নবম-দশম শ্রেণি (দাখিল) বোর্ড পরীক্ষা সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য সঠিক প্রস্তুতি নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কুরআন মাজিদ ও তাজভিদ অধ্যয়ন করলে প্রশ্নের কাঠামো, প্রশ্নের ধরন এবং পরীক্ষার প্রবণতা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়। নিয়মিত মডেল টেস্ট এবং প্রশ্নব্যাংক ব্যবহার করে পরীক্ষার প্রস্তুতি আরও জোরদার করা যায়।
2025 সালের মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড এর নবম-দশম শ্রেণি (দাখিল) কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ MCQ প্রশ্নব্যাংক এর মাধ্যমে আপনি পাবেন অধ্যায়ভিত্তিক সাজানো, ব্যাখ্যাসহ সঠিক সমাধান, যা পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত কার্যকর। এই প্রশ্নব্যাংক থেকে আপনি পাবেন লাইভ টেস্ট, PDF ডাউনলোড সুবিধা এবং ভিডিও টিউটোরিয়ালসহ একটি সম্পূর্ণ প্রস্তুতি প্ল্যাটফর্ম।
বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্নব্যাংক থেকে যা পাবেন:
এটি কেবল প্রশ্নের সমাধান নয়, বরং মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বোর্ড পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সম্পূর্ণ গাইডলাইন — যা 2025 সালের নবম-দশম শ্রেণি (দাখিল) কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ পরীক্ষায় আপনাকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে।
আপনি কি 2025 সালের মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড এর নবম-দশম শ্রেণি (দাখিল) কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ MCQ প্রশ্নের নির্ভুল এবং আপডেটেড সমাধান খুঁজছেন? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন! Satt Academy দিচ্ছে পুরোপুরি রিভিউকৃত, অধ্যায়ভিত্তিক সাজানো, এবং সর্বশেষ সিলেবাস অনুযায়ী MCQ প্রশ্নব্যাংক।
কুরআন মাজিদ ও তাজভিদ MCQ, নবম-দশম শ্রেণি (দাখিল) শ্রেণি কুরআন মাজিদ ও তাজভিদ প্রশ্ন, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ 2025, কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ MCQ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড 2025, Satt Academy কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ Question Bank, Chapter-wise কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ Questions, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড MCQ সমাধান, কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ MCQ PDF Download, কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ Live Test মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড
জিশান ও জাহেদ দুই বন্ধু। দু'জনের ধর্মচিন্তা দু'ধরনের। জিশান প্রকাশ্যে বলে যে, সে আল্লাহ, নবি, পরকাল এসবে বিশ্বাস করে না। তাকে বার বার সতর্ক করার পরও তার ধর্মচিন্তায় কোনো পরিবর্তন আসেনি।
পক্ষান্তরে জাহেদ মুসলমানদের সংস্পর্শে আসলে মুখে প্রকাশ করে যে, সে মুমিন। আবার যখন সে কাফেরদের কাছে নিভৃতে যায়, তখন তাদেরকে বলে, "আমিতো তোমাদেরই লোক, একান্ত তোমাদেরই সাথে আছি।"
