুলিয়া। বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের স্থান বাংলাবান্ধা

Content added By
  • রাজা গনেশের উপাধি ধনুজাবর্ধন লোকমুখে পরিবর্তন হয়ে দিনাজপুর নামকরণ করা হয়।
  • পুনর্ভবা নদীর তীরে অবস্থিত। পূর্বনাম- গন্ডোয়ানাল্যান্ড ।
  • বড় পুকুরিয়া কয়লা খনি-দিনাজপুরের পার্বতীপুর থানার চৌহালি গ্রামে।
  • বাংলাদেশে প্রথম বেসরকারী কয়লা শোধনাগার- বিরামপুর দিনাজপুর।
  • বাংলাদেশে প্রথম কয়লা চালিত বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র-দিনাজপুরের বড় পুকুরিয়ায়।
  • হিলি ও বিরল স্থলবন্দর- দিনাজপুরে।
  • মধ্যপাড়া কঠিন শিলাখনি-দিনাজপুরে।
  • বাংলাদেশে প্রথম বেসরকারী তাপ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র-দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া।
  • দিনাজপুর সমুদ্র সমতল থেকে সবচেয়ে ৩৭.৫ মিটার উঁচুতে অবস্থিত।
  • বাংলাদেশের ট্রাইবাল কালচার একাডেমী (উপজাতিদের) - দিনাজপুরে।
  • দেশের প্রথম গ্রানাইট খনি- দিনাজপুরের মাধ্যপাড়ায়।
  • বিখ্যাত্ব ব্যক্তিত্ব- সমাজ সেবক হাজী দানেশ, অধ্যাপক ইউসুফ আলী (মহান স্বাধীনতার সনদ পাঠক), নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, ঔপন্যাসিক শওকত আলী ।
  • দর্শনীয় স্থান- রামসাগর, সুখ সাগর, আনন্দ সাগর, দুধ সাগর, রামসাগর জাতীয় উদ্যান, সূরা মসজিদ, ফুলবাড়ির স্বপ্নপুরী (উদ্যান ও চিড়িয়াখানা), ঘোড়াঘাট দূর্গ, রাণীপুকুর, কান্তজির মন্দির, সীতাকোট বিহার, রামসাগর দিঘি
Content added By
  • টাঙ্গন নদীর তীরে অবস্থিত।
  • রানী শঙ্কাইল, বালিডাঙ্গি, হরিপুর ও পীরগঞ্জ উপজেলা- ঠাকুরগাঁয়ে।
  • বিখ্যাত - প্রফেসর গোলাম মোস্তফা, শিশির ভট্টাচার্য, আবুল কালাম আজাদ উল্লেখ যোগ্য নদী-টাঙ্গন, কুলিখ, নাগর।
  • দর্শনীয় স্থান- রাজা টংকনাথের বাসভবন।
Content added By
  • জনসংখ্যা ও আয়তনে ছোট বিভাগ । বাংলাদেশের ৮ম বিভাগ ময়মনসিংহ ।
  • ময়মনসিংহ বিভাগের সব জেলা ভারতের সাথে সংযুক্ত।
  • বিখ্যাত স্থান- মহিলা ক্যাডেট কলেজ, ত্রিশাল নজরুল একাডেমী, কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ও কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও নজরুলের স্মৃতিময় ত্রিশালের দরিরামপুর, লোহা কুঠি বা আলেকজান্দ্রা ক্যাসেল।
  • বিখ্যাত ব্যক্তি- আবুল মনসুর আহমেদ, আবুল কালাম শামসুদ্দীন, কানা হরিদত্ত, জয়নুল আবেদীন।
Content added By
কক্সবাজার ও রামু
সিলেট ও মনিপুর
রংপুর ও দিনাজপুর
ময়মনসিংহ ও নেত্রকোণা
ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা
কক্সবাজার ও রামু
রংপুর ও দিনাজপুর
সিলেট ও মনিপুর
কক্সবাজার ও রামু
ময়মনসিংহ ও নেত্রকোণা
রংপুর ওদিনাজপুর
সিলেট ও মণিপুর
বগুড়া ও নাটোর
  • পূর্ব নাম সিংহজানী। এটি পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদীর তীরে অবস্থিত।
  • হযরত শাহ জালাল (রাঃ) এর নামানুসারে জামালপুর নামকরণ করা হয়।
  • ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পের ফলে ব্রহ্মপুত্র নদী এই জেলার দেওয়ানগঞ্জের মধ্যেদিয়ে গতিপথ পরিবর্তন করে।
  • বৃহত্তম সার কারখানা যমুনা সার কারখানা- তারাকান্দি, জামালপুর।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব - কবি হাসান হাফিজুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধ খালেদ মোশারফ, ডা: আতিউর রহমান (সাবেক বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর) নাট্যকার আব্দুল্লাহ আল মামুন, নজরুল ইসলাম বাবু।
Content added || updated By
  • শের আলী গাজীর নামানুসারে এ জেলার নামকরণ করা হয় শেরপুর।
  • পানিরহাটা দীঘি, গজনী পাহাড়, সুলতানালা দীঘি- শেরপুর।
  • বারো দুয়ারী মসজিদ, রঘুনাথ মন্দির- শেরপুরে। উল্লেখ্যযোগ্যা নদী, সোমেশ্বরী।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- বেগম মতিয়া চৌধুরী, বজলুর রহমান (সাংবাদিক)
  • দর্শনীয় স্থান- কাঁচবালি ও সিলিকা ক্ষেত্র, গজনী অবকাশ কেন্দ্র
Content added By
  • নেত্রের কোণের মত নদীর বাঁক থেকে নেত্রকোণা নামকরণ করা হয়।
  • ভাত-মাছের খনি বলা হয়- নেত্রকোণা জেলাকে।
  • উপজাতীয় সাংস্কৃতিক একাডেমী কোথায়- বিরিশিরি, নেত্রকোণা (প্রতিষ্ঠা-১৯৭৭)।
  • উল্লেখ্য যে, উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট- রাঙামাটিতে (১৯৭৮ প্রতিষ্ঠা)।
  • উপজাতীয় সাংস্কৃতি ইনস্টিটিউট-বান্দরবান (প্রতিষ্ঠা ১৯৮৮)।
  • এই জেলার বিজয়পুরে চীনামাটির সন্ধান পাওয়া গেছে।
  • হাজং ও হাদি উপজাতিদের বসবাস- নেত্রকোনায় ।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমেদ, মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহের, কবি নির্মলেন্দু গুণ, হুমায়ূন আহমেদ, মোহাম্মদ জাফর ইকবাল (শিক্ষাবিদ), হুমায়ূন আহমেদের ভাই।
Content added By
Please, contribute to add content into ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া জেলা.
Content
Please, contribute to add content into রাজশাহী জেলা.
Content
Please, contribute to add content into নাটোর.
Content
Please, contribute to add content into খুলনা জেলা.
Content
  • ব্রাহ্মণ পরিবারের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়। তিতাস নদীর তীরে অবস্থিত ।
  • এখানে তিতাস গ্যাসক্ষেত্র রয়েছে, এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গ্যাসক্ষেত্র
  • তিতাস গ্যাসক্ষেত্র থেকে ঢাকা শহর ও চট্টগ্রাম শহরে গ্যাস সরবরাহ করা হয়।
  • আশুগঞ্জ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও আশুগঞ্জ সার কারখানা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ।
  • বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব- অদ্বৈত মল্ল বর্মন (ঔপন্যাসিক), সঙ্গীত সাধক ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ, ওস্তাদ আলী আকবর খাঁ, কবি আল মাহমুদ, কবি আব্দুল কাদের।
Content added By

