নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) বোর্ড পরীক্ষা সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য সঠিক প্রস্তুতি নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলা ১ম পত্র অধ্যয়ন করলে প্রশ্নের কাঠামো, প্রশ্নের ধরন এবং পরীক্ষার প্রবণতা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়। নিয়মিত মডেল টেস্ট এবং প্রশ্নব্যাংক ব্যবহার করে পরীক্ষার প্রস্তুতি আরও জোরদার করা যায়।
2025 সালের সিলেট বোর্ড এর নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) বাংলা সাহিত্য MCQ প্রশ্নব্যাংক এর মাধ্যমে আপনি পাবেন অধ্যায়ভিত্তিক সাজানো, ব্যাখ্যাসহ সঠিক সমাধান, যা পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত কার্যকর। এই প্রশ্নব্যাংক থেকে আপনি পাবেন লাইভ টেস্ট, PDF ডাউনলোড সুবিধা এবং ভিডিও টিউটোরিয়ালসহ একটি সম্পূর্ণ প্রস্তুতি প্ল্যাটফর্ম।
বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্নব্যাংক থেকে যা পাবেন:
এটি কেবল প্রশ্নের সমাধান নয়, বরং সিলেট বোর্ড বোর্ড পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সম্পূর্ণ গাইডলাইন — যা 2025 সালের নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) বাংলা সাহিত্য পরীক্ষায় আপনাকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে।
আপনি কি 2025 সালের সিলেট বোর্ড এর নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) বাংলা সাহিত্য MCQ প্রশ্নের নির্ভুল এবং আপডেটেড সমাধান খুঁজছেন? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন! Satt Academy দিচ্ছে পুরোপুরি রিভিউকৃত, অধ্যায়ভিত্তিক সাজানো, এবং সর্বশেষ সিলেবাস অনুযায়ী MCQ প্রশ্নব্যাংক।
বাংলা ১ম পত্র MCQ, নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) শ্রেণি বাংলা ১ম পত্র প্রশ্ন, সিলেট বোর্ড বাংলা সাহিত্য 2025, বাংলা সাহিত্য MCQ সিলেট বোর্ড 2025, Satt Academy বাংলা সাহিত্য Question Bank, Chapter-wise বাংলা সাহিত্য Questions, সিলেট বোর্ড MCQ সমাধান, বাংলা সাহিত্য MCQ PDF Download, বাংলা সাহিত্য Live Test সিলেট বোর্ড
ফুলপুর ইউ.পি চেয়ারম্যান জনাব পাকির আলি তাঁর ইউনিয়নের আপামর জনসাধারণের সাথে নিঃসংকোচে মিশে যান। বিশেষ করে খেটে খাওয়া দরিদ্র মানুষগুলোর প্রতি তিনি খুবই আন্তরিক। তিনি তাঁদের দুর্দিনে যেমন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন, তেমনি বিশেষ কোনো উপলক্ষ্যে তাঁদের আনন্দেরও অংশীদার হন। তাঁরাও তাঁর কথায় নিজেদের জীবন দিতে প্রস্তুত থাকেন। পাকির আলি বলেন, এরাই আমার শক্তি।
নদীভাঙনে বাড়ি ভেঙে গেলে শহরে সপরিবারে চলে আসেন জল্লি মিয়া। একটি বেসরকারি অফিসে পিয়নের কাজ নেন। কাজের পাশাপাশি কর্মকর্তাদের যে-কোনো ব্যক্তিগত কাজ সানন্দে করে দেন। তাই সবাই তাঁর কাজে ভীষণ খুশি। অবসরে জলিল মিয়া তাঁর গ্রামের কথা ভাবেন। সেই সবুজ গাছে ঢাকা, পাখির কলকাকলিতে মুখর, নদীতীরের সেই শ্যামল গ্রামে ফিরে যেতে তাঁর প্রবল ইচ্ছা করে।
বিশ্ববিদ্যালয় পাঠ শেষ করে শফিক গ্রামের স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। গ্রামের তরুণ-যুবকদের সাথে নিয়ে গড়ে তোলেন একটি গণপাঠাগার। তরুণ প্রজন্মকে পাঠ্য-বইয়ের পাশাপাশি পাঠাগারে বসে বই পড়তে উদ্বুদ্ধ করেন। কিন্তু কিছু অভিভাবক ক্লাসের পড়ার বাইরে অন্য বই পড়াকে সময়ের অপচয় বলে মনে করেন। তাঁরা শফিক স্যারের উদ্যোগের বিরোধিতা করতে এলে শফিক স্যার তাঁদের উদ্দেশ্যে বলেন-রোগীর চিকিৎসার জন্য যেমন হাসপাতাল প্রয়োজন, তেমনি মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে হলে নিয়মিত বই পড়া প্রয়োজন।