একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি বোর্ড পরীক্ষা সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য সঠিক প্রস্তুতি নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলা প্রথম পত্র অধ্যয়ন করলে প্রশ্নের কাঠামো, প্রশ্নের ধরন এবং পরীক্ষার প্রবণতা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়। নিয়মিত মডেল টেস্ট এবং প্রশ্নব্যাংক ব্যবহার করে পরীক্ষার প্রস্তুতি আরও জোরদার করা যায়।
2025 সালের ঢাকা বোর্ড এর একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা MCQ প্রশ্নব্যাংক এর মাধ্যমে আপনি পাবেন অধ্যায়ভিত্তিক সাজানো, ব্যাখ্যাসহ সঠিক সমাধান, যা পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত কার্যকর। এই প্রশ্নব্যাংক থেকে আপনি পাবেন লাইভ টেস্ট, PDF ডাউনলোড সুবিধা এবং ভিডিও টিউটোরিয়ালসহ একটি সম্পূর্ণ প্রস্তুতি প্ল্যাটফর্ম।
বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্নব্যাংক থেকে যা পাবেন:
এটি কেবল প্রশ্নের সমাধান নয়, বরং ঢাকা বোর্ড বোর্ড পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সম্পূর্ণ গাইডলাইন — যা 2025 সালের একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা পরীক্ষায় আপনাকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে।
আপনি কি 2025 সালের ঢাকা বোর্ড এর একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা MCQ প্রশ্নের নির্ভুল এবং আপডেটেড সমাধান খুঁজছেন? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন! Satt Academy দিচ্ছে পুরোপুরি রিভিউকৃত, অধ্যায়ভিত্তিক সাজানো, এবং সর্বশেষ সিলেবাস অনুযায়ী MCQ প্রশ্নব্যাংক।
বাংলা প্রথম পত্র MCQ, একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি শ্রেণি বাংলা প্রথম পত্র প্রশ্ন, ঢাকা বোর্ড বাংলা 2025, বাংলা MCQ ঢাকা বোর্ড 2025, Satt Academy বাংলা Question Bank, Chapter-wise বাংলা Questions, ঢাকা বোর্ড MCQ সমাধান, বাংলা MCQ PDF Download, বাংলা Live Test ঢাকা বোর্ড
সুমন ও নীলিমা দুজনেই উচ্চশিক্ষিত। তারা পরস্পরকে খুব ভালোবাসে। তারা বিয়ে করে সংসারী হতে চায়। নীলিমার পরিবার যৌতুক দিতে পারেনি বলে সুমনের পরিবার তাকে মেনে নিতে চায় না। সুমন পরিবারের ইচ্ছায় অন্যত্র বিয়ে করে। কিন্তু নীলিমা এটিকে অপমানজনক মনে করে আর বিয়ে করে না। অতঃপর শিক্ষকতায় নিবেদিত হয়ে নীলিমা তার বাকি জীবন অতিবাহিত করে।
'সিডর'-এ সব হারিয়ে কৃষক কেরামত আলী একেবারে নিঃস্ব হয়ে গেলো। কেরামত নিরুপায় হয়ে বন্ধু হাসমত মিয়ার বাড়ি গিয়ে উঠলো সাহায্যের জন্য। বন্ধু তাকে নিরাশ করেনি। সে তাকে এক জোড়া হালের গরু, লাঙল ও জোয়াল কিনতে টাকা দিলো এবং চাষাবাদ আরম্ভ করতে বললো। কেরামত তার বন্ধুর এ সহায়তা পেয়ে প্রচুর পরিশ্রমের ফলে নিজের অবস্থার পরিবর্তন করতে সক্ষম হলো।
দার্শনিক সক্রেটিস বলেছেন, "নিজেকে জানো"। নিজেকে জানা, মানে আত্মনির্ভরশীল হওয়া। যে ব্যক্তি আত্মনির্ভরশীল, কোনো মিথ্যা ভয় তাকে পরাভূত করতে পারে না। কিন্তু আজকাল সমাজে প্রায়ই পরাবলম্বনের চিত্র চোখে পড়ে। যার ভিতরে ভয় কাজ করে এবং আত্মনির্ভরশীল নয়, সে মানসিক দাসত্বের শিকার। সে কখনো সমাজের কিংবা মানুষের কল্যাণ সাধন করতে পারে না।