খ্রিস্টপূর্ব ৮০০০ অব্দে পৃথিবীতে মানুষের আবির্ভাব।

খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অস্ত্রে সভ্যতার যাত্রা শুরু।

খ্রিস্টপূর্ব ৪৯০ অব্দে ম্যারাথন যুদ্ধে গ্রিসের নিকট পারস্যের পরাজয়।

খ্রিস্টপূর্ব ৩২৭ অব্দে আলেকজান্ডারের ভারত বর্ষ আক্রমণ।

খ্রিষ্টপূর্ব ৩২১ অব্দে মৌর্য সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য।

খ্রিস্টপূর্ব ২৬১ অব্দে কলিঙ্গের যুদ্ধে অশোক জয়লাভ করেন এবং বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেন।

যিশু খ্রিষ্টের জন্ম।

৩২০- চন্দ্রগুপ্ত কর্তৃক গুপ্ত বংশের প্রতিষ্ঠা ।

৬০৬- বাংলার প্রথম স্বাধীন নৃপতি শশাংক ক্ষমতায় বসেন।

৭৫৬ - গোপাল কর্তৃক পাল বংশের প্রতিষ্ঠা ।

৭১২- মুহাম্মদ বিন কাশিমের সিন্ধু বিজয় ।

৯৯৭- গজনীর সুলতান মাহমুদের সিংহাসনে আরোহণ । প্রখ্যাত দার্শনিক ও জ্যোতির্বিদ আল বেরুনি, দার্শনিক ফরারি, শাহনামার রচয়িতা ফেরদৌসী প্রমুখ সুলতান মাহমুদের দরবার আলোকিত করেন।

১২০৪ - লক্ষণ সেনকে পরাজিত করে বখতিয়ার খলজির শাসন শুরু ।

১৩৩৩ - মুহম্মদ বিন তুঘলকের রাজত্বের সময় ইবনে বতুতার আগমন ।

১৪৯৮ - পর্তুগীজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামার ভারত আগমন । ভারতে আসার জলপথ আবিষ্কার।

১৫২৬ - বাবরের সাথে পানি পথের প্রথম যুদ্ধে ইব্রাহিম লোদীর পরাজয় এবং বাবর কর্তৃক মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করণ।

১৫৫৬ - সম্রাট আকবরের দিল্লীর সিংহাসন লাভ, আকবরের সেনাপতি বৈরাম খান ও আফগান নেতা আদিল শাহের সেনাপতি হিমুর মধ্যে পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধে হিমুর পরাজয়।

১৬১০ - ঢাকা সর্বপ্রথম বাংলার রাজধানী হিসেবে স্থাপন।

১৬৭৮ - সম্রাট আওরঙ্গজেবের তৃতীয় পুত্র শাহজাদা মোহাম্মদ আজম শাহ লালবাগের কেল্লা নির্মাণ কাজ শুরু করেন।