রায়হান দাখিল পরীক্ষার্থী। ।। রমজান মাসের পরেই তাঁর পরীক্ষা। সে কারণে পরীক্ষার পরিপূর্ণ প্রস্তুতির জন্য রমজানের রোজা না রেখে সে বেশি বেশি পড়া শুনা করতে লাগল। এ অবস্থা দেখে তার পিতা তাকে বলল- রমজানের ফরজ রোজা পরিত্যাগ করে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিলে মহান আল্লাহ তোমার উপর নাখোশ হবেন এবং তুমি তার রহমত থেকে বঞ্চিত হবে। প্রত্যুত্তরে বায়হান বলল-"আব্বা, রমজান আমার জীবনে বারবার আসবে কিন্তু পরীক্ষা একবারের বেশি আসবে না।" এদিকে খবিরুন্নেছা রমজান মাসে রোজা রাখার নিয়তে সাহরি খেতে উঠে দেখে সোবহে ছাদেক হয়ে গিয়েছে। তার পরেও সে ঘরের দরজা বন্ধ করে সাহরি খেয়ে রোজা রাখে।
মুসলমানদের দু'টি পবিত্র স্থান | |
ক | খ |
সকল নামাজ আদায়ে যে দিকে মুখ ফেরাতে হয় | ১৬/১৭ মাস যাবত মুসলমানদের নামাজ আদায়ের সাথে সংশ্লিষ্ট |
মক্কা নগরীতে যার অবস্থান | মক্কা নগরীর বাহিরে অবস্থিত। |
স্থানটি হযরত ইব্রাহিম (আ) এর স্মৃতি বিজরিত | সকল নবি যেখানে একত্রে নামাজ আদায় করেন |
বরকতময় পানির ইতিহাস সমৃদ্ধ | সকল যুগে ইয়াহুদিদের তীর্থস্থান হিসাবে খ্যাত |
হজ পালনের সাথে অপরিহার্যভাবে সম্পৃক্ত | হজ পালনে এ স্থানের কোনো সম্পর্ক নেই |
বায়তুল ফালাহ মাদ্রাসার দাখিল নবম শ্রেণির ক্যাপ্টেন কোনো একটি ঘটনায় ক্লাসের সাধারণ শিক্ষার্থীদের উপর ক্রুদ্ধ হয়ে তাদেরকে কর্কশ কথা বলে। এতে ক্লাসের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। ঘটনাটির মীমাংসার জন্য কুরআন শিক্ষক ও ইতিহাস শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে আসেন। কুরআন শিক্ষক ক্যাপ্টেনকে লক্ষ্য করে বলেন, "ক্রোধ দমন করো। মানুষকে ক্ষমা করো। তাহলে আল্লাহ তাআলা তোমাকে ভালোবাসবেন।" ইতিহাস শিক্ষক বলেন, এক যুদ্ধে সাহাবায়ে কেরাম নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নির্দেশনার বিপরীতে ইজতেহাদ করায় অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হন। এতদসত্ত্বেও নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবায়ে কেরামের সাথে নরম ভাষায় কথা বলেছেন এবং তাদের ক্ষমা করে দিয়েছেন। ক্লাসের ক্যাপ্টেন হওয়া এক ধরনের নেতৃত্ব। ক্ষমা করা নেতৃত্বের অন্যতম গুণ।
কুরআন মাজিদের শিক্ষক মাও. শহীদ সাহেব ছাত্রদেরকে কুরআন মাজিদের আয়াতের পরিচয় দিতে গিয়ে বললেন পবিত্র কুরআন মাজিদের আয়াতসমূহ দু'ধরনের:
১ম = যার দ্বারা শরিয়তের আহকাম প্রতিষ্ঠিত, অর্থ স্পষ্ট ও বোধগম্য, যাকে কুরআনের মূল বলা হয়।
২য় = যার দ্বারা শরিয়তের আহকাম সাব্যস্ত হয় না। প্রকৃত অর্থ আল্লাহ ছাড়া কেহ জানে না। ফিৎনা সৃষ্টিকারীরা ভুল অর্থ করার চেষ্টা করে।
লাখপুর গ্রামের করিম মাতব্বরের সাথে এলাকার রহীম সাহেবের দীর্ঘদিনের বিরোধ চলছিলো। করিম সাহেব একটি মসজিদ নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করলে রহীম সাহেব তার চরম বিরোধীতা শুরু করেন। এক পর্যায়ে রহীম সাহেব বলেন, প্রয়োজনে এ গ্রামে আরও একটি মসজিদ তৈরি করব। তবুও করিম সাহেবের সাথে আপোষ করবো না। এ উত্তেজনাকর পরিস্থিতির কথা শুনতে পেরে এলাকার প্রবীণ আলিম মাও. আজিজুল্লাহ সাহেব বলেন আপনারা সকল মতবিরোধ ভুলে গিয়ে দ্বীনের স্বার্থে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের প্রত্যাশায় একতাবদ্ধ হন।