নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) বোর্ড পরীক্ষা সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য সঠিক প্রস্তুতি নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলা ১ম পত্র অধ্যয়ন করলে প্রশ্নের কাঠামো, প্রশ্নের ধরন এবং পরীক্ষার প্রবণতা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়। নিয়মিত মডেল টেস্ট এবং প্রশ্নব্যাংক ব্যবহার করে পরীক্ষার প্রস্তুতি আরও জোরদার করা যায়।
2024 সালের সিলেট বোর্ড এর নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) বাংলা সাহিত্য MCQ প্রশ্নব্যাংক এর মাধ্যমে আপনি পাবেন অধ্যায়ভিত্তিক সাজানো, ব্যাখ্যাসহ সঠিক সমাধান, যা পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত কার্যকর। এই প্রশ্নব্যাংক থেকে আপনি পাবেন লাইভ টেস্ট, PDF ডাউনলোড সুবিধা এবং ভিডিও টিউটোরিয়ালসহ একটি সম্পূর্ণ প্রস্তুতি প্ল্যাটফর্ম।
বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্নব্যাংক থেকে যা পাবেন:
এটি কেবল প্রশ্নের সমাধান নয়, বরং সিলেট বোর্ড বোর্ড পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সম্পূর্ণ গাইডলাইন — যা 2024 সালের নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) বাংলা সাহিত্য পরীক্ষায় আপনাকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে।
আপনি কি 2024 সালের সিলেট বোর্ড এর নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) বাংলা সাহিত্য MCQ প্রশ্নের নির্ভুল এবং আপডেটেড সমাধান খুঁজছেন? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন! Satt Academy দিচ্ছে পুরোপুরি রিভিউকৃত, অধ্যায়ভিত্তিক সাজানো, এবং সর্বশেষ সিলেবাস অনুযায়ী MCQ প্রশ্নব্যাংক।
বাংলা ১ম পত্র MCQ, নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) শ্রেণি বাংলা ১ম পত্র প্রশ্ন, সিলেট বোর্ড বাংলা সাহিত্য 2024, বাংলা সাহিত্য MCQ সিলেট বোর্ড 2024, Satt Academy বাংলা সাহিত্য Question Bank, Chapter-wise বাংলা সাহিত্য Questions, সিলেট বোর্ড MCQ সমাধান, বাংলা সাহিত্য MCQ PDF Download, বাংলা সাহিত্য Live Test সিলেট বোর্ড
প্রতিবন্ধীরা জীবনের স্বাভাবিক ধারায় অন্যদের মতো সমানতালে এগিয়ে যেতে পারে না। কিন্তু সঠিক মনোযোগ, সহযোগিতা ও সুযোগ-সুবিধা পেলে তারাও দুঃখের অন্ধকার ছেড়ে আলোকিত জীবনের অধিকারী হতে পারে। এমনকি হয়ে উঠতে পারে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ও বরেণ্য ব্যক্তিদের একজন। মহাকবি হোমার একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছিলেন। ইলিয়াড, ওডেসি তাঁরই সৃষ্টি।
দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী যোবায়েরের প্রবল ঝোঁক বই পড়ার প্রতি। পাঠ্যবইয়ের বাইরে কবিতা, উপন্যাস, সাইন্সফিকশন, গোয়েন্দা কাহিনী ইত্যাদি বিষয়ে তার বিস্তর আগ্রহ। তার বাবাও তাকে বই পড়তে ও বই কিনতে উৎসাহিত করেন। পড়ার আগ্রহ দেখে বাবা তাকে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরিতে ভর্তি করে দেন। একদিন সে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের লাইব্রেরির সদস্য হয়।
একদা রাতে হাজী মুহাম্মদ মুহসীন ঘুমাচ্ছিলেন। মাঝরাতে একটি শব্দে তার ঘুম ভেঙে যায়। তিনি দেখলেন তার ঘরে একজন অপরিচিত লোক ঢুকেছে। মুহসীন বললেন, "কে তুমি? আমার ঘরে কেন প্রবেশ করেছ?" লোকটি সভয়ে বলল, "আমি তিন দিন ধরে কিছু খাইনি, আমার কাছে কোনো টাকা পয়সা নাই।" মুহসীনের দয়া হল। তিনি লোকটিকে কিছু টাকা দিয়ে বিদায় করলেন।
একমাত্র ছেলে করিম ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হলে তার মা রহিমা বেগম তাকে একটি নামকরা হাসপাতালে ভর্তি করান। অসুস্থ ছেলেকে নিয়ে দিশেহারা মা মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করেন। ছেলের সুস্থতার জন্য মা রোজা মানত করেন। উন্নত চিকিৎসার লক্ষ্যে তিনি ছেলেকে বিদেশে নিয়ে যাওয়ার কথা ভাবেন। অসুস্থ করিমকে দেখতে নানারকম ফলমূল নিয়ে আত্মীয়-স্বজন হাসপাতালে ভীড় জমায়।