১৭৩৯ - নাদির শাহ কর্তৃক ভারত আক্রমণ।

১৭৫৭ - পলাশী যুদ্ধ সংঘঠিত হয় (২৩ জুন)।

Content added By
  • মেহরান হোসেন অপি - বাংলাদেশের প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরিয়ান
  • আমিনুল ইসলাম বুলবুল- বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান এবং বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের প্রথম অধিনায়ক।
  • নাইমুর রহমান দুর্জয় বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট অধিনায়ক
  • আশরাফ হোসেন লিপু বাংলাদেশ ওয়ানডে ক্রিকেট দলের প্রথম অধিনায়ক
  • অলক কাপালী বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট হ্যাট্রিককারী বোলার
  • শাহাদাৎ হোসেন রাজিব বাংলাদেশের প্রথম ওয়ানডে হ্যাট্রিককারী বোলার
  • মমিনুল হক প্রথম ও একমাত্র বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে এক টেস্টে দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরি। টেস্টে বাংলাদেশিদের মধ্যে দ্রুততম ২০০০ রান সংগ্রহকারী।
  • সাকিব আল হাসান - বিশ্বের ৪র্থ বোলার হিসেবে সব টেস্ট খেলুড়ে দেশের বিরুদ্ধে ৫ উইকেট লাভ করেন।ক্রিকেটের তিন ফরম্যাটেই বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডার(প্রথম হয় ২০০৯)।দেশের পক্ষে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস (২১৭ )
  • তামিম ইকবাল- বাংলাদেশের প্রথম ও একমাত্র টি-২০ সেঞ্চুরিয়ান । তিন ফরম্যাটেই সেঞ্চুরি করা একমাত্র ব্যাটসম্যান।
  • তাইজুল ইসলাম অভিষেক ওয়ানডেতে হ্যাট্রিককারী বাংলাদেশি বোলার
  • মুশফিকুর রহিম টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের পক্ষে প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিয়ান
  • মাহমুদুল্লাহ - বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের পক্ষে প্রথম সেঞ্চুরিয়ান
  • সোহাগ গাজী - একই টেস্টে সেঞ্চুরি ও হ্যাট্রিককারী বিশ্বের একমাত্র ক্রিকেটার
Content added By
  • বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (BCB) গঠিত হয় : ১৯৭৩ সালে।
  • পূর্বনাম বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (BCCB)
  • বাংলাদেশ ICC র সহযোগী সদস্যপদ লাভ করে। ১৯৭৭ সালে।
  • আন্তর্জাতিক ওয়ানডেতে বাংলাদেশ প্রথম জয় পায় : কেনিয়ার বিরুদ্ধে (১৯৯৮)।
  • বাংলাদেশ প্রথম টেস্ট খেলে ২৬ জুন, ২০০০ সালে (ভারতের বিরুদ্ধে)।
  • বাংলাদেশ ওয়ানডে স্ট্যাটাস পায়। ১৫ জুন, ১৯৯৭ সালে
  • বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম অংশগ্রহণ : ১৯৯৯ সালে।
  • বিশ্বকাপ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ : নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।
  • বিশ্বকাপ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের প্রথম জয় : স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে।
  • শততম টেস্ট : সবচেয়ে কম সময়ে শততম টেস্ট খেলে বাংলাদেশ (১৬ বছর ৪ মাস ২৬ দিন)।
  • ২০১৭ সালের ১৫-১৯ মার্চ শ্রীলংকার পি সারা ওভাল স্টেডিয়ামে এই টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়।
  • টেস্টে বাংলাদেশের (জুলাই, ২০১৮) ডাবল সেঞ্চুরিয়ান ব্যাট্সম্যান : তামিম-সাকিব-মুশফিক।
  • বাংলাদেশ প্রথম আর্ন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ খেলে ৩১ মার্চ ১৯৮৬ সালে (বিপক্ষ-পাকিস্তান)।
Content added By
মাহমুদুল্লাহ্ রিয়াদ
সাকিব অাল হাসান
তামিম ইকবাল
মুশফিকুর রহিম

ফুটবল একটি দলগত খেলা। এটি বৈশ্বিকভাবে ব্যাপক পরিচিত ও জনপ্রিয় খেলা। এটি আন্তর্জাতিক ফুটবল ফেডারেশন (ফিফা) কর্তৃক পরিচালিত ক্রীড়ার আনুষ্ঠানিক নাম। কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় খেলাটি সকার (Soccer)নামে পরিচিত।

 

জেনে নিই 

  • ফুটবল খেলার জন্ম হয়- চীনে।
  • ফুটবলের উর্বর ভূমি হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়- ল্যাটিন আমেরিকাকে।
  • ফুটবল খেলার আইনকানুন প্রচলন করা হয়- ১৮৪৮ সালে। 
  • এ খেলায় প্রতি দলে খেলোয়াড় থাকে- ১১ জন।
  • খেলা চলাকালে প্রত্যেক দল খেলোয়াড় বদল করতে পারে- ৩ জন। 
  • আদর্শ ফুটবলের পরিধি - ৬৮.৫-৭১ সেন্টিমিটার।
  • আদর্শ ফুটবলের ওজন- ৪০০-৪৫০ গ্রাম (১৪-১৬ আউন্স)।
  • ফুটবল মাঠের দৈর্ঘ্য- ১০০-১১০ মিটার বা ১১০-১২০ গজ। 
  • ফুটবল মাঠের প্রস্থ- ৬৪-৭৫ মিটার বা ৭০-৮০ গজ। 
  • খেলা পরিচালনার জন্য থাকেন- রেফারি।
  • খেলায় ট্যাকলিং করা যায়- ৩টি উপায়ে।
  • Vedio Assistance for Referees (VAR)- ফুটবলে নির্ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করে।

 

FIFA

  • আন্তর্জাতিক ফুটবল নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা- FIFA. 
  • FIFA Federation of International Football Association.
  •  প্রতিষ্ঠিত হয়- ২১ মে, ১৯০৪ সালে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে। 
  • সদর দপ্তর- জুরিখ, সুইজারল্যান্ড।
  • নীতিবাক্য For the good of the game.
  • ফিফার সভাপতির মেয়াদকাল ৪ বছর। 
  • বাংলাদেশ সদস্যপদ লাভ করে- ১৯৭৪ সালে।

