নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) বোর্ড পরীক্ষা সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য সঠিক প্রস্তুতি নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলা ১ম পত্র অধ্যয়ন করলে প্রশ্নের কাঠামো, প্রশ্নের ধরন এবং পরীক্ষার প্রবণতা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়। নিয়মিত মডেল টেস্ট এবং প্রশ্নব্যাংক ব্যবহার করে পরীক্ষার প্রস্তুতি আরও জোরদার করা যায়।
2025 সালের কুমিল্লা বোর্ড এর নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) বাংলা সাহিত্য MCQ প্রশ্নব্যাংক এর মাধ্যমে আপনি পাবেন অধ্যায়ভিত্তিক সাজানো, ব্যাখ্যাসহ সঠিক সমাধান, যা পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত কার্যকর। এই প্রশ্নব্যাংক থেকে আপনি পাবেন লাইভ টেস্ট, PDF ডাউনলোড সুবিধা এবং ভিডিও টিউটোরিয়ালসহ একটি সম্পূর্ণ প্রস্তুতি প্ল্যাটফর্ম।
বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্নব্যাংক থেকে যা পাবেন:
এটি কেবল প্রশ্নের সমাধান নয়, বরং কুমিল্লা বোর্ড বোর্ড পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সম্পূর্ণ গাইডলাইন — যা 2025 সালের নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) বাংলা সাহিত্য পরীক্ষায় আপনাকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে।
আপনি কি 2025 সালের কুমিল্লা বোর্ড এর নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) বাংলা সাহিত্য MCQ প্রশ্নের নির্ভুল এবং আপডেটেড সমাধান খুঁজছেন? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন! Satt Academy দিচ্ছে পুরোপুরি রিভিউকৃত, অধ্যায়ভিত্তিক সাজানো, এবং সর্বশেষ সিলেবাস অনুযায়ী MCQ প্রশ্নব্যাংক।
বাংলা ১ম পত্র MCQ, নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) শ্রেণি বাংলা ১ম পত্র প্রশ্ন, কুমিল্লা বোর্ড বাংলা সাহিত্য 2025, বাংলা সাহিত্য MCQ কুমিল্লা বোর্ড 2025, Satt Academy বাংলা সাহিত্য Question Bank, Chapter-wise বাংলা সাহিত্য Questions, কুমিল্লা বোর্ড MCQ সমাধান, বাংলা সাহিত্য MCQ PDF Download, বাংলা সাহিত্য Live Test কুমিল্লা বোর্ড
'অন্ধবধূ' কবিতায় অন্ধবধূ এক দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী মানুষ। তার অনুভবের জগৎ সমৃদ্ধ। অনুভবশক্তি দিয়ে সে জগৎ ও জীবন সম্পর্কে ধারণা লাভ করে। এমনকি ঋতু ও প্রকৃতির পরিবর্তনও সে বুঝতে পারে। আত্মমর্যাদাবোধেও সে সচেতন। দীঘিরঘাটে যখন 'শ্যাওলা পড়া পিছল সিঁড়ি জাগে' তখন সে পিছল খেয়ে জলে পড়ে ডুবে মরার ভয় করে। সে এও ভাবে যে, ডুবে মরলে তার অন্ধত্বের অভিশাপ ঘুচত।
দৃশ্যকল্প-১: গ্রন্থগত বিদ্যা পর হস্তে ধন নহে বিদ্যা, নহে ধন, হলে প্রয়োজন।
দৃশ্যকল্প-২: লাইব্রেরি জাতির সভ্যতা ও উন্নতির মানদণ্ড। কারণ, বুদ্ধির জাগরণ ভিন্ন জাতীয় আন্দোলন হুজুগপ্রিয়তা ও ভাববিলাসিতার নামান্তর, আর পুস্তক অধ্যয়ন ব্যতীত বুদ্ধির জাগরণ অসম্ভব। লাইব্রেরির শ্রেষ্ঠতা এইখানে যে, তা আমাদের ডাল-ভাতের ব্যবস্থা না করতে পারলেও সভ্যতার আদর্শটি অক্ষুণ্ণ রেখে আমাদের আলোক অভিসারী করে তুলতে পারে।
মতিন ও সুজা দুই ভাই। দুজনই শিক্ষিত। মতিন আলুর হিমাগারে ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আলুর ব্যবসা শিখে ফেলে। ব্যবসাকে পুঁজি করে সে আজ অর্থ-বিত্তের মালিক। আর সুজা শিক্ষকতা পেশা বেছে নিয়ে জ্ঞানগর্ভ প্রবন্ধ, গল্প ও কবিতা লিখে বেশ সুনাম কুড়িয়েছে। একজন চিনেছে লাভ আর প্রয়োজনকে, অপরজন চিনেছে জীবন ও জগৎকে।
চার সন্তানের জনক দুলুমিয়া ছোট মুদি দোকানদার। দোকান দিয়ে তার সংসার ভালো না চলায় সে দোকানের পাশাপাশি একটি এন. জি. ওতে নাইট গার্ডের চাকরি নেয়। সারারাত তাকে ঘন্টায় ঘন্টায় বাঁশী বাজাতে হয় ও চলাফেরা করতে হয়। চোর-ডাকাতের ভয় তাকে তাড়া করে। একবার ডাকাতেরা তাকে মারধর করে হাত-পা বেঁধে রেখে রাস্তায় ফেলে চলে যায়।