 

বিশ্বকাপ ফুটবল

  • প্রথম বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হয়- ১৯৩০ সালে উরুগুয়েতে |
  • প্রথম বিশ্বকাপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন দেশ- উরুগুয়ে।
  •  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে ফুটবল বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়নি- ১৯৪২ ও ১৯৪৬ সালে।
  •  বিশ্বকাপ ফুটবলে অংশগ্রহণকারী প্রথম মুসলিম দেশ- মিশর: ১৯৩৪ সালে।
  • প্রথম এশীয় দেশ হিসেবে বিশ্বকাপ ফুটবলে অংশগ্রহণ করে- ইন্দোনেশিয়া; ১৯৩৮ সালে।
  •  বাংলাদেশ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে অংশগ্রহণ করে- ১৯৮৬ সালে।
  • বিশ্বকাপ ফুটবলে সর্বাধিক গোলদাতা- জার্মানির মিরোস্লাভ ক্লোসা; ১৬টি।
  • বিশ্বকাপ ফুটবলে এক টুর্নামেন্টে সর্বাধিক গোলদাতা- ফ্রান্সের জাস্ট ফন্টেইন; ১৩টি।
  • বিশ্বকাপ ফুটবলে সেরা খেলোয়াড়কে দেওয়া হয় গোল্ডেন বল পুরস্কার। 
  •  বিশ্বকাপ ফুটবলে সর্বোচ্চ গোলদাতাকে দেওয়া হয় গোল্ডেন বুট পুরস্কার।
  • বিশ্বকাপ ফুটবলে সেরা গোলরক্ষককে দেওয়া হয় গোল্ডেন গ্লাভ পুরস্কার।

 

Content added By

দাবা

দাবা একটি জনপ্রিয় খেলা যা বোর্ড বা ফলকের উপর খেলা হয়। দাবা খেলার সর্বপ্রথম সূচনা হয় ভারতবর্ষে। যিনি দাবা খেলেন তাকে দাবাড়ু বলা হয়। দাবায় দু'জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করে। দাবা খেলায় জিততে হলে বোর্ডের ওপর দুটি সরিয়ে বা চাল দিয়ে বিপক্ষের রাজাকে কোণঠাসা করে এমন স্থানে আনতে হয় যেখান থেকে রাজা আর স্থানান্তরিত হতে পারে না, দাবার পরিভাষায় একে বলে 'কিস্তিমাত'।

 

জেনে নিই 

  • দাবা খেলার উৎপত্তি- ভারতে।
  • দাবা খেলার আদি নাম- চতুরঙ্গ। 
  • পাবায় সর্বোচ্চ খেতাব গ্রান্ডমাস্টার।
  • গ্যারি কাসপারভ যে কম্পিউটারের কাছে হেরে যান- ডিপ ব্লু।
  • ভারতের প্রথম গ্রান্ডমাস্টার বিশ্বনাথ আনন্দ; ১৯৮৮ সালে।
  • গ্রান্ড মাস্টার খেতাব অর্জনকারী উপমহাদেশের প্রথম দাবাড়ু নিয়াজ মোর্শেদ। 
  •  বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ মহিলা দাবাড়ু- রাণী হামিদ।
  •  বাংলাদেশের দাবাড়ুরা গ্রান্ডমাস্টার' খেতাব পেয়েছেন ৫ জন।
  • 'গ্যারি কাসপারভ, চেক নামটি জড়িত- দাবা খেলার সাথে।
  • দাবার সর্বোচ্চ উপাধি : গ্র্যান্ডমাস্টার।
  • দাবার আরেক নাম- চতুরঙ্গ, উৎপত্তি- ভারতে।
  • বাংলাদেশ থেকে এ পর্যন্ত ৫ জন গ্র্যান্ডমাস্টার উপাধি পেয়েছেন।
  • নিয়াজ মোর্শেদ শ্রেষ্ঠ দাবাড়ু ও দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম গ্র্যান্ডমাস্টার উপাধি প্রাপ্ত ।
  • বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক মহিলা দাবাড়ু : রানী হামিদ। (১৯ বার জাতীয় দাবায় চ্যাম্পিয়ন)।

অন্যান্য খেলাধুলায় বাংলাদেশ

  • বাংলাদেশ বিশ্ব অলিম্পিকে প্রথম অংশগ্রহণ করে : ২৩তম অলিম্পিক লস এঞ্জেলস, ১৯৮৪ সালে। বাংলাদেশ কমনওয়েলথ গেমসে প্রথম অংশগ্রহণ করে : ১৯৭৮ সালে।
  • বাংলাদেশ আইসিসি ট্রফিতে প্রথম অংশগ্রহণ করে : ১৯৭৯ সালে।
  • বাংলাদেশ ফিফার সদস্যপদ পায় : ১লা জানুয়ারি, ১৯৭৬ সালে ।
  • বাংলাদেশ প্রথম বিশ্বকাপ ফুটবলের বাছাইপর্বে অংশগ্রহণ করে : ১৯৮৬ সালে।
  • বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সাঁতারু ও ইংলিশ চ্যানেল (দৈর্ঘ্য : ১৬.১ কি.মি) অতিক্রমকারী : ব্রজেন দাস ।
  • ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রমকারী প্রথম এশীয় ও বাঙালি নারী : আরতি সাহা।
  • সরাসরি অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেন : সিদ্দিকুর রহমান (২০১৬, রিওডিজেনেরিও)।
Content added || updated By
চতুরঙ্গ
পিংপং
হাতি-ঘোড়া
মন্ত্রী-রাজা
Please, contribute to add content into বি.কে.এস.পি-BKSP.
Content

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী হচ্ছে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী যা সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত। পাশাপাশি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডসহ অন্যান্য আধা সামরিক বাহিনীগুলো সাধারণ সময়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকে, তবে যুদ্ধকালীন সময়ে তারা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অধীনে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি সামরিক বাহিনীর সর্বাধিনায়ক এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয় হল প্রধান প্রশাসনিক প্রতিষ্ঠান যেখানে সামরিক আইন তৈরী ও বাস্তবায়ন করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নিজেই বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। ১৯৭১-এর ২১শে নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী গঠিত হয়। প্রতিবছর ২১শে নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসাবে পালিত হয়।

জেনে নিই

  • বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পূর্বনাম- ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্ট।
  • বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী দিবস- ২১ নভেম্বর।
  • ISSB-Inter Service Selection Board
  • ISSB হলো- সামরিক বাহিনীতে নিয়োগ ও বাছাই বোর্ড ।
  • বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সুপ্রীম কমান্ডার প্রেসিডেন্ট।
  • বাংলাদেশ সামরিক জাদুঘর ঢাকা সেনানিবাসে।
  • বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর- কুর্মিটোলা, ঢাকা।
  • বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর সদর দপ্তর- ঢাকার বনানী।
  • বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সদর দপ্তর- ঢাকার কুর্মিটোলা।
  • বাংলাদেশ এয়ারফোর্স ট্রেনিং সেন্টার- যশোর।
  • বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর প্রতীক- কাছি বেষ্টিত নোঙ্গর ও এর ওপর শাপলা।
  • সামরিক স্টাফ কলেজ অবস্থিত- মিরপুর সেনানিবাসে।
  • সেনাবাহিনীর প্রথম প্রধান ছিলেন এম এ জি ওসমানী
  • বিমানবাহিনীর প্রথম প্রধান ছিলেন এ কে খন্দকার
  • নৌবাহিনীর প্রথম প্রধান ছিলেন ক্যাপ্টেন নূরুল হক
Content added By
  • আনুষ্ঠানিক যাত্রা- ২১ নভেম্বর, ১৯৭১।
  • সদর দপ্তর- কুর্মিটোলা, ঢাকা ।
  • প্রথম মহিলা বিগ্রেডিয়ার- সুরাইয়া রহমান ।
  • প্রথম চাকমা মেজর জেনারেল- অনুপ কুমার চাকমা।
  • সামরিক বাহিনীতে নিয়োগ ও বাছাই বোর্ড এর নাম- ISSB
  • বর্তমান সর্বোচ্চ পদ- জেনারেল ।
  • নিয়মিতভাবে জেনারেল পদবী প্রাপ্ত প্রথম ব্যক্তি জেনালের মঈন উদ্দীন আহমেদ।
  • পূর্ব নাম- ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।
  • ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রতিষ্ঠাতা- মেজর এম এ জি ওসমানী।
  • সেনাবাহিনীর শ্লোগান- সমরে আমরা শান্তিতে আমরা, সর্বত্র আমরা দেশের তরে।
Content added By
জেনারেল
লেঃ জেনারেল
মেজর জেনারেল
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল
আতাউল গনি ওসমানী
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
তাজউদ্দিন আহমদ
কে. এম. শফিউল্লাহ
জিয়াউর রহমান
  • যাত্রা- ১৯৭১ সালে।
  • বাংলাদেশ এয়ার ফোর্স ট্রেনিং সেন্টার- যশোর।
  • বিমানবাহিনীর শ্লোগান- বাংলার আকাশ রাখিব মুক্ত।
  • সদর দপ্তর- কুর্মিটোলা, ঢাকা।
  • প্রতীক- উড়ন্ত ঈগল ও এর উপরে শাপলা এবং দু পাশে দুটি করে ৪ টি তারকা।
Content added By
এয়ার ভাইস মার্শাল বাহিনীর এ.জি তাওয়াব
এয়ার ভাইস মাশার্ল এ.কে খন্দকার
এয়ার ভাইস মার্শাল সুলতান মাহমুদ
এয়ার ভাইস মার্শাল এম. কে বাশার
  • নৌবাহিনী সদর দপ্তর- বনানী, ঢাকা।
  • নৌবাহিনীর শ্লোগান- শান্তিতে সংগ্রামে সমুদ্রে দুর্জয় ।
  • আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা- ১০ ডিসেম্বর, ১৯৭২ সালে।
  • যাত্রা শুরু করে- ২ টি গান বোট নিয়ে (পদ্মা এবং পলাশ) ।
  • প্রথম রণতরী- বিএনএস পদ্মা।
  • সর্বোচ্চ পদবী- ভাইস এডমিরাল ।
  • সোর্ড অব অনার প্রাপ্ত একমাত্র নৌ-ক্যাডেট- মারজিয়া ইসলাম।
  • বাংলাদেশের প্রথম ভাইস এডমিরাল- সরওয়ার জাহান নিজাম ।
  • নৌবাহিনীর প্রতীক- কাছি বেষ্টিত নোঙর ও এর ওপর শাপলা ।
Content added By
  • POLICE শব্দটি এসেছে- পর্তুগিজ ভাষা থেকে।
  • POLICE শব্দটির পূর্ণ রূপ হলো- P = Polite, O = Obedient, L = Loyal, I = Intelligent, C = Courageous, E = Efficient.
  • পুলিশের মূলনীতি- শান্তি-শৃঙ্খলা, নিরাপত্তা ও প্রগতি ।
  • বাংলাদেশ পুলিশ গঠিত হয়- পুলিশ আইন ১৮৬১ দ্বারা।
  • উপমহাদেশে পুলিশ প্রথা চালু করেন- লর্ড ক্যানিং, ১৮৬১ সালে।
  • বাংলাদেশ পুলিশ যে মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের।
  • বাংলাদেশ পুলিশ ইন্টারপোলের সদস্য হয়- ১৯৭৬ সালে।
  • জেলার পুলিশ প্রধানের পদবী- এসপি।
  • পুলিশের সর্বোচ্চ কর্মকর্তার পদবী- আইজিপি (ইনসপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ)।
  • থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা- অফিসার ইনচার্জ বা ওসি।
  • পুলিশের প্রথম আইজিপি ছিলেন- এম. এ খালেক (১৯৭১-৭৩)

পুলিশের ব্যবহৃত আইন

  • ৫৪ ধারা বিনা ওয়ারেন্টে পুলিশ কর্তৃক গ্রেপ্তার করার ক্ষমতা।
  • ১৪৪ ধারা মানুষের চলাচল, আচরণ এবং মৌলিক কর্মকাণ্ডের বিধিনিষেধ বা নিয়ন্ত্রণ ।
  • ৪২০ ধারা বাংলাদেশ Penal Code এর একটি ধারা যা প্রতারণার জন্য ব্যবহৃত হয়।
Content added By
  • বর্তমান নাম- আনসার ভিডিপি একাডেমি।
  • ১৯৯৬ সালে নামকরণ করা হয়- আনসার ভিডিপি
  • VDP এর পূর্ণরূপ- Village Defence Party
  • যাত্রা শুরু- ১৯৭৬ সালে।
  • আনসার একাডেমি অবস্থিত- সফিপুর, গাজীপুর।
Content added By
  • বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী অর্থনৈতিক জোন ও সমুদ্র সম্পদ রক্ষায় নিয়োজিত আধা সামরিক বাহিনী- বাংলাদেশ কোস্টগার্ড যারা বাংলাদেশ নৌ বাহিনী থেকে স্থানান্তরিত হয়ে আসে।
  • কোস্টগার্ড বাংলাদেশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিচালিত ।
  • সদর দপ্তর- শের-ই-বাংলা নগর, ঢাকা।
  • কার্যক্রম শুরু করে- ২০ ডিসেম্বর, ১৯৯৫ সালে।
Content added By
  • RAB - Rapid Action Battalion.
  • সদর দপ্তর- কুর্মিটোলা, ঢাকা।
  • যাত্রা শুরু ২০০৪ সালের ২৬ মার্চ।
  • শ্লোগান- বাংলাদেশ আমার অহংকার।
  • RAB- স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিচালিত।
Content added By
Royal Air of Bangladesh
Reserve Army of Britain
Research Army of Britain
Rapid Action Battalion
র‍্যাপিড এ্যাকটিভ ব্যাটালিয়ন
র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন
র‍্যাপিড একটিভ ব্রিগেড
র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্রিগেড
  • বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বাংলাদেশ সীমান্ত রক্ষক) বাংলাদেশের একটি আধাসামরিক বাহিনী ।
  • এর কাজ হল মূলত- বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষা করা
  • এর প্রধান কার্যালয়- ঢাকার পিলখানায় অবস্থিত ।
  • বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পূর্বে এর নাম ছিল ইস্ট পাকিস্তান রাইফেল্স (ইপিআর)।
  • বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর- ৩ মার্চ, ১৯৭২ সালে এর নাম হয় 'বাংলাদেশ রাইফেলস/ বিডিআর।
  • ২০০৯ সালে পুনরায় নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
  • ২০১৬ সালে এই বাহিনীতে সর্বপ্রথম নারী সৈনিক যোগ দেয়।
Content added By
Please, contribute to add content into দুদক- দুর্নীতি দমন কমিশন.
Content
মাশরাফি বিন মর্তুজা
আমিনুল ইসলাম
মুশফিকুর রহমান
সাকিব আল হাসান
বিচারপতি সুলতান হােসেন খান
বিচারপতি কে.এম. হাসান।
বিচারপতি আফতার হােসেন
বিচারপতি এম এ আজিজ।
কোনটি নয়
২১ নভেম্বর ২০০৪
২০ মার্চ ২০০৪
৩০ এপ্রিল ২০০৪
১৫ আগস্ট ২০০৪
বিচারপতি সুলতান হোসেন খান
হাসান মশহুদ চোধুরী
বিচারপতি হাবিুবর রহমান
প্রফেসর মনিরুজ্জামান

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী হচ্ছে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী যা সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত। পাশাপাশি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডসহ অন্যান্য আধা সামরিক বাহিনীগুলো সাধারণ সময়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকে, তবে যুদ্ধকালীন সময়ে তারা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অধীনে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি সামরিক বাহিনীর সর্বাধিনায়ক এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয় হল প্রধান প্রশাসনিক প্রতিষ্ঠান যেখানে সামরিক আইন তৈরী ও বাস্তবায়ন করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নিজেই বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। ১৯৭১-এর ২১শে নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী গঠিত হয়। প্রতিবছর ২১শে নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসাবে পালিত হয়।

Content added By
Please, contribute to add content into Armed Forces Day.
Content
Please, contribute to add content into বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন.
Content
Please, contribute to add content into বিসিএস-BCS (Bangladesh civil service).
Content
Please, contribute to add content into বিডিআর (BDR).
Content
২১শে ফেব্রুয়ারি ২০০৭
২৫শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯
২৩শে ফেব্রুয়ারি ২০০৮
২১শে ফেব্রুয়ারি ২০০৭
২৩শে ফেব্রুয়ারি ২০০৮
২৪শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯
২৫শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯
২৫শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯
২৪শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯
২৩শে ফেব্রুয়ারি ২০০৮
২৩-২৪ জানুয়ারি ২০০৯
২৩-২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯
২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯
২৫-২৬ মার্চ ২০০৯
23 ফেব্রেুয়ারী 2009
25-26 ফেব্রুয়ারী 2009
27 ফেব্রুয়ারী 2009
28 ফেব্রুয়ারী 2009
Please, contribute to add content into স্বাস্থ্যসেবা ও বিনোদন.
Content
Please, contribute to add content into বিনোদন.
Content
Please, contribute to add content into স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কিত তথ্য.
Content

রেনেসাঁর জনকঃ পেত্রার্ক (ইতালি)।

  • মুসলিম রেনেসাঁর কবিঃ ফররুখ আহমদ
  • বাঙালি রেনেসাঁর জনকঃ রাজা রামমোহন রায়।
  • বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহী কবি হিসেবে খ্যাতঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রথম বিদ্রোহী কবিঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
  • শাহজালাল (রহ.) তুরস্কের অধিবাসী ছিলেন ও ইয়েমেন থেকে বাংলায় আসেন ।
  • ১৯৪৮-১৯৫২ সাল পর্যন্ত ১১ মার্চ ভাষা দিবস পালন করা হত।
  • আন্তর্জাতিক বইমেলাঃ ডিসেম্বর।
  • ঢাকা বইমেলাঃ জানুয়ারি।
  • একুশে বইমেলাঃ ফেব্রুয়ারি।
  • হেমন্ত মেলার আয়োজকঃ বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক)।
  • বাণিজ্য মেলার আয়োজকঃ বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)।
  • পূর্ব বাংলার প্রথম সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ঃ ইডেন গার্লস স্কুল ।
  • পূর্ব বাংলার প্রথম মহিলা কলেজঃ বেথুন কলেজ ।
  • ভারত শাসন আইন পাশ হয় : ১৯৩৫ সালে।
  • ভারত স্বাধীনতা আইন পাশ হয় : ১৯৪৭ সালে।
  • স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাকালীন জেলা ছিল ১৯টি।
  • পাকিস্তান শাসনামলে টাঙ্গাইল ও পটুয়াখালী জেলার সৃষ্টি হয়।
  • স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম নবগঠিত জেলা : জামালপুর (১৯৭৮)।
  • বাংলাদেশের বেশিরভাগ জেলা গঠিত হয় : ১৯৮৪ সালে ।
  • স্বাধীনতার পূর্বে বিভাগ ছিল : ৪টি (ঢাকা-চট্টগ্রাম-রাজশাহী-খুলনা) ।
  • বৃহত্তর জেলা : ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে যে সকল জেলা বিদ্যমান ছিল সেগুলোকে বৃহত্তর জেলা বলা হয়। দেশ ভাগের পূর্বে পূর্ববঙ্গে ১৫টি জেলা ছিল। ১৯৪৭ সালে নদীয়া জেলা থেকে বৃহত্তর কুষ্টিয়াকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করার ফলে জেলার সংখ্যা হয় ১৬টি। পরবর্তীতে ১৯৪৭ সালে গণভোটের মাধ্যমে বৃহত্তর সিলেট পাকিস্তানে যোগদান করলে জেলা হয় ১৭টি।
  • ফয়েজ লেক-চট্টগ্রাম(পাহাড়তলী)
  • বগালেক- বান্দরবান (রুমা)
  • প্রান্তিক হ্রদ- বান্দরবান(হলুদিয়া)
  • বাংলাদেশে শীতল পানির ঝর্না - হিমছড়ি
  • বাংলাদেশের উষ্ণ পানির ঝর্না - সীতাকুণ্ড।
  • বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ -তাজিংডং বা বিজয়
  • বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পাহাড় - গারোপাহাড়
  • জাতিসংঘ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়-১৭ অক্টোবর ১৯৭২(পর্যবেক্ষক)
  • বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য হয়-১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪
  • সাইবারসিটি- সিলেট
  • Healthy city- Chattagram
  • Silk city- Rajshahi Statue of liberty-Manhattan, Newyork city
  • বিশ্বের সর্বোচ্চ ভাস্কর্য Statue of Unity- ভারতের গুজরাটে।
  • পিস স্ট্যাচু-নাগাসাকি, জাপান
  • স্ট্যাচু অব পিস-সিউল,দক্ষিণ কোরিয়া
  • তাম্রলিপ্ত-জনপদ
  • তাম্রলিপি- শাসনাদেশ।
  • বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক জোন-EU
  • রংধনু যার প্রতীক- স্বাস্থ্যসেবার সবুজ ছাতা - স্বাস্থ্য পরিচর্যা সেবার
  • সূর্যের হাসি-পারিবারিক স্বাস্থ্যসেবার
  • সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আসে-যুক্তরাষ্ট্র
  • সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স আসে-সৌদি আরব
  • বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয়- ৪ নভেম্বর, ১৯৭২
  • বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয়- ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
  • ফা-হিয়েন ভারতবর্ষে(বাংলায়)আসেন-দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের আমলে।
  • হিউয়েন সাং ভারতে আসেন-৬৩০ খ্রি.
  • হিউয়েন সাং বাংলায় আসেন-৬৩৮ খ্রি. (হর্ষবর্ধনের আমলে)
  • ইবনে বতুতা ভারতে আসেন- ১৩৩৩ ( তুগলকের আমলে)
  • ইবনে বতুতা বাংলায় আসেন- ১৩৪৫-৪৬ (ফখরুদ্দিন মোবারক শাহর আমলে)
  • রাঙ্গামাটির রাজাকে বলে-চাকমা রাজা
  • বান্দরবানের রাজাকে-মোবাং রাজা
  • খাগড়াছড়ির রাজাকে -মং রাজা
  • বাংলাদেশে প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়-ডিসেম্বর, ১৯৯০ - ৫ এপ্রিল,
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন ১৯৯১ (পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন)
  • বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক জোন-TWO
  • কত সে.মি এর ছোট ইলিশ মাছের পোনা ধরা নিষেধ - ২৫ সে.মি.
  • ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট-চাঁদপুরে
  • মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট -ময়মনসিংহে
  • প্রথম ইপিজেড- চট্টগ্রাম আয়তনে বড় ইপিজেড-ঢাকা
  • কৃষিভিত্তিক ইপিজেট- উত্তরা ইপিজেড, নীলফামারী
  • এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল-লন্ডন
  • ট্রান্সপারেসি ইন্টারন্যাশনাল-জার্মানি
  • জাতীয় জনসংখ্যা দিবস-২ ফেব্রুয়ারি
  • বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস-১১ জুলাই
  • বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বেশি লোক কথা বলে-ইংরেজিতে
  • ভাতৃভাষার বিবেচনায় বেশি লোক কথা বলে - মান্দারিনে
  • ব্রি ২৮=বন্যা প্রবণ এলাকার জন্য
  • ব্রি ৩৩= উত্তরবঙ্গে মঙ্গা এলাকার জন্য
  • ব্রি ৪০/৪১= উপকূলীয় লবণাক্ত এলকার জন্য
  • ব্রি ৫৬/৫৭=খরা প্রবণ এলাকার জন্য
  • রাষ্ট্রপতি পুরস্কার - কৃষি উন্নয়নের জন্য
  • প্রধানমন্ত্রী পুরস্কার -বৃক্ষ রোপনের জন্য
  • শিখা চিরন্তন অবস্থিত -সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে।
  • শিখা অনির্বাণ অবস্থিত - ঢাকা সেনানিবাসে
  • বাকল্যান্ড বাঁধ যে নদীর তীরে- বুড়িগঙ্গা নদীর (১৮৬৪)
  • ফারাক্কা বাঁধ গঙ্গা নদীর তীরে ( বাংলাদেশ থেকে ১৬.৫ কি.মি দূরে পশ্চিমবঙ্গে)
  • টিপাইমুখী বাঁধ- বরাক নদীর উজানে ( পূর্বাঞ্চল, সিলেট, ভারত)
  • তিস্তাবাঁধ কোন নদীর তীরে- তিস্তা নদীর ( নীলফামারী,রংপুর ও দিনাজপুর এলাকা জুড়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প)
  • গজলডোবা বাঁধ - তিস্তা নদীর উপর ( ভারতীয় অংশ,পশ্চিমবঙ্গ)
  • টাইগার পয়েন্ট -সুন্দরবন আর এলিপেন্ড পয়েন্ট- কক্সবাজার
  • জাতীয় সংসদে প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাস- ১৯৯৬
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে মোট নির্বাচন - ৪টি (১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১, ২০০৮)
  • বাংলাদেশে দুবার গণভোটের আয়োজন করা হয়।
  • মোট কতটা সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়- ৪টি (৫ম, ৭ম, ১৩তম, ১৬তম)
  • বাংলাদেশের স্থানীয় সরকারের সর্বনিম্ন স্তর- ইউনিয়ন পরিষদ।
  • পুলিশ একাডেমি - সারদা, রাজশাহী
  • মিলিটারি একাডেমি - ভাটিয়ারী, চট্টগ্রাম
  • নেভাল একাডেমি - পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম
  • এয়ারফোর্স ট্রেনিং সেন্টার - যশোর
  • ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে প্রথম ভারতে আসে-পর্তুগিজরা
  • ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে অবশেষে ভারতে আসে ফরাসিরা
  • যুক্তরাষ্ট্র আলাস্কা রাজ্যটি কিনে-রাশিয়ার কাছ থেকে (১৮৬৭)
  • যুক্তরাষ্ট্র লুইজিয়ানা রাজ্যটি কিনে ফ্রান্সের কাছ থেকে। (১৮০৩)
  • যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা -ফেয়ার ফ্যাক্স
  • যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা সংস্থা- ব্লাক ওয়াটার
  • আইফেল টাওয়ার - প্যারিস, ফ্রান্স
  • টুইন টাওয়ার - নিউইয়ার্ক,যুক্তরাষ্ট্র
  • বাংলাদেশ স্কয়ার- লাইবেরিয়া
  • বঙ্গবন্ধু স্কয়ার - ফ্রান্স
  • বঙ্গবন্ধু সংবাদ সংস্থা - কলকাতায়
  • পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ -মাউন্ট এভারেস্ট
  • পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতমালা- হিমালয়
  • পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতশ্রেণী- আন্দিজ পর্বতমালা
  • চা বোর্ড -চট্টগ্রাম (১৯৭৭)
  • চা গবেষণাগার-শ্রীমঙ্গল
  • প্রথম চা চাষ হয়-চট্টগ্রাম (১৮৪০)
  • বাণিজ্যিকভাবে প্রথম চা চাষ-মালনী ছড়া, সিলেট (১৮৫৪)
  • বাংলাদেশ জাতিসংঘের- ১৩৬তম সদস্য 
Content added By
Content updated By

Promotion